|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মধুখোর
জীবনের প্রথমে পেশায় ছিলাম আইনজীবি, সেটা পরিত্যাগ করে হলাম সরকারি চাকুরে। এটার যখন মেয়াদ শেষ হলো, তখন শুরু করলাম লেখা। আর লিখতে গেলে গবেষণা করতে হয়। এখন সেটা নিয়েই আছি। এ পর্যন্ত আমার ৬ টি বই বেরিয়েছে, যার মধ্যে দুটো মুক্তিযুদ্ধের, ১ টি আইনের, ১ টি ইতিহাসের এবং অপরটি আমার রাজনৈতিক জীবনের বিভিন্ন ঘটনা নিয়ে। এক সময় বাম রাজনীতি করলেও বর্তমানে আমি আদর্শের দিক থেকে ধর্মনিরপেক্ষ, উদার গনতন্ত্রী, মানবাধিকারে বিশ্বাসী ও ভিন্ন মতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল।
শেখ মুজিবকে বঙ্গবন্ধু, জাতির জনক, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি ইত্যাদি বিশেষণে বিভূষিত করা হয়। কিন্ত তাঁকে কি মুক্তিযোদ্ধা বলা যায়?
American Heritage® Dictionary of the English Language এ মুক্তিযোদ্ধার সংজ্ঞা দেয়া হয়েছে এ ভাবে One engaged in armed rebellion or resistance against an oppressive government. অর্থাৎ যিনি প্রকটি নির্যাতনকারী সরকারের বিরুদ্ধে সশস্ত্র বিদ্রোহ বা প্রতিরোধে অংশ গ্রহণ করেছেন, তিনিই ফ্রীডম ফাইটার। শেখ মুজিব কোন সশস্ত্র যুদ্ধে লিপ্ত হন নি, ফলে এ সংজ্ঞায় তিনি ফ্রীডম ফাইটার নন। শেখ মুজিব কোন শক্তি প্রযোগ ত করেনইনি, বরং তিনি পাকিস্তানীরে দ্বারা গ্রেপ্তার হওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়ে বসেছিলেন। বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কল্যান ট্রাস্ট Order, 1972. Sec 2 (h) এ মুক্তিযোদ্ধার সংজ্ঞা দেয়া হয়েছে এভাবে, “freedom fighter” means any person who had served as a member of any force engaged in the war of liberation but shall not include the serving members of the defence services, police or the civil armed forces, or any Government pensioner, or any other person having any regular source of income; এ সংজ্ঞায়ও শেখ মুজিব মুক্তিযোদ্ধার ক্যাটাগরিতে পড়েন না। তাহলে আমরা কোন যুক্তিতে তাঁকে মুক্তিযোদ্ধা বলব? শেখ মুজিব দেশের স্বাধীনতার প্রশ্নে কোন সিদ্ধান্ত দেয়ার পূর্বেই পাকিস্তানী সৈন্যরা ২৫ মার্চ রাত ১১.০০টায় অপারেশন সার্চলাইট শুরু করেছিল। তখন মানুষ আত্মরক্ষার তাগিদেই পাকিস্তানীদের প্রতিরোধে এগিয়ে এসেছে এবং লিপ্ত হয়েছে প্রতিরোধ যুদ্ধে। এজন্য কারো কোন বাণী বা ঘোষণার অপেক্ষায় কেউ বসেছিল না। যেজন্য সংবিধানের প্রথমেই উল্লেখ করা হয়, '' আমরা, বাংলাদেশের জনগণ, ১৯৭১ খ্রীস্টাব্দের মার্চ মাসের ২৬ তারিখে স্বাধীনতা ঘোষণা করিয়া জাতীয় মুক্তির জন্য ঐতিহাসিক সংগ্রামের মাধ্যমে স্বাধীন ও সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ প্রতিষ্টিত করিয়াছি।'' বাঙালি সৈন্যরা ২৫ মার্চের আগেই পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে (দেখুনঃ মুক্তিযুদ্ধের নয়মাস, মেজর জেনারেল একেএম সফিউল্লাহ)। ৭ মার্চের বক্তৃতায় বরং শেখ মুজিব স্বাধীনতার প্রশ্নে যে বিভ্রান্তি ছড়িয়ে ছিলেন জয় পাকিস্তান বলে (দেখুন আমার জীবনে একাত্তর, নির্মল সেন, প্রকাশকঃ বর্তমান সময়, পৃ ১১), এবং এর পর থেকে লাটভবনে ইয়াহিয়া ও তার সাঙ্গপাঙ্গদের সাথে তিনি নিজেও বৈঠকের পর বৈঠক করে সাংবাদিক সন্মেলনে দেশবাসীকে আশ্বস্থ করার মধ্যে দিয়ে অদূরদর্শীতা প্রদর্শন করেছিলেন, সচেতন জনগণ ও সেনাবাহিনীর বাঙালি সৈন্যরা কিন্ত তাতে আসল বিষয় উপলব্ধী করতে বিভ্রান্ত হন নি। ২৩ মার্চ সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত সৈনিকেরা শেখ মুজিবের বাড়ীতে গিয়ে যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করার কথা বলেছিল, মুজিব তাতে কান দেন নি (দৈনিক আজাদ, ২৩ মার্চ ১৯৭১)। তারপরও জনগণ মুজিবের কথায় কান না দিয়ে নিজেরাই যুদ্ধ প্রস্ততী গড়ে তোলে। নিজেদেরকে রক্ষা করার এই প্রতিরোধ সংগ্রামে শেখ মুজিব কিন্ত অংশ নিলেন না। তিনি বসে রইলেন নিজ বাসভবনে (মূলধারা ৭১, মঈদুল হাসান, ইউপিএল, ২০০৮, পৃ ৪), কখন পাকিস্তানীরা তাকে তোলে নিয়ে যায়, সেজন্য। ২৫ মার্চ রাতের শেষে ২৬মার্চের প্রথম প্রহরেই শেখ মুজিব পাকিস্তানীদের কাছে আত্মসমর্পন করলেন। তাই ২৫ মার্চ থেকে ১০ই এপ্রিল পর্যন্ত মানুষ কোন কেন্দ্রীয় কমান্ড ও নেতৃত্ব ছাড়াই স্বপ্রণোদিত হয়ে যুদ্ধ চালিয়ে গেল। ১০ এপ্রিল তেলিয়াপাড়ায় মুক্তিযুদ্ধের একটা কমান্ড বেস তৈরী হল। তখন থেকে যুদ্ধরত সৈনিকদের (বাঙালি সৈনিক, ইপিআর) নাম হল মুক্তিফৌজ বা M F এবং ছাত্র যুবশ্রেণীর মধ্যে যারা যুদ্ধে যোগদান করেছিল তাদের নাম হল ফ্রীডম ফাইটার বা F F। এম এফ ও এফ এফ নামগুলো অবশ্য ভারতীয় সেনাবাহিনীর দেয়া। (মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয় এখন অবশ্য এফ এফ-এর স্থলে গণবাহিনী লিখে।) এম এফ ও এফ এফ সম্মিলিতভাবে অভিহিত হয় মুক্তিযোদ্ধা নামে। (বিএলএফ নামে ভারত সরকার একটি সংগঠন গড়ে তোলে, এখন এই ভারতীয় সংগঠনের সদস্যরাও মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে দাবী করছেন।) যাহোক এ প্রক্রিয়ার মধ্যেও শেখ মুজিব স্বভাবতই অনুপস্থিত। সুতরাং বাংলাদেশের ফাউন্ডিং ফাদার হওয়া সত্বেও কেউ যদি বলে শেখ মুজিব মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন না, তাহলে কি মিথ্যা হবে?
৬৫ টি 
+২৫/-১৫ ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৩
মধুখোর বলেছেন: সত্য যে কঠিন।
২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৪
মো: ইউসুফ বলেছেন: মুজিব স্বাধীনতার ঘোষনা দিয়েই জাতির পিতা,বঙ্গবন্ধু হয়ে গেলেন, আর যারা জীবনের ঝুকি নিয়ে মুক্তিযুদ্ধ করলো তাদেরকে আজ ভিক্ষার থালা নিয়ে পথে পথে ঘুরতে হয়!কি বিচিত্র আমাদের এই দেশ।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫২
মধুখোর বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধাদের দুর্দশা এখন কি দেখছেন? রক্ষীবাহিনীর ভয়ে কোন মুক্তিযোদ্ধা বাড়ীঘরে বাস করতে পারত না। এখন ত কিছু টাকা পয়সা দেওয়া হয়। যদিও মুখ চিনে মুগের ডালের মত।
৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৫
এ. এস. এম. রাহাত খান বলেছেন: আমি কোন অথেন্টিক সোর্স অথবা সুশীল আওয়ামীলীগার অথবা আওয়ামী পন্থী প্রমিনেন্ট লেখক কলামিস্ট কাওরেই মুজিব কে মুক্তি যুদ্ধা বলে দাবি করতে শুনিনি!!
তাই কোথা থেকে এটা আসল তা খুদা জানে... চামচা শ্রেনীর কোন মানুষের কথার জন্য এত খাটাখাটির দরকার ছিল না।
জয় পাকিস্তান বলেছিলেন,এমন হাস্যকর কথা কোন অখ্যাত সোর্সের কথা দিয়ে প্রমান করা যায় না। সকল গন মাধ্যমে ৭ মার্চের ভাষনের অডিও ভিডিও আছে।
কোথাও দেখাতে পারবেন না আপনার প্রমান।
সজ্ঞানে মাইনাস
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৯
মধুখোর বলেছেন: নির্মল সেন একজন প্রখ্যাত বামনেতা ও সাংবাদিক। তার বই-এর সুত্র উল্লেখ করা হয়েছে। নির্মল সেনের বাড়ী গোপালগঞ্জ এবং তার চাচীকে বঙ্গবন্ধু মা ডাকতেন।
৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫০
arifce বলেছেন: আসল কথা কইলে বন্ধু বেজাড় ।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৩৪
মধুখোর বলেছেন: হক কথা।
৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৪
সজল৯৫ বলেছেন: কি বলব তাই ভাবছি.........
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:০২
মধুখোর বলেছেন: আশাকরি আপনার মনে যে সত্য আছে, তা-ই প্রকাশ করবেন।
৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৫
এ. এস. এম. রাহাত খান বলেছেন: হাহাহাহ গোপাল গঞ্জ বাড়ি আর চাচীরে মা এই পরিচয়ে এত বড় ইতিহাস প্রমান করা!!
বর্তমান সংসদে ডজন খানেক আত্মীয় এমনকি রক্তের বন্ধন আছে যারা ভিন্ন দল করে,আর এক জন অনের পাছায় আঙ্গুল দেয়।
৭ মার্চের ভাষন যারা শুনেছেন,যারা এটা নিয়ে ৯৬ এর আগেও ডকু বই লিখেছেন যাদের লেখা জন নন্দিত,যে সকল বিদেশি মিডিয়া আমাদের মুক্তি যুদ্ধেরর সময় সকলের নজরে ছিল তাদের কোনটিতেই এমন বক্তব্য নেই।
ফালতু ব্যাপারে তর্ক করার মনে হয় নাভ নাই। প্লাস আর মাইনাস আসলে কিছুনা।
এই ব্লগে বাংলাদেশীরাই আসে,আর আমাদের চরিত্র কতটা নিচে নামছে নোংরা পলিটিক্স করে তা আর বলার দরকার নাই।
মুজিব জিয়া আমার বাপ না,এই কথাটা মনে থাকেনা অনেকের পলিটিক্স করার সময়।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:০০
মধুখোর বলেছেন: ৭ মার্চের সভায় শেখ মুজিব জয় পাকিস্তান বলে ভাষণ সমাপ্ত করায় তার কোন দোষ ছিল না। কারণ তখনো পাকিস্তান কাঠামোর মধ্যেই তিনি সংগ্রাম আন্দোলন করছিলেন। এছাড়া পরবর্তীতে ইয়াহিয়ার সাথে যে আলোচনা করছিলেন, সেটা বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য নয়, পাকিস্তান টিকিয়ে রেখে বাঙালি জাতির অধিকার সমুন্নত রাখার জন্য।
৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৬
এফ আই দীপু বলেছেন: আহারে, এমুন খাডি কতা কেমতে কন! আর কৈয়েন্না। ঝাতি লজ্জা পাইবো। এমনিতেই বাপহারা হৈছে। এইবার মা-হারা, বুইন-হারা হৈব।
৮| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:০০
এ. এস. এম. রাহাত খান বলেছেন: মুজিব মুক্তি যুদ্ধা এই দাবিটি কি কেউ করেছে??????
মুজিব যে মুক্তি যুদ্ধা না এটা ত সকলেই জানে!!!!উনু মুক্তিযুদ্ধের রাজনৈতিক নেত্রীত্বদান কারী
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:০৪
মধুখোর বলেছেন: আমি কেবল শেখ মুজিবকে মুক্তিযোদ্ধা বলা যায় কিনা তা জানতে চেয়েছিলাম। আমি আপনার সুচিন্তিত মতামত পেয়েছি। ধন্যবাদ।
৯| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:০২
এ. এস. এম. রাহাত খান বলেছেন: দোষ ছিল কি ছিল না সেটা আপনার কাছে শিখতে হবে না।এত বড় একটা ভ্রান্ত কথা প্রচার করার আগে ভাবা উচিত।
আর কত এসব করবেন আপইনারা???
আজ বিন এন পির এক এম পি ... প্রধান তার নাম জেন, সংসদে কইল জিয়া নাকি ২৫ তারিখ স্বাধিনতার ঘোষনা দিসে!!!!!
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:০৫
মধুখোর বলেছেন: ২৫ তারিখে জিয়া কোন স্বাধীনতার ঘোষণা দেন নি।
১০| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:০৮
ফাহিম আহমদ বলেছেন: শেখ ভাই, অসাধারণ পোস্ট, সুজা প্রিয়তে। স্ব-জ্ঞানে হাজারো ++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
সত্যের মৃত্যু নেই। ধন্যবাদ মোবারকবাদ। আপনাকে
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:০৯
মধুখোর বলেছেন: ধন্যবাদ।
১১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:১২
টিপূ সুলতান বলেছেন: ++
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:১৩
মধুখোর বলেছেন: ধন্যবাদ।
১২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:২৮
মৌনোতা বলেছেন: arifce বলেছেন: আসল কথা কইলে বন্ধু বেজাড় ।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৪৭
মধুখোর বলেছেন: সত্যি কথা।
১৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:০০
মামুন বিদ্রোহী বলেছেন: ঘৃণা হয় তোদের প্রতি....
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৪৩
মধুখোর বলেছেন: আপনি নিশ্চিন্ত থাকতে পারেন আমি রাজাকার নই।
১৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:১৪
বিবিধ বলেছেন: প্লাস + প্রিয়তে।
একটি তথ্যগত অসঙ্গতি মনে হয়
"তাই ২৫ মার্চ থেকে ১০ই মার্চ পর্যন্ত মানুষ কোন কেন্দ্রীয় কমান্ড ও নেতৃত্ব ছাড়াই স্বপ্রণোদিত হয়ে যুদ্ধ চালিয়ে গেল। ১০মার্চ তেলিয়াপাড়ায় মুক্তিযুদ্ধের একটা কমান্ড বেস তৈরী হল।"
এখানে ২৫ মার্চ থেকে ১০ এপ্রিল হবে সম্ভবত।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৪৯
মধুখোর বলেছেন: ভুল ধরিয়ে দেয়ার জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ। সংশোধন করলাম।
১৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:১৮
ওরাকল বলেছেন: ভাই আমি আপনি কইলেই ত ওনি মুক্তিযোদ্ধা হয়ে যাবেন না, আসুন দেখি বাংলাদেশ সরকার কি বলে .....
গত ৩৮ বছরে ৫ বার মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা তৈরী ও সংশোধন করা হয়েছে এবং এর কোন ভার্শনেই মুজিবের নাম নাই 
এই ৫ বারের ২ টা আবার শেখ হাসিনার আমলেই হইছে......।
সুতরাং এইটা নিয়ে বেহুদা পেচাল পাইরা লাভ নাই।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:২৭
মধুখোর বলেছেন: গত পরশু মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটির সভায় মুক্তিযোদ্ধা-এর সংজ্ঞা নির্ধারণ করার জন্য প্রস্তাব পাশ হয়েছে। নূতন সংজ্ঞায় শেখ মুজিব থাকবেন বলে আশা করা যাচ্ছে।
১৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৩১
পৃথিবীর আমি বলেছেন: উনি মুক্তিযোদ্ধাদের পথপ্রদর্শক।( অস্বীকার করতে পারেন? )
আপনি যদি বলেন তাতে কি ? উনি তো মুক্তিযোদ্ধা না।
আমি তাহলে বলব,উনি না থাকলে আজকের মুক্তিযোদ্ধারা কখনো মুক্তিযোদ্ধা হতেন না।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৫৫
মধুখোর বলেছেন: এটা ঠিক যে বাঙালি জাতিয়তাবাদের জাগরনের বিষয়য়ে শেখ মুজিবের নেতৃত্বের অবদান অনস্বীকার্য।
১৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৩৫
পৃথিবীর আমি বলেছেন: যিনি প্রকটি নির্যাতনকারী সরকারের বিরুদ্ধে সশস্ত্র বিদ্রোহ বা প্রতিরোধে অংশ গ্রহণ করেছেন, তিনিই যদি শুধুমাত্র ফ্রীডম ফাইটার হন তবে যারা কবিতা লিখে, গান গেয়ে, মুক্তিযোদ্ধাদের আশ্রয় দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে উৎসাহিত করেছেন তাদের কেন আজ মুক্তিযোদ্ধার মর্যাদা দেয়া হয়???
কেন স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পীরা মুক্তিযোদ্ধা?তারা তো ১৯৭১ এ ভারতে ছিলেন...শুধু গান গেয়েছেন...যুদ্ধ করেননি।।। তাহলে ???
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০২
মধুখোর বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধ শুধু যোদ্ধাদ্বারা সংগঠিত হয় না। মুক্তিযুদ্ধের জন্য শিল্পী, প্রচারক, সংগঠক, প্রশাসক, রাজনৈতিক নেতৃত্ব, জনগণের সাহায্য সহযোগীতা সবই প্রয়োজন। এখন যারা ভারতে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধের বিষয়ে সাহায্য সহযোগীতা করেছে তারা মুক্তিযোদ্ধা হয়ে যাচ্ছেন। শিল্পীরা কি মুক্তিযোদ্ধা? তারা হলেন শব্দ সৈনিক। আর দেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে যেসব জনসাধারণ নিজের প্রাণ বিপন্ন করে মুক্তিযোদ্ধাদের খাওয়া দাওয়া যোগাড় করেছে, যারা তাদেরকে আশ্রয় দিয়েছে, যারা তাদের অস্ত্রশস্ত্র গোলাবারুদ বহন করেছে, যারা তাদেরকে শত্রুর গতিবিধির সংবাদ দিয়েছে, তারা কি? তারা সংগঠিত নয় এবং অগণিত বলে, তারা যোদ্ধা হতে পারছে না। কপাল!
১৮| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৫৩
উসীমজদ্দীন বলেছেন: লজিকেলি শেখ মুজিবুর রহমান মুক্তিযোদ্ধা নন। কিন্তু বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পেছনে তার অবদান বাঙ্গালি জাতির কৃতঞ্জ চিত্তে স্বীকার করা উচিত। এবং মেজর জিয়াউর রহমানের ভূমিকাও অস্বীকার করার কোনো সুযোগ নেই। এই দুজন কে নিয়ে এত বিতর্ক কেন? কারন তারা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার চূড়ান্ত পর্যায়ে অবস্থান করেছিলেন এবং এই দেশে তাদের লক্ষকোটি অনুসারী/সমর্থক সৃষ্টি করতে সমর্থ হয়েছেন। মুক্তিযোদ্ধার সর্বাধিনায়ক কর্নেল আতাউল গনি ওসমানী মৃত্যুবাষির্কী পার হয়ে গেল। কারো কোন খবর নাই কারন তিনি এদেশের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় যাননি এবং তার সর্মথকও নাই। অযথা পুরানো কিছু ইতিহাস নিয়ে টানা হেচড়া করাইতো আমাদের দেশের রাজনীতি। যা আপনারা শিক্ষিত-অশিক্ষত-কুশিক্ষিত সবাই মিলে করছেন।পার্লামেন্টে যেমন হয় ব্লগেও হচ্ছে আবার পাড়া মহল্লায়ও! দয়া করে এবার এসব বাদ দেন। মুজিব-জিয়ারা দেশের জন্য যা করার করে গেছেন। এবার নিজেরা কিছু করার চেষ্ঠা করেন।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০৪
মধুখোর বলেছেন: দেশের ভবিষ্যত নব-প্রজন্মের জন্য আমাদের অতীত জানার অধিকার আছে।
১৯| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৫৮
ওরাকল বলেছেন: @পৃথিবীর আমি: আপনারে কে কইছে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পীরা মুক্তিযোদ্ধা?
-> সরকার প্রনীত ৫ তালিকার কোনটায় ওনাগ নাম আছে ?
এই বন্চিত মানুষগুলকে আবার সুশিল সমাজ নাম দিয়েছে শব্দ সৈনিক মুক্তিযোদ্ধা নয় ! একই অবস্থা স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের সদস্যদেরও
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:২৫
মধুখোর বলেছেন: স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পীদের কথা কেন বলছেন। ষেখানকার কলাকুশলীরা বাদ পড়ল কেন? আমার জানামতে স্বাধীন বাংলা বেতারে যারা চাকুরী করতেন, তারা অনেক সুবিধা আদায় করেছেন। আপেল মাহমুদ ত একেবারে রেডিও-এর ডিডিজি হিসাবে চাকুরী সমাপ্ত করলেন।
২০| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০৪
পৃথিবীর আমি বলেছেন: @ওরাকল:
আমি সরাসরি মুক্তিযোদ্ধা লিখে ফেলেছি....
সংশোধন:
পৃথিবীর আমি বলেছেন: যিনি প্রকটি নির্যাতনকারী সরকারের বিরুদ্ধে সশস্ত্র বিদ্রোহ বা প্রতিরোধে অংশ গ্রহণ করেছেন, তিনিই যদি শুধুমাত্র ফ্রীডম ফাইটার হন তবে যারা কবিতা লিখে, গান গেয়ে, মুক্তিযোদ্ধাদের আশ্রয় দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে উৎসাহিত করেছেন তাদের কেন আজ মুক্তিযোদ্ধার মর্যাদা দেয়া হয়???
কেন স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পীরা মুক্তিযোদ্ধার মর্যাদা পান?তারা তো ১৯৭১ এ ভারতে ছিলেন...শুধু গান গেয়েছেন...যুদ্ধ করেননি।।। তাহলে ???
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:২০
মধুখোর বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধা এখন ক্ষমতা কাঠামোতে থাকার জন্য একটি মূল্যবান বিশেষণ। সেজন্য যাদের ক্ষমতা আছে, তারা তা লুটে নিচ্ছে। যারা গান গেয়েছে তারা যদি শব্দ সৈনিক হয়, তাহলে যারা পোস্টার লাগিয়েছে, তারা কি? যারা মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য পাক করেছে তারা কি?
২১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৩৬
পৃথিবীর আমি বলেছেন: সবই ঠিক আছে,তাহলে বঙ্গবন্ধুর অবদানকে আপনারা অস্বীকার করেন কোন হিসেবে???
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৪৩
মধুখোর বলেছেন: কে অস্বীকার করে? শেখ মুজিব একজন মানুষ শুধু নন, একজন মহানায়ক। তবে তার ভূলত্রুটি ছিল। তার ভুলের কারণে জাতিকে অনেক মূল্য দিতে হয়েছে এবং নিজের পরিণামও ভালো হয়নি।
২২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:১৬
সংগ্রামী অলস বলেছেন:
স্বাধীনতা পূর্ববর্তী ভারত ও পরবর্তী ভারত = শেখ মজিব
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:২২
মধুখোর বলেছেন: বুঝার জন্য আপনার মন্তব্য কঠিন হয়ে গেল। একটু সহজ করে বলবেন কি?
২৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:২৪
দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: পাবলিকে ক্যান যে বাচ্চা হৈলেই টাকা পয়সা খরচ করে লেখাপড়া শেখায় বুঝি না। পাবলিকের বুঝা উচিত হাত-পা-মুখ মানুষের মত দেখতে হলেই সব প্রানী মানুষ হয় না। মানুষ হতে গেলে বিবেক লাগে।
আমাদের সরকারও সেইরাম, সব প্রানীরে লেখাপড়া শেখানোর জন্যে টাকা ঢালে, এখন বুঝুক মজা।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:২৯
মধুখোর বলেছেন: মানুষ হতে হলে বিবেকের প্রয়োজন। আর বিবেক হল একটা স্টান্ডার্ড। যাদের কোন স্টান্ডার্ড নাই তারা কি বিবেকবান?
২৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৩৬
ধ্রুব তারা বলেছেন: Oxford English Dictionary, Love is the Sexual Attraction between a male and a female gender of any species.
Do you love your mim?
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৪৬
মধুখোর বলেছেন: what do u mean by mim? I could not make out of its meaning. Pl use alternative word. However do you consider the definition given in the dictionary is correct or u have any reservation?
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৪৫
মধুখোর বলেছেন: ধ্রুবতারা, আপনি যে অক্সফোর্ড ডিকশনারী ফলো করেন তা কার লেখা? লাভ সম্বন্ধে অক্সফোর্ড ডিকশনারীর প্রকৃত অর্থ এই সঙ্গে দেখুন।
Compact Oxford English Dictionary
love
• noun 1 an intense feeling of deep affection. 2 a deep romantic or sexual attachment to someone. 3 a great interest and pleasure in something. 4 a person or thing that one loves. 5 (in tennis, squash, etc.) a score of zero. apparently from the phrase play for love (i.e. the love of the game, not for money).
আশাকরি উপরের কর্ণনা থেকে মাকে ভালবাসার অর্থ আপনি আরো ভাল করে উপলব্ধী করতে পারবেন।
২৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৩৬
ধ্রুব তারা বলেছেন: *Mom
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৫৩
মধুখোর বলেছেন: Of course I love my mother and I hope you r not any exception.
২৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৩৮
সংগ্রামী অলস বলেছেন:
ভারতের ভুমিকা ও শেখ মুজিবের ভুমিকা
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:১৫
মধুখোর বলেছেন: সত্যি বলছি আপনার মন্তব্যের একটি মমার্থ যে আছে তা বুঝতে পারছি, তবে আমার কাছে বিষয়টা পরিস্কার নয়।
২৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৪৯
পৃথিবীর আমি বলেছেন: ধ্রুব তারা বলেছেন: Oxford English Dictionary, Love is the Sexual Attraction between a male and a female gender of any species.
Do you love your mom?
ধ্রুব তারা বলেছেন: বুশ ,ব্লেয়ার কি নিজে যুদ্ধ কেরেছে ? তাকে গালি দেন কেন ?
যুদ্ধ করেছে সৈনিকেরা
বস্ জটিল জটিল সব যুক্তি। I M just loving it......
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:০২
মধুখোর বলেছেন: Sexual attraction and making sex is not the same thing. ভালাবাসায় লিঙ্গের একটি বিষয় অবশ্যই আছে, যে জন্য মায়েরা তাদের পুত্রকে এবং পিতারা তাদের মেয়েদেরকে (এবং ভাইসভার্সা) ভালবাসে। যে কোন যুদ্ধ রাজনৈতিক শক্তিদ্বারা পরিচালিত হয়। সেজন্য রাজনীতিকদের যুদ্ধের ভালমন্দের দায়ভার নিতেই হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে চার্চিল সেজন্যই প্রশংসিত, কিন্তু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সৈনিকদের ভ্যাটার্ন বললেও চাচিলকে তা বলা হয় না।
২৮| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:০৩
পৃথিবীর আমি বলেছেন: Do u love your mom as it is said in Oxford dictionary???
If not,then you should realize now, that , u should not always go for the definitions......
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:২৭
মধুখোর বলেছেন: Defination of Love: (American Heritage® Dictionary of the English Language ) 1. A deep, tender, ineffable feeling of affection and solicitude toward a person, such as that arising from kinship, recognition of attractive qualities, or a sense of underlying oneness.
2. A feeling of intense desire and attraction toward a person with whom one is disposed to make a pair; the emotion of sex and romance.
3.
1. Sexual passion.
2. Sexual intercourse.
3. A love affair.
4. An intense emotional attachment, as for a pet or treasured object.
5. A person who is the object of deep or intense affection or attraction; beloved. Often used as a term of endearment.
6. An expression of one's affection: Send him my love.
7.
1. A strong predilection or enthusiasm: a love of language.
2. The object of such an enthusiasm: The outdoors is her greatest love.
8. Love Mythology Eros or Cupid.
9. often Love Christianity Charity.
10. Sports A zero score in tennis.
আশাকরি উপরের সংজ্ঞা থেকে লাভ বলতে কি বুঝায় তার ব্যাপক অর্থ উপলব্ধী করতে পারবেন এবং নিজের মায়ের ভালোবাসার প্রকৃতি সম্বন্ধেও সকল সন্দেহ নিরসন হবে।
২৯| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৩০
জাতি জানতে চায় বলেছেন: @এ. এস. এম. রাহাত খানঃ
আওয়ামীলীগ মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়ার আগ পর্যন্ত (যখন অস্বাভাবিকভাবে পাকি হানাদার দেশে আসছিলো) সায়ত্বশাসন ও নির্বাচন পরবর্তী ক্ষমতা হস্তান্তর নিয়া সামরিক সরকারের সাথে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছিলো! এমন কি আপনার কথা অনুযায়ী যদি ধরেও নেই আলীগ মুক্তিযুদ্ধের রাজনৈতিক নেতৃত্বদানকারী (আমার মতে ভারতীয় যোগসাজসে সহায়তাকারী যার অনেক গুলো প্রতিদানের একটি এখনও সীমান্তবর্তী এলাকায় বাংলাদেশীদের গুলি খেয়ে মরা!), তবে তা মুক্তিযুদ্ধের শুরু হওয়ার অনেক পরে। কারন শুরুতেই এইসব নেতারা ভারতে পালিয়ে গিয়েছিলো, কেউই তখনও স্বাধীনতার ঘোষনা দেন নাই! সেক্ষেত্রে আলীগের রাজনৈতিক নেতৃত্বদানের সময়টিতে মুজিব পাকিস্তানে অন্তরীন ছিলেন! তাই নেতৃত্ব দিয়ে থাকলে তখনকার নেতারা দিতে পারেন, কিন্তু মুজিব নন! অবশ্য পরবর্তীতে উনাকে স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে প্রমাণ করতে না পেরে জনৈক নেতা হান্নানকে ঘোষক বানানো চেষ্টা হয়, তাও সেটা আবিস্কার করা হয় স্বাধীনতার অনেক পরে, যে ঘোষনা ঐ হান্নান সাহেব ছাড়া আর কেউ শোনেন নাই!
অবশ্য মুক্তিযুদ্ধের আওয়ামী সংজ্ঞা অনুযায়ী অনেকেই মুক্তিযোদ্ধা নন অতবা অসম্মানিত মুক্তিযোদ্ধা। যেমন- ওসমানী, জিয়াসহ অনেকেই।এমনকি মুজিব হত্যা বিচারে ফাঁসি হওয়াদের অনেকেই। আলীগ যদি মুক্তিযোদ্ধাদের নূন্যতম সম্মানও করত তাহলে এদের সর্বোচ্চ সাজা যাবজ্জীবন কারাদন্ডের জন্য আবেদন করত! অথবা যে জিল্লুর পুকুর চুরি দূর্ণীতির জন্য সাজেদা চৌধুরীর ছেলেকে বেআইনিভাবে সাজা মওকুফ করেছেন তিনি তাদের ক্ষমা করতে পারতেন!
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৪০
মধুখোর বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধারা হচ্ছে তুরুপের তাস। যার হাতে পরে, তারাই কাজে লাগায়। আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৩০| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১:০৩
মধুখোর বলেছেন: কাল আবার দেখা হবে ইনশাল্লাহ।
৩১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৪৮
কৌশিক বলেছেন: যে পিতা একটা সন্তান জন্ম দিছে সেই পিতারে কি আর সন্তান বলা যায়?
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৫২
মধুখোর বলেছেন: পিতা সন্তান জন্ম দেয় না, মাতা জন্ম দেয়। বাংলাদেশ আমাদের মা।
৩২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:০৫
কৌশিক বলেছেন: যে মাতা সন্তান জন্ম দিছে সেই মাতারে কি আর সন্তান বলা যায়?
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৫২
মধুখোর বলেছেন: মানুষ হলে তিনিও কারো সন্তান। তবে দেশ যথন মা, তখন তার আর কোন মা থাকতে পারে না। অবশ্য কোন জাতির বিশেষ বিষয়ে যেমন জাতির জনক, আধুনিকতার জনক প্রমুখকে দেশের কৃতি, বীর ইত্যাদি ধরনের সন্তান বলা যায়।
৩৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৩৭
ধ্রুব তারা বলেছেন: Click This Link
ধন্যবাদ আমার ব্লগে মন্তব্য করার জন্য। আমি মা-কে ভালবাসার মন্তব্যটি করেছিলাম একারণে যে ডিকশনারি-এর সংজ্ঞা হচ্ছে একাডেমিক সংজ্ঞা। সে সংজ্ঞা দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা ব্যাখ্যা করা উচিৎ নয়। সে হিশেবেই আমি বলেছি যে, ভালবাসার একটা অর্থ সেক্সুয়াল এ্যাট্রাকশন-ও বোঝায়। কিন্তু আমরা কি বাস্তব জীবনে ভালবাসা বলতে তা বুঝি? তাই এ্যাকাডেমিকলি কারেক্ট সংজ্ঞা অনেক ক্ষেত্রেই প্র্যাকটিকাল বেসিসে পালন সম্ভবপর নয়। আশা করি কোন কিছুকে ভেতর থেকে দেখার চেষ্টা করবেন।
৩৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:০৪
কৌশিক বলেছেন: আপনি একদমই টার্মিওলজিক্যাল ফ্যালাসির মধ্যে বিষয়টাকে আটকে রেখেছেন - সম্ভবত আপনার সাবজেক্টে বর্নিত পশ্নের প্রোপাগান্ডেশনের জন্য। বিষয়টা ইচ্ছাকৃত করছেন
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৩
ফাহাদ বাপ্পী বলেছেন: একদম ডাহা হাসা কতা ,যে কইবো এইডা মিছা হেতে ও মুজিবের মতো মিত্যুক