![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মেঘ ঝড়ে ঝড়ে বৃষ্টি নামে, বৃষ্টির নাম জল হয়ে যায় জল উড়ে উড়ে আকাশের গায়ে ভালবাসা নিয়ে বৃষ্টি সাজায। ইচ্ছে গুলো ভবঘুরে হয়ে, চেনা অচেনা হিসেব মেলায় ভালবাসা তাই ভিজে একাকার, ভেজা মন থাকে রোদের আশায়. ইচ্ছে হলে ভালবাসিস, না হয় থাকিস যেমন থাকে স্নিগ্ধ গাংচিল।
অনেকদিন থেকেই চিন্তা করছিলাম একটা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলবো। কিন্তু বুঝতে পারছিলাম না কোন ব্যাংকটা ভালো হবে। চেনা জানা যে কাউকে জিজ্ঞেস করবো তারও উপায় নেই। আসলে ভার্সিটি লেভেলেও অনেকে ব্যাংকিং সম্পর্কে খুব বেশি কিছু জানে না। আর সেখানে আমি মাত্র আঠারো বছর পার করেই অ্যাকাউন্ট খোলার চিন্তা ভাবনা করছি দেখে আত্মীয়-বন্ধু সবাই চোখ টেরায়। আমার সাথে পড়া বেশিরভাগ মেয়েদেরই ব্যাংক একাউন্ট নেই।
আমি দুটো টিউশনি করি। এই ছোটখাট আয়ের উৎস থেকে কিছু টাকা সঞ্চয় করতে চাই। এই ছোটখাট উপার্জনটুকু একটু সঞ্চয় করলে ভবিষ্যতে যেকোন সময় বিরাট উপকারে আসতে পারে। অথচ এই উদ্যোগটুকুই কেউ গা করে নেয় না। উলটো আমার মতো কারো ইচ্ছা দেখলে মুখ ঘুরিয়ে রাখে।
যা হোক, যে কারণে লিখতে বসা – আমি বেশ কিছুদিন ধরেই এখানে সেখানে খোঁজ করে যাচ্ছি। এই করতে করতেই একটা জিনিসের খোঁজ পেলাম – অনলাইন ব্যাংকিং। এ ব্যাপারে আমার ধারণা খুবই কম। কিন্তু যদ্দূর বুঝলাম, ঘরে বসে থেকেই নাকি মোটামুটি ব্যাংকিং-য়ের সব ঝামেলা সেরে ফেলা যায়। আরেকটু খোঁজ নিতে এক চাচাতো ভাই জানালেন তাঁর নাকি স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডে একটা ই-সেভার্স অ্যাকাউন্ট আছে।
এখনও ঠিক ক্লিয়ার না, কিন্তু যেটুকু জেনেছি তাতে করে বুঝলাম – অনেক কম টাকাতেই নাকি অ্যাকাউন্ট খোলা যায়, আর বেশ কিছু সুবিধাও পাওয়া যায়। আমার মতো পাবলিকের জন্য পারফেক্ট হওয়া উচিত। অন্তত: ভাইয়ার কথায় তাইই বুঝলাম। তবে যেটা সবচেয়ে বড় সুবিধা, সেটা হলো প্রায় যেকোন ডিজিটাল মিডিয়া থেকে যেকোন জায়গা থেকেই নাকি অ্যাকাউন্ট ম্যানেজ করা যায়। এমনকি টাকা জমা দেওয়া, টাকা তোলা, বিল দেওয়া এসওব কাজও নাকি ব্যাংকে না গিয়েই করা যায় । কিভাবে জানি না, তবে সেরকম হলে তো আমার জন্য ভালোই!
আমি এখনও ঠিক করে উঠতে পারিনি অ্যাকাউন্ট খুলবো কি খুলবো না। তবে খোলার সম্ভাবনাই বেশি মনে হয়। ভেবে দেখলাম, আমার মতো যারা সারাক্ষণ ডিজিটাল মিডিয়ায় সময় কাটায় তাদের জন্য এর চেয়ে আরামের ব্যাংকিং আর কী হতে পারে? আপনাদের কারো যদি এই অ্যাকাউন্ট থেকে থাকে, তাহলে একটু পরামর্শ দিবেন দয়া করে।
যারা যারা সাহায্য করবেন তাদের জন্য ফুলের শুভেচ্ছা।
প্লিজ কেউ কী সাজেশন দিতে পারেন? প্লিজ প্লিজ প্লিজ
২৯ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৫০
একা বৃষ্টিতে ভিজি বলেছেন: স্টান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকে একাউন্টে খুলেই ফেললাম।
২| ১৩ ই মে, ২০১৪ রাত ১০:৩০
শাহ আজিজ বলেছেন: আপনি কোথায় পড়ছেন বলেননি । আপনার শিক্ষা প্রতিস্তানে কোন ব্যাঙ্ক আছে কি? যদি সরকারি ব্যাঙ্ক হয় তাহলে সেখানে ব্যাঙ্ক করুন কারন আমাদের দেশে কোন প্রাইভেট ব্যাঙ্ক বসে গেলে আপনার জমাকৃত আমানত ফেরতের দায়িত্ব সরকার নেয়না । না , আমাদের দেশে ঘরে বসে কম্পিউটারে ব্যাঙ্ক করা চালু হয়নি তবে অনলাইন ব্যাঙ্কিং মানে আপনি যেখানে ব্যাঙ্ক করবেন সারা দেশে তার যে কোন শাখায় টাকা তুলতে আর জমা করতে পারবেন । এ টি এম সুবিধা নেবেন না কেননা এটা নিয়ে ব্যাপক জালিয়াতি হচ্ছে । কাছাকাছি হলে চেক বই তোলার সুবিধা পাবেন কিন্তু অন্য শাখা থেকে চেক বই তুলতে পারবেন না।
২৯ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৫
একা বৃষ্টিতে ভিজি বলেছেন: স্টান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকে একাউন্টে খুলেই ফেললাম। অনলাইন ব্যাংকিং এর সুবিধা পেতে চাই। দেখি কী হয় এরপর। আপনার মতামতের জন্য অনেক ধন্যবাদ
৩| ১৩ ই মে, ২০১৪ রাত ১০:৪৫
দি সুফি বলেছেন: স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডে ৫০ হাজারের কমে অ্যাকাউন্ট খোলা যায়না।
যেসকল ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের সাথে ডেবিট কার্ড (ভিসা বা মাস্টারকার্ড) দিচ্ছে, সেখানে অ্যাকাউন্ট খুললে বিভিন্ন যায়গায় এই কার্ড দিয়েই কেনাকাটা করতে পারবেন (যদি ভিসা বা মাস্টারকার্ড সাপোর্ট করে)।
ডাচ বাংলা, ব্র্যাক বা ইসলামী ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন।
২৯ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৬
একা বৃষ্টিতে ভিজি বলেছেন: স্টান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকে একাউন্টে খুলেই ফেললাম। নলাইন ব্যাংকিং এর সুবিধা পেতে চাই। দেখি কী হয় এরপর। আপনার মতামতের জন্য অনেক ধন্যবা
৪| ১৩ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:৫৮
ইজীটক বলেছেন: If you want online banking then standard chartered is the best. Brac bank also have. I have scb e saver account and i am banking in online from overseas. Sorry to write in english as i am using mobile.
২৯ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৪:০০
একা বৃষ্টিতে ভিজি বলেছেন: স্টান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকে একাউন্টে খুলেই ফেললাম। নলাইন ব্যাংকিং এর সুবিধা পেতে চাই। দেখি কী হয় এরপর। আপনার মতামতের জন্য অনেক ধন্যবাদ
৫| ১৪ ই মে, ২০১৪ রাত ১:৩৬
শামস 8929 বলেছেন: প্রাইম ব্যাংকে আসুন। Customized deposit Scheme আছে যা আপনি যত টাকা জমা করতে চান সেভাবে প্লানড হবে এবং আছে পরিপূর্ণ্ ইন্টারনেট ব্যাংকিং যার সাহায্যে একাউন্ট সম্পর্কিত যেকোন তথ্য পেতে পারেন আর দেশের যেকোন ব্যাংক ফান্ড টান্সফার করতে পারবেন। ইউটিলিটি বিল পরিশোধ এবং আরো অনেক নিরাপদ সুবিধা। আপনার নিকটস্থ যেকোন শাখায় আপনার দুকপি পিপি সাইজ ছবি, ন্যাশনাল আইডি কার্ডের ফটোকপি এবং নমিনির ছবি নিয়ে চলে আসুন। ব্যাংলাদেশের ব্যাতিক্রম র্ধমী একটি ব্যাংক এবং এর সেবা আপনাকে আশা করি খুশি করতে সক্ষম হবে...
২৯ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৪:০১
একা বৃষ্টিতে ভিজি বলেছেন: স্টান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকে একাউন্টে খুলেই ফেললাম। অনলাইন ব্যাংকিং এর সুবিধা পেতে চাই। দেখি কী হয় এরপর। আপনার মতামতের জন্য অনেক ধন্যবাদ
৬| ১৪ ই মে, ২০১৪ রাত ২:৪৭
নিশি মানব বলেছেন: আপনি যেহেতু ছোট খাটো আয়ের উৎস থেকে ব্যাংক একাউন্ট খুলতে চান, সে হিসাবে আমারও পরামর্শ থাকবে, ডাচ বাঙলা ব্যাংকের একাউন্ট খোলা। এটা সরকারী একাউন্ট থেকে অনেক ভাল হবে।
যেখানেই একাউন্ট খুলেন, দুই ধরনের একাউন্ট খোলার চেষ্টা করবেন।
এক সেভিংস একাউন্ট। যেটা দিয়ে সব সময় লেনদেন করবেন। যখন তখন টাকা জমা দেওয়া বা উঠানোর জন্য।
দুই. একটা নিরদৃশটো মেয়াদী স্কীম একাউন্ট। ৫ বৎসর, দশ বৎসর বিভিন্ন মেয়াদীতে ১০০/৫০০/১০০০ বা এর বেশী এমাউন্টে করতে পারেন। তবে স্কীমটি চালু করার আগে এই সিদ্ধান্তটা আগে ঠিক করে নিবেন যে, আপনি প্রতি মাসে কত টাকা দিতে পারবেন। কারন অনেকেরা ১০০০টাকার স্কীম চালু করলো কিন্তু পরে দেখা গেল সে ১০০টাকাই দিতে পারছেনা। তো এই ব্যাপারে গভীর চিন্তা ভাবনা করে সঠিক সিদ্ধান্তে এসে করবেন।
আরেকটা কথা বলবো,
একাউন্ট খোলার পর প্রাথমিক পর্যায়ে ক্রেডিট কার্ড নিতে যাবেননা। নইলে চোরাবালির তলায় কখনযে আটকে পড়েছেন সেটা ঢের পাবেননা। এসব ব্যাপারে কোন আলোচনা করতে যাবেননা। আলোচনা করলে আপনার আগ্রহ বাড়বে। কারন মার্কেটিং এক্সিকিউটিভরা আপনাকে এর পজিটিভ দিকগুলো বলবে, নেগেটিভনা। তো আগ্রহী হলেই আপন একাউন্ট খুলতেই বাধ্য।
২৯ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৪:০১
একা বৃষ্টিতে ভিজি বলেছেন: স্টান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকে একাউন্টে খুলেই ফেললাম। অনলাইন ব্যাংকিং এর সুবিধা পেতে চাই। দেখি কী হয় এরপর। আপনার মতামতের জন্য অনেক ধন্যবাদ
৭| ১৪ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৬
এরোস্পেশিয়ান বলেছেন: আপনার বাসার সবচেয়ে কাছের ব্যাংকটিতে পাচ বছর মেয়াদি একটি ডিপিএস (ডিপোজিট পেনশন স্কিম) একাউন্ট খুলতে পারেন। নিশি মানব যেমনটি বলেছেন। এতে আপনার ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সঞ্চয় পাচ বছর পরে একটি বড় আকার ধারণ করবে ইনশাল্লাহ। আর ডিপিএস একাউন্ট এ চেক বই বা এটিএম কার্ড ইস্যু করেনা, মেয়াদ শেষে ব্যাংকে গিয়ে টাকা উঠাতে হবে। এতে আপনার জমানো টাকা মেয়াদের আগেই ভাংগাতে গেলে একটু কষ্ট হবে, তাই টাকা জমবে।
আর একটি কথা, বেশি লাভের আশায় সুদি ব্যাংকে রেখে, আপনার কষ্টার্জিত হালাল আয়কে হারামে পরিণত করার আগে চিন্তা করুন।
২৯ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৪:০২
একা বৃষ্টিতে ভিজি বলেছেন: স্টান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকে একাউন্টে খুলেই ফেললাম। অনলাইন ব্যাংকিং এর সুবিধা পেতে চাই। দেখি কী হয় এরপর। আপনার মতামতের জন্য অনেক ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই মে, ২০১৪ রাত ১০:০৯
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: যে কোন ব্যাংক এ করতে পারেন তবে উত্তরা ব্যাংকে করলে ভাল হতে পারে্। চার্জ কম কাটব।
আর atm card ইউজ না করলে অযথা টাকা করচ হবেনা।
বেস্ট অফ লাক