|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 মহাজাগতিক চিন্তা
মহাজাগতিক চিন্তা
	একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

বলা হয়ে থাকে ঈশ্বর প্রথম। এটা কতটা লজিক্যাল? প্রথমের পূর্বস্থান শূন্য। শূন্যে কিছুই না থাকায় এর সীমা ছিল না।সংগত কারণে শূন্য অসীম ছিল। শক্তি কোন স্থানের সম্পূর্ণ স্থান জুড়ে অবস্থান গ্রহণ করে। ফলে শূন্যে সকল শক্তি অসীম হিসাবে অবস্থান গ্রহণ করে। আর শূন্যে সীমাদানের কিছু না থাকায় কোন শক্তি কোন শক্তি থেকে আলাদা হতে পারেনি। ফলে সকল শক্তি একত্রিত হয়ে শূন্যে অসীম সর্বশক্তিমাণ অবস্থান গ্রহণ করলেন।শূন্যে তিনি প্রথম অবস্থান গ্রহণ করার কারণ বস্তু থেকে শক্তির গতি বেশী। সেজন্য শূন্যে বস্তু প্রথম স্থান লাভ করতে পারেনি। বস্তুর স্থান শক্তির পরে হওয়ায় এটি সর্বশক্তিমাণের ইচ্ছা নিয়ন্ত্রিত হলো।সর্বশক্তিমাণ বস্তু সমূহকে গোলাকারে পুঞ্জিভুত হতে আদেশ দিলেন। ফলে বস্তু সমূহ গোলাকার বস্তুপুঞ্জে পুঞ্জিভূত হলো। ফলে বস্তুপুঞ্জ সসীম হলো।সর্বশক্তিমাণ অসীম এবং বস্তুপুঞ্জ সসীম হলো। অসীম > সসীম। সেজন্য সর্বশক্তিমাণ ঈশ্বর হলেন। কারণ ঈশ্বর মানে বড়।  
ঈশ্বর তাঁর অসীম তাপ শক্তির প্রভাবে গোলাকার বস্তুপুঞ্জ বা ঈশ্বর কণায় মহা বিস্ফোরণ ঘটালেন। ফলে এটি অসংখ্য অংশে বিভক্ত হলো। তখন এর প্রতিটি অংশ নিজের চার পাশে পাক খেয়ে ঘুরতে লাগলো। আর এর ছোট অংশ বড় অংশের চার পাশে পরিভ্রমণ শুরু করলো। এভাবে ঈশ্বর মহাজগত সৃষ্টি করলেন। মহাজগতের মধ্যে বিদ্যমাণ পানি থেকে ঈশ্বর সকল প্রাণী সৃষ্টি করলেন। মহাজগতের বিভিন্ন স্থানে ঈশ্বর তাঁর সৃষ্ট প্রাণীর আবাসস্থল গড়ে দিলেন। আমরা আছি পৃথিবী নামক স্থানে।
মহাজগতের এখন সব কিছু ঈশ্বরের নিয়ন্ত্রনে রয়েছে। মহাজগতের কোন স্থানে তাঁর ইচ্ছার বাইরে এখন কিছুই হতে পারে না। কারণ তাঁর অসীম সর্বশক্তিমাণ সত্ত্বাকে পরাজিত করে তাঁর ইচ্ছার বাইরে কোন কিছু হওয়া সম্ভব নয়। অনেকে ঈশ্বরকে বাদ দিয়ে বস্তু কেন্দ্রীক মহাজগতের বিবরণ দিয়ে থাকে যাতে মূলত কোন লজিক থাকে না। তাদের এসব অকাজের উদ্দেশ্য হলো ঈশ্বরবাদকে অস্বীকার করা। কিন্তু তাদের অকাজে মূলত কোন কাজ হয়নি। কারণ বিশ্বের প্রায় ৮০% মানুষ ঈশ্বর বিশ্বাসী। 
যারা বলে ঈশ্বর নাই তারা যখন সব কিছু হলো তখন ঈশ্বর হয়নি এটা কেমন করে বুঝলো? মহাজগতে কি এমন কোন বিধি ছিলো যে সকল কিছু হতে পারলেও শুধুমাত্র ঈশ্বর হওয়া নিষিদ্ধ? তারা বলছে তারা ঈশ্বরকে দেখছে না, তো ঈশ্বর নিরাকার হলে তারা দেখবে কেমন করে? দেখা না যাওয়া আর না থাকা তো এক কথা নয়। প্রাণতো দেখা যায় না, কিন্তু সেটাতো আছে। তারা বলে ঈশ্বরের দরকার নাই। দেখা যায় দরকার না থাকলেও অনেক কিছু হয়ে দরকারী হয়ে পড়ে। বুঝলাম আপনার দরকার নাই। কিন্তু যার হওয়ার দরকার সে নিজের দরকারে হয়ে গেলে আপনি কি করতে পারবেন? সুতরাং ঈশ্বর হয়েছেন তাঁর প্রয়োজনে তাঁর ক্ষমতায়। তাঁকে আপনি অস্বীকার করেও তাঁর অবস্থান শূন্য করতে পারবেন না। কারণ তিনি শূন্যকে পূর্ণ করা এক ও অদ্বীতিয়।
ঈশ্বর আছেন। মহাজাগতিক শৃঙ্খলা থেকে তাঁর উপস্থিতি বোধগম্য। তবে যারা ঈশ্বরকে অবিশ্বাস করছে তাদের অবিশ্বাসে আমি তেমন সমস্যা দেখছি না। ঈশ্বর তাদেরকে জাজান্নামে ফেলে দিলে তারা মনে করবে প্রাকৃতিক নিয়মে তারা জাহান্নামে পড়ে গেছে। তারপর প্রাকৃতিক নিয়মে তারা সেখানে অনন্তকাল কষ্টকর জীবন যাপন করতে থাকবে। তাতে করে তারা ঈশ্বরকে দোষ দিবে না। কারণ তারাতো ঈশ্বরে বিশ্বাসই করে না, সুতরাং কাকে আর দোষ দিবে। সুতরাং তাদে,র দোষারফ থেকে ঈশ্বর নির্ভার থাকবেন। আর যারা আসল ঈশ্বরকে বাদ দিয়ে অন্য ঈশ্বরকে ঈশ্বর বলে ঈশ্বর তাদের থেকেও নির্ভার থাকবেন। তিনি তাদেরকে বলবেন তোমাদের ঈশ্বরদেরকে বল তোমাদের মুছিবত দূর করে দিতে। আমাকে তো তোমরা ঈশ্বরই মাননি। সুতরাং আমার নিকট তোমাদের কোন আরজি থাকতে পারবে না। কিন্তু যারা আসল ঈশ্বরকে ঈশ্বর মেনেছে তারা ঈশ্বরের জান্নাতে থাকবে।
প্রসঙ্গত: মুসলিমগণ লজিক্যাল ঈশ্বরকে আল্লাহ বলে থাকে।
 ২৬ টি
    	২৬ টি    	 +২/-০
    	+২/-০  ২০ শে জুলাই, ২০২৩  সকাল ১১:১৪
২০ শে জুলাই, ২০২৩  সকাল ১১:১৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: দুনিয়ার সবার মাথায় সব কিছু থাকা জরুরী নয়। কারো কোরো মাথায় এমন কিছু থাকে যা অন্য কারো মাথায় থাকে না। যেমন আপনি গল্প লিখেন। সবাই কি গল্প লিখে?
২|  ২০ শে জুলাই, ২০২৩  সকাল ১০:২২
২০ শে জুলাই, ২০২৩  সকাল ১০:২২
বাকপ্রবাস বলেছেন: অপু তানভীর হা হা হা হা
  ২০ শে জুলাই, ২০২৩  সকাল ১১:১৪
২০ শে জুলাই, ২০২৩  সকাল ১১:১৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার মন্তব্য স্পষ্ট নয়।
৩|  ২০ শে জুলাই, ২০২৩  সকাল ১০:৫৮
২০ শে জুলাই, ২০২৩  সকাল ১০:৫৮
নতুন বলেছেন: ফলে শূন্যে সকল শক্তি অসীম হিসাবে অবস্থান গ্রহণ করে। 
শূন্যে যদি কিছু থাকে সেটা শুন্য থাকেনা। 
তাই যখন বলছেন যে স্থানটা শুন্য তখন সেখানে কিছু থাকবেনা, যখন কোন কিছু থাকবে সেটা শুন্য থাকবেনা। 
যখন আপনি বলছেন যে শুরুটে সবকিছুই শুন্য সেখানে শক্তি এলো কোথা থেকে? 
তাই শুন্যে কখন প্রথম শক্তি বা অন্য কিছু এলো এবং কোথা থেকে এলো এটা নিয়ে ভাবুন। 
আপনার থিউরি প্রথমেই বাতিল কারন আপনি শুন্যে শক্তি আছে বলছেন। এবং ঐ শক্তি কোথা থেকে এলো যেই শক্তি থেকে ইশ্বর সৃস্টি হয়েছেন। তাহলে ঐ শক্তি ইশ্বরের চেয়ে পুরাতন এবং ঐ শক্তি যে ঐ খানে রেখেছে বা এনেছে বা তৌরি করেছে তিনি ইশ্বরের চেয়ে বড়। 
  ২০ শে জুলাই, ২০২৩  সকাল ১১:১৭
২০ শে জুলাই, ২০২৩  সকাল ১১:১৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: শূন্যে এমনি এমনি অবস্থান গ্রহণ ছাড়া উপায় নেই। কারণ শূন্যে কিছুই নেই। শক্তির সমষ্টি ঈশ্বর হলে শক্তি ঈশ্বর থেকে পুরাতন কেমন করে হয়?
৪|  ২০ শে জুলাই, ২০২৩  সকাল ১১:২৫
২০ শে জুলাই, ২০২৩  সকাল ১১:২৫
নজসু বলেছেন: 
যারা বলেন ঈশ্বর নাই, যদি ঈশ্বর নাই থাকে তাহলে তারা বেঁচেই যাবে। 
আর যদি ঈশ্বরের অস্তিতঃ থেকে থাকে তাহলে তাদের খবর আছে।  
  ২১ শে জুলাই, ২০২৩  সন্ধ্যা  ৬:৪৪
২১ শে জুলাই, ২০২৩  সন্ধ্যা  ৬:৪৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তাদের কথা হলো সব কিছু এমনি এমনি হেতে পারলেও ঈশ্বর এমনি এমনি হতে পারবেন না। ঈশ্বরের শুধুমাত্র এমনি এমনি হওয়া বারণ। বড়ই অদ্ভুত ধারণা এদের।
৫|  ২০ শে জুলাই, ২০২৩  দুপুর ১২:১৫
২০ শে জুলাই, ২০২৩  দুপুর ১২:১৫
অপু তানভীর বলেছেন: এটাই তো আমি জিজ্ঞেস করছি ! আপনি যে এই জিনিস লিখেন এই সবের উৎস কী?
আমি গল্প লিখি বানিয়ে বানিয়ে । গল্প আমি যা ইচ্ছে লিখতে পারি কারণ সেটা গল্প । কিন্তু বিজ্ঞান আপনি গল্পের মত করে বানিয়ে বানিয়ে লিখতে পারবেন না, আপনার যা ইচ্ছে তা লিখতে পারবেন না । ঠিক একই ভাবে ধর্মও আপনি নিজের মত বানিয়ে লিখতে পারবেন না । 
অথচ আপনি এখানে বিজ্ঞান ও ধর্ম দুটোই নিজের মন গড়া ভাবে লিখে চলেছেন ! 
আপনি এই যে নিজের মন গড়া লিখতে বিজ্ঞান তো অবশ্যই, ধর্মেরও বারোটা বাজাচ্ছেন । আপনার মত ধার্মিক বৈজ্ঞানিদের কারণেই ধর্মের বারোটা বাজতেছে ।
  ২১ শে জুলাই, ২০২৩  সন্ধ্যা  ৬:৪৩
২১ শে জুলাই, ২০২৩  সন্ধ্যা  ৬:৪৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এখানে ধর্ম ও বিজ্ঞানের বারোটা বাজানা সংক্রান্ত আপনার ধারণা মূলত ভুল ধারাণা। আপনার সমস্যা হলো আপনি ধর্ম ও বিজ্ঞান যেভাবে বুঝেছেন আমি সেভাবে বুঝিনি। নিজের মতের সাথে না মিলায় আপনি এমন মন্তব্য করছেন। আপনার মধ্যে পরমত সহিষ্ণুতার যথেষ্ট অভাব রয়েছে।
৬|  ২০ শে জুলাই, ২০২৩  দুপুর ১:১১
২০ শে জুলাই, ২০২৩  দুপুর ১:১১
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: শূন্যে এমনি এমনি অবস্থান গ্রহণ ছাড়া উপায় নেই। কারণ শূন্যে কিছুই নেই। শক্তির সমষ্টি ঈশ্বর হলে শক্তি ঈশ্বর থেকে পুরাতন কেমন করে হয়? 
শুন্যে কিছুই নাই বলছেন তবে শক্তি কোথা থেকে আসলো? 
যেই শক্তির সমস্টি ঈশ্বর। সেই শক্তি কোথা থেকে এলো? কে ঐ শক্তি আনলো? কোথা থেকে আসলো? কিভাবে আসলো?
  ২১ শে জুলাই, ২০২৩  সন্ধ্যা  ৬:৫১
২১ শে জুলাই, ২০২৩  সন্ধ্যা  ৬:৫১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জিরোতে যা হবে তা’ এমনি এমনি এমনিই হবে। এবার সেটা ঈশ্বর হোক বা অন্য কিছু হোক। যারা বলছে ঈশ্বর নেই তারা বলছে ঈশ্বর ছাড়া অন্য কিছু এমনি এমনি হয়েছে। আর আমার কথা হলো ঈশ্বর শুধুমাত্র এমনি এমনি হয়েছেন আর সব তাঁর সৃষ্ঠি। এ ক্ষেত্রে আমি আপনার বুঝার জন্য আমি আরেকটি আর্টিকেল দিচ্ছি। তথাপি আপনি আমার কথা না বুঝলে আপনাকে বুঝানো আমার দায়িত্ব নয়। তবে আমার কথা অনেকেই খুব সহজেই বুঝে। সেজন্য আমার বুঝাটা দরকরী বিষয়।
ব্রহ্মান্ডের বিবরণ
ব্রহ্মান্ড যখন ছিলো না তখন ব্রহ্মা ছিলেন। ব্রহ্মা যখন ছিলেন না তখন কিছুই ছিলো না। তাহলে ব্রহ্মা কেমন করে হলেন? ব্রহ্মার পূর্বে কিছুই না থাকায় ব্রহ্মা এমনি এমনি হতে বাধ্য ছিলেন। তো ব্রহ্মা এমনি এমনি হলে আর সব কিছু কেন এমনি হলো না? না ব্রহ্মা একা এমনি এমনি হননি, বরং সবকিছুই এমনি এমনি হয়ে সব কিছু মিলে ব্রহ্মা হয়েছেন। সেজন্য ব্রহ্মা নিরভাব হয়েছেন।
সবকিছু এমনি এমনি যে স্থানে হয়েছিলো তা’ ছিলো শূন্য। তা’ অসীম ছিলো। কারণ তাতে সীমা দেওয়ার মত কিছুই ছিলো না। অসীম স্থানে সব কিছু অসীম হয়েছে। কারণ তখন তাদেরকে সীমা দিয়ে সসীম করার মত কেউ ছিলো না এবং তাদেরকে সীমা দিয়ে সসীম করার মত কিছুই ছিলো না। এর অসীম হতে গিয়ে বস্তু আর বস্তু থাকেনি। কারণ বস্তু অসীম হয় না। সেজন্য অসীম হতে গিয়ে বস্তুর বস্তু সত্ত্বা বিলুপ্ত হয়ে সকল বস্তু অসীম শক্তি হয়েছে। তখন সকল শক্তিও অসীম হয়েছে। সকল অসীমকে আলাদা করার মত কিছুই না থাকায় সকল অসীম শক্তি সম্মিলিত হয়ে অসীম সর্বশক্তিমান হয়েছেন। ভারতীয়গণ তাঁর নাম দিলো ব্রহ্মা। এভাবে ব্রহ্মা সয়ম্ভু হয়েছেন।
বস্তু সমূহ যেন সসীম হয় সেজন্য ব্রহ্মা বস্তু সময়হকে পরস্পরের দিকে আকৃষ্ট করে দিলেন। তখন বস্তু সমূহ ব্রহ্মার নির্দেশে গোলাকার পুঞ্জিভূত বস্তু পুঞ্জে গঠিত হলো। ভারতীয়গণ এ বস্তুপুঞ্জের নাম দিলেন ব্রহ্মান্ড। পুঞ্জিভুত গোলাকার বস্তুপুঞ্জে কোন বস্তুর আলাদা অস্তিত্ত্ব ছিলো।বস্তু পুঞ্জের আলাদা অস্তিত্ব প্রদানে ব্রহ্মা তাঁর অসীম তাপশক্তি প্রয়োগ করে তাতে মহাবিস্ফোরণ ঘটালেন। তখন বস্তুপুঞ্জ বিভাজিত হয়ে মহাবিশ্ব সৃষ্টি হলো।আলাদা বস্তু হিসাবে তখন ব্রহ্মা পানি থেকে সকল প্রাণী সৃষ্টি করলেন। এভাবে বস্তু, শক্তি ও প্রাণী মিলে মহাজগৎ সুজ্জিত হলো। যা ব্রহ্মার একক নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। কিন্তু ভারতীয়গণ ব্রহ্মার কিছু শরীকদার কল্পণা করে ব্রহ্মাকে অসন্তুষ্ট করলো। ফলে ব্রহ্মা তাদেরকে সত্যপথ থেকে পথভ্রষ্ট করে দিলেন।
আরবে ব্রহ্মাকে আল্লাহ বলা হতো। আরবের মোহাম্মদ (সা.) ধ্যান করে বুঝলেন আল্লাহ লাশরিক।সেজন্য আল্লাহ খুশী হয়ে মোহাম্মদকে (সা.) সত্যপথ দেখালেন। তারপর মোহাম্মদ (সা.) আল্লাহর নিকট থেকে প্রাপ্ত সত্য পথের কথা মানব জাতিকে জানিয়ে দিলেন। এখন যারা তাঁর অনুসারী তারা সত্য পথে রয়েছে।
# আমি সব কিছু খুব সহজেই বুঝে যাই। আমার কথাও অনেকে খুব সহজে বুঝে। আমি তাদেরকে সরাসরি বুঝিয়ে দেখিছি তাদের বুঝতে কষ্ট হয় না। সেজন্যই আমি আমার বুঝ অন্য সবার সাথে শেয়ার করি। আপনি আমার কথা না বুঝলে সেজন্য আমি সরি।
৭|  ২০ শে জুলাই, ২০২৩  দুপুর ২:৫৭
২০ শে জুলাই, ২০২৩  দুপুর ২:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম ও ধর্মীয় গ্রন্থ গুলোতে কোনো লজিক নেই। ইহা সত্য। মিথ্যা নয়।
  ২১ শে জুলাই, ২০২৩  সন্ধ্যা  ৬:৫২
২১ শে জুলাই, ২০২৩  সন্ধ্যা  ৬:৫২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি আগে বলুন লজিক বলতে আপনি কি বুঝেন?
৮|  ২০ শে জুলাই, ২০২৩  বিকাল ৪:০১
২০ শে জুলাই, ২০২৩  বিকাল ৪:০১
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনার মতো আরেকজন মওলানা দরকার এই ব্লগে, তাহলে আমরা বেশি বেশি মাদ্রাসার বিজ্ঞান শিখতে পারতাম । 
  ২১ শে জুলাই, ২০২৩  সন্ধ্যা  ৬:৫৬
২১ শে জুলাই, ২০২৩  সন্ধ্যা  ৬:৫৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ব্লগে অনেক মাদ্রাসার ছাত্র আছে মাদ্রাসা বিজ্ঞান তাদের জন্য। এটা নিয়ে আপনার মাথা নষ্ট করার দরকার নাই। আপনি তো নিশ্চয়তা দিয়ে বললেন। ঈশ্বর বলতে কিছুই নাই। কিন্তু আপনার কথা আমি কেন মেনে নিতে পারলাম না আমি সেটাই উপস্থাপন করলাম। আর আপনাকে জানিয়ে গেলাম যে আপনার কথা মেনে নিতে আমি বাধ্য নই। আমি যা বুঝি সে অনুযায়ী আমার বিশ্বাস আমি গড়ে নিব। আপনার অবিশ্বাসের আমার দরকার নাই।
৯|  ২০ শে জুলাই, ২০২৩  রাত ৮:৩৮
২০ শে জুলাই, ২০২৩  রাত ৮:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম লজিকের ধার ধারে না। ধর্ম বলেছে, শুধু বিশ্বাস করতে। আর প্রশ্ন না করতে।
  ২১ শে জুলাই, ২০২৩  সন্ধ্যা  ৬:৫৭
২১ শে জুলাই, ২০২৩  সন্ধ্যা  ৬:৫৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কিন্তু ধর্মের কোন কোন বিষয়ে যে লজিক আছে আমি সেটাই বলার চেষ্টা করেছি। এখন আমার কথা আপনার বোধগম্য না হলে সেজন্য আমি সরি।
১০|  ২১ শে জুলাই, ২০২৩  রাত ২:০১
২১ শে জুলাই, ২০২৩  রাত ২:০১
শ্রাবণধারা বলেছেন: শুন্য, শক্তি, শক্তির সমষ্টি এগুলো দিয়ে আসলে ঈশ্বরকে বোঝা সম্ভব নয় বলে মনে করি। এমন কি কোন যুক্তি দিয়েই আসলে ঈশ্বরকে বোঝা সম্ভব নয়। সেটা সম্ভব হলে সবার আগে বিজ্ঞানীরা তাঁকে বুঝতেন। 
স্বামী বিবেকানন্দের গুরু রামকৃষ্ণ পরমহংস যেমনটা বলেছেন - একটা কোন ভাবকে (শান্ত, দাস্য, সখ্য, বাৎসল্য...) আশ্রয় করে আপনি তাঁকে বুঝলেও বুঝতে পারেন।
  ২১ শে জুলাই, ২০২৩  সন্ধ্যা  ৬:৫৯
২১ শে জুলাই, ২০২৩  সন্ধ্যা  ৬:৫৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যার বুঝ তার নিকট। অন্য জন যা বুঝে সেটা আপনি নাও বুঝতে পারেন। আর আপনি যা বুঝেন সেটাও অন্যজন নাও বুঝতে পারে। সবার বুঝ এক রকম হলে মানুষে মানুষে এমন সংঘাত হতো না।
১১|  ২১ শে জুলাই, ২০২৩  সকাল ১১:১১
২১ শে জুলাই, ২০২৩  সকাল ১১:১১
রানার ব্লগ বলেছেন: অপু তানভীর বলেছেন:  আপনি এই যে নিজের মন গড়া লিখতে বিজ্ঞান তো অবশ্যই, ধর্মেরও বারোটা বাজাচ্ছেন । আপনার মত ধার্মিক বৈজ্ঞানিদের কারণেই ধর্মের বারোটা বাজতেছে । 
আপু আমি আপনার এই মন্তব্যে দ্বিমত প্রকাশ করছি । আমার মনে হয় লেখক তার নিজের বক্তব্য নিজের চিন্তাধারা মোতাবেক প্রকাশ করছেন । তিনি তার যুক্তির মাধ্যমে ইশ্বরের অবস্থান কে দেখছেন । এখানে ধর্ম বা বিজ্ঞানের তেমন কোন ক্ষতি বৃদ্ধি হবে বলে মনে হয় না । 
যেমন ধরুন আমার কাছে মহা বিশ্ব কে মনে হয় ক্যারামের বোর্ডের মতো । গুটি গুলা এক একটা মহাকাশ । ইশ্বর বোর্ডের সামনে বসে আছেন । তিনি তার ইচ্ছা মোতাবেক গুটির অবস্থান পরিবর্তন করছেন । এটা একটা যুক্তি এতে ধর্মের অবস্থানের কি কোন রুপ পরিবর্তন কি হবে? হতে পারে কিছু বক ধার্মিক আর কুধার্মিকের আতে ঘাঁ লাগতে পারে । কিন্তু ধর্ম আজ থেকে ১৪০০ বছর আগে যে অবস্থানে ছিলো সেই অবস্থানেই থেকে যাবে। 
আমার নিজের কথা হলো যা অপ্রকাশিত তা সম্পর্কে কোন রুপ ধারনা করাটাই অযৌক্তিক ।
  ২১ শে জুলাই, ২০২৩  সন্ধ্যা  ৭:০৪
২১ শে জুলাই, ২০২৩  সন্ধ্যা  ৭:০৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বাস্তবিক বিষয়টিতে আমি কি বুঝলাম আমি তা’ প্রকাশ করেছি। এতে অন্যের বুঝার সাথে আমার বুঝের কি সাংঘর্ষিক অবস্থা তৈরী হলো আমি তা’ বিবেচনায় আনিনি। কারণ আমি জানি মানুষের মাঝে মতের অমিল আছে ভুরি ভুরি। এক্ষেত্রে আমার মতের সাথে যাদের মত মিলে আমি তাদের জন্য আমার মত প্রকাশ করেছি। আমার উদ্দেশ্য সরল। আমি চাই আমার মতের লোক বহু সংখ্যক থাকুক। কারণ নিজ মতের লোক অনেক থাকাতে একটা সুবিধা আছে।
১২|  ২১ শে জুলাই, ২০২৩  সন্ধ্যা  ৭:২৩
২১ শে জুলাই, ২০২৩  সন্ধ্যা  ৭:২৩
নতুন বলেছেন: সবকিছু এমনি এমনি যে স্থানে হয়েছিলো তা’ ছিলো শূন্য।  
আপনি শূন্য বলতে কি বোঝাচ্ছেন সেটা বুঝতে পারচিনা। 
শূন্যে কোন কিছুই থাকতে পারেনা। কোন শক্তি শুন্যে থাকবেনা। যদি কিছু থাকে তবে সেটা শুন্য না। 
এখন আপনি বলছেন সৃস্টিকর্তার আগে শুন্য ছিলো এবং সেই খানে শক্তি ছিলো, 
তাহলে ঐ শক্তি সৃস্টির্কতার আগে উপস্থিত ছিলো, তাহলে ঐ শক্তিগুলি কোথা থেকে এলো? কে আনলো, শক্তি একা একা কেন আসবে? 
এই চিন্তা কইরা মস্তিস্কের নিউরোন খরচ করা ঠিক না। অন্য কাজ করি।  
  ২১ শে জুলাই, ২০২৩  সন্ধ্যা  ৭:২৬
২১ শে জুলাই, ২০২৩  সন্ধ্যা  ৭:২৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোন কিছু একান্তই বুঝে না আসলে এটা নিয়ে আর মাথা না ঘামানোই ভালো। গুড ডিসিশন।
১৩|  ২২ শে জুলাই, ২০২৩  রাত ১:২৪
২২ শে জুলাই, ২০২৩  রাত ১:২৪
অহরহ বলেছেন: নবী মোহাম্মদের বোরাক গাধায় কী কী 'বিজ্ঞান' আছে, একটু বলেন তো ভাইয়া?
  ২২ শে জুলাই, ২০২৩  দুপুর ১২:০৯
২২ শে জুলাই, ২০২৩  দুপুর ১২:০৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বোরাকে আপনি কি কি অসুবিধা দেখলেন?
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে জুলাই, ২০২৩  সকাল ১০:১৩
২০ শে জুলাই, ২০২৩  সকাল ১০:১৩
অপু তানভীর বলেছেন: ফরিদ সাহেব আপনি এই সব কোথায় পান?
মানে বই পড়ে এই সব তথ্য অর্জন করেছেন নাকি স্বপ্ন কেউ আপনাকে এই শিখিয়ে দিয়ে গেছে ?
ধর্ম দিয়ে অনেকেই বিজ্ঞানকে ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করে কিন্তু আপনি যা লেখেন ...... মানে এই জিনিস দুনিয়ার আর কারো মাথা থেকে বের হবার নয় !!