![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার চোখে তো সকলই শোভন/সকলই নবীন,সকলই বিমল/ সুনীল আকাশ,শ্যামল কানন/বিশদ জোছনা,কুসুম কোমল/সকলই আমার মত
‘’প্রেমিক মিলবে প্রেমিকার সাথে ঠিক-ই,
কিন্তু শান্তি পাবে না, শান্তি পাবে না, শান্তি পাবে না...’’
(শহীদ কাদরি)
প্রজাতি রক্ষার কথা মাথায় রেখে অথবা না রেখে, প্রকৃতির নিয়মে মন ও শরীরের তাগিদে যুগ যুগ ধরে মানব-মানবী পরস্পরের প্রেমে পড়ছে, ভালবাসছে, কাছে এসে একটু শান্তি পেতে চেয়েছে। এই কাছে আসার ব্যাকুলতা নিয়ে রচিত হয়েছে কত শত গান, কবিতা, গল্প, উপন্যাস, তৈরি হয়েছে চলচ্চিত্র, শিল্পীরা এঁকেছেন কত ছবি। প্রেমিক-প্রেমিকাদের কাছে আসার জন্য একটি বিশেষ দিনও সারা বিশ্বে ঘটা করে পালন করা হয়ে থাকে। তারপরেও প্রেমের নান্দনিকতায় কোথায় যেন একটা শূন্যতা রয়ে যায় আজকাল। ইদানিং রাস্তায়, পার্কে,সিনেমাহলে, শপিং মলে, রেস্টুরেন্টে এমন কি বাসের ভেতরেও প্রেমিক-প্রেমিকাদের বেশ সাহসী ভূমিকা পালন করতে দেখা যায়। তাদেরকে এভাবে প্রকাশ্যে ঘনিষ্ঠ হতে দেখে বিব্রতবোধ করে থাকেন অনেকেই। এই যেমন এসব দেখলে দুর্জয়ের ‘’থাপড়াইতে ইচ্ছে করে।‘’ প্রেমের মত সুন্দর বিষয়টির প্রতি ওর শ্রদ্ধা নষ্ট হয়ে যায় । অনুজ মনে করে, ব্যাপারটা যেহেতু প্রেমিক-প্রেমিকাদের ব্যক্তিগত বিষয়, তবে সেটা তাদের নিজেদের মধ্যে, ব্যক্তিগত রাখাই ভাল। নৈতিকভাবে ব্যাপারটিকে সমর্থন দেয় না ও। প্রায় একই অভিমত নিশমের। শুভর মতে, ‘’ভালোবাসা দেখানোর জিনিস না। বাসায় বই পড়া খুবই ভালো কাজ। পরীক্ষার কক্ষে বই বের করা অপরাধ। প্রতিটা জিনিসেরই একটা উপযুক্ত স্থান ও সময় আছে। যার বাইরে তা সৌন্দর্য হারায়।‘’ অন্যদিকে মানব মনে করে কালচার পরিবর্তন হচ্ছে। একসময় এসব ধীরে ধীরে সবার চোখে গ্রহণযোগ্য হয়ে উঠবে। ওদের কারোরই অবশ্য প্রেমিকা নেই।
প্রকাশ্যে নয়, প্রেমিক-প্রেমিকা যদি নিজেদের একান্তভাবে পেতে চায় ‘’লিটনের ফ্ল্যাটে’’? তাতে প্রেমিক-প্রেমিকা শান্তি পাক বা না পাক, আশপাশের উৎসাহী, অনুসন্ধিৎসু মানুষজন ‘’ কিন্তু শান্তি পাবে না, শান্তি পাবে না, শান্তি পাবে না...’’ ভারি অশান্তিতে পড়ে যাবেন তারা। মানব মনে করে যদি লিটনের নির্জন ফ্ল্যাটে প্রেমিক-প্রেমিকাদের যেতেই হয়, তবে অবশ্যই জন্মনিয়ন্ত্রণের পদ্ধতি ব্যবহার করে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। নিজের বোন এ ধরনের সম্পর্কে জড়াক এটা অবশ্য ও সমর্থন করে নি। আবিদা ও নওরিন, তাদের দুজনের মতে এসব খুবই বাজে ও নোংরামী। রুম্পার মতে, আমরা অতি আধুনিক হয়ে উঠছি। প্রেমিক-প্রেমিকাদের ব্যক্তিগত ব্যাপারে তাদের নিজেদের যদি কোন সমস্যা না হয়, তবে ওর নিজেরও এ ব্যাপারে কোন সমস্যা বা আগ্রহ নেই। তবে প্রেমের নামে নোংরামী, একজনকে ছেড়ে আরেকজনের সাথে চলে যাওয়াকে কিছুতেই ও সমর্থন করে না। এসব কারণে ইদানিং পারিবারিক অস্থিরতা ও মানসিক টানাপোড়ন তৈরি হচ্ছে।
মজার কথা বলেছে আরিফ, ‘’ তারা একে অপরকে যদি ভালবাসে, লিটনের ফ্ল্যাটে যেতেই পারে, তবে না গেলেই ভালো।‘’ প্রকাশ্যে ঘনিষ্ঠ হওয়ার প্রসংগে বললো, ‘’ এর উত্তরে সবাই বলবে এটা জাস্ট নোংরামি। এটা হয়তোবা সে নিজেও করে কিন্তু দেখা যাবে সে এর ঘোরতর বিপক্ষে। এটা স্বীকার করলে তার নিজের এমনকি তার পরিবার কেও সবাই খারাপ জানবে। ‘’ওর নিজের প্রেমিকা আছে কিনা এ প্রশ্নের উত্তর সরাসরি না দিয়ে জানালো অন্য তথ্য। ফেসবুকে যাদের ‘’ইন আ রিলেশনশীপ’’ দেয়া নেই, তারা বাস্তবে প্লে বয়। এভাবেই ১৮-২৫ বছরের মধ্যকার কয়েকজন তরুন-তরুনী নিজেদের মত প্রকাশ করেছেন।
একজন মা, মুন শেখ, যিনি নিজেও এক সময় প্রেমে পড়েছিলেন। তিনি মনে করেন, বর্তমান প্রেমিক-প্রেমিকারা সাহসী ও সৎ। তাদের মধ্যে লুকোচুরি নেই। প্রেমের অভিব্যক্তি প্রকাশ করা জরুরি। এটা তারা প্রকাশ্যেই করতে পারে, অথবা একান্তে। তবে সে প্রেমকে হতে হবে শুদ্ধ, থাকতে হবে কমিটমেন্ট। পরকীয়ার মত অনৈতিক কোন সম্পর্ককে তিনি সমর্থন করেন না। তিনি তাঁর সন্তানকে সফল ও সৎ প্রেমিক হিসেবে দেখতে চান। প্রেমের দায়িত্ব যেন সে নেয়। অসৎ, বিকৃত জীবন নয়, সুস্থ প্রেম, সুস্থ যৌন ও ভালবাসাপূর্ণ জীবন কামনা করেন সন্তানের জন্য।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৪১
এইযেদুনিয়া বলেছেন: প্রেমিক-প্রেমিকার পরস্পরের কাছে আসার ব্যাকুলতা অতীতেও ছিল, বর্তমানেও আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে। এখন নারী শিক্ষার হার বেড়েছে, নারীরা কাজের প্রয়োজনে বহির্মুখী হয়েছেন আগের চেয়ে অনেক বেশি। ফলে নারী-পুরুষ পরস্পরের সংস্পর্শে আসছে আগের চেয়ে বেশি, তাদের মধ্যে বোঝাপড়া তৈরি হচ্ছে, তৈরি হচ্ছে প্রেমের সম্পর্ক। ‘’বন্ধুর কাছে মনের খবর কেমনে পাঠাইতাম’’ যুগটাই এখন আর নেই। প্রযুক্তির ব্যবহার নারী-পুরুষের কাছে আসার সুযোগ করে দিয়েছে আরো সহজ। সে সুযোগের অপব্যবহারও যে হচ্ছে না তা অবশ্য বলা যাবে না।
অনেককেই প্রেমিক-প্রেমিকাদের প্রকাশ্যে ঘনিষ্ঠ হবার ব্যপারটিকে ‘’কুত্তা-বিলাই’’র সাথে তুলনা করে বিরক্তি প্রকাশ করে থাকেন। আর গোপন প্রেমের সম্পর্ক তৈরি করেছে নানারকম সামাজিক, পারিবারিক সমস্যা। প্রেমে প্রতারণা, ধর্ষণ, দাম্পত্য কলহ, পারিবারিক নির্যাতন, ডিভোর্স, গর্ভপাত, প্রেমিক-প্রেমিকার অন্তরংগ ছবি, ভিডিওর মাধ্যমে ব্ল্যাকলেইলিং ,আত্নহত্যা, ২৬ টুকরা করে খুন, অভিনব কৌশলে হত্যাকাণ্ড এবং আরো করুণ পরিনতিগুলো যা আমরা জানি না। এসবই হচ্ছে শুদ্ধ প্রেমের অভাবে। দায়িত্ব এড়িয়ে যাবার কারণে। যেন শুধু ’’কুত্তা-বিলাই’’র মত ভালবেসে যাওয়া। খেয়াল করে দেখুন তো রাস্তার এই কুকুর-বিড়ালগুলোকেই। অথবা আপনার ঘরের ভেন্টিলেটরে বাস করা কয়েক মিলিগ্রাম মস্তিষ্কের অধিকারী চড়ুই দম্পত্তিকে, মনের আনন্দে কী সুন্দর প্রেমের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে! একটুও ফাঁকি দেবার প্রবনতা নেই।
প্রেমের এই আকালে আজ শুদ্ধ প্রেমের খুবই প্রয়োজন। মানব-মানবী প্রেমে পড়ুক, সুন্দর, সুস্থ প্রেমের চর্চা করুক, কাছে আসুক। নিজেরা শান্তি পাক, চারপাশের সবাইকে শান্তিতে রাখুক।
২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৮
নিলু বলেছেন: তবে অসম প্রেম বাঁধার কারন , কিন্তু প্রেম যুগে যুগে গোপনেই চলেছে কিন্তু কনএকসময় তা প্রকাশ পায় বোধ হয় আর তখনি বলা যায় যে সেই প্রেম কি ধরনের প্রেম , ধন্যবাদ
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৪২
এইযেদুনিয়া বলেছেন: প্রেমিক-প্রেমিকার পরস্পরের কাছে আসার ব্যাকুলতা অতীতেও ছিল, বর্তমানেও আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে। এখন নারী শিক্ষার হার বেড়েছে, নারীরা কাজের প্রয়োজনে বহির্মুখী হয়েছেন আগের চেয়ে অনেক বেশি। ফলে নারী-পুরুষ পরস্পরের সংস্পর্শে আসছে আগের চেয়ে বেশি, তাদের মধ্যে বোঝাপড়া তৈরি হচ্ছে, তৈরি হচ্ছে প্রেমের সম্পর্ক। ‘’বন্ধুর কাছে মনের খবর কেমনে পাঠাইতাম’’ যুগটাই এখন আর নেই। প্রযুক্তির ব্যবহার নারী-পুরুষের কাছে আসার সুযোগ করে দিয়েছে আরো সহজ। সে সুযোগের অপব্যবহারও যে হচ্ছে না তা অবশ্য বলা যাবে না।
অনেককেই প্রেমিক-প্রেমিকাদের প্রকাশ্যে ঘনিষ্ঠ হবার ব্যপারটিকে ‘’কুত্তা-বিলাই’’র সাথে তুলনা করে বিরক্তি প্রকাশ করে থাকেন। আর গোপন প্রেমের সম্পর্ক তৈরি করেছে নানারকম সামাজিক, পারিবারিক সমস্যা। প্রেমে প্রতারণা, ধর্ষণ, দাম্পত্য কলহ, পারিবারিক নির্যাতন, ডিভোর্স, গর্ভপাত, প্রেমিক-প্রেমিকার অন্তরংগ ছবি, ভিডিওর মাধ্যমে ব্ল্যাকলেইলিং ,আত্নহত্যা, ২৬ টুকরা করে খুন, অভিনব কৌশলে হত্যাকাণ্ড এবং আরো করুণ পরিনতিগুলো যা আমরা জানি না। এসবই হচ্ছে শুদ্ধ প্রেমের অভাবে। দায়িত্ব এড়িয়ে যাবার কারণে। যেন শুধু ’’কুত্তা-বিলাই’’র মত ভালবেসে যাওয়া। খেয়াল করে দেখুন তো রাস্তার এই কুকুর-বিড়ালগুলোকেই। অথবা আপনার ঘরের ভেন্টিলেটরে বাস করা কয়েক মিলিগ্রাম মস্তিষ্কের অধিকারী চড়ুই দম্পত্তিকে, মনের আনন্দে কী সুন্দর প্রেমের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে! একটুও ফাঁকি দেবার প্রবনতা নেই।
প্রেমের এই আকালে আজ শুদ্ধ প্রেমের খুবই প্রয়োজন। মানব-মানবী প্রেমে পড়ুক, সুন্দর, সুস্থ প্রেমের চর্চা করুক, কাছে আসুক। নিজেরা শান্তি পাক, চারপাশের সবাইকে শান্তিতে রাখুক।
৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৫২
আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
পোষ্ট টা ভালো হইছে সন্দেহ নাই । তবে ফেইসবুকে ইন আ রিলেশনশিপ না দেখানো মানে প্লে বয় মানতে পারলাম না ।
প্রেম ভালোবাসা এসব আপন নিয়মে চলবে এতে কখনো ব্যাত্যয় ঘটবে না ।আপনি শহীদ কাদরীর যে কবিতা দিয়ে পোষ্ট শুরু করেছেন সেই কবিতায় কিন্তু এমন কিছু প্রকাশ পায় না । বরং একজন ব্যর্থ প্রেমিকের হাহাকার প্রবলভাবে পরিলক্ষিত হয় ।
তবে রাস্তা ঘাটে যখন কপোত কপোতিকে এক সঙ্গে ঘুড়ে বেড়াতে দেখি একই সংগে ভালো লাগে আবার হিংসেও হয়
তবে লিটনের ফ্ল্যাটকে সাপোর্ট করতে পারিনা সেটা নৈতিক কারনেই হউক আর যে কারনেই হউক এবং মেনে নিতে কষ্ট হয় ।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৪৩
এইযেদুনিয়া বলেছেন: প্রেমিক-প্রেমিকার পরস্পরের কাছে আসার ব্যাকুলতা অতীতেও ছিল, বর্তমানেও আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে। এখন নারী শিক্ষার হার বেড়েছে, নারীরা কাজের প্রয়োজনে বহির্মুখী হয়েছেন আগের চেয়ে অনেক বেশি। ফলে নারী-পুরুষ পরস্পরের সংস্পর্শে আসছে আগের চেয়ে বেশি, তাদের মধ্যে বোঝাপড়া তৈরি হচ্ছে, তৈরি হচ্ছে প্রেমের সম্পর্ক। ‘’বন্ধুর কাছে মনের খবর কেমনে পাঠাইতাম’’ যুগটাই এখন আর নেই। প্রযুক্তির ব্যবহার নারী-পুরুষের কাছে আসার সুযোগ করে দিয়েছে আরো সহজ। সে সুযোগের অপব্যবহারও যে হচ্ছে না তা অবশ্য বলা যাবে না।
অনেককেই প্রেমিক-প্রেমিকাদের প্রকাশ্যে ঘনিষ্ঠ হবার ব্যপারটিকে ‘’কুত্তা-বিলাই’’র সাথে তুলনা করে বিরক্তি প্রকাশ করে থাকেন। আর গোপন প্রেমের সম্পর্ক তৈরি করেছে নানারকম সামাজিক, পারিবারিক সমস্যা। প্রেমে প্রতারণা, ধর্ষণ, দাম্পত্য কলহ, পারিবারিক নির্যাতন, ডিভোর্স, গর্ভপাত, প্রেমিক-প্রেমিকার অন্তরংগ ছবি, ভিডিওর মাধ্যমে ব্ল্যাকলেইলিং ,আত্নহত্যা, ২৬ টুকরা করে খুন, অভিনব কৌশলে হত্যাকাণ্ড এবং আরো করুণ পরিনতিগুলো যা আমরা জানি না। এসবই হচ্ছে শুদ্ধ প্রেমের অভাবে। দায়িত্ব এড়িয়ে যাবার কারণে। যেন শুধু ’’কুত্তা-বিলাই’’র মত ভালবেসে যাওয়া। খেয়াল করে দেখুন তো রাস্তার এই কুকুর-বিড়ালগুলোকেই। অথবা আপনার ঘরের ভেন্টিলেটরে বাস করা কয়েক মিলিগ্রাম মস্তিষ্কের অধিকারী চড়ুই দম্পত্তিকে, মনের আনন্দে কী সুন্দর প্রেমের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে! একটুও ফাঁকি দেবার প্রবনতা নেই।
প্রেমের এই আকালে আজ শুদ্ধ প্রেমের খুবই প্রয়োজন। মানব-মানবী প্রেমে পড়ুক, সুন্দর, সুস্থ প্রেমের চর্চা করুক, কাছে আসুক। নিজেরা শান্তি পাক, চারপাশের সবাইকে শান্তিতে রাখুক।
৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৫৬
আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
আপনি আজকাল রুমি অনুবাদ করেন না ?
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৪৪
এইযেদুনিয়া বলেছেন:
৫| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৫৪
ফারিয়া বলেছেন: প্রেমের ব্যাপারে একটা বিষয় লক্ষ করবেন, এখন সবাই জানে, প্রেমগুলো খুব কম সময়ের জন্য, সারাজীবন টিকবেনা, এমন একটা ধারনা সবার মাঝেই। এর জন্য কাউকে বিশ্বাস করাটা কঠিন, কারো সংস্পর্শে আসাও কঠিন।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:০৫
এইযেদুনিয়া বলেছেন: শুদ্ধ প্রেমের চর্চা নেই তাই এমন ভাবনা।
আপনার মন্তব্যের সাথে একমত।
৬| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৫৮
হিমু্_017 বলেছেন: ফারিয়া বলেছেন: প্রেমের ব্যাপারে একটা বিষয় লক্ষ করবেন, এখন সবাই জানে, প্রেমগুলো খুব কম সময়ের জন্য, সারাজীবন টিকবেনা, এমন একটা ধারনা সবার মাঝেই। এর জন্য কাউকে বিশ্বাস করাটা কঠিন, কারো সংস্পর্শে আসাও কঠিন।
সহমত ফারিয়া পু
০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:০৬
এইযেদুনিয়া বলেছেন: আমিও সহমত।
শুদ্ধ প্রেমের চর্চা নেই। মানে প্রেম মানেই তো শুদ্ধ! প্রেমেরই চর্চা নেই।
জয় হোক প্রেমের।
৭| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৩৯
বহুব্রীহি বলেছেন: আপনের পোস্টে এ মুহুর্তে বড় কমেন্ট করার ইচ্ছা থাকলেও দিমু না। কারন এই পোস্টের বিষয়বস্তু যেটা - " বিবাহপূর্ব যৌন সম্পর্ক এদেশীয় সামাজিক নৈতিকতার মানদন্ডে যায়েজ কিনা" ...এ বিষয়ে আমার একটা পোস্ট দেওয়ার ইচ্ছা আছে।
আপনের মতন আমি নিজেও অনেক মানুষের সাথে এটা নিয়া কথা বলছি। মজার ব্যাপার হৈল যারা এটা নোইতিক অবক্ষয় বলে অভিহিত করে তারা নিজেরাই পারভার্ট ( এর মাঝে ছেলে ও মেয়ে দু'দলের মানুষই আছেন)
- আমার বক্তব্য হল - এটা বন্ধ করা অসম্ভব ও অযৌক্তিক - যেকোন রিলেশানে সততার প্রয়োজন। অতীতে কিছু ঘইটা থাকলে পার্টনারকে সেটা বলতে হবে। নতুবা ইউ আর অ্যা ফাকিং হিপোক্রেট
০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২১
এইযেদুনিয়া বলেছেন: ভাইরে আমাদের মধ্যে সততা নাই। সুতরাং বিয়ের আগে এমন সম্পর্কে যাওয়াটা রিস্কি। কিছু কারণ তো আমি আমার কমেন্টে বললামই।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৬
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:

জরিপ থেকে ভালো পোস্ট পাওয়া গেলো।
একটায় আপত্তি আছে।
'ইন অ্যা রিলেশনশিপ' না দেখানো বলা হয়েছে, প্লে বয়!
সত্যিকার অর্থেই যে কখনো প্রেমে পড়েনি, সে কিভাবে এই রিলেশনশিপ স্ট্যাটাসে যাবে?
সিংগল তো থাকতেই পারে। মেয়েদের যেমনই হোক, ছেলেদের অনেকেরই প্রেমে পড়ার বয়স পেরিয়ে গেলে ও জীবনে প্রেম আসেনি, এটা কঠিন সত্য। আর প্রেমে পড়া বলতে যদি যে কোন মানবীকে ভালো লাগা বুঝায়, তাহলে তো লিখতে হবে ''রিলেশনশিপ উইথ শ্রেয়া ঘোষাল''