নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
শূন্য থেকে কোন কিছু হওয়া সম্ভব এ বিষয়ে মুক্তমনা বাংলা ব্লগের প্রতিষ্ঠাতা অভিজিৎ রায় বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক তথ্য উপাত্ত উপস্থাপন করে অবশেষে তিনি বললেন, শূন্য থেকে আমরা মহাবিশ্ব ফ্রিতে উপহার হিসাবে পেয়েছি। তাঁর বৈজ্ঞানিক তথ্য-উপাত্তের সত্যতা স্বীকার করে আমি বলছি, আমরা শূন্য থেকে মহান আল্লাহকে ফ্রিতে উপহার হিসাবে পেয়েছি। কারণ মহাবিশ্বের সদস্য সংখ্যা অনেক, কিন্তু আল্লাহ এক। সুতরাং শূন্যের পরে এক আল্লাহর অবস্থান ধরা হবে, অনেক সদস্য বিশিষ্ট মহাবিশ্বকে ধরা হবে না।
কিছু লোক বলে সব কিছু এমনি এমনি হয়েছে, এসব আল্লা-বিল্লা কিছু নাই। তাদেরকে বললাম আল্লাহ কেন নাই? সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে, আল্লাহ কার কি ক্ষতি করেছে, তিনি কেন এমনি এমনি হতে পারলেন না। সুতরাং মেনে নাও আল্লাহ এমনি এমনি হয়েছেন এবং তিনি বসকিছু সৃষ্টি করেছেন। আল্লাহ নাই একথাটি মনের ভুলেও বলবে না। কারণ এটি একটি অযোক্তিক কথা।
কিছু লোক বলে আল্লা-বিল্লা কিছু নাই, সব কিছু বিবর্তন প্রক্রিয়ায় হয়েছে। তাদেরকে বললাম, বিবর্তন প্রক্রিয়ায় আল্লাহ হলেন না কেন? তাঁর মধ্যে কি অযোগ্যতা আছে? সুতরাং আল্লাহ নাই এমন হাস্যকার কথা বলা থেকে বিরত থাক।তারপর তারা বলল, আল্লাহ তবে কেমনে হলেন? তাদেরকে বললাম, সৃষ্টি, রূপান্তর ও তৈরীর ভিন্ন ভিন্ন নিয়ম আছে। এরমধ্যে সৃষ্টির নিয়ম হলো, লিমিট না দিলে আন লিমিটেড হয় এবং লিমিট দিলে লিমিটেড হয়। আল্লাহ প্রথম হওয়ায় তাঁর পূর্বে কিছু ছিলো না বিধায় তাঁর লিমিট দাতা ছিলো না। সেজন্য তিনি আন লিমিটেড হলেন। তারপর তিনি লিমিট দিয়ে দিয়ে সব কিছু সৃষ্টি করলেন।
মহাবিশ্ব হোক আর ঈশ্বরকণা হোক এগুলো প্রথম নয়। কারণ এগুলো লিমিটেড। তো লিমিটেড কিছুর আগে এদের লিমিট দাতা থাকতে হয়। এদের এ লিমিট দাতা হলেন আন লিমিটেড আল্লাহ। তাঁর পূর্বে কিছু নেই। কারণ তিনি প্রথম। আর প্রথমের পূর্বে কিছু থাকে না। আল্লাহ মহাজগৎ সৃষ্টির পর এদের পারস্পরিক ক্রিয়া-বিক্রিয়ায় মহাজগতে রূপান্তর ক্রিয়া চলমান রয়েছে। আর মহাজগতে বিদ্যমাণ উপাদান দিয়ে আল্লাহর সৃষ্টির সদস্যগণ অনেক কিছু তৈরী করছে।
আল্লাহ সৃষ্টি করতে চাইলে লিমিট দিয়ে কুন বলেন, তারপর তিনি যা চান সেটা সৃষ্টি হয়। আল্লাহ যেভাবে হয়েছেন, তাঁর সৃষ্টিও সেভাবেই হয়। পার্থক্য হলো আল্লাহর সৃষ্টির লিমিট দাতা আল্লাহ, কিন্তু আল্লাহর কোন লিমিট দাতা ছিলো না। সেজন্য আল্লাহ ও তাঁর সৃষ্টির মধ্যে অসীম ও সসীমে ব্যবধান হয়ে গেল।
আনলিমিটেড একাধীক হয় না। কারণ লিমিট দিয়ে একাধীক করলে আন লিমিটেট আর আন লিমিটেড থাকে না, বরং লিমিটেড হয়ে যায়।
আল্লাহ যেভাবে হয়েছেন সৃষ্টির নিয়ম আসলে সেটাই। সেই নিয়ম মেনেই লিমিট দিয়ে দিয়ে আল্লাহ সব কিছু সৃষ্টি করেন। আল্লাহর মত এমন লিমিট দিতে আর কেউ জানে না বলে আল্লাহর মত সৃষ্টিকর্তা আর কেউ নেই। আমি যা লিখেছি সেটা আমি বুঝি। আমার কথা কেউ বুছতে না পারলে তাকে সেটা আমার বুঝাতে না পারার অযোগ্যতা। তবে পাবলিকের সাথে আমি আলোচনা করতে গেলে দেখি তারা এমন ভাব করে যেন বিষয়টা তারা আগে থেকেই জানে।সেজন্য তারা আমার জানার বিষয়ে আমাকে কোন ক্রেডিট দেয় না। আর তারা আমার বিরোধীতাও করে না। কারণ বিষয়টা তো তারাই জানে তবে আর বিরোধীতা করবে কি?
আসলে মানুষ আল্লাহকে বুঝে বলেই দলবেঁধে তাঁকে বিশ্বাস করে।এমন কি বহু মানুষ আল্লাহর জন্য তাদের জীবনটাও বিলিয়ে দেয়। তবে আল্লাহর বিবরণ প্রদানের যোগ্যতা হয়ত নাই। আমি যা বুঝেছি সেটা আল্লাহর কথাতেই বুঝেছি। ফেসবুক পোষ্ট দিতে আল্লাহর কথা থেকে আমার কথা আমি কিভাবে বুঝলাম সেই বিবরণ দেব- ইনশা আল্লাহ। আমাদের প্রধানমন্ত্রীও বলেছেন, তিনি শুধু আল্লাহকে ভয় করেন। বুঝাগেল তিনিও আসলে আল্লাহকে বুঝেন। নতুবা তিনি আল্লাহকে ভয় করেন কেন? তিনি আল্লাহকে না বুঝলেও তো তাঁর আল্লাহকে ভয় করার কথা বলার কথা নয়। আমাদের জাতির জনকও আল্লাহকে বুঝতেন। সেজন্য তিনি তাঁর কথায়- ইনশাআল্লাহ যোগ করেছেন। শাহারুখ খানও আল্লাহকে বুঝেন। সেজন্য তিনি তাঁর কথায় -ইনশাআল্লাহ যোগ করেন। এ আর রহমানও আল্লাহর কথা বুঝেছেন। সেজন্য তিনিও কুন-ফাইয়াকুন নিয়ে গান রেকর্ড করেছেন। মোহাস্মদ আলীয় আল্লাহর কথা বুঝেছেন বলে প্রচার করেছেন। তবে যারা আল্লাহর সহজ কথা বুঝে না, আল্লাহর তাদের জন্য জাহান্নামের ব্যবস্থা রেখেছেন। আল্লাহ বলেছেন যত লোকই জাহান্নামে ফেলা হোক না কেন তাতে জাহান্নামে জায়গার অকুলান হবে না।
জান্নাত থেকে জাহান্নামীদের সাথে কথা বলা যাবে। তো পরিচিত জনদের যারা জাহান্নামে যাবেন, যদি আমি জান্নাতে যেতে পারি তখন না হয় তাদের সাথে কথা বলা যাবে। আল্লাহ আমাকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করুন- আমিন।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:০২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি আমাকে আল্লাহর না থাকার নিশ্চয়তা দিয়ে ছিলেন। সেজন্যই তো আমি মুক্তমনায় মুক্ত মনে ডুব দিলাম। দেখি যা বলে সব ভালো লাগে। জ্ঞানীগণের কথা কত চমৎকার। জাকির নায়েক ও জাকারিয়ার সমালোচনা দেখলাম। শেষতক জানলাম আমরা মহাবিশ্ব ফ্রিতে পেয়েছি। তাও আবার শূন্যের পর। এখানে এসেই খটকা লেগে গেলো। কিরে শূন্যের পর তো এক থাকার কথা। আর মহাবিশ্ব তো অনেক। তাহলে এটা শূন্যের পরে এলা কেমন করে? সুতরাং হিসাবে গরমিল। সুতরাং আল্লাহ প্রথম ও আল্লাহ এক এ বিশ্বাসই বজায় থাকলো।
২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৫২
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আচ্ছা, বুঝতে পারছি খুউব জ্ঞানী চিন্তাভাবনা।
একটা প্রশ্ন- আপনার পরিচিত, আত্নীয় স্বজন, বন্ধু বান্ধব এবং পরিবারের মধ্য থেকে আল্লাহ অবিশ্বাসী কতজন আছে?
ধন্যবাদ।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:০৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অবিশ্বাস তো আর কেউ প্রকাশ করে না। কারণ সবাই জানে আসলে এর স্বপক্ষে কোন লজিক নাই। কালেভদ্রে দু’একজন নজরে পড়ে। এরা আবার বেশ জ্ঞানী জ্ঞানী ভাব করে অনেক কথা শুনিয়ে দেয়। ফেসবুকে কিছু লোকের সাথে আমার বাদানুবাদ হয়। তাদের একজনের ফেসবুক আইডি ছিলো নিউটন নামে। সেআমাকে সামুর লিংক প্রদান করে। তারআগে সামু বিষয়ে আমার কোন ধারণা ছিলো না। ব্লগে এসে দেখি নিউটন মহাসমম্বয় নামে ব্লগার। তারপর একদা সে ব্লগ ছেড়ে উদাও হয়ে যায়। আমি সামু থেকে যাই। তো মহাসমম্বয় বিভিন্ন সূরা তৈরী করতো। কিন্তু তার সেসব সূরাকে কেউ সূরা মনে করেনি। সে হয়ত ভেবেছে সে অনেক বাহবা পাবে। কিন্তু তেমনটা ঘটেনি বলে সে হতাশ হয়েছে। তারপর ব্লগ থেকে এমন আরো অনেকেই বিদায় হয়েছে। তারা হয়ত দেখেছে পাবলিক তাদের কথায় সায় দিচ্ছে না।
৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৭
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ১: এই মহাবিশ্ব হচ্ছে আদি ও অনন্ত এটাকে কেউ সৃষ্টি করেনি বা সৃষ্টি করা সম্ভবও না তবে এর রুপান্তর ঘটে মানে এক অবস্থা থেকে আরেক অবস্থায় রুপান্তরিত হয় এবং এই প্রক্রিয়াকে কেউ নিয়ন্ত্রণ করে না এটা সম্পূর্ণ এই বিশ্ব প্রকৃতির নিজস্ব ব্যাপার।
- এটা কোন বিজ্ঞান নয় এবং আমি এই তথ্য কোন গুরুর কাছ থেকেও মুখস্ত করি নি এটা আমার ব্যক্তিগত ধারণা।
২: মহাবিশ্ব সৃষ্টি নিয়ে অনেক থিউরীই প্রচলিত আছে, তবে বিজ্ঞানরীরা এখন পর্যন্ত বিগ ব্যাং পর্যন্ত জানতে পেরেছে কিন্তু বিগ ব্যাং এর আগে কি ছিল বা কি ঘটেছিল বা এর কারণ কি তা জানতে পারেনি, এবং আদৌ এটা জানা সম্ভব কি না তা ভবিষ্যত প্রজন্মই বলতে পারবে। বর্তমান সময়ে যথেষ্ট গবেষণা এবং তথ্য উপাত্ত ছাড়া যদি কেউ বিগ ব্যাং পূর্ববর্তী অবস্থা সম্পর্কে শতভাগ তথ্যের নিশ্চিয়তা প্রদান করে তাহলে নিশ্চিতভাবেই সে মিথ্যাবাদী।
আপনি যা খুশি তাই কল্পনা করতে পারেন কিন্তু ওগুলো শুধু কল্পনাই মাত্র।
ধন্যবাদ।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মুক্তমানা বাংলা ব্লগের প্রতিষ্ঠাতা অভিজিৎ রায় বলেছেন-
শূন্য থেকে কীভাবে মহাবিশ্ব উদ্ভূত হতে পারে সেটা জানতে হলে প্রথমে আমাদের কোয়ান্টাম শূন্যতার ব্যাপারটি বুঝতে হবে। আসলে খুব কম কথায় বললে, কোয়ান্টাম তত্ত্বানুযায়ী শূন্যতাকে অনেক তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হয়। শূন্যতা মানে আক্ষরিক অর্থে শূন্য নয়- পদার্থ বিজ্ঞানীদের মতে যে শূন্য-দেশকে আপাত: দৃষ্টিতে শান্ত, সমাহিত মনে হচ্ছে, তার সূক্ষ্মস্তরে সবসময়ই নানান প্রক্রিয়া ঘটে চলেছে। এর মধ্যে নিহিত শক্তি থেকে পদার্থ-কণা স্বতঃস্ফূর্তভাবে তৈরি হচ্ছে, আবার তারা নিজেকে সেই শক্তিতে বিলীন করে দিচ্ছে। যেমন, শূন্যাবস্থা থেকে সামান্য সময়ের ঝলকানির মধ্যে ইলেকট্রন এবং পজিট্রন (পদার্থ-প্রতি পদার্থ যুগল) থেকে পদার্থ তৈরি হয়েই আবার তা শূন্যতায় মিলিয়ে যেতে পারে। এই ইলেকট্রন এবং পজিট্রনের মধ্যকার ব্যবধান থাকে ১০-১০ সেন্টিমিটারেরও কম, এবং পুরো ব্যাপারটার স্থায়িত্বকাল মাত্র ১০-২১ সেকেন্ড[5]। ব্যাপারটাকে বিজ্ঞানের পরিভাষায় বলে ‘ভ্যাকুয়াম ফ্লাকচুয়েশন’।
* জনাব অভিজিৎ স্বীকার করলেন শূন্যের মধ্যে শক্তি ছিলো। সেই সব শক্তির সম্মিলিত অবস্থা সর্ব শক্তিমাণ আল্লাহ। সুতরাং তিনি কোন কাল্পনিক চরিত্র নয়। অবিশ্বাসীরা তাঁকে জোর করে অবিশ্বাস করছে।
৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৫
কামাল১৮ বলেছেন: আপনাকে কেউ অস্বীকার করতে বলছে না।তথ্য প্রমান যুক্তি সহকারে চিন্তা করুন।অন্ধ বিশ্বাস করবেন না।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি সবার কথা শুনি। সবার কথা বুঝার চেষ্টা করি। আমি দেখেশুনে তারপর বিশ্বাস করি। আমি অন্ধ বিশ্বাস করি না।
৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৪
কামাল১৮ বলেছেন: আল্লাহকে আপনি দেখবেন শুনবেন কি ভাবে।আল্লাহতো বলেছে,আমাকে বিশ্বাস করো।আরো অনেক গুলো বিষয়কে বিশ্বাস করতে বলেছেন।আপনার বিশ্বাস হলো আপনার ঈমান।আপনাকে বিশ্বাস করতে বলেছে প্রমান করতে বলে নাই।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যাকে বিশ্বাস করছি, তাঁকে দেখা না গেলেও তাঁকে বিশ্বাস করার মত আলামত দেখা যায়।
৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৭
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
আল্লাহ খুশি হয়েছেন।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মুমিনগণ আল্লাহর খুশীর জন্যই সব কিছু করে।
৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২১
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: শূন্যতা মানে আক্ষরিক অর্থে শূন্য নয়, জনাব অভিজিৎ স্বীকার করলেন শূন্যের মধ্যে শক্তি ছিলো।
সুতরাং বুঝতে পারছেন আমি কেন ১ নাম্বার পয়েন্টে উক্ত কথাগুলু বলেছি?
এখন শুন্যের ভিতর ওই শক্তিকে যদি আপনি আল্লাহ মানতে চান তাহলে মানেন এটা আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপারে কিন্তু তাতে সমস্যা কমে না বরং আরও বেড়ে যায়। তবে ওদিকে আর আলোচনা না বাড়ালাম।
যাক অবশেষে আপনি যে শুন্যের ভিতরে আল্লাহকে আবিষ্কার করেছেন তাতেই আমরা অনেক খুশি।
ধন্যবাদ।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: শূন্যে প্রক্রিয়া ঘটে সেটা বিজ্ঞান বলে। সে প্রক্রিয়ায় শক্তি হয় তাও বিজ্ঞান বলে। তো আল্লাহ সর্বশক্তিমাণ মহাজগতের প্রথম তাতো বিজ্ঞানের সূত্রেই সঠিক।
৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৩২
নতুন বলেছেন: মহাবিশ্ব হোক আর ঈশ্বরকণা হোক এগুলো প্রথম নয়। কারণ এগুলো লিমিটেড। তো লিমিটেড কিছুর আগে এদের লিমিট দাতা থাকতে হয়। এদের এ লিমিট দাতা হলেন আন লিমিটেড আল্লাহ। তাঁর পূর্বে কিছু নেই। কারণ তিনি প্রথম। আর প্রথমের পূর্বে কিছু থাকে না। আল্লাহ মহাজগৎ সৃষ্টির পর এদের পারস্পরিক ক্রিয়া-বিক্রিয়ায় মহাজগতে রূপান্তর ক্রিয়া চলমান রয়েছে। আর মহাজগতে বিদ্যমাণ উপাদান দিয়ে আল্লাহর সৃষ্টির সদস্যগণ অনেক কিছু তৈরী করছে।
মহাবিশ্বের বিশালতা সম্পর্কে ধারনা যাদের আছে তারা বোঝে এই পৃথিবি মহাবিশ্বের তুলনায় একটা ধুলোকনার চেয়েও ছোট। এই পৃথিবিতে কিছু মানুষের জন্যই একজন সৃস্টিকর্তার সব কিছু সৃস্টিকরেছেন, তাদের বিচার করে আবার বেহেস্ত/দোজগে রাখবেন এই ভাবনা অবান্তর।
ধরেনিন এটা আমাদের গ্যালাক্সি এবং পৃথিবি ঐ খানে।
নিচের ছবিতে পৃথিবি যদি না থাকে তবে কেমন হবে তার একটা ভাবনার ছবি।
আর আকাশগঙ্গার মতন আরো হয়তো ২ ট্রিলিয়ান গ্যালাক্সি থাকতে পারে....
তাই সৃস্টিকর্তা মানুষের পরিক্ষা নেবার জন্য এইসব সৃস্টিকরেছেন। আর তিনি হসাব করতেছেন কোন নারীর বোরকা পরেনা তাকে দোজগের লিস্টিতে লিখে রাখার জন্য বিচারে বসাবেন বলে????
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:০২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: একজন জান্নাতির জন্য দশটা পৃথিবীর সমান স্থান বরাদ্ধ। সুতরাং অত্ত বড় মহাজগৎ তো লাগবেই। মহাজগৎ ছোট হলে লোকে বলতো আল্লাহ জান্নাতিদেরকে দেওয়ার মত এত্ত জায়গা পাইব কই? সুতরাং মহাজগতের বিশলতা এবং পৃথিবীর ক্ষুদ্রতা ইসলামের সঠিকতা অস্বীকারের যুতসই কোন কারণ নয়।
৯| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:১৮
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: যাক অবশেষে শূণ্যের ভিতর আনলিমিটেড আল্লাহকে পাওয়া গেলো। আমি তো প্রায়ই ঘটনাটাটি বুঝে ফেলসিলাম কিন্তু খটকা লাগলো আনলিমিটেড আল্লাহ ওই শুণ্যের ভিতর ঢুকলো কি করে? আনলিমিটেড আল্লাহকে যদি শূণ্যের ভিতর বন্দি করে ফেলা হয় তাহলে ওটা আনলিমিটেড আল্লাহ হয় কি করে?
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৫১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কারণ শূন্য আন লিমিটেড। সুতরাং আন লিমিটেডের মধ্যে আন লিমিটেড থাকাই সাভাবিক।
১০| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৩৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আল্লাহকে একবার অনুভব করা গেলে তাকে আর অস্বীকার করা যায় না। যদিও নাস্তিকেরা বলে এটা মনের ভ্রান্তি।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৫২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কিন্তু অনেক পাবনামি করেও তারা তাদের অবিশ্বাসকে লজিক্যালি উপস্থাপন করতে পারে না।
১১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১৪
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: মহা বিশ্বর দিকে কেন তাকাবেন ?
............................................................
এই পৃথীবির সবুজ ঘাসে, নদী সমুদ্রে, পাখ-পাখালি তে খুজুঁন
অনেক প্রমান মিলবে ।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:০৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কিন্তু অবিশ্বাসীরা এসব ছেড়ে মহাবিশ্ব হাতড়ে বেড়াচ্ছে। তাদের সাথে বাতচিৎ করার জন্যই আমাকেও মহাবিশ্ব/মহাজগৎ ইত্যাদি ঘুরে বেড়াতে হচ্ছে।
১২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৫৩
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: কারণ শূন্য আন লিমিটেড। সুতরাং আন লিমিটেডের মধ্যে আন লিমিটেড থাকাই সাভাবিক।
১: সুতরাং বুঝা গেলো আনলিমিটেড শূন্যের ভিতর আনলিমিটেড আল্লাহ বসে ছিল। কিন্তু চাচাজী আপনিই আরেকটা পোস্টে বলেছিলেন একসাথে দুইটা আনলিমিটেড হতে পারে না? তাহলে এটা কিভাবে সম্ভব হলো?
২: আচ্ছা সব যুক্তি তর্ক বাদ দিয়ে আপনার কথা বিশ্বাস করলাম তাহলে এখন আমাকে বুঝান ওই শূণ্যের ভিতর আল্লাহ ঢুকল কি করে বা তিনি সৃষ্টি হলেন কি করে?
ধন্যবাদ।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:০৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: শূণ্য গণনা করা হয় না। সুতরাং দু’টো আন লিমিটেড হয়নি।শূণ্যতে শক্তি থাকার কথা বিজ্ঞানী বলছে। আমি সকল শক্তি যোগ করে সর্বশক্তিমান বললাম। তার মানে আমি জিজ্ঞানীর কথার মধ্যেই থাকলাম। আর বিজ্ঞানী বলছে মূণ্যের মধ্যে নানা ক্রিয়া প্রতিক্রিয়ায় শক্তির উদ্ভব ঘটেছে। এখানে আমার খতা হলো বিজ্ঞানীর কথা অনুযায়ী। তো বিজ্ঞানী তো বলেই দিয়েছে নানা ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া এ শক্তির কারণ। আর এ ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া হলো প্রকৃতি গত বিষয়। আর প্রকৃতিগতভাবে সব কিছু হয় সেটা তো আপনি বিজ্ঞানী বলেছেন। এবার বলেন আমার কি দোষ? সবই তো আপনারা বলেন।
১৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৪৬
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ১: হ্যাঁ বুঝলাম এই ক্রিয়া প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে যে সকল শক্তির উদ্ভব ঘটেছে সে সকল শক্তিকেই আপনি আল্লাহ বলে ধরে নিচ্ছেন। আমি আপনার কাছে জানতে চাইছি ওই ক্রিয়া প্রতিক্রিয়ার উৎস কি বা এটা কিভাবে ঘটেছে?
২: আর ওই ক্রিয়া প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে যে সকল শক্তির উদ্ভব হয়েছে সে সকল শক্তিকে যদি আপনি আল্লাহ হিসেবে ধরে নেন তাহলে আল্লাহ আর সর্বপ্রথম থাকছে না তার আগে ক্রিয়া প্রতিক্রিয়ার চলে আসছে।
৩: এবং এই ক্রিয়া প্রতিক্রিয়ার বিষয়টিকে যদি আপনি বিজ্ঞানীদের সাথে একমত হয়ে প্রাকৃতিক গত বিষয় হিসেবে মেনে নেন তাহলে আপনি আর নাস্তিকদের মধ্যে কোন পর্থক্য থাকছে না।
৪: যদি সম্ভব হয় তাহলে আল্লাহর নিজের সৃষ্টি বা তার সত্তার অস্তিত্বের সৃষ্টি সম্পর্কে কুরআন থেকে দুই/চারটি আয়াত দিতে পারলে ভালো হয়।
ধন্যবাদ।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৫৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া হলো কাজ। এগুলো ব্যক্তি বা বস্তু না। সুতরাং ক্রিয়া প্রতিক্রিয়ার পরেও আল্লাহ ব্যক্তি হিসাবে প্রথমেই থাকছেন।
১৪| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:৪৫
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সুতরাং ক্রিয়া প্রতিক্রিয়ার পরেও আল্লাহ ব্যক্তি হিসাবে প্রথমেই থাকছেন।
ইসলাম ধর্ম অনুসারে- 'তিনি কোন ব্যক্তি নন, তিনি হলেন এক পবিত্র সত্তা। তিনি কোন পুরুষও নন নারীও নন, তিনি এক ও অদ্বিতীয়, তিনি আদি ও অনন্ত তার কোন শুরুও নেই শেষও নেই এবং তিনি সৃষ্টি হননি। আর এ ব্যাপারে তোমাদের জ্ঞান দেওয়া হয়েছে অতি সামান্যই'। - কুরআনে এ এরকমই কিছু আয়াত আছে কিন্তু আমার এই মুহুর্তে ঠিক আয়াতগুলোর কথা মনে নেই যে কারণে এ বিষয়ে আপনার কিছু আয়াত চেয়েছিলাম।
আয়াত চেয়েছিলম এ জন্য যে আপনি যা করতেছেন পুরা কুরআন পরিপন্থী, মানুষ যেখানে বিশ্বজগৎ সৃষ্টি রহস্য নিয়েই অস্থির আর আপনি সেখানে শুধু স্রটার প্রামাণ করেই ছাড়েন নি, স্রষ্টার সৃষ্টি কিভাবে হলো তারও প্রমাণ করে যাচ্ছেন, এমনকি স্রষ্টা সৃষ্টি হবার পর কি কি ভাবলেন তাও প্রমাণ করলেন। LOL
মূল কথা হচ্ছে- আপনি বিজ্ঞান দ্বারা বা যুক্তি দ্বারা কখনোই স্রষ্টা প্রমাণ করতে পারবেন না উল্টো নাস্তিক খেতাব পাবেন। স্রষ্টা মূলত বিশ্বাস, যুক্তি দ্বারা কখনো স্রষ্টাকে পাওয়া যায় না এমন কথা বহু মনীষীরাও বলে গিয়েছেন। যে কারণে যুক্তিকে বলা হয় শয়তানের কাজ আর বিশ্বাসকে বলা হয় ঈমানদারের কাজ। এখন হিসেব করে দেখেন আপনি শয়তানের সাথে আছেন না ঈমানদারদের সাথে আছেন।
তাছাড়া এই ব্লগের বেশির ভাগ ধার্মীকই আপনার যুক্তির সাথে একম নয়।
আর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে- বিজ্ঞান দ্বারা যদি আপনি স্রষ্টাকে হাতেনাতে প্রমাণই করতে পারেন তাহলে আর বিশ্বাসের মূল্য রইলো কোথায়। বিগ ব্যং থিওরী বা শূন্য থেকে থেকে সবকিছু সৃষ্টির এই ফর্মুলা ভবিষ্যতে পুরো চেঞ্জ হয়ে যেতে পারে তখন কি করবেন? নাকি তখন আবার নতুন কোন গুজামিল আবিষ্কার করবেন জাকির নায়েকের মত?
তাই আমি বলবো আপনি যা করতেছেন সব পন্ডশ্রম।
আমি ব্যক্তিগতভাবে বিশ্বাস করি মানুষ স্রষ্টাকে বিশ্বাস বা অবিশ্বাস দুটোই করার সমান অধিকার রাখে।
গুড বাই।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ভোর ৫:১০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইসলাম ধর্মের কোথায় লেখা আছে তিনি ব্যক্তি নন। আর সত্তা হিসাবে প্রথম হতে অসুবিধা কি? সেই প্রথম তো ঠিক থাকছেন। বিশ্বাস বিজ্ঞানের সাথে সাংঘর্ষিক সেটা আপনাকে কে বলল? আর বিশ্বাসের প্রমাণ থাকা যাবে না, সেটাইবা আপনাকে কে বলল? বিশ্বাস শুধু বিজ্ঞানূীর জন্য নয় এটা সাধারণের জন্য। সেজন্য বলা হয়েছে প্রমাণ ছাড়া বিশ্বাস করতে। তাই বলে বিশ্বাসের প্রমাণ থাকলে মূলত কোন অসুবিধা নাই।
১৫| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:৪৮
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এবং ধর্মগ্রন্থ ও যে কোন ধর্মীয় গুরুকে চলেঞ্জ করার অধিকার রাখে।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ভোর ৫:১৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআন যে বিজ্ঞানের সাথে সাংঘর্ষিক নয় সেটাই ধর্মীয়গুরুগণ বলে থাকেন। সুতরাং কোরআনের সাথে গুরুর চ্যালেঞ্জ জাতীয় কিছু ঘটার কথা নয়। কোরআনও বিজ্ঞানের কথা বলে, গুরুও বিজ্ঞানের কথা বলে, আর বিজ্ঞানও যদি গুরু আর কোরআনের কথা বলে তাহলে আর চ্যালেঞ্জএর বিষয় কোথা থেকে আসে। আসলে বিষয় হলো অবিশ্বাসী বিজ্ঞান, কোরআন কিছুই মানে না, তারা মানে তাদের মনগড়া কথা। তাদের এ দোষেই তাদের জন্য জাহান্নাম বরাদ্ধ।
১৬| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:১৮
ধুলো মেঘ বলেছেন: আল্লাহ্কে অস্বীকার করা আপনার জন্য এত জরুরী হয়ে উঠল কেন? আর যদি অস্বীকার করতেই চান - সেটা কঠিন কোন কাজ না। কেবল পরকালের ভয় মন থেকে দূর করে ফেলুন। আর কিছু লাগবেনা। মৃত্যুর পরে আপনাকে বাটাম দেয়া হবে - এই চিন্তা মাথায় থাকলে কিছুতেই আল্লাহ্কে অস্বীকার করতে পারবেন না।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৩৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জ্যাক স্মিথ আমাকে আল্লাহ না থাকার শিউরিটি দিয়ে ছিলেন। তাঁর কথা শিউর না শিউর নয় সেটাই আমি অনুসন্ধান করে দেখছিলাম। আমার অনুসন্ধান অনুযায়ী আমি তাঁর নিশ্চয়তার কোন সঠিকতা খুঁজে পেলাম না। পোষ্টটি সেই বিষয় সংক্রান্ত।
১৭| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৫৩
অপু তানভীর বলেছেন: পোস্টটি দুর্দান্ত হয়েছে ফরিদ সাহেব । কে কী বলল কান দিবেন না । আপনি দিনের পর দিন এই পোস্ট দিয়ে যাবেন !
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এসংক্রান্ত অনুসন্ধানে আমি নতুন নতুন তথ্য পাচ্ছি। তথ্যানুসন্ধানের জন্য আমি মুক্তমনা বাংলা ব্লগে মুক্তমনে বিচরণ করছি। অনুসন্ধানে আমি কি পেলাম সেটা আমি পোষ্ট আকারে উপস্থাপন করছি, আমার কোন ভুল থাকলে বুঝার জন্য। আমি ‘ওয়ে টু জান্নাহ’ বা ‘জান্নাতের পথ’ নামে একটা বই লেখার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি। তো জান্নাতের পথের প্রথম শর্ত হলো আল্লাহ বিশ্বাস। তো আল্লাহ বিশ্বাস কিভাবে সঠিক সেটা আমাকে বইতে লিখতে হবে। তো এ সংক্রান্ত সঠিক তথ্যের জন্য আমি সামুর হেল্প নিচ্ছি। এতে আপনার অসুবিধা হলে আমি আপনার নিকট বিনয়ের সাথে ক্ষমা চাই। তো এ সংক্রান্ত আমার একটা পোষ্টের শিরনাম হতে পারে ‘বিজ্ঞানের বিবেচনায় আল্লাহ’।
১৮| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫১
নূর আলম হিরণ বলেছেন: কোরআনে বলা হয়েছে আল্লাহর সৃষ্টি ও উৎপত্তি সম্পর্কে তর্কবিতর্ক না করতে
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোথায় বলেছে, হিরণ ভাই?
১৯| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: তাহলে খুশি থাকুন।
খান, ঘুমান আর ফুর্তি করুণ।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহর ইবাদত বিষয়ে আপনার কি বক্তব্য?
২০| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: মহানবী (সা.) ছিলেন শ্রেষ্ঠ শিক্ষক।
তার থেকে সাহাবীরা শিক্ষা গ্রহণ করে পৃথিবীর দিকবিদিকে ছড়িয়ে পড়েছিলেন। কোরআন এমন একটি আসমানী মহাগ্রন্থ, যা মানবজাতির জ্ঞানের সকল তৃষ্ণাকে মেটাতে পারে।
আধুনিক বিজ্ঞানে বলা হয়েছে, মহাকাশে যে কোটি কোটি তারকারাজি বিরাজ করছে তা এত দূরে যে, তার আলো এখনো পৃথিবীতে এস পৌঁছেনি এবং আজো বহু তারকা আমাদের দৃষ্টির বাইরে রয়ে গেছে। মহাপ্রভুর এই যে সৃষ্টির বিশালতা, তা অনুধাবন করতে জ্ঞানের প্রয়োজন। তাই জ্ঞান ছাড়া আল্লাহ এবং তার সৃষ্টিকে কোনো ভাবেই চেনা সম্ভব নয়।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:২৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সোবহানাল্লাহ
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৩
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: বাহ!! খুব ভালো। আর আল্লাহকে অবিশ্বাস করার জন্য আপনাকে জোরজবরদস্তি করলো কিডা?