নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইয়া রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বাংলাদেশের প্রান্ত হতে আপনাকে হাজার সালাম! ইয়া রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমার পিতা মাতা আপনার জন্য উৎসর্গিত হোক

ইয়া রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বাংলাদেশের প্রান্ত হতে আপনাকে হাজার সালাম! ইয়া রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমার পিতা মাতা আপনার জন্য উৎসর্গিত হোক

শাফিউর রহমান ফারাবী

মুক্তির ১ পথ খিলাফত খিলাফত খিলাফতের দাবিতে নামতে হবে রাজপথে খলিফা বারবার সৈন্য প্রেরন করবেন। আমার Facebook User Name:- shafiur2012

শাফিউর রহমান ফারাবী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্মের ভাই বোন বানান সম্পর্কে ইসলামী শরীয়ত কি বলে ?

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩৪

ধর্মের ভাই বোন বানান ইসলামী শরীয়তে পুরাপুরী হারাম। ধর্মের ভাই বোন বানান এটা একটা হিন্দুয়ানী রীতি। দুধ কলা খাওয়াইয়া গায়ের মাহরুম ব্যক্তিকে ভাই বানান এটা শুধুমাত্র ভারতীয় মুসলিম সমাজেই দেখা যায়। ধর্মের ভাই বোন বানিয়ে কোন ছেলে মেয়ে যদি পারস্পরিক মিলামিশা করে তাইলে এটা এক কথায় জেনা ছাড়া আর কিছু না। আবার উকিল পিতা বলতে ইসলামে কিছু নাই। আমাদের সমাজে দেখা যায় অনেক মেয়েই তার তথাকথিত উকিল পিতার সাথে পর্দা করে না। একজন মেয়ের বিয়ের সাক্ষী তার ভাই পিতা মামা চাচা এরকম মাহরুম যে কেঊ হতে পারে। আর গায়ের মাহরুম যদি কেউ ঐ মেয়ের বিয়ের সাক্ষীও হয় তাও ঐ মেয়ের সারাজীবন তার তথাকথিত সেই উকিল পিতার সাথে পর্দা করতে হবে।



আবার পালক ছেলে মেয়ে নেয়ার নিয়ম হল যার সাথে আপনার কখনই পর্দা করতে হবে না মানে মাহরুম এমন কাউকে আপনি পালক নিতে পারবেন। যেমন উম্মুল মুমেনিন আয়েশা রাযিআল্লাহু আনহু তার আপন ভাইয়ের ছেলে কে পালক নিয়েছিলেন। ধরেন আপনি একটা এতিম ছেলেকে পালক নিলেন। ঐ ছেলেটা যখন বড় হবে তখন কিন্তু ঠিকই আপনার স্ত্রী বা বোনের সাথে ঐ ছেলেটার পর্দা করতে হবে। তাই কাউকে পালক নিতে চাইলে আপনার আপন ভাতিজা ভাগ্নি কে পালক নিবেন। তবে পালক ছেলে বা মেয়ে কিন্তু আপনাকে পিতা বা মাতা বলে ডাকতে পারবে না। এটা কোরআনের মূলনীতির বিরোধী। তবে পালক ছেলে মেয়েরা কখনই আপনার সম্পত্তির ওয়ারিশ হয় না। তবে আপনি যদি কিছু লিখে দেন তাইলে সে আপনার সম্পত্তি পাবে।



আর বাপ মা শুধু তাকেই ডাকা যাবে যারা আপনার জন্মদাতা পিতা মাতা। শ্বশুর-শ্বাশুড়িকে আব্বা আম্মা বলে ডাকার নিয়ম টা শুধুমাত্র ভারতীয় মুসলিম সমাজেই দেখা যায়। আরব বিশ্বের কোথাও শ্বশুর-শ্বাশুড়িকে আব্বা আম্মা বলে ডাকা হয় না। কোত্থেকে যে এইসব আজগুবী প্রথা ভারতীয় মুসলিম সমাজে আসছে তা আমার মাথায় ঢুকে না। X( X( X(

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪৪

শার্লক বলেছেন: খাইছে কি কন? শ্বশুর-শ্বাশুড়িকে আব্বা আম্মা বলে ডাকার নিয়ম টা শুধুমাত্র ভারতীয় মুসলিম সমাজেই দেখা যায়। এটা কি সত্যি নাকি? তাইলে তাদরে কি বলে ডাকতে হয়?

এতো কিছু তো জানতাম না।

২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫০

shfikul বলেছেন: চিন্তায় হালাই দিছেন।খুবই চিন্তার বিষয়।

৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:০০

সুন্দর খাঁ বলেছেন: আপনাকে এই পোস্টের জন্য বেহেস্তে এক্সট্রা হুর বরাদ্দ দেয়ার জন্য দুয়া করলাম,
সবাই বলেন আমিন

৪| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১২

ইকরাম উল্যাহ বলেছেন: শ্বশুরকে কমুঃ অই বেডা এই দিকে আয় :P

৫| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৬

ইন্সিত বলেছেন: আমিন....

৬| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৪

রকি০০৭ বলেছেন: শ্বশুর শাশুড়িরে কি ডাকব ভাই??? B:-) B:-)

৭| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:০৪

হেডস্যার বলেছেন:
অনেক কিছু জানলাম।

৮| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪১

স্বপনীল জলরং বলেছেন: অনেকের মত আমার ও প্রশ্ন শ্বশুর শাশুরি কে তাহলে কি বলে ডাকব ?? জানাবেন দোয়া করে ।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.