![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চাই মিথ্যার নাশ, চাই সত্যের উন্মেষ, চাই শান্তির পৃথিবী
নাস্তিকরা যখন কোরআন-হাদিস দিয়ে প্রমাণ করে দিচ্ছে কোরআনের আয়াত সাংঘর্ষিক, ইসলাম স্রেফ একটা কুসংস্কার, ইসলাম শান্তি প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থ তখন মাদ্রাসায় শিক্ষিত আলেমরা কোথায় থাকেন? আপনারা সারাজীবন ধর্মীয়গ্রন্থ নিয়ে পড়ে থাকেন । কোরআন আপনাদের মুখস্ত-ঠোঁটস্থ । ফেকাহ-শরীয়াহ আপানাদের কাছে কিছুই না । নাস্তিকরা যখন ইসলাম নিয়ে ঠাট্টা-উপহাস করে ব্লগ লিখছে, বই লিখছে তখন কোথায় থাকে আপনাদের জ্ঞানের অহংকার? কোথায় থাকে আপনাদের এতোদিনের শিক্ষা? আপনারা থাকতে কেনো স্কুল-কলেজ-ভার্সিটির কিশোর-তরুণ ছাত্রদেরকে সেই বাঘা বাঘা নাস্তিকদের যুক্তি খন্ডন করতে যেতে হয়? অথচ আপনারাই না ধর্মের ধারক বাহক হিসেবে দাবি করেন ! আপনারাই না মসজিদের খুতবায় মুসল্লীদের সামনে বয়ান মারেন, ফতোয়া দেন !
ধর্মের ধারক-বাহক হয়েছেন ধর্মব্যবসা করার জন্য? কিন্তু এটাও তো কোরআন দ্বারা নিষিদ্ধ । নাকি শুধু মসজিদ-মাদ্রাসা আবাদ করার জন্য? অথচ পৃথিবী আজ অশান্তি-অন্যায়-অবিচারে ভরপুর । মানবতা আজ কর্পোরেটের কাছে পরাজিত । ইসলাম আজ উপহাসিত, ঠাট্টা-বিদ্রুপ করার উৎকৃষ্ট ধর্ম । আপনারা ইসলামের জন্য কীবোর্ড ধরতে শিখেন নি, বৃটিশদের দেয়া মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থায় শিক্ষিত হয়ে শিখেছেন মাসলা-মাসায়েল, হাদিস-কোরআন দিয়ে সাধারণ মানুষদের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধাতে, অনৈক্য সৃষ্টি করতে, মিলাদ পড়াতে, ওয়াজ-মাহফিল করে পকেট ভরতে, সাধারণ মুসলিমদের মধ্যে উন্মাদনা ছড়িয়ে দিতে, ধর্ম নিয়ে অপরাজনীতি করতে । শিখেছেন এক আলেম হয়ে আরেক আলেমের ভুল ধরতে, কিভাবে ধর্ম দিয়ে জীবিকা নির্বাহ করা যায় ।
আর যখন সরব উঠে নাস্তিকরা আল্লাহকে নিয়ে, মুহাম্মদ সাঃ কে নিয়ে, ইসলামকে নিয়ে কটাক্ষ করে কার্টুন তৈরি করেছে,অশ্লীল ও ব্যঙ্গ সাহিত্য রচনা করেছে তখন আপনাদের চেতনায় আঘাত লাগে, ঈমানে আঘাত লাগে ! তখন আপনাদের মধ্যে তৈরি হয় ঈমানী জযবা, শাহাদাতের তামান্না । চাকু-রামদা নিয়ে উদ্যত হোন নাস্তিক হত্যার জন্য । নিজেরা তো সেটুকুনও পারেন না । নাস্তিকহত্যার কাজটা আপনাদের শিষ্যদের দ্বারাই করিয়ে থাকেন অথবা অথবা নাস্তিকহত্যায় উজ্জীবিত তরুণরাই সেটা করে । কারণ, এ পর্যন্ত যতোগুলো নাস্তিক হত্যা হয়েছে বিভিন্ন মাধ্যমে এসেছে যে তারা সবাই ছিলো তরুণ ।
হে স্বার্থবাজ, ব্যক্তিকেন্দ্রিক আলেম সমাজ ! নিজেকে কখনো প্রশ্ন করেছেন, আল্লাহ কোরআনে বলেছেন, “তোমরা আল্লাহর জন্য জিহাদ করো যেভাবে জিহাদ করা উচিত।” (সূরা হাজ্জ্ব-৭৮) সে হিসেবে কীবোর্ডের জবাব কীবোর্ড দিয়ে দেয়ার কথা । মসির জবাব মসি দিয়ে দেয়ার কথা, অসি দিয়ে নয় । কারণ, অসির জবাব অসি দিয়েই । তাছাড়া, আপনাদের তো ইসলামের অনেক জ্ঞান । জ্ঞানের লড়াইটা তো জ্ঞান দিয়ে হওয়ার কথা ছিলো । তাহলে সেটা না করে কেনো তরুণ মুসলিমদের উৎসাহ দিচ্ছেন নাস্তিকহত্যার? আলী রাঃ এর অসি-মসি দুটোই সমান চলতো । সেটাতো আপনাদের জানা আছে । আলী রাঃ কখনো অসির জবাব মসি দিয়ে দিয়েছেন আর মসির জবাব অসি দিয়ে??? কখনো নিজেকে প্রশ্ন করেছেন- একজন মানুষ নাস্তিক হয় কখন? ইসলামবিদ্বেষী হয় কখন? যখন সে তার উত্তর পায় না । যখন সে দেখে ধর্ম দিয়ে শান্তি প্রতিষ্ঠা হচ্ছেনা । ধর্মের ধারক-বাহকেরা ধর্ম দিয়ে ধর্মব্যবসা করছে । একজনের নাস্তিক হওয়ার পেছনে আপনাদের দায়ভারের প্রশ্ন যদি আল্লাহ তুলেন তখন কী জবাব দিবেন? কোনো উত্তর আছে আপনাদের???
যুগটা তথ্য-প্রযুক্তির । তাই জিহাদটা কীবোর্ড দিয়েই করতে হবে । মসজিদ-মাদ্রাসা-খানকা থেকে বেরিয়ে অনলাইনজগতে, অফলাইন জগতে আসুন । সাধারণ মানুষ দেখতে চায়, আপনাদের কত ইসলামের জ্ঞান আছে? ইসলামের জন্য আপনারা আপনাদের সাধ্য অনুযায়ী কতটুকুন করতে পারেন? ইসলামের জন্য আপনাদের ঈমানী জযবা কেমন? আসহাবরা ইসলামের জন্য স্বদেশ ত্যাগ করে আজীবনের জন্য বিদেশে বিদেশে কাটিয়ে দিয়েছেন, আর আপনারা এতোটুকুন পারবেন না? এ প্রশ্ন আজ অতি গুরুত্বপূর্ণ । কারণ দেশে একের পর এক নাস্তিক হত্যা বিবেকবান মানুষদের কড়া নেড়েছে । তাদের মনে প্রশ্ন জেগেছে । জাতি এই ঘোর ক্রান্তি লগ্নে আপনাদের দিকে তাকিয়ে আছে । কারণ ধর্মের কর্তৃত্ব এতোদিন আপনাদের করায়াত্ত্বেই ছিলো, এখনও আছে । তাই আজকের এই ফেতনার অবসান আপনাদেরকেই দিতে হবে । এক আলেম শ্রেণি অন্য আলেম শ্রেণিকে দোষারোপ করে পার পাওয়া যাবেনা । নীরবতার কারণে সব আলেমই আজ দোষী ।
[প্রশ্ন করার আমি কে? আমি একজন সাধারণ মুসলিম ]
০৮ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:১১
স্বপ্নাতুর পুরব বলেছেন: ইসলাম সম্পর্কে নাস্তিকদের মতো আমার কোনো ভূল ধারণা নেই । আমি ঘোরতর আস্তিক এবং মুসলিম । তাই আমার ভুল ভাঙ্গানোর কোনো প্রশ্নই আসতে পারেনা । আমি বলেছি নাস্তিকদের কথা ।
“আমি অনন্তকাল কীবোর্ডের জবাব কীবোর্ড দিয়ে যাব, আর নাস্তিক রা যুক্তির জবাবে অযৌক্তিক কথা বলতেই থাকবে।” নাস্তিকরা যদি যুক্তির অভাবে অযৌক্তিক কথা বলতে থাকে তাহলে তো প্রমাণ হয়েই গেলো যে, তারা পরাজিত আর মুজাহিদরা গাজী । এটার জাযা আল্লাহর কাছে পাবেন । এখানে তো আফসোসের কিছুই নেই ।
আমি মূলত এখানে বলতে চেষ্টা করেছি নাস্তিকরা যখন দোর্দন্ড প্রতাপে অনলাইন জগতে ইসলাম সম্পর্কে এতো কিছু বলছে তখন আমাদের আলেম সমাজের এতো নীরব ভূমিকা কেনো? মসির জবাব মসিতে না দিয়ে কেনো সেটা অসি দিয়ে দিতে উদ্যত হচ্ছে? এটা কি প্রকারান্তে আমাদেরই পরাজয় নয়??
২| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:২৪
আর জে নিশা বলেছেন: পৃথিবীতে কোন ধর্ম প্রতিষ্ঠা করতে সবচেয়ে বেশী রক্তপাত হয়েছে ? শান্তির ধর্ম কি রক্তপাত করে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা ? একেই কি বলে শান্তি প্রতিষ্ঠা ?
একটি শক্তিশালী দেশ তার ক্ষমতা দিয়ে আমাদের চোখের সামনে ইরাক, লিবিয়া, সিরিয়া সহ আফ্রিকার কতো কতো দেশ শান্তিতে ভরপুর করে দিয়েছে !!!
আর একটি ধর্ম তাদের মতবাদ আর তাদের সাঙ্গ পাঙ্গ দিয়ে সারা পৃথিবীতে শান্তি প্রতিষ্ঠা করছে !!! শান্তিতে মানুষ শান্তিময় !!!
নোট: প্রতিটি ধর্মই শান্তির ধর্ম আমি স্পেসিফিক কোনো ধর্মকে বলছি কিন্তু যেই ধর্ম নিয়ে বেশী রক্তপাত তার প্রমান আমরা ব্লগে ও পাই, কারণ - অপরাধী গর্জন করে উঠবেই !!!
০৮ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:২১
স্বপ্নাতুর পুরব বলেছেন: স্রষ্টার দেয়া প্রতিটি ধর্মই প্রতিষ্ঠা করতে রক্তপাত হয়েছে । সনাতনের গদা, ত্রিশূল, তীরধনুক, বূহ্যরচনা করে যুদ্ধের মাধ্যমে অধর্মের উপর ধর্ম প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে । কনফুসিয়াস, মাও, বৌদ্ধধর্মে মার্শাল আর্ট-শাওলিন-কুংফুর মাধ্যমে অধর্মের উপর ধর্ম প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে । আর স্রষ্টা ইসলাম পাঠিয়েছেন মধ্যযুগে এমন এক স্থানে যেখানের মানুষগুলোতে পৌত্তালিকতা, ডাকাতি, লুন্ঠন প্রভৃতিতে ভরপুর ছিলো । গোত্রে গোত্রে ছিলো যুদ্ধ । একেকটা গোত্রে ছিলো সৈন্যসামন্ত । সেই যুগটাকেই বলা হতো আইয়্যামে জাহেলিয়াতের যুগ । তাই এই অধর্মের উপর ধর্মকে প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে যুদ্ধ করতে হয়েছিলো । কারণ অসির প্রত্যুত্তর কেবল অসি দিয়েই দেয়া যায় । যাইহোক, আজকে যেটা ইসলাম হিসেবে চলছে এটা আল্লাহর দেয়া ও রাসূল সাঃ প্রতিষ্ঠিত ইসলাম না । বিকৃত আকীদার কারণে ইসলাম রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার আগেই নাস্তিককে হত্যা করা হচ্ছে । এটাই প্রচলিত আইন অনুযায়ী আইন নিজের হাতে তুলে নেয়া । এটার অনুমোদন ইসলামে নেই । কেতাল করার নির্দেশ দিবেন ইসলামী রাষ্ট্রের প্রধান । যে কেউ নয় । কিন্তু আজ সেটাই হচ্ছে ।
৩| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:২৭
যাযাবরমন বলেছেন: ব্লগে কয়েক জন নাস্তিকের মোকাবেলা করেছি। তাদের প্রশ্নের উত্তর দিলে ঐখানে চুপ করে অন্য ব্লগে আবার একই কথা লেখে। তাদের কিভাবে যুক্তি দিয়ে থামাবেন? কত যাগায় তাদের ট্রেস করবেন?
তারা জানার জন্য ব্লগে লেখে না। যারা জানে না তাদের ভুল পথে নেয়ার জন্য তারা ব্লগে লেখে।
এখন বলেন, এদের জন্য কি করনিয়?
০৮ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:০৪
স্বপ্নাতুর পুরব বলেছেন: “যারা জানে না তাদের ভুল পথে নেয়ার জন্য তারা ব্লগে লেখে।” যারা জানেনা......... এখানেই সমাধানটা লুকিয়ে আছে । জানেনা এর অর্থ কী? আমাদের আলেম সমাজ সেই দায়িত্ব তো নিচে চান না । উনারা তো নিজেরাই মরছে । সাধারণ মানুষকে যদি ধর্ম সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা দিতে পারতো । ধর্মের সাথে পার্থিব শান্তির সম্পর্ক বুঝিয়ে দিতে পারতো, ধর্মের গুরুত্ব বুঝিয়ে দিতে পারতো । তাহলে তো কেউ নাস্তিকদের কথায় কর্ণপাতই করতোনা । আজ আলেমকে এটা বলেন । উনারা জবাব দিবেন এভাবে, ইসলাম সম্পর্কে জানতে হলে মাদ্রাসায় পড়তে হবে । অথচ আজ নাস্তিকদের বিরুদ্ধে শক্তভাবে যতোজনই লড়েছে তাঁদের বেশিরভাগই কলেজ-ভার্সিটির ছাত্র, যে কিনা মাদ্রাসায় বারান্দায়ও হাটেনি । হাটলেও সেটা সীমিত পর্যায়ে । ইসলাম বুঝা যদি এতোই কঠিন হতো তবে এই ধর্মকে আল্লাহ কি সেরাতুল মোস্তাকীম বলতেন? আলেমরাই বিভিন্ন দল-উপদল,মতাদর্শ সৃষ্টি করে ইসলামটাকে কঠিন করে ফেলেছে ।
নাস্তিকদের উপযুক্ত জবাব দিয়ে তার পেছনে আর লাগার দরকার নাই । ধর্মব্যবসায়ী শ্রেণিটির হাতে কুক্ষিগত ধর্মকে সবার মাঝে বিলিয়ে দিতে হবে । ইসলামের প্রকৃত রূপরেখা সবাইকে বুঝাতে হবে । তাহলে তারা নাস্তিকদের কথা কোনোক্রমেই শুনবেনা । শুনলেও সেটার গ্রহণযোগ্যতা থাকবেনা ।
৪| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:১৬
যাযাবরমন বলেছেন: এত সোজা না।
১ম কথা, এখনকার দিনে আলেমদের কথা কয়জন শুনতে চায়?
২য় কথা, মানুষ স্বভাবত খারাপের প্রতি আকর্ষন বোধ করে।
৩য় কথা, কেউ কাওকে বোঝাতে পারে না, যে বোঝার নিজেই বোঝে। আর নাহলে বোঝার ভান করে কিন্তু সুযোগ পেলেই নিজ বুঝ মত কাজ করে।
৪র্থ কথা, মানুষকে ধর্ম বোঝানো আলেমদের দায়িত্ব না। বরং সাধারন মানুষের দ্বায়িত্ব উপযুক্ত আলেম/এলম খুজে বের করে ধর্ম জানা। আলেমদের দায়িত্ব হচ্ছে যারা জানতে চায় তাদের সঠিক তথ্য জানানো।
৫ম কথা, "নাস্তিকদের উপযুক্ত জবাব দিয়ে তার পেছনে আর লাগার দরকার নাই।" আপনার এই এই ধারনাটা একদম ভুল। কারন নাস্তিকরা জানার জন্য ব্লগে আসে না, তারা আসে মানুষকে বুল বুঝিয়ে নিজেদের দলে টানতে।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৭
স্বপ্নাতুর পুরব বলেছেন: এই দায়ভারের পেছনে আপনি কোনো ক্রমেই আলেমদের দোষ দিতে রাজি নন । “মানুষকে ধর্ম বোঝানো আলেমদের দায়িত্ব না” !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!?????????????????? তাহলে তো ঠিকই আছে । নাস্তিকরাই সেই দায়িত্ব নিয়ে আপনার কথা মতো “মানুষকে বুল বুঝিয়ে নিজেদের দলে টানছে” !!!!!!!!! ল্যাঠাতো চুকে গেলো ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:০৭
যাযাবরমন বলেছেন: ১- নাস্তিকরা যখন কোরআন-হাদিস দিয়ে প্রমাণ করে দিচ্ছে কোরআনের আয়াত সাংঘর্ষি!!!!
দয়া করে ২/১ টা উদাহরন দিন, যাতে আমি আপনার ভুল ধারনা দুর করার চেষ্টা করতে পারি।
২- “তোমরা আল্লাহর জন্য জিহাদ করো যেভাবে জিহাদ করা উচিত।”
যেভাবে জিহাদ করা উচিত বলতে এই বুঝায় না যে আমি অনন্তকাল কীবোর্ডের জবাব কীবোর্ড দিয়ে যাব, আর নাস্তিক রা যুক্তির জবাবে অযৌক্তিক কথা বলতেই থাকবে। যেমন এই লেখাতেই আপনি লিখেছে "নাস্তিকরা যখন কোরআন-হাদিস দিয়ে প্রমাণ করে দিচ্ছে কোরআনের আয়াত সাংঘর্ষি" কিন্তু কোন উদাহরন দেন নাই।
৩- কোরআন এবং হাদিস ২ টি আলাদা বিষয়। এমনকি হাদিস দিয়েও কোরআনকে বিচার করা যায় না। কোন হাদিস কোরআনের বিপরিত হলে বুঝতে হবে হাদিসটি বানোয়াট।