১| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৫১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এটিও পড়ুন --
প্রশ্নফাঁস, প্রমান কোথায়।

২| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৭

ফজলুভাই বলেছেন: উনি বলছেন, "আন্দোলন চলছে কারো কোচিং সেন্টারের মদদে"। উনি কার মদদে চলছে কে জানে?
এত এত মানুষ বলতেসে প্রশ্ন ফাস হইসে, হাজার হাজার প্রমান!! আর উনি কি বললেন নকলবাজি! মজা দেয়ার জন্য ধন্যবাদ

৩| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:১৭

তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: সহমত

৪| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৩:১৬

বিপরীত বাক বলেছেন: তাদের স্বপ্ন
কিন্তু ছোটবেলা থেকে ডাক্তার হয়ে
মানুষের সেবা করার! -----------+++++ বাল।।

মেডিকেলে ছাত্রাবস্থায় চৌদ্দগুষ্টিসহ নিজের সুচিকিৎসা।
মেডিকেলে পড়লে লিভ টুগেদার করা সহজ।।
ডাক্তার হইলে দিনে ১ লাখ টাকা কামান যাইবো।।
ডাক্তার হইলে মাইনষে মোরে গাড়ীত কইরা লইয়া যাইবো।।

মানুষের সেবা, মানুষের সেবা, মানুষের সেবা,,,,

করুণা পেতে কাকুতি মিনতি করে স্টান্টবাজি করা বাঙালের একটা রক্তগত স্বভাব।।

৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৪৫

বিপরীত বাক বলেছেন: তা ভাই ঠিক বলেছেন।। সব সেক্টরেই কিছু ভালো লোক আছে।। নাহলে এই বঙ্গোপসাগরে ডুবে যেত আল্লাহ্ র গজবে।।
কিন্তু গড়পড়তা কয়জন? বলেন ভাই? বা শতকরা? . ০৫% হবে।!
আমাদের পাশেই থাকতো SMC DMC র পোলাপান।। আমাদের হলেই যাতায়াত ছিল অনেক ছেলের।। আমাদের রুমেও যাতায়াত ছিল অনেক ফ্রেন্ড বা ফ্রেন্ডের ফ্রেন্ড। এরকম।

মেডিকেলের বেশিরভাগ পুলাপান দেখেছি সারাক্ষণ নাক সিটকানো বা নাক উচু ভাব নিয়ে ঘুরতে।। একে ওকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করতে।।

আর পাস করার পরে অন্য আর যেকোন গ্রাজুয়েট দেন দেখবেন ঝলমলে মুখে ঘুরে বেড়াতে।। উৎসুক ভাব।। কারও কোন কাজে লাগে কিনা সেটা খেয়াল রাখা।।

আর মেডিকেলের পোলাপান গুলারে দেখতাম কেউ ডাকলে বিরক্তদৃষ্টিতে বা করুণার দৃষ্টিতে তাকাতে।।

শুধু মানুষের সেবা করার জন্যে মুই মেডিকেলে পড়তাম চাই এই কথাটা যে বলে তাকে ধরে থাপড়ানো দরকার।।
তাহলে জিজ্ঞেস করতে হয়" পুলিশ কে উঠতে বসতে আপনারা গালি দেন কেন?? আশেপাশের কোন বন্ধুবান্ধব বা চেনাজানা কেউ পুলিশে চাকরি পেলে সাথে সাথে আপনারা কমেন্ট করেন কেন যে, " শালা মালের জায়গায় গেলো রে।। দুহাতে কামাবে এখন।। খালি টাকা আর টাকা "।। যেখানে পুলিশে শপথ করানো দেশের প্রয়োজনে জনগণের নিরাপত্তায় জীবন।।।
মেডিকেলে কি সেটা হয়।।। বরং পুলিশ ই ভাল।। এদেরকে গ্রাম গঞ্জে পোস্টিং দিলে যায়।। খাগড়াছড়ি পোস্টিং বা দুর্গম অঞ্চল এও।।
আর ডাক্তার গুলারে সরকার পিটায়া ও গ্রাম তো গ্রাম জেলা শহরে পাঠাতে পারে না।। রীতিমত আইন করতে হচ্ছে।। তাও যায়া দেখেন বেশিরভাগ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ফাকা।। জোর করেও রাখা যাচ্ছে না।।

পড়তে চাক পড়ুক।। কিন্তু ভন্ডের দলকে বলবেন যে মানুষের সেবা করবার লাগি মুই মেডিকেল পরানেকা করবার চাম।।
এইসব বালছাল কথা যেন না বলে।।।
কিঝু ভাল ছেলে মেয়ে অবশ্যই আছে।। কিন্তু মেজরিটির জন্য তাদের ক্রসফায়ার এ পড়তে হয় সবসবময়।।।

৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৪৫

বিপরীত বাক বলেছেন: তা ভাই ঠিক বলেছেন।। সব সেক্টরেই কিছু ভালো লোক আছে।। নাহলে এই বঙ্গোপসাগরে ডুবে যেত আল্লাহ্ র গজবে।।
কিন্তু গড়পড়তা কয়জন? বলেন ভাই? বা শতকরা? . ০৫% হবে।!
আমাদের পাশেই থাকতো SMC DMC র পোলাপান।। আমাদের হলেই যাতায়াত ছিল অনেক ছেলের।। আমাদের রুমেও যাতায়াত ছিল অনেক ফ্রেন্ড বা ফ্রেন্ডের ফ্রেন্ড। এরকম।

মেডিকেলের বেশিরভাগ পুলাপান দেখেছি সারাক্ষণ নাক সিটকানো বা নাক উচু ভাব নিয়ে ঘুরতে।। একে ওকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করতে।।

আর পাস করার পরে অন্য আর যেকোন গ্রাজুয়েট দেন দেখবেন ঝলমলে মুখে ঘুরে বেড়াতে।। উৎসুক ভাব।। কারও কোন কাজে লাগে কিনা সেটা খেয়াল রাখা।।

আর মেডিকেলের পোলাপান গুলারে দেখতাম কেউ ডাকলে বিরক্তদৃষ্টিতে বা করুণার দৃষ্টিতে তাকাতে।।

শুধু মানুষের সেবা করার জন্যে মুই মেডিকেলে পড়তাম চাই এই কথাটা যে বলে তাকে ধরে থাপড়ানো দরকার।।
তাহলে জিজ্ঞেস করতে হয়" পুলিশ কে উঠতে বসতে আপনারা গালি দেন কেন?? আশেপাশের কোন বন্ধুবান্ধব বা চেনাজানা কেউ পুলিশে চাকরি পেলে সাথে সাথে আপনারা কমেন্ট করেন কেন যে, " শালা মালের জায়গায় গেলো রে।। দুহাতে কামাবে এখন।। খালি টাকা আর টাকা "।। যেখানে পুলিশে শপথ করানো দেশের প্রয়োজনে জনগণের নিরাপত্তায় জীবন।।।
মেডিকেলে কি সেটা হয়।।। বরং পুলিশ ই ভাল।। এদেরকে গ্রাম গঞ্জে পোস্টিং দিলে যায়।। খাগড়াছড়ি পোস্টিং বা দুর্গম অঞ্চল এও।।
আর ডাক্তার গুলারে সরকার পিটায়া ও গ্রাম তো গ্রাম জেলা শহরে পাঠাতে পারে না।। রীতিমত আইন করতে হচ্ছে।। তাও যায়া দেখেন বেশিরভাগ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ফাকা।। জোর করেও রাখা যাচ্ছে না।।

পড়তে চাক পড়ুক।। কিন্তু ভন্ডের দলকে বলবেন যে মানুষের সেবা করবার লাগি মুই মেডিকেল পরানেকা করবার চাম।।
এইসব বালছাল কথা যেন না বলে।।।
কিঝু ভাল ছেলে মেয়ে অবশ্যই আছে।। কিন্তু মেজরিটির জন্য তাদের ক্রসফায়ার এ পড়তে হয় সবসবময়।।।

৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫১

বিপরীত বাক বলেছেন: লেখক বলেছেন: ভাইডি আম................................................................................... যারা বুয়েট এ পড়ে তাদের মধ্যেও এমন খুজে পাবেন যাদের নাক উচা,...... ঢাবি'র বড় সাবজেক্টে ............ হেয় করে না? এগুলা সব জায়গায়-ই হবে!!

কিন্তু আপনি যা বললেন তার সাথে আমার ব্লগের বিষয়ের কোন যোগসূত্র নাই! আমি মেডিকেল এ টেস্ট আবার নেয়া হোউক এই দাবি জানাই। কে কি করলো ঐটা আমার মাথা ব্যথা না


বুয়েটে খুব একটা দেখা যায় না।। BUET অন্য অার সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে অালাদা।। এজন্যে এখানে অাজ পর্যন্ত মেধা মূল্যায়নে কোন অবিচার হয়নি।। যার যা প্রাপ‌্য,, যে যতটুকু লিখবে সে ততটুকুই পাবে।। এজন্যেই ।এখানকার পোলাপান একটু অহিংস। অন্য প্রতিষ্ঠানের মত এদের সিটের দখল, ঘুমানোর জায়গা,, ডাইনিং এর খাবার, রেজাল্ট, প্রাপ‌্য অধিকার,, অার্থিক সহায়তা (বৃত্তি) এসব নিয়ে কামড়াকামড়ি , চিল্লাচিল্লি করতে হয় না।। ডাঙাডাঙি করতে হয়না।

যাহোক,, টেস্ট অাবার নেয়া হোক বা না হোক,, অামার অাপত্তি ছিলো তাদের দাবী জানানোর পদ্ধতি টা । অাপনি তো বলেছেন,, যে অাসুন এদের পাশে দাড়াই। এরা দেশের সেবা করতে চায়।

অাপনি লিখেছেন :
আবারো মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা নেয়ার দাবি জানাই

প্রতিদিন ই কেন্দ্রীয় ............ আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে! তাদের সাথে আমার জানা...........
আমার মতে এই আন্দোলনে দেশের সর্বস্তরের মানুষের সংহতি প্রকাশ করা উচিৎ!

দেশে দুর্ভিক্ষ নামলে জনগণ রাস্তায় নেমে আসবে না?
এই দুর্যোগ তো দুর্ভিক্ষের ............, তাদের মধ্যে অনেক ছাত্রছাত্রী পাওয়া যাবে যারা হয়ত জীববিজ্ঞানের প্রাথমিক বিষয়গুলো সম্বন্ধেও অবগত না! তারা কি ডাক্তারি পড়বেন? আজ থেকে ৫/৬ বছর পরে তাহলে আমাদের দেশে কারা ডাক্তার হয়ে বের হবেন? ...........কোন ধরনের প্রশ্ন ফাস হয়নি!!!

মেডিকেল আন্দোলনকারীরা............... প্রশ্ন ফাস হয়েছে!
এটার প্রতি সরকারের .............."চোর" গুলা কে হাতুড়ে ডাক্তার হবার সুযোগ থেকে বঞ্চিত করার উচিৎ।

ঐযে শহীদ মিনারে যারা আন্দোলন করছে, যৌক্তিক দাবি নিয়েও যারা পিপার-স্প্রে খাচ্ছে, তাদের স্বপ্ন কিন্তু ছোটবেলা থেকে ডাক্তার হয়ে মানুষের সেবা করার! যারা এত বড় স্বপ্ন দেখতে পারে, বছরের পর বছর স্বপ্ন পূরন করার জন্য সাধনা করতে পারে, তারা কিন্তু এত সহজে হাল ছারার কথা না!!



যাহোক, বাদ দেন। অনেক গ্যাজানো হয়ে গেছে।।

তবে এটা কাহিনী অনেক জটিল। এটা রিকভার করার সময় শেষ হয়ে গেছে। উচিৎ ছিল পরীক্ষার হল থেকে বের হয়েই রাস্তায় বসে পড়া। তারপরের দিন থেকে ইমপ‌্যাক্ট। ফোর্সে চাপ দিয়ে রেজাল্ট পাবলিশ হতে বাধা দেয়া।্

এখন অাপনি যে বলছেন সারাবছর পড়াশোনা, গরীবের সন্তান etc. etc........
এখন যারা চান্স পেয়েছে তাদের মাঝে তো সবাই প্রশ্ন পায় নাই।
এর মধ্যে অনেক গরীবের ছেলে ও অাছে। যে হয়তো অনেক কষ্টে একবার ঢাকায় অাসার টাকা জোগাড় করেছে,,,,একবার থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা করেছে।। কোচিং র টাকা নয়তো লেকচার শীট গুলো জোগাড় করেছে।। পরেরবার সে নাও পারতে পারে।।

এর মাঝেও অনেকে অাছে যারা প্রশ্ন পায় নাই,, গাধার মত ড্রপ দিয়ে দু'বছর লেগে অাছে ।।। অাছে না ? অাছে। অবশ্যই অাছে।।
দেখা গেলো অারেকবার পরীক্ষা নিলে সে কোন ঝামেলায় পড়ে গেলো,, পড়তে পারলো না। তারো তো জীবন অঅছে ।। অাছে না? তার জীবন টা নষ্ট হয়ে যাবে। যাবে না?
নাকি জীবন শুধু ওই রাস্তায় দাড়ানো উচ্ছৃঙ্খল গুলোর অাছে ?

এটা অনেক জটিল।। কার কার স্বপ্ন কিভাবে নষ্ট হবে কেউ বলতে পারে না।। শুধু এক পক্ষ দেখলেই হলো না।।

বাংলাদেশে সবসময় একচোখা বিচার হয়।।
বিচার হয় সব বড়লোক রা পায় নয়তো সব গরীব রা পায়।
হয় সব অত্যাচারী পায় নয়তো সব অত্যাচারিত রা পায়।
হয় সব .................

এজন্যেই এতো অনিয়ম অবিচার সর্বক্ষেত্রে।। মরার দেশ।।।

ok bye.. thanks for the conversation...