![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ময়মনসিংহের ত্রিশালে এক মধ্যবিত্ত কৃষকপরিবারে জন্ম। ইতিহাসে স্নাতক সম্মানসহ স্নাতকোত্তর করেছি আনন্দমোহন কলেজ থেকে। রাজনৈতিক দলের সাথে কাজ করার সুযোগ না হলেও সামাজিক সংগঠন করার সুযোগ হয়েছে। ২০১৪ সালে ফেসবুক মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত ঈদগাহ বন্ধু সমাজ(ইবিএস) নামে সমাজ উন্নয়নকামী সংগঠনের চীফ কোঅরডিনেটর হিসেবে আমাদের গ্রামকে আদর্শগ্রামে উন্নীত করতে কাজ করছি। চাকুরী করছি একটি পোশাক কারখানায় মানবসম্পদ বিভাগে সহকারী ব্যবস্থাপক হিসেবে। ইতিবাচক মনোভাব নিয়ে আমি কথা বলি। চার ভাই চার বোনের মধ্যে ৩য় এবং বড় ছেলে।
ময়নামতির কথা
ময়নমতির কষ্টের শেষ নেই। বিয়ের ১০ বৎসর অতিক্রম হতেই স্বামী পরলোকগমন করে। ২ সন্তানের জননীও বটে। কি করবে ভেবেও কুল পায়না। আয় রোজগারি করার জন্য নিজেকেই দায়িত্ব নিতে হয়। মেয়েরা বড়ও হচ্ছে। বহু জায়গা ঘুরে অবশেষে একটি মুড়ি তৈরীর কারখানায় চাকরী হয়। অল্প বেতন। তা দিয়েই চলতে হয়। মেয়েরা পাঠশালায়ও যায়। কাজ করতে করতে হাত পাকা হয়ে যায়। ধীরে ধীরে কিছু টাকাও সঞ্চয় করছে সে। কল্পনাপুরে ক্ষুদ্র ঋণ সহায়তা দেয় এমন একটি সংস্থার সদস্যও সে। তার স্বামী একটি জীবনবীমা কোম্পানিতে ২ লক্ষ টাকা সমমূল্যমানের একটি বীমা চুক্তি করে ছিল। হঠাৎ জীবনবীমা কোম্পানির লোকজন বাড়ী এসে খুঁজ নিয়ে যায়। একদিন তাকে ব্যাংক একাউন্ট খুলতে বলা হয়। মাস খানিক পর চিঠি এল তার নামে ব্যাংকে সোয়া ২ লক্ষ টাকা জমা পড়েছে।
ময়নামতি ও তার দুই মেয়ের জীবন ধারা পাল্টে যায়।
©somewhere in net ltd.