নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আল্লাহ কেমন করে হলেন?

২৩ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৮



সূরাঃ ২১ আম্বিয়া, ৩০ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩০। যারা কুফুরী করে তারা কি ভেবে দেখে না যে, আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী মিশেছিল ওতপ্রতভাবে। অতঃপর আমি উভয়কে পৃথক করে দিয়েছি। আর প্রাণবান সব কিছু সৃষ্টি করেছি পানি হতে। তথাপি কি তারা ঈমান আনবে না?

* মহাজগতের শুরুতে শক্তি সমূহ ওতপ্রতভাবে মিশে সর্বশক্তিমান আল্লাহ হলেন এবং তখন বস্তু সমূহ ওতপ্রতভাবে মিশে ছিলো।তখন সর্বশক্তিমান বস্তু সমূহকে আসমান ও জমিনে আলাদা করে দিলেন।তারপর তিনি বিদ্যমাণ পানি থেকে প্রাণবান সকল কিছু সৃষ্টি করলেন।

বস্তু সমূহ ওতপ্রতভাবে মিশে থাকায় তাদের আলাদা অস্ত্বিত্ব ছিলো না।সর্বশক্তিমান তাদেরকে আলাদা করে আলাদা অস্তিত্ব প্রদান করায় তিনি তাদের সৃষ্টিকর্তা হলেন। তিনি পানিকে আলাদা অস্তিত্বে এনে পানি থেকে সকল প্রাণী সৃষ্টি করলেন।

বস্তু সমূহ ওতপ্রতভাবে মিশার কারণ বস্তু নিকটস্থ্য বস্তুর দিকে ধাবিত হয়। নিকটস্থ্য বস্তুর দিকে ধাবিত হতে হতে সকল বস্তু ওতপ্রতভাবে একত্রিত হয়ে গিয়েছিলো। তারপর সর্বশক্তিমান তাঁর শক্তির প্রভাবে সকল বস্তুর আলাদা অস্তিত্ব প্রদান করলেন। বস্তুর দেহ আছে তাই তারা একত্রে মিশে ওতপ্রতভাবে জড়িয়েগেল। কিন্তু দেহহীন শক্তি কিভাবে ওতপ্রতভাবে মিশে গেল?

সূরাঃ ৫৫ রাহমান, ২৬ নং ও ২৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬। তাতে সব বিলিন হয়
২৭। আর বাকী থাকে তোমার প্রতিপালকের সত্তা, যিনি মহিমাময়, মহানুভব।

* শক্তির গতি বেশী থাকায় পদার্থের আগে শক্তির যাত্রা শুরু হয়েছিল। সে ক্ষেত্রে শক্তিপেল এক অসীম শূণ্য স্থান। দেহহীন শক্তি সেই অসীম শূণ্যস্থানে বিলিন হয়ে ওতপ্রতভাবে মিশে অসীম সর্বশক্তিমান। তারপর তিনি বস্তু সমূহের ওতপ্রতভাবে মিশা অবস্থা দেখলেন।

সূরাঃ ১১২ ইখলাস, ৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪। আর তাঁর সমতুল্য কেউ নেই।

সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫৫। আল্লাহ, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই।তিনি চিরঞ্জীব চির বিদ্যমাণ।তাঁকে তন্দ্রা অথবা নিদ্রা স্পর্শ করে না।আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে সমস্তই তাঁর।কে সে যে তাঁর অনুমতি ছাড়া তাঁর নিকট সুপারিশ করবে? তাঁর সামনে পিছনে যা কিছু আছে তা’ তিনি জানেন।তাঁর ইচ্ছা ছাড়া তাঁর জ্ঞানের কিছুই কেউ আয়ত্ব করতে পারে না।তাঁর ‘কুরসী’ আকাশ ও পৃথিবী জুড়ে বিস্তৃত।এ দু’টির হেফাজত তাঁকে ক্লান্ত করে না।আর তিনি পরম উচ্চ-মহিয়ান।

* ওতপ্রতভাবে মিশে থাকা বস্তু সমূহ সর্বশক্তিমান আল্লাহর সমতুল্য হতে পারেনি কারণ তাদের প্রাণ ছিলো না। কিন্তু সর্বশক্তিমান জীবন্ত ছিলেন। সেজন্য তিনি ছিলেন যোগ্যতম। যোগ্যতমের জয় হিসাবে তিনি হয়ে গেলেন বস্তু সমূহের মালিক। মালিকানা সত্ত্বে সর্বশক্তিমান বস্তুতে শক্তির প্রয়োগে মহাজগৎ সাজিয়ে তুললেন এবং এর নিয়ন্ত্রণ দায়িত্ব পালন করছেন। এখন মহাজগতে তাঁর ইচ্ছার বাইরে কিছুই হয় না।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৩

রাজীব নুর বলেছেন: আল্লাহ্‌ নিজে একটা বই লিখেছেন। নিজের বইতে নিজেই নিজের গুণগান গেয়েছেন।

২৩ শে জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তাতে আমি কোন সমস্যা দেখতে পাচ্ছি না।

২| ২৩ শে জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৪

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:



আপনি আপনার Near Death Experience ' নিয়ে বই লিখবেন নাকি?

২৩ শে জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এ বিষয়ে আপনার নিকট থেকে প্রথম জানলাম। উইকিতে এ সংক্রান্ত কিছু তথ্য দেখলাম। তবে এটি বই লিখার মত বিষয় মনে হয়নি।

৩| ২৩ শে জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৩

কামাল১৮ বলেছেন: একসাথে মিসে ছিলো আমি দেখি নাই।আপনি দেখেছেন?সব কিছু তার ইচ্ছায় হলে আমাকে আগুনে পোড়াবে কেনো।

২৩ শে জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন:



আল্লাহ কিভাবে সকল সৃষ্টির তাকদীর বা ভাগ্য লিখলেন?

সূরাঃ ৮৭ আলা, ৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩। যিনি তাকদীর নির্ধারণ করেছেন, তারপর হেদায়াত প্রদান করেছেন।

* সৃষ্টির তাকদীর নির্ধারণ করা ছিল সৃষ্টির জন্য আল্লাহর প্রথম কাজ।

সূরাঃ ৯৫ তীন, ৮ নং আয়াতের অনুবাদ-
৮। আল্লাহ কি বিচারকদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ট বিচারক নন?

* তাকদীর নির্ধারণের ক্ষেত্রে আল্লাহ সকল সৃষ্টির প্রত্যেক সদস্যের ক্ষেত্রে ন্যায়পরায়ন ছিলেন।

সূরাঃ ২১ আম্বিয়া, ১০৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৫। যিকিরের পর আমি কিতাব লিখে দিয়েছি, যেন আমার সালেহ বান্দাগণ পৃথিবীর অধিকারী হয়।

* তাকদীরের কিতাব লেখা হয়েছে যিকিরের পর।

সূরাঃ ৭২ জিন, ১৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৭। যা দ্বারা আমরা তাদেরকে পরীক্ষা করতাম। যে তার রবের যিকির হতে বিমুখ হয় তিনি তাকে প্রবেশ করাবেন দুঃসহ আযাবে।

* সৃষ্টির জন্য আল্লাহর প্রথম কাজ তাকদীর নির্ধারনের জন্য বান্দার জন্য আল্লাহর নির্ধারিত প্রথম কাজ ছিলো যিকির। এতে যারা বিমুখ হবে তাদের জন্য আল্লাহ আযাব প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলেন। আর যারা এতে আল্লাহকে সন্তুষ্ট করতে সক্ষম হবে আল্লাহ তাদেরকে তাঁর নেয়ামত প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলেন।

সূরাঃ ২২ হাজ্জ্ব, ৭০ নং আয়াতের অনুবাদ-
৭০। তুমি কি জাননা যে আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে আল্লাহ তা’ জানেন? এসব এক কিতাবে আছে। এটা আল্লাহর নিকট সহজ।

সূরাঃ ৬ আনআম, ৩৮ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩৮। ভূ-পৃষ্ঠে চলমান প্রতিটি জীব এবং বায়ূ মন্ডলে ডানার সাহায্যে উড়ন্ত প্রতিটি পাখিই তোমাদের ন্যায় এক একটি জাতি। আমি কিতাবে কোন জিনিসের কোন বিষয় বাদ রাখিনি। তারপর তাদের সবাইকে তাদের প্রতিপালকের কাছে একত্রিত করা হবে।

* আল্লাহ সৃষ্টিকে যিকিরের দায়িত্ব প্রদান করে কে কিভাবে এ দায়িত্ব পালন করছে তা’ কিতাবে লিপিবদ্ধ করতে থাকলেন। এ ক্ষেত্রে তিনি কিতাবে কোন জিনিসের কোন বিষয় বাদ রাখেননি। তারপর কিতাবের বিবরণ অনুযায়ী আল্লাহ প্রত্যেক সৃষ্টির ভাগ্য নির্ধারণ করে দিলেন। ভাগ্য বরাদ্ধ সাপেক্ষ্যে আল্লাহ তাঁর সকল সৃষ্টিকে আঠার হাজার মাখলুকাতে বিভক্ত করে দিলেন। এরমধ্যে যারা সবচেয়ে বেশীভাগ্যবান এবং যারা সবচেয়ে বেশী হতভাগ্য তারা মানুষ হলো। মানুষের মধ্যে যারা জান্নাতি তারা আশরাফুল মাখলুকাত এবং যারা জাহান্নামী তারা আল্লাহর সবচেয়ে নিকৃষ্ট সৃষ্টি।

সূরাঃ ৫৩ নাজম, ৩৮ নং ও ৩৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩৮। ওটা এই যে কোন বহনকারী অপরের বোঝা বহন করবে না।
৩৯। আর এই যে মানুষ যা করে তাই সে পায়।

* কারো মন্দ ভাগ্যের দায় আল্লাহর নয়। আল্লাহ জোর করে কোন মন্দভাগ্য কারো উপর চাপিয়ে দেননি। প্রত্যেকে নিজেই নিজের অর্জীত মন্দ ভাগ্যের বোঝা বহন করে। আর মানুষের জন্য নির্ধারিত সব কিছুই তার কর্মফল।

কেউ যে ভাগ্য নিয়ে জন্মগ্রহণ করেছে সেটা তার পূর্বকাজের ফল। যেমন সে কারো সন্তান, সে নারী অথবা পুরুষ, সে দেখতে যেমন হয়েছে সেটা এসব তার পরকাজের ফল নয়। পরকাজের ফল অনুযায়ী ভাগ্যের দ্বিতীয় অংশ নির্ধারিত হয়েছে। যা দোয়ায় পরিবর্তন যোগ্য। সুতরাং ভাগ্যের দু’টি অংশের প্রথমটি পরিবর্তন অযোগ্য, কিন্তু এর পরের অংশ পরিবর্তন যোগ্য। তো পরিবর্তন যোগ্য ভাগ্যের পরিবর্তন যেন কারো পক্ষ্যে থাকে সেজন্য সবার চেষ্টা থাকতে হবে।

৪| ২৩ শে জুন, ২০২৩ রাত ৮:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: তাতে আমি কোন সমস্যা দেখতে পাচ্ছি না।

আমি একটা বই লিখব। এবং আমার লেখা বইতে আমি নিজের গুণগান করবো। মানে গায়ে মানে না আপনে মোড়ল টাইপ ব্যাপার আর কি!!

২৩ শে জুন, ২০২৩ রাত ৯:১৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার বই পাঠক যদি পড়ে তাতে সমস্যা কি? আল্লাহর বইতো সর্বাধিক পঠিত।

৫| ২৪ শে জুন, ২০২৩ সকাল ৭:৫৯

শার্দূল ২২ বলেছেন: সালাম নিবেন ভাইয়া, আপনি সুরা আম্বিয়ার আয়াত গুলোর সঠিক অনুবাদ করেননি। উত্তেজিত না হয়ে আমার কথা শুনুন এবং বিবেচনা করুন, আপনি আমি দুজনি আল্লাহকে ভালোবাসি বিশ্বাস করি,আমরা দুইজনেই চাই আল্লাহ এবং তার সৃষ্টি রহস্য সঠিক ভাবে বুঝে এবং তা মানুষের মাঝে তুলে ধরতে যারা আল্লাহকে বুঝতে চায়না। সুতরাং আমাকে ধর্য্য সাথে পড়বেন এবং জবাব দিবেন আশা রাখি।

প্রথমত আপনি অবশ্যই জানেন কোরাণের সুরার নাম এবং দাড়ি কমা এসব কিছুই আল্লাহ দেননি। এসব মানুষ যখন কোরাণ লিপিবদ্ধ করেন এবং মনে রাখার সুবিধার জন্য নাম দাড়ি কমা দেয়। সুরা আম্বিয়া আয়াত ৩০ ,৩১,৩২ এটা পুরো একটা বিষয়কে তুলে ধরেছে। সামাওয়াত শব্দের শাব্দিক অর্থ এখানে বোঝানো হয়নি, আল্লাহর মহাজগতকে হাশর ময়দানের. জন্য সাজিয়ে রেখেছেন। আরশ, আরাফ, বারজাক, সামাওয়াত এবং বেহেস্ত দোযখ। এসব ভিন্ন ভিন্ণ রাজ্য বা জোন। বা সীমানা। সেই সুত্রে সামাওয়াত হলো আমাদের মহাবিশ্ব, আরদ হলো এই মহাবিশ্বে একটা মাত্রই ভুমি সেটা আমাদের ভুমি। ভুমি তাকে বলে যেখানে ভুমিষ্ট হবার মত অবস্থা থাকে, যা আর কোন গ্রহতে আমাদের জানামত এখনো নাই।

এখন অন্য সবার মত আমরা যদি মনে করি আল্লাহ সম্প্রসারিত করেছেন বলে যা বুঝিয়েছেন তা হলো অনেকটা বিগব্যঙের মত সেটা ভুল ব্যখ্যা হবে। দেখুন আয়াতে আল্লাহ কি বলছে তোমরা কি ভেবে দেখনা? তার মানে আল্লাহ এখন যা বলবেন তা আমাদের ভাবনার মধ্যে।চাইলে তা আমরা জানতে পারবো,আমাদের জানার মধ্যে, আমাদের ভাবনার বাইরে না। ঐ সময়ে বিগ ব্যঙ তো দুর মুরুভুমিতে পানির ব্যঙও কেউ দেখেনি। সুতরাং আল্লাহ এমন কথা বুঝাননি যে উনি মহা জগত সম্প্রসারিত করেছেন।

আয়াতের সারমর্ম দেখেন- সম্প্রসারিত, পাহাড় ,পানি, জ্ঞানি জোড়ায় সৃষ্টি। ধারাবাহিকতা মনে রাখেন..

এই সম্প্রসারিত বলতে আল্লাহ বুঝিয়েছেন আমাদের জমিন কে। আমাদের ভুমি আগে এক সাথে ছিলো। যেমন আমেরিকা মহাদেশ লাগানো ছিলো আফ্রিকার সাথে, আরব এশিয়া অষ্ট্রলিয়া ছিলো একসাথে লাগানো। আল্লাহ এগুলোকে আলাদা আলাদা করে মহাদেশ বানিয়েছেন, ওল্ড ম্যাপ দেখতে পারেন। এই মহাদেশের পরেই বলছেন তিনি পাহাড় সৃ্ষ্টি করেছেন। আমরা জানি পাহাড় কিভাবে হয়। ভুমির নিচে প্ল্যাট গুলো একটা আরেকটাকে ধাক্কা দিতে দিতে জয়েন্টের ভুমি উপরের দিকে উঠে এসে পাহাড় তৈরী হয়। (আমি সংক্ষেপে সহজ ভাষায় বলছি ) এই পাহাড় কেন তৈরী করেছে? পানির জন্য। আমরা জানি মেঘ তৈরী হয়ে পৃথিবীর বিষুব রেখা ধরে ঘুরতে থাকে। এই জন্য সারা পৃথিবীতে মেজর পাহাড় গুলো আল্লাহ নর্থ টু সাউথ লম্বা করে বসিয়েছেন যেন মেঘ গুলো এক রেখায় না থেকে পৃথিবী জুড়ে ছড়িয়ে যায়। পানির ব্যবস্থা হয়ে গেলো। এবার সৃ্ষ্টি সব কিছু পানি থেকে গাছপালা থেকে শুরু করে প্রানী তিনি সৃ্স্টি করেছেন জোড়ায় জোড়ায়, এটা আবার জামাই বউ না কিন্তু, এটা হলো ডিএনএ ডাবল হ্যলিক্স। আল্লাহর সব কিছু ডিএনএ থেকে তৈরী। যেটা দেখতে অনেকটা জোড়া লাগানো দুটো আকাবাকা রেললাইন মত।

আবার আসবো এখানে...

২৪ শে জুন, ২০২৩ সকাল ১০:৩৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআন বিভিন্ন জন বিভিন্ন রকম বুঝে, এ নিয়ে ঝগড়া ঝামেলার দরকার নেই। আমি অনুবাদ করেছি অনেকের অনুবাদের সাথে মিলিয়ে। যাতে যুক্ত আছেন দেশের শীর্ষ আলেমগণ। তাদের অনুবাদ বাদ দিয়ে আমি আপনার অনুবাদ নেব কেন?

৬| ২৪ শে জুন, ২০২৩ সকাল ১১:০৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: কতদিন ধরেই তো দেখতেছি আল্লাহর অস্তিত্ব নিয়ে পোস্ট করতেছেন, তো এখনো কি আল্লাহর অস্তিত্ব প্রমাণ করতে পারেন নি?
ওই বই নিয়ে আরও বেশি করে গবেষণা করতে থাকেন, একদিন আল্লাহর অস্তিত্বের প্রমাণ পেয়ে যাবেন।

আর আমি আপাদত আদি গ্রন্থ বাইবেল নিয়ে গবেষণা করতেছি।

২৪ শে জুন, ২০২৩ সকাল ১১:৩৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহর অস্তিত্বের আসলে কি প্রমাণ পেলাম আমি সেই বিষয়ে পোষ্ট দেই। আপনি আমার পোষ্ট বুঝার চেষ্টা করেন না বিধায় তা’ বুঝতে পারেন না।

৭| ২৪ শে জুন, ২০২৩ সকাল ১১:২৬

রানার ব্লগ বলেছেন: আমার একটা প্রশ্ন আছে । এই যে বলা হয় এক সময় মানুষের উচ্চতা বিশ বা ত্রিশ ফুট ছিলো তাদের ফসিল গুলা কই ? বড় বড় ডাইনোসরের ফসিল পাইলাম সেই সব মানুষের ফসিল গুলা কই গেলো ?

২৪ শে জুন, ২০২৩ সকাল ১১:৪২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মানুষের উচ্চতা বিষয়ক কথা কি কোরআনে আছে? যদি এমন কথা কোরআনে না থাকে শুধু হাদিসে থাকে তাহলে এ বিষয়ে চিন্তা করে মাথা নষ্ট করার দরকার নাই। কারণ কতিথ আছে যে, রাসূলের (সা) নামে অনেক হাদিস বানানো হয়েছে। আর মানুষের উচ্চতার বিষয়টি মুসলিমদের মৌলিক ঈমানের কোন অংশ নয়। সুতরাং এ তথ্য সঠিক না হলেও কোন সমস্যা নাই।

৮| ২৪ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ১:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: কোনো চিত্রকর কি কখনও আল্লাহর ছবি এঁকেছেন?

২৪ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ এখনো আকার ধারণ করেননি। সুতরাং তাঁর ছবি আঁকা সম্ভব নয়।

৯| ২৪ শে জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১২

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আল্লাহ এখনো আকার ধারণ করেননি। সুতরাং তাঁর ছবি আঁকা সম্ভব নয়।

বাতাসেরও আকার নেই, কিন্তু বাতাস বেলুনে ভরা যায়, তাই আপনি আল্লাহকেও একটা বেলুনে ভরে আমার কাছে পাঠিয়ে দিন, আমি তার সাথে কথা বলে দেখুমনে এইডা সত্য আল্লা কি না।

শুনতে পাই জিনেরও নাকি কোন আকার নেই, কিন্তু জিনকে অনেকেই বোতল বন্দি করে রাখার ঘটনা শুনতে পাই। তাহলে আপনি কেন এখনো আল্লাহক বোতল বন্দি করতে পারেন নি?


২৪ শে জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জ্যাক! আল্লাহ বিষয়ে আপনি একজন অজ্ঞ লোক। সুতরাং এ বিষয়ে আপনার বরং কথা না বলাই ভালো। আল্লাহর বিষয়ে যাদের জ্ঞান আছে আমি মূলত তাদের উদ্দেশ্যে পোষ্টাট উপস্থাপন করেছি। সামু মূলত বাংলা ভাষার ব্লগ। এ ভাষার লোকদের অধিকাংশ আল্লাহ বিশ্বাসী। সুতরাং সামুতে আল্লাহ সংক্রান্ত পোষ্ট প্রদান খুব প্রাসঙ্গিক। যারা আল্লাহ বিশ্বাসী নয় তারা আল্লাহ বিশ্বাসীদের মনে আঘাত দিয়ে সামুতে কথা বলা উচিৎ নয় বলে আমি মনে করি। আল্লাহকে নিয়ে তামাসা করলে আল্লাহ বিশ্বাসীদের মনে কষ্ট না লাগার কথা নয়।

১০| ২৪ শে জুন, ২০২৩ রাত ৮:৫৮

জ্যাকেল বলেছেন: আপনার চিন্তাধারা বড়ই উদ্ভট। এইগুলো কমন সেন্স এর সাথে যায় না। আল্লাহ আবার হবেন কেমন করে? আল্লাহর কোন শুরু নেই, শেষ নেই, তিনি অসীম, বড়, গ্রেইট। তার কোন তুলনা নেই, যতই চেস্টা করেন, আল্লাহকে আপনি অনুধাবন করতে সক্ষম হবেন না তাই এই চেস্টা বাদ দেন।
সামান্য একটা অংক মেলাতে পারেনি মানুষ আর কি করে মহাবিশ্বের পালনকর্তার হিসাব মিলাবে?

যেমন ১/০ ভাগ করে দেখান যদি পারেন।

২৪ শে জুন, ২০২৩ রাত ১০:৪৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এ পোষ্টে আমি আল্লাহর কথা যেমন বুঝেছি সেটাই উপস্থাপন করেছি। এ পোষ্ট আমি পেস বুকের অনেক গুলো বড় গ্রুপে পোষ্ট করেছি। সেই সব গ্রুপে এ পোষ্ট এপ্রুভ হয়েছে। কেউ আমার কথার বিরোধীতা করছে না।

১১| ২৪ শে জুন, ২০২৩ রাত ১০:২৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: হায়রে মশাই, আমি এখানে মোটেও তামাশা করতেছি না, আমি তো সিম্পল সাধারণ জ্ঞানের প্রশ্নই করছি। তাছাড়া এই ব্লগের আল্লা বিশ্বাসিরাও আপনার কোন যুক্তির সাথে একমত না, আপনার আল্লা বিষয়ক সবগুলো পোস্টের কমেন্ট তার'ই প্রমাণ বহন করে।

;)



যাই হোক আপনি পোস্ট চালায়া যান, একদিন হয়তো মানুষ আপনার ম্যাজিক্যাল এক্সপ্ল্যানাশন বুঝতে পারবে।

২৪ শে জুন, ২০২৩ রাত ১০:৫৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ বিশ্বাসীদের সবাই আমার কথা বুঝবে ঘটনা এমন নয়। তবে তারা আল্লাহকে নিয়ে অন্তত তামাসা করে না। আর একদিন কেন বলছেন, এখনো অসংখ্য লোক আমার কথা বুঝতে পারছে। ফেসবুকের বড় বড় গ্রুপ গুলোতে আমার পোষ্ট প্রতিনিয়ত অল্প সময়ে এপ্রুভ হয়। আর তাতে হাজার হাজার লাইক পড়ে। ব্লগে তো মোটে হাজার হাজার লোক আসেই না। তবে ব্লগ হোক আর ফেসবুক হোক আগের মত মুমিনদেরকে অন্ধবিশ্বাসী বলা এখন আর নজরে আসে না। অন্তত তারা বুঝতে পেরেছে যে মুমিনদের বিশ্বাস আসলে অন্ধ বিশ্বাস নয়।

১২| ২৪ শে জুন, ২০২৩ রাত ১১:১১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: হায়রে!! আপনি হচ্ছেন একজন সম্মানিত ব্লগার, ফেসবুকের এসব ম্যাঙ্গ পিপলদে'র কলরব দেখে নিজেকে জাজ করতে যাবেন না।

আর আপনার প্রতি অনুরোধ দয়া করে, বাচ্চাদের এসব ম্যাজিক্যাল ব্যাখ্যা ট্যাখ্যা শুনিয়ে ওদের মাথাডা নষ্ট কইরেন না, ওদের একটু ওদের মত খাকতে দিন।



ভালো থাকবেন।

২৪ শে জুন, ২০২৩ রাত ১১:২৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন:


তাদের মতো আমিও আমার কথা লজিক্যাল মনে করি।


১৩| ২৪ শে জুন, ২০২৩ রাত ১১:৩৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: স্যাড ভেরী স্যাড!! :(( আর এই লজিক্যাল কথা বলার জন্যই ছেলেটিকে আজ জঙ্গিদের হাতে প্রাণ দিতে হলো, এতেই প্রমাণ হয় তার কথাগুলো চন্দ্র এবং সূর্যের ন্যায় সত্য। ওয়াশিকুর রহমান বাবুরা মরে না, এক বাবু কতল হবে আরও হাজার বাবুর জন্ম নিবে।

কি লিখতেন ব্লগার ওয়াশিকুর রহমান

২৪ শে জুন, ২০২৩ রাত ১১:৫৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ওয়াশিকুরদেরকে হত্যা না করে ওদের লজিককে লজিক দিয়ে মোকাবেলা করার রেওয়াজ চালু করতে আমি মুক্ত মনায় গিয়ে ছিলাম। কিন্তু ওরা আমার কোন নিবন্ধ প্রকাশ করেনি। আমার কিছু মন্তব্য প্রকাশ করেও পরে তা’ বন্ধ করে দেয়। পরে বুঝলাম ওরা আসলে মুক্ত নাস্তিক মনা। সুতরাং তারা আস্তিকদের সাথে আলোচনা করতে প্রস্তুত নয়। একটু আগেও ওদের ওখান থেকে ঘুরে এলাম। ছবিটি কপি করতে পারছিলাম না। তবে বিকল্প পদ্ধতিকে আমি ঠিক তা নিয়ে এলাম। বাস্তবতা হলো এক জনের নিকট যা লজিক, অন্য জনের নিকট তা’ লজিক নয়। নাস্তিকরা আবার চিরকাল নিজেদেরকে আস্তিকদের চেয়ে অতি জ্ঞানী মনে করে। আস্তিকরা আবার নাস্তিকদেরকে অত জ্ঞানী মনে করে না। তারা মনে করে তারা হতে পারে এক বিষয়ে মহাবিজ্ঞানী, কিন্তু অন্য বিষয়ে তারা আসলে অজ্ঞ।

১৪| ২৪ শে জুন, ২০২৩ রাত ১১:৫৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমি আর আপনার লগে কথা কমু না ডর লাগে!! না আপনাকে ভয় পাই না, কিন্তু আপনার মতাদর্শের অনুসারীদের ভয় পাই।

২৫ শে জুন, ২০২৩ রাত ১২:০৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মানুষ, মানুষকে দেখলে ভয় পাবে মানুষের এমন পরিস্থিতি তৈরী করা ঠিক না। কোন মতবাদই জোর করে চাপিয়ে দেওয়ার বিষয় নয়, গোর্কির মা বইটি পড়ে আমি সেটা বুঝেছি। কমিউনিষ্ট ব্যবস্থা জোর করে চাপিয়ে দিতে গিয়েই রাশিয়ায় অবশেষে সেটা মুখ থুবড়ে পড়েছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.