নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নতুন কিছুর প্রত্যাশায়.......................

ইশতিয়াক বিন রাকিব

অতি সাধারণ একটি ছেলে

ইশতিয়াক বিন রাকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

আসুন আমরা জাগ্রত হই

২৮ শে মে, ২০১৬ রাত ৮:০০



প্রতিদিনই যৌতুকের বলিদান হচ্ছে কতো নারী। কাউকে মারা হচ্ছে, কেউ কেউ নিজেরাই মরছে, কাউকে দেয়া হচ্ছে মৃত্যূর চেয়েও ভয়ংকর কষ্ট, কারো শরীর জ্বলসে দেয়া হচ্ছে আবার কাউকে কাউকে মানুষিকভাবে নির্যাতন করা হচ্ছে শুধুই যৌতুকের জন্য।

যৌতুক একটি ভয়ংকর সামাজিক ব্যাধি। জটিল একটা ভাইরাস এটা। কিন্তু আমরা পারছিনা এটাকে প্রতিহত করতে। আমরা স্বচক্ষে সবকিছু দেখেও কিছুই করতে পারছিনা। পারছিনা এই ভাইরাসটাকে চিরতরে শেষ করতে। উলটো দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে এটা। আজকাল শিক্ষিত মানুষগুলাও জড়িয়ে পড়ছে এটায়।

আমরা বুঝি এটা মারাত্মক ক্ষতিকর তবুও করছি এটা। আমরাই করছি এটা।

যেকোনো মূল্যে এটাকে প্রতিহত করা অবশ্যই প্রয়োজন আমাদের। এটা আমাদের জন্য অত্যাবশ্যক। অতিব জরুরি এটাকে নির্মূল করা।

এটার সাথে মিশে আছে আমাদের মানুষত্য, আমাদের বিবেক। এটার সাথে জড়িয়ে আছে আমাদের নীতি-নৈতিকতা। এটার সাথে জড়িত আমাদের আদর্শ, আমাদের আত্মসম্মান।

আমরা শিক্ষিত হচ্ছি ঠিকই কিন্তু আমাদের বিবেক সেই পিছনেই রয়ে গেছে। আমাদের মাঝে শিক্ষাদীক্ষার হার বাড়ছে কিন্তু আমাদের মানুষত্য পড়ে আছে সেই মূর্খতার গহ্বরে।

আমাদের বিবেককে জাগাতে হবে। আমাদের মানুষত্যকে বাঁচাতে হবে। তবেই আমরা উন্নত একটা জাতির মানুষ হতে পারবো।

চলুন না! আমরা নিজ নিজ অবস্থান থেকে যৌতুককে প্রতিহত করি। আমরা নিজেরাই যদি সোচ্চার হই তাহলে দেখবেন সমাজ অতি শিগগির এই যৌতুক নামক কলঙ্ক থেকে মুক্তি পাবে। তখন আর কোন নারীকে এই ভাইরাসের শিকার হতে হবেনা।

আমরা একেকজনকে একেকটা অস্র হতে হবে, তাহলেই সমাজ হবে এই ভয়ংকর ভাইরাস মুক্ত।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে মে, ২০১৬ রাত ৮:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



বিয়ের আগে যৌতুকের উপর ছাড়পত্র নেয়ার আইন করা হোক।

২| ২৮ শে মে, ২০১৬ রাত ৮:২৩

খায়রুল ইসলাম নাদিম বলেছেন: ভাই আপনার বাবা কি আপনার মা কে বিয়ে করার সময় যৌতুক নিয়েছিল? আমার বাবা কিন্তু নেয় নি।

৩| ২৮ শে মে, ২০১৬ রাত ১১:০২

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: এটি সামাজিক ব্যাধী, আগে সমাজ ঠিক করেন, সমাজপতিদেরকে ঠিক করেন, তাদের গ্রাস থেকে বেরোন।

৪| ২৯ শে মে, ২০১৬ রাত ২:০৬

বাংলা গান শুনুন বলেছেন: আমার দৃষ্টিকোণ থেকে কোন আইন করে এই সামাজিক ব্যাধি থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব নাহ,কারণ ওই আইনের রয়েছে অসংখ্য ফাঁকফোকর। এই সামাজিক ব্যাধি থেকে মুক্তির একমাত্র পথ হচ্ছে সচেতনতা। যতদিন আমরা সচেতন না হব ততদিন এই ব্যাধি থেকে মুক্তি অসম্ভব। আপনার আমার মৃত্যুর পর জায়গা প্রয়োজন সাড়ে তিন হাত,দুনিয়াতেও যদি প্রত্যেকে সাড়ে তিন হাত করে জায়গায় সচেতনতা সৃষ্টি করি তাহলে, সাড়ে তিন হাত জায়গা দুর্নীতি মুক্ত করি তাহলে সমাজের এসব ব্যাধির শেকড় শুদ্ধ উপড়ে ফেলা সম্ভব।আসুন সবাই সচেতনতার বীজ বপন করি নিজ ঘর থেকে।

♥ আমি ব্লগে নতুন এসেছি,আমার পোষ্টগুলো দেখার আহবান জানাচ্ছি ♥

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.