১| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৭

ফুয়াদ আল আবীর বলেছেন: এইডা কি কইলেন? পিএসসি, জেএসসি না থাকলে এই জাতি ক্‌যামনে শিক্ষিত হবে?? আপনি নিশ্চয়ই স্বাধীনতার বিপক্ষের শক্তি...!

২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৪

আজমান আন্দালিব বলেছেন: যারা পাশ করে সবাইকে গোল্ডেন ঘোষণা করা হোক।

৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: টর্চার ছাড়া কিছু না| পিএসসি এটলিস্ট উঠিয়ে দেয়া উচিৎ

৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



শিক্ষার মান নিয়ে বেশী ভাবা উচিত। আদৌ কি এইসব পরীক্ষা আমাদের শিক্ষার মান বাড়াতে সক্ষম কিনা সেটাও ভাবা উচিত।

৫| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৫৬

স্বপ্নবাজ তরী বলেছেন: কিউরিসিটি মাইন্ড জানতে চায়, পৃথিবীর আর কোন দেশ আছে যেখানে ১০ বছরে দেশের বোর্ড স্বীকৃত পরীক্ষা নেয়?

৬| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:৫৭

তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: একদম মনের কথা বলেছেন
পোস্টে প্লাস।

৭| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৫০

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ফজলু ভাইকেও নববর্ষের শুভেচ্ছা।

আপনার উপলব্ধিকে সম্মান জানাইঃ

//নতুন বছরে একটা চাওয়া, বাচ্চাগুলাকে একটু নিজের মত করে বড় হতে দেয়া হোউক! এমনি আমাদের দেশে মানুষ মানুষ কে ছোট করতে পছন্দ করে। আর না হয় প্রতিবেশিদের সুযোগ না দেয়া হল বাচ্চাগুলা আর তার মা-বাবা কে ছোট করার
//

//আমার কথা শোনার কেউ নাই! কিন্তু খুব খারাপ লাগে যখন দেখি একটা বাচ্চা দাড়াইয়া দাড়াইয়া কাদতেসে, জিজ্ঞেশ করলাম পরে বললো ভাইয়া আমি গোল্ডেন পাই নাই! এই বয়সে বাচ্চা রা কাদবে খেলায় মারামারি করে, খেলায় না নেয়ার জন্য, সাইকেল থেকে পড়ে গিয়ে..... রেজাল্ট খারাপ করার জন্য না.........//

ভাল থাকুন। সবসময়।

৮| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০২

সাহান হামিদ বলেছেন: আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যাবস্থা ত্রুটিপূর্ণ। প্রায়ই দেখা যায় নতুন নতুন শিক্ষা পদ্ধতি শিক্ষার্থীদের ঘাড়ে চাপিয়ে দেয়া হয়। অথচ এইসমস্ত পদ্ধতির সাথে শিক্ষকরাই খাপ খাইয়ে নিতে অসুবিধায় পড়েন।

আর গোল্ডেন এ+ যেভাবে মুড়ি মুড়কির মত সহজলভ্য হয়ে গেছে, ব্যাপারটা জাতিকে মেধাশূন্য করে দিচ্ছে।

আর একটা কথা, প্রশ্নপত্র ফাস এখন নিত্যনৈমিত্বিক ব্যাপার হয়ে দাড়িয়েছে। ব্যাপারটা দুঃখজনক

৯| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩৭

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: আমাদের বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় ১২ বছরে ৪টা পাবলিক পরীক্ষা!
পৃথিবীর অন্যকোন দেশে মুড়ির মত পাবলিক পরীক্ষা নেওয়ার ব্যবস্থা আছে বলে আমার জানা নেই। শিক্ষায় জাতিকে শিক্ষিত করে তুলতে চায় এই এ+ দিয়েই।

কিন্তু বুঝতে চায় ঐ এ+ শুধু ঐ ১২ বছরই দুধ দিবে। এরপরের জীবনে এই এ+ এর কোন দামই নেই। শিক্ষিত না, জ্ঞানী হতে হবে - জাতিকে শিক্ষার দিক থেকে আগাতে হলে। আমাদের টাকলু সাহেব এইসব বুঝবে না কখনো।

তবে, আমি একটা ব্যাপার বুঝি না। গোল্ডেন এ+ বলতে সব বিষয়ে এ+ বুঝায়। আর সাধারণটা হল এক-দুইটা ছুটে গেছে। এরজন্য তো অপশনাল একটা বড় ফ্যাক্ট।
ক্লাস ফাইভে কোন অপশনাল সাবজেক্ট নেই। এ+ পেতে হলে সব বিষয়েই পেতে হয়। এ+ যা - সাধারণ এ+ ও তাই - গোল্ডেনও তাই। সব একই।

তাহলে এখানে গোল্ডেন এ+ বলার মানেটা কী? এইটা তো চাপ একটা বাচ্চাগুলোর উপর। কারণ, গোল্ডেন শব্দটাই তো দামী দামী - মহামূল্যবান কিছু। ঐ ওট্টুক বয়সের বাচ্চার মাথায় কিভাবে ঠিকমত খাবার খেতে হয় এইটাই ভাল ভাবে না বুঝিয়ে মহামূল্যবানের মর্ম কেন বুঝানো হচ্ছে? দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে কি বুদ্ধিপ্রতিবন্দ্বী বানানোর একটা চেষ্টা এইটা?

কোন মূর্খ ক্লাস ফাইভে এই গোল্ডেন এ+ শব্দটা আনলো?