![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিশ্ব জোড়া পাঠশালা মোর, সবার আমি ছাত্র। নানা ভাবে নতুন জিনিস শিখছি দিবা রাত্র। এই পৃথিবীর বিরাট খাতায়, পাঠ্য যে সব পাতায় পাতায়- শিখছি সে সব কৌতুহলে সন্দেহ নেই মাত্র। বিশ্ব জোড়া পাঠশালা মোর, সবার আমি ছাত্র।
গত সপ্তাহে চীনের গুয়াংঝু প্রদেশে গিয়েছিলাম। অতি প্রাচীন এই ইতিহাস সমৃদ্ধ মসজিদ টি ঘুড়ে দেখার এবং জুম্মার নামাজ পড়ার সৈাভাগ্য হয়েছিল। আপনাদের সঙ্গে এই মসজিদের কিছু ইতিহাস এবং ছবি শেয়ার করছ।
ইতিহাস :
এই মসজিদ টি মতান্তরে ১৩০০ বছর আগে রাসুল ( সা: ) এর চাচা সা'দ বিন আবু ওয়াকাস ৫৮১-৬১৮ খ্রিস্টাব্দে চিনে অবস্হানরত অবস্হায় প্রথম নির্মান করেন। তার সমাধী স্থল এই মসজিদের পাশেই অবস্হিত। এটি চীনের চতুর্থ পুরাতন মসজিদ।
বাংলাদেশের মতন জুম্মার নামাজ শেষে চাইনিজ মুসলিম ভিক্ষুক দের মিছিল দেখে একটি কথাই মনে হল, আল্লাহ কেন মুসলমানদের কেই বেশি গরিব করে রেখেছেন সাড়া দুনিয়াই!!
পরক্ষন্ই জবাব টিও মনে পড়ল এটাই মুমিনদের জন্য উনার পরীক্ষা। সবাই ভাল থাকবেন এই শুভ কামনা রইল।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৬
ইন্জিনিয়ার জনি বলেছেন: ঠিক বলেছেন ভাই।
২| ২৮ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৪
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: চাইনিজরা কেমন যেন নাকি সুরে সুরা পড়ে। ওদের ভাষার জন্যই মনে হয়। বেশ অনেকদিনই ছিলাম ওখানে।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৭
ইন্জিনিয়ার জনি বলেছেন: তা্ও অনেক ভালই পড়ে ভাই। ওদের ইংরেজী তো আরও ভয়াবহ!
৩| ২৮ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: দারুন পোস্ট । একেবারে ঐতিহাসিক মসজিদ ।সাদ বিন আবি ওয়াক্কাস বিখ্যাত সাহাবী ।দ্বীনের প্রচারের জন্য চীন পর্যন্ত গেছেন । সুন্দর পোস্ট ।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৯
ইন্জিনিয়ার জনি বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যর জন্য। আরও অনেক গুলো ছবি শেয়ার করার ছিল কোনও এক অজানা কারনে আপলোড করতে পারিনি।
৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২০
দুরন্তু পথিক বলেছেন: সুন্দর পোস্ট । ধন্যবাদ
৫| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৯
ইন্জিনিয়ার জনি বলেছেন:
৬| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৯
একা স্বপ্নীল পথিক বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ!
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
অফটপিকঃ ভাইয়া, সিঙ্গাপুরে আইটির বা ইঞ্জিনিয়ারিং ফিল্ডে ক্যারিয়ার প্রস্পেক্ট নিয়ে যদি কিছু লিখতেন বা সিঙ্গাপুরে যদি কেউ মাইগ্রেট করতে চায়, সেক্ষেত্রে কি করনীয়?
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:২৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: না ভাই খালী পরীক্ষা না!
ইসলামের ভুল প্রেজেন্টেশনও দায়ী!
ইয়াজিদ সত্যকে কারবালায় শহীদ করে যে কর্পোরেট মিশেল ইসলামের নামে মতবাদ প্রচার করেছে তারই কুফল হল ভিক্ষুক সমাজ!
আল্লাহর নবী ভিক্ষাকে ঘৃণা করেছেন।সেই চাদর বেঁচে কুঠার কিনে দেবার কাহিনী মনে নেই।
আর বায়তুল মাল সিস্টেম ছিল রাষ্ট্রীয় অর্থনৈতিক সাম্য প্রতিষ্ঠার কেন্দ্র। যেখানে খলিফাকে তার বাড়তি খাবার, কাপড়েরর জন্য জবাবদিহী করতে হতো।
আমরা মূল ইসলামে ফিরে গেলে ভিক্ষাবৃত্তি উঠে যাবে। বায়তুল মাল ভিত্তিক অর্থনৈতিক সুষম বন্টনের সমাজ কায়েম করুন- সব দেখবেন ভোজবাজির মতো ঠিক হয়ে গেছে...