নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

হনুমান

২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:৩৬




হনুমান এক প্রকার গাছ বাঁদর। এর লেজের আগুনে সেকালে লংকা পুড়েছে বলে রাম ভক্তগণ এর মহাভক্ত। সেজন্য রামভক্ত হিন্দুদের প্রতি এর এক চোখা প্রেম। রামকে মুসলিমগণ ভক্তি করে না বিধায় মুসমিদের প্রতি এর সীমাহীন ক্রোধ। রামভক্ত হিন্দুদের ইহুদী প্রেমের কারণে এ বাঁদর মহা ইহুদী প্রেমিক। বিবর্তন ক্রিয়ায় এ বাঁদর ব্লগে দাদা হয়ে বাঁদরামো করে বেড়ায়। সে ব্লগে পোষ্ট দিয়ে ব্লগারদের নিকট গালি ভিক্ষা করে।

ব্লগ বাঁদরের একান্ত ইচ্ছা অখন্ড ভারত। তবে কি বৃটিশ তাড়িয়ে ভারতবাসী অপরাধ করেছে? কারণ বৃটিশ ভারত অখন্ড ছিলো। তার অভিপ্রায় কি? সে কি ভারত-বাংলাদেশ ও ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ লাগাতে চায়? তাতে কি উপকার হবে? উক্ত দুই যুদ্ধে ভারত জয়ী হলেও তাদের অস্ত্র বল ও সৈন্য বল শেষ হবে। তারপর অন্য কোন পক্ষ এসে অখন্ড ভারত শাসন করবে। সেকালে তাদের জাত ভাইয়েরা পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধ বাঁধিয়ে ছিলো। সে যুদ্ধে মুসলিম পক্ষ জয়ী হলেও তারা এতটাই দূর্বল হয়ে ছিলো যে, অবশেষে ভারত বৃটিশে নিয়ে গেলো। এখন আবার তারা যুদ্ধ করলে ভারত অন্য কোন পক্ষ নিয়ে যাবে। তারপর সেই অখন্ড ভারত দিয়ে গাছ বাঁদর কি করবে? তারচে বরং ভারত, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে মিত্রতা স্থাপন করা গেলে তিন দেশই শান্তিতে বসবাস করতে পারবে।

রাশিয়া ইউক্রেন নিতে গিয়ে বিশ্বকে বিপদে ফেলেছে। হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধ বিশ্বের জন্য একটা মন্দ দৃষ্টান্ত। বিশ্ববাসী একালে যুদ্ধ নয়, বরং শান্তি চায়। তথাপি বাঁদর প্রজাতির লোকেরা যুদ্ধ চায়। তাতে মানুষ মরে, যা দেখে বাঁদর প্রজাতি আনন্দ পায়।যুদ্ধের অস্ত্রের পিছনে যে পরিমাণ সম্পদ খরচ হয় তা’ দিয়ে মানব জাতির অনেক কল্যাণ সাধন করা যায়। সেজন্য বাঁদরের বাঁদরামোতে প্রভাবিত না হতে আমি মানব জাতিকে আহবান জানাই।

বিশ্বে ভুখা নাঙ্গা লোকের অভাব নাই। যাদের সম্পদ বেশী তারা সেই সম্পদ যুদ্ধের পিছনে ব্যয় না করে ভুখা নাঙ্গা লোকদের পিছনে ব্যয় করতে পারে। সেই সম্পদ দিয়ে বিশ্ব জুড়ে হাসপাতাল তৈরী করা হলে অসুস্থ্য লোকেরা চিকিৎসা পেতে পারে। সেজন্য যারা যুদ্ধে উৎসাহী তাদেরকে মানুষ মনে না করে বাঁদর মনে করাই শ্রেয়। মানুষ যদি নিজেদেরকে মানুষ মনে করে তবে তারা মহৎ কাজে উদ্দোগী হবে। তাদের কামনা হবে বিশ্ব শান্তি। সেকালে শুনেছি লেখা পড়া করে মানুষ হয়। একালে দেখছি লেখাপড়া করে কিছু লোক গাছ বাঁদর হচ্ছে। এভাবে লেখা-পড়ার মান কমেছে। সেকথা ভাবা যায় না। এখনো বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সাবধান না হলে গাছ বাঁদরে বিশ্ব ভরে যাবে।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:৫২

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি কি আমাদের ব্লগার গেছোদাদাকে নিয়ে হিউমার করছেন? উনি কলকাতায় হিন্দি ভাষাভাষীদের চাপে পড়ে আবোল তাবোল হয়ে গেছেন; আমরা উনাকে পাটেল মাটেলদের থেকে উদ্ধার করে বাংলাদেশে নিয়ে আসবো; উনি আমাদের দেশে ভালোভাবে থাকবেন।

২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:৫৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ছবিতে গাছ এবং দাদা দু’টোই আছে। তথাপি আপনাকে এ বিষয়ে প্রশ্ন করতে হচ্ছে কেন?

২| ২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:০৫

কামাল১৮ বলেছেন: বৃটিশ তাড়নোতে মুসলমাদের অবদান খুবই কম।বরং ভারত ভাগ করতে তারা অগ্রণী ভূমিকা পালন করে।ভারত ভাগ হওয়াতে দুই দেশের লোকের যে ক্ষতি হয় তা অপূরণীয়।

২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:১৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ভাগ যখন হয়েই গেছে। তখন আর একত্র করার দরকার নাই।এখন তিন দেশের মধ্যে ঐক্য হলে ভালো হয়। এ তিনদেশে অভিন্ন মূদ্রা এবং ভীষা মুক্ত অবস্থা চালু করলে তিন দেশই উপকৃত হবে। কারণ সবদেশে সবার আত্মিয়-সজন রয়েছে।

৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:১৫

সোনাগাজী বলেছেন:



@কামা ল১৮ ,

ভারতে যেই ২২ কোটী মুসলমান আছে, তারা কেন করছে? আমরা ১ ভারতে থাকলে, আমরা কি সেই ২২ কোটী থেকে ভালো করতাম?

২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৪৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বাঙ্গালী চিরকাল স্বাধীন থাকতে চেয়েছে। এখন তারা একটা অংশ নিয়ে স্বাধীন আছে ভালো আছে। ভারতের রাজ্য গুলোর অনেক গুলো স্বাধীনতা চায়, তবে তারা স্বাধীন হতে পারছে না। সুতরাং অখন্ড ভারত চিন্তা সুচিন্তা নয়।

৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:১৬

বনজোসনা বলেছেন: বড়ভাই হক কথা বলেছেন। হামাসের হামলার কারণকে অস্বীকার করতে পারিনা। কিন্তু একপ্রকার ভাল তলোয়ার হীন নিধিরাম সর্দার হয়ে প্রবল প্রতাপান্দ্বিতা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নামাটা পাহাড়ের গায়ে ষাঁড়ের আঘাত করার মতোই লাগলো। পরিণাম হিসেবে এখনো পর্যন্ত সাড়ে তিন হাজার নিরীহ মানুষের প্রাণহানি। কিন্তু ইসরায়েল ফিলিস্তিনের যুদ্ধে একজন মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষের ধর্মীয় আবেগে ফিলিস্তিনের পক্ষে সমর্থন করা অযৌক্তিক নয়। কিন্তু ভারতের হিন্দু সম্প্রদায়ের একদল উগ্রবাদী কোন যুক্তিতে ইসরায়েলকে অন্ধ সমর্থন করে প্রপাগান্ডা ছড়াচ্ছে তার কোনো যুক্তিগ্রাহ্য কারণ কি হনুমান বাহিনীর আছে?
শুধু ভারতে মেরুকরণের রাজনীতিতে মুসলিমদের শত্রু পক্ষ চিহ্নিত করে যেখানেই মুসলীম দেখবে অমনি বাঁদরামি করতেই মুসলিম বিদ্বেষী হবা ছাড়া আর কোন যুক্তি খুঁজে পাওয়া যায় না।

ব্লগে গতকয়েকদিনে কয়েকটি হনুমান সমানে নাচন কোদন করছে। একজন সবজান্তা গামছা ওয়ালা লাগাতার য়িহুদী মার্কিন খাবার পেটে ঢুকিয়ে মিথ্যার বেসাতি ছড়িয়ে দিচ্ছে। ইসরাইলের প্রচার মাধ্যম যেভাবে বিশ্ব মাঝে জনমত পেতে গাজা স্টিপে আঘাতকে আত্মরক্ষার প্রচার করছে তার প্রতিধ্বনি শোনা যাচ্ছে এইসব বেতনভোগী ইসরায়েলী কর্মীদের।ব্লগে এমন কর্মীরা লাগাতার প্রপাগান্ডা ছড়িয়ে চক্ষুলজ্জায় পড়ে গতকাল একটা পোস্ট দিয়েছেন ' আমার পোস্টগুলো অতিমাত্রায় ইজরায়েল ঘেঁষা ' হচ্ছে সম্ভবত এই নামে।

পাশাপাশি আপনার উল্লেখিত এক মাংকি পোলা সমানে ঘৃণা ভাষণ ছড়িয়ে যাচ্ছে।তিনি আবার রম্য চুরি করে পোস্ট টোষ্ট দেন। গতকাল থেকে এই হনুমান সেনাকে আপাতত আমি সামলানোর ও ব্যাকরণ শেখানোর দায়িত্ব নিয়েছি।দেখি শেষ পর্যন্ত ব্যাটাকে মানুষ করতে পারি কিনা।




২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৪৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তাঁর কিছু আচরণ দৃষ্টিকটু।

৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:১৮

সোনাগাজী বলেছেন:



৩ নং কমেন্টে টাইপো:

@কামা ল১৮ ,

ভারতে যেই ২২ কোটী মুসলমান আছে, তারা কেমন করছে? আমরা ১ ভারতে থাকলে, আমরা কি সেই ২২ কোটী থেকে ভালো করতে পারতাম?

২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৫০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ভালো-মন্দ কোন বিষয় নয়। বিষয় হলো বাঙ্গালীর স্বাধীনতার ইচ্ছা। এটা পূর্বেও ছিলো, এখনো আছে।

৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:২৮

রাসেল বলেছেন: আমি ধর্মীয় ইতিহাস জানতে চাই,
ইহুদীরা ধর্মীয় বই তাওরাত অনুসরণ করেন, যা মুসাকে (আঃ) আল্লাহ কর্তৃক পাঠানো হয়েছিল। তওরাত অনুসারে, পরবর্তী রাসুল হলেন ঈসা (আঃ) এবং মোহাম্মদ (সাঃ)। আমার কাছে কোন তথ্য সূত্র নেই। ইহুদীরা কি আল্লাহকে সৃষ্টিকর্তা বিশ্বাস করেন?কেন ইহুদীরা ঈসা (আঃ) এবং মোহাম্মদকে (সাঃ) রাসুল হিসাবে সম্মান করছেন না?

২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৫৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তখন ধর্মগুলো ছিলো গোত্র ধর্ম। মুসলিম ও খ্রিস্টান এখন বিশ্ব ধর্ম। কিন্তু ইহুদী গোত্র ধর্ম থেকে বেরিয়ে আসতে পারছে না। তাদের ধর্মে প্রবেশের সুযোগ নাই। হিন্দু ধর্মে ইদানিং অন্য লোকদের আসার আহবান জানানো হয়। কিন্তু এখানে নবাগতরা উঁচু বর্ণ পায় না। সেজন্য অন্য ধর্মের লোকের এ ধর্মে আসার আগ্রহ নাই।

৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৪২

গেছো দাদা বলেছেন: পুরাই বিনুদুন ! হা হা হা।

২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৫৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি খুশী হয়েছেন, এতেই শান্তি!

৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৩৩

বাউন্ডেলে বলেছেন: মহাজাগতিক ভাই বাঁদরকে মুল্যায়িত করে ফেলেছেন রাগের বশবর্তী হয়ে দুর্গার সাথে অসুরকেও পুজা দেয়ার মতোই। হিতাাহিত জ্ঞান না থাকলে যা হয় আরকি।

২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৩০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এ ধরনের এক দল লোক ভারতে আছে। যারা অখন্ড ভারত প্রেমী। অথচ ইতিহাস বলে বাঙ্গালী চিরকাল স্বাধীনতা প্রেমি ছিলো এবং আছে। এ বিপুল জনসংখ্যার সাথে সাথে কেউ ঝামেলা পাকালে আমার হিসাবে তাদের লাভের চেয়ে ক্ষতির সম্ভাবনা বেশী। তারচেয়ে ভারত যখন তিন খন্ড হয়েই গেছে তবে সে তিন খন্ডকে তিন খন্ড থাকতে দেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। তিন খন্ডকে একখন্ড করতে গেলে ভারতের খন্ড সংখ্যা আরো বাড়তে পারে। কারণ ভারতের অনেক রাজ্যই স্বাধীনতার জন্য মুখিয়ে আছে। সুতরাং তাদের পরের চিন্তা না করে ঘরের চিন্তা করা উচিৎ।

৯| ২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৩৬

কাছের-মানুষ বলেছেন: আপনি বোধ হয় "গেছো দাদা" সাহেবের কথা বলছেন। আমি অনুমান করেছিলাম তার পূর্বপুরুষ বাংলাদেশী, বাংলাদেশ থেকে যারা গিয়েছিল তাদের পরবর্তী প্রজন্ম বাংলাদেশ বিরোধী।

মোদিজি ক্ষমতায় এসে নাগরিক আইন সংশোধন করে "এনারসি" প্রক্রিয়া চালু করতে যাচ্ছিল, বিরোধী দল এবং বাংলাদেশের চাপে করতে পারেনি, এটা কার্যকর হলে প্রায় ছাড়ে ৬ কোটি ভারতে অবৈধ হয়ে যাবে, এর মাঝে হিন্দু-মুসলিম দুই আছে (এরা বাংলাদেশ, পাকিস্তান এবং আফগান থেকে ভারতে অভিবাসী হয়েছিল) [ভারতিয় পত্রিকার নিউজ]। এই অবৈধদের মাঝে পশ্চিমবঙ্গ আসাম, ত্রিপুরা কয়েক কোটি মানুষ হবে যারা বাংলাদেশ থেকে গিয়ে সেখানে বাচ্চা কাচ্চা উৎপাদন করে থেকে গিয়েছিল। সেখানে যারা অভিবাসী হয়েছেন তারা অনেকে নাগরিকত্ব হারানোর ঝুঁকিতে আছে, যেটা নিয়ে এখন তারা হতাশ, এই হতাশা এবং আইডেন্টিটি ক্রাইসিস তাদের আরও বাংলাদেশ বিরোধী করেছে। মোদিজি আজ না হয় কাল এই এনআরসি-তে হাত দিবে।

তাই সেই সেকেন্ড বা থার্ড জেনারেশনের অভিবাসীরা ভারতীয়দের চেয়ে আরও বেশী ভারতীয় সাজার চেষ্টা করছে, অনুকূল পাবার আশায় মোদিজির ভক্ত দেখাবার এক তীব্র তাড়না অনুভব করছে। আমার মনে হয় এগুলো আমাদের ইগনোর করা উচিৎ, উসকানিতে পা দেবার দরকার নেই। বিদেশে লম্বা সময় থাকার ফলে অনেক ভারতীয় বন্ধু এবং সহকর্মী পেয়েছি। গত মাসেও আমার ছেলের স্কুলে আমরা আর ভারতীয় কয়েক দম্পস্তি [দক্ষিণ ভারতীয়] মিলে ছেলের স্কুলে একসাথে যারা যার দেশের খাবার নিয়ে পার্টি করলাম, সেখানে শিক্ষিত শ্রেণী প্রগ্রেসিভ।

২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৪১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি যা বুঝার বুঝেছেন। আমি চাই এ অঞ্চলে আর কোন যুদ্ধ না হোক।

১০| ২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:০১

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

ভারতের বাইরে হিন্দুধর্ম বলে কিছু আছে।

২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:০০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: নেপাল, মরিসাস ও বালি দ্বীপ হিন্দু প্রধান।

১১| ২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৫:০৫

বাকপ্রবাস বলেছেন: মাঝেমাঝে বিনোদন দিলে ভাল, সবাই হাসিখুশি থাকবে

২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:০৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অখন্ড ভারত চিন্তা একটু জটিল চিন্তা। এটা ভাববার বিষয়।

১২| ২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:৫৪

কাঁউটাল বলেছেন:

২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:০৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি কি বুঝাতে চেয়েছেন আমি সেটা বুঝতে পারিনি।

১৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:২৭

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: বাঁদর আর হনুমান নিয়ে একটা তুলনামূলক বিশ্লেষণ লেখা যায় না?

২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:৪৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বাঁদর আর হনুমানের তফাৎ হলো হিন্দুরা বাঁদরের পুজা করে না, তারা হনুমানের পুজা করে।

১৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: ব্লগে কিছু মাল্টি আমদানি হয়েছে। তাদের উদ্দেশ্য অসৎ। একটু সাবধান থাকবেন।

২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:৫১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তাদেরকে নিয়ে ঝামেলা পাকালে তারা আরো বেশী বিরক্ত করবে।

১৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:০০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ব্লগে উগ্র ধার্মিক এবং উগ্র জাতীয়তাবাদীদের কেন অনুমতি দেয়া হচ্ছে ব্যাপারটা আমার কাছে পরিষ্কার না।

২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:২১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: উগ্র ধার্মিক এবং উগ্র জাতীয়তাবাদী কেমন সেটা ব্লগারদের নিকট স্পষ্ট করতেই এ ব্যবস্থা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.