নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
ফিলিস্তিন-ইসরায়েল পরস্পর পরস্পরের বিরুদ্ধে নালিশ করছে, এর জন্য শালিশ প্রয়োজন। শালিশ করবে ওআইসি এবং জাতি সংঘ। এরপর কোন পক্ষ শালিশ মানছে না সেটাও দেখবে ওআইসি এবং জাতি সংঘ।এরপর তারা দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিবে।
সেকালে ভারত জয় করেছিলো বৃটিশ। ভারতীয়রা তাদের বিরুদ্ধে মুক্তির সংগ্রাম করেছে প্রায় দু’শ বছর। তারপর বৃটিশ ভারতকে মুক্তি দিয়ে স্বদেশে ফিরে গেছে। ইসরায়েলের কোন স্বদেশ নেই। সুতরাং তাদের ফিরে যাওয়ার মত স্থান নেই। সেজন্য ফিলিস্তিনীদের সাথে তাদের ভূমিভাগের দরকার আছে। কাজেই ফিলিস্তিন-ইসরায়েল উভয় পক্ষ ভাগাভাগিতে সম্মত হয়ে সমাধানে পৌঁছতে হবে। আর এটাই বিশ্ব জনমতের মত।
ফিলিস্তিন-ইসরায়েলের এক পক্ষ সমাধান মানলে এবং অন্য পক্ষ সমাধান না মানলে যে পক্ষ সমাধান মানবে না বিশ্ব জনমতকে সেই পক্ষের বিপক্ষে অবস্থান নিতে হবে। আর যদি সব পক্ষই মনে করে যে যুদ্ধই সমাধান সে ক্ষেত্রে কার কি করার থাকে?
যুদ্ধ হলে কি হয় সেটা সবাই জানে। আর এ যুদ্ধ চিরকাল চলছে। এখনো ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ শেষ না হতেই হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধ শুরু হলো। ভারতেও অখন্ড ভারত গঠনের জন্য ভারতের এক পক্ষ পাকিস্তান ও বাংলাদেশের সাথে যুদ্ধের পায়তারা করছে। কোন এক পক্ষ অন্য পক্ষকে দূর্বল মনে করলেই সবল পক্ষ দূর্বল পক্ষের উপর হামলে পড়ে। একাত্তর সালে পাকিস্তান আমাদেরকে দূর্বল মনে করেই আমাদের উপর হামলা করেছিলো। যাতে যুদ্ধ হয়েছে এবং আমরা স্বাধীন হয়েছি।
হামাস-ইসরায়েলের যুদ্ধের অবস্থা গুরুতর। এতে সাধারণ মানুষের অনেক কষ্ট। যুদ্ধ থামাতে হলে উভয়পক্ষের মীমাংসা ছাড়া উপায় নেই। কোন পক্ষ যদি মনে করে অপর পক্ষ কিছুই পাবে না। তাহলে সমাধান হবে না। তৃতীয় পক্ষ তাদের লাভের জন্য যদি উভয় পক্ষের মধ্যে বিবাদ বজায় রাখে তাহলে তৃতীয় পক্ষের লাভ হয়ে বিবাদমান উভয় পক্ষ ক্ষতিগ্রস্থ্য হতেই থাকবে।
যুদ্ধে ফিলিস্তিনীদের বেশী ক্ষতি হচ্ছে মুসলিমগণ সেজন্য অনেক কষ্টে আছে। অন্য কালে আবার মুসলিমরা ঘুরে দাঁড়লে হয়ত অমুসলিমরা বেশী ক্ষতিগ্রস্থ্য হবে। মুসলিমরা ফুরিয়ে গেছে মনে করে অনেক অমুসলিম মুসলিমদের উপর হামলে পড়ছে। তারা অনেক সাফল্যও পাচ্ছে। এরপর আবার যখন মুসলিমরা ঘুরে দাঁড়াবে তখন আবার হানাদাররা মুসলিমদের থেকে আত্মরক্ষা করতে পারবে না। এখন যেমন অমুসলিমরা মুসলিমদের উপর হামলায় মানবতার বিবেচনা করছে না, মুসলিমরাও তাদের উপর হামলায় মানবতার বিচার করবে না। মানবতা চাইতে হলে সবাইকে মানবতা চর্চা করতে হবে। এক পক্ষ মানবতার চর্চা করবে অন্য পক্ষ সেটা করবে না, এমনটা আসলে হয় না। তবে আমি চাই সব পক্ষ মানবতার চর্চা করুক এবং সবাই মিলে শান্তিতে থাকুক।
১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৫২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সেকালে এক জায়গা থেকে বের করে দিলে অন্য জায়গায় গিয়ে থাকার জায়গা ছিলো, একালে সে পরিস্থিতি নেই। সুতরাং এখন বের করার রীতি বাদ দিয়ে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান করতে হবে।
২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৫২
মহানব্যক্তি বলেছেন: ফিলিস্তানিদের উচিৎ অন্য দেশে হয় হিজরত করা। গত ৭৫ বছরে ইসরাইল বারবার জয়ী হয়েছে , আরব এবং ফিলিস্তিনিরা পরাজিত হয়েছে। এবারও তাই হবে। এটা মহান আল্লাহর তরফে ফিলিস্তিনিদের প্রতি হিজরত করার নির্দেশনার আলামত
১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৫৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তারা হিজরত করলেও পারে। কিন্তু এ হিজরত করা লোকদেরকে স্থান দিবে কে? সেটাও একটা বিষয়। আগে একদেশ থেকে অন্য দেশে যেতে ভিষা প্রয়োজন হত না, এখন একদেশ থেকে অন্য দেশে যেতে ভিষা লাগে। সেজন্যই বলেছি সমঝোতার পথে দু’পক্ষকেই চলতে।
৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:১৪
অগ্নিবেশ বলেছেন: আল্লাহ ভিসাতে তারা সৌদির নিয়ম সিটিতে জায়গা পেতে পারে। সবই আল্লাহর ইচ্ছা।
১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:২২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সৌদি হলো ইসরায়েল বন্ধু আমেরিকার মিত্র। সৌদি ইসরায়েলের সাথে মিত্রতা করতে যাওয়ার সময় এ যুদ্ধ শুরু হয়ে তাদের মিত্রতার পথ অনেকখানী কঠিন করে দিয়েছে। সৌদির আয়ের একটা বড় অংশ পর্যটন থেকে আসে। তাদের সে পর্যটক আবার মুসলমান। সেজন্য সৌদি আছে দোটানায়। তারা কি করবে না করবে বলা মুশকিল।
৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:১৯
মহানব্যক্তি বলেছেন: কিন্তু এ হিজরত করা লোকদেরকে স্থান দিবে কে?
----সৌদিদের দেওয়া উচিত। এতো বড় দেশ, ২১ লাখ বর্গকিলোমিটার , ৩ কোটি মাত্র জনসংখ্যা , এতো এতো তেল , ফিলিস্তিনিদের মক্কা মদিনায় রাখতে পারে। মুসলমান মুসলমান ভাই ভাই
১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:২৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কিন্তু তারা যে আবার ইসরায়েলের বন্ধু।
৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:২৭
মহানব্যক্তি বলেছেন: পাকিস্তান ,বাংলাদেশ ভারতের সম্মিলিত ৭৫ কোটি মুসলমানের উচিত সৌদির বিরুদ্ধে জিহাদ করা।
১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কি করে করবে, তারাতো সেখানে কামলা খাটে।
৬| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:৪৩
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: বোবার শত্রু নাই। ফিলিস্তিনিদের সব সহ্য করে যা পাবে তা নিয়ে সন্তুষ্ট থাকা উচিত হবে মনে হয়...
১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ১০০% সঠিক কথা।
৭| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:৫৩
অগ্নিবেশ বলেছেন: তাহলে আল্লাহর ভুমিকা কি রইল? তিনিও ত দেখছি ইহুদী নাসারাদের দলে।
১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: দুনিয়া পরীক্ষার জায়গা। এখানে সব বিষয়ে আল্লাহ যখন-তখন নাক গলান না।
৮| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:৫৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
২টি দেশের শান্তিপূর্ণ ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক নিয়ে বসবাস করাই একমাত্র সমাধান।
এবং তা হতে হবে সন্ত্রাসী হামাসকে বাদ দিয়ে।
১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ১০০% সঠিক কথা।
৯| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:২১
নতুন বলেছেন: আবেগীরা তো আর বাস্তবতা বোঝে না তাই আমার কথা পছন্দ হবেনা।
অতীতের ঘটনা এবং বর্তমানের অবস্থা বলে যে ইসরাইলের সাথে যুদ্ধে ফিলিস্তিনি এবং আরবরা পারবেনা।
তাই আরবরা মিলে তাদের অর্থনৈতিক ক্ষমতা ব্যবহার করে আমেরিকার সাথে আলোচনা করে ইসরাইলকে ফিলিস্তিনিদের জন্য নিদৃস্ট ভমি ঠিক করে ফিলিস্তিন গঠন করে দিতে হবে।
দুই দেশের মাঝে দেয়াল থাকবে এবং হামাসের মতন কোন সন্ত্রাসী আক্রমন করবেনা এবং ইসরাইরও এদিকে নাক গলাবেনা।
আর যারা মনে করেন যে জীহাদি জজবাই আসল পথ। তাদের বলবো তারা ফেরেস্তারা যুদ্ধে সাহাস্য করার জন্য আল্লাহ কাছে দোয়া করতে থাকুক। দোয়া কবুল হলেই ইসরাইলীরা হিজরত করবে এবং ফিলিস্তিনিদের ভুমি ফেরত দেবে।
১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: লিলিস্তিনারাতো যুদ্ধ কম করেনি। এবার ফেরেশতার যুদ্ধ করার পালা। ফেরেশতারা যুদ্ধ না করলে ফিলিস্তিদেরকে দুনিয়াবী সমাধান মেনে চলা উচিৎ।
১০| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:৫২
বাউন্ডেলে বলেছেন: ইসরাইল, আমেরিকার মুখপাত্রদের পরামর্শ চমৎকার। তারা মানবিক ও মজলুমের প্রতি সহানুভুতিশীল মানুষ হলে হয়তো পরামর্শ হামাস নিত। যাই হোক আপনাদের বুদ্ধিদীপ্ত পরামর্শ মার্কিন-পশিচমা-ইসরাইলীদের জন্য মজুদ রাখেন। এটা আপনাদের বোধোদয়ের জন্য পরামর্শ। আগামী সভ্যতা এক মুদ্রা, এক বিশ্বাষ, এক ও অভিন্ন ভুখন্ড নিয়ে কয়েক হাজার বছর ব্যাপি চুড়ান্ত মানবিক বৈশিষ্ট্য নিয়ে চুড়ান্ত সর্বশেষ “মানব সভ্যতা”। যা নবী-রাসুল-জ্ঞানীদের কয়েক হাজার বছর প্রচেষ্টার ফসল।
১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৫:১৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি যেটা বলছেন সেটা একটা ইহুদী সাম্রাজ্য গঠিত হওয়ার পর হবে। ইহুদীরা এখনো তাদের ঘরের ভিতর মারামারিতে ব্যস্ত। তারা সাম্রাজ্য গঠন করবে কখন? সুতরাং আপনি যা বলছেন তা’ হয়ত অনেক লম্বা সময় পরে হবে।
১১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৫:১৮
সোনাগাজী বলেছেন:
সিলিস্তিন সমস্যার সমাধান হলো: সৌদী, আমিরাত, জর্ডান ও মিশর মিলে, বাইডেনকে চাপ দেয়া ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়ে দেশটিকে গঠিত করতে।
১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:৩১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বাইডেন ইসরায়েল পক্ষ। সুতরাং এ বিষয়ে ওআইসি ও জাতি সংঘকে দায়িত্ব নিতে হবে। এ বিষয়ে যেসব পক্ষকে ডাকা দরকার তাদেরকেই সেইসব পক্ষকে ডেকে নিতে হবে। এ দু’টি প্রতিষ্ঠান শালিশি প্রতিষ্ঠান বিধায় বিবাদ নিরসনে তাদের দায়বদ্ধতা রয়েছে।
১২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: হে ভগবান, তুমি আজিও আছো কি? কালি ও চুন
কেন ওঠেনা গো তাদের মুখে যারা খায় ওই শিশুর খুন?
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ভগবান মানুষকে তাদের ইচ্ছেমত কাজ করতে দিচ্ছেন এবং পরে তিনি তাদেরকে তাঁর ইচ্ছেমত শাস্তি ও পুরস্কার দিবেন।
১৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:২০
বনজোসনা বলেছেন: মন চাইছে এক কিন্তু মার্কিন বৃটেন ফ্রান্স চাইছে আরেক। যদিও ওদের চাওয়া শেষ পর্যন্ত স্বীকৃতি পাবে।তাই আমাদের কাজ হবে মিডিয়ার সামনে বসে নারকীয় হত্যাযজ্ঞ না দেখে বরং পশ্চিমী শক্তিবর্গ যত দ্রুত সম্ভব গাজাকে মুসলিম শূন্য করে ইজরায়েলের হাতে সঁপে দেওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে। আমি নিশ্চিত মুসলিম শূন্য গাঁজা ইসরায়েল উপহার পেলে আর কখনো য়িহুদীদের এমন রকেট হামলার মতো বুড়ামায়ের চকোলেটের সম্মুখিন হতে হবে না।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: গাজা মুসলিম শূন্য হলেও বিশ্ব মুসলিম শূন্য হবে না। সুতরাং ইহুদী ভয় মুক্ত হবে না।
১৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৫
শাহ আজিজ বলেছেন: আগে ফিলিস্তিনিদের নিজেদের বিবাদ মিটিয়ে তারপর ভাগাভাগি হোক ।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: নিজেদের মধ্যে বিবাদ সব জাতিতে আছে। এরজন্য ভাগাভাগী বন্ধ থাকার দরকার নাই।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৩২
অগ্নিবেশ বলেছেন: ১০০ সলিউশন, আপনিও আমার সাথে নিশ্চয়ই একমত হবেন। যাদের ভুমি তাদের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া।
সহীহ মুসলিম (হাঃ একাডেমী)
অধ্যায়ঃ ৩৩। জিহাদ ও সফর
পরিচ্ছদঃ ২১. ইয়াহুদী ও নাসারাদের আরব উপ-দ্বীপ থেকে বের করে দেয়া
৪৪৮৬-(৬৩/১৭৬৭) যুহায়র ইবনু হারব ও মুহাম্মাদ ইবনু রাফি’ (রহঃ) ….. জাবির ইবনু ‘আবদুল্লাহ (রাযিঃ) বলেন, আমার কাছে উমর ইবনু খাত্তাব (রাযিঃ) বর্ণনা করেন যে, তিনি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে বলতে শুনেছেন যে, নিশ্চয়ই আমি ইয়াহুদী ও খ্ৰীষ্টান সম্প্রদায়কে আরব উপ-দ্বীপ থেকে বের করে দেবো। তারপর মুসলিম ব্যতীত অন্য কাউকে এখানে থাকতে দেবো না। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৪৪৪২, ইসলামিক সেন্টার ৪৪৪৪)
যুহায়র ইবনু হারব ও সালামাহ্ ইবনু শাবীব (রহঃ) ….. উভয়েই আবূ যুবায়র (রহঃ) থেকে এ সানাদে অনুরূপ বর্ণনা করেন। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৪৪৪২, ইসলামিক সেন্টার ৪৪৪৫)
ইহুদি গোত্রগুলো ছিল মূলত আল খাজরাজ এবং আল আউস ভুক্ত। আল খাজরাজ ভুক্ত গোত্রগুলো হচ্ছে বনু আউফ, বনু সাইদা, বনু আল-হারিস, বনু জুশাম, বনু আল নাজ্জার। এবং আল আউসভুক্ত গোত্রগুলো হচ্ছে, বনু আমর ইবনে আউফ, বনু আল নাবিত, বনু আল আউস। এছাড়া আরও চুক্তি করেছিল বনু সালাবা, সালাবার আরেকটি গোত্র জাফনা। নবী তাদের ভিটে মাটি থেকে উচ্ছেদ করেছিল তারা আবার ফিরে এসেছে, অনেক ঘা গুতো খেয়ে তারা আজ সবল। ঈশ্বর জীবিত থাকলে এই সাইকেল চলতেই থাকবে।