নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
এমনি এমনি যারা হয়েছে তাদের সীমা দেওয়া হয়নি বিধায় তারা অসীম হয়েছে। অসীমদের মাঝে সীমা দেওয়া হয়নি বিধায় তারা সব একত্রে মিলিত হয়ে একজন হয়েছে।
এমনি এমনি হওয়ার দৌড়ে শক্তি এগিয়ে থাকায় প্রথমে সকল শক্তি এমনি এমনি হয়ে অসীম হয়ে একত্রিত হয়ে একজন অসীম সর্বশক্তিমান হয়েছেন। বস্তু সমূহের গতি একদিকে থাকায় সর্বশক্তিমান তাঁর শক্তির প্রভাবে তাদের গতিকে পরস্পরের দিকে করে দিলেন ফলে সকল বস্তু একত্রে মিলে একটা ঈশ্বরকণা গঠিত হলো।ঈশ্বর কণা থেকে এর গঠনকারী ঈশ্বর বড় হলেন।কারণ তিনি অসীম, কিন্তু ঈশ্বরকণা অসীম নয়। আর সবচেয়ে বড়কে ঈশ্বর বলে। কেউ এবং তার মাতা, পিতা, স্ত্রী, সন্তান তার একই গোত্রিয় হয়। ঈশ্বর গোত্রে একাধীক কেউ না থাকায় তাঁর মাতা, পিতা, স্ত্রী, সন্তান নেই।
গঠনকারী হিসাবে ঈশ্বর ঈশ্বরকণার মালিক হলেন। তাঁর অসীম তাপ শক্তির প্রভাবে তিনি ঈশ্বর কণায় মাহা বিস্ফোরণ ঘটালেন। তখন বস্তু সমূহ বড় ছোট আকারে বিভিন্ন দিকে ছড়িয়ে পড়লো। তাদের গতিকে ঈশ্বর নিজের দিকে এবং তার নিকটস্থ্য বড় বস্তুর দিকে করে দিলেন। ফলে তারা নিজের চার দিকে পাক খেয়ে ঘুরতে লাগলো। আর ছোট বস্তু সমূহ বড় বস্তুর চারদিকে ঘুরতে গিয়ে অসংখ্য সৌরজগৎ গঠিত হলো। সৌরজগৎ সমূহ তারচেয়ে বড় ছায়াপথের চার দিকে ঘুরতে লাগলো। ছায়াপথের চেয়ে বড় কোন বস্তু জগৎ না থাকায় ছায়াপথ শুধুমাত্র নিজের চারদিকে পাক খেয়ে ঘুরতে লাগলো। এভাবে ঈশ্বর মহাজগৎ গঠন করলেন। এরপর তিনি মহাজগতকে সপ্ত আকাশ ও জমিনে বিভক্ত করে এর নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব গ্রহণ করলেন।মহাজগতের শৃঙ্খলা দেখে আমরা এর নিয়ন্ত্রক ঈশ্বরকে সহজে বুঝতে পারি। কিন্তু বুদ্ধির দৈন্যতার কারণে নাস্তিক ঈশ্বরকে বুঝতে পারে না। সেজন্য তারা বলে ঈশ্বর বলতে কিছু নেই। তারা বলে সব কিছু এমনি এমনি হয়েছে। তাদের কথা অনুযায়ী ঈশ্বরও এমনি এমনি হয়েছেন। তারপর তিনি সব কিছুর নিয়ন্ত্রণভার গ্রহণ করেছেন। মহাজগত নিয়ন্ত্রিত এটা অনুমেয় বিধায়, ঈশ্বর বলতে কিছু নেই এটা বলার কোন সুযোগ নেই। সুতরাং ঈশ্বর বিষয়ক নাস্তিকের ধারণা শতভাগ মিথ্যা।
ঈশ্বর বিষয়ে নাস্তিকগণ মিথ্যা কথা বলে মানুষের মাঝে অহেতুক বিভেদ তৈরী করেছে। তবে মানব সমাজে তাদের কথা কোনকালে গৃহিত হয়নি। সেজন্য তারা চিরকাল স্বল্প সংখ্যকের দলভূক্ত হয়ে আছে। অবশ্য কোনকালেই তারা বিলুপ্ত হয়নি। মুসলিমগণ ঈশ্বরকে আল্লাহ বলে। তবে তারা আল্লাহ সবচেয়ে বড় বা আল্লাহু আকবার কথার দ্বারা ঈশ্বরকে স্বীকার করে। আর কিছু মানুষের ঈশ্বরের মাতা, পিতা, স্ত্রী ও সন্তান থাকার ধারণা মূলত তাদের ভুল ধারণা। কারণ ঈশ্বরের এসব থাকা সম্ভব নয়।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:০৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আরো একটু ভাবলে আপনার দিশা ফিরলেও ফিরতে পারে।
২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:১৫
কামাল১৮ বলেছেন: মহ্ বিশ্বও অসীম।সুধু অসীম না।আলোর গতিতে সম্প্রসারিত হয়।অনেক দিন পর এলেন।
ঈশ্বর বিষয়ে নাসতিকরা কিছুই বলে না।তারা শুধু অবজেক্টিভ প্রমান পেলে মেনে নিবে বলে।এর বেশী কিছু না।আর কোন বিষয়েই আস্তিক আর নাস্তিকদের মাঝে কোন পার্থক্য নাই।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:০৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঈশ্বর অসীম। মহাজগৎ অসীম নয়।
৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:৩৮
শাহ আজিজ বলেছেন: বেশ কিছুকাল ধরে শক্তি মানে মহাশক্তির ব্যাপ্তি নিয়ে ভাবছিলাম । অদ্ভুতভাবে আপনার বর্ণনার সাথে মিলে গেল । এলাকাভিত্তিক ঈশ্বরদের মধ্যে শক্তির মহড়া হয় । কাউকে না কাউকে পরাজিত হতে হয় । এভাবেই চলছে মহা জগত আর তার শক্তিমত্তার খেলা ।
আলাপ চলুক ।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:০৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঈশ্বরের নিকট সব সময় স্বল্প শক্তির বিনাশ ঘটে।
৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:৩৮
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
নাস্তিক বলতে আসলে কেউ নাই।
সব এক্সট্রিমিস্টদের ক্যাচাল।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:০৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: নাস্তিক বলতে কেউ নেই এটা সঠিক নয়। অনেকে ঈশ্বর না থাকা বিষয়ে আমাকে সি্উরিটি দিয়ে কথা বলেছে। তাদের কথা যে শিউর নয় সেটা বলতেই আমার এ পোষ্টের উপস্থাপন।
৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৬:৪৯
কামাল১৮ বলেছেন: @ সত্যপথিক,আপনি যদি আস্তিক হন তবে নাস্তিক আছে।আর আপনি যদি নাস্তিক হন তবে আস্তিক আছে। কেউ নাই বলছেন কিসের ভিত্তিতে।অক্সফোর্ডে নাস্তিকদের কনফারেন্স হয় আর আপনি নাই বলে দিচ্ছেন।বলতে পারেন বাংলাদেশে নাই।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:০৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বাংলাদেশেও নাস্তিক আছে। মুক্তমনা বাংলা ব্লগ তাদের ব্লগ। মুক্তমনা বাংলা ব্লগের প্রতিষ্ঠাতা অভিজিৎ রায় ‘শূণ্য থেকে মহাবিশ্ব’ পুস্তকের মাধ্যমে ঈশ্বর ছাড়া মহাবিশ্ব কিভাবে হয়েছে সেটা বুঝাতে চেষ্টা করেছেন। কিন্তু তিনি যা বুঝাতে চেষ্টা করেছেন আমি সেটা বুঝতে পারিনি। নাস্তিকগণ বলেন ধর্মের কাজে ব্যয় করা সময় মূলত সময়ের অপচয়। এ অপচয় বাদ দিয়ে মানুষ সেই সময় আয়-উৎপাদনে ব্যয় করলে বিশ্ব আরো সমৃদ্ধশালী হবে। কিন্তু ধার্মিক ধর্মে র প্রতি আস্তা না হারাতে পারার কারণে নাস্তিকের উপদেশ গ্রহণ করতে পারে না। তবে এ ক্ষেত্রে ট্রিডিশনাল ধার্মিক বড় রকমের অপরাধী। তাদের ধর্মের প্রতি বিশ্বাস নেই। তথাপি তারা অযথা ধর্মের কাজে সময়, শ্রম ও অর্থ নষ্ট করে। ট্রেডিশনাল ধার্মিকের জন্য আল্লাহ জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তর বরাদ্ধ করেছেন। তথাপি এর াযথা ধর্মের কাজ কেন করে? এরা আসলে ধর্মীয় সুবিধা গ্রহণের জন্য এটা করে।
৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:২৭
নতুন বলেছেন: ছায়াপথের চেয়ে বড় কোন বস্তু জগৎ না থাকায় ছায়াপথ শুধুমাত্র নিজের চারদিকে পাক খেয়ে ঘুরতে লাগলো। এভাবে ঈশ্বর মহাজগৎ গঠন করলেন। এরপর তিনি মহাজগতকে সপ্ত আকাশ ও জমিনে বিভক্ত করে এর নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব গ্রহণ করলেন।মহাজগতের শৃঙ্খলা দেখে আমরা এর নিয়ন্ত্রক ঈশ্বরকে সহজে বুঝতে পারি। কিন্তু বুদ্ধির দৈন্যতার কারণে নাস্তিক ঈশ্বরকে বুঝতে পারে না। সেজন্য তারা বলে ঈশ্বর বলতে কিছু নেই। তারা বলে সব কিছু এমনি এমনি হয়েছে। তাদের কথা অনুযায়ী ঈশ্বরও এমনি এমনি হয়েছেন। তারপর তিনি সব কিছুর নিয়ন্ত্রণভার গ্রহণ করেছেন। মহাজগত নিয়ন্ত্রিত এটা অনুমেয় বিধায়, ঈশ্বর বলতে কিছু নেই এটা বলার কোন সুযোগ নেই। সুতরাং ঈশ্বর বিষয়ক নাস্তিকের ধারণা শতভাগ মিথ্যা।
মহাবিশ্বের সৃস্টির পরে সৃস্টিকর্তা, পৃথিবির উপরে বেশি নজর দিলেন,
* মানুষ পাঠালেন,
*শয়তান সৃস্টিকরলেন.... যার কাজ মানুষকে বিপথে পাঠানো
* মানুষের হিসাব নেবার জন্য ফেরেস্তা নিয়োগ দিলেন
* মানুষকে ঠিক পথে রাখার জন্য নবী/রাসুল বানালেন
* ঐ মানুষদের জন্য গাইডবুক তৌরি করলেন
* ঐ মানুষদের প্রার্থনার জবাব দেন, তাদের সাজা দেন
* ঐ মানুষদের বিচার করবেন
* তাদের কি কি সাজা দেবেন কিকি সুবিধা দেবেন সেটাও ঠিক করেছেন
* প্রতিটা বেহেস্থবাশীর জন্য বিশাল সুবিধা, বিশাল বাড়ী ঘর, দুনিয়াতে নিষেধ জিনিস বেহেস্থে বৈধ,,,,
আপনার অসীম সৃস্টিকর্তা দুনিয়ার মানুষ নিয়ে খুব বেশি ব্যাস্ত বলে মনে হচ্ছে না ?
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:৫১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঈশ্বর প্রাণ সৃষ্টি করে তাদের সাফল্যের জন্য জিকিরের আদেশ দিলেন। সবার জিকিরের বিবরণ তিনি লিখলেন। একটা নির্দিষ্ট সময় পার হওয়ার পর যাদের জিকিরে তিনি সবচেয়ে বেশী সন্তুষ্ট হলেন এবং যাদের জিকিরে তিনি সবচেয়ে বেশী অসন্তুষ্ট হলেন তাদেরকে তিনি মানুষ বানালেন। যাদের জিকিরে তিনি তারচেয়ে কম সন্তুষ্ট ও অসন্তুষ্ট হলেন তাদেরকে তিনি জিন বানালেন। অন্যদেরকে তিনি জিকিরের ফল অনুযায়ী আঠার হাজার মাখলুকাতে ভাগ করে দিলেন। জিকির ফলে যাদের উপর তিনি সন্তুষ্ট হলেন তাদের ভাগ্যে তিনি জান্নাত লিখলেন এবং যাদের প্রতি তিনি অসন্তুষ্ট হলেন তাদের ভাগ্যে তিনি জাহান্নাম লিখলেন। মানুষ ও জিনের জন্য তিনি ইবাদতের বিধান দিলেন। সেই বিধানে ইবাদত করে যারা উত্তীর্ণ হবে তাদের জন্য জান্নাত বরাদ্ধ। যারা উত্তীর্ণ হবে না তারা জাহান্নামে গেলেও শাস্তি ভোগের পর জান্নাতে যাবে, যদি তাদের ভাগ্যে স্থায়ী জাহান্নাম লেখা না হয়ে থাকে। যাদের ভাগ্যে স্থায়ী জাহান্নাম লেখা হয়েছে তারা কাফির অবস্থায় মৃত্যূ বরণ করবে। তাদের এ দূর্ভাগ্যের কারণ জন্ম পূর্বের জিকিরের ফল। আল্লাহর সৃষ্টির মধ্যে বুদ্ধিমাণ প্রাণী হলো মানুষ ও জিন। সেজন্য আল্লাহর সকল কর্মযজ্ঞ এ মানুষকে ঘিরেই। একজন মানুষ দশটা পৃথিবীর সমান জায়গা পাবে জান্নাতে। সেজন্য মানুষের পরীক্ষার স্থান পৃথিবী ক্ষুদ্রতম হলেও তার চিরস্থায়ী বাসস্থান অনেক বড়। একএকটা মানুষ একটা করে সৌরজগতের মালিক হবে। আর সেজন্যই মহাজগৎ এমন বড়।
৭| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৫
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আল্লাহ এক এটা নিয়ে যাদের সন্দেহ আছে তাদের হাজারটা উদাহরণ দিলেও তারা অন্ধ থাকবে। আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যারা আল্লাহকে সঠিক ভাবে বুঝতে পারবে সেটা তাদের সৌভাগ্যের কারণ হবে। আর যারা আল্লাহকে সঠিকভাবে বুঝতে পারবে না সেটা তাদের চরম বিপদের কারণ হবে।
৮| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৫:০১
রাজীব নুর বলেছেন: অনেকে নামাম রোজা না করে, আল্লাহকে না মেনে দিব্যি বেঁচে আছে।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: নামাজ-রোজা না করে, আল্লাহকে না মেনে কেউ পৃথিবীতে বেঁচে থাকবে না, সুখে থাকবে না এমন কথা কেউ বলেনি। ঈশ্বর মানুষের কাজের হিসাব নিবেন শেষ বিচারে। তখন ঈশ্বরকে অমান্য করার ফল ভালো হবে না।
৯| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৫
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: ঈশ্বর প্রাণ সৃষ্টি করে তাদের সাফল্যের জন্য জিকিরের আদেশ দিলেন। সবার জিকিরের বিবরণ তিনি লিখলেন। একটা নির্দিষ্ট সময় পার হওয়ার পর যাদের জিকিরে তিনি সবচেয়ে বেশী সন্তুষ্ট হলেন এবং যাদের জিকিরে তিনি সবচেয়ে বেশী অসন্তুষ্ট হলেন তাদেরকে তিনি মানুষ বানালেন। যাদের জিকিরে তিনি তারচেয়ে কম সন্তুষ্ট ও অসন্তুষ্ট হলেন তাদেরকে তিনি জিন বানালেন। অন্যদেরকে তিনি জিকিরের ফল অনুযায়ী আঠার হাজার মাখলুকাতে ভাগ করে দিলেন। জিকির ফলে যাদের উপর তিনি সন্তুষ্ট হলেন তাদের ভাগ্যে তিনি জান্নাত লিখলেন এবং যাদের প্রতি তিনি অসন্তুষ্ট হলেন তাদের ভাগ্যে তিনি জাহান্নাম লিখলেন। মানুষ ও জিনের জন্য তিনি ইবাদতের বিধান দিলেন। সেই বিধানে ইবাদত করে যারা উত্তীর্ণ হবে তাদের জন্য জান্নাত বরাদ্ধ। যারা উত্তীর্ণ হবে না তারা জাহান্নামে গেলেও শাস্তি ভোগের পর জান্নাতে যাবে, যদি তাদের ভাগ্যে স্থায়ী জাহান্নাম লেখা না হয়ে থাকে। যাদের ভাগ্যে স্থায়ী জাহান্নাম লেখা হয়েছে তারা কাফির অবস্থায় মৃত্যূ বরণ করবে। তাদের এ দূর্ভাগ্যের কারণ জন্ম পূর্বের জিকিরের ফল। আল্লাহর সৃষ্টির মধ্যে বুদ্ধিমাণ প্রাণী হলো মানুষ ও জিন। সেজন্য আল্লাহর সকল কর্মযজ্ঞ এ মানুষকে ঘিরেই। একজন মানুষ দশটা পৃথিবীর সমান জায়গা পাবে জান্নাতে। সেজন্য মানুষের পরীক্ষার স্থান পৃথিবী ক্ষুদ্রতম হলেও তার চিরস্থায়ী বাসস্থান অনেক বড়। একএকটা মানুষ একটা করে সৌরজগতের মালিক হবে। আর সেজন্যই মহাজগৎ এমন বড়।
এমন আজগুবি কথা কোথায় পেলেন?
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি এসব কোথায় পেলাম সেটা উল্লেখ করতে গেলে আলোচনা অনেক বড় হয়ে যাবে।
১০| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩২
নতুন বলেছেন: আপনি বলেছেন যে মহাবিশ্ব সৃস্টির পরে সকল প্রানী/বস্তুকে সৃস্টিকর্তা জিকির করতে বলেছেন!
সেখান থেকে লিস্টি করেছেন ক্রম তৌরি করেছেন!!
সেই ক্রমানুযায়ী মানুষ বা অন্য প্রানীকে সৃস্টি করেছেন!!!
সেই ক্রমানুযায়ী কারা বেহেস্তে যাবে দোজোগে যাবে ঠিক করেছেন....
এই সব ভাবনার যখন করছেন তখন আমি আর কথা বাড়াবোনা।
ধর্মের এই আফিমের আসক্তি কাটাকে হলে যেই যৌক্তিক ভাবনা দরকার এটা সবার ভেতরে গড়ে উঠে না।
আপনারা দেখেন সৃস্টিকর্তা পরম দায়ালূ/মানুষকে ভালোবাসে আমি দেখি ৫০ লক্ষ শিশু মারা যায় প্রতিবছর কিন্তু সৃস্টিকর্তা কিছুই করেনা। এক বাবা মায়ের কাছে সন্তান হারানোর চেয়ে কস্টকর কিছু হতে পারেনা। কিন্তু পরম দয়ালু সৃস্টিকতা ৬ দিনের শিশুকে মৃত্যু দিয়ে তার ফেরেস্তা পাঠান। অনেক শিশূ পানিতে পড়ে মারা যায়। অনেক কস্ট পায় শিশুটি.... সৃস্টিকর্তার ২ ফেরেস্তা দুই কাথে বসে থাকে কিন্তু কিছুই করেনা, আরেক ফেরেস্তা এসে শুধুই রুহটা নিয়ে যায়।
অন্ধবিশ্বাসীরা এই সব ঘটনাতেও সৃস্টিকতার মহিমা দেখে.... শুধু আমিই হয়তো এইসব কাজের কোন মহিমা পাইনা।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:০৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সৃষ্টিকর্তা সবার জন্য দয়ালু হলে জাহান্নাম আছে কোন কারণে? আর সবার সব জিজ্ঞাসার জবাব প্রদানের জন্য সৃষ্টিকর্তা পঞ্চাশ হাজার বছর সময় নিবেন। আমাদের এখন কাজ সৃষ্টিকর্তার বিধান মত জীবন যাপন করে তাঁর ক্রোধ থেকে আত্মরক্ষা করা। আমরা তাঁর ভয়ে ভীত। আমরা আমাদের কাজের কি হিসাব দেব এটা নিয়ে চিন্তিত। সৃষ্টিকর্তার কাজের হিসাব আমাদের দরকার নেই।
১১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:২৮
নতুন বলেছেন: ধর্মের এই আফিমের আসক্তি কাটাকে হলে যেই যৌক্তিক ভাবনা দরকার এটা সবার ভেতরে গড়ে উঠে না।
এই জন্ন্যই কবি বলেছিলেন
ইশ্বর বড় শেয়ানা তোমাকে দেয় চৌদ্দ আনা আর আমাকে দেয় দেড় আনা।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:৪৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যে যৌক্তিক ভাবনা চিরস্থায়ী জাহান্নামের রাস্তা তৈরী করে আমাদের সে ভাবনার দরকার নেই। আমরা জান্নাতের পথের ভাবনা ভাবতে চাই। এটাকে কে কিভাবে সংজ্ঞায়িত করলো তা’ ভাববার মত সময় আমাদের নেই। আমাদের হাতে পরকাল হাসিলের জন্য স্বল্প সময় রয়েছে। আমরা সেই সময়টা কাজে লাগাতে চাই।
১২| ০১ লা মে, ২০২৩ সকাল ১১:১১
নতুন বলেছেন: এই ভয়কেই পুজি করে ধর্ম।
সুবিধাবাদিরা রিক্স নিতে চান না।
০১ লা মে, ২০২৩ সকাল ১১:৪৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অনন্তকাল জাহান্নামে বসবাসের রিক্স কোন মুমিন নিতে পারে না, ওটা কাফেরের কাজ। আর আপনি কাফের হলে আপনার মেয়ের নাম জান্নাত কেন?
১৩| ০১ লা মে, ২০২৩ সকাল ১১:৫১
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: অনন্তকাল জাহান্নামে বসবাসের রিক্স কোন মুমিন নিতে পারে না, ওটা কাফেরের কাজ। আর আপনি কাফের হলে আপনার মেয়ের নাম জান্নাত কেন?
আমি ধর্মে বিশ্বাস করিনা কিন্তু শারমিন করে তাই।
০১ লা মে, ২০২৩ দুপুর ১২:০২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ধর্মে বিশ্বাস করা খুব সহজ সেজন্য ভাবী সেটা করেন। আপনি সহজ পথ ছেড়ে জটিল পথে আছেন। আপনার চিন্তার দৈন্যতা আপনাকে সহজ পথ ছেড়ে জটিল পথে ঠেলে দিয়েছে। আপনার ধর্মে বিশ্বাস না থাকলে মেয়ের জন্য দোয়া চাইলেন কোন কারণে? আসলে ধর্ম খুব সমৃদ্ধ। কেউ এটাকে ছেড়ে যেতে চাইলেও এটা তাকে পিছন থেকে টেনে ধরে। ইসলাম সব দিক থেকে রিচ। এর রয়েছে বিশাল জ্ঞান ভান্ডার। যারা সে জ্ঞান ভান্ডারের সন্ধান পায়নি তারাই ইসলাম বিষয়ে বাজে বকে। এটা তাদের দূভ্যাগ্য। যাদের জ্ঞান খুব সামান্য তাদেরকেও ভালো মুসলিম হতে দেখা যায়। যারা মুসলিম নয় ইসলাম বিষয়ে তাদের জ্ঞান তবে মনে হয় মোটেই নেই।
১৪| ০১ লা মে, ২০২৩ দুপুর ১:৫৯
নতুন বলেছেন: আপনার ধর্মে বিশ্বাস না থাকলে মেয়ের জন্য দোয়া চাইলেন কোন কারণে?
আমি চেয়েছি " আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে..." বেহেস্ত চাইনি...
০১ লা মে, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: দোয়া করবেন আমার ডানা যেন থাকে দুধে ভাতে - দোয়া কথাটা ধর্মীয়। আপনার হিসাব অনুযায়ী কামানা বললে কথাটা শুদ্ধ হতো।
১৫| ০১ লা মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৪
নতুন বলেছেন: ঠিক আছে আর্শিবাদ কামনা করবো।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৪
শেরজা তপন বলেছেন: ভাইরে আপনার ভাবনা-চিন্তা নিয়ে আমার বেদিশা অবস্থা!!!!