নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
সূরা: ৩৯ যুমার, ২৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৩। আল্লাহ নাযিল করেছেন উত্তম হাদিস, যা সুসমঞ্জস্য, পুন: পুন: আবৃত। এতে যারা তাদের রবকে ভয় করে তাদের শরির রোমাঞ্চিত হয়।অত:পর তাদের দেহ-মন বিনম্র হয়ে আল্লাহর যিকরে ঝুকে পড়ে।এটা আল্লাহর হেদায়াত। তিনি এর দ্বারা যাকে ইচ্ছা হেদায়াত প্রদান করেন।আল্লাহ যাকে বিভ্রান্ত করেন তার কোন হেদায়াতকারী নাই।
* আল্লাহর কিতাব আমি বহু বার সম্পূর্ণ পাঠ করেছি। এমনকি আমি একটি সূরা আনুমানিক পাঁচ লক্ষ বার পাঠ করেছি। এখন একটা আয়াতের অংশ সোয়ালক্ষ বার পাঠের নিয়তে এক লক্ষবারের বেশী পাঠ করেছি। সামনে আরেকটা আয়াত সোয়ালক্ষ বার পাঠের নিয়ত করেছি। কোটি কোটি লোক আল্লাহর কিতাব মুখস্ত করছে এবং মুখস্ত রাখছে।
আমার এক কবিতা ভক্ত বলল। আমার কবিতা নাকি কোরআনের সূরা থেকে উৎকৃষ্ট হয়। আমি ভাবছি আমি একখানা কবিতার কিতাব লিখে আল্লাহর কিতাব বলে চালিয়ে দিলে কেমন হয়? তখন লোকে কি আমার কিতাবকে আল্লাহর কিতাব বলে বিশ্বাস করবে?
সূরাঃ ২ বাকারা, ২৩ নং ও ২৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৩। আর আমরা আমদের বান্দার প্রতি যা নাযিল করেছি তোমরা যদি তাতে সন্দিহান হও তবে তার অনুরূপ একটি সূরা নিয়ে আস এবং আল্লাহ ছাড়া তোমাদের সাহায্যকারীদেরকে ডেকে আন, যদি তোমরা সত্যবাদী হও।
২৪। আর যদি তোমরা তা’ করতে না পার এবং তোমরা তা’ কখনও করতে পারবে না, তাহলে তোমরা সেই আগুনকে ভয় কর যার ইন্ধন হবে মানুষ ও পাথর- যা কাফেরদের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে।
* লোকে আল্লাহর নামে কিতাব লিখলেও অন্য লোক সেটাকে আল্লাহর কিতাব বলে মেনে নিবে না। কারণ আল্লাহ কিতাবকে আল্লাহর কিতাব বলে লোককে বিশ্বাস করানোর দায়িত্ব আল্লাহ নিজেই পালন করেছেন। তাঁর যাকে মনে ধরেছে তিনি তাকে তাঁর কিতাবের প্রতি বিশ্বাসী বানিয়েছেন। কিন্তু আমার লেখা কিতাবের বিষয়ে তেমন ঘটনা ঘটবে না। আমি আল্লাহর নামে অতি উৎকৃষ্ট কিতাব রচনা করলেও লোকে সেটাকে আল্লাহর কিতাব বলে মেনে নিবে না। কারণ আমার কিতাব আল্লাহর কিতাব হিসাবে বিশ্বাস করানোর দায়িত্ব আল্লাহ পালন করবেন না। উল্টা বেঘরে আমার প্রাণ যাবে।
আল্লাহর কিতাবের বয়স দেড় হাজার বছর হয়ে গেল। তথাপি অন্য কোন কিতাবকে কেউ আল্লাহর কিতাব বলে দাবী করেনি। কারণ তারা মনে করে তাদের এমন দাবী কেউ মেনে নিবে না। মোহাম্মদ (সা.) আল্লাহর কিতাবকে আল্লাহর কিতাব বলাতেই তাঁর দাবী প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এখন প্রায় দুইশত কোটি মানুষ মোহাম্মদের (সা.) আল্লাহর কিতাব দাবী করা কিতাবকে আল্লাহর কিতাব বলে বিশ্বাস করছে। কারণ এমন বিপুল সংখ্যক লোকের বিশ্বাসের পিছনে স্বয়ং আল্লাহ আছেন। তিনি তাদেরকে দিয়ে বিশ্বাস করাচ্ছেন বলেই তারা আল্লাহর কিতাবকে আল্লাহর কিতাব বলে বিশ্বাস করছে।
০৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:২২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: গোলাম আহমদ কাদিয়ানী নিজেকে নবী দাবী করেছে। অনেক লোক তাকে নবী মানে।কিন্তু আল্লাহ তার পক্ষে না থাকায় সে বেশী সুবিধা করতে পারেনি।
২| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৪৬
কামাল১৮ বলেছেন: মক্কার তের বছর আল্লাহ নবীর পক্ষে ছিলো না।মদিনায় হিজরত করে যখন বাহিনী গঠন করেন তখন আল্লাহর নবীর পক্ষে না থেকে উপায় ছিলো না।নবী হিসাবে মক্কায় ছিলো তের বছর,মদিনায় ছিলো দশ বছর।
০৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৩৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহর নবির (সা) পক্ষে আল্লাহ চিরকাল ছিলেন এবং আছেন।
৩| ০৮ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৪৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
কোরআন কার লেখা?
০৮ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৭:৫৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআন আল্লাহর কিতাব বিধায় আল্লাহর পছন্দের লোকেরা কোরআনের মুমিন।
৪| ০৮ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১:১৫
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: সোনাগাজী বলেছেন: এখন কোন নতুন নবী আসলেও কেহ বিশ্বাস করবে না।
- ধর্ম , কাল্ট এগুলি এখনো আসতেছে ,চলতেছে এবং হারাচ্ছে। ধনী লোকদের একটি ধর্ম রয়েছে " Scientology " , নানা দেশের নাম করা লোকজন এটার মধ্যে ঢুকেছে।
০৮ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:০১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সোনাগাজী অনেক সময় পোষ্টের মর্ম বুঝতে পারেন না।
৫| ০৮ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৬:৪৭
অগ্নিবেশ বলেছেন: চাচার টং এর দোকানের কিছু অকাট্য যুক্তি।
যুক্তি নং এক, যেহেতু ইসলামের অনুসারী অনেক, নাস্তিকরা গুটিকয়েক, নাস্তিকদের কথা কেউ শোনে না তাই ইসলাম সত্য ধর্ম।
যুক্তি নং দুই, যেহেতু এই সময় কেউ নিজেকে নবী বলে দাবী করলে তাহা কেউ মানবে না তাই মহম্মদ শেষ নবী।
যুক্তি নং তিন, বিজ্ঞানীরা যেহেতু প্রমান করতে পারে নাই যে আল্লাহ নেই তাই আল্লাহ সত্য।
যুক্তি নং তিন, ঘুমালে চোহে দেখিনা, খাইলে খিদা লাগে না, ব্লা ব্লা ব্লা।
চাচা আমার এই যুক্তির বলে বলীয়ান হয়ে একের পর এক পোষ্ট প্রসব করিয়া চলেছেন।
০৮ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:০৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তা’ আপনি নাস্তিকদের সঠিকতার প্রমাণাদি উপস্থাপন করুন। দেখি নাস্তিক্যবাদে আসলে কি মধু আছে?
৬| ০৮ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৬:৫৬
অগ্নিবেশ বলেছেন: Christianity 2.382 billion 31.0%
Islam 1.907 billion 24.9%
Hinduism 1.161 billion 15.2%
[Secular/ 1.193 billion 15.58%
Nonreligious/
Agnostic/
Atheist]
চাচায় আমার সংখ্যার গরম দেখায়। তা চাচায় আপনার যুক্তি অনুসারে খ্রিষ্টানরাই ত সঠিক আল্লাহর ইবাদত করে। আপনে ত ভুল পথে আছেন।
০৮ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:০৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: খ্রিস্টানরা একদা সঠিক পথে ছিলো বিধায় তারা সংখ্যায় বেড়েছে। এখন মুমিনরা সঠিক বিধায় তারা সংখ্যায় বাড়ছে।
৭| ০৮ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৭:৫৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ইসলাম অনুসারীদের সংখ্যা ও শীঘ্রই বেশি হবে।
কেননা তারা এখনো গন্ডায় গন্ডায় বাচ্চা পয়দা করে।
এমনকি ইউরোপ- আমেরিকা- কানাডা ইত্যাদি দেশে গিয়ে দেখেন।
যে সমস্ত ইমিগ্র্যান্ট আরব দেশগুলো থেকে এসেছে তারা এখনও গন্ডায় গন্ডায় বাচ্চা উৎপাদন করে।
ওই সমস্ত দেশের মানুষ এখনো অনেকে বাচ্চা উৎপাদন করেই না।
আফসোস।
০৮ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:০৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইসলাম গ্রহণের মাধ্যমেও মুসলিম বাড়ছে।
৮| ০৮ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:১৪
রানার ব্লগ বলেছেন: এই আপনারা যারা ধর্ম বিষয়ে গবেষনা করেন তাদের অধিলাংশ এলহন পর্যন্ত নাস্তিক্যবাদীদের অকাট্য প্রমান গুলরা বিপরীতে কোন শক্ত প্রমান আনতে পারেন নাই। কারোন কি?
নাস্তিক্যবাদ চর্চা কারীরা কোট করে করে যুক্তি উপস্থাপন করে আপনারা সেই যুক্তি খন্ডন না করে মন গড়া কিছু উতপাটাং কথা বলা শুরু করেন। আপনার কাছে নাস্তিকদের যুক্তি গুলা অযৌক্তিক মনে হলে শক্ত প্রমান দিম। আমরাও বুঝি।
০৮ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:৩১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আজ পর্যন্ত নাস্তিকদের কোন অকাট্য প্রমাণ দেখলাম না। খন্ডন করব কি? তারা বিবর্তন বাদের কথা বলে, অথচ আদম (আ) হলেন অন্যস্থান থেকে পৃথিবীতে আগত। তাহলে আর মুমিনের বিবর্তনবাদ নিয়ে মাথা ঘামানোর কাজ কি? তারা বীগ ব্যাং এর কথা বলে এটা যে আল্লাহর কাজ নয় সেটা তারা প্রমাণ করতে পারবে না। সুতরাং নাস্তিক্যবাদের সবটাই অসার মতবাদ। সেজন্য অধিকাংশ মানুষ এখনো আস্তিক রয়ে গেলো।
৯| ০৮ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:১৫
এম ডি মুসা বলেছেন: দুই দিকে মানুষ ছুটছে
০৮ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:৩২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মুমিনদের কথায় গন্তব্য দু’টি। সুতরাং দু’টিকেই মানুষ ছুটবে এ আর এমন কি?
১০| ০৮ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬
এভো বলেছেন: একেই বলে চক্রাকার কুযুক্তি -- যেমন
প্রশ্ন-১ বাইবেল যে সত্য তার প্রমাণ কী?
উত্তর-১ বাইবেল সত্য কারণ ঈশ্বর বলেছেন বাইবেল সত্য।
প্রশ্ন-২ ঈশ্বর যে সত্য তার প্রমাণ কী?
উত্তর-২ ঈশ্বর সত্য কারণ বাইবেলে লেখা আছে ঈশ্বর সত্য।
উপরের দাবী দুটো লক্ষ্য করলে দেখা যায়, একটি দাবী আরেকটি দাবীকে সত্য প্রমাণ করতে চাচ্ছে। এই দাবী দুটো একে অন্যের ওপর নির্ভরশীল। এর কোনটাই প্রমাণিত নয়, তবে একটি আরেকটি দাবীর প্রমাণ হিসেবে সাক্ষ্য দিচ্ছে। যুক্তিবিদ্যায় একে বলে চক্রাকার যুক্তি বা সার্কুলার লজিক। এটি একটি কুযুক্তি বা ফ্যালাসিই বটে।
আপনার চক্রাকার কুযুক্তি নিম্ম রুপ ---
প্রশ্ন-১ কোরান যে সত্য তার প্রমাণ কী?
উত্তর-১ কোরান সত্য কারণ আল্লাহ বলেছেন কোরান সত্য।
প্রশ্ন-২ আল্লাহ যে সত্য তার প্রমাণ কী?
উত্তর-২ আল্লাহ সত্য কারণ কোরানে লেখা আছে আল্লাহ সত্য।
এই সমস্ত বালখিল্য আচরন করে আল্লাহ এবং কোরান সব কিছুকেই হাস্যকর করে ফেলছেন । এই ধরনের ফালতু মুসলমানের জন্য ইসলাম ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে ।
০৮ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মুসলমান হলো মুমিন এবং মুমিন হলো মুসলমান। আর ঈমানে প্রমাণ লাগে না বলেই জনশ্রুতি রয়েছে। অবিশ্বাসে প্রমাণ লাগে বলেই প্রমাণ না থাকায় অবিশ্বাস থেকে বিশ্বাসী বিরত। এটা অতিব সাধারণ হিসাব।
১১| ০৮ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:১০
অগ্নিবেশ বলেছেন: চাচার যুক্তি নং পাঁচ, ইসলাম সত্য ধর্ম এজন্য মুসলমানেরা সংখ্যায় দিন দিন বাড়ছে।
তইলে, ভারতে মোদীই সঠিক এজন্য মোদীর চ্যালা দিন দিন বাড়ছে।
ক্যামনে কি চাচা?? ফলোয়ার দিয়ে কি সত্য মিথ্যা যাচাই করা যায় চাচা??
০৮ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সংখ্যায় বাড়া সঠিকতার একটা কারণ, একমাত্র কারণ নয়। মোদীর চ্যালা সংখ্যায় বাড়লেও আরো অনেক কারণে মোদীকে বেঠিক বলা যায়।
১২| ০৮ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:০৪
অগ্নিবেশ বলেছেন: ঠিক এভাবেই অনেক কারনেই মহম্মদ এবং আল্লাহকে বাতিল করেছে মুসলিম বাদে সবাই।
পৃথিবিতে মুসলিম 1.9 billion
পৃথিবিতে অমুসলিম 5.7 billion
০৮ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৪৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ যাদের মুমিন হওয়া পছন্দ করেছেন তারাই মুমিন হয়েছে এক দশমিক নয় বিলিয়ন মুমিন নেহায়েত কম নয়।
১৩| ০৮ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: এখন মানুষ সচেতন, এখন কোনো কিতাব বা নবী এসে সুবিধা করতে পারবে না।
০৮ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৪৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এর কারণ তারা আল্লাহর সহায়তা পাবে না।
১৪| ০৮ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৪৮
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আগের যুগের গবেট লোকজন এসব বিশ্বাস করতো, এভাবেই যিশুর কোটি কেটি ভক্ত হয়েছে। বর্তমান সময়ে কেউ নিজেকে নবী দাবী করলে তাকে মানুষ ঝাঁড়ু দিয়ে পিটাবে।
বর্তমান সময়ের প্রাচীনপন্থি লোকজনই কেবল এসব প্রাচীন গন্থ নিয়ে গবেষণা করে।
০৮ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৫৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পূর্ব পুরুষদেরনকে গবেট বলে গালি দেওয়ো তাদের প্রতি অকৃজ্ঞতা।
১৫| ০৮ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:০৫
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: গবেট বা বোকা এগুলো কোন গালি নয় মহাশয়, এগুলো হচ্ছে উপাধি ( নেগেটিভ অর্থে ) আপনাদের কুরআনেরও এসব শব্দ রয়েছে।
আপনি যিশুর ওই পুরো মুভিটি দেখেন তাহলে বুঝতে পারবেন আগের মানুষ কতটা বোকা ছিলো।
বর্তমান সময়ের মানুষ ধর্মহীন সুস্থ পৃথিবী চায়, ধর্মের নামে এসব অসুস্থ প্রতিযোগিতা থেকে মুক্তি চায়।
০৮ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:২৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি যা বলছেন তা’ অবিশ্বাসী মানুষ চায়, কিন্তু বিশ্বাসী মানুষ চায় না।
১৬| ০৮ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৮
নতুন নকিব বলেছেন:
ধর্ম কিংবা অন্য যে কোন কিছু নিয়েই, অনর্থক তর্কাতর্কি বা বাড়াবাড়ি এখন আর ভালো লাগে না। এসবে অবশ্য অনেক বেশি ধৈর্য্যেরও প্রয়োজন হয়। প্রয়োজন হয়ে থাকে সময়েরও। আমার সম্ভবতঃ এই দু'টোর কোনটাই আপাততঃ তেমন একটা নেই। আপনি মাথা ঠান্ডা রেখেই উল্টাপাল্টা অনেক প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেন। এটা বরাবরই ভালো লাগে। এই পোস্টেও এর ব্যতিক্রম হয়নি।
শুভকামনা।
০৮ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:০২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমার মনে হয় সব প্রশ্নের উত্তর থাকতে পারে। সেজন্য আমি সবার সব প্রশ্নের উত্তর দিতে চেষ্টা করি।
১৭| ০৮ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ধর্ম খুব ভালো জিনিস।
০৮ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:১০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঘটনা হলো সবচেয়ে বুদ্ধিমান হলেন আল্লাহ। তিনি এমন একটা প্রসেস তৈরী করেছেন যাতে তাঁকে মানলে আচ্ছা, আর না মানলে বহুত আচ্ছা। যারা তাঁকে মানে না তারা মরার পরেই তাদের ভুল বুঝতে পারে। তখন তাদের আত্মার উপর আজাব হতে থাকে। তারপর তারা যখন জাহান্নামে যাবে তখন তাদের আজাব আরো বাড়বে। তখন তারাই বুঝবে আজাব থেকে বাঁচার উপায় আল্লাহ যা চায় সেটা করা। তারমানে ইবাদত। এ ইবাদতের তারা অনেক উপকার পাবে। তবে এ ইবাদতের চক্রে তাদেরকে অনন্তকাল আটকে থাকতে হবে। আর তখন অবাধ্যদের নেতা ইবলিশও ইবাদত করবে। তারমানে আল্লাহ যাদের ইবাদত চেয়েছেন তাদের ইবাদত তিনি শতভাগ পাবেন। আমার এ কথাগুলোও যদি কেউ বিশ্বাস না করে তবে বহুত আচ্ছা। তবে মুমিনদের জন্য আমার এ কথাগুলো বিশ্বাস করা জরুরী নয়।
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:০১
সোনাগাজী বলেছেন:
এখন কোন নতুন নবী আসলেও কেহ বিশ্বাস করবে না।