নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

গোটা জগৎসংসারে সবই মিথ্যা,সত্যিএকটাই , সেটা হচ্ছে ...... না থাক , আপনি নিজেই খুঁজে বের করুন

ফেইরি টেলার

ফেইরি টেলার › বিস্তারিত পোস্টঃ

কেমন ছিলেন মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা)

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৬




কেমন ছিলেন সকল সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা ) ? তিনি কি চঞ্চল ছিলেন না গুরুগম্ভীর, রাগী না প্রতিবাদহীন, ভয়ংকর না ভীতু , মজার না থমথমে, পাগলাটে না ধীরস্থির, ভাববাজ না বন্ধুত্বপূর্ণ ! চলুন তো দেখি কেমন ছিলেন তিনি


ঘটনা -১: পবিত্র নবী মুহাম্মদ (সা ) ও একজন দরিদ্র সাহাবীর আংগুর

এক দরিদ্র লোক মুহাম্মদ (সা ) এর জন্য একগুচ্ছ আঙ্গুর উপহার নিয়ে আসলেন । মুহাম্মদ (সা ) লোকটির সাথে গল্প করতে করতে প্রথমে একটি খেলেন, তারপর আরেকটি খেলেন , তারপর একটি একটি করে সবগুলো খেয়ে নিলেন । খাবার সময় তিনি হাসিখুশি ছিলেন । সবগুলো আংগুর মুহাম্মদ ( সা ) একাই খেয়েছেন দেখে লোকটি খুশিতে আত্মহারা হয়ে চলে গেলেন । একজন সাহাবা বিস্মিত হয়ে জানতে চাইলেন "হে আল্লাহর নবী ! আপনি কিভাবে আমাদের কাওকে না দিয়ে সবগুলো আংগুর একাই খেয়ে ফেললেন ! " মুহাম্মদ (সা) মৃদু হাসলেন আর বললেন " আমি সবগুলো আংগুর একাই খেয়েছি কারণ আংগুরগুলো টক ছিল । যদি তোমাদের দিতাম তোমরা অদ্ভুদ মুখভংগী করতে আর তা দেখে লোকটি মর্মাহত হতো । আমি দরিদ্র ভাইটিকে দু:খ দিতে চাই নি ।


ঘটনা -২ : মেষশাবক উৎসর্গ ও মহানবী (সা) এর প্রতিক্রিয়া


ভ্রমনরত মুহাম্মদ (সা) ও তার সাহাবীরা ক্লান্ত হয়ে কিছুক্ষন বিশ্রামের জন্য একটি ভালো স্থান দেখে তাবু করলেন । তারপর জিনিসপত্র উট, মেষের পিঠ থেকে নামিয়ে খাবারের ব্যবস্থা করতে উদ্যত হলেন । একজন সাহাবী বললেন তিনি একটি মেষশাবক উৎসর্গ করবেন । একজন সাহাবী বললেন "আমি চামড়া ছুলবো " একজন বললেন "আমি রান্না করব " এভাবে একেকজন একেক দায়িত্ব নিচ্ছেন । মুহাম্মদ (সা)ও বললেন " আমি জংগল থেকে আগুন জ্বালানোর জন্য কাঠ ব্যবস্থা করব " । শুনে সাহাবীরা বিচলিত হয়ে পড়লেন " হে আল্লাহর নবী ! এটা তেমন কোন কঠিন কাজই না । আপনাকে মোটেও কিছু করতে হবে না আপনি বিশ্রাম নিন । আমরা নিজেরা কাজটা করতে পারলে সম্মানিত বোধ করব " । তখন মুহাম্মদ (সা ) মৃদু হেসে বললেন "আমি জানি তোমরা অত্যন্ত আনন্দের সাথেই কাজটি করবে । কিন্তু আল্লাহ তার দাসদের মধ্যে প্রভেদ অপছন্দ করেন । এবং কোন দাসের নিজেকে অন্যের দাসের চেয়ে উৎকৃষ্ট ভাবাকে অপছন্দ করেন ।" বলে তিনি কাঠ সংগ্রহ করতে জংগলে চলে গেলেন ।


ঘটনা -৩ : সাহায্যকারী

মুহাম্মদ (সা) দেখলেন একজন দাস শস্য ভানছে আর কাঁদছে । দেখে মুহাম্মদ (সা) বিচলিত হয়ে পড়লেন । কাছে গিয়ে দাসটিকে কাঁদার কারণ জিজ্ঞেস করলেন । দাসটি বলল " আমি অসুস্থ তাই পর্যাপ্ত গতিতে কাজ করতে পারছি না । মালিক অত্যন্ত নির্দয়, সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে না পারলে আমাকে অনেক মারধর করবে ।" শুনে মুহাম্মদ (সা) দাসটির অবশিষ্ট শস্য নিজেই ভাংগিয়ে দিলেন । আর বললেন "শস্য ভানার সময় সবসময় আমাকে ডাকবে ( সুস্থ হওয়া অব্দি ), আমি তোমার শস্য করে দিব" ।

অন্য একদিন মুহাম্মদ (সা) দেখলেন একজন বয়স্ক লোক পানির থলে বহন করার সময় বেশি ওজনে তার সমস্ত শরীর কাপছে । লোকটি কিছুদুর বহন করার পর থেমে যাচ্ছে, কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিয়ে আবার বহন করছে । এ অবস্থা দেখে মুহাম্মদ (সা) লোকটির পানির থলে তার গন্তব্যে পৌছে দেন ।

ঘটনা -৪ : উট বাঁধাতে ফিরে আসা


ঘন্টাখানেকের মত মরুযাত্রার পর সবার চেহারায় ক্লান্তির ছাপ স্পষ্ট হয়ে ওঠলো। মুহাম্মদ (সা) সুবিধামত স্থান দেখে সেখানে সবাইকে নিয়ে থামলেন এবং কয়েকজন সাহাবীকে সাথে নিয়ে অযু ও পানের পানি অন্বেষনের জন্য বেড়িয়ে পরলেন। কিন্তু অপ্ল কিছুক্ষনের মধ্যেই কাওকে কিছু না বলে তিনি (সা) উটের কাছে ফিরে আসলেন । সাহাবীরা বিস্মিত হলেন আল্লাহর নবী কি এখানে থাকার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করবেন ? সাহাবীরা চোখ কান খাড়া করে সতর্কভাবে মুহাম্মদ (সা) এর নির্দেশনার অপেক্ষায় তাকে পর্যবেক্ষণ করতে থাকলেন । তাদের বিস্ময়কে দ্বিগুন করে দিয়ে মুহাম্মদ (সা) উটটিকে বেঁধে আবার পানির সন্ধানে যেতে উদ্যত হলেন , দেখে সাহাবীরা মুহাম্মদ (সা) কে প্রশ্ন করলেন " হে আল্লাহর নবী ! এ সামান্য কাজটির জন্য আপনি আবার কষ্ট করে ফিরে আসলেন কেন ? দূর থেকে আমাদের ইশারা করলেই আমরা আনন্দের সাথে কাজটি করে দিতাম "

মুহাম্মদ (সা) বললেন "কখনো নিজ কাজের জন্য অন্যের সাহায্য চাইবে না । কখনো অন্যের প্রতি হেলে থাকবে না , এক টুকরো মেসওয়াকের জন্যও না ।"




নবিজী(সা) ' র জীবনের কিছু আনন্দঘন মুহূর্ত :

ঘটনা-১ : এ আলী ! তুমি এতো বেশি খেজুর খেয়েছো !!

মুহাম্মদ (সা ) , আলী (রা ) আর কয়েকজন সাহাবী একটি বড় খেজুরের প্লেটের চারপাশে গোল হয়ে বসে খেজুর খাচ্ছিলেন আর গল্প করছিলেন । সবাই খেজুর খেয়ে বিচিগুলো পায়ের কাছে জমিয়ে রাখছিলেন । মুহাম্মদ (সা) তার খেজুরের বিচিগুলো নিজের কাছে না রেখে আলী (রা ) র পায়ের কাছে জমাতে থাকলেন । গল্পের গভীরতায় সাহাবীরা গভীর মগ্ন তাই ব্যপারটি কেও খেয়াল করেননি । যখন সবাই খাবার শেষ করলেন তখন মহানবী( সা) এর পায়ের কাছে কোন বিচি নেই অন্যদিকে আলী (রা) র পায়ের কাছে বিচির পাহাড় । মুহাম্মদ (সা) অবাক হবার ভান করে জিজ্ঞেস করলেন, "এ আলী ! তুমি এত খেজুর খেয়েছো !! " শুনে সাহাবীরা আলী (রা ) র দিকে তাকিয়ে হাসিতে ফেটে পড়লেন । প্রতুত্তরে আলী (রা ) নবিজীর পায়ের দিকে তাকিয়ে (যেখানে বিচি থাকার কথা ) বিনয়ের সাথে বললেন "হে আল্লাহর নবী ! আজ আমি বুঝতে পারলাম আপনি বিচিসহ খেজুর খান !!" শুনে মুহাম্মদ (সা) এর পায়ের দিকে তাকিয়ে দ্বিগুন বেগে হেসে ওঠেন সাহাবীরা ।


ঘটনা- ২ : কে কিনবে এ দাসটিকে ?

জাহের বিন হারাম (রা) নামের একজন গ্রামী সাহাবী গ্রাম থেকে পন্য এনে মদিনায় বিক্রি করতেন । আসার সময় মুহাম্মদ (সা ) এর জন্য বিভিন্ন গ্রামীণ উপহার নিয়ে আসতেন । বিনিময়ে মুহাম্মদ (সা) মদিনার তৈরী বিভিন্ন জিনিস সাহাবীকে উপহার দিতেন ।

জাহের (রা ) একজন আরব ও জ্ঞানী সাহাবী ছিলেন কিন্তু ব্যক্তিত্বে আফ্রিকানদের মতো ছিলেন। মুহাম্মদ (সা) তাকে অনেক শ্রদ্ধা করতেন ও ভালোবাসতেন । সবসময় বলতেন " ও আমার গ্রামী বন্ধু আমি তাঁর শহুরে" । একদিন মুহাম্মাদ (সা ) জাহের (রা ) কে মার্কেটে বিক্রিরত অবস্থায় দেখলেন | বেশ কিছুক্ষন তাকিয়ে থেকে চুপি চুপি পেছন দিক দিয়ে তাঁর কাছে গেলেন এবং আচমকা পেছন থেকে জাপ্টে ধরলেন । জাহের (রা ) বিরক্ত হয়ে বললেন " এই এটা কে ? ছাড় আমাকে ! " আশেপাশের সাহাবীরা দেখে হেসে ওঠলেন, যখন তিনি বুঝতে পারলেন ব্যক্তিটি মুহাম্মদ (সা ) তখন তিনি মুহাম্মদ (সা) হাতদুটো শক্ত করে ধরলেন যাতে এভাবেই আরো কিছু সময় থাকতে পারেন ।মুহাম্মদ (সা ) জাহের (রা) সেভাবেই ধরে সাহাবীদের দিকে তাকিয়ে মজার ছলে হাঁকলেন "কে কিনবে এ দাসকে ?" মুহাম্মদ (সা ) এর হাতের ভেতর আবদ্ধরত অবস্থাতেই জাহের (রা ) হাসিতে ফেটে পড়লেন "এ আল্লাহর নবী ! আমাকে বিক্রি করে আপনি ঠকবেন ! (আমার বাজে ব্যক্তিত্বের জন্য কেও আপনাকে ভালো মূল্য দিবে না ) " মুহাম্মদ (সা ) বললেন " না জাহের ! যদি পৃথিবীর একজন ব্যক্তিও তোমাকে যথাযথ সম্মান না দেয়, তারপরও তুমি আল্লাহর কাছে অমূল্য " ।

সোর্স : 12. Stories from the life of Prophet Muhammad (peace be upon Him)

( ব্লগার ভাইদের কাছে আমার আশা - পোস্টে ভুল ভ্রান্তি চোখে পরলে আগের পোস্টের মত ধরিয়ে দিয়ে সাহায্য করবেন, এতে আমাদের মত নতুন লেখকদের লেখার মান আরও বাড়বে । পাশাপাশি কোন্‌ ঘটনাটি আপনাদের বেশি আলোড়িত করেছে তা জানাতেও ভুলবেন না )

মন্তব্য ৫৫ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৫৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৬

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: কষ্ট করে লেখার জন্য ধন্যবাদ। তবে প্রতিটির সূত্র দিলে আরও ভালো হত।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১২

ফেইরি টেলার বলেছেন: পড়ার জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা । লেখালেখির অভ্যাস খুব একটা নেই তো , তাই এতটুক লিখেই মাথা ভোঁ ভোঁ করছে । খুব ভালো একটি কথা মনে করিয়ে দিয়েছেন এজন্য আপনাকে ধন্যবাদ । রাতে এসে সূত্র দেয়ার চেষ্টা করবো

২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১১

সেলিম৮৩ বলেছেন: স্বয়ং অাল্লাহপাক নবী করিম(সাঃ) এর চারিত্রিক সার্টিফিকেট দিয়েছেন। উনি মহান চরিত্রের উপর প্রতিষ্ঠিত। অাপনার উপাস্থাপনা খুব সুন্দর। লিখে যান।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৫

ফেইরি টেলার বলেছেন: মন্তব্য করে উৎসাহ দেয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ সেলিম ভাই। আপনাদের কাছ থেকে শেখার চেষ্টা করছি, দোয়া করবেন

৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৩

নীল আকাশ বলেছেন: সম্রাট ইজ বেস্ট ঠিক বলেছেন। ধর্মীয় পোষ্ট গুলিতে সূত্র উল্লেখ করবেন তাছাড়া সেটা সন্দেহের সৃস্টি করে....
কিছু নাস্তিক আছে যারা এই সব পোষ্ট গুলিকে টার্গেট করে অসালীন মন্তব্য করবে। তখন আপনি বিপদে পরবেন.....।
শুভ কামনা রইল!

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৭

ফেইরি টেলার বলেছেন: ধন্যবাদ, ব্যপারটা মাথায় থাকবে । শুভ কামনার জন্য থ্যাংকস

৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৬

অগ্নি সারথি বলেছেন: সুন্দর বর্ননা! নিঃসন্দেহে তিনি একজন পরিপূর্ন ,মানুষ ছিলেন।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৯

ফেইরি টেলার বলেছেন: আপনার মন্তব্য মনে প্রশান্তি এনে দিয়েছে অগ্নি সারথি । অনেকটা ঘন্টাখানে ট্রেডমিল, সাইক্লিং, লেগ এক্সটেনশন, পুশ আপ ,ডাম্বেল প্রেস করার পর ঠান্ডা সুগার পানি খাওয়ার মতো !

আমার ভালোসবাসা নিন

৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৯

পলাশবাবা বলেছেন: ভালো পোষ্ট। ঘটনা ১ টা পরিচিত। আবারো পড়লাম। আমার মতামত হল হুবহু হাদিস থেকে কোট করুন , এসব ঐতিহাসিক ঘটনায় ছদ্মনাম ব্যবহারের সুযোগ নেই। এটা টেম্পারিং ছাড়া আর কিছু না। আজকে আপনি একটা নাম দিবেন কালকে আমি একটা নাম দিব। ৫০ বছর পর এভাবে ৫০০ নাম বের হবে। এক সময় হাদিস টা নিয়ে ইসলাম বিদ্বেষীরা মজা শুরু করবে।
দায় টা কি নেবে? আমার মনে হাফসা নাম ব্যবহার না করে হাদিস টা যেমন আছে তেমনি বর্ননা করা হয়েছে তেমনি বর্ননা করুন।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৫

ফেইরি টেলার বলেছেন: পোস্ট ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম পলাশবাবা ।আপনাদের পরামর্শগুলো অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করছি । আপনার সাথে আমিও একমত , কিন্তু সমস্যা হচ্ছে হাদিসে কোন নাম ব্যবহার করা হয় নি , আপনারা চাইলে " হাফসা " নামটি উঠিয়ে " নারী " শব্দটিই ব্যবহার করা যেতে পারে ।

৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৫

সনেট কবি বলেছেন: ভাল লিখেছেন।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৮

ফেইরি টেলার বলেছেন: অনেক ভালোবাসা প্রিয় সনেট কবি ভাই । মাথা এখনো ভন ভন করছে, ২/৩ দিনের আগে প্রকৃতিস্থ হতে পারবো না সম্ভবত

৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২১

ফেনা বলেছেন: নিঃসন্দেহে তিনি (মুহাম্মদ (সাঃ)) একজন পরিপূর্ন ,মানুষ ছিলেন।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৬

ফেইরি টেলার বলেছেন: সুন্দরভাবে বলেছেন ফেনা । মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা

৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
প্রথম ঘটনাটি আমাদের পাঠ্য ছিলো।
তবে ময়লা নয়, বুড়ি নবীজীর চলার পথে
কাটা বিছিয়ে রাখতেন।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৭

ফেইরি টেলার বলেছেন: ঠিক আছে আপনার দাবিটি বিবেচনায় রাখছি। একজন আলেমের সাথে কথা বলে নিশ্চিত হয়ে আপনাকে জানাবো ।

মন্তব্যের জন্য অসংখ ধন্যবাদ

৯| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৩

আরোগ্য বলেছেন: নির্দ্বিধায় পোস্টটি অনেক ভালো হয়েছে। আমার অত্যন্ত ভালো লেগেছে। নতুন করে অনেক কিছু জানলাম। এর আগে খেজুরের ঘটনা কিছুটা শুনেছি। আর বুড়ির ঘটনাটা স্কুলে পড়েছি যেখানে আপনি হাফসা নামটি ব্যবহার করেছেন। আমার মনে হয় কোন নাম না দেয়াই ভালো। আমি অবশ্য কাঁটা বিছিয়ে রাখার ঘটনা পড়েছিলাম।

লিখতে থাকুন। নবীজীর সম্পর্কে সবার জানা উচিত। শুভ কামনা।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২০

ফেইরি টেলার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আরোগ্য

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২০

ফেইরি টেলার বলেছেন: আপনার মন্তব্য সবসময়ই আমাকে আনন্দিত করে

১০| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৮

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: নূর মোহাম্মদ নূরুবলেছেন:প্রথম ঘটনাটি আমাদের পাঠ্য ছিলো।তবে ময়লা নয়, বুড়ি নবীজীর চলার পথেকাটা বিছিয়ে রাখতেন।


আমরাও এমনটা পড়েছি।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২২

ফেইরি টেলার বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ পাঠক প্রতিক্রিয়া

১১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


হাফসা নামটি কল্পিত বলেছেন, মনে হলো; নবী (স: ) যখন মদীনায় ছিলেন, বেশীরভাগ লোকজন বাস করতেন তাঁবুতে; এক তাঁবুতে যেই পরিবার থাকতেন, তার কাছ দিয়ে পায়ে হাঁটার পথ ছিলো না; আবার নবীর গায়ে ময়লা ফেললে বাকীরা হাফসার মাথা কেটে ফেলতো; আরবে, নারীরা তখন হয়তো একটা ভেঁড়ার চেয়ে কম মুল্যবান ছিলেন; আজকে ওখানে নারীদের কি হচ্ছে দেখছেন? বাংগালী মেয়েরা কাজে গিয়ে সবাই যৌন দাসীতে পরিণত হয়েছে! আপনার কল্পনার মতো সবাই কল্পনার গল্প লিখে যাচ্ছেন।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৩

ফেইরি টেলার বলেছেন: মুহাম্মদ (সা) এর ইসলাম প্রচার শুরুর আগের সময় নারীদের অবস্থা বেশ নাজুক ছিল , তাদের হাতে লাঞ্চিত হওয়া অত্যন্ত অপমানজনক বলে মনে করা হত । তাই ইহুদীরা তাদের স্ত্রী, বাচ্চাদের ব্যবহার করতেন অপমানের মোক্ষম অস্ত্র হিসেবে । কিন্তু মুহাম্মদ (সা ) অত্যন্ত বিচক্ষণ ছিলেন । তিনি জানতেন সিচুয়েশান কিভাবে হ্যান্ডেল করতে হয় ।

তবে এব্যপারে আপনার সাথে আমি একমত আজকে নারীদের অবস্থা সত্যিই করুন । শারিয়া আইনের নামে বিশ্ব নিয়ন্ত্রণ করার জন্য আরবরা কোরানের সাথে সাংঘর্ষিক আইন তৈরী করেছে

১২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


মদীনা গ্রামের মুল এলকা ছিলো ইহুদীদের; নবী (স: ) ও উনার লোকেরা মদীনা গ্রামের বাহিরে ইহুদীদের জমিতে তাঁবুতে বসবাস শুরু করেন; ইহুদী হত্যার পর, উনারা মুল গ্রামে বসবাস শুরু করেন। ইহুদী হত্যার ঘটনার পর, কার সাহস ছিলো মুসলমানদের গায়ে আবর্জনা ফেলে?

১৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর পোষ্ট।
পোষ্ট পড়ে শান্তি পেলাম।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৫

ফেইরি টেলার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রাজীব নূর , আপনার মন্তব্য পড়ে আমিও শান্তি পেলাম । কেমন আছেন আপনি, ভাবীকে আমার সালাম দিবেন

১৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫০

মাহিরাহি বলেছেন: পৃথিবীখ্যাত ইতিহাসবিদ টমাস কারলাইল বলেছিলেন

."এই মহামানবের সুনাম ক্ষুন্ন করার জন্য পশ্চিমারা অপপ্রচার চালানোর ব্যপারে যে উতসাহ উদ্দীপনা দেখিয়েছিল তাতে করে তারা নিজেদেরকেই অসম্মানিত করেছিল।"

."সংকল্পে অটল এই মহাত্বা পৃথিবীকে আলোকিত করার জন্য স্রষ্টা কর্তৃক নির্দেশিত হয়েছিলেন।"

"অনারম্ভর সহজ সরল জীবন যাপন ছিল নবীজি সা: এর। কিন্তু তার মহান লক্ষ্য বা উদ্দ্যেশ সাধনে তিনি সফল হয়েছিলেন, খুব কম সময়ের মধ্যে। "

ব্রিটিনিকা এনসাইক্লোপিডিয়ার ভাষায়,
"বিভিন্ন বিস্বাসযোগ্য বর্ননায় এটা সহজেই অনুমেয় কেবল সত আর নীতিতে অটল দায়িত্বশীল লোকের পক্ষেই সম্ভব নবীজি সা: মহাত্ব্য আর বিশালত্বকে বুঝতে পারা।"

হীনমন্য, দুরাচার,নীতিহীন, বিবেকবর্জিত, দায়িত্বহীন মানুষের পক্ষে কখনো সম্ভব নয় তার মহাত্ব্য আর বিশালত্বকে বুঝতে পারা।

ফরাসী বিখ্যাত সাহিত্যিক এবং ঐতিহাসিক লামারটাইনের ভাষায়,
মনুষ্য প্রতিভাকে যদি যাচাই করা হয় উদ্দ্যেশের মহাত্ব্যে, আয়াসসাধ্য প্রচেষ্টায় আশ্বার্যজনক ফলাফলের লাভের ভিত্তিতে তাহলে কার দু:সাহস আছে নবীজি সা: কে তুলনা করে আধুনিক ইতিহাসের কোন মহান ব্যক্তিত্বের সাথে।

তার মতে তিনি তার মহান উদ্দ্যেশ সাধনের যুদ্ধে জয়ী হলেও কখনোও ধৈর্যহারা, আত্মহারা হননি, বরন্চ তিনি নিজেকে সর্বোতভাবে উতসর্গ করেছিলেন একটি মাত্র উদ্দ্যেশে, তিনি ক্ষুদার্ত ছিলেন না কোন সামার্জ্য স্হাপনে। তার অশেষ প্রার্থনা, আল্লাহর সাথে রহস্যপুর্ন কথোপকথন, তার মৃত্যু, মৃত্যু পরবর্তী ইসলামের অগ্রযাত্রা সবই প্রমান করে যে তিনি প্রতারক ছিলেন না, ছিলেন একটি সত্য ধর্মের প্রবর্তক।

মাত্র ২৩ বছরের মধ্য তিনি পুরো আরব বিশ্বের চেহার বদলে দিয়েছিলেন।

মুর্তিপুজারি একটি জাতিকে একত্ববাদে দীক্ষিত করেন।
জাতিগত যুদ্ধে নিয়োজিত জাতিগুলিকে একতাবদ্ধ করেন।
মদ্যপায়ী, অসংযমী যৌনাচারে অভ্যস্থ একটি জাতিকে ভদ্র এবং বিনয়ী জাতিতে পরিনত করেন।
উশৃংখল এবং জংলী একটি জাতিকে সুশৃংখল জাতিতে পরিনত করেন।
নীতিবিবর্জিত জাতিকে পরিনত করেন একটি নীতিবান জাতিতে।

দুযুগের মধ্যে একটি সমাজের অভুতপুর্ব এই পরিবর্তন মানব ইতিহাসে কখনো ঘটেনি।

ভারতের বিখ্যাত কবি সরোজিনি নাইডু বলেছিলেন, আমি অবাক হয়েছি ইসলামের ঐক্য দেখে যা মানুষের মধ্যে অখন্ডনীয় ভ্রাতৃত্ববোধের জন্ম দেয়।

তিনি আরো বলেছিলেন, এটাই প্রথম ধর্ম যা কিনা গনতন্ত্রের কথা শুধু বলেইনি চর্চাও করেছিল। দিনে পাচবার আজানের ধ্বনি শুনে মসজিদে যখন নামাজীরা সমবেত হন ইসলামে তখন গনতন্ত্রের চর্চাটি পরিলক্ষিত হয়, কেননা বাদশাহ গরীব পাশাপাশি মাথানত করে উচ্চারন করে, আল্লাহই কেবল সর্বশক্তিমান।

মাইকেল এইচ হার্টের বিশ্বের ইতিহাসে ১০০জন প্রভাবশালী ব্যক্তিদের লিস্টে হজরত মোহাম্মদ সা: এক নাম্বার ছিলেন। কেননা ধর্ম এবং সেক্যুলার উভয় লেভেলে তার সফল মানুষ দ্বিতীয়টি জন্ম নেইনি।
মহানবী সাঃ একজন ধ্রমের প্রবর্তক, একটি রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা, একটি জাতির প্রতিষ্ঠাতা, একটি নীতি বিষয়ক আইনের প্রবর্তক এবং বহু রাজনৈতিক ও সামাজিক সংস্কারের প্রবর্তক।

বিখ্যাত কিছু ব্যক্তির মন্তব্য দেয়া গেল নিচে যা অনেক কিছুই প্রমান করে।

Sir George Bernard Shaw in 'The Genuine Islam,' Vol. 1, No. 8, 1936.
পৃ্থিবী তিনজন বিখ্যাত নাট্যকারের (সেক্সপিয়র, বার্নাড শ, ইবসেন) একজন।

আগামী একশ বছরে আরো কোন ধর্ম যদি ইংল্যান্ড আর ইউরোপকে শাসনের ক্ষমতা রাখে সেটা হল ইসলাম।

আমার কাছে ইসলাম এবং মুহাম্মদ সা: সবসময় আলাদা উচ্চতার গুরুত্ব বহন করে। এই একটি ধর্ম যা কিনা সব বয়সের মানুষের কাছে আবেদন রাখে এইজন্য যে মানুষের অস্তিত্বের বিভিন্ন পর্যায়ের পরিবর্তনের সাথে এটি সাংঘর্ষিক নয়।
আমি মুহাম্মদ সা: ব্যপারে পড়াশুনা করেছি। চমতকার একজন মানুষ, তিনি মানবজাতির ত্রানকর্তা

আমি বিশ্বাস করি তার মত মানুষের হাতে যদি সমগ্র আধুনিকা বিশ্বের ভার দেয়া হত, তাহলে তিনি তার সব সমস্যার সমাধান করতে পারতেন সহজে, পৃথিবী এনে দিতে পারতেন তার কাংখিত শান্তি এবং সুখ। আজকে যেমন ইউরোপে ইসলাম সমাদৃত হতে শুরু করেছে, আগামীতে তা আরো গ্রহনযোগ্য হয়ে উঠবে।

মুহাম্মদ সা: মুর্তিপুজারীদেরকে বিতাড়িত করে ইসলাম প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। এতিম ছিলেন, ছিলেন দরিদ্র . অন্যসব নবীদের মত তিনি লাজুক ছিলেন।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪২

ফেইরি টেলার বলেছেন: আপনার মন্তব্যটি সত্যিই অনেক রিচ মাহিরাহি । অনেকে কথাগুলো জানেন না । সামান্য কিছু এডিট করে মন্তব্যটিকে পোস্ট আকারে দিলে আরো বেশি পাঠক পড়তে পারতেন, আমরা মন্তব্য করতে পারতাম, সংগ্রহেও রাখা যেত

আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন

১৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৩

ফেইরি টেলার বলেছেন: ভাইয়েরা, কষ্ট করে মন্তব্য করার জন্য আমার ভালোবাসা নিন । ঘটনাগুলো একটি ফেসবুক পেজ থেকে সংগ্রহ করেছি

লিংক - 12. Stories from the life of Prophet Muhammad (peace be upon Him)

ঘটনাটি নিয়ে একজন আলেমের সাথে কথা বলেছি , তিনি বলেছেন দুটো ঘটনাই প্রচলিত আছে । তবে যথাযথ রেফারেন্স দিতে পারেননি । বলেছেন - গল্পটির মৌলিক উদ্দেশ্য মহানবী (সা ) এর মাহাত্ম দেখানো তাই কাটা দিলো না ময়লা দিলো সেটা বড় ব্যাপার না । মহিলাটি আদৌ অসুস্থ হয়েছিলেন কিনা এবং মহানবী (সা) সত্যিই তার সেবা করছেন কিনা সেটার যথার্থতা ঠিক থাকলে এব্যপারে বিতর্ক না করাই ভালো । তারপরও গল্পটির সোর্সের ব্যাপারে নিশ্চিত না হওয়ার জন্য আপাদত গল্পটি অপসারণ করছি । যথাযথ রেফারেন্স পেলে আবার সন্নিবেশ করে দিব ।

সময় দেবার জন্য অনেক ধন্যবাদ ।

১৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৬

আরোগ্য বলেছেন: পোস্ট প্রিয়তে নিলাম। অবশ্যই এরকম আরো লেখা দিবেন। অপেক্ষায় রইলাম।
সদা আরোগ্য থাকুন।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৮

ফেইরি টেলার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। আমার জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ যেন সবসময় আরোগ্য রাখেন !:#P

১৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০০

নীল আকাশ বলেছেন: আপনাকে আমি এই পোষ্টের সূত্র দিতে অনুরোধ করেছিলাম, এখন তো দেখা যাচ্ছে আপনি ফেসবুক থেকে কপি পোষ্ট করেছেন। সেখানে বেশির ভাগই গুজব বা ভূল থাকে। আপনার ইচ্ছে হলো একজনের নাম দিয়ে দিলেন তাও আবার নবী (সাল্লাল্লা-) জীবন নিয়ে লেখায়। বাকি লেখাগুলির সূত্র কি? সেটাও কি ফেসবুক? আপনি কি করেছেন সেটা কি বুঝতে পারছেন? এত অল্প জ্ঞান নিয়ে আপনাকে কে ধর্মীয় পোষ্ট দিতে বলেছে? আপনার এই লেখা সবাই পড়ে বিশ্বাস করেছে অথচ এটার কোন ভিত্তিই নেই! হাদিসের সনদ ছাড়া বা বিখ্যাত কোন সাহাবীর সনদ ছাড়া ইচ্ছে হলো আর আপনি নবী (সাল্লাল্লা-) জীবন নিয়ে লিখে দিলেন? একবার ভয়ও লাগল না যে ভূল হলে কি হবে? এটা কি গল্প বা কবিতা?

আপনাকে অনুরোধ করব ধর্মীয় কোন পোষ্ট না জেনে কপি পেষ্ট করবেন না। সম্ভব হলে ব্লগে নতুন নকীব ভাইয়ের পোষ্ট গুলি দেখে আসুন কিভাবে এই ধরনের পোষ্ট লিখতে হয়। দয়া করে ফেসবুক থেকে কপি পেস্ট বন্ধ করুন। এটা ব্লগ, নিজের স্বকীয়তা থাকলে লিখুন, না হলে অন্যের লেখা পড়ুন।

আশা করি এই ধরনের মারাত্মক ভূল আর কখনো করবেন না। ধন্যবাদ।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫২

ফেইরি টেলার বলেছেন: ঠিক আছে, এজন্য আমি অত্যন্ত দু:খিত । ক্ষমা করে দিন প্লিজ ? নেক্সট টাইম থেকে আর এ ভুল হবে না কথা দিচ্ছি ।

১৮| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:৫৭

বোকামানুষ বলেছেন: সুন্দর পোস্ট অনেক নতুন ঘটনা জানতে পারলাম আমাদের প্রিয় নবী (সাঃ) সম্বন্ধে

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৮

ফেইরি টেলার বলেছেন: পড়েছেন এবং মন্তব্য করেছেন এজন্য অনেক ধন্যবাদ। আপনার নিকটি বেশ ইন্টারেষ্টিং :#)

১৯| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:২২

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
পোস্টে +++++++++

তিনি সর্বকালের সেরা মানব।

আমি গতরাতে নবী (সা.) এর রূপ বর্ণনা করে একটি কবিতা লিখেছি।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৩

ফেইরি টেলার বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য করেছেন, পোস্টে ++++++ এর জন্য আমার ভালোবাসা নিন মো: মাইদুল সরকার । আপনার কবিতা পড়তে যাচ্ছি

২০| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৪

চিত্রাভ বলেছেন: পোষ্টটি এবং এযাবৎ করা মন্তব্য সব পড়লাম -- ভাল লাগলো -- কেমন ছিলেন মহানবী হযরত মুহাম্মদ (স) তার থেকেও বড় তাঁর উপদেশ ও শিক্ষা । ক্রীতদাস প্রথা নারী পুরুষ উভয়কেই লাঞ্ছনা ও অত্যাচারের মধ্যে দীর্ঘকাল রেখেছে -- এখন তা নেই তাও বলা যায় না-- অন্য উপায়ে অন্য কৌশলে এখনও বর্তমান -- নবী চেষ্টা করেছেন কিন্তু তাঁর লড়াই তত বলিষ্ঠ ও সংঘবদ্ধ ছিলনা -- সেই লড়াই নবীর আগেও ছিল এবং ঐ লড়াই এখনও চলছে-- দাস থেকে মানুষ অন্য পণ্যে রুপান্তরিত হয়েছে -- দর্শন,বিজ্ঞান এবং জ্ঞানের ব্যবহার মানুষ কি উপায়ে করবে বা সবার কাছে এই প্রশ্ন কি ভাবে পৌছবে -- তাও মানুষ খুঁজছে -- মানুষের চৈতন্য ও তাঁর ইন্দ্রিয় দাসত্বের অধীনতা -- এই দুইয়ের সংঘর্ষ অবিরাম চলছে -- ঐ দুই এর মধ্যে কে মানুষকে শিক্ষিত ও শাসন করবে --- তা ভবিষ্যত বলবে ।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৪

ফেইরি টেলার বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য করেছেন কিন্তু " নবী চেষ্টা করেছেন কিন্তু তাঁর লড়াই তত বলিষ্ঠ ও সংঘবদ্ধ ছিলনা " অংশটির সাথে বিনয়ের সাথে দ্বিমত করছি । অপরিচিত নারী দেখলে দৃষ্টি সংযত করা এবং চোখ নিম্নগামী করার যে শিক্ষা মুহাম্মদ (সা) প্রবর্তন করেছেন তা ধরে রাখতে পারলে এবং সমাজে প্রতিষ্ঠিত করতে পারলে নিশ্চই নারীর সম্মান প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব ।

অনেক ধন্যবাদ

২১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বাহা ! বেশ ভালো লিখেছেন। তবে আমার একেবারে শেষে ঘটনাটি ২ , কে কিনবে এই দাসটিকে ? বেশি ভালো লেগেছে।

শুভেচ্ছা নিয়েন।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৮

ফেইরি টেলার বলেছেন: আমিও দ্বিতীয় ঘটনাটির ফ্যান B-)

শুভেচ্ছার জন্য আমার ভালোবাসা পদাতিক চৌধুরী

২২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৫

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: আপনি দেখছি ব্লগে নতুন, কিন্তু লেখা ফার্স্টক্লাস পুরা। দারুণ লিখেছেন। এক কথায় মাশাল্লাহ।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২০

ফেইরি টেলার বলেছেন: হা হা, আপনার মন্তব্যটি সত্তিই আমাকে খুব উৎসাহিত করেছে ফারিহা হোসেন প্রভা । আপনাদের কাছ থেকেই শিখছি ।

মন্তব্যের জন্য আমার কৃতজ্ঞতা

২৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫০

আরোগ্য বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম। কি খবর? কারাগার এ স্বাগতম।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১০

ফেইরি টেলার বলেছেন: স্যরি ভাই, কমেন্টটি খেয়াল করিনি । খবর ভালো, আপনার কি খবর ।

কারাগারে আসছি :)

২৪| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫০

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



দারুন সব তথ্য নিয়ে পোস্ট ।

ভাল লাগল ।

আশা করি ব্লগে নিয়মত আসবেন । দারুন দারুন লেখা পাবো ।

শুভ কামনা রইল ।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৬

ফেইরি টেলার বলেছেন: বিলম্বিত উত্তরের জন্য দু:খিত আপু দ্যা গ্রেট ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ । আমি আপনাদের মত জাত লেখক নই তবে আপনাদের মাঝে এসে শেখার অনেক উপকরণ পাচ্ছি । এজন্য আমি কৃতজ্ঞ

২৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অনেকদিন হয়ে গেল। নতুন পোস্ট দিয়েছেন কিনা খোঁজ দিতে এসেছিলাম।

শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন ।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০৬

ফেইরি টেলার বলেছেন: এবার একটু দেরি হবে দাদা , বডড ঝামেলায় আছি :|

আপনাদের উৎসাহে সত্তিই মুগ্ধ । শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা নিন

২৬| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪৯

আরোগ্য বলেছেন: কি ব্যাপার পোস্ট দিবেন নাকি ছিনতাই করতে হবে? X(

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০৩

ফেইরি টেলার বলেছেন: হা হা ! ভাই দিনরাত এক হয়ে গেছে । এই ডিসেম্বার আমাদের উপর দিয়ে প্রলয় বহমান । একটু ধৈর্য ধরুন আমার ভাই ।

২৭| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫০

আরোগ্য বলেছেন: কি খবর? কেমন আছেন?
বাংলা ব্লগ দিবসের শুভেচ্ছা জানাতে এলাম। এই বছর কি আর পোস্ট পাবো না?

২৮| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৪৭

আরোগ্য বলেছেন: অমাবস্যার চাঁদ হয়ে গেলেন যে। আশা করি জটিল কোন সমস্যা না। আল্লাহর উপর ভরসা রাখুন।
আশা করি শীঘ্রই আপনার উপস্থিতি পাবো ইনশাআল্লাহ।

২৯| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩১

আরোগ্য বলেছেন: কি খবর? ফেইরি টেল হয়ে গেলেন যে।

৩০| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার ১৫ নং মন্তব্য এবং ২০ নং প্রতিমন্তব্যের জন্য আপনাকে জানাচ্ছি অশেষ ধন্যবাদ।
আপনার বিনয় ও বিচক্ষণতা আপনাকে অনেক উপরে নিয়ে যাবে বলে আমার বিশ্বাস।
শুভকামনা---

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.