নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সুশীল ব্লগার না..নিরপেক্ষও না।

যুদ্ধাপরাধীর বিচার ও জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবী করছি

এস্কিমো

"যখন যুবক ছিলাম, ছিলাম চালাক, তাই চেয়েছিলাম নিজের মতো করে পৃথিবীকে বদলিয়ে নিতে - এখন বয়স বেড়েছে - অভিজ্ঞতা হয়েছে, বেড়েছে জ্ঞান - তাই চাচ্ছি নিজেকে বদলাতে" - ------------------------- জালালুদ্দিন রুমি I think free speech is free speech no matter what, even if it does promote hatred. We also have the freedom to not listen to hatred. [এস্কিমো ব্লগের সতর্কীকরন: রাজাকার, আল বদর, আল শামস্, শান্তি কমিটি, ও '৭১ এর দালাল সমর্থকরা নিজ দায়িত্বে প্রবেশ করুন... (জামাত ও শিবির না আসাই ভাল!)] জন্ম: পিতার কর্মস্থল নোয়াখালীর হরিনারায়নপুর রেলওয়ের কোয়ার্টারে। শৈশব কেটেছে হবিগঞ্জের শায়েস্থাগঞ্জে। ঢাকার এক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা শেষ করে দেশে সরকারী/বেসরকারী চাকুরী করে দেশ ত্যাগ...পথিমধ্যে নেদারল্যান্ডসে গাধার পিঠে আরো কিছু বই চাপিয়ে কানাডার টরন্টোতে চলে আসা। চেষ্টা চালাচ্ছি কানাডার হিমশীতল মাটিতে বসত গড়তে...কিন্তু শিকড়ের টানে সবসময়ই মন চলে যায় ধলেশ্বরীর পাড়ে। বাংলাদেশকে একটা আধুনিক এবং সমৃদ্ধ দেশ দেখার স্বপ্ন নিয়ে ব্লগিং করা।

এস্কিমো › বিস্তারিত পোস্টঃ

জ্ঞানপাপী অথবা দালালদের বিষয়ে সতর্ক থাকুন -

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৯

জামাতের ভাড়াটিয়া টকশোর কথকহিসাবে পরিচিত আসিফ নজরুল একটা লেখায় বলছেন - ১৯৭২ সাল থেকে এই পর্যন্ত গোলাম আযমের নামে কোন মামলা হয়নি -



এই লোক এক সময় শহীদ জননী জাহানার ইমামের স্নেহ ধন্য ছিলেন - কিভাবে এই লোক এতো বড় মিথ্যাচার করে ভাবতেও অবাক লাগে - গোলাম আযম তার কৃতকর্মের জন্যে সর্বোচ্চ শাস্তি হিসাবে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব হারিয়েছিলো এবং দালাল আইন ১৯৭২ এ তার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছিলো - যেখানে পলাতক হিসাবে তার বিরুদ্ধে এরেষ্ট ওয়ারেন্ট জারী হয়েছিলো।



বাংলাদেশ দালাল (বিশেষ ট্রাইব্যুনাল) আইন ১৯৭২ (রাষ্ট্রপতি আদেশ নং-৮) - এর অধীনে অভিযুক্তদের তালিকা :-



নং ১১৩



অধ্যাপক গোলাম আজম

পিতা- মওলানা গোলাম কবির

গ্রাম- বীরগাঁও, থানা- নবীনগর, জেলা- কুমিল্লা এবং

১১৯, এলিফেন্ট রোডয, থানা- রমনা, জেলা- ঢাকা

আদালত- মহকুমা ম্যাজিস্ট্রেট ব্রাহ্মণবাড়িয়া অথবা ঢাকা সদর (দক্ষিণ)





এ ছাড়াও সেই সময় ১১ হাজার রাজাকার আলবদরের বিচার চলছিলো - সেখানে জামাতের আজকের সব নেতাই ছিলো।



জেনে না না জেনে এই জ্ঞান পাপীরা বিভ্রান্তি ছড়ায় - জানি না। তবে এই ধরনের লোকজন থেকে সবাইকে সতর্ক থাকা দরকার।





সূত্র - এখানে



মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৮

ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধা হওয়ার প্রথম শর্ত আওয়ামীলীগ....

যদি সেটা রাজাকারও হয়....যেমন মোশারফ, মখা...

আর মুক্তিযোদ্ধা হলেও যদি আওয়ামীলীগ না করে ..তাহলে রাজাকার...

যেমন কাদের সিদ্দিকী, এবিএম মুসা

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩৮

এস্কিমো বলেছেন: যার যা বুদ্ধি।

২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৫২

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: বিগত চার বছরে সরকারের উচিত ছিল এই জামাতী নেতাদের নামে ১৯৭২-৭৫ মেয়াদে মামলা গুলোর নথি বা নাম্বার গুলো তুলে ধরার। আমিও জানতে চাই। আপনার যদি জানা থাকে এই বিষয়ে কোন রেফারেন্স দয়া করে দিন!

৩| ০১ লা মে, ২০১৬ বিকাল ৫:০৩

রাঙা মীয়া বলেছেন: @ এস্কিমো -- যুদ্ধঅপরাধ এবং রাজাকারের বিরূদ্ধে যেমন প্রতিবাদ-প্রতিরোধে সরব ছিলেন, বর্তমান সময়ে স্বাধীন মতপ্রকাশে ঢালাও হস্তক্ষেপ,গুম-হত্যা এবং আর্থিক খাতে কেলেংকারীতে নীরবতার সুনির্দিষ্ট কারন কি ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.