নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
আল্লাহ বলেছেন, তাঁর কিতাব ছাড়া অন্য সব কিতাবে অসংগতি থাকবে। ধর্মহীন ও নাস্তিকের কথায় অসংগতি তো আছেই সেই সাথে তাদের অনেকের কথা মার্জিত হয় না। তাদের অনেককে মোহাম্মদকে (সা.) নোংরা ভাষায় আক্রমণ করতে দেখা গেছে। কিন্তু তাতে কি মোহাম্মদের (সা.) অনুসারীগণ তাঁর অনুসরন ছেড়ে দিয়েছে? উত্তর ‘না’ হলে এটা তাদের অসংগত আচরণ। কারণ এতে তাদের কোন লাভ হয়নি, উল্টা কিছু লোক তাদের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে তাদেরকে আক্রমণ করেছে। এঘটনার তারা তীব্র সমালোচনা করেও লাভবান হচ্ছে না। কারণ সকল অবস্থায় মোহাম্মদের (সা.) অনুসরন না কমে বরং বাড়ছে।
মোহাম্মদের (সা.) কথাকে অনেকে সেকালের গল্প কথা বলেছে। একালেও অনেকে এটাকে রূপকথা বলে। ফলাফল সেই এক রকমই রয়েছে। তারমানে মোহাম্মদের (সা.) অনুসরন না কমে বাড়ছেই। আয়েশার (রা.) বিবাহের ঘটনাকে তারা একটা মোক্ষম অস্ত্র মনে করে ছিল। কিন্তু তাতেও বিরোধীরা কোন সাফল্য লাভ করতে পারেনি। কারণ আয়েশার (রা.) ঘটনা মোহাম্মদ (সা.) নবি নয় এটা প্রমাণ করে না। ধর্মহীন ও নাস্তিকদের প্রধান সমস্যা হলো তারা যা বলছে, তারা তা’ সঠিক প্রমাণ করতে পারছে না। তারা মোহাম্মদকে (সা.) মন্দলোক বলার চেষ্টা করছে। তো তারা আল্লাহকেও মন্দই বলছে। তবে আর মোহাম্মদকে (সা.) মন্দ বলে কি লাভ হলো? মন্দের নবী মন্দ হলে হিসাব তো সঠিকই আছে। তারা যদি বলতো আল্লাহ খুব ভালো তাহলে হয়ত বলা যেত মোহাম্মদের (সা.) মত মন্দ লোক তাঁর নবি হতে পারে না। তারা উভয়কে মন্দ বলে প্রকারান্তরে মোহাম্মদের (সা.) নবুয়তের সঠিকতার কথা বলছে। অসংগতি এখানে যে তাদের কথার হিসাব মোটেই মিলানো যায় না। তারা মুমিনদেরকে নারী লোভী বলছে। তো মুমিনগণ যার তাবেদার সেই আল্লাহরও তো তারা সুনাম করছে না। তাহলে মুমিন আল্লাহর বান্দা হিসাবে তো ঠিকই আছে। তারা হুরের কথা বলে নারীদেরকে ইসলাম থেকে সরাতে চায়। অথচ অনেক নারী পুরুষের চেয়ে ইসলাম বেশী পালন করেন। আমার মাকেই আমি বিষয়টা জানালে তিনি বলেন, জান্নাতে সতিনের হিংসা নয় বন্ধৃত্ব থাকবে। ধর্মহীন ও নাস্তিকদের কোন বোমাই ইসলামের বিরুদ্ধে তেমন কাজ করছে না। চিরবিদ্যমাণ এ দলটি আয়তনে তেমন বড় হচ্ছে না। পদার্থ তাপপেলে আয়তনে বাড়ে, কিন্তু ধর্মহীন ও নাস্তিকগণ তাপপেয়েও আয়তনে বাড়ে না। তারমানে এরা আসলে অপদার্থ।
ব্লগে ধর্মহীন ও নাস্তিকের কমেন্টগুলো পড়লেই তাদের চিন্তা ও মানসিকতার দৈন্যতা নজরে আসে। ফলদায়ক কিছু যেন এরা বলতেই শিখেনি। খালি পত্র হিসাবে এরা খুব বাজা বাজে। বেলা শেষে হিসাব ঐ একরকম। চিরকাল তারা বনসাঁই হয়ে আছে। এরা যেন মার্জিত ভাষা বলতেই শিখেনি। আল্লাহ, নবি (সা.) কোরআন, মুমিন এদেরকে গালি-গালাজ করলেই কি এসব দমানো যাবে? নাহ কিছুতেই এসবকে দমানো যাচ্ছে না। সেজন্য এসবের প্রতি তীব্র রাগ ঝরে পড়ে ধর্মহীন ও নাস্তিকের কতিপয়ের আচার আচরণে।
কিছুকাল আগে ধর্মহীন ও নাস্তিকের উত্থান দেখে মনে হয়েছে এই বুঝি তাদের বিপ্লব ঘটেগেল। বেলা শেষ দেখা গেল তাদের বিপ্লবের পোশাকগুলো পড়ে আছে, ভিতর থেকে মানুষগুলো নেই। সেগুলো কোথায় যেন হারিয়ে গেছে। তবে দু’একটা মাঝে সাজে চিৎকার করে অস্তিত্ব জানান দেয়। এটা অবশ্য চিরকালের ঘটনা। মুমিন এসবের কেয়ার না করে জান্নাতের পথে এগিয়ে চলছে অদম্য গতিতে। আর ধর্মহীন ও নাস্তিকের শুধু হায় আফসুস দেখা যাচ্ছে।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৩৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি নাস্তিকদের প্রচুর বই পড়েছি। তাতে সার বস্তু কিছু পাইনি। কথা হলো তারা সঠিক হলে আমরা এত কষ্ট করে ধর্মের কাজ করি কেন? রোজা আমার জন্য খুব কষ্টের। আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য রোজা রাখতে হয়। সেজন্য জানার চেষ্টা করতাম তাদের কথা কি আসলে সঠিক? কিন্তু না, তাদের কথায় সঠিকতার ছিঁটে ফোটাও পাওয়া যায় না। শুধুই অসারে তর্জন-গর্জন। ভাতিজা অগ্নি এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ। তবে আমার কথা হলো কেউ যদি জাহান্নামে যেতে চায় তবে তাকে শান্তিতে জাহান্নামে যেতে দেওয়া উচিত। ভাতিজার কমেন্ট পড়লেই যে কেহ বুঝতে পারবে ভাতিজা আমার প্রচন্ড মন:কষ্টে আছে।
২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৩০
কিরকুট বলেছেন: ধর্ম পালোনের আড়ালে যে সকল ধান্দাবাজ মৌলবাদী খুদার্ত হায়না আছে তাদের নাম গুলাও স্বরন করেন চাচা।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৩৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: একশ্রেনীর লোক চিরকাল প্রতারক থাকে। তবে সব মুমিন তাদের মত না।
৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৪৯
নতুন বলেছেন: কিছু মানুষ আছে ধর্মবিদ্বেষী তারা অন্যের ধর্মকে ছোট করে দেখে। তারা ব্যক্তি আক্রমন করে।
জ্ঞানী মানুষ কোন বিষয়েই বাজে কথা বলেনা। সে আস্তিক বা নাস্তিক যা ই হোক না কেন....
বাজে কথা বলার সাথে নাস্তিকতার সম্পর্ক খোজার চেস্টা করছেন কেন বুঝতে পারছিনা। অনেক ধার্মিক আছে যারা ব্লগেও বাজে ভাষা ব্যবহার করে... আপনি কি তাদের সেই ব্যবহারের জন্য ধর্মকে দায়ী করবেন?
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:০২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি কিছু লোককে তালিকা থেকে বাদ রেখেছি। তার মধ্যে আপনিও একজন। আমি নাস্তিকতার প্রতি আগ্রহী ছিলাম। কারণ ধর্ম পালন করা অনেক কষ্টের। আর ধর্মের কারণে মন চায় এমন অনেক কাজ করা যায় না। এক মেয়ে একবার বলেছিল, আপনার কি সেটা নেই? আমি বলেছি, থাকলেও পাপের ভয়ে সেটার ব্যবহার করা যায় না। খবি সুযোগ পেয়েও কাজে লাগাতে পারিনি আল্লাহর ভয়ে। সেজন্য সব সময় জানতে চেয়েছি এ আল্লাহ কি আসলেই আছেন। কিন্তু না আল্লাহ না থাকার বিষয়ে নাস্তিকদের নিকট থেকে সন্তোস জনক কিছু পাওয়া যায়নি। সুতরাং অবশেষে পরিশেষে আল্লাহকে ভয় না করে উপায় নেই।
৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:১০
অপু তানভীর বলেছেন: অসংলগ্ন আর অমার্জিত কথার সাথে ধার্মিক কিংবা নাস্তিকের কোন সংযোগ নেই ।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:১২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অসংগত এবং অমার্জিত কথা তাদের কিছু সংখ্যক বলে। কিন্তু তাতে তাদের যে কোন লাভ হয় না সেটাই আমি বুঝাতে চেয়েছি। আমি চাই তারা এমন অহেতুক কথা না বলে অযথা মানুষের বিরক্তি সৃষ্টি না করুক।
৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:১২
অধীতি বলেছেন: বদ চিরকালই বদ। সে আস্তিক হোক অথবা নাস্তিক। আমাদের চারিদিকে ধর্মপ্রাণ মানুষের সংখ্যা বেশি তাই এদের ভেতর থেকে বেশি পরিমাণে ভালো খুঁজে পাওয়া সম্ভব আবার একই পরিমাণে মন্দ খুঁজে পাওয়াও সম্ভব। সংখ্যা লঘু সম্প্রদায় সবসময় টিকে থাকার চিন্তা করে।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:১৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তারা টিকে থাকুক তাতে কোন সমস্যা নাই। এরাতো চিরকালই আছে। কিন্তু একেক কালে এদের কতিপয় , মনে করে তারা রাতারাতি বিপ্লব ঘটিয়ে ফেলবে এবং তাদের ভাষায় তারা মানুষকে রাতারাতি অন্ধকার থেকে আলোর পথে নিয়ে আসবে। আর উদ্দেশ্যে তারা কিছু অসংগত ও অমার্জিত কথার বিস্তার ঘটিয়ে অহেতুক মানুষকে বিরক্ত করে। অবশেষে দেখা যায় তারা যেমন ছিল তেমই রয়ে গেছে। কাজের বেলায় তারা সমাজে একটু বিশৃঙ্খলা তৈরী করলো ঘটনা এ পর্যন্ত। সুতরাং আমি তাদেরকে বলতে চাই নিস্ফলা এ কাজে অহেতুক তারা যেন অনাচার না করে।
৬| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:১৮
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: বুঝা গেছে আপনার সেটা নেই সেটা থাকলে এই সব বলতেন না
আল্লাহ বলেছেন তুমি গোপন রাখো হাসরের ময়দানে তোমারকে গোপন রাখবো
অথচ আমরা সবগুলে ফেলাই
আগাম ঈদ মোবারক জানাই
ভাল থাকবেন----------
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:২০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি মনে হয় একটু বেশী বুঝেছেন।
৭| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:২৮
অগ্নিবেশ বলেছেন: আহারে আমার চাচারে ক্ষ্ট না দিলে আল্লাহর মনে পুলক জাগে না। এই কডাদিন চাচা আমার না খায়ে হুকায়ে গেছে। তা চাচা নাস্তিকগো কোন কোন কিতাব পড়েছেন একটু জানাইবেন প্লিজ।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:২৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার নিকট আরো তাদের আরো কিতাব পড়ার সাজেশন থাকলে বলেন। দেখি গুগুল-মুগুল করে পেলে পড়ে দেখব। যদি তাতে কোন সারবস্তু পাওয়া যায় আর কি? ভাতিজা আমার কি পইড়া যে এত্ত গেয়ানী হইলো কে জানে?
৮| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৪৪
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: সেই সকল মুক বধির ও অসহায়দের ইগনর করুণ । কারণ তারা বললেও শুনবে না , দেখেও দেখবে না ।
আপনার বক্তব্যের সাথে সহমত প্রকাশ করছি ।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:২৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি তো তাদের কথায় সত্য খোঁজার চেষ্টা করেছি। কারণ তারা জোরালোভাবে দাবী করে তারা সত্য। কিন্তু আফসুস তাদের দাবীর পক্ষে জোরালো কোন ডকমেন্ট বা লজিক খুঁজে পাওয়া যায় না।
৯| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:১৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমার ক্ষুদ্র জ্ঞান ও অভিজ্ঞতায় বলে, বাংলাদেশে নাস্তিকের সংখ্যা খুবই কম। আমাদের চারপাশে যাদেরকে নাস্তিক বলে জানি, যাদের আচরণ খুবই অমার্জিত, স্বভাবে নির্লজ্জ, তারা আসলে নাস্তিক নন বলেই আমার মনে হয়। তারা একটা নির্দিষ্ট মোটিভ সামনে রেখে নাস্তিকদের মতো আচরণ করেন মাত্র। একজন প্রকৃত ধার্মিক ও প্রকৃতি নাস্তিকের মধ্যে পার্থক্য হলো একজন সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাসী, আরেকজন সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস করেন না, কিন্তু তাদের আচরণগত পার্থক্য নেই। আমাদের তথাকথিত নাস্তিকরা প্রকৃত নাস্তিক নন বলেই তারা স্বভাবে অমার্জিত হন, গালিগালাজে ওস্তাদ হন। এই কিছুদিন আগেও একজন ব্লগার ছিলেন, যার কমেন্ট মানেই ছিল গালিগালাজ, যদিও তিনি ঘোষণা দিয়েই ব্লগ ছেড়ে গেছেন।
মোটের উপর, ব্যক্তি বৈশিষ্ট্য গড়ে ওঠে একজন মানুষের পারিবারিক পরিবেশ, শিক্ষার পরিবেশ, অর্থনৈতিক পরিবেশ, ইত্যাদির ভেতর দিয়ে। কার আচরণ কেমন হবে, তা এসব পরিবেশই ঠিক করে দেয়, হোক সে আস্তিক, কিংবা নাস্তিক।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অপর পক্ষকে বশে আনতে হলে তাকে হেরাজমেন্ট করা কোন পদ্ধতি নয়। তার প্রতি সম্মান রেখে তাকে বুঝানোর চেষ্টা করলে সে বুঝতে চেষ্টা করে। কিন্তু কিছু মানুষ জোর করে তার মতবাদ অন্যের ঘাড়ে চাপানোর চেষ্টা করে। আর তাতেই সমস্যার সৃষ্টি হয়। মোহাম্মদকে (সা) গালাগালি করলেই কি কেউ তাঁর অনুসরন ছেড়ে দিবে? তাঁর অনুসরন থেকে লোকদেরকে ছাড়িয়ে আনতে হলে তিনি সঠিক নন এটা প্রমাণ করতে হবে। তারা সেটা পারে না। কারণ যাবতীয় প্রমাণ মাহাম্মদের (সা) সঠিকতার পক্ষে। সেজন্য তারা রাগে অজ্ঞান হয়ে অবশেষে মোহাম্মদকে (সা) গালাগাল দেওয়া শুরু করে। আর তারা আরো নএকটা ইস্যু খুঁজে পেয়েছে সেটা হলো হুর। এ ইস্যুতে তারা নারীদেরকেও দলে টানতে পারছে না। তথাপি এখনো তারা এ ইস্যুতে খানিকটা আত্মতৃপ্তি পাওয়ার চেষ্টা করে। কারণ তারা দেখে এ ইস্যুতে কিছু লোক বিব্রতবোধ করে। তবে তারা বিব্রতবোধ করলেও মোহাম্মদের (সা) অনুসরন ছাড়ে না। বেলা শেষে তারা হতাশই থেকে যায়।
১০| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:০০
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি কিছু লোককে তালিকা থেকে বাদ রেখেছি। তার মধ্যে আপনিও একজন। আমি নাস্তিকতার প্রতি আগ্রহী ছিলাম। কারণ ধর্ম পালন করা অনেক কষ্টের। আর ধর্মের কারণে মন চায় এমন অনেক কাজ করা যায় না। এক মেয়ে একবার বলেছিল, আপনার কি সেটা নেই? আমি বলেছি, থাকলেও পাপের ভয়ে সেটার ব্যবহার করা যায় না। খবি সুযোগ পেয়েও কাজে লাগাতে পারিনি আল্লাহর ভয়ে। সেজন্য সব সময় জানতে চেয়েছি এ আল্লাহ কি আসলেই আছেন। কিন্তু না আল্লাহ না থাকার বিষয়ে নাস্তিকদের নিকট থেকে সন্তোস জনক কিছু পাওয়া যায়নি। সুতরাং অবশেষে পরিশেষে আল্লাহকে ভয় না করে উপায় নেই।
আমাদের সমাজে নৈতিকতা শিক্ষা দেওয়া হয় ধর্মী ভিক্তিক।
কিন্তু এই নৈতিকতা মানবিক দৃস্টিভঙ্গি থেকেও শিক্ষা দেওয়া যায়।
চুরি করলে গুনাহ হবে, দোজখে যাবে এটাই শেখানো হয়ে থাকে আমাদের সমাজে......
কিন্তু চুরি করলে সেই মানুষটা কস্ট পাবে, অন্যের জিনিস নেওয়া ঠিক না কারন এটা তোমার না, তোমার কিছু অন্য কেউ চুরি করলে তুমি যেমন কস্ট পাবে তেমন কস্ট অন্য কে দেওয়া কি ঠিক? --- এই ভাবেও বাচ্চাদের নৈতিকরা শিক্ষা দেওয়া যায়।
আমি এমন কোন কাজ করিনা যাতে অন্য মানুষ কস্ট পায়। যেটা আমার সাথে করলে আমি কস্ট পাবো সেটা আমি অন্যের সাথে করিনা। অন্য মানুষকে সন্মান করি। মানুষের পাশে দাড়াই যতটা পারি কারন মানুষ একসাথে থাকাটাই মানবতা।
সেখানে সৃস্টিকর্তার ভয় দরকার নাই।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সৃষ্টিকর্তার ভয় মুমিদের জন্য দরকারী। কারণ এতে আল্লাহ খুশী হন। আর এতে গুণাহের কাজ থেকে দূরে থাকা যায়।
১১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৫
বিটপি বলেছেন: আপনার কি ধারণা কুরআনে কোন অসঙ্গতি নেই? আপনি কি নিশ্চিত? যদি না থাকে, তবে কেন নেই? আল্লাহ বলেছেন বলে? এখন মানুষ যদি অসঙ্গতি খুঁজে বের করে, তবে আপনি কি করবেন? যুক্তি দিয়ে বুঝাবেন, নাকি মেনে নেবেন?
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:৪০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কেউ কোরআনে অসংগতি দেখে নিজের অযোগ্যতায়। তাকে বুঝিয়ে দিলেই সে বুঝে সেটা আসলে অসংগতি নয়। বাস্তবতা হলো কোরআনে অসংগতি থাকা সম্ভব নয়।
১২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:২৪
রিফাত হোসেন বলেছেন: শিরোনাম: অনেক ধর্মহীন ও নাস্তিকের কথায় প্রচুর অসংগতি থাকে এবং তাদের কথা মার্জিত হয় না
আবার অনেকের উল্টাটা হয়। অনেক নাস্তিকে কথায় যুক্তি থাকে, মার্জিত হয়। আমার কাছে মনে হয় তারা তাদের সিদ্ধান্তেই অবিচল থেকে যায়। তর্কে খন্ডন এর এক পর্যায়ে তারা তখন আর খন্ডন করতে চায় না। অন্তরে মোহর রয়েছে বিধায় হয়ত।
আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর চাচা আবু তালিবের বিষয়টা বুঝলেই বুঝতে পারব। উনি অনেক সহযোগীত করলেও মুসলিম হিসেবে ইন্তেকাল করার ইচ্ছা প্রকাশ করেন নাই। ব্যাপারটা আমাকেও মর্মাহত করেছে।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:৩২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি তাদের কথায় কি লজিক পেয়েছেন আমি জানি না। আমি কিন্তু কোন দিন তাদের কথায় কোন লজিক খুঁজে পাইনি। তবে তাদের কিছু সংখ্যকের কথা মার্জিত হলেও কিছু সংখ্যকের কথা চরম অমার্জিত।
১৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:৫৮
রিফাত হোসেন বলেছেন: যুক্তি হল সেটাই, যে বিষয়ের উপর সারমর্ম স্বরূপ উক্তি দিয়ে থাকেন। না পাওয়ার তো কিছু নাই। যুক্তিটাতে বিশ্লেষণ ও গ্রহণ করার বিষয় রয়েছে। যুক্তি থাকতেই পারে কিন্তু এর গ্রহণযোগ্যতা থাকবে এর কথা নাই। একটা মানুষ ভুল বুঝে ভুল যুক্তি দিতেই পারে। তখন তারটা বিশ্লেষণ করে প্রতিযুক্তি দেওয়ার সুযোগ রয়েছে। মার্জিত না হলে তো যুক্তি-প্রতিযুক্তির সুযোগ থাকবে না। তাই আপনার সাথে অর্মাজিতভাবে যারা আলোচনায় গিয়েছেন সেখানে স্বাভাবিক বক্তব্যের সুযোগ ছিল না বলেই যুক্তি খুজে হয়ত পান নাই।
যাই হোক। আপনার অনেক লেখা ভাল লাগে কিছু হয়ত পুরোপুরি লাগে না। এটাই স্বাভাবিক, এটা আমার জন্যও প্রযোজ্য। তবে ব্লগে পোস্ট করবেন। আমি সময় পেলে প্রায়ই অফলাইনে সবারটা পড়ে থাকি। সময়ের সুযোগ হয় না মন্তব্য করার। ভাল থাকুন।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:২০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যুক্তি নয় এমন কিছুকে লোকেরা যুক্তি মনে করতে পারে। তবে আলোচনায় দেখা যায় আসলে ওটা যুক্তি নয়।
১৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৯:০৯
কিরকুট বলেছেন: আপনি কখনো ধর্মহীন মানুষের সাথে একটা দিন কাটিয়েছেন?! আমি নিশ্চিত কাটান নাই। এর জন্যই আপনার ধারনা এমন। এই পৃথীবিত! অসংখ্য মানুষের পাসপোর্টে উল্লেখ আছে তিনি ধর্মহীন। তারা কিন্তু আমার আপানার মতো সারাক্ষন কোন মানুষিক যন্ত্রনায় থাকে না। কে আমার ধর্ম কে পচা কথা বললো উহা নিয়ে তাদের চিন্তা ভাবনা নেই বললেই চলে। আমি তাদের মতো ভদ্র মার্জিত নিয়ম শ্রংখলার প্রতি সহনশীল ও অন্যের প্রতি তাদের সহমর্মিতা অন্য সকল ধর্ম পালমকারীর মধ্যে পাই নাই।
১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:১১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি যা বলেছেন সেটাকে বিবেচনায় রেখে সেভাবেই আমি লেখার শিরোনাম দিয়েছি যেন কোন ভদ্রলোক অভদ্রদের কাতারে শামিল না হন। ভদ্রলোক যে ধর্ম বা মতেই থাকুননা কেন মানুষ তাদেরকে তাদের প্রাপ্য সম্মান প্রদান করে।
১৫| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:২১
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার এবং আপনার মতো ধার্মিকদের প্রধান সমস্যা হলো-
আপনারা মানুষকে ধর্ম দিয়ে বিচার করেন। কে হিন্দু, কে মুসলমান। অথবা নাস্তিক আস্তিক।
আপনাদের উচিৎ আগে মানুষকে 'মানুষ' ভাবা। যদিও বেশির ভাগ ধার্মিক মনে করে তাঁরা মুসলিম। আসলেই তাঁরা মুসলিম। মানুষ হতে পারেনি।
১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৫১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মানুষের হিসাব ইহকালের জন্য। পরকালে ভালো থাকতে মুসলিম হওয়া দরকার। যার পরকালের বিশ্বাস নাই তার পরকাল বিশ্বাসীদের কাজে নাক গলানোর দরকার নাই।
১৬| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৫২
কামাল১৮ বলেছেন: আল্লাহ যদি নাক না দিতো কেই নাক গলাতে পারতো না।নাক যখন দিয়েছে সুযোক পেলে গলাবেই।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:২৮
অগ্নিবেশ বলেছেন: চিৎকার করে চাচার পোস্টে অস্তিত্ব জানান দিয়ে গেলাম, কেডা জানে কখন আবার মাথায় ঠাডা পড়ে। চাচার কথাই সঠিক, নাস্তিকরা পাইব কি? ইহ জগতে মুমিনরা বাগে পাইলেই কল্লা কাটব, তার পর মরেও নিস্তার নেই মরার পর অনন্তকাল আগুনে পুড়তে হইব। শুধু আফচুশ আর আফচুশ।