নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

অন্ধ অবিশ্বাস

০৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৫৯




অন্ধ বিশ্বাস কথাটা শুনতে শুনতে ত্যাক্ত বিরক্ত হয়ে অবিশ্বাস বিষয়ে অনেক খোঁজ খবর নিলাম। কিন্তু অবিশ্বাসের সঠিকতা কোথাও খুঁজে পেলাম না। তখন বুঝলাম অবিশ্বাসীরা অযথাই বিশ্বাসীদেরকে দু’কথা শুনাচ্ছে।

বিশ্বাসের বেঠিকতাকে অবিশ্বাসীরা অবিশ্বাসের সঠিকতা মনে করছে। এটা আসলে শুনার কথা নয়। বিশ্বাসী অবিশ্বাসের সঠিকতার প্রমাণ চায়। সে ক্ষেত্রে অবিশ্বাসী যখন অক্ষম। তখন তাদেরকে অন্ধ অবিশ্বাসী না বলে উপায় কি?

অবিশ্বাসীর ক্যানভাসারীরর সবচেয়ে বড় হাতিয়ার হলো বিজ্ঞান। অথচ বিজ্ঞান এখনো অবিশ্বাসের সঠিকতা প্রমাণ করতে পারেনি। সুতরাং এ ক্ষেত্রে অবিশ্বাসীদের লাফালাফির পুরোটাই বেহুদা।অনেকে কমি্উনিটি ব্লগ খুলেছিলো অবিশ্বাসের সঠিকতার মহাকান্ড ঘটানোর জন্য। কিন্তু আফসোস বিষয়টা এখনো অশ্বডিম্ব পর্যায়ে রয়ে গেছে।

অনেকে বলছে বিশ্বাসের প্রমাণ কি? বিশ্বাসের যে প্রমাণ হয় না এটা চিরকালিন কথা। সুতরাং প্রমাণ থাকতে হবে অবিশ্বাসের। যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিশ্বাসকে অন্ধ বিশ্বাস বলা হলে অবিশ্বাসকেউ অন্ধ অবিশ্বাস অবশ্যিই বলতে হবে। কারণ প্রমাণের ক্ষেত্রে দু’টোর অবস্থা একই রকম। তবে আলামতের ক্ষেত্রে বিশ্বাস এগিয়ে থাকায় বিশ্বাসের ক্ষেত্রে অনুসারীর পাল্লা ভারী। সুতরাং আমি অবিশ্বাসীকে উত্তেজিত না হওয়ার উপদেশ দেব।

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:২৫

মিথমেকার বলেছেন: বিশ্বাস এবং অবিশ্বাস দুটোই রিলেটিভ, এ দুটো যখনই বিষাক্ত পর্যায় চলে যায় তখনই জন্ম নেয় ঘৃণা। বিশ্বাস এবং অবিশ্বাস দুটোই কিছু কিছু ক্ষেত্রে প্রমাণ করা যায়, তবে সকল ক্ষেত্রে প্রমাণ করা সম্ভব নয়। একইভাবে বিশ্বাস আর অবিশ্বাস কোনোটাই পরিমাপ করা সম্ভব নয়, হয়তো কেউ আবেগের বশবর্তী হয়ে তুলনা করতে পরে।
অন্ধবিশ্বাস এবং অন্ধঅবিশ্বাস দুটোর অস্তিত্ব অবশ্যই আছে, এটা এড়িয়ে গেলে চলবে না।
কবি আপনার এই (বিশ্বাস-অবিশ্বাস) আর (অন্ধবিশ্বাস-অন্ধুবিশ্বাস) এর কনসেপ্ট অসাধারণ লাগল, লেখা সত্যই দারুণ হয়েছে!

০৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:০১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৪৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:




আফসোস।

০৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:০০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অবিশ্বাসের সঠিকতার প্রমাণ নাই তারা বিশ্বাসের সঠিকতার প্রমাণ খোঁজে- আফসোস!

৩| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:০০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:





আল্লাহ কি এক বচন না বহুবচন ?
কারো কারো মন্তব্যে মনে হচ্ছে আল্লাহ হচ্ছে বহুবচন।
আফসোস!

০৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:০৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ পরিস্কার করে বলেছেন তিনি এক। তথাপি যারা অহেতুক তাঁকে বহু বচন ভাবা ঠিক নয়- আফসোস।

৪| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:২৩

এম ডি মুসা বলেছেন: হুমায়ন আজাদ তার মত প্রকাশের অধীনতা আছে করতে পারে সে। তবে আপনি আমি আমার মত আমি।

০৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৪০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জাতি হুমায়ুন আজাদের মতামত স্বীকার করেনি।

৫| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:০৭

কামাল১৮ বলেছেন: বিজ্ঞানে অবিশ্বাস মানে অন্ধ অবিশ্বাস।

০৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৪১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিশ্বাসে অবিশ্বাস স্থাপনে বিজ্ঞান প্রমাণিত কিছু নয়। সুতরাং এ ক্ষেত্রে বিজ্ঞানে অবিশ্বাস অন্ধ অবিশ্বাস নয়।

৬| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:০২

শ্রাবণধারা বলেছেন: বিশ্বাসের বিপরীত শব্দ শুধু যে অবিশ্বাস তা নয়। বিশ্বাসের বিপরীত হতে পারে অপ্রত্যয়, অনাস্থা, শংসয়, সন্দেহ, দ্বিধা, দ্বৈধজ্ঞান, অনুসন্ধান ইত্যাদি। জ্ঞান সৃষ্টির শুরুটাই হয় এই অপ্রত্যয়, অনাস্থা, সন্দেহ থেকে। বিশ্বাস থেকে যেটা সবচেয়ে বেশি হয় সেটা হলো অনাসৃষ্টি।

আবার অনুসন্ধান, প্রচেষ্টা, পরীক্ষা নিরীক্ষা শেষে আসে জ্ঞান, প্রত্যয়, বিশ্বাস। যে মানুষের বা জাতির শুরুতেই বিশ্বাস তারা জ্ঞান লাভ করে স্বপ্ন যোগে। স্বপ্ন যোগে পাওয়া জ্ঞান থেকে তারা কখনো বা আল্লাহ সম্পর্কে গুরুতত্ত্ব লাভ করে, কখনো দুরারোগ্য ব্যাধির টিকা আবিষ্কার করে।

০৭ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:১০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সকল বিশ্বাস অনাসৃষ্টি নয়। কোন কোন বিশ্বাস অনাসৃষ্টি।

৭| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৫৪

কামাল১৮ বলেছেন: যা প্রমানিত নয় সেটা বিজ্ঞান না।বিজ্ঞান কাজই করে প্রমান করা নিয়ে।প্রথমে ধারনা,তার পর প্রমান।প্রমানিত হয়ে গেলে বৈজ্ঞানিক সত্য।

০৭ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:০৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিশ্বাসির বিশ্বাসে অবিশ্বাস সকল ক্ষেত্রে বৈজ্ঞানিক সত্য নয়। কিছু ক্ষেত্রে এটা বিজ্ঞানীর ধারণা মাত্র।

৮| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ২:৫৯

অহরহ বলেছেন: ইরেজীতে বলে burden of proof, তার মানে দাবি যার, প্রমানের দায়িত্বও তার। নাস্তিকরা কখনো বলে না যে "আল্যা" নেই, তারা বলে "আল্লা" যে আছে তার কোন প্রমান নেই। "আল্যার" প্রমান দিন, আমরা মেনে নিব। যেমন, আপনি নিশ্চয় হিন্দু ধর্মের "শাকচুন্নি" তে বিশ্বাস করেন্না। এখন "শাক চুন্নি" যে নেই তার প্রমান কি আপনি দিতে পারবেন? বরংচ আপনি তখন বলবেন, "শাক চুন্নি" যে আছে তার পক্ষে কোন প্রনাম নেই। তো, আপনার কল্পিত "আল্যার" ক্ষেত্রেও বিষয়টি তাই।

খুব সিম্পল ..... @ জাগতিক ভাইয়া।

০৭ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:০৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি যখন প্রমাণ দিলাম না তখন আমার কথা অবিশ্বাস করতে আপনার অবিশ্বাসের প্রমাণ আপনাকে দিতে হবে। নতুবা আপনার অবিশ্বাস অন্ধ অবিশ্বাসে পরিণত হবে।

৯| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:২০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:




ধর্ম এমন একটা জিনিস যেটা মাথা নুইয়ে মেনে নিতে হবে।
চিল্লাইয়া বলেন ঠিক কিনা??

০৭ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৫০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ধর্ম না মানলে তো ধর্মীয় দলের সদস্য হওয়া যায় না। ধর্মীয় দলের সদস্য হতেই লোকেরা ধর্ম মানে।

১০| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৩৯

কথামৃত বলেছেন: বিশ্বাসেই শান্তি

০৭ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৫২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

১১| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:৫৬

অহরহ বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি যখন প্রমাণ দিলাম না তখন আমার কথা অবিশ্বাস করতে আপনার অবিশ্বাসের প্রমাণ আপনাকে দিতে হবে। নতুবা আপনার অবিশ্বাস অন্ধ অবিশ্বাসে পরিণত হবে।


তো, ভাইয়া..... আমি প্রমান দিব না। তবে মঙ্গল গ্রহে আমার একটি বাড়ি আছে, প্রতি রাতে আমি ওখানে যেয়ে থাকি। এটা আপনি বিশ্বাস করেন? আর বিশ্বাস না করলে, আপনি আপনার অবিশ্বাসের পক্ষে প্রমান দেন তো? প্লিজ........

০৭ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার মঙ্গল গ্রহে থাকার বিষয়টি কেউ বিশ্বাস করে না। কিন্তু আমি যে বিশ্বাসের কথা বলি সেটা অধিকাংশ মানুষ বিশ্বাস করে। আর সে ক্ষেত্রে অবিশ্বাসীর সংখ্যাও নেহায়েত কম নয়। সেজন্য এ বিশ্বাস ও অবিশ্বাস আলচ্য সূচীতে স্থান পেয়েছে। আপনার মঙ্গল গ্রহে থাকার কথা আলচ্য সূচিতেই আসবে না।

১২| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:২৮

অগ্নিবেশ বলেছেন: আমি যখন প্রমাণ দিলাম না তখন আমার কথা অবিশ্বাস করতে আপনার অবিশ্বাসের প্রমাণ আপনাকে দিতে হবে। নতুবা আপনার অবিশ্বাস অন্ধ অবিশ্বাসে পরিণত হবে। - আমার চাচার বু্ুদ্ধি শুদ্ধি ধীরে ধীরে সব লোপ পাইতাছে। আমার চাচায় দাবী করতেছে কিন্তু কোন প্রমান দিতাছে না। তা চাচা আপনে যে গত জন্মে আমার কাছ থেকে ৪ কোটী টাকা ধার নিলেন তা কবে ফেরত দিবেন? তবে আমি যে আপনাকে টাকা ধার দিছি তার কোনো প্রমান ট্রমান দেব না। আপনি যে টাকাটা আমার কাছ থেকে নেন নি তার প্রমান নিশ্চয় আছে। আর যদি প্রমান না থাকে তাহলে আমার টাকাটা কবে ফেরত দিবেন বলেন, পিছলামি চলবা না।

০৭ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি যা বিষয়টি উত্থাপন করলেন এটা ব্যক্তিগত। আমি যে বিষয় উত্থাপন করেছি সেটা সমষ্টিগত। আপনার সাথে আমার ব্যক্তিগত বিষয় সুরাহা করতে আপনি আমার নিকট আসুন। আশা করি আপনার সাথে আমার সাথে এ বিষয়ে কোন সমস্যা হবে না।

১৩| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬

অগ্নিবেশ বলেছেন: চাচা আমার ব্লগডারে টং এর দোকান বানায়ে রাখছে, চাচায় কি কয় মাঝে মাঝে নিজেই বোঝেন না, আর আমরা কি বুঝুম? না বুঝলেও আমাদের মাথা নাড়াইয়া সুভানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ কইতে হইব তয় চাচার কাছে ভালো হইব। চাচা কিছু দাবী করলে তার প্রমান আপন্নাকেই দিতে হবে, আপনার মত ঐরকম হাজার হাজার ন্যাংটা পাগল হাজারটা দাবী নিয়ে বসে আছে, আমার কি সব দাবী অপ্রমান করা লাগব? মাইনষের কি আর খাইয়া দাইয়া কাম নাই?

০৭ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:০৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিশ্বাসের প্রমাণ ছাড়াই শত শত কোটি বিশ্বাসী। অবিশ্বাসের প্রমাণ ছাড়ায় বিরাট সংখ্যক অবিশ্বাসী। বিশ্বাসের প্রমাণ না লাগার বিষয়টি জন সমাজে গৃহিত হয়েছে। আর সেজন্যই অবিশ্বাসের প্রমাণ লাগে। আর সেজন্যই খুব বেশী মানুষ অবিশ্বাসী হয় না।

১৪| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৭

অর্ক বলেছেন: প্রিয় কবি, মানুষের বেশে আমি আসলে ভিনগ্রহের বিশেষ ক্ষমতাসম্পন্ন অতি বুদ্ধিমান এক প্রাণী। আমি পাখির মতো উড়তে পারি। অন্ধকারে দেখতে পারি। যে কোনও সময় গায়েব হতে পারি। আরও অনেক আছে। সব শুনলে জ্ঞ্যান হারাবেন। সাক্ষী প্রমাণ কিছু দিতে পারবো না। নিজ দায়িত্বে আপনাকে বিশ্বাস করতে হবে। বিশ্বাস না করলে আপনার অবিশ্বাসের প্রমাণ এখানে দেন। হা হা হা। প্রিয় কবি, এসব লিখে লিখে এ ব্লগের কোয়ালিটি যে কতোটা নামিয়েছেন! আট দশ বছরের শিশুও হাসবে আপনার এগুলো পড়ে। যাই হোক হার্দিক শুভেচ্ছা থাকলো।

০৭ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:০৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার কথাগুলো কেউ বিশ্বাস করবে না। কিন্তু আমার কথায় বিশ্বাসী শত শত কোটি।

১৫| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: হুমায়ূন আজাদ একজন গ্রেট মানুষ।
তার তুলনা হয় না। অবশ্য সমাজে মগজহীনদের সংখ্যা বেশি। তারা জ্ঞানীদের চিনতে পারে না। যারা ১৪শ' বছর আগের কথাই ইনিয়ে বিনিয়ে বলে তাদের জয়জয়কার করে।

০৭ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:০৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অবিশ্বাসীরা নিজেরাই নিজেদেরকে গ্রেট মনে করে মজা পায়। কি আর করা। আর সেই নিজেদেরকে গ্রেট মনে করা থেকে নিজেরা অন্ধ অবিশ্বাসী হয়ে শ্বিাসীকে অন্ধ বিশ্বাসী বলে। এক অন্ধ অন্য অন্ধকে অন্ধ বলে কারণ সে দেখতে পায় না অন্য অন্ধের চোখ আছে কিনা।

১৬| ০৮ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:৩৪

অহরহ বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার মঙ্গল গ্রহে থাকার বিষয়টি কেউ বিশ্বাস করে না। কিন্তু আমি যে বিশ্বাসের কথা বলি সেটা অধিকাংশ মানুষ বিশ্বাস করে। আর সে ক্ষেত্রে অবিশ্বাসীর সংখ্যাও নেহায়েত কম নয়। সেজন্য এ বিশ্বাস ও অবিশ্বাস আলচ্য সূচীতে স্থান পেয়েছে। আপনার মঙ্গল গ্রহে থাকার কথা আলচ্য সূচিতেই আসবে না।


তো ভাইয়া আপনি যে কল্পিত আল্যায় বিশ্বাস করেন, তা পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষ বিশ্বাস করে না। খোদ মুসলিমদের মাঝেও অনেকে আল্যা/টাল্যা বিশ্বাস করে না। কিন্তু কল্লা কাটার ভয়ে প্রকাশ করে না। তাহলে তো আপনি নিতান্তই মাইনরিটির দলে।
এখন আমার মঙ্গল গ্রহে রাড়ি থাকার বিষয়টি, আপনার আল্যা বিশ্বাসের মতই। ধন্যবাদ।

০৮ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঈশ্বর বিশ্বাসী অধিকাংশ মানুষ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.