নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
জাহান্নামীরা বুঝবে আল্লাহর মোকাবেলায় তারা নিরুপায়। তখন তাদের কষ্ট লাঘবের একমাত্র উপায় থাকবে আল্লাহর ইবাদত। সুতরাং তারা সবাই সেটা করবে কষ্ট লাঘবের জন্য। আর আল্লাহর তাদের সৃষ্টির উদ্দেশ্য সফল করায় তিনি তাদের কষ্ট লাঘব করবেন ইবাদতের বিনিময়ে। কোরআনের আয়াতের অন্তর্নিহিত অর্থ থেকে এটা জানা যায়। অবশেষে লোকে দুনিয়ায় যা করেনি অবশেষে জাহান্নামে তারা সেটা বাধ্য হয়ে করবে।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ রাত ২:২৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অবিশ্বাসও প্রমাণহীন।
২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ ভোর ৬:৩৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনি কেমনে বুঝলেন?
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ সকাল ৭:৫৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ শাস্তি দেওয়ার জন্য তাদেরকে সৃষ্টি করেননি সেটা তিনি স্পষ্ট করেই বলেছেন। সুতরাং যে জন্য তিনি সৃষ্টি করেছেন সেটা পেলে তিনি শাস্তি কমাবেন, তাঁর কথার ঢঙ্গে আমি সেটা বুঝেছি।
৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ ভোর ৬:৪১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ঘটনার সময় আপনি ছিলেন না।
অথচ নিজেকে সাক্ষী হিসেবে হাজির করেন।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:২৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআনে একটা কথা বলা আছে। আমি যা বলেছি সেটার ভিত্তিতে বলেছি। সুতরাং এ ক্ষেত্রে আমার ঘটনার সময় থাকার দরকার নেই। আল্লাহর ইচ্ছা মানুষ ও জীন আল্লাহর ইবাদত করুক। ইহকালে তাদের অনেকে তাঁর ইবাদত করছে। বাদবাকী যারা তাঁর ইবাদত করছে না তারা জাহান্নামে গেলে যখন দেখবে তাঁর ইবাদত করলে শাস্তি লাঘব হয় তখন তারাও তাঁর ইবাদত করবে। আর এভাবে মানুষ ও জীন সৃষ্টিকরা সংক্রান্ত আল্লাহর উদ্দেশ্য সফল হবে। কাজেই কেউ এখন আল্লাহর ইবাদত না করা কোন ব্যাপার না। তাদের ইবাদতের বিষয়টা বাকী থাকছে। জাহান্নামে গিয়ে তারা চিরকাল আল্লাহর ইবাদত করবে।
৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৪১
শ্রাবণধারা বলেছেন: এমন টি হবার কোন সম্ভাবনা আছে কী যে কেউ আল্লাহকে বুঝবেন বেহেস্ত বা জান্নাতে যাওয়ার পরে?
ধরুন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের কথা। রামকৃষ্ণ বিদ্যাসাগরকে দেখে বলেছিলেন যে, তোমার তো সিদ্ধিলাভ হয়ে গেছে গো! বিদ্যাসাগর উত্তর দিয়েছিলেন, কী যে বলেন মশাই, জীবনে কোন দিন ঠাকুর দেবতার নাম নিলাম না, আর আপনি বলেন সিদ্ধিলাভ হয়ে গেছে!
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:২৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জান্নাতে যারা যাচ্ছেন তারা এখানেই আল্লাহকে বুঝতে পারছেন। আল্লাহ সে ব্যবস্থা করছেন। আমার জীবনে এমন কিছু ঘটনা ঘটেছে যাতে করে আমি ইহকালেই আল্লাহকে বুঝেগেছি। মুমিনরা নিজেদের মধ্যে এমন বুঝতে পারার আলাপ-আলোচনা করে থাকেন। যারা জাহান্নামে যাবেন তাঁরা বুঝবেন আল্লাহ শাস্তিদানে কঠোর। তারপর তারা আল্লাহর শাস্তি লাঘবের জন্য আল্লাহর ইবাদত করবেন। তবে যারা চিরস্থায়ী জাহান্নামী জাহান্নাম থেকে তাদের জান্নাতে প্রমোশন ঘটবে না।
৫| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৫৭
অগ্নিবেশ বলেছেন: আল্লাহ যদি বুদ্ধিমান হন, তাহলে তিনি বুদ্ধিমানদের সাথেই থাকতে চাইবেন, কারন আল্লাহ মানবকু্লকে বুদ্ধি দিয়েছেন যাচাই বাছাই করার, যাচাই বাছাই করার পর আল্লাহর প্রমান না পেয়েই কিছু লোক নাস্তিক হয়ে যায়, এতে আল্লাহর খুশী হওয়ার কথা, কারন আল্লাহ সেটাই চান। আর আল্লাহ প্রদত্ত বুদ্ধি থাকা সত্ত্বেও নিজের বিচার বুদ্ধি না খাটিয়ে কিতাব টিতাব না পড়ে যারা অন্ধবিশ্বাসকে আকড়ে থাকে, সেই সব গোয়ার গোবিন্দ বলদ দিয়ে আল্লাহর কি কাম? ছাগল দিয়ে কে লাংগল চালাতে চায়? আল্লাহ কোরান হাদিস নাজিল করেছেন বলদা চেনার জন্য।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৩৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ সহজ-সরল লোকদের পক্ষে থাকার কথা বলেছেন। তারা কিছু কাল আল্লাহর ইবাদত করে চিরকাল জান্নাতে থাকবে। আর বুদ্ধিমানরা বুদ্ধি করে জাহান্নামে গিয়ে শাস্তি লাঘবের জন্য চিরকাল আল্লাহর ইবাদত করবে। ছাগল, বলদের ইবাদত আল্লাহ চিরকাল চান না বলে তাদেরকে কিছু কালের ইবাদতের বিনিময়ে জান্নাত দিয়ে রাখবেন। আর বুদ্ধিমানরা চিরকাল জাহান্নামে থেকে আল্লাহর ইবাদত করবে। এ ছাড়া তাদের আল্লাহর শাস্তি থেকে রক্ষার কোন উপায় থাকবে না।
৬| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৩১
অহরহ বলেছেন: জাগতিক ভাইয়া, আপনি কি রুপ কথার জান্নাত-জাহান্নাম নিজ চোখে দেখ এসেছেন?
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি নিজ চোখে না দেখেও অনেক কিছু বিশ্বাস করতে পারি। আমার পঞ্চাশ বছরের বেশী সময়ে এখনো নিজ চোখে আমার প্রাণ দেখিনি। প্রাণ না দেখেই আমি ওটা বিশ্বাস করে নিজেকে প্রাণী মনে করি।
৭| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৪০
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ, ঝাঝাখায়েরাল্লাহ, এই পোস্টের কল্যানে আল্লাহফাক আপনাকে ১০ টি নেকী দান করিলেন।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৪১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: নেকীর কাজ করলে আল্লাহ সেটা দিয়ে থাকেন। আল্লাহ সবার শ্রম-সাধনা সফল করেন।
৮| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৪৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
পৃথিবীতে প্রায় সাড়ে ৪ হাজার ধর্ম রয়েছে।
এর মধ্যে সত্য ধর্ম কোনটা?
আর মিথ্যা ধর্ম কোনটা?
ইসলাম বাদে অন্য ধর্মের মানুষ কি জান্নাতে যাবে না?
হজরত আদম আঃ এর এর ধর্ম কি ইসলাম ছিল?
হজরত ইব্রাহিম আঃ এর ধর্ম কি ছিল?
ইসলাম ধর্মের প্রবর্তক আসলে কে?
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যারা পৃথিবী ছেড়ে চলে গেছে তারা তাদের বিষয় বুঝেগেছে। যারা এখন আছে তারা আলেমগণের সর্ববৃহৎ দলের সাথে থাকলে তাদের ভবিষ্যৎ ভালো হবে। কোরআন পড়ে আমি এটা বুঝতে পেরেছি।
৯| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
মানুষ ইবাদত করলে আল্লাহর কি লাভ?
উনি কি এতে কোন আরামবোধ করেন?
তাহলে উনি কেন মানুষকে এতো এতো ইবাদত করতে বলেন?
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:০২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কেউ আল্লাহর ইবাদত করলে তাঁর ভালো লাগে। এখানে ইবাদত ঠিক-ঠাক করলে জাহান্নামে যেতে হবে না। ইবাদত ঠিক-ঠাক না হলেও জাহান্নাম থেকে মুক্তির ব্যবস্থা আছে। আর ইবাদত না কলে জাহান্নামে চিরস্থায়ী আবাস হবে। সেখানে ইবাদত করলে শাস্তি লাঘব হবে। তবে যারা চিরস্থায়ী জাহান্নামী তাদের জান্নাতে প্রমোশন হবে না।
১০| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:১৩
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: তখন আর কিছুই করার থাকবেনা।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:২১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তবে জাহান্নামীরা ইবাদত করতে চাইলে আল্লাহ নিষেধ করবেন না। আর তাদের ইবাদতের সুবিধা তারা জাহান্নামে বসবাস করেই পাবে।
১১| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:১৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
৮ নম্বর মন্তব্যের তো উত্তর দিলেন না।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:২৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অনেকগুলো প্রশ্ন করেছেন। যা আমার পোষ্টের সংশ্লিষ্ট না। সেজন্য এড়িয়ে গেছি।
১২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:১৬
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন- আল্লাহপাক তেলবাজি ভালোবাসন, তিনি তৈলবাজদের বহুত পছন্দ করেন।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:২৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জ্যাকেরে ভালো কইলে জ্যাকও খুশী হয়।
১৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:০১
রাজীব নুর বলেছেন: আমি স্বেচ্ছায় দোজকে যাবো।
আল্লাহপাক যদি বলেন, রাজীব তুমি বেহেশতে যাও। আমি বলব স্যরি। আমি দোজকে যাবো।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:২৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কেউ দোজকে যেতে চাইলে আল্লাহ মানা করবেন বলে মনে হয় না।
১৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৩৪
রানার ব্লগ বলেছেন: ধর্ম কে আপনি জটিল ভাবে দেখছেন এবং দিনে দিনে আপনার জটিলতা বাড়ছে । সহজ ভাবে ভাবুন । ধর্ম কঠিন কিছু না। একে কঠিন করছে ধান্দাবাজেরা । কে কোথায় যাবে এর বিচার একমাত্র সৃষ্টিকর্তার কাছে । আমি আপনি গলা চড়িয়ে , ধমকা ধমকি করে তার পথের দিশা পরিবর্তন করতে পারবো না ।
فَإِذَا قُضِيَتِ الصَّلَاةُ فَانتَشِرُوا فِي الْأَرْضِ وَابْتَغُوا مِن فَضْلِ اللَّهِ وَاذْكُرُوا اللَّهَ كَثِيراً لَّعَلَّكُمْ تُفْلِحُونَ
‘অতপর নামাজ শেষ হলে তোমরা জমিনে (পৃথিবীতে) ছড়িয়ে পড় এবং আল্লাহর অনুগ্রহ (জীবিকা) তালাশ কর ও আল্লাহকে অধিক স্মরণ কর, যাতে তোমরা (জীবিকা উপার্জনে) সফলকাম হও।' (সুরা জুমআ : আয়াত ১০)
এর অর্থ কেবল নামাজ পড়ে মসজিদে চিত হয়ে থাকতে আল্লাহ বলেন নাই । জীবিকা নির্বাহ করার জন্য কাজের সন্ধান ও কাজ করাটাও ইবাদত । ইবাদতের কোন নিদৃষ্টতা নাই । আপনি অন্যায় কাজ করবেন না ব্যস আপনি ইবাদতে মগ্ন আছেন ।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৪৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি ইবাদতের বিবরণ লিখিনি। সুতরাং এ বিষয়ে আপনি উত্তেজিত না হলেও চলবে। আমার পোষ্ট থেকে আপনার মন্তব্য বড়।
১৫| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৪৪
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আল্লাহ সবাইকে সঠিকভাবে ইসলাম বোঝার মানসিকতা দিক এবং ইসলাম চর্চা করুন।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৪৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যে প্রয়োজন মনে করবে সে ইসলাম পালন করবে। যে প্রয়োজন মনে করবে না সে ইসলাম পালন করবে না।
১৬| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
জান্নাতে নারীদের কি লাভ আছে- এই নিয়ে আপনার মন্তব্য/পোস্ট পড়তে মন চায়।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:০১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জান্নাত হলো ইচ্ছা পূরণের স্থান। নারী চাইলে পুরুষ হয়ে পুরুষের সুবিধা ভোগ করতে পারবে। তখন তার স্বামী আর তার স্বামী থাকবে না। সে তার স্বামীকে এক ভোগ করতে চাইলে তার স্বামী হুরের প্রতি আকর্শণ থাকবে না। কিস্তু হুরের সাথে তার স্বামীর দৈহিক সম্পর্ক সে যদি কামনা করে তবে সেটা হতে পারে। স্বামী যদি হুরের সাথে দৈহিক সম্পর্ক চায়, স্ত্রী যদি সেটা না চায় তবে সেই স্বামীর সাথে সেই স্ত্রীর ছাড়াছাড়ি হবে। তখন আল্লাহ স্ত্রীর জন্য সিঙ্গেল স্বামীর ব্যবস্থা করবেন।
১৭| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:২১
অহরহ বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি নিজ চোখে না দেখেও অনেক কিছু বিশ্বাস করতে পারি। আমার পঞ্চাশ বছরের বেশী সময়ে এখনো নিজ চোখে আমার প্রাণ দেখিনি। প্রাণ না দেখেই আমি ওটা বিশ্বাস করে নিজেকে প্রাণী মনে করি।
প্রাণ কী? এটা কি হার্ট, লিভার, কিডনি, ব্রেইন এর মত কোন ওরর্গান!! নাকি অন্য কিছু?
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: প্রাণ হলো শক্তি।
১৮| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:০৬
কথামৃত বলেছেন: আপনার লেখা আমার খুবই ভালো লাগে
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমার লেখা আপনার ভালো লাগে শুনে খুশী হলাম।
১৯| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:২৭
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: জান্নাত হলো ইচ্ছা পূরণের স্থান। নারী চাইলে পুরুষ হয়ে পুরুষের সুবিধা ভোগ করতে পারবে। তখন তার স্বামী আর তার স্বামী থাকবে না। সে তার স্বামীকে এক ভোগ করতে চাইলে তার স্বামী হুরের প্রতি আকর্শণ থাকবে না। কিস্তু হুরের সাথে তার স্বামীর দৈহিক সম্পর্ক সে যদি কামনা করে তবে সেটা হতে পারে। স্বামী যদি হুরের সাথে দৈহিক সম্পর্ক চায়, স্ত্রী যদি সেটা না চায় তবে সেই স্বামীর সাথে সেই স্ত্রীর ছাড়াছাড়ি হবে। তখন আল্লাহ স্ত্রীর জন্য সিঙ্গেল স্বামীর ব্যবস্থা করবেন।
জান্নাতের এমন রগরগে বর্ননা কোথায় পেলেন?
এমন আইডিয়া সাহাবারা কই পাইলো?
এখন এমন সব কাহিনি নিয়ে পর্ন মুভি দেখা যায়। ৩সাম, ফোরসাম, ওরগি এমন সব কাজ তো বেহেস্তেক কাজ মনে হচ্ছে।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সেখানে যা চাইবে তাই পাবে- তার থেকে এ আইডিয়া পেলাম।
২০| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৫৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তখন সবকিছু সচক্ষে দৃশ্যমান হবে । বিশ্বাস না করা সুযোগ নাই ।
০৫ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৫৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
২১| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:৩৮
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: আপনার এই লেখাটা শিশুসুলভ হয়েছে। ফেসবুকের জন্য হলে ঠিক ছিল। সেখানে নাদান ছেলেপেলে আছে। ব্লগে একটু সংগ্রাম করতে হবে।
০৫ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:২৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি সংগ্রামের জন্য প্রস্তুত! আপনি কি সমস্যা দেখলেন?
২২| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:১০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
চিকিৎসার বিষয়ে ইসলামের বিধান কী?
ডাক্তারের কাছে যাওয়া জায়েজ আছে কিনা?
নারীদের পড়াশোনার ব্যাপারে ইসলামের বিধান কী?
বিস্তারিত আলোচনা করুন।
০৫ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:২৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: চিকিৎসা, ডাক্তারের কাছে যাওয়া ও নারীদের পড়াশোনার বিষয়ে ইসলামে নিষেধাজ্ঞা নাই।
২৩| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:১১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
অন্য মেয়েলোকের কণ্ঠ শোনা জায়েজ আছে কিনা?
মেয়েলোক কি অন্য পুরুষ লোকের কণ্ঠ শুনতে পারবে?
এটা কি কানের জিনা হবে না?
এখানে ইসলামের বিধান কী?
বিস্তারিত আলাচনা করুন।
০৫ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:২৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জেনায় উৎসাহিত করার মত না হলে কন্ঠ শুনানোতে সমস্যা নাই।
২৪| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
০৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৫৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঠিক আছে।
২৫| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৩১
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি সংগ্রামের জন্য প্রস্তুত! আপনি কী সমস্যা দেখলেন? আপনি যখন বলেছেন অনেকে আল্লাহকে বুঝবে জাহান্নামে যাওয়ার পর; এর মানে দাঁড়ায় আপনি নিজে দেখে এসেছেন। অথবা নিজে না দেখলেও কোরানকে সাক্ষী রেখে বলছেন। এখন কথা হলো কোরান তো আপনার বিশ্বাস। দিনের আলোর মতো প্রমাণিত কিছু না হলে সব লোকে বিশ্বাস করবে কেন? বিশ্বাস আর প্রমাণ আলাদা বিষয়। দুটোকে মেলাতে গেলে গণ্ডগোল হয়ে যাবে তো। বিশ্বাস আর প্রমাণ আলাদা জায়গায় রাখলেই ভালো। জোর করার কী দরকার?
০৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৫৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মানুষ ও জীন এর ১০০% আল্লাহর ইবাদত করুক এটা আল্লাহর ইচ্ছা। অন্ধ যেহেতু প্রতিবন্দ্বী সেজন্য অন্ধ বিশ্বাসীর জন্য আল্লাহ জান্নাত বরাদ্ধ করেছেন। রানুর মত যারা চালাক তাদের জন্য আল্লাহ জাহান্নাম বরাদ্ধ করেছেন। জাহান্নামের আযাব যখন সহ্য হবে না তখন চালাক লোকেরা এর থেকে বাঁচার পথ খুঁজবে। সে ক্ষেত্রে তারা আল্লাহর ইবাদত ছাড়া কোন পথ খুঁজে পাবে না। সুতরাং তখন তারা আল্লাহর ইবাদতে লিপ্ত হবে। এমন কি মহা চালাক ইবলিশ তখন আল্লাহর ইবাদত করবে। এভাবে চিরকাল আল্লাহ চালাক লোকদের ইবাদত পাবেন। আর অন্ধ বিশ্বাসীরা কিছুকাল ইবাদত করেই চিরকাল সুখে থাকবে। সে জন্য এখন কেউ আল্লাহর ইবাদত করলে আল্লাহ বলেন, আচ্ছা। আর কেউ আল্লাহর ইবাদত না করলে আল্লাহ বলেন বহুত আচ্ছা। মহাজাগতিক চিন্তা তার গবেষণা থেকে একটা কথা বলে রাখলো। কোন এককালে লোকেরা মহাজাগতিক চিন্তাকে এর জন্য মনে করবেে- ইনশাআল্লাহ।
২৬| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৫৬
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: গুম হয়ে যাওয়া লোক হঠাৎ ফেরত এলে জবান বন্ধ হয়ে যায়। মানুষ মরার পরবর্তী তথ্য সরাসরি জেনে আসতে পারলে কেমন হতো?
০৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:০০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: নিজের সুবিধার জন্য আল্লাহ এমন অবস্থা করেছেন। তিনি চান অন্ধ বিশ্বাসী ছাড়া আর সবাই জাহান্নামে গিয়ে তাঁর এবাদত করতে বাধ্য হোক। ইবাদতে বাধ্য কারার মাঝেও এক রকমের মজা আছে। আল্লাহ সেটা খুব ভালোভাবেই উপভোগ করবেন।
২৭| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৫৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনাকে কোন কিছু অনুরোধ করলে আপনি অনুরোধ রাখেন না ।
এটা একটা বিরাট আফসোসের ব্যাপার।
০৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:০৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি হিসাব করে দেখলাম যা হচ্ছে তা’ আল্লাহর জন্য ভালোই হচ্ছে। আমার পাশেই কায়েদ সাহেব হুজুরের বাড়ী। তিনি তাঁর হিন্দু মুরিদদেরকে খুব স্নেহ করতেন। তারা তাঁর অনেক সুনাম করতো। ঘঠনা আসেলে সেটাই। এরা চিরকাল আল্লাহর ইবাদত করবে। আর হুজুর কিছুকাল ইবাদত করে জান্নাতে গিয়ে বসে থাকবেন। আমি স্বপ্নে আমার দুই হিন্দু ছাত্রীকে জাহান্নামে দেখলাম। আমি তাদেরকে বললাম, তোমাদের অবস্থা কি? তারা বলল, কষ্ট! কাজ করে খেতে হয়। পরকালের হিসাবটা সেরকম। একদল কষ্ট করে জীবন যাপন করবে এবং অন্য দল আরামে জীবন যাপন করবে। যারা আরামে জীবন যাপন করবে তাদেরকে ইবাদত করতে হবে না। যারা কষ্টে জীবন যাপন করবে তাদেরকে ইবাদত করতে হবে। কিছু আলেম চিরস্থায়ী জাহান্নামী হবে লোকদেরকে ইবাদতের নিয়ম শিখাতে।
২৮| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:০৩
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: যারা প্রমাণ চায় তারা কি অন্ধ বিশ্বাসী? তাহলে যারা অন্ধভাবে বিশ্বাস করে যায় তারা কী? জাহান্নামে ইবাদতের সুযোগ আছে কি? যদ্দুর জানি সেখানে কেবল শাস্তির ব্যবস্থা আছে।
০৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যারা প্রমাণ চায় না তারা অন্ধ বিশ্বাসী। তাদের জন্য জান্নাত। যারা প্রমাণ চায় তারা অন্ধ বিশ্বাসী না। আল্লাহ যেহেতু ইবাদতের জন্য সৃষ্টি করেছেন সেহেতু ইবাদতের বিনিময়ে তিনি শাস্তি লাঘবের ব্যবস্থা রাখবেন। আল্লাহর ইবাদতের লোভের প্রমাণ তাঁর এত নবি পাঠানো। সুতরাং কারো প্রতি তাঁর অশান্ত মন শান্ত হবে ইবাদতের বিনিময়ে। আগুন যে শান্তি দায়ক ঠান্ডা হতে পারে সেটা আমরা কোরআন থেকে জেনেছি। সেটা জাহান্নামে অনবরত ঘটতে থাকবে। আর সেটা ইবাদতের কারণেই ঘটবে।
২৯| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৩৪
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: আল্লাহর ইবাদতের লোভের প্রমাণ তাঁর এত নবি পাঠানো। আল্লাহর কী লাভ এ ইবাদতে?
০৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:০৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কেউ তাঁর ইবাদত করলে তাঁর ভালো লাগে। এটুকুই তাঁর লাভ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ রাত ২:২৪
কামাল১৮ বলেছেন: যাকিছু প্রমানহীন তাতেই মানুষের বেশি বিশ্বাস।প্রমান সহ বিশ্বাস করতে যুক্তি লাগে।প্রমানহীন বিশ্বাস করতে কিছুই লাগে না।খালি শুনো আর মানো।