নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

সবকিছু এমনি এমনি কি হয়েছে?

১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:১৬



মানুষের এক পক্ষ বলছে, সব কিছু এমনি এমনি হয়েছে- নো গড। যেহেতু গড নেই সেহেতু সীমাদাতা নেই সেহেতু এমনি এমনি সব অসীম হয়েছে।আর যেহেতু সীমা দাতা নেই সেহেতু কোন অসীম কোন অসীম থেকে আলাদা হতে পারে নাই সেহেতু সকল অসীম একত্রে মিলে গড হয়েছে। এমনি এমনি হওয়া সব মিলে তো গড হয়ে গেলেন, সেই গড হলেন সীমা দাতা। তারপর কোন কিছু এমনি এমনি হতে গেলেই গড এর লিমিট বা সীমা দিয়ে দেন এবং সেটা গড এর লিমিট বা সীমা অনুযায়ী হয়। গড সূর্যের লিমিট দিলে সূর্য হয়, চাঁদের লিমিট দিলে চাঁদ হয়। তো গড হওয়ার পর থেকে সব গডের লিমিটে হয় বলে গড নিজেকে সব কিছুর সৃষ্টিকর্তা দাবী করেছেন। সুতরাং গড সত্যবাদী।

গডের দাবীর বিষয়টি গড কিছু মানুষের নিকট বলেছেন। গডের কথা নিয়ে কিছু বই লেখা হয়েছে। সেই সব বইতে গডের কথার বিবরণ রয়েছে। গডের কথা ও বই যারা প্রচার করছে তাদেরকে মিথ্যাবাদী সাব্যস্ত করতেই মানুষের এক পক্ষ বলছে, সব কিছু এমনি এমনি হয়েছে- নো গড। কিন্তু এমনি এমনি হওয়া বিশ্লেষণ করলেই গড থাকার বিষয় পরিস্কার হয়েছে। তখন এটাও পরিস্কার হয় যে যারা বলছে গড নেই আসলেই তারাই মিথ্যাবাদী।

গডের বিপক্ষ দল বলছে গড তাদের সাথে কথা বলছে না কেন? গড আসলে কোন মিথ্যুকের সাথে কথা বলেন না। আর এদের কথা বিশ্লেষণ করলেই তো বুঝা যায় যে এরা আসলে মিথ্যাবাদী। যারা কোন কথাই মিথ্যা বলে না তাদের মধ্যে গডের যাকে সবচেয়ে বেশী পছন্দ হয় গড তাদের সাথে কথা বলেন।আর যাদের সাথে গড কথা বলেছেন তারাই গডের কথা প্রচার করেছে।

পূর্বে গডের বলা কথায় লিখিত পুস্তক লোকেরা মুখস্ত না করায় দুষ্ট লোকেরা সেই সব পুস্তকে নিজেদের কথা ঢুকিয়ে দিয়েছে। গডের কথার শেষ পুস্তক কোরআন কোটি কোটি লোক মুখস্ত করায় এটাতে আর দুষ্ট লোকেরা তাদের কথা ঢুকাতে পারছে না।সুতরাং এটা গডের কথার অবিকৃত পুস্তক হিসাবে বিদ্যমান আছে। এখন পৃথিবীর সব কোরআন পোড়ালেও গডের পুস্তক শেষ হবে না। গডের পুস্তক কতিপয় লোকের মনপুত না হওয়ায় তারা গডের পুস্তক পোড়ায়।গড তাদের অকাজে কোন প্রতিক্রিয়া না দেখানোতে তারা বেশ খুশী। আর গড বলেছেন, ঝগড়ুটে মহিলার মত প্রতি মূহূর্তে প্রতিক্রিয়া দেখানো গডের কাজ নয়। মরার পর এদের আত্মাকে গড শাস্তি দিবেন। রানু গডকে নিয়ে যা বলছে তাতে গড প্রতি মূহূর্তে প্রতিক্রিয়া দেখালে এত দিনে রানুর কিছু একটা হয়ে যেত।

গডের বিরোধীরা যা করার করছে। গডের পক্ষের লোকেরা যা করার করছে। গড যা করার করবেন। এসব হচ্ছে চলমান প্রক্রিয়া। সময়ের পরিবর্তনে সব কিছু স্পষ্ট হয়। তাতে অনেকে বিপদগ্রস্থ্য হয় এবং অনেকে হয় মহাভাগ্যবান। সেজন্য রানুর কথা বিবেচনায় নেওয়ার মত কোন বিষয় বলে আমি মনে করি না।

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:২৫

নাহল তরকারি বলেছেন: সুন্দর।

১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:৩২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: উৎসাহ প্রদানের জন্য ধন্যবাদ।

২| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:২৬

কামাল১৮ বলেছেন: আবার সেই পুরনো পেচাল।নতুন কিছু বলুন।

১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:৩২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: শুনেন সবে নতুন করে পুরান ঘটনা। ইহা পড়তে মন না চাইলে কে আপনাকে এটা পড়তে বলেছে? ব্লগে কি পড়ার মত পোষ্টের অভাব পড়েছে? আর নতুন তো অনেক কথাই বলছি। সাথে নতুন করে পুরান কথাও বলছি। যারা কিছু না বলে একদম চুপ তাদের কথা কি বলবেন? সবাই এমন চুপ হয়ে থাকলে তো ব্লগে কিছুই থাকবে না। তো যে যার মত করে বলছে। যে যার পছন্দ মত পড়বে। এটাই নিয়ম। এটা নিয়ে উত্তেজিত হওয়ার কিছুই নেই। আপনি সিনিয়ার মানুষ হয়ে অহেতুক উত্তেজিত হচ্ছেন। স্যার কুল কুল।

৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:৫২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আল্লাহ 'কুন' বললে এমনি এমনি হয়ে যায়। আর আল্লাহর কোন শুরুও নাই শেষও নাই। সৃষ্টিকর্তার সংজ্ঞা হোল তাকে কেউ সৃষ্টি করে নাই। তাই সৃষ্টি কর্তাকে কে সৃষ্টি করেছে এই প্রশ্নও অবান্তর।

১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:২৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কিন্তু আল্লাহ কখন কুন বলেন? তিনি যা বানাতে চান সেইটার লিমিট দিয়ে তিনি কুন বলেন। কারণ লিমিট ছাড়া কোন কিছু হয় না। রবীন্দ্র নাথের চেহারার লিমিটে শুধু রবীন্দ্রনাথের চেহারাই হবে। আবার বঙ্গবন্ধুর চেহারার লিমিটে শুধু বঙ্গবন্ধুর চেহারাই হবে। সুতরাং লিমিটেড কিছু হতে লিমিট দরকারী বিষয়। আল্লাহ আন লিমিটেড বলে আল্লাহর আকার নেই। তবে মানুষের সাথে দেখা দিতে তিনি আকার ধারণ করবেন।

৪| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:৫৯

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: আপনার লেখাগুলি বেশ এলোমেলো। অনেক কথা ইসলামের সাথে মিলে না বলেই মনে করি। গত একটা পোষ্টে খুব সম্ভবত ইংগিত করেছেন যে সৃষ্টিকর্তা এমনি এমনি হয়েছেন!

আপনার লেখা গুলির আগে একটা ডিসক্লেইমার দিয়ে দিবেন, বলে দিবেন যে আপনার জ্ঞানে যা এসেছে, সে অনুযায়ী লিখেছেন। তা না হলে অনেকে ধর্মের সাথে মিলিয়ে ভজগট তৈরী করে ফেলতে পারে!

১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:০০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এ সংক্রান্ত আমার একটি পোষ্ট ফেসবুকে বড় দু’টি গ্রুপে এগার ঘন্টা ধরে চলমান। কেউ আমার বিরোধীতা করছে না। আমার ফেসবুক আইডিতেও পোষ্টটি চলমান আছে। বহু বিজ্ঞ আলেম আমার ফ্রেন্ডলিস্টে আছেন। তাদের কেউ আমার পোষ্টের বিরোধীতা করছে না। পোষ্টটি নিম্নরূপ-

আল্লাহ কোথায় কিভাবে হলেন?

সূরাঃ ৫৫ রাহমান, ২৬ নং ও ২৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬। তাতে সব বিলিন হয়
২৭। আর বাকী থাকে তোমার প্রতিপালকের সত্তা, যিনি মহিমাময়, মহানুভব।

* তাতে সব বিলিন হয়ে আল্লাহ বাকী থেকে আল্লাহ হলেন। তাতে সব বিলিন হওয়ার কারণ তা’ ছিলো শূন্য। শূন্যে কিছুই না থাকায় তা’ ছিলো অসীম। শক্তির স্বভাব হলো এটা এর স্থানের সবটা দখল করে। এভাবে সকল শক্তি তাতে অসীম হলো। তাতে সীমা দেওয়ার মত কিছুই না থাকায় এক শক্তি অন্য শক্তি থেকে আলাদা হতে পারেনি। ফলে সকল শক্তি একত্রে মিলে মিশে তাতে বিলিন হয়ে সর্বশক্তিমান হলেন।সর্বশক্তিমান হলেন আল্লাহ। এভাবে সব বিলিন হয়ে আল্লাহ হলেন।

সূরাঃ ১১২ ইখলাস, ২ নং আয়াতের অনুবাদ-
২। আল্লাহ অমুখাপেক্ষী।

* বস্তুর স্বভাব হলো এটি কোন দিকে ধাবিত হয়। শূন্যে কোন দিক না থাকায় এটি সব দিকে ধাবিত হয়ে এর অণু-পরমাণু থেকে ভেঙ্গে শক্তিতে পরিণত হয়ে অসীম হয়েছে। এভাবে সকল বস্তু অসীম হয়ে তাতে বিলিন হয়ে আল্লাহর সত্ত্বায় যোগ হয়েছে। সেজন্য আল্লাহর সত্ত্বায় শক্তি ও পদার্থ সব কিছু অসীম মাত্রায় বিদ্যমাণ বিধায় তিনি অমুখাপেক্ষী।

সূরাঃ ২১ আম্বিয়া, ৩০ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩০। যারা কুফুরী করে তারা কি ভেবে দেখে না যে, আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী মিশেছিল ওতপ্রতভাবে। অতঃপর আমি উভয়কে পৃথক করে দিয়েছি। আর প্রাণবান সব কিছু সৃষ্টি করেছি পানি হতে। তথাপি কি তারা ঈমান আনবে না?

* তারা কিভাবে দেখে আকাশ ও পৃথিবী মিশেছিল ওতপ্রতভাবে।তখন তো তারা মোটে ছিলোই না। সুতরাং তাদের এ দেখা হলো বিবেকের দেখা।তা’ হলো, সব বিলিন হওয়ার পর শুধুমাত্র আল্লাহ বাকী থাকার পর তিনি সব কিছুর বিলিন হওয়া ঠেঁকাতে তাদের গতি পরস্পরের দিকে করে দিলেন। ফলে আল্লাহ পরবর্তী শক্তি ও বস্তু পুঞ্জিভূত হয়ে গেল। তবে তখনও তাদের কারো আলাদা অস্তিত্ব হয়নি। তারপর আল্লাহ ছয় দিন তথা তিন লক্ষ বছরে সব কিছুকে আলাদা করে সবার আলাদা অস্তিত্ব প্রদান করলেন। আর এভাবে তিনি সব কিছুর সৃষ্টি কর্তা হলেন।

সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫৫। আল্লাহ, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই।তিনি চিরঞ্জীব চির বিদ্যমাণ।তাঁকে তন্দ্রা অথবা নিদ্রা স্পর্শ করে না।আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে সমস্তই তাঁর।কে সে যে তাঁর অনুমতি ছাড়া তাঁর নিকট সুপারিশ করবে? তাঁর সামনে পিছনে যা কিছু আছে তা’ তিনি জানেন।তাঁর ইচ্ছা ছাড়া তাঁর জ্ঞানের কিছুই কেউ আয়ত্ব করতে পারে না।তাঁর ‘কুরসী’ আকাশ ও পৃথিবী জুড়ে বিস্তৃত।এ দু’টির হেফাজত তাঁকে ক্লান্ত করে না।আর তিনি পরম উচ্চ-মহিয়ান।

* কুরসী হলো পাদানী। তাতে আল্লাহর পা। তাতে মহাজগৎ। তার উপরে আরশ যাতে আল্লাহ সমাসিন। তারমানে আল্লাহর পা মহাজগতের সর্বত্র বিরাজমান। তারমানে আল্লাহ সর্বত্র থেকেও অনেক বড়। সেজন্য বলা হয়, ‘আল্লাহু আকবার- আল্লাহ সবচেয়ে বড়। মহাজগৎ ও আরশ আল্লাহ থেকে ছোট।েআর মহাজগৎ ও আর দু’টো মিলেও আল্লাহ থেকে বড় নয়।

সূরাঃ ৩৯ যুমার, ৬৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬৭। তারা আল্লাহর যথাযথ সম্মান করে না। কিয়ামতের দিন সমস্ত পৃথিবী থাকবে তাঁর হাতের মুঠোয় এবং আকাশ মন্ডলী থাকবে ভাঁজ করা অবস্থায় তাঁর ডান হাতে। পবিত্র ও মহান তিনি, তারা যাকে শরীক করে তিনি তার উর্ধ্বে।

* উপরোক্ত আয়াত থেকে পরিস্কার বুঝা যায় আল্লাহ আসলে কত বড়। যারা আল্লাহকে আরশে সীমাবদ্ধ করে তারা আল্লাহকে অসম্মান করে ও তাঁর কুফুরী করে।আল্লাহ আরশে সমাসীন তবে তিনি আরশে আবদ্ধ নন। তাঁর পা আরশের নীচে এবং তাতে আছে মহাজগৎ। আর তিনি হলেন আরশের উপরে। আর এভাবেই তিনি আরশে সমাসিন।

৫| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:২৮

জিকোব্লগ বলেছেন: নীল আর্মস্ট্রং এর চাঁদে আজান শোনাকে আপনি কিভাবে দেখেন?

১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:০২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এধরনের ঘটনার কথা আমিও শুনেছি। তবে এ বিষয়ে আমি বিস্তারিত কিছু জানি না।

৬| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:২০

রাজীব নুর বলেছেন: ইসলামে মাত্র দুটা গ্রন্থ। কোরআন আর হাদীস। তাও হাদীসে ঘাপলা আছে।
বিশ্ব কোরআন নির্ভর নিয়। বিজ্ঞান নির্ভর। এমনকি বিশ্বের দেশ গুলো নিজস্ব সংবিধান মতো চলে।

১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:২৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআনের মূল প্রাপ্তি মরার পর। সুতরাং বেঁচে থাকতে এ বিষয়ে কে কি করছে তা’ এসময়ের বড় বিবেচ্য বিষয় নয়। যার প্রয়োজন সে কোরআন অনুযায়ী তার পরকাল গড়ে নিবে। কোরআনে যার বিশ্বাস নেই কোরআন তার আলোচ্য বিষয় নয়। সুতরাং তার কোরআন অমান্যের বিষয় কোরআন মান্য কারীদের জন্য হিসাবযোগ্য বিষয় নয়।

৭| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:৩৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সবকিছু এমনি এমনি সৃষ্টি হবে কেন? প্রাকৃতিক উপায়ে হয়েছে, প্রকৃতি থেকেই সবকিছুর সৃষ্টি এবং প্রকৃতিতেই বিলিন হয়।


১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ২:২৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: প্রাকৃতিক উপায়ে কিভাবে কি হয়েছে? মুখস্ত একটা কথা বলে দিলে সেটা কে মানবে?

৮| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:৪৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: @ঋণাত্মক শূণ্য উনার জ্ঞান নিয়ে আপনার প্রশ্ন করা ঠিক হয়নি, উনি একজন মওলানা সাহেব। ইসলামিক জ্ঞান উনার অবশ্যই এই ব্লগের অন্য সকলের থেকে বেশি।

১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ২:২৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমার চেয়ে অনেক নাস্তিকেরও অনেক বেশী ইসলামী জ্ঞান আছে। তবে ইসলামী জ্ঞান দিয়ে আমি যা বুঝেছি তারা সেটা বুঝেনি। আর মহাজাগতিক শৃঙ্খলা থেকে গডের উপস্থিতি স্পষ্ট। সুতরাং যারা বলছে গড নাই, তাদের কথা বিশ্বাসযোগ্য নয়।

৯| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৩:০৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: জ্বী না মহাশয়, আমি ও কথা কোন বইয়ের লাইন মুখস্ত করে বলেনি, বা কারো বাণীও তুলে ধরেনি।

আমি ও কথা বলেছি আমার কমনসেন্স থেকে এবং আমার অবজার্ভেশন সে কথাই বলে। আপনার যদি মনে হয় আমার অবজার্ভেশন ভুল তাহলে তা প্রমাণ করুন, তবে দয়া করে কোন বই থেকে দুইচার লাইন কপি করে বা কারো বাণী নকল করে আমাকে দিয়েন না।

যারা বলছে গড নাই, তাদের কথা বিশ্বাসযোগ্য নয়।

আপনার তো বিশ্বাস হবেই না, কারণ আপনি তো আগে থেকেই ব্রেইন ওয়াশ হয়েই আছেন।

১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:০৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যারা বলছে গড নাই তারা তাদের কথা বিশ্বাস হওয়ার মত করে না বললে মানুষ কেমন করে বিশ্বাস করবে? যারা বলছে গড আছে তারা তাদের কথা বিশ্বাস হওয়ার মত করে বলছে বলেই মানুষ তাদের কথা বিশ্বাস করছে।

১০| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:০৭

অপু তানভীর বলেছেন: আপনাকে আমি বলেছিলাম একটা বই বের করতে । আপনার এই জ্ঞান কেবল ব্লগ আর ফেসবুকের পাতায় সীমাবদ্ধ করে রাখা উচিৎ হচ্ছে না । আমার এই জ্ঞান বই আকারে প্রকাশ পেলে হতে পারে সেটা জাতীয় পাঠ্য পুস্তকেও এড হতে পারে । নিদেন পক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষায় তো এড হতেই পারে । ইংরেজিতে অনুবাদ করলে হয়তো নোবেলটোবেলও পেয়ে যেতে পারেন ।

১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:০০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সৃষ্টিকর্তা না থাকলে আমারো বিশেষ সুবিধা হতো। এত্তকষ্ট করে তাঁর ইবাদত করতে হত না। কিন্তু দেখা যাচ্ছে যারা সৃষ্টিকর্তায় অবিশ্বাস করছে তারা কোন সমাধান দিতে পারছে না। এসব বিষয় জানতে আমি কিছুকাল মুক্তমনতেও বিচরণ করেছি। কিন্তু না সেখানেও কোন সমাধান নেই। এসব করতে গিয়ে আমি যা বুঝেছি সবই সৃষ্টিকর্তার পক্ষে গেছে। তারপর আমি সৃষ্টিকর্তার পক্ষের মনভাব প্রচার করে দেখলাম জনগণ আমার বিরোধীতা করছে না। যাদেরকে স্কলার বলা হয় তারাও আমার বিরোধীতা করছে না। ফেসবুকের বড় বড় গ্রুপ গুলোতো আমি সদস্য আছি। তারা আমার পোষ্ট নিয়মিত প্রকাশ করে। তাতেও কোন বিরোধীতা করছে না। অবশেষে বুঝলাম ঈশ্বরই ঠিক আছেন। তাঁর বিরোধীরা ঠিক নাই। এ সংক্রান্ত একটা বই তো আমি প্রকাশ করেছি। আর সেটা রকমারীতে আছে। প্রকাশক বইটা আরো বড় করতে বলেছে। ২০৩০ এরপর বাঁচলে সেটা বড় আকারে প্রকাশ করব। আর ঐসব নোবেল টোবেল আমার লাগবে না। আমি চাই এ সংক্রান্ত ঝগড়া সহনীয় মাত্রায় আসুক।

১১| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:২৭

অপু তানভীর বলেছেন: আরে তাই নাকি? আপনার বইয়ের খবর তো জানি না । জলদি বইয়ের লিংক দিন তো । এখনই অর্ডার দিচ্ছি ।

১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:৫২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহর অকাট্য প্রমাণ

১২| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:০৩

মোগল সম্রাট বলেছেন:


রহিম যেটা দেখছে পানি করিম সেটা দেখছে কালি,
প্রশংসা যার করছে যদু, মধু তাকে দিচ্ছে গালি।
তুই যেটাকে লম্বা দেখিস অন্যে সেটা দেখছে গোল,
এক অরূপের অজস্র রূপ বড্ড লাগায় গণ্ডগোল।

কে লিখেছিলো মনে নেই। আপনার পোস্ট পড়ে মনে পড়লো তাই মন্তব্যের ঘরে লিখলাম।

১৩| ২০ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: চাচাজ্বী কেমন আছেন?
আমার ওস্তাদ চাঁদগাজীকে ৫ মাস ধরে কমেন্ট ব্যান করে রেখেছে। এবিষয়ে আপনি একটু প্রতিবাদ করুণ। প্লীজ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.