নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মেন্টাল উন্ডস নট হিলিং লাইফ'স আ বিটার শেইম আই এম গোইং অফ দ্যা রেইলস অন আ ক্রেজি ট্রেইন !!

ইংলা

ওরে ওঝা করবি কি রে কর যাদু টোনা শাপে হবে বর ঝাঁড়ফুক করে হবে কি যে আর, আকাশ গেছে মুছে চারিদিকে আঁধার। \ম/

ইংলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাফ খাতা পোস্ট

২০ শে মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৮

:D:D:D:D:D:D:D:D:D

মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:৫৬

ইংলা বলেছেন: কীভাবে বেঁচে গেল শার্লক: উন্মোচিত রহস্য!

Click This Link

২| ২৮ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১০:১৭

ইংলা বলেছেন: হুড উঠিয়ে রিক্সায় এখন আর চড়তে হয় না
অনিচ্ছা সত্বেও তুমুল বৃষ্টিতে অনর্গল ভিজতে হয় না |
রিফিল করেছি সেই কবে
বেরসিক ব্যাল্যান্স এখন আর ফুরোয় না
একান্ত গোপনীয় মেসেজ কেউ পড়ার ভয়ে
লুকাতে হয় না সেলফোনটা |
ম্যাচিং ড্রেস আর দামী পারফিউম
ব্যবহারের এখন আর নেই বালাই
গরম গরম ডালপুরীর সাথে
পেঁয়াজ খাওয়ায়ও কোন নিষেধ নেই |
এই দিবস ঐ দিবস মনে রাখায় ছিল ঝামেলা কত
প্রতিদিনটা এখন নিজের মনে হয়
কারো কোন নেই অভিযোগ |
সকাল সকাল ক্লিন শেভে নায়ক ভাব আর নিতে হয় না
খোঁচা খোঁচা দাঁড়িতে কারও আর নেই অনীহা |
রবীন্দ্রনাথ জীবনানন্দ কড়া নাড়ে কর্নকুহরে
মনে তবু কোন ভাব আসে না
ইমেইল, এস.এম.এস.-এ নতুন নতুন শব্দের খোঁজে
পকেট ডিকশেনারিটা সাথে রাখতে হয় না |
অনেককিছুই বদলে ছিলাম, ভুল বুঝেছিল বন্ধু স্বজন
আর কখনও বেলতলায় যাবনা তোমার নামে খেলাম কছম !!!

৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:৩৪

ইংলা বলেছেন: সাহায্য চাই : বাংলা বই ডাউনলোড করার সাইটগুলার লিংক


http://www.deshiboi.com/
doridro.com/forum/viewforum.php?f=121
Murchona.com a jan...... Update boi paban.
http://www.deshiboi.com/
http://banglalibrary.evergreenbangla.com/
http://sites.google.com/site/freebanglabooks/
http://bdlibrary.ucoz.com/
http://www.sayedhossain.com/
amarboi.com
koe1bd.blogspot.com, rashal.com
http://www.uralponkhi.com
freebanglabooks.com
Click This Link
Click This Link

৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৫

ইংলা বলেছেন: নোটেবল ফেভারেট পোস্ট - Click This Link

৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৭

ইংলা বলেছেন: কুসটিয়া ভ্রমন - Click This Link

৬| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:৩৫

ইংলা বলেছেন: When u asked me ..on Saturday I was shocked, on Sunday I was puzzled, on Monday I thought "Why Not" , On Tuesday I was confused, on Wednesday I thought about our friendship, On Thursday I thought about how much you mean to me & On Friday I realized that "Yes I would want to spend my whole life with you ,ঘফঝফ" ♥...We can save the world together...and bust crimes...and get along all the adventures ♥ ♥ :D

৭| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:০৭

ইংলা বলেছেন: '' কালকেও হরতাল!!! নতুন হাত মারা শিখলে পোলাপাইন যেমন ডেইলি ৩,৪বার হাত
মারে। ভাঁড়প্রাপ্ত ফক্রুলেরও এই অবস্থা!!! :-| ''

৮| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:১২

ইংলা বলেছেন: রবির সরল২১। মাইগ্রেট করতে ডায়াল করুন *৮৯৯৯*১৩# (কোন মাইগ্রেশন চার্জ নেই) । প্রতি ২১ টাকা রিচার্জে (২১ টাকার কম-বেশী হলে হবে না) ২১ মিনিট ফ্রি টকটাইম, ২১ টি ফ্রি এসএমএস এবং ২১ এমবি ডাটা ফ্রি। সবগুলোর মেয়াদ একদিন।

ফ্রি টকটাইম : *২২২*২#
ফ্রি এসএমএস : *২২২*১২#
ফ্রি ডাটা : *২২২*৮১#

একটি প্রিয় নম্বরে ২৪ ঘন্টা ২৫পয়সা/মিনিট ভয়েস কল এবং ২৫ পয়সা/এসএমএস।

অন্য যেকোন নম্বরে ২৪ ঘন্টা ৬৮ পয়সা/মিনিট ভয়েসকল এবং ৫০ পয়সা/এসএমএস।

৯| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:৪১

ইংলা বলেছেন: এর ফ্যানপেইজে প্রতিবাদ করায় আমাকে ব্লক করে দেয়া হইছে। মনে হয় ওরাই টাকা দিয়ে তেজপাতা অফ করাতে চায়। যদ্দুর জানি, দারুচিনি/অন্তহীনের কোনো এক ফাউন্ডার বিডিকমের রিসেলার। বিডিকমের লাইনে ডিস্টার্ব দিলেই উনি দারুর চ্যাটবক্সে এটা নিয়ে আলাপ করতো আর দ্রুত সমাধানের আশ্বাস দিতো।

১০| ০১ লা মে, ২০১২ সকাল ১১:৫৭

ইংলা বলেছেন: সুপ্রিয় টেকটিউনার ভাইয়েরা আমি একজন নতুন টেকটিউনার।যদিও টেক সম্পর্কে ততবেশী কিছু জানি তবু ও যা জানি সেগুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করব।আজ একটি দুঃসংবাদ সম্বলিত আমার প্রথম টিউন আপনাদের সামনে উপস্থাপন করছি।

অনেকে জিপির নেটওয়ার্ক নিয়া অসন্তুষ্ট ছিলেন।আবার এই সুযোগে অনেকে ফ্রি ইন্টারনেট ও ব্যবহার করছেন।কেন এই অসুবিধা হল তা এখন আপনাদের বলছি।
আমরা যখন কাউকে ফোন করি তখন অর্থাৎ যখন কল টা ইস্টাবলিশ হয় তখন এটি প্রথমে নেটওর্য়াকের আওতাভুক্ত দুটি ডিভাইসে হিট করে।এগুলো হচ্ছে ভিএলআর (ভিজিটর লোকেশন রেজিস্টার) এবং এইচএলআর (হোম লোকেশন রেজিস্টার)।

ভি.এল.আর : এর পূর্ণ রূপ হচ্ছে ভিজিটর লোকেশন রেজিস্টার।আমরা সকলে এক একটি এরিয়া নেটওর্য়াকের আওতায় থাকি।যেমন : উত্তরা,বনানী,মিরপুর ইত্যাদি।এই ভি.এল.আর রে এক জন গ্রাহকের সিম নাম্বার সহ যাবতীয় তথ্যাদি দেয়া থাকে।এটি একটি অস্থায়ী ডেটাবেজ।

এইচ.এল.আর : এর পূর্ণ রূপ হচ্ছে হোম লোকেশন রেজিস্টার।এতে আপনি যে স্থানে অবস্থান করেন না কেন সেই স্থানের নেটওর্য়াকের নাম প্রদর্শন করে।এটি একটি স্থায়ী ডেটাবেজ।যেমন নকিয়া এন৭৩ বা নকিয়া ৬৩০০ তে নীল রঙের সার্ভিস লাইট প্রদর্শন করে।এর মানে হচ্ছে আপনার মোবাইল প্রতি মূহুর্তে এইচ.এল.আর কে আপনার অবস্থান সম্পর্কে অবহিত করছে।যেমন আপনি এখন মিরপুরে আছেন তখন আপনার মোবাইলে মিরপুরের নেটওর্য়াক প্রদর্শন করবে।আবার আপনি যদি বনানীতে থাকেন তখন বনানীর নেটওর্য়াক প্রদর্শন করবে।

গতকাল আনুমানিক রাত ১১টা বা তার পরে গ্রামীনফোনের ৯ নং এইচ.এল.আর রে ডাটার পরিমাণ অধিক হওয়ার কারণে সেটি আপনা আপনি রিসেট নেয়।যার ফলে আজ কে গ্রামীন ফোনের সার্ভিসের অবস্থা কেরাসিন ছিল।তবে আজ আনুমানিক সকাল ৯ টার দিকে এটি ঠিক হয়ে যায়।

সতর্কতা : এই এইচ.এল.আর এর সাথে ৩টি ব্যাকআপ ডিভাইস থাকে।অর্থাৎ কোন একটি ব্যাক আপ ডিভাইস ফেল করলে বাকি গুলো সার্পোট দিবে।ব্যাক আপ ডিভাইস এর দুটি ভাগ আছে।প্রথমটি হচ্ছে ভয়েস রের্কডার ও পরেরটি হচ্ছে ডাটা রের্কডার।
ভয়েসের কথা নাই বা বলি।কিন্তু ডাটা রের্কডারের কোন ব্যাকআপ সার্ভিস ডাটা ইউজের পরিমাণ দিয়ে দেয় তাহলে সানডে-মানডে সব শেষ d'oh ।আর যদি ঐ গুলা ও রিসেট হয় তাহলে তো হইছেই কাজ।আপনি কি পরিমাণ ডাটা ব্যবহার করছেন তার হিসাব থাকবে না।
আর একটি কথা যদি ব্যাক আপ ডিভাইস ডাটা ইউজের পরিমাণ দিয়ে দেই তাহলে আপনি যে পরিমাণ ডাটা ব্যবহার করছেন তার টাকা কেটে নিবে।
যদি টাকা না কাটে তাহলে তো বেঁচে গেলেন।
দয়া করে রিভিউ করেন।কারণ আমি যতটুকু জানি ততটুকু শেয়ার করলাম।ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমা চাইছি।
ধন্যবাদ।
ভাই কিভাবে পোস্ট করব তা যদি আমাকে কেউ বলতেন তাহলে উপকৃত হতাম।

১১| ০১ লা মে, ২০১২ রাত ১০:০৮

ইংলা বলেছেন: (১)
বুজুর্গ কবির প্রেমে
মন দিও না মেয়ে
পারলে চুমু খাও
ফ্রি ফ্রি, রসাতলে যাও

(২)
আমি যখন হসপিটালে, কোমায়
তখন সে নয়া বয়ফ্রেন্ডরে চুমায়

(৩)
চুমুসর্বস্ব এক গাল সাইনবোর্ড তোমার
ব্যারিকেট ডিঙিয়ে ঠোঁট মেলাবোই!

(৪)
চুমু খাবো বলে
সকালে নাস্তা সারিনি
ঠোঁটে ঠোঁটের অনুপ্রবেশে
অনুমতি কেনো দেওনি

(৫)
অ্যাই হেইট ইউ
বলো, কে এখন নিউ
দিনে-রাতে চুমায় যারা
গা ভেজাক, এ দোয়া

(৬)
কালবৈশাখীর মতো ঝড়ো তুমি
সাথে চলুক চুমুর গুড়ি বৃষ্টি..

(৭)
বাল-ছাল কিছু কবি কইত্থাইকা যে প্রসব হইলো
আমার বিকশিত প্রতিভার জিপার খুলে ডানহাত ‘ইন’ করলো
পাবলিক এখন ওসব অখাদ্য চুমুকাব্য পড়ে
মহামান্য আমি কবিরে কেউ গুনলো না রে

(৮)
আজ হরতালে
এসো চুমু খাই
রিক্সায় ঝাপটে ধরে
পিকেটার বনে যাই
[ ৩০.৪.২০১২ ]

১২| ০৪ ঠা মে, ২০১২ বিকাল ৫:৪৯

ইংলা বলেছেন: (১) http://zonedevil.org/AutoLiker/
(২) http://www.powerliker.com/
(৩) http://www.ninetysevenxz.net
(৪) http://www.powerlike.net/
(৫) http://www.s3rver.org/
(৬) http://fb-autoliker.yolasite.com/
(৭) http://likers-fb.x90x.net/
(৮) http://www.fb-autoliker.com

১৩| ০৫ ই মে, ২০১২ রাত ১০:৫৬

ইংলা বলেছেন: নতুন সিমের নাম্বার ভুলে গেছেন ? সিম নাম্বার দেখার জন্য ডায়াল করুন:

•১। জিপি: - *২#

•২। রবি: - *১৪০*২*৪#

•৩। বাংলালিংক: - *৫১১#

•৪। এয়ারটেল: - *১২১*৬*৩#

•৫। টেলিটক: - টাইপ করুন tar ও পাঠিয়ে দিন ২২২ নম্বরে (চার্জ ০.৫৮টাকা)



মোবাইল অপারেটরের কোন প্যাকেজটি ব্যবহার করছেন??? জানেন না?? তাহলে এক্ষুনি জেনে নিন


•১। জিপি: - টাইপ করুন xp ও পাঠিয়ে দিন ৪৪৪৪ নম্বরে

•২। রবি: - *১৪০*১৪# (চার্জ ২.৫০টাকা)

•৩। বাংলালিংক: - *১২৫#

•৪। এয়ারটেল: - *১২১*১*১*১#

•৫। টেলিটক: - টাইপ করুন tar ও পাঠিয়ে দিন ২২২ নম্বরে (চার্জ ০.৫৮টাকা)

১৪| ০৭ ই জুন, ২০১২ রাত ৮:০৩

ইংলা বলেছেন: ফটোগ্রাফি ও কিছু প্রচলিত ভুল ধারণা (প্রথম অধ্যায়)
by Zûñãÿêd Sãbbîr Âhmëd on Monday, June 4, 2012 at 11:13pm ·

কয়েক বছর আগেও ফটোগ্রাফি জিনিসটা একটা ছোট্ট লিমিটেড সার্কেলের মধ্যে বন্দি ছিল। ইদানীং ফটোগ্রাফি সবরকমের শিল্পের মধ্যে খুব সম্ভবত সবচেয়ে বেশি প্রচলিত। এর অনেকগুলো কারণ বলে আমি মনে করি। এক, ডিএসএলআর ও যন্ত্রপাতির সহজলভ্যতা। দুই, আগে মানুষের হালুয়া টাইট হয়ে যেত যেসব শিখতে গিয়ে তা ইন্টারনেটে খুব সহজেই শিখে ফেলা। তিন এবং সবচেয়ে বড় কারণ- ফটো তুলে আগে গতি করা যেতো না, খুব কম মানুষের ভাগ্য হতো বা সামর্থ্য থাকতো প্রদর্শনী করার, এখন ফেসবুক/ফ্লিকারে আপলোড করলে নগদ প্রদর্শনী, নগদ ওয়াও!



আমি আজও নিজেকে ফটোগ্রাফার পরিচয় দেবার ধৃষ্টতা দেখাতে ভয় পাই, তবে বিষয়টা নিয়ে বেশ আগ্রহ। আমি যখন ফিল্ম মেকিং নিয়ে প্রচুর পড়াশোনা করছি, তখন সিনেমাটোগ্রাফি শিখতে আমি এইচডিএসএলআর কিনি এবং এইচডিএসএলআর সিনেমাটোগ্রাফির উপর বেশ কিছু কোর্স করি। যদিও আগে থেকেই ছবি তুলতে পছন্দ করতাম, কিন্তু এবার ছবি তোলা বিষয়টা ভালোবেসে ফেললাম। আর সাচ্চা ডাইরেকশন বা সিনেমাটোগ্রাফি করতে এর কোনও বিকল্প ছিলোনা। কারণ অধিকাংশ বাংলাদেশে সিনেমাটোগ্রাফারের ফটোগ্রাফি সেন্সের অভাবের কারণে আমাদের টিভি/সিনেমাতে আমরা গু-মুত কোয়ালিটির প্রোডাকশন দেখি। তাই আমি একজন “ঘটনাচক্রে ফটোগ্রাফার”। নিজে ফটোগ্রাফার না হওয়ায় যারা পাক্কা ফটোগ্রাফার তাদের অনেক ভুল আমার চোখে ধরা পরে। এ ছাড়া ইন্টারনেটের কিছু আর্টিকেল থেকে ইনফো নিয়ে আমি এই আর্টিকেলটা লিখলাম।

সাধারণত মানুষজনের ফটোগ্রাফি নিয়ে কিছু ভুল ধারনা আছে। ফটোগ্রাফারেরও অনেক ভুল ধারনা আছে। নিচে আমি সেগুলো নিয়ে একটু গুঁতাগুঁতি করছি।



ফটোগ্রাফার নিয়ে আমজনতার ভুল ধারনা:





১। ফটোগ্রাফার মানেই মাগনা: এই ধারনা হবার মূল কারণ দেশে কাউয়ার চেয়ে কবি বেশি ছিল, এখন সব কবির মাথার চুলের চেয়ে বেশি ফটোগ্রাফার। অনেকেই ছবি তোলার সুযোগ পেলে হাত পাকানোর লোভে দৌড়ে আসে, সেটা খুবই ভালো। তবে এটা দেখে অনেকেই মনে করেন যে অভিজ্ঞ ফটোগ্রাফারও তাইলে মাগনা পাওয়া যায়। কষ্টার্জিত মেধা বা জ্ঞান বাদ দেই, যেই ব্যক্তি অনেক কষ্ট করে ক্যামেরা ও ইকুইপমেন্ট কিনেছেন, তার সমস্ত যন্ত্রপাতির ৫০ ভাগের এক ভাগ দাম উনি ভাড়া হিসেবে চার্জ করলে কতটা অযৌক্তিক? ২০টাকার আলু কিনে পাতি তে নিয়ে বসলে এক ঘণ্টায় ৫টাকা লাভ করা যদি পেশা হয়, তবে ২ লক্ষ টাকার যন্ত্রপাতি ব্যাবহার করে আপনার ছবি তুলতে কেন আপনি ১০০০০টাকা খরচ করতে চাইবেন না? বড়লোকের মাম্মিড্যাডি ফটোগ্রাফার না, প্রফেশনাল প্রতিটি ফটোগ্রাফার এর ইকুইপমেন্ট কিনার গল্পটা শুনে দেখুন, সেন্টু না খেয়ে পারবেন না।



২। ভালো ফটোগ্রাফার মানে ভালো ক্যামেরা: কার লেন্স কোন সিরিজের, কার ক্যামেরায় বিরাট ব্যাটারি গ্রীপ, কার ক্যামেরার বডি কি, এসব দিয়ে কি আসে যায় যদি ক্যামেরার ভিউফাইন্ডারের পিছনের চোখটা হয় অন্ধ, আর চোখের পিছনের মগজটা হয় বলদের? ভালো গিয়ার অবশ্যই কাজের, একজন ফটোগ্রাফারের ক্ষমতা বাড়ায়, কিন্তু ভুলবেন না লিওনার্দো দা ভিঞ্চি কোন কালি দিয়ে ছবি এঁকেছিলেন ওইটাকে কেউ বেইল দেয়নি।



৩। ওয়েডিং ফটোগ্রাফি-তো আঁক্কাছ-কুদ্দুছ ও পারেঃ অনেকেই ভেবে থাকেন ওয়েডিং ফটোগ্রাফি মানে সেজে-গুজে পোজ দিলেই ভালো ছবি উঠে যায়। আপনার ছবিগুলো সুন্দর চাইলে খালি আপনাদের খোমা সুন্দর হলেই হবেনা, ফটোগ্রাফারেরও এলেম থাকতে হয়। যদি এলিজাবেথ টেলর এর মত বারবার বিয়ে না করে একবার/দু’বার বিয়ে করার নিয়ত থাকে, তবে এই ৪টা দিনের চমৎকার স্মৃতি সারাজীবন ধরে রাখতে আলাদা বাজেট রাখুন। রোস্ট রেজালা একবার খেয়ে মানুষ চলে যাবে, ছবিগুলো আজীবন দেখবেন। যদি না জেনে থাকেন তাই বলছি, বিদেশে ৩ মাসের কোর্স আছে ওয়েডিং ফটোগ্রাফির উপর। অত্যন্ত সুখের বিষয় যে দেশেও শুরু হয়েছে, সেদিন দেখলাম ফেসবুকে।



৪। কোপাছামছু ছবি? নিশ্চয়ই ফটোশপ: চমৎকার একটি চোখ ধাঁধানো ছবি দেখলেই ভাববেন না ফটোশপে কেরামতি করা। একজন ভালো ফটোগ্রাফার সবসময়ই টার্গেট থাকে “ইন ক্যামেরা” ছবি তুলার। ডিজিটাল যুগ আসার আগেই হাজার হাজার ফটোগ্রাফি ট্রিক ব্যবহৃত হয়ে আসছে যুগ যুগ ধরে। আর এই ডিজিটাল যুগে মানুষ আরও মজার এক্সপেরিমেন্ট করছে, কারণ এক্সপেরিমেন্টের ফলাফল জানতে ডার্করুম যাওয়া লাগছেনা, এলসিডি’তেই দেখা যাচ্ছে।



৫। আরও সস্তা ফটোগ্রাফার আছে মার্কেটে: অবশ্যই আছে। কম্পিটিশনের যুগে অনেক সস্তায় অনেক ভালো ছবি তুলে দেবে এমন মানুষ আছে। কিন্তু এটা ভুলবেন না, যে মানুষটা অনেকদিন ছবি তুলছে তার ভুল হবার সম্ভাবনা কম, আর সস্তার তিন অবস্থা। আপাতদৃষ্টিতে মনে হবে একই, গ্যাঞ্জামটা গভীরে।





ফটোগ্রাফদের ভুল ধারনা:



১। অপব্যবহার- শ্যালো ডেপথ অফ ফিল্ডঃ শ্যালো ডেপথ অফ ফিল্ড, সহজে বললে ছবির ফোকাস করা অংশ বাদে বাকিটা ঘোলাটে করে দেয়া অত্যন্ত সুন্দর একটি কাজ। পয়েন্ট এন্ড শ্যুট ক্যামেরা থেকে ডিএসএলআর এ আপগ্রেড হলে প্রথম পার্থক্যটাই সেটা। তাই অনেকে মনের আনন্দে মিস-ইউজ করা শুরু করে দেন। লেন্সের সর্বোচ্চ এ্যাপারচার থেকে নামতেই চান না। কারণ নামলেই ডিএসএলআর’এর মজা শেষ। কোন ছবিতে কতটা এ্যাপারচার রাখা উচিত তা শিখতে নীলক্ষেতের গাইডবই লাগেনা। ফ্লিকার ব্রাউজ করুন, ঘাগু ফটোগ্রাফারদের কাজকারবার দেখুন, নিজেই বুঝবেন।



২। অপব্যবহার- সাদা কালো এবং মনোক্রোমঃ সব সাদাকালোই মনোক্রোম কিন্তু সব মনোক্রোম সাদাকালো নয়। একটি রঙের বিভিন্ন শেড দিয়ে ফুটিয়ে তোলা ছবি কে মনোক্রোম বলা হয়। মনোক্রোম ছবি রঙ্গিন ছবি থেকে সাধারণত বেশি নাটকীয় হয়। টেকনিক্যাল কারণটা বলা যায়- রঙ্গিন ছবিতে রঙের উপস্থিতি রেখা বা লাইনের থেকে মনোযোগটা সরিয়ে দ্যায়। অতঃপর সাদাকালোতে ড্রামাটিক দেখায় সবকিছুই। তাই উঠতি ফটোগ্রাফাররা এই টেকনিকটা দিয়ে হাবিজাবি ছবি পার করে দেবার প্রচেষ্টা চালান। একটা ছবি সাদাকালো ছবি তুলবেন কেন, নিজেকে নিজে প্রশ্ন করে উত্তর দিয়ে উত্তরটা পছন্দ হলে তারপর ছবিটা তুলন। যদি সাদাকালো ছবি তোলার যুক্তি সবসময়ই খুঁজে পেলে আপনাকে অনেক দূরে গিয়ে মুড়ি খেতে আহ্বান জানানো ছাড়া কিছু বলার নাই।



৩। অপব্যবহার- ফটোশপ: ফেসবুকে একজনের চমৎকার স্ট্যাটাস দেখেছিলাম। ফটোশপ দিয়ে কবিতা লেখা গেলে দেশে ফটোগ্রাফার নয়, কবির সংখ্যা বেশি হতো। আমার ধারনা ফটোগ্রাফার হয়ে ফটোশপ ব্যবহার করা জায়েজ শুধুমাত্র যদি আপনার ছবিটা ৯৫% নিখুঁত, বাকি ৫% না শুধরালেই নয়। ফিল্ম আমলের ডার্করুম বর্তমান এডবি লাইটরুম। লাইটরুমে বিভিন্ন পেরিমিটার নাড়াচাড়া করে ছবিকে আর উপভোগ্য করা যায়। কিন্তু একটি যা’তা ছবি তুলে কেরামতি করে আপলোড করাটা ক্রিয়েটিভিটি নয়, অটিস্টিক বলা যেতে পারে। আপনার ফটোগ্রাফিতে যদি একটা ছবির পিছে বিনিয়োগ করা চিন্তাভাবনার ৫% এর বেশি পোস্ট-প্রোডাকশন নিয়ে হয়, তবে আপনার যত ফ্যান-ওয়ালা “কুদ্দুছ ফটোগ্রাফি” পেজই থাকুক না কেন, আপনি ফটোগ্রাফার নন। তবে আমি অনেক পাঙ্খা গ্রাফিক ডিজাইনারদের চিনি, যারা ক্যামেরা হাতে নিয়ে ছবি তুলছেন তাদের গ্রাফিক প্রজেক্ট চিন্তা করে। তারা ৫% এরও কম সময় ব্যয় করেন ছবি তুলতে, ৯৫%ভাগ প্রজেক্ট প্ল্যানিং আর পোস্ট-প্রোডাকশন নিয়ে। সেটা অন্য পেশা। তারা নিজেদের ফটোগ্রাফার দাবি করেন না। করলে তাদেরকেও দূরে গিয়ে মুড়ি খাবার আহ্বান জানাতাম।



৪। অপব্যবহার- গামছা(!)ঃ অন লোকেশন ফটোগ্রাফি করতে গামছা অনেক মহৎ জিনিস। ঘাম মুছা, লেন্স মুছা থেকে শুরু করে লেন্সে পেঁচিয়ে শিশির থেকে রক্ষা করার মত মহান কাজ করা যায় গামছা দিয়ে। তবে অনেকের ধারনা গামছা গলায় না ঝুললে ফটোগ্রাফার হওয়া যায়না, তারাই কিছুদিন আগে ভাবতেন আজিজ সুপার মার্কেটে দাঁড়িয়ে বাকিতে চা খেতে খেতে পিকাসোর ছবির সমালোচনা না করলে বোদ্ধা হওয়া যায়না। গামছা গলায় ঝুললে আপনার ক্যামেরা নিজে থেকে ফটাফট কোপা ছামছু ছবি তুলা শুরু করে দিবেনা, বরং শোঅফ ভুগিচুগি ছেড়ে ইউটিউবে দুনিয়ার সেরা ফটোগ্রাফারদের টিউটোরিয়াল ফলো করুন, দেখুন তারা কতো সিম্পল মানুষ।



৫। মানুষের ছবি পজিটিভ ক্রিটিসিজম করা- ইতিবাচক সমালোচনা না বলে পজিটিভ ক্রিটিসিজম বললাম, যেন কথাগুলো সহজে বুঝতে পারেন। মানুষের ছবি যদি কোনও কারণে মন্দ লাগে তবে “তোমাকে দিয়ে হবেনা” টাইপ কথা না বলে কেন মন্দ লাগলো সেটা জানান। কারণ ক্রিটিসিজম শুনলেই বুঝা যায় আপনি কোন ক্লাসের চিড়িয়া। আমি অনেকদিন আগে ফেসবুকে একটা ছবি দেখেছিলাম, একজন নবিশ ফটোগ্রাফার প্যানশট ট্রাই করেছিলো। অনেক বোদ্ধা ফটোগ্রাফার তাকে খুব জ্ঞান দিচ্ছিলেন, কিন্তু কেউ বলছিলেন না তার প্রব্লেমটা কোথায়। এই পয়েন্টটা বলতে গিয়ে আমার ছবি তোলার প্রথম দিনগুলির কথা মনে পড়লো। আমার বিখ্যাত মুরুব্বি ফটোগ্রাফাররা আমার ছবিতে এসে নেতিবাচক কমেন্ট দিতেন। ভবিষ্যৎ ভুল এড়াতে যখন জানতে চাইতাম ছবিটার সমস্যাটা কোথায়, মহামানবেরা প্রশ্নটাকে অপমান করার প্রয়াস ভেবে উত্তর দিতেন না। অনেকটা এই ক্ষোভ থেকে আমরা পরবর্তীতে “স্ন্যাপয” নামে একটা গ্রুপ করেছি, যেখানে কেউ নেই এমন যে কারো সাথে জ্ঞান শেয়ার করতে না চাইবার মত ছোট মনের। যদি মনে করেন কারও ছবি একটু ভালো হতে পারতো, তবে সেই আইডিয়াটা তাকে দিন। বিশ্বাস করুন, সে কৃতজ্ঞ থাকবে, এবং কোনও না কোনও দিক থেকে একদিন আপনি এর প্রতিদান পাবেনই। আই কছম!



৬। মাইওয়ে অর হাইওয়ে:“একটু ডানে হলে ভালো হতো, একটু বামে হলে ভালো হতো” সবার তোলা সব ছবি যদি আপনার মনের মত হয়, তবে সবার সাথে আপনার পার্থক্য থাকলো কোথায়? আপনি নিজেকে ঘাগু ফটোগ্রাফার ভেবে যেরকম কোন একটা কিছু চিন্তা করে একটা ছবি তুলছেন, সেরকমই অন্য আরেকজন অন্য কিছু ভেবেই তুলেছে। এমনও হতে পারে আপনিই বোঝেন নাই। যদি বিশ্বাস করেন “ভুল ছবি” বলে কিছু আছে তবে আপনার নাম এফিডেভিট করে পালটে বকরি রাখুন। কোন ছবি যদি “এর চেয়ে ভালো হতে পারতো” অবস্থা হয়, তার মানে কি ছবিটা ভুল?



৭। গ্রামারের বাইরে যেতে অনীহা: কিতাবে লিখা আছে বলে তাই চোখ বুজে ফলো করতে হবে এটা যদি আপনার ধারনা হয়, তাইলে উপরের লেখা সবকিছু আপনার জন্য নয়। গ্রামার অবশ্যই জানতে হবে, যতটা সম্ভব মানতে হবে। তবে তার মধ্যেই আটকে পরে থাকলে জেনে রাখুন -জীবনে অনেক কিছু মিস করে ফেললেন, দাদা।



৮। অতিপ্রাকৃতিক বিবাহ: টাইটেলটা শুনে বিষম খেলেন? খোলাসা করছি। অনেক ওয়েডিং ফটোগ্রাফ দেখা যায় “ক্রিয়েটিভটি” দেখাতে গিয়ে ভুতের সিনেমার পোস্টার বানিয়ে ফেলেন। গ্ল্যামার ফটোগ্রাফির উদ্দেশ্য আর বিয়ের ছবি কিন্তু এক না। মাত্রাতিরিক্ত পৈতালি করে বিয়ের ছবিটাকে হালুয়া বানাবেন না। এটা আর্টিস্টিক কাজ নয়, অটিস্টিক।



আমি আগেই বলছি, আমি কিন্তু ফটোগ্রাফার নই। নিজেকে ফটোগ্রাফার দাবি করার মত মেধাবী আমি হতে পারিনি। আমার কথাগুলো একান্তই ব্যক্তিগত মত। এই কথাগুলো বিভিন্ন সময়ে টুকরো টুকরো করে বিভিন্ন জনকে বলেছিলাম। আজকে নেট সার্ফিং’র সময় ফটোগ্রাফার বিষয়ক ভুল ধারনা নিয়ে একটা আর্টিকেল পরে আমার মনে হল, আমি মানুষকে খুব ভাব নিয়ে যেরকম জ্ঞান দেই, সেটা লিখে ফেললেই পারি।



আমার এই লেখাটার আরও অনেকগুলো চ্যাপ্টার আসছে। যদি এটা হজম করতে পারেন, তবে বাকিটাও পাবলিশ করব। লেখাগুলো আমার ওয়েবসাইটে http://www.zunayed.com এ পাবলিশ হচ্ছে। কিন্তু ফেসবুক ছেড়ে অন্য সাইটে যেতে খুব কম মানুষের সময় গাবায়, তাই ফেসবুকেই পেস্টাইলাম। পরেরটাও এখানেই পেস্টাবো।



আমার এই আর্টিকেলগুলোতে লেখা সবকিছু একান্তই নিজস্ব মতামত। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন আকারের ধরা নিজে খেয়ে, অন্যকে খেতে দেখে এইগুলা শিখেছি। ইন্টারনেট থেকেও কিছু তথ্য নেয়া। ভুলভ্রান্তি থাকতে পারে, ম্যান ইজ মর্টাল। যদি কোনও কিছু ভুল থাকে দয়া করে জানাবেন, আমি শুধরে নেবার চেষ্টা করবো। এবং অনুরোধ, ভুল বুঝবেন না, কাউকে গুতানোর জন্য লেখাটা না, জ্ঞ্যানদান করার জন্য ও না, কিছু ভাবনা শেয়ার করার জন্য লিখেছি, তাই ইনফরমাল।





এডিটঃ লেখাটা প্রকাশের পর মানুষজনের কাছে বিভিন্ন রকমের প্রতিক্রিয়া পেলাম। যারা লেখাটা পরে আরাম পেলেন তাদের জন্য পরেরটা লিখছি। অনেকের কাছে ভাষাটা ভালো লাগেনি। কি করবো ভাই বলেন, পাছা চূক্ষা করে সুশিল ফাপর নিতে আমার অনেক কষ্ট হয়। আর সবাই যদি কাব্যিক ভাষায় কথা লিখতে পারতো তবে সবাইতো রবিদাদু হয়ে যেত।



ধন্যবাদ।

জুনায়েদ সাব্বির আহমেদ

http://www.zunayed.com

০৪-০৬-২০১২

১৫| ০৭ ই জুন, ২০১২ রাত ৮:০৩

ইংলা বলেছেন: ফটোগ্রাফি ও কিছু প্রচলিত ভুল ধারণা (দ্বিতীয় অধ্যায়)
by Zûñãÿêd Sãbbîr Âhmëd on Wednesday, June 6, 2012 at 1:25pm ·

ফটোগ্রাফি ও কিছু প্রচলিত ভুল ধারণা

দ্বিতীয় অধ্যায়:

আগের ব্লগে অনেকের কাছ থেকে ইতিবাচক আওয়াজ পেয়ে পেটে চেপে রাখা আরও কিছু বয়ান লিখা শুরু করলাম। লিখা শুরু করতেই আরাম লাগছে। গতবার আমার লেখার ভাষা নিয়ে দু’চারজন কিঞ্চিত কেউমেউ করেছিলেন, এডিট বলে একটা অংশে আরও কিছু অশ্লীল কথা জুড়ে দিয়ে তাদের কেউমেউ বন্ধ করেছিলাম। আমি বাই বর্ন লেখক নই, অতটা এলেম থাকলে ক্যামেরা নিয়ে পাড়াপাড়ি করতাম না। যাই হোক, গতবার কিছু পয়েন্ট বাকি ছিল, এবার আরও কিছু পয়েন্ট গুঁতাগুঁতি করছি। দ্বিতীয় ব্লগে ফটোগ্রাফারদের কিছু ভুল ধারনা ঘেঁটে গন্ধ বের করছি:



১। নলা পুলাপাইনের জন্য অটো মডঃ আর ঘাগু হতে চাইলে ম্যানুয়াল মড, এরকম ধারনা যাদের তাদের জ্ঞাতার্থে জানাচ্ছি- ক্যানন, নাইকন, সনি, ইত্যাদি ক্যামেরা যারা বানাচ্ছেন তারা প্রফেশনাল ক্যামেরাতেও অটো মড দিচ্ছেন কি ভেবে? এসব ক্যামেরা যারা বানাচ্ছে উনারা আপনার আমার মত ৫৩টা ফটোগ্রাফার দিয়ে সকালের নাস্তা করেন। অটো মড দেবার অনেক উদ্দেশ্য আছে। পোর্ট্রেইট, ল্যান্ডস্কেপ, নাইট পোর্ট্রেইট, স্পোর্টস ইত্যাদি মডে আপনার ক্যামেরা আপনাকে যেই ছবিটা দেবে, ওইটা ক্যামেরার নিজের ব্রেইন থেকে পয়দা করবেনা, বরং এসব ক্যামেরা কোম্পানির ল্যাবে বসে থাকা পৃথিবীর সেরা সব ফটোগ্রাফারদের অভিজ্ঞতার আলোকে নিজ থেকে মিটারিং করে ছবি তুলবে। অধিকাংশ সময়েই হাবিজাবি ছবি তুলতে অটোমড গুলো ব্যাবহার করা উত্তম। কারণ আপনার সামনে দু’টি সুন্দরী মেয়ে এসে “ডাকফেস” করে বলল “ভাইয়া একটা ছবি তুলে দেন তো” আর আপনি ম্যানুয়াল মডে মিনিট পাঁচেক পৈতালি করলেন, এরকম বেকুব দেখে আজকালকার মেয়েরা ইমপ্রেস হয়না। ক্যামেরার ক্রিয়েটিভ জোন (এ্যাপারচার প্রায়োরিটি, শাটার প্রায়োরিটি, ম্যানুয়াল, ইত্যাদি) মডগুলো আপনার সৃজনশীলতার ক্ষেত্র বড় করে দেয়। তবে ১০০% সময়ে আপনার টেকনিক্যাল সৃজনশীলতা কাজে আসবে তা কি করে ভাবছেন?



২। চ্যাগায় ফ্রেমিং অত্যন্ত ক্রিয়েটিভ: সোজা ফ্রেমিং করলে নিজেদের খ্যাত ভাবার কারণ নেই। ছবিতে অকারণে বাঁকাতরা ঢং করাটাই খেতু কাজ।



৩। ভিনেট মানেই ঘাগু ফটোগ্রাফি: ভিনেট (vignette) চমৎকার কাজের একটি জিনিস, তবে একটা ছবিতে কেন ভিনেটিং করবেন তা ভেবে করুন। আমার জানামতে ভিনেটিং করার আসল উদ্দেশ্য হচ্ছে – (এক) দৃষ্টিটাকে কেন্দ্রে আকর্ষণ করা, (দুই)ফিল্মের আভাস নিয়ে আসা, মানে ফিল্মি লুক দেয়া। আপনার ছবিতে যদি ছবির “সেন্টার অফ ইন্টারেস্ট” না থাকে, তবি অকারণে ভিনেট মেরে কালিয়া বানিয়ে ফেললেন, তবে একটি ধোলাই-যোগ্য অপরাধ করে ফেললেন। বাংলাদেশের একজন স্বনামধন্য ডাইরেক্টর নাটক/সিনেমায় ভিনেটের অপব্যবহার আবিষ্কার করেন, যা উনার চ্যালাচামুন্ডারা আজও অব্যাহত রেখেছে। এমনকি ভিনেটিং করলে ঠিক কতটা করবেন সেটাও মাথায় রাখবেন, অযথা ভিনেট ছবির ড্রামা নষ্ট করতে খুব কম সময় নেয়।



৪। লেন্সের সাইজের উপর কুলনেস মাপা হয়: আপনি যদি মনে করেন আপনার অনেক দামি এল সিরিজের সাদা লেন্সটা হাতে নিয়ে ঘুরলে বিষয়টা কুল হয়, তবে আপনি ঠিকি ভাবছেন। অনেক মানষের পশ্চাদ্দেশ প্রজ্বলিত হয়ে যাবে আপনার দামি লেন্সটি দেখে। তবে মানুষের পশ্চাৎ উত্তপ্ত করে আপনার কি লাভ হল ভেবে দেখুন। আলগা ফাপর নিতে গিয়ে ভালো ছবি মিস করে বাসায় ফিরলে কতটা কুল থাকবেন আগেই চিন্তা করে নিয়েন। আর মানুষজনকে দেখিয়ে ঘন ঘন লেন্স পালটালে লাভ কিছুনা, আপনার বডি আর লেন্সের হায়াত কমে খালি। পৃথিবীর সব সেরা ফটোগ্রাফারদের সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত লেন্স কি গড় করলে দেখবেন ৫০মিমি প্রাইমের নাম উঠে আসবে। সেটাকে আগে মাস্টার করে নিয়ে পরে বাজুকা নিয়ে ভাবয মারা উচিত।



৫। ফটোগ্রাফি মানেই পোর্ট্রেইটঃ আক্কাছ ফটোগ্রাফি, কুদ্দুচ ফটোগ্রাফি, সবার ফ্যানপেজেই যাবতীয় পোর্ট্রেইট দেখে ভাববেন না ঘাগু মাল হতে চাইলে পোর্ট্রেইট তুলতে হবে সবসময়। হাজার বিজার এক্সপেরিমেন্ট করতে পারেন। আমার এক ছোটভাই আমার কাছে ছবি তুলা শিখতে চেয়েছিল। আমি ফটোগ্রাফি শেখানোর মত এলেমদার না হওয়ায় ওকে শিখাতে পারিনি, তবে কিছু আইডিয়া দিয়েছিলাম, এখানে সেগুলাই দিলাম। একটা দিন বাসা থেকে বের হবার সময় ক্যামেরা হাতে কসম করুন আজকে সারা দিন শাটার প্রায়োরিটি মডের বাইরে যাবেন না, আজকের সব এক্সপেরিমেট হবে শাটার-স্পিডের উপর। জুম বার্স্ট, প্যানশট, হাই স্পিড ফটো, লাইট ট্রেইল, লাইট পেইন্ট, ইত্যাদি সব এক্সপেরিমেন্ট করুন। অন্য আরেকদিন নিয়ত করুন এ্যাপারচারের উপর এক্সপেরিমেন্ট করবেন। বিশ্বাস করুন এক মাস পর আপনার নিজের হাত ও মগজের টেকনিক্যাল ব্যালেন্স দেখে নিজেই বেকুব হয়ে যাবেন।



৬। পয়েন্ট এন্ড শ্যুট পিচ্চি পুলাপাইনের জিনিশ: যারা গাবদা সাইজের ক্যামেরার ফাঁকে নিজের পয়েন্ট এন্ড শ্যুট বের করতে লজ্জা পান, তাদের বলছি লজ্জা পাবেন না। আমার ক্লাস এইটে পড়া ছোট্ট ভাগ্নি পয়েন্ট এন্ড শ্যুট ক্যামেরায় প্রায়ই আমাদের অনেকের চেয়ে ভালো ছবি তুলে ফেলে। এবং পয়েন্ট এন্ড শ্যুট ক্যামেরার পেছনের মানুষটার এলেম থাকলে ডিএসএলআর’এর দরকার কম। আমার পরিচিত বেশ কয়েকজন বিদেশি ফটোগ্রাফার আছেন, যাদের ডিএসএলআর থাকার পরও পয়েন্ট এন্ড শ্যুটে বেশি স্বচ্ছন্দ বোধ করেন, কারণ সারাক্ষণ সাথে নিয়ে ঘুরা যায়। আমি নিজেও ইদানীং ডিএসএলআর সাথে না থাকলেও পকেটের এক্সপেরিয়া মোবাইল ফোন দিয়েই ছবি তুলছি, এবং অনেক আরাম পাচ্ছি। এই পয়েন্টে একটা প্রিয় প্রবাদ বলি “Growing up isnt about talking big things, its about understanding small things”.



৭। এক্সিফ বলে দিলে সব শেষঃ অনেক গ্রুপে ঘুরে আমি দেখি বাংলাদেশের অনেক বেশি সংখ্যক ফটোগ্রাফারের মধ্যে জ্ঞান শেয়ার করার আগ্রহ কম। অনেক নবিশরা অনেক কিছু জানতে চাইলে মুরুব্বিরা এড়িয়ে যান। যদি ভাবেন আপনার এক্সিফ বা টেকনিক্যাল ইনফো জানলে আপনার ছবিটার মত আরও অনেক ছবি মানুষ তুলবে, তবে তুলক না। আপনার যদি নিজের ছবির উপর আত্মবিশ্বাস থাকে তাইলে আপনার ছবির চেয়ে ভালো সেই ছবিটা কেউ তুলতে পারবেনা আর যদি তুলেই ফেলে, তবে তার চেয়ে ভালো ছবি তুলার চ্যালেঞ্জ করুন নিজেকে। লাভ ছাড়া লস হবেনা। আপনার কাছ থেকে কিছু শিখে কেউ আপনার চেয়ে ভালো ছবি তুলতে পারলে বিষয়টা আপনার জন্য সম্মানজনক। আমি প্রথম প্রথম ছবি তুলা শুরু করার সময় অনেক বড় গ্রুপের ঘাগু ফটোগ্রাফারদের কাছে অনেক কিছু জানতে চাইতাম, প্রায় সময়ই উনারা আমার মেসেজটা দেখতে পেতেন না। আমি তো ঘাস খাইনা, তাই বুঝতে পেরে সেই মুরুব্বিদের শ্রদ্ধার চোখে দেখা ছেড়ে দিয়েছিলাম। পেটের মধ্যে গুরা-কৃমি থাকলে শিল্পী হয়না, তাদের ফটোগ্রাফার বলা যায়না, ক্যামেরাম্যান বলা যায়। আশা করি পার্থক্যটা জানেন। অনেক মানুষ আমাকে বিভিন্ন উপদেশ এবং আইডিয়া দিয়ে হেল্প করেছেন যার জন্য আমি হাশরের ময়দান পর্যন্ত তাদের কাছে কৃতজ্ঞ থাকবো।



৮। শুনলাম না তোর ক্রিটিসিজমঃ ক্রিটিসিজম হজম করুন, তা থেকে শিক্ষা নেবার উপাদান থাকলে শিক্ষা নিয়ে নিন। প্রতিটা মানুষের আলাদা রুচি, নতুন নতুন আইডিয়া পেতে পারেন তাদের থেকে। আপনার তোলা কোনও একটা ছবি ভালো লাগলে কেন লাগলো পারলে জেনে নিন, বা এ্যানালাসিস করুন। মন্দ লাগলে কেন লাগলো সেটা জেনে নেয়া ফরজ। তবে এটাও মনে রাখবেন কার কথা শুনবেন কার কথা শুনবেন না এটা আগেই নির্ধারণ করে রাখবেন। সবার কথা খেতে হবে এমন কথা নেই, সবার মন জুগিয়ে ছবি তুলতে চাইলে নিজের মনে শান্তি পাবেন না।



৯। ক্রপ করুমনেঃ না, একটা ছবি ক্রপ করে একটা ছবি বানানো, কাছে গিয়ে ফ্রেমিং করে তোলা ছবি আর দূরে দাঁড়িয়ে জুম করে তোলা ছবি তিনটা তিন ছবি। কোনটাই কোনটার বিকল্প না। ফোকাল লেংথ নিয়ে একটু স্টাডি করুন, তাহলেই বুঝবেন। এখানে বেশি প্যাচালাম না, লাগলে আওয়াজ দিন আমার যদ্দুর জ্ঞান আমি পরে শেয়ার করবো। তবে ক্রপ করার একান্ত প্রয়োজন না থাকলে অকারন ক্রপ-বাজি ছেড়ে-দিন। ছবিটা তোলার সময় আগে পিছে নড়েচড়ে জুম ইন আউট করে ফ্রেমিং করুন। ছবি তোলা নিয়ে সিরিয়াস হলে আলসেমি ছাড়ুন। তবে বাঘ ভাল্লুক কিংবা আরও ডেঞ্জারাস পুলিশের ছবি তুলতে চাইলে তাদের দুরে থেকে জুম করে পরে ক্রপ করাটাই উত্তম। কে চায় তাদের নাস্তা হতে?



১০। ম্যাক্রো মানেই কিট পতঙ্গ: কেন ম্যাক্রো লেন্সে পেলেই মানুষ পোকামাকড়ের ছবি তুলে অস্থির হয়ে যায়? কারণ আমাদের খুব কাছে দেখা পোকামাকড় দেখতে অদ্ভুত সুন্দর, ম্যাক্রো লেন্স ছাড়া সেটা সহজে দেখাতে পারা যায়না। তার মানে এইনা যে আর কিছু না তুলে পোকামাকড়ের ছবি তুলবেন। যে কোনও ইন্টারেস্টিং জিনিসের ছবি তুলুন।



১১। কোর্স শেষ, সব শিখা হয়া গেছেঃ ফটোগ্রাফি স্কুলের কোর্স শেষ? আজ থেকে আপনার শিখা মাত্র শুরু হল। ফ্লিকারে প্রতিদিন রুটিন করে আধঘণ্টা ছবি ঘাঁটুন, কোটি কোটি ফটোগ্রাফারের মধ্যে প্রতিদিনই কম করে হলেও ১০টা ছবি পাবেন যা দেখে তবদা খেয়ে যাবেন। আর যারা কোনও প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা নিতে পারেন নি তারা পারলে কোথাও বেসিক লেভেল হলেও কোর্স করুন। আর আমার মত দুর্ভাগা হলে ইউটিউবে অনেক ভালো ভালো চ্যানেল আছে যেখানে ভার্চুয়ালি অনেক উচ্চমানের কোর্স করা যায়, সেগুলো ট্রাই করুন। ব্যক্তিগত ভাবে আমি গামছা গলায় ঝুলিয়ে একদল আতেল পোলাপানের সাথে কোর্স করতে অনাগ্রহী হলেও আপনাকে কোর্স করতেই বলবো। কারণ সবাই ভিডিও টিউটোরিয়ালে আরাম পাননা, আমার অভ্যাস আছে, আমি সারাদিনের কাজ শেষে ঘরে ফিরে নখ কাটতে কাটতে অনলাইন ক্লাস করতেই আরাম পাই।



১২। কিট লেন্স একটি খেলনা লেন্স: কিট লেন্স ব্যবহার করা নিয়ে অনেকের অনীহা আছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি কিট লেন্স অনেক কাজে দেয়, ছবি তুলতে না, আপনার কি লেন্স প্রয়োজন সেটা নিজেই বুঝতে। সাধারণত কিট লেন্স থাকে ১৮-৫৫মিমি, যেটা ক্যামেরার সাথে ফ্রি আসার কথা, তবে বাংলাদেশে না। এখানে পারলে ক্যামেরার লেন্স ক্যাপ খুলে আলাদা বেচার ধান্দা ফাঁদা হয়। কিট লেন্স সাধারণত সব ধরনের ছবি তোলার ক্ষেত্রে ৬০% কাজে দেয়। কিট লেন্স দিয়ে আপনি মাঝারি কোয়ালিটির ল্যান্ডস্কেপ, পোর্ট্রেইট, গ্রুপ পোর্ট্রেইট, টিপিক্যাল ম্যাক্রো, প্রায় সবই কিছু কিছু করে তুলতে পারবেন। এতে সুবিধা হবে, ক্যামেরা কিনে সব ধরনের ছবি তুলতে তুলতে আপনি আপনার কোন লেন্সটা চাই সেটা নিজেই বুঝতে পারবেন। যারা নতুন ক্যামেরা কিনে ছবি তোলা শুরু করতে চান, তাদের আমি একটাই বুদ্ধি দেই, কিট লেন্স দিয়ে মাস তিনেক ছবি তুলুন, তাহলে জানতে পারবেন কোন লেন্সটা সামনে কিনতে হবে। ক্যামেরা কোম্পানিগুলো বাংলা স্টাইলের ব্যবসা করে না। ওরা কিট লেন্স বানায় যেন আপনি সব ধরনের ছবির টেস্টটা বুঝে ফেলেন, অতঃপর এডভান্সড লেভেলের লেন্স কিনেন তাদের কাছ থেকে। আমার জীবনে তোলা যত ছবি আছে, তার ৯০% কিট লেন্সে তোলা, এবং আমি মহা সুখী সেই লেন্সটা নিয়ে। তবে কিট লেন্স কখনোই ভালো সিরিজের লেন্সের ধারে কাছের জিনিস না।



আমার পরবর্তী আর্টিকেলটা আসছে ফটোগ্রাফ কপিরাইট, ফটো বিষয়ক মূল্যবোধ এবং কপি পেস্ট নিয়ে। এই আর্টিকেলটা কেমন লাগলো জানাতে ভুলবেন না। একই সাথে একটি সুসংবাদ জানাচ্ছি, স্ন্যাপয ম্যাগাজিন নামে বাংলাদেশের প্রথম ফটোগ্রাফি বিষয়ক ডিজিটাল ম্যাগাজিনের দ্বিতীয় ইস্য বের হচ্ছে ইনশাল্লাহ আহামী ১০ই জুন, যেটা ডাউনলোড করতে পারবেন http://www.snapzmagazine.com এ। আমি এই ছোট ম্যাগাজিনটার অধম একজন এডিটর। প্রথম দু'টা ইস্যুতে স্ন্যাপয নামের গ্রুপের মেম্বাররা শুধু লিখতে, তৃতীয় ইস্যু থেকে ম্যাগাজিনটা পাবলিক প্রোপার্টি হয়ে যাচ্ছে। পরবর্তী ইস্যু রিলিজ হবে আবার তিন মাস পর, তখন ম্যাগাজিনটাতে আপনাদের অনেকের লেখা দেখতে চাই।



আমার এই আর্টিকেলগুলোতে লেখা সবকিছু একান্তই নিজস্ব মতামত। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন আকারের ধরা নিজে খেয়ে, অন্যকে খেতে দেখে এইগুলা শিখেছি। ইন্টারনেট থেকেও কিছু তথ্য নেয়া। ভুলভ্রান্তি থাকতে পারে, ম্যান ইজ মর্টাল। যদি কোনও কিছু ভুল থাকে দয়া করে জানাবেন, আমি শুধরে নেবার চেষ্টা করবো।এবং অনুরোধ, ভুল বুঝবেন না, কাউকে গুতানোর জন্য লেখাটা না, জ্ঞ্যানদান করার জন্য ও না, কিছু ভাবনা শেয়ার করার জন্য লিখেছি, তাই ইনফরমাল।

১৬| ১৭ ই জুন, ২০১২ রাত ১০:২৮

ইংলা বলেছেন: Chotobelar sobcheye biroktikor questoin ki....


K beshi ador kore abbu or ammu?

Cls e Tmr roll no kto????

Ahhaleee... Ammu masseee....? ( na marle hudai kntasi ?)

2mi boro hoe ki hote chao??????

tora 2 ta pasapasi darato.......dekhi k besi lomba???????????

Porikkhar khata dise??????

Poralekha kemon cholche Babu ??

Tumi eto shukna keno?khaw na kichu???

তোমাকে তো টোকায়ে পাইসি জানো??

Tomra 2 bon bhai nai?@

Tumi kakee beshi valobasho, abbu or ammu

Bacha manush tk dia ki korba?

Babu akta chhora shunao to

Ora ei, Ora shei... Ar Tui...???

রেজাল্ট কবে দেবে??

Eto taratari eto boro hoe gele kivabe? sheidin I koto tuku dekhsi!

School e ajke ki poraise......????

Tumi kon class a poro, roll koto ???

tomar nam ki, babu???

Tomar Abbu ki kore ?

Abbu ammu kake besi ador kore? tomake na tomar chhoto vai/bon ke? :S

Tumi ajke bikale khelte parba na... -__-

Kal k school a keno asho nai...?

Last xm e kon sub e kto paiso??????

দেখিতো কয়টা দাত পরে গেছে

Rate ghumanor age--tmi ki hisu korso....??? jao hisu kore aso.....

Phn rakhar somoy jokhon keu bolto,"Mone ase to abbu asle ki bolte hobe?" :S

Tomar boyosh koto ???

Class a roll koto.....?

এই ছেলে! তুমি আমার ছেলেকে ব্যাটিং করতে দাওনা কেন?

Eto kom khaw keno?

Asking Translations !

10 ta bajlei , "Onek raat hoyechhe , Ghumate jao"

Ato boro hoia gaso???

Class e tomar koyta friend ase?

tomar pura nam ki?????

Eto cartoon dekho keno....

Are..!!! tumi to dekhi onek lomba hoe geso.....!!!

এতোটুকুন ছেলে তুমি এতো পাকা কথা কোত্থেকে শিখসো??

বাবু, তোমার মুসলমানী হয়েছে? দেখি তো একটু?

Motamuti shob gulai biroktikor lagto..... :P

Tumi math bujo na keno.....

amake biye korbe???

Tumi eto sweet keno...?

Choto belay to sukna sila ekhon eto mota hoila kivabe??

Tumi ki dushtami koro???

Ato kotha bolo kano?

keno home-work koro nai..?

Tomra 3 bon, vai nai???

in party people ask "awwww tmi ashchho???"

Aare tumi etto boro hoila kobe!!?

Tomra dui jon ki twin??? :@ :@

কে বেশি মারে আম্মু না আব্বু

কোন স্কুলে পড়?রোল কত?

always back bench a Bosho ken ?

Daat brush korso?

tmi ki hair color korechOoo...naki chule tel daw na!!!!:P

Assembly class e kothai sila?????

keno eto ice-cream khaw....?

বাবু, তুমি কয়জন টিচারের কাছে পড় ??

porikkhar somoy jei question asto sei gula

ato pOkpOk koro keno???

tumito english medium e poro na

ক্লাসে কি তুমি প্রেম-টেম কর নাকি?

Aj saradin ki korla?

ও কিন্তু তোমার থেকে লম্বা হয়ে গিয়েছে :p:P

Kon sir er kachay poro baba ..

তুই ঠিকমত কথা না শুনলে আমরা আর একটা বাবু নিয়ে আসব

Magur mass eto moja keno..:P

Underwear keno poro na :|

Tmr naam ki babu?? uuff biroktikor.....

ki khbr picchi kemon aso??? 2mi dekhi ekhono lomba hoitaso na!!! (ekhon 5.11'')

তোমার চুল এত্ত সুন্দর কেন ? আমার মেয়েরটা সুন্দর না কেন?

মাগুর মাছের রন্ধন প্রণালীটা বলো তো খোকা

আজকে কী কী পড়লা?

বাবু তোমার আব্বুর নাম কি? :O

মেলা বড় হয়ে গেছ তাইনা

Mone nai

Shobai valo tumi kharap keno??

Je ques ta korse taare akhon akta bon chotkana dite iccha kortese

Meye there sathe kotha bolonah keno

Bol to dekhi ekhane koeta kola ache?

Baal

ato khara nak!!!!!!!!

most of them

উপরের সবগুলাই...

Ei chele tumi question banan paro na kano?

Momtaj eto sundori keno...

এত বেশি খাও ক্যামনে :O

আম্মু ঠিকমত খা নাইলে বাড়বি না

Mon to chay akta uttom answer dite!!!! :@@@

মাগুর মাছ

Tabassum binti tmi eto foul kno????

তুমি বাংলা সিনেমার কয়টা নায়ক-নায়িকা কে চেনো? নামসহ বলোতো শুনি? কাকে ভাল্লাগে?

Desh-er arthoshamajik prekkhapote mudranitir shomprosharom-er probhab ki hobe?

Star Kabab-e ajke ki menu?

কচ্ছপের ডিম নয়া খেলে বড় হবে কি করে?

এক্কেবারে এই প্রশ্নটাই ...... !!!

ফিফা খেলিসো?

ঠোঁট নিবে কে কে আম্মু সোনা ছাড়া আর কে
Friends · Others (211)
Posts

১৭| ০৮ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:২৩

ইংলা বলেছেন: বিক্ষিপ্ত কবি-তা (তালগোল)
-----------------------------------
(১)
একদিন রকে বসে বেজে ওঠে ঠোঁটের শিস!
হৃদয় আর এখানকার দূরত্ব শুধুই কি শব্দ নয়?
(২)
একটি কবিতার জন্যে সে কি দীর্ঘ প্রতিক্ষা,
আমি বসে থাকি অনন্তকাল আঙ্গুলে কলম চেপে
একটি রূপকও ধরা পড়েনি স্বর্গ ভ্রমন শেষে!
সাদা পাতা
কবিতার খাতা
হচ্ছে বিধবা!
(৩)
খাঁচার মাঝে বদ্ধ ছিল প্রেম; খুঁজতে যেয়ে
জড়িয়ে গেলাম অসীম দ্বিধায়,
এখন আমিই খাঁচার মাঝে! হায়রে প্রেম
চৌরাস্তায় বাদাম বেচে!
(৪)
ঠিকানা হারিয়ে গেলে কেউ কেউ দয়া করে বলে দেয় গন্তব্য;
তুমি হারিয়ে গেলে আমি বলে দেই
ইদানিং হুইস্কির বাজারে চড়া দাম রে ভাই!
(৫)
শ্মশানে এক রাত্তিরে শেয়ালের ডাক শুনে
আমার বড্ড মরে যেতে ইচ্ছে হয়;
অথচ আমরা সকলেই মৃত হয়ে জন্ম থেকেই!
(৬)
সোডিয়াম বাতিগুলো বদলে দেয় শারীরিক আবহাওয়া,
অথচ তুমি বদলে গেলে সামান্য মোমের আঁচেই।
(৭)
অস্থির উন্মোচনে বেদনা পাবে বন্ধু,
অলৌকিক রাত্রি থেকে স্তনের সৌরভ পাবে শুধু;
একটু শৈল্পিক হও; জোহান্সবার্গ তবেই না মাতাল হবে তোমার উরুতে।
(৮)
ভালোবেসে চলে যাবে ক্ষতি নেই।
অন্তত ঠোঁটে ঠোঁট মিলিয়ে চুমুগুলো ফেরৎ দিয়ে যাও;
তাতেও খুব কম করে হলেও আরও একটা জন্ম পেরিয়ে যাবে দুজনার।

১৮| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:১২

ইংলা বলেছেন: Click This Link

১৯| ০৮ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৬

ইংলা বলেছেন: আমি বলছি না আমাকে সিজিপিঁএ ফোর পেতেই হবে , আমি চাই
কোনমতে একটি পাশ ,
শুধু বাবা-মাকে ডিগ্রী উপহারের আনন্দ দেবার জন্য ।
তাদের আকাশছোঁয়া প্রত্যাশার চাপ বইতে বইতে আমি ক্লান্ত ।

আমি বলছি না আমার প্রেমিকা থাকতেই হবে , আমি চাই
কেউ আমাকে চ্যাটে নক করুক । আমি সারাদিন অনলাইনে
গ্যাঁজানোর জন্য উইন্ডো খোলা রাখতে বলছি না,
আমি জানি , দ্রব্যমূলের ঊর্ধ্বগতির এই বাজারে
প্রতি কিলোবাইটের জন্য পয়সা গুনতে হয় ।
আমি চাই কেউ একজন দিনে অন্তত একবার জিজ্ঞাস করুক :
আমার স্ট্যাটাসে লাইক লাগবে কিনা , কমেন্ট লাগবে কি না,
“ এই ছোট্ট সোনামুনির জন্য কয়টি লাইক “ টাইপ ওয়ালপোষ্ট ট্যাগ দিয়ে
আমার ওয়াল ভাসানো লাগবে কি না ।
আউলফাউল স্ট্যাটাস ,ছড়া-কবিতা আমি নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারি ।

আমি বলছি না চাকুরী আমার লাগবেই , আমি চাই
কেউ একজন ভিতর থেকে আমার জন্য জবের দরজা
খুলে দিক । কেউ হাতে একটা জব লেটার ধরিয়ে দিক ।
পঞ্চাশ হাজারের সেলারি না হোক , কেউ অন্তত আমাকে
জিজ্ঞাস করুক : “ মিয়া , পনরো হাজারে সংসার চালাইতে পারবাইন ? “

২০| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৫২

ইংলা বলেছেন: বাংলাদেশের অনেক মজাদার খাবারের নাম ও লোকেশন

ঢাকার মধ্যের খাবার....

১. বেচারাম দেউরীতে অবস্হিত নান্না বিরিয়ানি এর মোরগ-পোলাও
২. ঝিগাতলার সুনামী রেস্তোরা এর কাচ্চি বিরিয়ানী, গাউছিয়া হোটলের গ্রিল
৩. খিঁলগাও এর ভোলা ভাই বিরিয়ানী এর গরুর চাপ এবং মুক্তা বিরিয়ানী এর গরুর চাপ, খাসীর চাপ এবং ফুল কবুতর
৪. মতিঝিলের ঘরোয়া হোটেল এবং হীরাঝীলের ভূনা খিচুড়ী
৫. হোটেল আল-রাজ্জাকের কাচ্চি+গ্লাসি
৬. লালমাটিয়ার স্বাদ এর তেহারী
৭. নবাবপুর রোডে হোটেল স্টার এর খাসীর লেকুশ, চিংড়ি ,ফালুদা
৮. নয়াপল্টনে হোটেল ভিক্টোরীতে ৭০টি আইটেমের বুফে
৯. হাতিরপুল মোড়ে হেরিটেজ এর শর্মা
১০. শ্যামলী রিং রোডের আল-মাহবুব রেস্তোরার গ্রীল চিকেন
১১. মোহাম্মদপুর জেনেভা/বিহারী ক্যাম্পের গরু ও খাশির চাপ
১২. মোহাম্মদপুর টাউন হল বাজারের সামনের বিহারী ক্যাম্পের "মান্জারের পুরি",কাবাব,গ্রীল চিকেন,গরুর চাপ,
১৩. চকবাজারের শাহ সাহেবের বিরিয়ানী
১৪. মিরপুর-১০-এর শওকতের কাবাব
১৫. নারিন্দার শাহ সাহেবের ঝুনার বিরিয়ানী
১৬. ইংলিশ রোডের মানিকের নাস্তা
১৭. গুলশানের কস্তুরির সরমা
১৮. সোবহানবাগের প্রিন্স রেস্টুরেন্ট এর কাকড়া
১৯. সাইন্স-ল্যাবের ছায়ানীড়ের গ্রীল-চিকেন
২০. নাজিরা বাজারের হাজীর বিরিয়ানী
২১. জেলখানা গেটের পাশে হোটেল নিরবের ব্রেন ফ্রাই
২২. নয়া বাজারের করিমের বিরিয়ানী
২৩. হাজি বিরিয়ানী এর উল্টা দিকের হানিফের বিরিয়ানী
২৪. লালবাগের ভাটের মসজিদের কাবাব বন
২৬. বংশালের শমসের আলীর ভূনা খিচুড়ী
২৭. খিলগাঁও বাজারের উল্টো পাশে আল রহমানিয়ার গ্রীল চিকেন আর তেহারী
২৮. মতিঝিল সিটি সেন্টারের পিছনের বালুর মাঠের পিছনের মামার খিচুড়ী
২৯. চানখারপুলের নীরব হোটেলের ভুনা গরু আর ভর্তার সাথে ভাত
৩০. ধানমন্ডী লায়লাতির খাসির ভুনা খিচুড়ী
৩১. হোসনী দালান রোডে রাতের বেলার পরটা আর কলিজা ভাজি
৩২. নাজিরা বাজার মোড়ে বিসমিল্লার বটি কাবাব আর গুরদার
৩৩. পুরানা পল্টনে খানা-বাসমতির চাইনিজ প্যাকেজ
৩৪. বনানীর বুমারস রেস্টুরেন্টের বুফে প্যাকেজ
৩৫. ধানমন্ডির কড়াই গোশত এর ইলিশ সস
৩৬. গুলশান ২ এর খাজানার মাটন দম বিরিয়ানী এবং হাইদ্রাবাদী বিরিয়ানী
৩৭. উত্তরার একুশে রেস্তোরার গ্রীল চিকেন
৩৮. ধানমন্ডি/বনানীর স্টার হোটেলের কাচ্চি এবং কাবাব
৩৯. মৌচাকের স্বাদ রেস্তোরার ভাতের সাথে ৩৬ রকমের ভর্তা
৪০. সাইন্স ল্যাবে মালঞ্চ রেস্তোরার কাচ্চি বিরিয়ানী, রেশমী কাবাব
৪১. সুবহানবাগের তেহারী ঘর এর তেহারী-ভুনা খিচুরী
৪২. ভূত এর কাকড়া, সিজলিং, সূপ
৪৩. শর্মা এন পিজ্জার বীফ শর্মা
৪৪. মিরপুর ঝুট পট্টির রাব্বানির চা
৪৫. চকের নূরানি ড্রিংস এর লাচ্ছি
৪৬. চকের বিসমিল্লাহ হোটেলের মোঘলাই পরটা
৪৭. সেন্ট ফ্রান্সিস স্কুলের সামনের মামার আলুর দম।
৪৮. সোহরয়ার্দী কলেজের সামনে জসিমের চটপটি ও ফুচকা।
৪৯. বাংলাবাজারে (সদরঘাট) চৌরঙ্গী হোটেলের সকালের নাস্তা।
৫০. অমূল্য মিষ্টান্ন ভান্ডারের (শাঁখারীবাজার) হালুয়া, পরোটা, সন্দেশ।
৫১. গোপীবাগের খাজা হালিম ও টিটির কাচ্চি
৫২. বাসাবোর হোটেল রাসেলের "শিককাবাব"
৫৩. বায়তুল মোকাররমে অলিম্পিয়া কনফেকশনারীর "চকলেট পেস্টি"
৫৪. কর্নফুলি গার্ডেন সিটির চার তালার "ফুচকা"
৫৫. কাঁটাবন ঢালে অষ্টব্যঞ্জনের বিফ খিচুড়ী
৫৬. পল্টনের (বিজয়নগর পানির ট্যাকিংর পেছনে) নোয়াখালী হোটেলের গরুর কালো ভুনা
৫৭. ডিসেন্ট (মতিঝিল, হাতিরপুল, বনশ্রী, ধানমন্ডি, চক, নওয়াব---এদের প্রচুর শাখা) এর ডেজার্ট আইটেমগুলা ভালো।
৫৮. ব্রাক ভার্সিটির কাছে নন্দন।এদের আইটেম ভালো।বিফ আইটেম চরম।আর ঢাকার বেস্ট চা (আমার মতে)।

ঢাকার বাইরের খাবার....

১. স্পেশাল শাক ভাজি + ভেটকি মাছ--হোটেল সাজনা, আগ্রাবাদ, চট্টগ্রাম
২. করাই মাটন+সাতকরা দিয়ে গরুর মাংস, কাবাব এবং নান, হাইদ্রাবাদী বিরিয়ানী-হোটেল উন্দাল, পূর্ব জিন্দাবাজার, সিলেট
৩. কালাই রুটি-- কোর্টের সামনে, রাজশাহী
৪. রুইমাছ ভাজি--কস্তুরি হোটেল, খুলনা
৫. মামুনের চাপ/জনি কাবাব এণ্ড চাপ--চার খাম্বার মোর, যশোর
৬. খুলনার হারুন ভাইয়ের ইলিশ ভাজা, বেজের ডাঙ্গার মুসলিম হোটেলের গরুর মাংস
৭. কক্সবাজারের পৌশির ভর্তা আইটেম, নিরিবিলির খিচুড়ি
৮. বিদ্যুতের কলিজার সিঙ্গারা ও খাসির সমুচা— সাহেব বাজার, রাজশাহী,
রাজশাহীর মিষ্টান্ন ভান্ডারের কমলা ভোগ,
রাজশাহী 'শামীম রেস্টুরেন্ট' এর টক দিয়ে সিঙারা,
রাজশাহীর বর্ণালীর মোড় এর তিলের জিলাপী
৯. চট্টগ্রামে - নিউ মার্কেট মোড়স্থ এ বি পি হোটেলের চা পরটা,
জি ই সি মোড়ের হান্ডিতে তেহেরী,
আগ্রাবাদস্থ সিরভার স্পুন এর ছোট জিলাপি ও দই,
হালিশহরস্থ গাউসিয়া হোটেল এর ফিরনী ও চা,
আন্দরকিল্লা মদিনা'র শাক।
১০. চট্টগ্রামের চকবাজার সবুজ হোটেলের- সিঙ্গারা,
রেয়াজউদ্দিন বাজারের- দইচিড়া,
তুলসিধাম বোস ব্রাদার্সের- মিস্টি
১১. রংপুরের সিঙ্গারা হাউজের সিঙ্গারা with সস্
১২. বগুড়ার দই
১৩. গাইবান্ধার রস মালাই,
১৪. নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলার গরম গরম স্পন্জের মিস্টি।
১৫. নারায়ণগঞ্জের আমলাপাড়া এলাকায় আলম কেবিনের সকালের নাস্তা, দুই নাম্বার রেলগেট এলাকায় বোস কেবিনের চা ও কাটলেট।
১৬. কুমিল্লায় অরিজিনাল মাতৃভান্ডারের (কান্দিরপাড়ের মনোহরপুড়ে দোকান) রসমালাই।
১৭. সিরাজগঞ্জের ধানসিঁড়ির দই। বগুড়ার দই এইটার কাছে কিসুনা। এইখানে একটা ঘি পাওয়া যায়। সেইটাও মারাত্নক।
১৮. সেন্ট মার্টিনে কুমিল্লা হোটেলের (জাহাজ ঘাটের কাছে) মিক্সড শুটকী ভর্তা।
১৯. সিলেটের উন্দাল রেস্টুরেন্টের হায়দ্রাবাদী ও চিকেন বিরিয়ানী, তন্দুরী চিকেন-স্পেশাল নান, স্পেশাল সালাদ।
২০. তালাইমারীর বট-পরোটা ( রাজশাহী ), বাটার মোড়ের জিলাপী ( রাজশাহী )
২১. মুক্তাগাছার মণ্ডা ( ময়মনসিংহ ),
২৩. দয়াময়ী মিষ্টান্ন ভাণ্ডারের খেজুর গুরের সন্দেশ ( ময়মনসিংহ ),
২৪. জয়কালী মিষ্টান্ন ভাণ্ডারের ছানার পোলাও ( ময়মনসিংহ ),
২৫. চুকনগরের খাসির মাংস ( খুলনা ),
২৬. বরিশালের শশী মিষ্টি
২৭. সিলেটের শাহপরান মাজার গেটের মালাই চা, পুরাই সি....রাম।
জিন্দাবাজারের পাঁচ ভাই হোটেলের কোয়েলের রোস্ট।
২৮. খুলনার চুকনগরের ... আব্বাসের খাসির মাংশ
২৯. চাঁপাই নবাবগন্জের নশীপুরের দই,
চাঁপাই নবাবগন্জের শিবগন্জের মনাকষা বাজারের স্পন্জ গোল্লা / দমমিস্টি,
চাঁপাই নবাবগন্জের কলাইয়ের রুটি ও ধনিয়া পাতার চাটনি
৩০. নেত্রকোনার বালিশ মিষ্টি

২১| ২১ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:২৯

ইংলা বলেছেন: কি করে বুঝবেন আপনি দেশের কোথায় আছেন
----------------------------------------------------

(১) দুইজন লোক মারামারি করছে এবং তৃতীয় একজন এসে তাদের দেখে চলে গেলো।(আপনি বাংলাদেশের কোথাও নেই)

(২) দুইজন লোক মারামারি করছে, কেউ কারো সাথে কুলিয়ে উঠতে না পেরে মোবাইল ফোন বের করে বন্ধুদের আসতে বলছে, কিছুক্ষণ পর দেখা গেলো ৫০ জন মারামারি করছে। (আপনি অবশ্যই চট্টগ্রামে আছেন)

(৩) দুইজন লোক মারামারি করছে এবং তৃতীয় আরেক জন এসে তাদের থামাতে চেষ্টা করলো। ওই দুইজন তখন এক জোট হয়ে তৃতীয় জনকে উত্তম মধ্যম দিলো (আপনি বরিশালে আছেন)

(৪) দুইজন লোক মারামারি করছে এবং একদল লোক জড়ো হয়ে দেখছে। হঠাৎ একজন একটি চায়ের দোকান খুলে বসলো। (আপনি নোয়াখালীতে আছেন)

(৫) দুইজন লোক মারামারি করছে এবং কয়েক জন এসে তর্কাতর্কি শুরু করলো কে সঠিক (আপনি খুলনায় আছেন)

(৬) দুইজন লোক মারামারি করছে তৃতীয় আরেক জন এসে ঐখানে দুই জন এর মাজার খুলে বসলো (আপনি সিলেটে আছেন)

(৭) দুইজন লোক মারামারি করছে, আরেক দল এসে ঝগড়া শুরু করলো। সব শেষে তারা সবাই বন্ধু হিসেবে বাড়ি ফিরলো! (আপনি ময়মনসিংহে আছেন)

(৮) দুইজন লোক মারামারি করছে এবং তৃতীয় একজন বের হয়ে দুই জনকেই গুলি করে মেরে ফেললো! (আপনি ঢাকায় আছেন)

২২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ২:১৭

ইংলা বলেছেন: ক্যাট ফাইভ / ক্রসওভার ক্যাবল কিনেন একটা। দাম জানিনা ঠিক কত হবে তবে ২০০-৩০০ টাকার মধ্যে হবার কথা। এরপর ডেক্সটপের ল্যান পোর্টে আর ল্যাপটপের ল্যান পোর্টে ক্যাবলের দুই মাথা লাগাইয়া দেন। দেখবেন ডেক্সটপ আর ল্যাপটপ কানেক্টেড হইয়া গেছে। এরপরে ডেক্সটপের যেই ফাইল ট্রান্সফার করতে চান সেই ফাইলটা কোন ফোল্ডারে আছে দেখেন। তারপর সেই ফোল্ডারটায় রাইট ক্লিক করে প্রপার্টিজ অপশনে ক্লিক করেন। এরপরে যে উইন্ডোটা দেখা যাবে সেখানে শেয়ারিং নামে ট্যাবে ক্লিক করেন। তারপরে দেখেন এক যায়গায় শেয়ার করার কথা লেখা আছে। সেই লিখার সামনে বক্সটাতে ক্লিক করে টিক মার্ক করে দেন। এরপরে এপ্লাই আর ওকে করেন। এখন ষ্টার্ট মেনুতে যেয়ে এক্সেসরিজে যান তারপরে কমান্ড প্রম্পট এ ক্লিক করেন। কালো যে উইন্ডো আসবে সেখানে লিখেন ipconfig all এরপরে এন্টার দেন। দেখেন আপনার ip address কি আছে। এরপরে ল্যাপটপে যেয়ে মাই কম্পিউটারে ক্লিক করে ওপেন করেন। এরপরে address bar এ My Computer লিখাটা মুছে xxx.xxx.xx.x লিখেন xxx.xxx.xx.x এর জায়গায় আপনার ডেক্সটপের আই পি এড্রেসটা লিখেন। এরপরে এন্টার চাপ দিন। দেখবেন আপনার ডেক্সটপের শেয়ার করা ফাইলটা দেখা যাচ্ছে। এরপরে কপি পেষ্ট যেভাবে করেন সেভাবে ফাইলটা আপনার ল্যাপটপের পছন্দমত জায়গায় কপিপেষ্ট করুন। সমস্যা হলে জানাবেন। আর ভাল কথা যেটা, আপনি যদি এভাবে ক্যাট ৫ ক্যাবল দিয়ে ল্যাপটপ আর ডেক্সটপ কানেন্টেড রাখেন তাহলে আপনি একটা কি বোর্ড আর একটা মাউস একই সাথে একই সময় দুটি কম্পিউটারেই ব্যাবহার করতে পারবেন সাইনার্জি নামের একটা প্রোগ্রাম দিয়ে।

২৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৪০

ইংলা বলেছেন: still a fan of Gangnam Style? ok... paste below code on the chat box and press enter :S

[[490550790968952]] [[490550800968951]] [[490550807635617]]
[[490550820968949]] [[490550837635614]] [[490550847635613]]
[[490550857635612]] [[490550867635611]] [[490550877635610]]
[[490550884302276]] [[490550894302275]] [[490550900968941]]
[[490550914302273]] [[490550924302272]] [[490550937635604]]
[[490550947635603]] [[490550954302269]] [[490550967635601]]

২৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৪০

ইংলা বলেছেন: still a fan of Gangnam Style? ok... paste below code on the chat box and press enter :S

[[490550790968952]] [[490550800968951]] [[490550807635617]]
[[490550820968949]] [[490550837635614]] [[490550847635613]]
[[490550857635612]] [[490550867635611]] [[490550877635610]]
[[490550884302276]] [[490550894302275]] [[490550900968941]]
[[490550914302273]] [[490550924302272]] [[490550937635604]]
[[490550947635603]] [[490550954302269]] [[490550967635601]]

২৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৪৭

ইংলা বলেছেন: "আদেশে আরো বলা হয়, এভাবে একজন আসামিকে গণমাধ্যমের সামনে হাজির করে তাকে বিচারের আগেই দোষী প্রমাণিত করা হয়ে থাকে, যা আইনের পরিপন্থী। এতে মামলা তদন্ত কাজসহ বিচারিক কার্যক্রমও বিঘ্নিত হতে পারে।"
- bdnews24.com/bangla/

মাননীয় আদালত, এই চরম সত্য কথাটা তখনই খেয়াল করলেন যখন একজন জ্যেষ্ঠ সহকারী জজকে ফেনসিডিলসহ হাতেনাতে ধরে ফেল
েছে পুলিশ। এবং মাননীয় আদালত, এটাযে ফৌজদারী আইন পরিপন্থী কাজ, সেটাও বললেন। 'রাঙ্গা হাত ম্যায় পাকড়া গ্যায়া' এমন অপরাধীর ব্যাপারে আদালত এই মত প্রকাশ করলেন কিন্তু এমন শত শত নিরাপরাধ ব্যক্তিদের নিয়ে পুলিশ বা র‍্যাব এই 'মিডিয়া স্ট্যান্ট' টি করে যাচ্ছে, দিনের পর দিন, কই, তখনতো এত আইন ছিলো না।

মাননীয় আদালত বা মাননীয় জজদের প্রতি যে সম্মানটা রাখা ছিলো আমজনতার মনে, সেটা কিন্তু গত দশক ধরে সয়ং মাননীয় জজরাই নামিয়ে আনছেন। বিচারক যদি এমন হয়, তবে বিচার কেমন হবে??

আমার বাবা সব সময় বলেন, আইন অন্ধ, তাই আইন প্রমান ছাড়া কোনো পথে হাঁটে না। আমি এই ব্যাপারটায় কিছুটা 'মজা' করি, এতে তিনি প্রায়শই রাগ করেন। আইন অন্ধ, এটাই আইন-এর সবচেয়ে বড় দুর্বলতা। সবাই এই অন্ধ আইন-টার হাত ধরতে চায়। যে ঐ হাতটা ধরতে পারে, সে-ই আইনকে নিজের পথে হাঁটাতে চায়। আর যার শক্তি বেশী সে আইন-এর হাতটা জোড় করে ধরে টেনে হেঁচড়ে নিজের পথে হাঁটাতে থাকে। আইন তখন সে পথেই হাঁটে। সে অন্ধ, তার আর কি-ই বা করার আছে??

এইবার আইন-এর হাতটা খোদ মাননীয় আদালত ধরে রেখেছেন।

[বিঃ দ্রঃ, এটা একটা ফেসবুক স্ট্যাটাস। গণতান্ত্রিক অধীকার হিসেবে আমি আমার মত প্রকাশ করতে পারি। এই অধীকার খোদ রাষ্ট্র তার নাগরিক-কে দিয়ে থাকে এবং সংবিধান সেটা কে সুরক্ষিত রাখে। আর আপনি যদি এই মত প্রকাশ-এর স্বাধীনতাকে 'শ্যান দৃষ্টির' সামনে দাঁড় করান তবে এটা নিশ্চিত, আপনি সংবিধান-কে 'বিব্রতকর অবস্থায়' ফেলে দিলেন এবং নিজে সংবিধান-কে অস্বীকার করলেন। সংবিধান অস্বীকার করাটা সর্বোচ্চ অপরাধ।]

২৬| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩৬

ইংলা বলেছেন: স্বাধীন দেশে একজন রাজাকার হয়েছিলেন রাষ্ট্রপতি, এমন উক্তি করে মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হান্নান সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুর রহমান বিশ্বাসের সঙ্গে কথোপকথনের একটি স্মৃতির কথা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, “আবদুর রহমান বিশ্বাস তখন রাষ্ট্রপতি হয়েছেন। বঙ্গভবনে এক অনুষ্ঠানে ডাকা হয় আমাদের। হাত মেলাতে তিনি কাছে এলে আমি প্রশ্ন করি, ‘একটা রাজাকার হইয়া আপনি কীভাবে প্রেসিডেন্টের পদ দখল করলেন?’ উনি উত্তরে বললেন, ‘এগুলো কি আপনারা ভুলে যেতে পারেন না!’ আমি বলি, ‘আপনি যে রাজাকার ছিলেন মরবার আগ পর্যন্ত ভুলব না।’ উনিও প্রশ্ন ছুড়ে সেদিন বলেছিলেন, ‘এদেশের মানুষ যদি আমারে বানায়, তাহলে আপনারা কী করবেন?’ সেদিন আমরা তার সঙ্গে হাত মেলাইনি। বলেছিলাম, ‘জিয়ার স্ত্রীর সঙ্গে তবু হাত মেলানো যায় কিন্তু একজন রাজাকারের সঙ্গে নয়।’ কিন্তু তার কথা শুনে আমরা সত্যি কষ্ট পেয়েছিলাম।”

২৭| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১১

ইংলা বলেছেন: Frequently Asked Questions:

প্রশ্নঃ তুমি কি পার্মানেন্টলি দাঁড়ি রেখে দিসো?!
উত্তরঃ জ্বী, আলহামদুলিল্লাহ!

প্রশ্নঃ দাঁড়ি রাখসো কেন?!

উত্তরঃ আলহামদুলিল্লাহ্‌, আমি ইসলাম চর্চা করছি।

প্রশ্নঃ দাঁড়ি না রাখলে কি মুসলিম হওয়া যায় না ? (বর্ধিতঃ আমরা কি তাহলে মুসলিম না? )

উত্তরঃ কুর'আনের বিভিন্ন আয়াত দ্বারা রাসূলাল্লাহ(সাঃ) এর আনুগত্য করার কথা স্পষ্টভাবে বলা আছে এবং গোঁফ খাটো করা ও দাঁড়ি লম্বা করা বিভিন্ন হাদীস দ্বারা প্রমাণিত মুমিন পুরুষের প্রতি রাসূলাল্লাহ (সাঃ) এর একটি নির্দেশ, মানে ওয়াজিব। এর বিপরীত করা হারাম। কিছু মনে করবেন না, তবে মুসলিম ঘরে জন্ম নিয়ে মুসলিম হওয়া আর ইসলাম চর্চা করে মুসলিম হওয়া এক না।

প্রশ্নঃ এই বয়সে দাঁড়ি রাখছো কেন?
উত্তরঃ আমার হায়াত কতটুক সেটা তো আমি জানি না বা আপনি জানেন না, সুতরাং এই বয়স সেই বয়স বলে কিছু নেই। এটা আমার জন্যে ওয়াজিব এবং ইসলাম পালন করে আল্লাহ্‌র পথে চলতে হলে আমার এটা পালন করতেই হবে। না করলে মৃত্যুর আগে পর্যন্ত আমি গুনাহ করতেই থাকবো।

প্রশ্নঃ এই বয়সে দাঁড়ি রাখলে তোমার চাকরীতে/বিয়েতে পেতে সমস্যা হবে না?

উত্তরঃ রিযিকের মালিক আল্লাহ্‌, আল্লাহ্‌ আমার রিযিক যেখানে রেখেছেন সেখানেই হবে। আল্লাহ্‌ ও রাসূলের নির্দেশ না মানার শর্তসাপেক্ষে যদি কোথাও আমার চাকরী হয় তবে সেখানে নিশ্চয়ই আমার উপার্জনে বরকত নেই। বিয়ের ক্ষেত্রেও একই কথা, যে নারী আমাকে দাঁড়িসহ মেনে নেবে না, কোনদিন যদি আমার কোন অঙ্গহানি হয় তখন সে আমাকে ছেড়ে যাবে না সেটার কি নিশ্চয়তা? আর আল্লাহ্‌ যদি আমার তকদীরে কোন মু'মিনা নারী লিখে থাকেন তবে সেটা সে ভালভাবেই মেনে নিবে।

প্রশ্নঃ কি হে! জামায়াতে নাম লেখাইলা নাকি?! (:P)
উত্তরঃ জ্বী না, আমি মুনাফিকদের অন্তর্গত নই। :)

প্রশ্নঃ তাবলীগ করো নাকি?
উত্তরঃ আমি প্রচলিত তাবলীগ জামায়াতের অনুসারী নই।

প্রশ্নঃ তুমি কি লা-মাযহাবী/ আহলে হাদীস/ ওয়াহাবী হইলা নাকি?

উত্তরঃ আল্লাহ্‌ তো আমাদের জন্যে একটাই দ্বীন পাঠিয়েছেন এবং রাসূলাল্লাহ (সাঃ) একটাই দ্বীনের প্রচার করে গেছেন, সেটা হল ইসলাম। সেখানে আবার মাযহাব/ লা-মাযহাব কি? কুর'আন ও সুন্নাহতে যা স্পষ্ট আছে তা মেনে চলবো, যেটা বুঝবো না সেটা ইসলামের বড় আলেম থেকে প্রমাণসহ জেনে নিবো। এজন্যে তো আমার গায়ে আলাদা কোন লেবেল লাগানোর দরকার নাই। প্রতিটা মুসলিমের জন্যে জ্ঞানার্জন ফরয। কুর'আনের নাযিল হওয়া প্রথম আয়াতই বলা আছে,

"তুমি পড়ো,(পড়ো) তোমার মালিকের নামে, যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন।[সূরা আলাক্ব ৯৬ : ১]"

... সুতরাং সত্য যখন আমার সামনে আসবে আমি কেন তা গ্রহণ করবো না? আমি ইসলাম পালন করি, আমার পরিচয় আমি মুসলিম।

২৮| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০০

ইংলা বলেছেন: শীতকালে ফটোগ্রাফি

শীতকাল হল ফটোগ্রাফারদের জন্য খুবই আকাংখিত একটা সময়। কুয়াশার জন্য ল্যান্ডস্কেপ থেকে শুরু করে স্ট্রিট এবং স্টিল লাইফ শট গুলো হতে পারে অনেক বেশী আকর্ষনীয়। আমি আজকে এই পোস্টটি লিখছি কুয়াশার মাঝে ফটোগ্রাফীর কিছু টিপস নিয়ে - কিভাবে বা কিরকম করে তুললে ছবিগুলো আরো বেশী ভালো লাগতে পারে সেটা জানানোই মূলত এই আর্টিকেলের উদ্দেশ্য

ডেপথ: শীতের সকালের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হল কুয়াশা। সেটা হতে পারে হালকা বা ঘন। কিন্তু এই কুয়াশাকে ব্যবহার করে তোমার ছবিটা হতে পারে অনেক বেশী আকর্ষনীয়। কুয়াশার কারনে ডেপথ অব ফিল্ডের খুব ভালো ব্যবহার হতে পারে তোমার সাবজেক্ট কুয়াশার মাঝ থেকে বের হয়ে আসছে, বা কুয়াশার মাঝে মিলিয়ে যাচ্ছে এমন ছবি গুলোতে। আমি ভালো কুয়াশা পেলে এক জায়গায় অনেকক্ষন দাঁড়িয়ে থাকি যতক্ষন না আমার সাবজেক্টে কুয়াশায় মিলিয়ে যায়, ততক্ষন পর্যন্ত। এই সময় আরেকটা সাপোর্টিং এলিমেন্টের ব্যবহার ছবিকে করে তুলতে পারে ড্রামাটিক। তাতে তোমার সাবজেক্টের দূরত্ব, দৃশ্যের গভীরতা বোঝা অনেক সহজ হয়। তোমার সাবজেক্ট মিলিয়ে যাওয়া শুরু করলে তোমার হাতে কিন্তু সময় বেশী থাকবে না, সেজন্য আগে থেকেই ক্যামেরার সেটিংস ঠিক করে রেখে দেয়াটা বুদ্ধিমানের কাজ

ক্রিয়েটিভ সিল্যুয়েট: ব্যাকগ্রাউন্ড বেশী উজ্জ্বল হলে সাবজেক্ট তার সামনে কালো হয়ে যায় এবং এধরনের ছবিকে বলে সিল্যুয়েট। কুয়াশা থাকলে এবং আলো থাকলে পুরো কুয়াশার লেয়ার টা একটা ডিফিউজড সাদা ব্যাকগ্রাউন্ডের মত আচরন করে এবং সামনে কিছু থাকলে সেটা সিল্যুয়েট হয়ে যেতে পারে। ভালো কুয়াশা থাকলে এবং খোলা জায়গা থাকলে তুমি সেখানে কিছু ক্রিয়েটিভ সিল্যুয়েট তোলার চেষ্টা করে দেখতে পারো

মুড: শীতের সকালে মানুষ যখন রাস্তা দিয়ে হেঁটে যায় তখন তাদের যে অ্যাপিয়ারেন্স, ড্রেস-আপ, এবং এক্সপ্রেশন সেটা একদমই অন্যরকম। সেজন্য শীতের সকালে খুব ভালো একটা সাবজেক্ট হতে পারে মানুষের এক্সপ্রেশন তোলা, অথবা মনে করো ভোরবেলা ঘন কুয়াশার মাঝেও কর্মব্যস্ত জীবনের একটা স্ন্যাপশট। রাস্তাঘাটে হয়তো দেখবে কয়েকজন আগুনের চারপাশে দাঁড়িয়ে আছে, কুয়াশার কারনে খেয়াল করবে যে তাদের গায়ে আলোর রিফ্লেকশনটা একদমই অন্যরকম - চেষ্টা কর সেটা তুলে ধরার। অথবা কারো জুবুথুবু হয়ে শীত কাটানোর চেষ্টা হতে পারে তোমার সাবজেক্ট

এক্সট্রা অর্ডিনারী ইন দ্য অর্ডিনারী: প্রতিটা সিজনেই মানুষের, প্রকৃতির এবং পারিপার্শি্বক দৃশ্যের একটা ব্যপক পরিবর্তন হয়। গরমকালের খুব সাধারন একটা দৃশ্যও শীতকালে হয়ে উঠতে পারে অসাধারন। আমি বলবো তুমি তুলতে থাকো, শাটার কাউন্ট হিসেবে করে ছবি তোলা বন্ধ কোর না। নিজের পার্সপেকটিভ পরিবর্তন করো, অ্যাংগেল চেঞ্জ করো, তোমার কমফোর্ট জোন থেকে বের হয়ে আসো - একটু অন্যভাবে তোলার চেষ্টা করো। তাহলেই একসময় দেখবে যে অর্ডিনারী জিনিসের মাঝ থেকেও তুমি এক্স্ট্রা অর্ডিনারী কিছু বের করে আনতে পারছো।

আপাতত এইটুকুই - তোমাদের তোলা ছবি দেখার জন্য বসে থাকলাম :) আশাকরি আর্টিকেলটা ভালো লাগবে তোমাদের।

২৯| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৬

ইংলা বলেছেন: warfaze sotto lyrics - Click This Link

৩০| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০১

ইংলা বলেছেন: আপনার গার্লফ্রেন্ডকে আদর
করে যেসব নামে ডাকতে পারেনঃ
১.জান
২.জানু
৩.জানপাখি
৪.সোনা
৫.সোনাপাখি
৬.ময়না
৭.ময়নাপাখি
৮.বউ
৯.সোনাবউ
১০.লক্ষীসোনা
১১.ওগো
১২.পাখি
১৩.সোনামণি
১৪.টুনটুনি
১৫.জানটুস
১৬.জুলিয়েট
১৭.জানুমণি
১৮.মা
১৯.বাবু
২০.সোনাবাবু
২১.পাগলী
২২.গুলি গুলি পাপপা উমমমমমমমমমাহ:p


১. শালিক পাখি ২. কোকিল পাখি ৩. ভুটুম পেচাঁ ৪. দোয়েল পাখি ৫. টুনটুনি , ইত্যাদি নামে ডাকা যাইতে পারে !

1. Tepi
2.khepi
3. Puchi
4.puchke
5.tunir ma
6.sonta
7. Monta
8.kuchimuchi
9.pusu
10. Mew
11. Sweet heart
12. Dearling.

৩১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৭

ইংলা বলেছেন: Click This Link

৩২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০

ইংলা বলেছেন: কয়েকটি ভুল যা ছেলেরা সেক্সের সময় করে থাকে

বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় আমাদের দেশের ছেলেরা সেক্সের সময় মেয়েদের আনন্দ দেওয়ার চেয়ে তাদেরকে লোভনীয় খাদ্যের মত গপাগপ গিলতেই বেশি পছন্দ করে। তাই এদেশের বহু মেয়ের কাছে (সবাই নয়) চরম যৌন সুখ পাওয়া যেন এক বহু আরাধ্য বস্তু। ছেলেদের এই রাক্ষুসে মনোভাবের কারনেই অনেকসময় দেখা যায় যে তারা তাদের Relationship টিকিয়ে রাখতে ব্যর্থ হয়। এমনকি এর ফলে বিয়ের মত অনেক বন্ধনও ধ্বংসের মুখে পড়ে যাচ্ছে, পরকীয়া প্রেমের সূত্রপাত ঘটছে। এর মূল কারনই হল সেক্স ও মেয়েদের যৌন ইচ্ছা-আকাঙ্খা সম্পর্কে ছেলেদের স্বচ্ছ ধারনার অভাব। বিদেশি ভাষায় এসব বিষয়ে অনেক বই পত্র থাকলেও বাংলায় তেমন নেই বললেই চলে। তাই কিছু বিদেশি বইয়ের সাহায্য নিয়ে ও নিজের অভিজ্ঞতা থেকে সেক্সের সময় ছেলেদের যে সকল ভুলের কারনে তাদের সঙ্গিনীর বিরাগভাজন হতে হয় তার কয়েকটি সংক্ষিপ্তাকারে তুলে ধরলাম। সময়ের অভাবে আপাতত এসকল ভুলের প্রতিকার ও সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন জানার বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত লিখতে পারলাম না। তবে লেখা সবার ভালো লাগলে ভবিষ্যতে সম্পুর্ন বাংলায় একটা সারগর্ভ সেক্স গাইড লেখার কথা চিন্তা করব।

১. প্রথমে চুমু না খাওয়াঃ সেক্সের শুরুতেই সঙ্গিনীকে আদরের সাথে চুমু না খেয়ে তার যৌন কাতর স্থানগুলোতে (স্তন, যোনি, নিতম্ব, নাভী ইত্যাদি) চলে গেলে তার ধারনা হতে পারে যে আপনি তাকে টাকা দিয়ে ভাড়া করে দ্রুত সেই টাকা উসুল করার চেষ্টা করছেন। গভীরভাবে ভালোবাসার সাথে সঙ্গিনীকে চুমু খাওয়া দুজনের জন্যই প্রকৃতপক্ষে এক অসাধরন যৌনানন্দময় সেক্সের সূচনা করে।

২. দাড়ি না কামানোঃ অনেকেই দাড়ি না কামিয়ে সেক্স করেন, এই মনে করে যে আসল কাজ তো আমার হাত আর লিঙ্গের! কিন্ত যখন আপনার সঙ্গিনীকে চুমু খাবেন, তার স্তন চুষবেন, তার সারা দেহে জিহবা বুলাবেন এবং বিশেষ করে যখন তার যোনি চুষবেন তখন আপনার ধারালো খোচা খোচা দাড়ি বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আপনার সঙ্গিনীকে আনন্দ নয় বরং অসস্তি ও ব্যথা দেবে। তাই সেক্সের আগে ভালোমত দাড়ি কামিয়ে নেয়া উচিত।

৩. প্রথম থেকেই জোরে জোরে স্তন টিপাঃ বেশীরভাগ সময়ই দেখা যায় ছেলেরা মেয়েটির স্তন হাতের কাছে পাওয়া মাত্রই এমনভাবে টিপা শুরু করে যেন ময়দা মাখাচ্ছে। কিছু Extreme মেয়ে এরকমটা পছন্দ করলেও বেশীরভাগ মেয়েই চূড়ান্ত উত্তেজিত হওয়ার আগে এরকম করাতে বেশ ব্যথা পায়। তাই প্রথমে নিজের উত্তেজনাকে একটু দাবিয়ে রেখে হলেও ধীরে ধীরে আদরের সাথে ওর স্তনে হাত বুলিয়ে বুলিয়ে টিপা শুরু করতে হবে। তবে মেয়েই যদি জোরে টিপতে বলে তবে সেক্ষেত্রে কোন সমস্যা নেই।

৪. স্তনের বোটায় কামড় দেয়াঃ কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া প্রায় কোন মেয়েই সরাসরি তাদের স্তনের বোটায় কামড় খেতে পছন্দ করে না। ছেলেরা মনে করে এখানে কামড় দিলে তাকে বেশি বেশি উত্তেজিত করে তোলা যায়। হ্যা কথাটা আংশিক সত্যি। তবে এর সবচেয়ে ভালো উপায় হল। প্রথমে মুখের ভিতরে যতটুক পারা যায় স্তনটা পুরো বা আংশিক ভরে নিতে হবে তারপর হাল্কা করে দাত বুলানোর মত করে মুখ থেকে স্তনটা বের করতে করতে নিপলে আলতো ভাবে দুই দাঁতের ছোয়া লাগাতে হবে।

৫. আঙ্গুল দিয়ে স্তনের বোটা মোড়ানোঃ অনেক ছেলে এমনভাবে সঙ্গিনীর বোটা আঙ্গুল দিয়ে মোড়ায় যেন তারা রেডিও টিউন করছে। এটা ঠিক নয়। হতে পারে বোটা মেয়েদের স্তনের সবচেয়ে স্পর্শকাতর স্থান, কিন্ত শুধুই বোটায় এরকম করলে সেটা আনন্দদায়ক নয়, বরং কিছুটা যন্ত্রনাদায়ক (Teasing) । তাই একহাতের আঙ্গুলে বোটা নিয়ে খেলার সময় অন্য হাত দিয়ে সম্পুর্ন স্তনের উপরও নজর রাখতে হবে।

৬. সঙ্গিনীর দেহের অন্যান্য অঙ্গের দিকে মনোযোগ না দেয়াঃ সেক্সের সময় ছেলেদের একটা কথা সবসময় মনে রাখতে হবে যে মেয়েদের স্তন, যোনি আর নিতম্ব এই তিনটিই তাদের একমাত্র যৌনকাতর স্থান নয়। ছেলেদের মূল যৌন কাতর অঙ্গ তাদের দেহের মাত্র কয়েকটি স্থানের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলেও মেয়েদের প্রায় পুরো দেহই স্পর্শকাতর (মেয়েদের দেহের কোন কোন অংশ গুলো বেশি যৌনকাতর তা আপাতত এই সংক্ষিপ্ত রচনায় আর ব্যাখ্যা করছি না।)।তাই তার দেহের এমন একটি স্থানও যেন না থাকে যেখানে ছেলেটির ঠোটের বা হাতের স্পর্শ যায়নি।

৭. ছেলের হাত আটকে যাওয়াঃ সঙ্গিনী যদি আক্রমনাত্নক (Aggressive)সেক্স পছন্দ করে অথবা ছেলে নিজেই চরম উত্তেজিত হয়ে মেয়ের যোনি, স্তন ইত্যাদি স্পর্শ করার জন্য পাগলের মত হাতরাতে থাকে তবে মেয়েটির প্যান্টি বা ব্রা তে তার হাত আটকে যেতে পারে। ফলে বাধ্য হয়ে থেমে সেটা ছাড়ানোর চেষ্টা করতে গিয়ে যে রোমান্টিক যৌনতার একটা আবেশ (Mood) তৈরী হয়েছিল তা নস্ট হয়ে যেতে পারে। তাই বেশি Aggressive সেক্স শুরুর আগেই ব্রা-প্যন্টি খুলে নেওয়া ভালো।

৮. ভগাঙ্কুরে আক্রমনঃ অনেক ছেলেই মেয়ের যোনি চুষতে গিয়ে তার ভগাঙ্কুরে (clitoris) জোরে জোরে আঙ্গুল ঘষে বলতে গেলে আক্রমনই করে বসে। যারা জানেন না তাদের জন্য বলছি ভগাঙ্কুর হলো মেয়েদের সবচেয়ে যৌনকাতর স্থানগুলোর একটি। এর অবস্থান হল যোনির ফুটোর আশেপাশে যে পাতলা চামড়ার মত অংশ (labia) আছে তার উপরের দিকে, মেয়েদের প্রস্রাবের রাস্তার নিচে। মেয়েরা যৌনত্তেজিত হলে এই স্থানটি শক্ত হয়ে একটু ফুলে যায় ফলে তা সহজেই দেখা যায়। এই স্থানটি চরম স্পর্শকাতর হলেও এতে জোরে জোরে আঙ্গুল ঘষা মেয়েদের জন্য পীড়াদায়ক। তাই প্রথম দিকে এতে একটু ধীরে ধীরে আঙ্গুল ঘষতে হবে।

৯. একটু থেমে বিশ্রাম নেওয়াঃ ছেলেরা যেমন চরম উত্তেজনার পথে সামান্য সময়ের জন্য থেমে গেলেও আবার সেই স্থান থেকেই শুরু করতে পারে, মেয়েদের পক্ষে এটা সম্ভব হয়না। তাদের উত্তেজিত হতে যথেষ্ট সময়ের প্রয়োজন। চরম উত্তেজিত হবার পথে হঠাৎ থেমে গেলে তারা আবার আগের অবস্থায় ফিরে যায়, ফলে আবার নতুন করে তাদের উত্তেজিত করে তুলতে হয়। তাই যত কষ্টই হোক মেয়েটির চরম উত্তেজনা না আসা পর্যন্ত তাকে আদর করা চালিয়ে যাওয়ার চেষ্ট করতে হবে।

১০. এলোমেলোভাবে সঙ্গিনীর কাপড়চোপড় খুলতে থাকাঃ অনেক ছেলেই অতিরিক্ত উত্তেজনায় যেনতেনভাবে তার সঙ্গিনীর কাপড় চোপড় খুলতে থাকে ফলে অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় যেমন ছেলেটি মেয়েটির গেঞ্জি খুলতে গেলে ওর হাতে আটকে যায় বা জিন্স খুলতে গেলে প্যান্টির সাথে আটকে যায়। এরকম হলে মেয়েটি একটি অস্বস্তিকর অবস্থায় পড়ে যায়। এমনিতেই নারীসুলভ লাজুকতায়, নিজের স্বামীর সামনেও নগ্ন হতে গিয়ে অনেক স্ত্রীর সামান্য লজ্জা লাগতে পারে, যা তার যৌনসুখের পথে বাধা হয়ে দাড়ায়। এছাড়াও একটি ছেলে তার কাপড় খুলতে গিয়ে তাকে অর্ধনগ্ন করে আটকে গিয়েছে, এরকম বিব্রতকর পরিস্থিতিতে মেয়েরা পড়তে চায় না। তাই ছেলেদের অত্যন্ত যত্নের সাথে মেয়েটির কাপড় খুলে তাকে তার নগ্নতার লজ্জাকে কাটিয়ে উঠার সুজোগ দিতে হবে। তবে দুজনের সম্মতিতে উম্মাদ-মাতাল সেক্সের ব্যপার-স্যপার হলে অন্য কথা!

১১. মেয়ের অন্তর্বাস নিয়ে টানাটানি শুরু করাঃ সেক্সের সময় সঙ্গিনীর ব্রা-প্যান্টির উপর দিয়ে হাত বুলিয়ে দেওয়া এমনকি এর উপর দিয়ে চাটা মেয়েটির জন্য অত্যন্ত সেক্সী আনন্দদায়ক হলেও তার ব্রা-প্যান্টি নিয়ে টানাটানি করাটা ঠিক নয়। এতে তার সংবেদনশীল স্থানগুলোতে ব্যথা লেগে পুরো সেক্সের মুডটাই নস্ট হয়ে যেতে পারে। তাই এক্ষেত্রে সাবধান!

১২. সঙ্গিনীর যোনির প্রতি অতিরিক্ত আসক্ত থাকাঃ অনেক ছেলে মেয়েদের যোনি চোষাটা ঘৃন্য মনে করলেও বেশির ভাগ ছেলেই একবার মুখ দিয়ে সেখানের স্বাদ অনুভব করার পর থেকে এর পরতি চরমভাবে আসক্ত হয়ে পড়ে। এমনকি যারা যোনি মুখ দেয়ও না তারাও অন্তত হাত দিয়ে হলেও মেয়েদের সবচাইতে গোপন স্থানটিকে বারবার আদর করার লোভ সামলাতে পারেন না। সেটা ঠিক আছে। কিন্ত অনেকেই এর প্রতি এতটাই আসক্ত হয়ে পড়ে যে দেখা যায়, তার সঙ্গিনীর যে যোনি ছাড়াও যৌনসংবেদী প্রায় পুরো একটা দেহই রয়েছে সে কথা ভুলে যায়। তাই সেক্সের শুরুতেই এমনকি বেশিরভাগ সময়ই মুখ দিয়ে না হলে হাত দিয়ে ঘুরেফিরে যোনিটাকেই বেশি উত্তেজিত করার চেষ্টা করে। কিন্ত এর জন্য সঙ্গিনী পুরো সময়টাই অসহ্যবোধ করে কারন ছেলেদের মত শুধু লিঙ্গতে সুখ পেয়েই তারা এত সহজে যৌনত্তেজিত হতে পারে না। মেয়েরা তাদের সারা দেহেই তার সঙ্গীর আদর পেতে চায়।

১৩. রুক্ষভাবে সঙ্গিনীর দেহে ম্যাসাজ করাঃ সেক্সের সময় সঙ্গিনীকে উত্তেজিত করে তোলার জন্য যে শৃঙ্গার (Foreplay) বা যৌন আদর করা হয় তার মধ্যে অন্যতম হল তার সারা দেহে ম্যাসাজ করে দেয়া। বিশেষ করে কর্মজীবী মেয়েদের সঙ্গীরা এই উপায়ে সারাদিন কাজ থেকে ফিরে ক্লান্ত অবসন্ন সঙ্গিনীর নিস্তেজ দেহকে এভাবে সেক্সের জন্য প্রস্তুত করে তুলতে পারেন (এ ব্যাপারে এখন বিস্তারিত কিছু বলছি না কারন, সেক্সুয়াল ম্যাসাজ করা নিয়ে একটা পুরো একটা বইই লিখে ফেলা যায়। তাই এখন নয়)। তবে নিজের উত্তেজনায় অনেক ছেলেই সঙ্গিনী ব্যাথা পাচ্ছে কিনা একথা চিন্তা না করেই জোরে জোরে রুক্ষভাবে ম্যাসাজ করতে থাকে। এরকম করাটা পরিহার করতে হবে।

১৪. মেয়ের আগেই নিজের কাপড় খুলতে শুরু করাঃ মেয়ে কোন কিছু করার আগেই কেউ তার কাপড় চোপড় খোলা শুরু করবেন না। মেয়ে যতক্ষন পর্যন্ত না উত্তেজিত হয়ে আপনার কাপড় খোলায় মনোযোগ না দেয় ততক্ষন পর্যন্ত নিজে কিছু করার দরকার নেই। মেয়ে যদি আপনার প্যান্টের বোতাম খুলতে চেষ্টা করে, শার্ট টেনে ধরে ইত্যাদি কাজগুলোই আপনার কাপড় খোলার জন্য মেয়েটির থেকে সংকেত বলে ধরে নিতে হবে।

১৫. প্রথম থেকেই জোরে জোরে মৈথুন করাঃ লিঙ্গেমেয়ের তপ্ত যোনির স্পর্শ সব ছেলের জন্যই পাগল করে দেওয়া এক স্পর্শ। বেশিরভাগই এ স্পর্শে উম্মাদের মত হয়ে গিয়ে যোনিতে লিংগ ঢুকার সাথে সাথেই এমনভাবে মৈথুন (থাপানো!!!) করতে থাকে যেন আজ আজই যোনি থেকে বাচ্চা বের করে ফেলবে। কিন্ত এভাবে শুরু করলে বেশ কিছু সমস্যা হয়। প্রথমত, এভাবে জোরে জোরে মৈথুন করলে মেয়েটির যোনি রসে টইটম্বুর হলেও যোনির ভিতরে, বিশেষ করে বেশি টাইট হলে, ছেলেটির লিঙ্গের অবস্থানের সাথে মেয়েটি অভ্যস্ত হয়ে উঠতে পারে না। ফলে তার যৌনসুখ অনেকখানি কমে যায়। এছাড়াও প্রথমে এভাবে জোরে জোরে শুরু করলে কি্ছুক্ষন এভাবে মৈথুন করেই ছেলেটি একটু হাপিয়ে যেতে পারে, তাই স্বভাবতই পরে সে আস্তে আস্তে মৈথুন করতে থাকে। কিন্ত মেয়েটি জোরে মৈথুন করায় যে মজা পেয়ে যায়, পরবর্তীতে এ আস্তে আস্তে করায় তার তৃপ্তি কমে যায়। তার উপর যে সময়টিতে মেয়েটির অর্গাজম (চরম সুখ) সমাগত, সেই সময়েই মেয়েটি চায় আরো বেশি উগ্রভাবে তার সঙ্গীর থাপ খেতে। তাই প্রথমে আস্তে আস্তে শুরু করে তারপর মৈথুনের জোর বাড়াতে হবে।

১৬. শক্ত করে সঙ্গিনীর উপর চড়াও হওয়াঃ আশা করি ছেলেদেরকে মনে করিয়ে দিতে হবে না যে মেয়েদের দেহ তাদের চেয়ে হাল্কা ও নরম? তাই Missionary স্টাইলে মেয়েটির উপরে উঠে সেক্স করার সময় নিজের দুই পায়ের উপর ভালোমত ভর দিয়ে মৈথুন করতে হবে। আপনার শক্ত দেহের জোর চাপ সঙ্গিনীর উপর পড়লে সে সেক্সটা উপভোগ করতে পারবে কিনা তা বলাই বাহুল্য।

১৭. দ্রুত বীর্যপাত করাঃ ছেলেদের সবচেয়ে বড় ভয়। সবার পক্ষে অবশ্য দ্রুত বীর্য পাত নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব নয়। অনেকেরই এতটাই দ্রুত বীর্যপাত হয়ে যায় যে তারা তাদের যৌনসঙ্গিনীকে ঠিকমত আনন্দই দিতে পারেন না, এমনকি নিজেরাও আনন্দ থেকে বঞ্চিত হন। দ্রুত বীর্যপাতের সমস্যা দূর করার নানা পদ্ধতি আছে আপাতত তা উল্লেখ করলাম না। তবে যাদের এ সমস্যা হয় তারা এর জন্য সাময়িকভাবে এক কাজ করতে পারেন। সেক্সের আগে অন্তত একবার হস্তমৈথুন করে নেবেন, তারপর সেক্সের শুরুতে সঙ্গিনীকে আদর (Foreplay) করার সময় তার যোনি চুষা ও তাতে আঙ্গুল ঢুকানো ছাড়া বাকি প্রায় সব কিছুই করবেন। আর ওকে আপনার লিঙ্গ চুষতে দেবেন না। ওকে পর্যাপ্ত উত্তেজিত করে যোনিতে লিঙ্গ ঢুকিয়ে থাপ দেয়া শুরু করবেন। যখনি মনে হবে আপনার বীর্যপাত হতে যাচ্ছে, আপনার লিঙ্গ যোনি থেকে বের করে আনবেন। তারপর নিচু হয়ে ওর যোনি চুষতে চুষতে সেখানে দুই আঙ্গুল ঢুকিয়ে আবার বের করতে থাকবেন। আপনার লিঙ্গ সামান্য শিথিল হয়ে এলে আব্র উঠে ওকে থাপাতে থাকবেন, তারপর বীর্যপাতের সময় হলে আবার বের করে ওর যোনিতে নেমে যাবেন। এভাবে যতক্ষন সম্ভব চালিয়ে যাবেন। দেখবেন আপনার সঙ্গিনীও মজা পাবে আর আপনারও টাইম একটু হলেও বাড়বে।

১৮. বেশি বিলম্বে বীর্যপাতঃ এটা আবার দ্রুত বীর্যপাতের বিপরীত সমস্যা। অনেকেই আছেন যারা একনাগারে অনেক্ষন ধরে সঙ্গিনীর যোনিতে মৈথুন করে যেতে পারেন, যদিও এদের সংখ্যা খুব বেশি নয়। মেয়েরা অবশ্য এরকটাই পছন্দ করে। কিন্ত অনেকসময় দেখা যায় যে ছেলেটির বীর্যপাত হতে এত বেশি দেরী হয় যে মেয়েটি অধৈর্য হয়ে পড়ে। তাই বীর্যপাত হতে দেরী হলে শুধুই ষাঁড়ের মত সঙ্গিনীকে থাপিয়ে যাবেন না। ফাকে ফাকে ওর স্তন চুষুন, চুমু খান এবং বিশেষকরে পজিশন পরিবর্তন করুন।

১৯. সঙ্গিনীকে জিজ্ঞাসা করা তার অর্গাজম হয়েছে কিনাঃ কতিপয় বোকাোা এই কাজটা করে থাকে। বেশিরভাগ মেয়েরই অর্গাজম হলে শীৎকার করে উঠে। আর না করলেও তার দেহের ভঙ্গিমাতেই এটা বুঝে নিতে হবে। তাকে এটা জিজ্ঞাসা করা চূড়ান্ত বোকামী।

২০. ঘেন্নার সাথে যোনি চুষতে যাওয়াঃ আমাদের দেশেঅনেক ছেলেই মেয়েদের যোনি চুষতে চায় না। অনেক সময় স্ত্রী বা গার্লফ্রেন্ডের অনুরোধে বহুকষ্টে যোনিতে মুখ দিলেও তা কোনমতে ঘেন্নার সাথে হাল্কা পাতলা চুষে। এমনটি কখনোই কর যাবে না। এভাবে হাল্কা করে চুষতে গেলে সঙ্গিনী সে স্পর্শ সঠিকভাবে পাওয়ার জন্য আরো উতলা হয়ে উঠে। ফলে সে স্বাদ পাওয়ার জন্য সে অন্যপুরুষের স্মরনাপন্ন হতে পারে। তাই একাজটা মনোযোগ দিয়ে করতে হবে। আপনার ভালোবাসার মানুষের সবকিছুই তো ভালো লাগতে হবে তাইনা? এজন্য ওকে পরিছন্ন থাকতে বললে সে মাইন্ড করবে বলে মনে হয়না। তাছাড়া ও যদি আপনার লিঙ্গ চুষতে অনিচ্ছুক থাকে তাহলে দেখবেন আপনার যোনি চুষার প্রতিদানে ওও একসময় নিজে থেকেই আপনার লিঙ্গ চুষতে চাবে।

২১. সঙ্গিনীর মাথা নিচের দিকে চেপে ধরাঃ সঙ্গিনী যদি Aggressive হয়ে ছেলের দেহে আদর করতে থাকে। যেমন, ছেলের বুকে জিহবা দিয়ে চেটে দিতে থাকে তবে তারা অনেক সময় মেয়েটির মাথা ঠেলে নিচে তার লিঙ্গের কাছে নিয়ে যেতে চায়। এরমকমটা করা যাবে না। কারন মেয়ে যখন Aggressive মুড এ থাকবে তখন সেই চাবে আপনাকে Control করে আনন্দ দিতে।

২২. বীর্যপাতের পূর্বে সঙ্গিনীকে সতর্ক না করাঃ যখন যোনির ভেতরে কনডমবিহীন লিঙ্গ থাকবে, তখন বীর্যপাতের পূর্বে কেন সঙ্গিনীকে সতর্ক করতে হবে তা আশা করি বলে দিতে হবে না। কারন আপনার সঙ্গিনী বার্থকন্ট্রোলে নাও থাকতে পারে। আর ও যখন আপনার লিঙ্গ চুষবে, বিশেষ করে প্রথমবার, তখন অবশ্যই ওকে সাবধান করতে হবে। কারন বীর্যপাতের স্বাদ ও গন্ধ অনেকটা সমুদ্রের নোনা পানির সাথে ডিমের সাদা অংশের মিশ্রনের মত; অনেক মেয়ের তা ভালো নাও লাগতে পারে। তাই এক্ষেত্রে সাবধান।

২৩. সঙ্গিনী লিঙ্গ চুষার সময় নড়াচড়া করাঃ সঙ্গিনী লিঙ্গ চুষার সময় নড়াচড়া করলে এটা তার জন্য যথেষ্ট বিরক্তির কারন হয়ে দাঁড়ায়। ওই যা করার করবে, আপনি নিজে থেকে আপনার লিঙ্গ ওর মুখে ঠেলে দিতে যাবেন না। ওর মাথা চেপেও ধরা যাবে না। মেয়েকে লিঙ্গ চুষতে দেওয়ার সময় সবচেয়ে ভালো উপায় হচ্ছে শুয়ে থাকা, বা বিছানার কিনারায় বসে থাকা, দাঁড়ানো নয়।

২৪. Porn video থেকে কিছু শেখার চেষ্টা করাঃ মনে রাখবেন পর্ন ভিডিওতে যা দেখান হয় তার সবই সত্য নয়। বেশিরভাগ পর্ন ভিডিওতে যেসব মেয়েরা পারফর্ম করে তারা সবাই সোজা বাংলায় মাগি টাইপের। তাই তারা তাদের মুখের উপর ছেলেদের বীর্য ফালানো, বীর্য খেতে, পিছন দিয়ে (নিতম্বের ফুটো) ছেলেদের লিঙ্গ ঢোকানো ইত্যাদি পছন্দ করা দেখে কেউ বিভ্রান্ত হতে যাবেন না। বাস্তবের চিত্র অনেকাংশেই ভিন্ন। এক্ষেত্রে আপনার সঙ্গিনীর সাথে খোলামেলা হলেই তার পছন্দ অপছন্দ পরিস্কার হয়ে যাবে।

২৫. অনেক্ষন ধরে মেয়েকে উপরে রেখে মৈথুন করতে দেয়াঃ স্বভাবতই মেয়েরা ছেলেদের তুলনায় দূর্বল তাই তাকে অনেক্ষন ধরে উপরে থেকে আপনাকে থাপ দিতে দেওয়া উচিত নয়। এতে সে ক্লান্ত হয়ে পড়বে। তাছাড়াও ও যখন আপনার উপরে থাকবে তখন আপনিও নিস্তেজ হয়ে পড়ে থাকবেন না যেন…ওর স্তন গুলো টিপে দিন, আদর করুন, মাঝেমাঝে ওর মুখখানি টেনে এনে চুমু খান যেন ও একঘেয়ে হয়ে না পড়ে।

২৬. সঙ্গিনীর অনিচ্ছায় পিছন দিয়ে ঢুকানোঃ এই ভুলটুকু কোনমতেই করবেন না। ছেলেদের পিছনের ফুটোয় কিছু ঢুকালে তার সাহায্যে তার প্রস্টেট গ্রন্থি নামক এক অঙ্গে আনন্দ দেয়া যায়, একে ছেলেদের একপ্রকার অর্গাজম বলে (বিস্তারিত পরে)। কিন্তু মেয়েদের প্রস্টেট গ্রন্থিই নেই। তাই তাদের জন্য পিছন দিয়ে লিঙ্গ ঢুকানো খুব সুখকর অভিজ্ঞতা নয়। তাই শুধুমাত্র সঙ্গিনী চাইলেই এটা করতে হবে।

২৭. ছবি তোলাঃ আহা! এতক্ষনে আসল কথায় এলাম। বিভিন্ন সাইটে বাংলাদেশের যেসব পর্ন দেখা যায় তার ৯০% হল গোপন ক্যামেরায় তোলা। তবে আমি যারা গোপন ক্যামেরায় এভাবে ছবি তুলে তাদের মানা করতে যাবো না, কারন জানি কোন লাভ নাই, তারা এমনটি করবেই। তবে অনেক ছেলে আছে যারা সঙ্গিনীকে দেখিয়েই ছবি তুলে বা ভিডিও করে। এরকম অবস্থায় আপনার সঙ্গিনী যদি নেহায়েত একটা মাগি না হয় তবে তাকে ছবি তুলতে দেওয়ার অনুরোধ করতে যাবেন না। কারন “তোমার একটা ছবি তুলি?” এই কথা ওকে বললে তার কানে এই কথাটাও বাজবে, “……আমার বন্ধুদের দেখানোর জন্য বা সাইটে পোস্ট করার জন্য।"

৩৩| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৮

ইংলা বলেছেন: যারা অনলাইনে ছাগু পোন্দাইতে চান তারা অনেক সময়ই গালি খুঁইজা পাননা। এইজন্য আমরা নিয়া আসলাম দুইশ ১৮+ গালির ভান্ডার। ছাগুদের গালি দেওয়ার সময় মানবতা, সুশীলতা এইসব ট্রাংকে তুইলা রাখবেন। ও, ভাল কথা, নিচের গালিগুলা পড়ার পর অযু কইরা নিতে ভুইলেননা। :D

সুতরাং, এখন থেকেই শুরু কইরা দেন। বাঁশেরকেল্লা, ব্রেকিং এইসব পেইজে গিয়া কিংবা আপনার বা আপনার বন্ধুর ফ্রেন্ডলিস্টের যেকোন ছাগুকে এইখান থেকে বেছে বেছে সবচেয়ে কুতসিৎ গালিটা দেন। সুশীলতার মায়েরে বাপ।

ছাগু ফাইটারদের আল্টিমেট ওয়েপন(১৮+)

১। শুয়োরের বাচ্চা

২। কুত্তার বাচ্ছা

৩। হারামির বাচ্চা

৪। হারামি

৫। হারামজাদা

৬। হারামখোর

৭। খাঙ্কিরপোলা

৮। খান্কি মাগির পোলা

৯। চোদনা

১০। চুদির ভাই

১১। চুতমারানি

১২। চুদির পোলা

১৩। তর মায়রে চুদি

১৪। তর মায়রে বাপ

১৫। শালা

১৬। শালার পো শালা

১৭। হুমুন্দির পুত

১৮। মাঙ্গির পুত

৯। নাটকির পো

২০। ল্যাউড়ার পুত

২১.হাউয়ার পো

২২.হাউয়ার নাতি

২৩.চুদানির পো

২৪.ভুদার বেটা

২৫.লটির পো

২৬.লটির বেটা

২৭.ভেড়াচ্চোদা

৩১. মাউড়া চোদা

৩২. গুয়ার ভিতরে / হোগার ভিতরে ভইড়া দিমু…

৩৩. ঠ্যাঁঙ কাইট্টা পুটকি দা ভইরা দুম!

৩৪. হালা ল্যাওড়া চোদা

৩৫. বানচোত

৩৬. কুত্তাচোদা

৩৭. তর পুটকিত ধান ছড়াইয়া চড়ুই দিয়া খাওয়ামু

৩৮. বালি দিয়া চুদমু তরে খাঙ্কি মাগী!

৩৯.বালের রয়েল বেঙ্গল উকুন

৪০. তোর হউরিরে ডিগবাজী

৪১. ছি ছি ছি

৪৫. আল বদর

৪৬. তোর জাঙ্গীয়া খুইল্যা আগুন লাগায় দিমু

৪৮. বাল ফালায়া খালে নামানো

৪৯. বাল ফালায়া আটিঁ বান্ধা

৫০. বালে বালে গিট্টু

51. গোলাম আযম

52. মইত্যা নিজামী

53. গেলমান

54. তিনকোনা

৫5. তৃনভোজ

৫6. চতুরচোর

৫7. মহাবুবস্

58। বাপের আগে বাল ফালায়

৫৯৷ ভোদাই

৬০৷ ভোদার বাল

৬১৷ বাল

৬২৷ বাল ছাল

৬৩৷ ধোনের বাল

৬৪৷ ধোন

৬৫৷ হোল

৬৬৷ টেংরি ভাইংগা হাতে ধরায়া দিমু

৬৭৷ নটি

৬৮৷ নটি মাগি

৬৯৷ নটি মাগির পোলা

৭০৷ নটি মাগির ঝি

৭১৷ গুদের বাল

৭২৷ মাগিবাজ

৭৩৷ মাইগ্যা

৭৪. বেশ্যা মাগী

৭৫. বাল ফালাইয়া আটি বান

৭৬. ভৈরব মাগী

৭৭. পুকটি মারা খা

৭৮. গাড় মারা খা

৭৯. ভইরা দিমু

৮০. মাঙ্গের পোলা

৮১. উপ্তা কইরা চুদমু

৮২. মাঙ্গের নাতি

৮৩. চুদনা মাগী

৮৪. ভাতার চুদা

৮৫. মীরজাফর

৮৬. নীজামী

৮৭. গরম ডিম দিমু

৮৮. উপ্তা কইরা চুদা দিমু

৮৯. গোস্তের লাঠি সাটামু

৯০. ধোন কাইট্টা কুত্তা দিয়া খাওয়ামু

৯১. লেওরা

৯২. নিবীর্জ

৯৩. চুতমারানীর পোলা

৯৪. তর মায়েরে চিচিং ফাক

৯৫. কান্দে ফালাইয়া তর মায়েরে চুদি

৯৬. পুটকিতে বাশ দিমু

৯৭. চামড়া ছুইল্লা লবণ লাগামু

৯৮. লাথ্থি দিমু

৯৯. উষ্টা খা

১০০. ইউনুস (সুদখোর)

১০১.গুদির ব্যাটা

১০২.কাঠ্ঠির বেট্যা

১০৩.ল্যাদানী

১০৪.হোলচাটা

১০৫.মাহফুজ সাহেব

১০৬.বাইনচোদ

১০৭.মাদার চোদ

১০৮.হোগা চাটা

১০৯.১ ইঞ্চি

১১০.নিজামী চোদা

১১১.মুজাহিদের বউ

১১২.গো আর জুতা

১১৩.কুত্তার হোল

১১৪.মাসিকের রক্ত।

১১৫.হোল টাইনা পুকটিতে ভর

১১৬.হোলের চুলকানী।

১১৭। আবাল চোদা।

১১৮। বোকা আচোদা (যাদের বোকারাও চোদে না)

১১৯। খবিশ চোদা (যাদের শুধু খবিশরা চোদে)

১২০। ভুস্কি মাগির পোলা

১২১। তর ভোদায় বিলাই হ্যাচড়া (এক ধরনের কাটাযুক্ত লম্বা শীষ)

১২২। তর মার ভোদায় পাব্লিক টয়লেট

১২৩.তর মায়ের ভুদাতে পোকা

১২৪.তর বাপপের হোল তর বউয়ের ভোদাতে।

১২৫.তর মায়ের ঐখানে বিছাতু পাতা।

১২৬. গোলাম আযম

১২৭. সাঈদী

১২৮. মুজাহিদ

১২৯. নিজামী

১৩০. এরশাদ

১৩১. জামাত

১৩২. শিবির

১৩৩. পাকিস্তানি

১৩৪. বুশ

১৩৫. তালেবান

১৩৬. হিটলার

১৩৭. হালদা নদী

১৩৮. বিএসএফ

১৩৯. গ্রামীণ ব্যাংক

১৪০. গ্রামীণ ফোন

১৪১. মজবাশার

১৪২. সোনার বাংলা ব্লগ

১৪৩. তোগোরে ফাসিতে লটকাইয়া চুদমু

১৪৪. তোগোর ধোন টাইনা তোগোর পিছন দিয়া ঢুকামু

১৪৫. ইয়াহিয়া

১৪৮. আইয়ুব খান

১৪৯. মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ

১৫০. জং ধরা লোহা দিয়া পাকিস্তানের মানচিত্র বানাই্য়া তোদের পিছন দিয়া ঢুকামু।

১৫১। তর মায়ের ভোদা শিরিষ কাগজ দিয়া ঘইষা দিমু।

১৫২। তর মায়ের ভোদা বোম্বাই মরিচ দিয়া চুদামু।

১৫৩। তর হোগায় ইনপুট, তর মায়ের ভোদায় আউটপুট।

১৫৪। তর বাপের পুটকির ফুটা দিয়া কাডল ঢুকামু।

১৫৫। নিজামীর গোয়ার কৃমি।

১৫৬। তর বাপের ধন দিয়া ডাংগুলি খেলুম।

১৫৭। তর বাপের বিচি বেইচা কটকটি খামু।

১৫৮। তর বৌয়ের ভোদায় মাগুর মাছ চাষ করুম।

১৫৯। তর ধন দিয়া মাটি খুড়ুম।

১৬০। ফাটা কন্ডমের ফসল।

১৬১। লাত্থায় তর মার আনরেজিস্টার্ড শ্বশুরবাড়ী ফাকিস্তান পাঠায় দিমু।

১৬২। হাতির ল্যাওড়া দিয়া তর মায়েরে চুদুম।

১৬৩। তর মায়ের ভোদা ছিল্লা লবণ লাগায় দিমু।

১৬৪.তর বাপের হোগা দিয়া ট্রেন ভইরা দিমু।

১৬৫.তরে গোআ দিয়া চুদামু

১৬৭.এক কানে হোল ভইরা আরেক কান দিয়া বাইর করমু।

১৬৮.তোর হোল ভাজি কইরা তোরেই খাওয়ামু

১৬৯.কুত্তার পুকটি চাটামু

১৭০.মাসিকের ত্যানা।

১৭১.তোর নাকে হাইগ্যা দিমু।

১৭২.তোর বাপ গাইড়্যা।

১৭৩.মোবাইল ভাইব্রেশন কইরা তুর পুকটিতে ভরবো।

১৭৪.তোর বইয়ের মুসলমানি দিমু।

১৭৫.তোর বাপে তোর নানা।

১৭৬ .গুদ কালা মাঙ্গির পোলা

১৭৭.ধোনের ফুটায় চোদন দিমু,পুটকি দিয়া চিনির শিরা বের হইব

১৭৮.তোর মায়রে আই লাভ ইউ

১৭৯.তোর ধনের আগা কাবাব বানাইয়া কুত্তারে খাওয়ামু

১৮০.বিচি দিয়া টেনিস খেলুম

১৮১.তোর ধনের মুন্ডীতে জেল পেস্ট মাখাই

১৮২.আবু তাহের

১৮৩.আবু তাহেরের ভাই

১৮৪.নিজামির বীর্য

১৮৫. উফফ।

১৮৬.যে জায়গা দিয়া বাইর হইছস সেই জায়গা দিয়া ঢুকায়া সিলাই করে দিমু.

১৮৭.বাবামারানী।

১৮৮.বোকচোদ

১৮৯.আবালরাজ

১৯০.গাছভুদাই

১৯১.পুন্দাখারু

১৯২.পুটকীঠ্যাস্যা

১৯৩.হোলপাপড়ী

১৯৪.বিখাউজ

১৯৫.গদরীদাদ

১৯৬.গুদ মার‍্যা আঠা আঠা কর‍্যা দিবো

১৯৭.তোর মাকে ড্যান্স

১৯৮.তোর পুটকিতে শিমুল গাছ.......

১৯৯.এক্সপায়ার মায়াবড়ির ফলাফল

৩৪| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২০

ইংলা বলেছেন: Graminphone---- ­ ­ ­*111#
Robi----------- ­ ­ ­*140#
Banglalink----- ­ ­ ­ -*789#
Airtel--------- ­ ­ ­ -*121#

৩৫| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৪৭

ইংলা বলেছেন: "কেউ যদি আপনার জীবন থেকে স্বেচ্ছায় চলে যেতে চায় তাকে যেতে দিন কারন সে হয়তো আপনার জীবনে তার থেকেও ভালো কারো আসার জন্য জায়গা করে দিচ্ছে "

৩৬| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫

ইংলা বলেছেন: আমার ধারণা, অনন্ত বর্ষার ঝামেলা সিরিয়াস কোনো ব্যাপার নয়।

সাইকোলজির একটা ক্লাসে ডির্ভোস নিয়ে ভালো একটা হাইপোথিসিস শুনেছিলাম। বড় কারণে ডির্ভোস হয় না। যেমন, স্বামী বা স্ত্রীর পরকীয়া, আর্থিক প্রতারণা-ইত্যাদি। কেননা, এখানে অপরাধ সুস্পষ্ট। যেখানে অপরাধ সুস্পষ্ট, সেখানে স্বামী -স্ত্রী গলা ফাটিয়ে ঝগড়া করতে পারেন, থানায় গিয়ে জিডি করতে পারেন এবং অধিক উত্তেজনার ফলে ''ঝড়'' দ্রুতই ঝিমিয়ে পড়ে। ব্যাপারটা বেশি দূর গড়ায় না, আস্তে আস্তে গিট্টু খুলে যায়।

সমস্যা হয়, ছোটোখাটো ব্যাপার নিয়ে। যেমন, স্ত্রী চা দিলেন, স্বামী চুমুক মেরে দেখলেন, সেই চায়ে ঠিক মতো চিনি হয় নাই। এইটা এমনই এক তুচ্ছ ব্যাপার যেটা নিয়ে গলার রগ ফুলিয়ে স্ত্রীর সাথে ঝগড়া করা যায় না।

আবার স্ত্রী একটুখানি সেজেছে, স্বামী হয়তো লক্ষ্যই করলেন না। বউটা মনে বড়ো কষ্ট পেলো। কিন্তু এটা নিয়ে ঝগড়া করতে পারলো না, এটা তো ঝড়গার ইস‌্যু হতে পারে না।

এইসব ছোটখাটো ব্যাপার মনের ভেতর জমতে, জমতে, জমতে ... একদিন মাঝরাতে মনে হয়, ধুর ছাই ...

এটা খুব খারাপ লক্ষ্নণ, খুবই ভয়াবহ।

অনন্ত এবং বর্ষার ঝামেলা বেশি দূর গড়াবে না, যদি না মিডিয়া এই ব্যাপারে তাদের যথাসম্ভব ''প্রাইভেসি'' দেয়, যদিও না মিডিয়া কান পেতে তাদের বেডরুমের সংলাপ শোনার চেষ্টা করে।

আমি বলবো, অনন্ত এবং বর্ষা, এই মেঘলা মেঘলা আবহাওয়ায়, কোনো কফি শপে চলে যান। দুই কাপ কফি নিয়ে মুখোমুখি বসে থাকুন, চুপচাপ।

কোনো কথা বলার দরকার নেই, কফিতেও চুমুক মারার দরকার নেই।

শুধু চুপচাপ বসে থাকা।

হে অভিমানী দম্পত্তি, সংসার ভাঙা কোনো কাজের নয়।

৩৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৯

ইংলা বলেছেন: এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য:

১. পরীক্ষার হলে সামাজিক যোগাযোগটা বাড়াতে হবে। মানে আশেপাশের শিক্ষার্থীদের সাথে মার্জিত ব্যবহার, তৈলাক্ত প্রশংসা করতে হবে। এতে তোমার খাতার ওজন বাড়বে।
২.বেশী করে কচুর শাক খেতে হবে। এতে তোমাদের চোখে পাওয়ার বাড়বে। আশেপাশের খাতার ছোট হরফও খুব দ্রুত পড়তে পারবে।
৩.অন্য হলে পড়া বন্ধুর সাথে বাথরুমে যাবার শিউডিউল আগে থেকেই ঠিক করে নিতে হবে।
৪.বিশেষ করে ছেলেদের জন্য সুন্দরী ম্যাডাম গার্ড পড়লে ম্যাডামকে বেশী দেখার দরকার নাই। মনে রাখবে ওটা তোমার পরীক্ষা না।
৫.যে প্রশ্নটা তুমি আগে পারো সেটা কখনই আগে লিখবে না, যেটা পারো না ওটা আশেপাশ থেকে দেখে লেখার চেষ্টা করবে আগে। কারন যেটা তুমি পারো সেটাতো তুমি পরেই লিখতে পারবে।
৬.সামনে বসা বন্ধুর শার্ট টানার সময় খেয়াল রাখতে হবে শার্টটা যাতে ছিড়ে না যায়।
৭."দোস্ত দেখা" বলার পর যদি বন্ধু না দেখায় পরীক্ষার হলে মাথা গরম করা যাবে না। হল থেকে বের হয়ে ঠ্যাঙ্গানি দিয়ে পরবর্তী পরীক্ষায় হেল্প নিশ্চিত করতে হবে।
৮.প্রশ্ন কমন না পড়লে নার্ভাস হবার কিছুই নেই! ফেসবুকের লাষ্ট পোষ্ট ভেবে নিতে পারো।
৯.উত্তর মনে না পড়লে কলম কামড়ানোর কিছুই নেই,তারচে বাসায় গিয়ে কি স্ট্যাটাস দিবা সেটা ভাবো।
১০. কারো থেকে দেখে লিখে উত্তরের শেষে কার্টেসি দিয়ে ভদ্রতা করার দরকার নাই।
১১. হলে সুন্দরী মেয়ে দেখলেই পোক মারার দরকার নাই। পরীক্ষা শেষ হোক!

বিশেষ সাবধানতা:
*পরীক্ষার খাতায় লাইক,কমেন্টস কিংবা শেয়ারের অপশন নাই।
*প্রশ্ন কমন না পড়লে রিপোর্ট করারও অপশন নাই
*লুজ শেয়ারের সময় সাবধান! ধরা খাইলেই ব্লক করে দিবে।

পরীক্ষা ভালো হোক! শুভ হোক। শুভ পরীক্ষা।

৩৮| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৩

ইংলা বলেছেন: বেশির ভাগ মানুষ ‘ভালবাসা’ আর ‘জয়’ করার
মাঝে পার্থক্য ধরতে পারে না…দেখা গেল
কাউকে ভাল লাগলো…তখন তাকে ‘জয়’ করার
আপ্রান চেষ্টা শুরু করে দেয়…ভাবে একেই আমার
চাই…একে ছাড়া আমার চলবে না…কিন্তু দেখা যায়
কি… ‘জয়’ করার পর না আর কিছুই করার
থাকে না…তখন আর কোন লক্ষ থাকে না…আর
ভালও লাগে না…
সেজন্যে বলি আগে ভালভাবে খেয়াল করে দেখ
যাকে ভাল লাগে তাকে আসলেই ভালবাসতে চাও না জয়
করতে…আর যে তোমাকে ভালবাসতে চায় সে কি এই
জয় আর ভালবাসার মাঝে পার্থক্য ধরতে পার ?

৩৯| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২০

ইংলা বলেছেন: জেনে নিন মোবাইলের কোড সম্পর্কিত কিছু গুরুত্বপূর্ন কোডঃ

আপনি যদি গ্রামীনফোন ব্যবহার করে থাকেন
নিজের নাম্বার জানতে *১১১*৮*২#
নিজের নাম্বার জানতে *২#
ব্যালেন্স জানতে *৫৬৬#
রিচার্জ করতে *৫৫৫* গোপন নাম্বার #
কাস্টমার কেয়ার : ১২১ এ ফোন দিয়ে ১ প্রেস করে ০
অন্য অপারেটর থেকে গ্রামীন ফোন কাস্টমার কেয়ার ০১৭১১-৫৯৪৫৯৪


আপনি যদি বাংলালিংক ব্যবহার করে থাকেন
নিজের নাম্বার জানতে *৫১১#
নিজের নাম্বার জানতে *৬৬৬#
ব্যালেন্স জানতে *১২৪#
রিচার্জ করতে *১২৩* গোপন নাম্বার #
কাস্টমার কেয়ার : ১২১ অথবা ২১২
যে কোনো অপারেটর থেকে বাংলালিংক কাস্টমার কেয়ার ০১৯১১-৩০৪১২১


আপনি যদি এয়ারটেল ব্যবহার করে থাকেন
নিজের নাম্বার জানতে *১২১*৬*৩#
ব্যালেন্স জানতে *৭৭৮#
রিচার্জ করতে *৭৮৭* গোপন নাম্বার #
কাস্টমার কেয়ার : ৭৮৬
অন্য অপারেটর থেকে এয়ারটেল কাস্টমার কেয়ার ০১৬৭৮৬০০৭৮৬



আপনি যদি রবি ব্যবহার করে থাকেন
নিজের নাম্বার জানতে *১৪০*২*৪#
ব্যালেন্স জানতে *২২২#
রিচার্জ করতে *১১১* গোপন নাম্বার #
কাস্টমার কেয়ার : কাস্টমার কেয়ার : ১২৩ এ ফোন দিয়ে ১ প্রেস করে ০
যেকোনো অপারেটর থেকে রবি কাস্টমার কেয়ার ০১৮১৯৪০০৪০০


আপনি যদি টেলিটক ব্যবহার করে থাকেন
নিজের নাম্বার জানতে মেসেজ অপশনে লিখুন TAR পাঠিয়ে দিন ২২২ নাম্বারে
ব্যালেন্স জানতে *১৫২#
রিচার্জ করতে *১৫১* গোপন নাম্বার #
কাস্টমার কেয়ার : ১২১
যেকোনো অপারেটর থেকে টেলিটক কাস্টমার কেয়ার ০১৫৫-০১৫৭৭৫০ থেকে ৬০


জিএসএম প্রযুক্তি সম্বলিত না হওয়ায় সিটিসেল এ ইউএসএসডি সার্ভিস নেই, তবুও কিঞ্চিত তথ্য জেনে নিতে পারেন সিটিসেল সম্পর্কে ।

আপনি যদি সিটিসেল ব্যবহার করে থাকেন
নিজের নাম্বার জানতে কিংবা যেকোনো বিষয়ে সহযোগিতার জন্য মেসেজ অপশনে লিখুন Help পাঠিয়ে দিন ২২৫৫ নাম্বারে, কাস্টমার কেয়ার এক্সিকিউটিভ আপনাকে ফোন করবে তাকেই জিজ্ঞাসা করা ছাড়া আর কোনো উপায় নেই, তবে একটি কার্ড রিচার্জ করেও জেনে নিতে পারেন, অথবা আপনার রিম এর পেছনে লিখা সিরিয়াল নাম্বার গুলো কাস্টমার কেয়ার এক্সিকিউটিভ এর নিকট জানাতে পারলে তারা আপনাকে আপনার নাম্বারটি বলতে পারবে, এছাড়া সিটিসেল এর আর কোনো নির্ভরযোগ্য পদ্ধতি নেই নিজের নাম্বার জানার বা দেখার ।
ব্যালেন্স জানতে বা দেখতে *৮৮৭ ডায়াল
ব্যালেন্স শুনতে *৮১১ ডায়াল
রিচার্জ করতে *৮৮৮ ডায়াল
কাস্টমার কেয়ার : ১২১
যেকোনো অপারেটর থেকে সিটিসেল কাস্টমার কেয়ার ০১১৯৯-১২১১২১

৪০| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২০

ইংলা বলেছেন: আমি কখনো ভাবিনি আজকের দিনের মুখমুখি হব আমরা দুজনে
আমি কখনো ভাবিনি অনভুতির মাঝে কাটাকুটি খেলবো অকারণে
আমি কখনো ভাবিনি সূর্যের দিকে চোখ দুটো না কুঁচকে অবিরাম তাকিয়ে চিৎকার করে বলব, 'বিদায়'
আমি কখনো ভাবিনি অশ্রুহীন কান্না ভরা চোখে, গল্প শেষে আমার শেলাই করা মুখে বলে উঠবো, 'ভালবাসি তোমায়'

৪১| ০২ রা মে, ২০১৩ রাত ৮:৪৬

ইংলা বলেছেন:
কালবৈশাখী, আমার ঘরে
কালবৈশাখী, আমায় ছুড়ে
অতন্দ্র প্রহরি, কোথায় গেলে
কে দিবে যে আস্রয়, প্রবল ঝরে

এই প্রচণ্ড প্রলয়ের মাঝে আজ উত্তাল আমার মন
এই সমস্ত বেগতিক, অশালীন কাণ্ডে ভেঙ্গে গেছে জীবন
ধাপে ধাপে দেখি বেড়ে ওঠে আমার হৃদয়ের অশান্তি
উড়ে যাব নাকি হয়ে জাবি নিজেই উন্মাদ বৈশাখী

বদ্ধভুমি, আমার বুকে
অগনিত লাশ, আমায় ডাকে
বলে ওরে অভাগা, তুই কি করবি
আমাদের প্রতিশোধ, তুই কবে নিবি

ঝরো হাওয়া বৃষ্টির মাঝে, খুজে পাবে আমাকে
আকাশ ছেড়া বিদ্যুতে, খুজে পাবে আমাকে
শেষ লঘ্নের ঘণ্টা বাজে
আমি নই একা দারিয়ে

৪২| ১৮ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৫

ইংলা বলেছেন: আমি হয়তো মারা যাবো কারো চোখের মণিতে
গেঁথে থাকা একবিন্দু অশ্রুর জন্যে
একফোঁটা রৌদ্রের জন্যে

আমি সম্ভবতখুব ছোট্ট কিছুর জন্যে মারা যাবো
এক কণা জ্যোৎস্নার জন্যে
এক টুকরো মেঘের জন্যে
আমি হয়তো মারা যাবো টাওয়ারের একুশ তলায়
হারিয়ে যাওয়া একটি প্রজাপতির জন্যে
এক ফোঁটা সবুজের জন্যে

আমি সম্ভবত খুব ছোট্ট কিছুর জন্যে মারা যাবো
খুব ছোট একটি স্বপ্নের জন্যে
খুব ছোট দুঃখের জন্যে
আমি হয়তো মারা যাবো কারো ঘুমের ভেতরে
একটি ছোটো দীর্ঘশ্বাসের জন্যে
একফোঁটা সৌন্দর্যের জন্যে।

৪৩| ১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৩০

ইংলা বলেছেন:
"তোমাকে দেবার মত আর কিছু্ই নেই আমার। শুধু জেন, আমি হারিয়ে গেলেও যেন হারিয়ে যায়নি যেতে পারি নি। আমার শেষ বিশ্বাস সেই প্রথম ভালবাসার মত তোমাতেই রেখেছি, তোমারই অজান্তে..."

৪৪| ১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৩২

ইংলা বলেছেন: ছেলেটা বৃষ্টি ভালোবাসে। তার জীবনের সবচেয়ে আনন্দের দিনে আকাশ থেকে যেন এক পশলা ভালোবাসার বৃষ্টি নেমেছিলো। সেদিন একসাথে প্রাইভেট শেষে বাসা ফেরার পথে বৃষ্টির সৌজন্যে ছেলেটার সাথে মেয়েটাকে উঠে পড়তে হয় এক রিক্সায়। তারপর সেই ঝুম বৃষ্টিতে আধো-ভেজা হয়ে যে যার মতো বাড়ি ফেরা।

*************************************************
আজ কলেজ লাইফের শেষ দিন। নীল শাড়ি, নীল টিপ আর নীল কাচের চুড়ি - মেয়েটাকে আজ নীল পরীর মতো লাগছে। কলেজ ইউনিফর্মের সেই চিরাচরিত নেভী-ব্লু সুয়েটার আর অ্যাশ-কালারের জামায় সারা জীবন দেখে যাওয়া মেয়েটাকে আজও বলি বলি করে মনের কথাটা বলতে পারলো না ছেলেটা। তারপর, দুজনের একসাথে পথচলার রাস্তাটা কেন যেন হঠাৎ করেই বেরসিকের মতো আলাদা হয়ে গেল। যাওয়ার আগে ছেলেটা একবারও বলে যেতে পারলো না - তোমার মুখের ঐ নিস্পাপ হাসিটা অন্তত একটি বার আমার জন্য হোক।

*************************************************
সময়ের ব্যবধানে পথচলা বদলের মতো করে বদলে গেছে দুজনের জীবনের পথ-ও। মেয়েটা রয়ে গেলো তাদের সেই পুরোনো কিন্তু শান্তশিষ্ট শহরে। আর ছেলেটা জীবন নামক প্রতিযোগিতায় নিজেকে টিকিয়ে রাখতে চলে গেল পৃথিবীর অন্য প্রান্তে। একই পৃথিবীতে থেকেও কেন যে ছেলেটার বার বার মনে হয় যে, আসলেই এক নয় দুজনের পৃথিবী।

*************************************************
মনের খেয়ালে নিঃসঙ্গ রাস্তাটা দিয়ে একা হাঁটছে ছেলেটা। রাস্তার দুই-ধারে লম্বা লম্বা পাইন গাছ। দু-এক ফোটা বৃষ্টির পানি এসে পড়ছে ছেলেটার এলো-মেলো লম্বা চুলে। এমন সময় বেজে উঠলো ছেলেটার সেলফোন। ফোন রিসিভ করার পর ছেলেটা অবাক বিস্ময়ে শুনতে পেল, "আজ আমাদের এখানে অঝোর-ধারায় বৃষ্টি পড়ছে। আমি একা একা সেই বৃষ্টিতে ভিজছি। এখন কেন যেন তোমার কথা খুব মনে পড়ছে। তাই ফোন দিলাম। আচ্ছা, তোমাদের ওখানে কি এখন বৃষ্টি পড়ছে?"

*************************************************
এইমাত্র ঘুম ভেঙ্গে গেলো ছেলেটার। ভীষন-রকম মন খারাপ হয়ে গেল তার। স্বপ্লভঙ্গের এক বুক বেদনা নিয়ে অবাক ছেলেটি তার বাসার ছাদে এসে দাঁড়ালো। আকাশের দিকে শূণ্য দৃষ্টিতে তাকালো সে। আজ আকাশের মন খারাপ, বৃষ্টি হবে। বৃষ্টির জলে ধূয়ে যাবে তার জমাট বাঁধা সব কষ্ট, সাথে স্বপ্নভঙ্গের বেদনা।

কালো মেঘের দিকে এক বুক আশা নিয়ে তাকিয়ে থাকলো ছেলেটা। আজ যেন একটি বারের জন্য হলেও তার সেলফোনটা ভূল করে বেজে ওঠে।

৪৫| ২৩ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:৫৯

ইংলা বলেছেন: আর পারি না আর পারি না

আমার ভীষণ ক্লান্ত লাগে

আর জমে না আর জমে না

রঙ্গীন স্বপ্ন মনের তলে

যা আছে আর যা কিছু নেই

যাচ্ছে ধুয়ে বৃষ্টি ধারায়

আর পারি না আর পারি না

আমার ক্লান্তি আমায় কাঁদায়



তোমার তুমি তোমাতে নেই

আমার আমি হচ্ছি বিলীন

নষ্ট হচ্ছি কষ্ট পাচ্ছি

জমছে ধুলো ভালবাসায়



বৃষ্টি ঝরে বৃষ্টি ঝরে

বৃষ্টি আমার চোখের পাতায়

আর পারি আর পারি না

আমার ক্লান্তি আমায় কাঁদায়





অতীত এবার বিদায় জানায়

জল টলমল বর্তমান আর

আগামীকে দেখছি এবার

ঘনিয়ে আশা সন্ধ্যা বেলায়

যাচ্ছে ধুয়ে সব কথা সুর

সব ঝংকার গানের খাতায়

আর পারি আর পারি না

আমার ক্লান্তি আমায় কাঁদায়



রাত্রি নামে নীরেট নিকস

ধুসর স্মৃতি ক্লান্ত দিবস

ঘুমায় আঁধার তুমি ঘুমাও

বৃষ্টি পালায় ঝড় থেমে যায়

শীউলি ফুলের সুবাস মেখে

আমার এ রাত বয়ে যায়

আর পারি আর পারি না

আমার ক্লান্তি আমায় কাঁদায়



আর পারি আর পারি না

আমার ক্লান্তি আমায় কাঁদায়



আর পারি আর পারি না

আমার ক্লান্তি আমায় কাঁদায়

৪৬| ৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:৫৫

ইংলা বলেছেন: এসি ছাড়াই ঘর ঠাণ্ডা রাখার ১২টি কৌশল
০৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪ |
শেয়ারঃ
173 3


এই গরমে ইতিমধ্যেই জনজীবন অস্থির হয়ে উঠেছে। মাঝে মধ্যে এক পশলা বৃষ্টি হলে ভালোই লাগে, তবে কখনো সামান্য বৃষ্টির পর আরও যেন জেঁকে ধরে গরম। কিন্তু সহ্য করা ছাড়া উপায় কি, আমাদের মাঝে ক জনেরই বা সামর্থ্য আছে এসি কেনার বা ব্যবহার করার? আবার এসি যে ব্যবহার করবেন। বিদ্যুৎ তো থাকতে হবে, নাকি? সব মিলিয়ে মহা যন্ত্রণার একটি পরিস্থিতি। আসুন, আজ জেনে নেয়া যাক এমন কয়েকটি উপায় যাতে কিনা এসি ছাড়াই ঠাণ্ডা থাকবে আপনার ঘর।

১) দিনের বেলায়, বিশেষ করে মধ্য দুপুরের আগেই ঘরের দরজা জানালা বন্ধ করে দিন। সূর্য পাটে বসার পর আবার খুলে দিন। দুপুরের গরমটা ঘরে ঢুকতে না পারলে কম পক্ষে ২ থেকে ৩ ডিগ্রি তাপমাত্রা নেমে যাবে, অর্থাৎ ঠাণ্ডা থাকবে আপনার ঘর।
২) জানালার কাঁচ গুলোয় সাদা রঙ করে দিন, কিংবা রোদ ঠেকাতে ব্যবহার করুন শেড। যদি দুটোর কোনটি করতে না চান, তাহলে স্কচ টেপ দিয়ে ধবধবে সাদা কাগজ সেঁটে দিন জানালার শার্সি গুলোয়। দেখবেন ঘর অনেকটাই ঠাণ্ডা থাকছে।
৩) বাসায় ছোট টেবিল ফ্যান থাকলে সেটাকে খোলা জানালার সামনে সেট করে ছেড়ে রাখুন। এই টেবিল ফ্যান বাইরে থেকে ঠাণ্ডা বাতাস টেনে আনবে ঘরে। দেখবেন ম্যাজিকের মতন ঘর ঠাণ্ডা হচ্ছে।
৪) ঠাণ্ডা পানি বা বরফের টুকরো নিন একটি বাটি বা গামলায়। তারপর তা রেখে দিন টেবিল বা স্ট্যান্ড ফ্যানের একদম সামনে। ব্যস, তৈরি আপনার বিদ্যুৎহীন এসি। টেবিল ফ্যান না থাকলে সিলিং ফ্যানের নিচে রাখলেও খারাপ হবে না। প্রাচীন কালে বাড়ি শীতল রাখতে বড় বড় মাটির পাত্র ভরে পানি রাখা হতো প্রতিটি ঘরে। এটা সেই পদ্ধতিরই আধুনিক সংস্করণ।
৫) গাঢ় রঙ আর ভারী কাপড়ের তৈরি পর্দা, বিছানার চাদর, বালিশের কাভার ইত্যাদি সব কিছুই তুলে রাখুন শীতের জন্য। গাঢ় রঙের এসবব সামগ্রীর ব্যবহারে দেখবেন গরম অনেকটাই বেশী লাগে, যেহেতু তাদের তাপ শোষণ ক্ষমতা অত্যধিক। যতটা সম্ভব হাল্কা রঙের পর্দা, বিছানার চাদর, বালিশের কাভার ব্যবহার করুন। সুতি কাপড় সব চাইতে উপযোগী।
৬) বাতাসে আদ্রর্তা থাকলে গরম অনেক বেশী লাগে। তাই ঘরের মাঝে আদ্রর্তা কম রাখতে হবে। বাইরে থেকে ফিরে ঘামে ভেজা জামা কাপড় শোবার ঘরে মেলে দিবেন না, ভেজা কাপড় ঘরের মাঝে শুকাবেন না। ভেজা কাপড়ের কারণে আদ্রর্তা বেড়ে যাবে ও অনেক বেশী গরম লাগবে।
৭)ঘরে গাছপালা থাকলে সেগুলো অন্তত শোবার ঘর থেকে সরিয়ে রাখুন। এরা আদ্রর্তা বারায় ঘরের পরিবেশে। আবার রাতের বেলা গাছ গুলো কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গত করে। গাছেদের বারাব্দায় রাখুন। তাতে বাড়ির পরিবেশ শীতল রাখতে সহায়তা হবে, আবার গাছ গুলোও ভালো থাকবে।
৮) লাল-হলুদ রঙের আলো সব সময় গরম বাড়ায়। লক্ষ্য করে দেখবেন যে বেকারি গুলোতে খাবার গরম রাখতে, বা মুরগির বাচ্চাদের ওম দিতে বাল্বের লাল আলো ব্যবহৃত হয়। এই গ্রীষ্মে হলদে আলোর বাল্ব গুলো বদলে ফেলুন সাদা আলো দিয়ে। এনার্জি বাল্বে ঘর যেমন ঠাণ্ডা থাকবে, তেমনই খরচও বাঁচবে।
৯) প্রয়োজনের অতিরিক্ত আলো জ্বালাবেন না। বাড়তি আলো কয়েক ডিগ্রি পর্যন্ত তাপমাত্রা বাড়িয়ে দেয়।
১০) দিনের যে সময়টা সব চাইতে বেশী গরম থাকে, তখন চুলার কাজ না করাই ভালো। তাতে বাড়ি আরও গরম হয়ে ওঠে। সম্ভব হলে রান্নাঘরের উপযোগী ফ্যান লাগিয়ে নেয়ার চেষ্টা করুন, আরাম মিলবে।
১১) আমরা অনেকেই পানি ফুটিয়ে খাই। নিজেই লক্ষ্য করবেন যে এই ফুটানোর সময় কি ভয়াবহ গরম হয়ে ওঠে ঘরদোর। সম্ভব হলে ফিল্টার ব্যবহার করুন। সেটা সম্ভব না হলে সন্ধ্যার পর পানি ফুটান। গরম কম লাগবে।
১২) অপ্রয়োজনীয় সমস্ত ইলেক্ট্রনিক যন্ত্রপাতি বন্ধ করে রাখুন। টেলিভিশন থেকে শুরু করে কম্পিউটার- যতক্ষণ যন্ত্রটি প্রয়োজন হচ্ছে, কেবল ততক্ষণই ব্যবহার করুন। এই যন্ত্র গুলো ঘরের তাপমাত্রা বাড়িয়ে দেয়। একবার বন্ধ করেই দেখুন, চমৎকার ঠাণ্ডা হয়ে গেছে ঘর।
এই গরমে ইতিমধ্যেই জনজীবন অস্থির হয়ে উঠেছে। মাঝে মধ্যে এক পশলা বৃষ্টি হলে ভালোই লাগে, তবে কখনো সামান্য বৃষ্টির পর আরও যেন জেঁকে ধরে গরম। কিন্তু সহ্য করা ছাড়া উপায় কি, আমাদের মাঝে ক জনেরই বা সামর্থ্য আছে এসি কেনার বা ব্যবহার করার? আবার এসি যে ব্যবহার করবেন। বিদ্যুৎ তো থাকতে হবে, নাকি? সব মিলিয়ে মহা যন্ত্রণার একটি পরিস্থিতি। আসুন, আজ জেনে নেয়া যাক এমন কয়েকটি উপায় যাতে কিনা এসি ছাড়াই ঠাণ্ডা থাকবে আপনার ঘর।

৪৭| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:১৬

ইংলা বলেছেন: একটি ছেলের বুকের মাঝে লুকিয়ে ছিল অনেক না বলা কথা
সাগর পাড়ে বসে বসে বালুর মাঝে আঙ্গুল দিয়ে লিখত সে কত কবিতা
ছিল তার অনেক কিছুই আবার কিছুই ছিলনা
অশ্রু ভরা চোখ সারাটি রাত
বালুর মাঝে কাটাকুটি সাথে পুরনো কিছু স্মৃতি
সুরটা এসে বসলেই হতো গান
আকাশটা শুনতো তার সব গান নামতো সে বৃষ্টি হয়ে
বৃষ্টি অশ্রু মিশে একাকার যদি ছেলেটা একটু হাসে।

সব মানুষের ব্যস্ত ভিড়ে দুপুর বেলা কড়া রোদে লিখতো ছেলেটা তবু কবিতা
বালুর মাঝে আঙ্গুল দিয়ে ইচ্ছেগুলো ধরতো তুলে মনের মাঝের ছোট্ট ক্যানভাস
ছিল তার অনেক কিছুই আবার কিছুই ছিলনা
অশ্রু ভরা চোখ সারাটি দিন
কে যেন ডাকতো তাকে সাগরের ওপাশটাতে
দিনরাত শুধু গান নিদ্রাহীন
ঝাউবনটা শুনতো তার সব গান এত মানুষের ভিড়ে চুপটি করে
কড়া রোদে দিত তাকে ছায়া যদি ছেলেটা একটু হাসে।

তারপর হঠাৎ একদিন ব্যস্ত আঙ্গুল থামিয়ে দিয়ে তাকালো সে সাগরে
ছোট্ট একটি নৌকো নিয়ে জলরঙের পাল উড়িয়ে চলল সে অজানা পথে
যা ছিল যা ছিলনা সবাই এসে সাগর পাড়ে
এখন শুধু তাকে খোঁজে
বালুর মাঝে আঙ্গুল দিয়ে লেখা কবিতাগুলো
তারা শুধু এখন পড়ে
আকাশ আর ঝাউবন তার আশায় এখনো থাকে বসে
মনে তাদের একটি প্রশ্ন
ছেলেটা কি এখন হাসে ?

৪৮| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৮

ইংলা বলেছেন: বন্ধ নেই

সপ্তাহের প্রতিদিনই সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত খোলা। তবে দুপুর ১২টা থেকে ২টা পর্যন্ত চলে মধ্যাহ্ন বিরতি।

যাবেন যেভাবে

যাত্রাবাড়ীর দিকে যাওয়া বা সেখান থেকে ছেড়েআসা ৮ নম্বর গাবতলী পরিহন, বলাকা সিটিং সার্ভিস, ৩৬ নম্বর আর্ক পরিবহনের বাসে চড়ে রাজধানী সুপার মার্কেটে নামতে হবে। এখান থেকে হাটখোলা রোড ধরে পাঁচ মিনিট হাঁটলেই যাওয়া যায় বলধা গার্ডেন।

৩০ থেকে ৪০ টাকা ভাড়ায় গুলিস্তান থেকেও রিকশা দিয়ে সরাসরি যাওয়া যায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.