নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার মতে, নিজের সম্পর্কে বলা অনেক কঠিন একটা কাজ। তাই কঠিন এই কাজটা না হয় অসম্পূর্ণ থেকে থাক।।।

ফাহিম জামান ।।

।।।

ফাহিম জামান ।। › বিস্তারিত পোস্টঃ

ওরা কাঁদছে, ওদের মুক্তি দিন।। -লেখক : অধ্যাপক জোবাইদা নাসরীন (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের,নৃবিজ্ঞান বিভাগ)

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:০৩


ওরা ছিল ১০ জন। এখন আরও ২২ জন যুক্ত হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ওরা। ওরা আছে কারাগারে। ওরা কাঁদছে ব্যথায়, অপমানে। ওদের কোমরে দড়ি লাগিয়ে, হাতকড়া পরিয়ে যখন ওদের নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল, তখন ওদের কেউ কেউ মুখ ঢাকছিল। আসল সত্যটা হলো, মুখ ঢাকছিলাম আমরাই। শিক্ষার্থীরা কেন মুখ ডাকবে? মুখ ঢাকার কথা আমাদের, পুরো শিক্ষাব্যবস্থার। এত দিন আমরা বলতাম, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কোনো আন্দোলনে আসে না, তারা সমাজ-রাষ্ট্রের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মাথা ঘামায় না। সেই জায়গায় আমরা আজ আর নেই। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আন্দোলনে, তাদের ২২ জন এখন কারাগারে।

আজ যখন এই শিক্ষার্থীদের অশ্রুসিক্ত ছবি দেখছিলাম তখনো মনে হচ্ছে, শিক্ষার্থীদের এই দৃশ্য শিক্ষক হিসেবে দেখা খুবই বেদনার। আমার চোখের সামনে ভাসছে ২০১৩ সালের আমাদের বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী সুব্রত শুভর মুখ। ২০১৩ সালে তাকেও এমন করে রশি বেঁধে কম্পিউটার সামনে দিয়ে ছবি তুলে সব পত্রিকায় দেওয়া হয়েছিল। শিক্ষক হিসেবে আমার নিজেকে তখন খুব ছোট মনে হয়েছিল। চোর, ডাকাত আর সন্ত্রাসীদের মতো সুব্রতসহ আরও চারজন ব্লগারের ছবি ঘুরছিল ফেসবুকসহ অন্যান্য যোগাযোগমাধ্যমে। ওরা অনেকেই আর দেশে থাকতে পারেনি।

প্রথম দফায় কোটা আন্দোলনে ১০ জনেরও বেশি শিক্ষার্থী আটক হওয়ার পর দ্বিতীয় দফায় নিরাপদ সড়ক আন্দোলনে রাজধানীর ভাটারা ও বাড্ডা থানার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয় ২২ জন ছাত্রকে। এরা ইস্ট ওয়েস্ট, নর্থ সাউথ, সাউথইস্ট ও ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। তাদের রাখা হয়েছিল আদালতের হাজতখানায়। শিক্ষার্থীদের এই দুঃসময়ে এগিয়ে আসেন তাদের শিক্ষকেরা। দেনদরবার করেছেন খোদ শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে। ইতিমধ্যে বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা শিক্ষামন্ত্রীর কাছে তাঁদের শিক্ষার্থীদের প্রতি সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করার জন্য অনুরোধ করেছেন। কিন্তু একসময়ের প্রতিবাদী শিক্ষার্থী বর্তমান শিক্ষামন্ত্রী তাদের শাস্তি দেওয়ার বিষয়ে অনড়। আজকে এই তরুণ শিক্ষার্থীদের যেই বয়স সেই বয়সে, ৫০ বছর আগে শিক্ষামন্ত্রীও রাজপথেই ছিলেন।

মাননীয় মন্ত্রী আপনি জানেন, আমরাও জানি ওরা চোর নয়, ডাকাত নয়—ওরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। ওরা সবাই আন্দোলনে লড়ছিল। সেই আন্দোলন নিয়ে সরকার-আন্দোলনকারীদের ভিন্ন রকম বোঝাপড়া থাকতে পারে। কিন্তু শিক্ষার্থীদের গ্রেপ্তার কোনো সমাধান নয়। গ্রেপ্তার হওয়া সবাই শিক্ষার্থী হলেও ওদের মামলার এজাহারে সেটা উল্লেখ করা হয়নি। তা ছাড়া, তাদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ নেই। আপনারাই তো বলেছেন জ্বালাও-পোড়াও শিক্ষার্থীদের কাজ নয়, এটা করছে তৃতীয় পক্ষ। তাহলে তাদের খুঁজে বের করুন—সেই সব তৃতীয় পক্ষকে? কেন শিক্ষার্থীদের কারাগারে রাখছেন?

মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী এই শিক্ষার্থীদের প্রতি আপনার কঠোর অবস্থান কিছুতেই বাহবা দিতে পারছি না। পারছি না কারণ, আমার মাথায় বারবার আঘাত করছে দিনমজুরের ছেলে আবু বকরের ঘটনাটি। ২০১০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এফ রহমান হলের ছাত্রলীগের কর্মীদের সংঘর্ষের মাঝে পড়ে খুন হন ইসলামের ইতিহাস এবং সংস্কৃতি বিভাগের প্রথম দুই বর্ষে প্রথম হওয়া অত্যন্ত মেধাবী ছাত্র আবু বকর। খুনের পর প্রকাশিত পরীক্ষার ফলেও দেখা যায় আবু বকর প্রথম হয়েছে। কিন্তু তখন এই পৃথিবীতে আর নেই সে। আট বছর পরে দেওয়া মামলার রায়ে এই খুনের দায়ে কারও শাস্তি হয়নি। সবাই বেকসুর খালাস পেয়েছে। পত্রিকায় রিপোর্ট হয়েছিল, আবু বকরকে কেউ খুন করেনি। অর্থাৎ ছাত্রলীগের সংঘাতে কর্মী বা সাধারণ ছাত্র খুন হয়। মামলা হয়। কিন্তু বিচার হয় না, বিচার হলেও খুনি বেকসুর খালাস পায়। মাননীয় মন্ত্রী সেই অপরাধগুলোর সময় আপনি কেন বলতে পারেন না, ওদের মাফ করা যাবে না, কারণ ওরা হত্যাকারী, ওরা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ নষ্ট করছে। তাহলে আইন কি শুধু সাধারণ শিক্ষার্থীদের জন্য?

আমরা শিক্ষক। আমরা সব সময়ই শিক্ষার্থীদের পক্ষে থাকব। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আটককৃত সেই শিক্ষার্থীদের দায়িত্ব নেয়নি। এই বিবেচনায় সব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা এক ধাপ এগিয়ে শিক্ষামন্ত্রীকে অনুরোধ করেছিলেন। সেই উপাচার্যদের মতোই আমার অবস্থান। আমরা কখনো শিক্ষার্থীদের সঙ্গী হই, কখনো বকা দিই, কখনো তাদের ভুল শুধরে দিই—আবার কখনো আমরা তাদের সঙ্গে চলতে গিয়ে নিজেদের ভুলও শুধরে নিই। আমরা তাদের ১৮ বছর বয়স থেকে দেখি। চার-পাঁচ বছর এই শিক্ষার্থীরা আমাদের সঙ্গে থাকে। এই সম্পর্কটি কখনো সংজ্ঞা বা ব্যাখ্যা দিয়ে বোঝানো যাবে না। তাই তো যখন ক্ষমতাসীন সংগঠনের নেতারা তাদের মারধর করে কিংবা নির্যাতন করে, তখন তারা সেই নেতা বা নেতাদের কাছে হাতজোড় করে না, ক্ষমতা চায় না বরং জাপটে ধরে আশপাশে থাকা শিক্ষকদের। কারণ, তারা বিশ্বাস করে একজন শিক্ষক যে দলই করুক না কেন, শিক্ষার্থীকে তাঁরা রক্ষা করবেন, পুলিশের হাত থেকেও তাঁরা তাঁদের সন্তানটিকে ছাড়িয়ে নেবেন। এটাই হয়তো শিক্ষকতার অলিখিত দায়িত্ব।

প্রিয় শিক্ষার্থীরা, আমরা পারিনি তা করতে। আমাদের ব্যর্থতা অনেক। সেই দায় এবং দায়িত্ব থেকেই সরকারকে অনুরোধ করে বলছি, ওদের ছেড়ে দিন। ওরা শিক্ষার্থী। ওদের ক্লাসে ফিরে আসতে দিন। ওরা কাঁদছে, কাঁদাচ্ছে আমাদের। আমরা কোনো অবস্থাতেই চাই না আমাদের শিক্ষার্থীরা আটক থাকুক। দেখা এবং অদেখা সহপাঠীরা যখন কারাগারে তখন অন্য শিক্ষার্থীরা ক্লাসে আসবে কেমন করে? স্পষ্ট করে জানাতে চাই আমার ছাত্র হোক বা অন্য কারও, শিক্ষার্থীরা কারাগারে কাঁদছে, এই ছবিটি যখন পত্রিকায় দেখি, হৃদয়টা ভেঙে যায়—এই ভেবে যে ওরা আমাদের জড়িয়ে ধরে বাঁচতে চায়, অথচ আমরা ওদের বাঁচাতে পারি না, কারাগার থেকে মুক্ত করতে পারি না, ওদের নিরাপত্তা দিতে পারি না। শুধু অশ্রু দেখি, নিপীড়িত শরীর দেখি, কখনো লাশ দেখি। শিক্ষক হিসেবে এর চেয়ে যন্ত্রণার আর কী হতে পারে?

মন্তব্য ৩১ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:০৯

রাকু হাসান বলেছেন:



মুক্তি চাই মুক্তি চাই মুক্তি চাই

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:১৫

ফাহিম জামান ।। বলেছেন: সহমত

২| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:১৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: রাজনীতি খুই জটিল জিনিস, দুঃখ হয় যখন দেখি ক্ষমতায় টিকে থাকতে বা ক্ষমতায় যেতে রাজনীতিকরা কোন কুকাম করতেই পিছপা হন না।

৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:২৪

মোজাহিদ আলী বলেছেন: এদেশে জন্মানোটা পাপ

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:১৬

ফাহিম জামান ।। বলেছেন: আমি আজ লজ্জিত

৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: আমি আগেও বলেছি, এখনও বলছি ঈদের আগে ওদের সকলের মুক্তি চাই।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:১৬

ফাহিম জামান ।। বলেছেন: সহমত

৫| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৪৫

দয়িতা সরকার বলেছেন: ওদের বাঁচাতে পারি না, কারাগার থেকে মুক্ত করতে পারি না, ওদের নিরাপত্তা দিতে পারি না। শুধু অশ্র দেখি, নিপীড়িত শরীর দেখি, কখন লাশ দেখি। শিক্ষক হিসেবে এর চেয়ে যন্ত্রণার আর কি হতে পারে?

আমাদের যে সকল শিক্ষক এখনও মুখে টেপ লাগিয়ে বসে আছেন, নিজেদের সেভ জোনে রাখার জন্য, তাদের বলছি আপনারা
এসব ছাত্রদের পাশে দাঁড়ান।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:১৭

ফাহিম জামান ।। বলেছেন: সহমত স্যার

৬| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৪৬

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এই সরকার এভাবেই সবকিছু দমন করতে চাইছে। ভিন্নমত সহ্য করছে না। তবে এভাবে কোন সরকার টিকেনি আগেও, এখনও টিকবে না...

৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৫১

Nazrul Suman বলেছেন: নিরাপরাধ ছাত্রদের ঈদের আগে মুক্তি চাই। প্রকৃত দোষীদের শাস্তি দেয়া হোক।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:১৮

ফাহিম জামান ।। বলেছেন: সহমত

৮| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


এই ছেলেগুলো সত বলে মনে হয় না; তবে, এদের ছেড়ে দেয়া দরকার। ১৯৭২ সালে যাদের ছেড়ে দিয়েছিল, তারা পরে ভালো হয়নি।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:০৭

ফাহিম জামান ।। বলেছেন: ভাই আপনি সবসময় এমন নেগেটিভ চিন্তাবোধ নিয়ে থাকেন কেন। চিন্তাবোধ পরিবর্তন করেন।

৯| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


এদের ছেড়ে দেয়ার দরকার, এরা সাহসী ও সত নয়; ছেড়ে দিয়ে এদের কার্যকলাপ দেখা সম্ভব।

১০| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৫৮

ঢাবিয়ান বলেছেন: মানুষ হলে তার কাছে দয়া ভিক্ষা করা যায়। এখন ক্ষমতায় যারা আছে তারা মানুষ নয় , দানব।

১১| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:০৫

ঢাবিয়ান বলেছেন: @লেখক, এমন পোস্টে ব্লগ মাফিয়া সম্রাট চাদ্গাজীর মানবতাবিরোধি কমেন্টগুলো মুছে দিন ।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:০৯

ফাহিম জামান ।। বলেছেন: এসব মানুষ পজিটিভ ভাবা ভুলে গেছে

১২| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:২৫

শিখণ্ডী বলেছেন: কান্নাকাটির কিছু নেই। এরা জেল থেকে বের হবে ফুলের মালা গলায় দিয়ে। তারপর বিরাট বড় ছাত্রনেতা হবে, অতঃপর হেলিকপ্টারে চড়বে।

এত ছিঁচকাঁদুনে হলে আন্দোলনে যায় কেন?

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:১০

ফাহিম জামান ।। বলেছেন: ভাই আন্দোলন কেই নেতা হবার জন্য করে নি, অধিকার আদায়ে করেছে।

১৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:১০

নূর আলম হিরণ বলেছেন: এদের বিরুদ্ধে নিশ্চয়ই সুনির্দিষ্ট অভিযোগ আছে!

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:১১

ফাহিম জামান ।। বলেছেন: নেই... কোন ভিত্তি নেই

১৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


পোষ্টে দেয়া ছবিটি কারো কাছে থাকলে মন্তব্য যোগ করবেন প্লীজ; আমি সংগ্রহ করতে চাই, মর্মান্তিক ছবি

১৫| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


@লেখক,

ব্লগ-মনিষী জনাব "ঢবিয়ান" সাহেবের অনুরোধটা রাখবেন, প্লীজ

১৬| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:০৭

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: স্বাধীন দেশে এমন হাজারো আবু বকর তাদের বিচার পায়নি।।

দেশের বিচার বিভাগ স্বাধীন ও নিরপেক্ষ হলে, সরকারের বিরুদ্ধে একটা মামলা করতাম, সেখানে নিজেই লড়তাম।।X(




@চাঁদগাজীবলেছেন:এদের ছেড়ে দেয়ার দরকার, এরা সাহসী ও সত নয়; ছেড়ে দিয়ে এদের কার্যকলাপ দেখা সম্ভব।
... এই লোক নিজেই একটা কীট। না পড়ে, না বুঝেই মন্তব্য করবে। X(


@ ঢাবিয়ানবলেছেন: @লেখক, এমন পোস্টে ব্লগ মাফিয়া সম্রাট চাদ্গাজীর মানবতাবিরোধি কমেন্টগুলো মুছে দিন
..দাবী আপনি তুলতেই পারেন, তবে আমার কথা কমেন্ট থাকবে।

@ চাঁদগাজীবলেছেন:@লেখক,ব্লগ-মনিষী জনাব "ঢবিয়ান" সাহেবের অনুরোধটা রাখবেন, প্লীজ
.. মন্তব্য থাকবে। ব্লগবাসী দেখে নিক সত্যিকারের লিলিপুটিয়ান কে!!!


@ফাহিম জামান ।।
পোস্ট দিয়ে প্রতিউত্তর না করলে ভালো দেখায় না।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:১৩

ফাহিম জামান ।। বলেছেন: দেরিতে উত্তর দিবার জন্য দুঃখিত।

১৭| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:২৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ওদের ছেড়ে দেয়া উচিৎ।অযৌক্তিক কোন দাবী ওরা করেনি। প্রত্যেক ছাত্র এ ব্যাপারে একই ধরণের ধারণা পোষণ করে। কোটাধারি বাদে।

১৮| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:২৬

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



আপনার লেখাটি সঠিক; সহমত আপনার সাথে ++++ ৷

১৯| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:১০

ক্স বলেছেন: এইসব ছিচকাঁদুনে হিজরেরা আন্দোলন করতে গেছে কোন সহসে? এদের এখন কান্নাকাটির সময়। বাবার কাছে এটা ওটার জন্য আবদার করবে আর না পেলে চোখের জলে বুক ভাসাবে। পাশের বাড়ির মেয়েটির কাছ থেকে বেধড়ক মার খেয়ে মায়ের কোলে মুখ লুকিয়ে কাঁদবে। এদের কাঁদারই যোগ্যতা আছে, আর কিছু নেই।

২০| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৩৬

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: নিজের গায়ে রাজাকার লিখে এই দেশে আন্দোলন করলে তাদের শিক্ষকদেরও ধরা উচিৎ বলে মনে হয় আমার কাছে, কেননা রাজাকার সম্পর্কে ধারণা দিতে শিক্ষকরা ব্যর্থ হয়েছেন। ভিসির বাসভবনে ভাঙচুর করা কোন আন্দোলনের অংশ হতে পারেনা, বাংলার রাজপথ কোন রাজাকারের জন্য নয়, মিথ্যাচারের জন্যও নয়। মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে যারা ঠাট্টাতামাসা করতে পারে তাদের মেধাবী বলার কোন যৌক্তিক দিক বাংলাদেশে আছে বলে মনে করি না, এরা অকৃতজ্ঞ, এরা শিক্ষিত হয়েছে মেধাবী হতে পারেনি, আমি তাদের মেধাবী মনে করিনা।

২১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৪১

দয়িতা সরকার বলেছেন: আমাকে স্যার / ম্যাডাম কোনও কিছুই বলবেন না । আমি অতি সাধারন সহজসরল একজন মানুষ। আমার ছবি দেখে কি স্যার মনে হচ্ছে? ধন্যবাদ উত্তর দেওয়ার জন্য।


আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.