নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুমিনগণ এত্ত কষ্ট করে ইবাদত করে কেন?

২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৩:৫২



ক্লশ থ্রিতে পড়াকালিন সময় থেকে রমজান মাসের সবগুলো রোজা রাখা শুরু করি। কারণ রোজা না রাখা হলে রোজাদারের সমান ইফতারী পাওয়া যেত না।শিশু হলেও বিষয়টা নিজের জন্য অপমান জনক মনে হতো। এত্ত সুস্বাদু খাবার তারা বেশী পাবে আমরা কম পাব এটাও কি মেনে নেওয়া যায়? সমান অধিকার প্রাপ্তির জন্য রোজা রাখতে গিয়ে দেখা যেত মহাকষ্ট। পরে বই পড়ে জানলাম, জিহাদ করতে গিয়ে কতলোক অকাতরে জীবন বিলিয়ে দিয়েছে? এর করণ ঈমান এবং ভয়। তারা বলে জাহান্নামের কষ্ট এচেয়ে বেশী। সেজন্য তারা কমকষ্টের রোজা রাখে। কারণ রোজা না রেখে তারা জাহান্নামে যেতে চায় না। অথচ ভাতিজা জ্যাক বলে, সব ঝুট হ্যায়।

সব ঝুট হলে, সব ক্যামন করে হলো? কতিপয় বলে সব এমনি এমনি হয়েছে। তাহলে আল্লাহ এমনি এমনি হলেন না কেন? তখন নিরুত্তর। কতিপয় বলে, সব বিবর্তনে হয়েছে হয়েছে। তাহলে আল্লাহ বিবর্তনে হলেন না কেন? তখন নিরুত্তর। কতিপয় বলে, সব বীগ ব্যাং এ হয়েছে। তাহলে বীগ ব্যাং এ আল্লাহ হলেন, না কেন? তখন নিরুত্তর। কতিপয় বলে, সব প্রকৃতির নিয়মে হয়েছে। তাহলে প্রকৃতির নিয়মে আল্লাহ হলেন না কেন? তখন নিরুত্তর।তারমানে সব নিয়মে সব হতে পারবে কিন্তু আল্লাহ হতে পারবেন না। তারা এমন একটা নিয়ম করেছে।তখন মুমিন বলল, সবাই যেমনে হলো, আল্লাহও সেভাবেই হয়েছে। সুতরাং সবাই যেমন আছে তেমন আল্লাহও আছেন।তিনি বললেন, তিনি মানুষকে সর্বেত্তম আকৃতিতে সৃষ্টি করেছেন। হিসাব করে দেখা গেলো, ঘটনা সত্য। মানুষের নাক যেখানে আছে সেখানে ছাড়া অন্য কোন স্থানে থাকলে এর চেয়ে ভালো হত না।সুতরাং সব ঝুট নয়। সুতরাং যারা বলছে সব ঝুট হ্যায়। মূলত তারাই ঝুট কথা বলছে।

কোরআন সত্য কেমন করে বুঝলে? কারণ দেড় হাজার বছরেও কেউ এমন কিতাব আনতে পারেনি। যাতে কোন ভুল নেই।আরো অনেক কথায় মুমিন বুঝলো সব ঠিক হ্যায়।সেজন্য তারা কষ্ট করে ইবাদত করে। তাহলে অনেক ঘটনায়, আল্লাহর কোন ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া নেই কেন? মুমিন বলে সব ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া আল্লাহ একদিন দেখাবেন। সেদিন তিনি অবিশ্বাসীকে টুটিচেপে ধরবেন এবং জাহান্নামে নিক্ষেপ করবেন। তখন অবিশ্বাসীর সব খেলা শেষ। আমি এ সংক্রান্ত একটি স্বপ্ন দেখে ছিলাম।

আমি দেখলাম শেষ বিচার চলছে। আল্লাহর আরশ এবং ফেরেশতা দেখা যাচ্ছে না, তবে তাঁদের কথা শুনা যাচ্ছে। তাঁদের এরিয়ায় অদৃশ্য ব্যরিকেট দেওয়া। সেখানে কেউ ঢুকতে পারছে না।তার বাইরে বিশাল ক্রাউড।ক্রাউডের পূর্বে বিশাল গর্ত। বুঝলাম সেখানে জাহান্নাম। গর্তের উত্তরে ট্যালির চাল বাঁশের বেড়ার বিশাল বস্তি এলাকা। একদল লোককে আল্লাহর নিকট ধরে আনা হলো। যারা ধরে আনছে তাদেরকে দেখা যাচ্ছে না, যাদেরকে ধরে আনা হলো তাদেরকে দেখা যাচ্ছে না। আল্লাহ তাদেরকে বললেন, তোমাদের জন্য জাহান্নাম বরাদ্ধ। তবে তোমরা ঐ বস্তি এলাকায় থাকতে পার। অমনি ফেরশতাগণ তাদেরকে ছেড়ে দিলেন। তারা হুড়মুড় করে বস্তি এলাকায় ঢুকে গেল। তারপর বস্তি এলাকা জাহান্নামে নেমে গেল। আমি বললাম, এটা কি হলো? লোকগুলো অনেক আশা করে জাহান্নাম থেকে বাঁচতে বস্তি এলাকায় ঢুকলো, আর বস্তি এলাকা নেমেগেল জাহান্নামে! আল্লাহ তখন বললেন, এরা আমার সাথে তামাশা করতো, সেজন্য আমিও তাদের সাথে তামাশা করলাম।

শেষ বিচার যখন হবে তখন আল্লাহ বিরোধী কোন যুক্তি প্রমাণ কাজে লাগবে না। তখন বিনা প্রমাণে জাহান্নামে যেতেই হবে। সেজন্য মুমিন বলে, বিনা প্রমাণে আল্লাহ এক। অবশ্য মুমিনদেরকে আল্লাহ এমন কিছু আলামত দেখান যাতে তারা বুঝে তাদের ঈমান ঠিক হ্যায়। সেজন্য তাদের অটল ঈমান কিছুতেই আর টলে না। সেজন্য তারা ইবাদতের কষ্টকে কষ্ট মনে না করে নেয়ামত মনে করে। তারা সীমাহীন কষ্ট করেও ইবাদত করে। আর তারা বলে তাদের যা পাওয়ার তারা তা’ শেষ বিচারে পাবে। অবুঝ রানু বলে ইবাদত না করেও মানুষ দিব্যি সুখে আছে তাহলে আর ইবাদত করে লাভ কি? অবুঝ রানুকে আমি এটা বুঝাতে পারিনি যে, ইবাদতের লাভের হিসাব ইহকালে নয় পরকালে দেখা যাবে। আর ইবাদত না করার লসের হিসাবও পরকালে দেখা যাবে। রানু বলে সব ঝুট হ্যায়। মুমিন বলে ওকে। তোমার ঝুট নিয়ে তুমি থাক এবং আমাদের ঠিক নিয়ে আমরা থাকি। পরকালে দেখা যাবে কারা ঝুট হ্যায় এবং কারা ঠিক হ্যায়।

সো্না ভাই বলেন, মাদ্রাসা বন্ধ কর। মুমিন বলে, তাহলে জান্নাতের হিসাব কে করবে? মাদ্রাসায় যারা পড়ে না তারাতো জান্নাতের হিসাব ভালো করতে পারে না। সোনাভাই বলেন, এরা গেলো রসাতলে। এদের জন্যই পৃথিবীর উন্নতি হয় না। কিন্তু পুথিবীর উন্নতির জন্য এরা ছাড়াও ঢের লোক আছে তারা পৃথিবীর উন্নতি করলেই তো মিটে গেল। না তাতে কোনভাবেই মিটেগেল না। তাঁর কথা মাদ্রাসা বন্ধ করতেই হবে। সেকালে সোভিয়েত রাশিয়া উন্নতির জন্য মাদ্রাসা বন্ধ করে দিয়ে ছিলো। বেশ তো হুজুরেরা ব্যক্তিগতভাবেই দীনি শিক্ষা জারী রাখলেন। অতঃপর সোভিয়েত ভেঙ্গে গেল। মাদ্রাসাও আবার চালু হয়ে গেল। আর এভাবেই যত বাধা আসুক সব বাধা উপড়ে ফেলে মুমিন তার ইবাদত চালিয়ে যাবেই যাবে। কেই ইবাদতে মুমিনকে দাবায়ে রাখতে পারবে না। সববাধা পায়ে দলে মুমিন তার মানজিলে মাকসাদে পুঁছবেই পুঁছবে-ইনশাআল্লাহ।

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:২৭

শাওন আহমাদ বলেছেন: কে কি বিশ্বাস করল আর করল না তাতে কি এসে যায়?

২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তথাপি বিশ্বাসে অবিশ্বাসীর অনেক কিছু আসে যায়। তারা বলে ইবাদতের সময় উন্নয়নের কাজে লাগালে অনেক উন্নতি হতো। তারা বিশ্বাস বদলিয়ে অবিশ্বাসে পরিণত করতে মরিয়া। তাদের লিখিত একটি বইয়ের নাম হলো বিশ্বসের ভাইরাস। তাদের মতে এটা এক মহান পুস্তক। সামুর পরেই মনে হয় তাদের ব্লগ দ্বিতীয়স্থানে আছে। আমি মাঝে মাঝে সেখানে ঢুঁ মারি। আর তাদের মত সামুর কিছু গৃহপালিত ব্লগার আছে।

২| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ক্লাস ফাইভ থেকে রোজা রাখি এখন পর্যন্ত ইচ্ছাকৃত ভাবে কখনো রোজা ভাঙ্গিনি।

২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: খুব ভালো সংবাদ। আর আমরা একই এলাকার লোক।

৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন:

ইবাদত করে কিছু হয় না, শুধু শুধু সময় অপচয়।

২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ধর্মহীনরা এমনটাই মনে করে।

৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৫

বাউন্ডেলে বলেছেন: শুধু নামাজ রোজা করলেই আপনি মুমিন হবেন- এটা কোথায় পেলেন ? ধর্মের বড় সমস্যা হলো ভন্ডামী আর প্রতারনা । নাস্তিকরা নয়। অনেক নাস্তিক- পীর-আউলিয়া, ওয়াজ-নছিহতকারীদের চেয়ে অনেক উন্নত ও মানবিক।

২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তারা মানবিক হলেও পরকালে তাদের প্রাপ্য হলো জাহান্নাম।

৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৪

নূর আলম হিরণ বলেছেন: হুম, আপনার সাথে দেখা করার ইচ্ছে আছে একদিন।

২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:২৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমরো ইচ্ছা আছে আপনার সাথে দেখা করার।

৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬

কামাল১৮ বলেছেন: মুমিনরা খুব যৌনকাতর।তাদের ৭২ জন চাই।এক জনে তাদের মন ভরে না।

২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৩১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জান্নাত অনেক বড়। সেখানে সেখানে বচসবাসের জন্য অনেক মানুষ প্রয়োজন। তো তারা সবাই যদি মেয়ে মানুষ হয় তবে আর পর্দার ঝামেলা থাকলো না। আর যৌনতা ছাড়াও জীবন যাপনে আরা অনেক কাজ আছে। জান্নাত যেমনই হোক। ওখানকার জীবন যাপনে কারা এক ঘেঁয়ে লাগবে না।

৭| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:১৩

মোগল সম্রাট বলেছেন:


বাংলাদেশে মুমিন কারা? যারা তিন মাস পর পর ওমরায় যায় আর আইসা সিন্ডিকেট বানিজ্য করে তারা? আর আফগানে তো মুমিনরা মাশাল্লাহ পুরা দেশ বোরকার তলে ঢুকায়া দিছে হুর আর সারাবান তহুরার লোভে।

২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৩৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মুমিনের পরিচয় প্রদানে বিশদ বিবরণ প্রয়োজন। আর প্রথ্যেক মানুষের মাঝেই কিছু ভুল ত্রুটি থাকে।

৮| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: মুমিন্সদের কর্মকান্ড আমার ভালো লাগে। বিনোদন পাই।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১:০২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার বিনোদন ইহকালে আর মুমিনদের বিনোদন পরকালে।

৯| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ ভোর ৪:০৪

কামাল১৮ বলেছেন: এক ঘেয়েমী দুর করার জন্য ৭২ জনের ব্যবস্থা।এতক্ষনে বুজতে পারলাম ৭২ এর মোজেজা।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:৪৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মেয়ে মানুষ হলেও তারা মানুষ। মানুষদের মধ্যে কি সম্পর্ক স্থাপিত হবে সেটা তারাই ঠিক করবে। কারণ জান্নাত হলো ইচ্ছা পূরণের স্থান। আর জান্নাত কোন লোককে জোর করে দেওয়া হচ্ছে না। কিন্তু জাহান্নামীরা না চাইলেও অপরাধী হলে তাদেরকে জাহান্নামে যেতে হবে। কেউ যদি মনে করে সে জাহান্নামেই যাবে, তাকে তো কেউ জাহান্নামে যেতে মানা করছে না। আমরা যারা জাহান্নামে যেতে চাই না, তারা আল্লাহর ইবাদত করছি। তো আমরা জান্নাতে গেলে আমাদেরকে হুর দেওয়া হবে। তো সেই হুর কোন কাজে লাগাব সেটা আমরা বুঝব। এ নিয়ে টেনশন করে অন্যদের তো মাথা নষ্ট করার দরকার নাই।

১০| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৮:৩৬

অগ্নিবেশ বলেছেন: আর তাদের সাথে যুদ্ধ করতে থাক যতক্ষণ না ভ্রান্তি শেষ হয়ে যায়; এবং আল্লাহর সমস্ত হুকুম প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়। তারপর যদি তারা বিরত হয়ে যায়, তবে আল্লাহ তাদের কার্যকলাপ লক্ষ্য করেন।
কোরআন ৮/৩৯

তোমরা যুদ্ধ কর আহলে-কিতাবের ঐ লোকদের সাথে, যারা আল্লাহ ও রোজ হাশরে ঈমান রাখে না, আল্লাহ ও তাঁর রসূল যা হারাম করে দিয়েছেন তা হারাম করে না এবং গ্রহণ করে না সত্য ধর্ম, যতক্ষণ না করজোড়ে তারা জিযিয়া প্রদান করে।
কোরআন ৯/২৯

চাচায় আমার জিহাদী, তা চাচা শুধু কোবতে লিখলে হবে? আল্লায় ত কাফের মুশরিক মারতে কইছে। চারিদিক কাফেরে ভইরা গেছে ঘরে বইসা কি করেন, যুদ্ধ টুদ্ধ করেন।

সহীহ বুখারী (তাওহীদ)
অধ্যায়ঃ ৫৬/ জিহাদ ও যুদ্ধকালীন আচার ব্যবহার
পরিচ্ছদঃ ৫৬/২২. জান্নাত হল তলোয়ারের ঝলকানির তলে।
মুগীরাহ ইবনু শু‘বা (রাঃ) বলেন, নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আমাদের জানিয়েছেন, আমাদের ও প্রতিপালকের পয়গাম। আমাদের মধ্যে যে শহীদ হলো সে জান্নাতে পৌঁছে গেল।
‘উমার (রাঃ) নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-কে বলেন, আমাদের শহীদগণ জান্নাতবাসী আর তাদের নিহতরা কি জাহান্নামবাসী নয়? আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন, হ্যাঁ।
২৮১৮. ‘উমার ইবনু ‘উবায়দুল্লাহ্ (রহ.)-এর আযাদকৃত গোলাম ও তার কাতিব সালিম আবূন নাযর (রহঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ‘আবদুল্লাহ্ ইবনু আবূ আওফা (রাঃ) তাঁকে লিখেছিলেন যে, আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, তোমরা জেনে রাখ, তরবারির ছায়া-তলেই জান্নাত।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:৫৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যুদ্ধ গায়ের উপর এসেগেলে যুদ্ধ না করে উপায় নাই। অন্যদেশ তার নাগরিকদের উপর অন্যায় অত্যাচার করলে সেই দেশের নাগরিকদেরকে উদ্ধার করতে হলেও যুদ্ধ করতে হয়। সে সব হলো অন্য কথা। এখন প্রশ্ন হলো আমরা ইবাদত করি কেন? এর উত্তর হলো, আমরা জাহান্নাম থেকে বাঁচার জন্য ইবাদত করি। এখন জান্নাতে গেলে নাকি হুর নামক এক মহা সমস্যা রয়েছে অনেকে মনে করে। সে ক্ষেত্রে আমাদের কথা হলো আগে তো জান্নাতে যাই, তারপর সেখানে গিয়ে ঠিক করব আমরা সেখানকার যারা বাসিন্দা আমরা আমাদের রিলেশনগুলো কেমন করব। আমার মনে হয় এটা তেমন কোন গুরুতর সমস্যা না।

১১| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৮:৫১

রানার ব্লগ বলেছেন: আপনার কাছে আমার একটা প্রশ্ন আছে। এটা আমি।সাড়ে চুয়াত্তর ভাই কে করেছিলাম কিন্তু উনি উত্তর দেন নাই। অবশ্য বলেছিলেন পরে জানাবেন। জানান নাই।

প্রশ্নঃ কেনো মাক্কি সুরা আর মাদানী সুরার মধ্যে এতো ব্যাপক পার্থক্য।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:০৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মাক্কি ও মাদানী সুরার পার্থক্য কোরআন মোহাম্মদের (সা) বাণী হওয়ার কোন প্রমাণ নয়। কোরআন মোহাম্মদ (সা) প্রচার করেছেন আল্লাহর বাণী হিসাবে। মুমিন বিবিধ কারণে কোরআনকে আল্লাহর বাণী হিসাবে মেনে নিয়েছে। সেজন্য তারা কোরআন অনুযায়ী কষ্ট করে আল্লাহর ইবাদত করে। কোরআনে সন্দেহ করার চেয়ে বিশ্বাস করার আলামত অনেক বেশী।

১২| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:০৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আপনার প্রতিটি পোস্ট একটি আরেকটির সাথে সাংঘর্ষিক তাছাড়া আপনি সৃষ্টিকর্তার (আল্লাহ) সাথে অত্যন্ত সুচতুর ভাবে শরিক ও তাঁর তৈরি রহস্য লিখে ধর্মীয় ভাবে গুরুতর অন্যায় করেছেন। - এটিও এক প্রকার নাস্তিকতা।

আপনি ইসলামিক কোনা জ্ঞান রাখেন কিনা জানিনা। নাকি ফুটপাতের বই পড়ে ইসলাম শিখেছেন নাকি স্বপ্নে দেখেছেন? - আমি দেখলাম শেষ বিচার চলছে। আল্লাহর আরশ এবং ফেরেশতা দেখা যাচ্ছে না, তবে তাঁদের কথা শুনা যাচ্ছে। এই সব আজগুবি কতাবার্তা আপনি কিভাবে বলছেন? - আপনি আল্লাহর আরশ দেখেছেন এটি বিশ্বাসযোগ্য? আপনি নিজেকে পীর আওলিয়া দরবেশ নবী রাসুল দাবী করছেন?

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:০৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি উহা স্বপ্নে দেখেছি সেটা পোষ্টে উল্লেখ আছে। আর আমি পড়েছি ঢাকার মীরহাজির বাগের তামিরুল মিল্লাত মাদ্রায়। সেই মাদ্রাসার শিক্ষকগণ ফেসবুকে আমার সাথে সংযুক্ত আছেন। তারা আমার লেখার বিরোধীতা করেন না।

১৩| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:৩১

রানার ব্লগ বলেছেন: লেখক বলেছেন: মাক্কি ও মাদানী সুরার পার্থক্য কোরআন মোহাম্মদের (সা) বাণী হওয়ার কোন প্রমাণ নয়। কোরআন মোহাম্মদ (সা) প্রচার করেছেন আল্লাহর বাণী হিসাবে। মুমিন বিবিধ কারণে কোরআনকে আল্লাহর বাণী হিসাবে মেনে নিয়েছে। সেজন্য তারা কোরআন অনুযায়ী কষ্ট করে আল্লাহর ইবাদত করে। কোরআনে সন্দেহ করার চেয়ে বিশ্বাস করার আলামত অনেক বেশী।


কি জিজ্ঞাসা করলাম আর কি উত্তর দিলেন ?

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:৩৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআনের বিভিন্ন সুলা বিভিন্ন অবস্থার প্রেক্ষাপটে নাযিল হয়েছে। মক্কা ও মদীনায় সূরা নাযিলের প্রেক্ষাপটে ব্যাপক পার্থক্য থাকায় মাক্কি সুরা আর মাদানী সুরার মধ্যে এতো ব্যাপক পার্থক্য।

১৪| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:৩৪

রানার ব্লগ বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনার প্রতিটি পোস্ট একটি আরেকটির সাথে সাংঘর্ষিক তাছাড়া আপনি সৃষ্টিকর্তার (আল্লাহ) সাথে অত্যন্ত সুচতুর ভাবে শরিক ও তাঁর তৈরি রহস্য লিখে ধর্মীয় ভাবে গুরুতর অন্যায় করেছেন। - এটিও এক প্রকার নাস্তিকতা।

আপনি ইসলামিক কোনা জ্ঞান রাখেন কিনা জানিনা। নাকি ফুটপাতের বই পড়ে ইসলাম শিখেছেন নাকি স্বপ্নে দেখেছেন? - আমি দেখলাম শেষ বিচার চলছে। আল্লাহর আরশ এবং ফেরেশতা দেখা যাচ্ছে না, তবে তাঁদের কথা শুনা যাচ্ছে। এই সব আজগুবি কতাবার্তা আপনি কিভাবে বলছেন? - আপনি আল্লাহর আরশ দেখেছেন এটি বিশ্বাসযোগ্য? আপনি নিজেকে পীর আওলিয়া দরবেশ নবী রাসুল দাবী করছেন?


সম্ভাবত তিনি সৃষ্টি রহস্য ও তার পরিনতি নিয়ে বেশি পড়াশুনা করছেন আর এটা করতে গিয়ে সব গুলিয়ে ফেলছেন যার ফলে এমন স্বপ্ন বা ভ্রম দেখছেন । মানব মস্তিষ্ক এমনি আপনি যা চাইবেন তাই আপনাকে দেখাবে ।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:৩৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: স্বপ্নের মধ্যে ভ্রম কি আছে?

১৫| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:৪৬

বাউন্ডেলে বলেছেন: দুনিয়ায় নাস্তিকদের চেয়ে তথাকথিত মুমিনদের মধ্যে কাফের/মোনফেকদের পরিমান অনেক বেশী। এরা আল্লাহ্ ও মানুষ, উভয়ের সাথে প্রতারনায় লিপ্ত।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:৪০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মুমিনদের মধ্যে কাফের মোনাফেক থাকলেও তাতে নাস্তিকদের কোন লাভ নেই। কারণ তারা সরসরি নাস্তিক হলে তারা নাস্তিকদের দল একটু ভারি করতে পারতো। আর উপরে মুমিন এবং ভিতরে কাফের ও মোনাফেক হওয়ায় তারাও লাভবান হচ্ছে না। কারন এতে করে তাদেরকে নাস্তিকদের সাথে জাহান্নামেই যেতে হচ্ছে। তবে যারা বাস্তবে মুমিন তারা পরকালে লাভবান হবে।

১৬| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:৪০

রানার ব্লগ বলেছেন: লেখক বলেছেন: স্বপ্নের মধ্যে ভ্রম কি আছে?

যার কোন যোউতিক ব্যখ্যা নাই তাহাই ভ্রম । স্বপ্ন উত্তপ্ত মস্তিষ্কের কর্মযজ্ঞ ।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:৪৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: টিট ফর টেট এটাতো প্রচলিত কথা। আল্লাহর সাথে যারা তামাশা করবে আল্লাহ তাদের সাথে তামাশা করবেন, এতে অযৌক্তিক কি আছে?

১৭| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ২:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার বিনোদন ইহকালে আর মুমিনদের বিনোদন পরকালে।

পরকাল বলে কিছু নেই। সব ফক্কা।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:২৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মরার পর শ্বশুর বাড়ীর ভাষায় বলবেন, মুই বুঝজিলাম সব ফক্কা। তখনই আসল বিনোদন শুরু হবে। কারণ বিদ্যমাণ আলামত ফক্কার পক্ষে নয়। মরার পর দেখবেন মুমিনরা মেরে দিছে ছক্কা। আর আমনে হইলেন ফক্কা।

১৮| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ২:৩৬

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: অধিক না জানলে ধর্মীয় পোস্ট দেওয়া ঠিকনা। পুরো ব্লগে ৩/৪জন নাস্তিক দাপিয়ে বেড়াচ্ছে ইসলাম ধর্মের চুলকানিতে। অগ্নিবেশ দু-লাইন বাংলা পড়ে কিভাবে কোরআন হাদিসের ভুল ধরছে; যেহেতু আপনি পোস্ট দিয়েছেন তাই এগুলো খন্ডন করা আপনার দায়িত্বের মধ্যেই পরে। না পারলে ধর্মীয় পোস্ট দেওয়া থেকে বিরত থাকুন।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তারা মনে করে কোরআন মোহাম্মদের (সা) রচনা। তো এটা যে মোহাম্মদের (সা) রচনা নয় সে বিষয় তাদেরকে অনেক তালিম দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তারা বুঝে না। কোরআনও বলছে এরা ঈমান আনবে না। তথাপি সত্য প্রকাশ করতে হয়। কারণ যাদের ভাগ্য ভালো তারা আবার বুঝালে সত্য বুঝে। যারা বুঝালে সত্য বুঝে আল্লাহ মূলত তাদের জন্যই কোরআন নাযিল করেছেন। যারা চূলকাচ্ছে তারা মুমিনদেরকে ধর্মান্ধ মনে করে। আমি ২০১৬ সাল থেকে তাদের সাথে বাতচিত করেছি। ফেসবুকে এখন আর এদের আনাগোনা তেমন দেখা যায় না। ব্লগে দু’চার পিচ আছে। এরাই ধর্মীয় পোষ্টে ঝাপিয়ে পড়ে। আর আমার ভান্ডে যা আছে আমি সেটাই তো বিতরণ করব। ভান্ড ভরলে বিতরণ করব সেই আশায় বসে থাকলে দেখা যাবে ভান্ড ভরতে ভরতে জীবন শেষ হয়ে যাবে। বিতরণ করা আর হবে না। আর এরা মরার পরেই বুঝে যাবে জীবিত থাকতে তারা কি করেছে। এটা আর ক’দিনের অপেক্ষা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.