নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফ্রিতে ইমাম পাওয়া যায় না বিধায় ভাড়াটিয়া ইমাম দিয়ে জামায়াতের ব্যবস্থা করা হয়

১২ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৯




ইমাম ধনী হলে ফ্রিতে ইমামতি করতে পারে। ইমাম ধনী নয় বলে ফ্রিতে ইমামতি করতে পারে না। ফ্রিতে ইমাম পায় না বলে মুছল্লী ইমাম ভাড়া করে ভাড়াটিয়া ইমামের পিছনে নামাজ পড়ে। আর কোন লোক তার বাড়ী থেকে অনেক দূরে গিয়ে কারো ইমামতি করতে বাধ্য নয়। সে নামাজ পড়তে যাবে, সে ইমামতিতে সবচেয়ে যোগ্য হলে ইমামতি করবে।

সুন্নত পালন করতে গিয়ে এক মসজিদে ইমাম নিয়োগ করা হয়নি। উপস্থিত মুছল্লী থেকে একজনকে ইমাম বানানো হলো। তার মনে হচ্ছিল তার সব কিছু ঠিকঠাক হচ্ছে না। সুতরাং সে মুছল্লীকে সিজদায় রেখে মেহরাবের ভাঙ্গা বেড়া দিয়ে পালিয়ে গেল। মুছল্লীর এক জন ইমামের সিজদা থেকে উঠার বিলম্ব দেখে মাথা উঠিয়ে দেখে ইমাম নাই। আর তাতে তাদের জামায়াত ভেঙ্গে গেল। অবস্থার প্রেক্ষাপট বিবেচনায় মসজিদ কমিটি বেতন দিয়ে ইমাম নিয়োগের প্রচলন করেছে। কোরআনের আয়াতের যেমন শানে নুজুল আছে তেমনি ইমামের বেতনের প্রেক্ষাপট আছে। যারা বিনা বেতনে ইমামতির কথা বলছে। তারা তাদের প্রক্রিয়ায় মসজিদ সমূহে সুষ্ঠভাবে নামাজের জামায়াতের আয়োজন করতে পারবে কি? তারা যদি সেরকম কিছু করে দেখাতে পাবে তবে তাদেরকে সাদুবাদ। যদি তারা সেরকম না পারে তবে বুঝা যাচ্ছে তারা অহেতুক হাউকাউ করছে। যে হাউকাউয়ের মূলত কোন দরকার নাই।

ইমাম বেতন নিচ্ছে হাদিয়া হিসাবে। ইসলামে হাদিয়া নেওয়া জায়েজ আছে। সুতরাং হাদিয়া হিসাবে ইমামের বেতন নেওয়া মূলত কোন সমস্যা না।

মন্তব্য ৮৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৮৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:১১

অপু তানভীর বলেছেন: হ্যা অবশ্যই মোল্লারা যা করবে তাই জায়েজ ! এর জন্য ফতেয়া তো আছেই ।

এই নিয়ে একটা কৌতুক বলি । একবার এক পাখি ধরার ফাঁদে একটা কবুতর আর একটা কাক ধরা পরেছে । কবুতর কাঁদছে । সে কান্না করছে যে এখনই কেউ আসবে তারপর তাকে ধরে জবাই করে খেয়ে ফেলবে । কবুতর দেখলো কাকও কাঁদছে । কবুতর তখন বলল কী বেটা তুই কান্দিস ক্যান । তোরে তো আর খাবে না । ছেড়ে দিবে ।
তখন কাক বলে, আরে এতা মোল্লার পাতা ফাঁদ । মোল্লা আসবে আর কোন না কোন ফতেয়ে দিয়ে আমাকেও ঠিক খেয়ে ফেলবে !

১২ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:২৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মোল্লা কোরআন ও হাদিস দিয়ে ফতোয়া দিলে কোন সমস্যা না।

২| ১২ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:১২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



ইমামতি কোন পেশা হতে পারে না।
এটা একটা ধর্মীয় দায়িত্ব মাত্র।
সমাজের জ্ঞানীগুণী ও বয়োজ্যেষ্ঠদের কাঁধে এ দায়িত্ব এসে পরে।
এটা তারা আনন্দের সাথে পালন করবেন।

১২ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:২৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কেউ সে দায়িত্ব পালন না করলে তারপর কি হবে?

৩| ১২ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:১৩

মিথমেকার বলেছেন: ব্লগার এমডি মুসা একদমই ভিন্নমত সহ্য করতে পারেন না, গঠনমূলক সমালোচনা তো দূরের কথা। তাকে প্রথমে ব্লগার আরউ তারপর আমি বলেছিলাম যে তার বাক্য গঠন এ নজর দেয়া দরকার, বানান ভুল হচ্ছে অনেক। তার লেখা খুবই দুষ্কর ওদিকে নজর দেয়া দরকার।
সে তো খেপে আগুন! যা ইচ্ছা তাই বলে বেড়াচ্ছে এখানে সেখানে। নিজের পোস্ট এর মন্তব্যতে নিজেই অবান্তর-পাঠঅযোগ্য কবিতা লিখছে, আবার এসব অবান্তর কবিতা প্রথম পাতায় পোস্ট করছেন! আমাকে কমেন্ট ব্যান ও করে রেখেছেন। এটা কোন ধরনের সাইকোটিক ডিসঅর্ডার কে জানে!

১২ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:২৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তিনি তাঁর মত অন্যের উপর চাপাতে চাচ্ছেন। কিন্তু অন্য কোন লোক তাঁর মতের বোঝা বহন করতে বাধ্য নন।

৪| ১২ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:১৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



আরে মিয়া, নবীজি ও তো ইমামতি করতেন। তিনি কয়টাকা বেতন নিয়েছেন?
খলিফারা কত টাকা বেতন নিতেন।
আর আপনারা ইমাকে চাকর বানিয়ে ছেড়েছেন।
ভাগেন।

১২ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:২৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: নবিজী প্রচুর হাদিয়া পেতেন। সেজন্য তাঁর বেতনের দরকা ছিলো না। খলিফাগণ ভাতা পেতেন। সেজন্য তাঁদের ইমামতির বেতন দরকার ছিলো না। আপনি বিনা বেতনে ইমাম রেখে জামায়াতের ব্যবস্থা করতে পারলে আমাদের সমস্যা কি?

৫| ১২ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: কিচ্ছু লাগবে না, খালি সরকার আইন করে দিক যে সারা দেশে বিভিন্ন এলাকার বিভিন্ন পদে যারা আছে, তাদের ইমামের দ্বায়িত্ব পালনের মত যোগ্যতা থাকা লাগবে, এবং তারাই ইমাম হবে। তাহলেই দেখবেন যারা আজকে ইমামদের বেতন দিতে নারাজ, তারাই বলবে বেতন দিয়ে ইমাম রাখাইতো ভালো ছিলো!

১২ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৫৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: চমৎকার কথা বলেছেন।

৬| ১২ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:




লেখক বলেছেন: কেউ সে দায়িত্ব পালন না করলে তারপর কি হবে?

আপনি কি টাকা নেবেন?

আমি আমার মালয়েশিয়ার অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি- সেখানকার প্রতিটি মানুষ নামাজ পড়ানোর যোগ্যতা রাখে। সেখানে যে কোন মসজিদের ৪/৫ টা জামাত অনুষ্ঠিত হয়। প্রচুর মানুষ এই সব জামাতে অংশ নেয়।
কই সেখানে তো ইমামের কোন সংকট হয় না।

আপনারা ধর্মকে শান্তির হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার না করে ইনকামের উপায় হিসাবে নিয়েছেন।
আপনাদের মনকে প্রসারিত করা খুবই দরকার।

মাদ্রাসায় পড়ে ইমাম আর মুয়াজ্জিন হবে?

কই একবারও তো শুনি না - ভালো মানুষ হবেন!

১২ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৫৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমাদের দেশ মালয়েশিয়ার মত হলে এখানেও সেরকম ব্যবস্থা চালু করা যাবে। আমাদের দেশে ইমামতি করার যোগ্যতা সম্পন্ন লোকের বড় অভাব। আমাদের বড় বাবু ঘুষ খেলে তিনি কি ইমামতি করতে রাজি হবেন?

৭| ১২ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৫২

অগ্নিবেশ বলেছেন: চাচা আমি শুনেছি আপনি কম্পিঊটর প্রকৌশলী, আপনারা আলেক্সা বা সিরির মত এ আই দিয়ে ইমামতি করাতে পারেন। তাতে অনেক খরচ বেঁচে যাবে। কোরান হাদিস তাফসির সিরাতের ডেটা বেজ দিয়ে চ্যাট জিপিটির মত প্লাটফর্ম বানাতে পারেন, তাতে করে যে কোনো ইস্লামিক ওয়াজ বা প্রশ্নের উত্তর সহজেই নিজ ভাষায় পেয়ে যেতে পারবেন। সৌদি আরব থেকে এগুলো সত্যায়িত করা হলে পরৃথিবীর সব মুসলমানরাই একই তথ্য পেয়ে যাবেন। তাতে মতভেদ দুর হবে। সব চেয়ে ভালো হবে নাস্তিকদের, তারাও ইসলাম চর্চা করতে পারবে। তবে আপনার মত সুবিধাবাদী, ভাববাদী, মডারেটদের ত্যানা প্যাচাতে অসুবিধা হবে।

১২ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৫৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এ বিষয়ে আপনি মন্তব্য না করলেও পারতেন। যে মোটে নামাজ পড়ে না তার ইমামতি বিষয়ে মন্তব্য করার দরকার কি?

৮| ১২ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:০৫

অগ্নিবেশ বলেছেন: চাচায় কি রাগ করছেন? আপনার আল্লায় যদি আমারে হেদায়েত না দেয় আমি কি করতাম?

সুনান আবূ দাউদ (তাহকিককৃত)
পাবলিশারঃ আল্লামা আলবানী একাডেমী
অধ্যায়ঃ ৩৫/ সুন্নাহ
৪৭০৩। মুসলিম ইবনু ইয়াসার আল-জুহানী (রহঃ) সূত্রে বর্ণিত। একদা উমার ইবনুল খাত্তাব (রাঃ)-কে এ আয়াত সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলোঃ ‘‘যখন তোমার রব আদম সন্তানের পিঠ থেকে তাদের সমস্ত সন্তানদেরকে বের করলেন…’’ (সূরা আল-আ‘রাফঃ ১৭২)। বর্ণনাকারী বলেন, আল-কা‘নবী এ আয়াত পড়েছিলেন। উমার (রাঃ) বলেন, আমি এ সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট প্রশ্ন করতে শুনেছি। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মহান আল্লাহ আদম (আঃ)-কে সৃষ্টি করার পর স্বীয় ডান হাতে তাঁর পিঠ বুলিয়ে তা থেকে তাঁর একদল সন্তান বের করে বললেন, আমি এদেরকে জান্নাতের জন্য সৃষ্টি করেছি এবং এরা জান্নাতবাসীর উপযোগী কাজই করবে।
অতঃপর আবার তাঁর পিঠে হাত বুলিয়ে একদল সন্তান বেরিয়ে এনে বললেন, এদেরকে আমি জাহান্নামের জন্য সৃষ্টি করেছি এবং জাহান্নামীদের উপযোগী কাজই করবে। একথা শুনে এক ব্যক্তি বললো, হে আল্লাহর রাসূল! তাহলে আমলের কি মূল্য রইলো? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, মহান আল্লাহ যখন কোনো বান্দাকে জান্নাতের জন্য সৃষ্টি করেন তখন তার দ্বারা জান্নাতবাসীদের কাজই করিয়ে নেন। শেষে সে জান্নাতীদের কাজ করেই মারা যায়। আর আল্লাহ এর বিনিময়ে তাকে জান্নাতে প্রবেশ করান। আর যখন তিনি কোনো বান্দাকে জাহান্নামের জন্য সৃষ্টি করেন, তখন তার দ্বারা জাহান্নামীদের কাজ করিয়ে নেন। অবশেষে সে জাহান্নামীদের কাজ করে মারা যায়। অতঃপর এজন্য তিনি তাকে জাহান্নামে প্রবেশ করান।(1)
সহীহ, পিঠ বুলানো কথাটি বাদে।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)

চাচা আসেন একটু দলিল দিয়ে আলোচনা করি।

১২ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:১১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লায় যখন আপনারে হেদায়াত দেয়নাই। আপনি যখন নামাজ পড়েন না। তখন আপনার ইমাম নিয়ে কথা না বললেও চলে।

৯| ১২ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:১৬

অগ্নিবেশ বলেছেন: শোনেন চাচা আল্লাহ আগে থেকেই ঠিক করে রেখছেন যে আপনি এই পোষ্টটা করবেন, আর আমি নামাজ রোজা না করলেও আপনাকে ইমামতি নিয়ে ফ্রী ফ্রী জ্ঞান প্রদান করব। আর আপনার পোষ্টে আমি কমেন্ট না করলে আপনার পোস্টে খরা যায়।

সুনান আত তিরমিজী (তাহকীককৃত)
৩০/ তাকদীর
পরিচ্ছেদঃ ৩. সৌভাগ্য ও দুর্ভাগ্য
২১৩৫৷ আবদুল্লাহ ইবনু উমার (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, উমর (রাঃ) প্রশ্ন করেন, হে আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আমলের ক্ষেত্রে আপনার অভিমত কি? আমরা যেসব কাজ করি তা কি নতুনভাবে ঘটল না আগে থেকেই নির্ধারিত হয়ে আছে? তিনি বললেনঃ হে খাত্তাবের পুত্র! তা আগে থেকেই নির্ধারিত হয়ে আছে। আর সকলের করণীয় বিষয় সহজ করে রাখা হয়েছে। যারা সৌভাগ্যবানদের অন্তর্ভুক্ত তারা অবশ্যই সাওয়াবের কাজ সম্পাদন করে আর যারা দুর্ভাগ্যবানদের অন্তর্ভুক্ত তারা দুর্ভাগ্যজনক কাজই সম্পাদন করে থাকে।
সহীহ, যিলালুল জান্নাহ (১৬১, ১৬৭)।
আবূ ঈসা বলেন, আলী, হুযাইফা ইবনু উসাইদ, আনাস ও ইমরান ইবনু হুসাইন (রাঃ) হতেও এ অনুচ্ছেদে হাদীস বর্ণিত আছে। এ হাদীসটি হাসান সহীহ।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবদুল্লাহ ইবন উমর (রাঃ)সুনান আত তিরমিজী (তাহকীককৃত)
৩০/ তাকদীর
পরিচ্ছেদঃ ৩. সৌভাগ্য ও দুর্ভাগ্য
২১৩৫৷ আবদুল্লাহ ইবনু উমার (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, উমর (রাঃ) প্রশ্ন করেন, হে আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আমলের ক্ষেত্রে আপনার অভিমত কি? আমরা যেসব কাজ করি তা কি নতুনভাবে ঘটল না আগে থেকেই নির্ধারিত হয়ে আছে? তিনি বললেনঃ হে খাত্তাবের পুত্র! তা আগে থেকেই নির্ধারিত হয়ে আছে। আর সকলের করণীয় বিষয় সহজ করে রাখা হয়েছে। যারা সৌভাগ্যবানদের অন্তর্ভুক্ত তারা অবশ্যই সাওয়াবের কাজ সম্পাদন করে আর যারা দুর্ভাগ্যবানদের অন্তর্ভুক্ত তারা দুর্ভাগ্যজনক কাজই সম্পাদন করে থাকে।
সহীহ, যিলালুল জান্নাহ (১৬১, ১৬৭)।
আবূ ঈসা বলেন, আলী, হুযাইফা ইবনু উসাইদ, আনাস ও ইমরান ইবনু হুসাইন (রাঃ) হতেও এ অনুচ্ছেদে হাদীস বর্ণিত আছে। এ হাদীসটি হাসান সহীহ।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবদুল্লাহ ইবন উমর (রাঃ)

১২ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:২৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এটা ভাগ্য সংক্রান্ত পোষ্ট না।

১০| ১২ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:২৫

নাহল তরকারি বলেছেন: সুন্দর।

১২ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:২৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ধন্যবাদ।

১১| ১২ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:২৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:





এটি মালয়েশিয়ার প্রশাসনিক রাজধানী পুত্রাজায়াতে অবস্থিত বিখ্যাত পুত্র মসজিদ। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর অফিসের ঠিক পাশেই এর অবস্থান। সবুজ গম্বুজ বিশিষ্ট ভবনটি প্রধানমন্ত্রীর অফিস। মালয়েশিয়ার মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও অফিস চলাকালীন সময়ে এই মসজিদে নামাজ আদায় করেন। প্রতি দিন জোহর, আসর ও মাগরিবে ওয়াক্তে এখানে কম পক্ষে ২০০ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এখানে ইমামের কোন সংকট হয় না। কেননা, সেই দেশে বলতে গেলে সবাই নামাজে ইমামতি করার মতো যোগ্যতা রাখেন ও করে দেখান।
আর আমরা এটাকে পেশা বানিয়ে নিয়েছি।

আফসোস! বড়ই আফসোস! !

১২ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৩৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমরা তাদের কামলা। মনিবের সাথে কামলাকে মিলালে চলে না। মন্ত্রীগণ বিভিন্ন মসজিদে ইমামতি করুন। সচিবগণ বিভিন্ন মসজিদে ইমামতি করুন। সরকারি চাকুরী জীবিরা সব ইমামতি করুন। তাহলে তো আর বেতন দিয়ে মসজিদে ইমাম রাখা লাগে না। বস ঠেলে পিয়নেরে তুই ইমামতি কর। পিয়ন ঠেলে বসেরে আপনি ইমামতি করুন। দু’জনের ঠেলাঠেলিতে নামাজের টাইম শেষ। বস খায় ঘুষ, পিয়ন অফিসের কেনাকাটায় টাকা মারে। তাহলে কে কার ইমামতি করে? সুতরাং শেষতক ভাড়াটিয়া ইমাম। যা সৌাদ আরবেও আছে।

১২| ১২ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৫৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



সৌদি থেকে বেশী মানুষ জাহান্নামে যাবে।
আমার নিজের ধারণা বাংলাদেশের বেশীর ভাগ মানুষ জান্নাতী হবেন।

১২ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৪৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সৌদির জনসংখ্যা আমাদের চেয়ে অনেক কম। আর তারা বিলাসিতা ও অপচয় আমাদের চেয়ে বেশী করে।

১৩| ১২ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:০৮

সোনাগাজী বলেছেন:


আজকের অর্থনীতিতে আপনি বুঝতে পারার কথা, মানুষকে আয় করতে হয়, মানুষের প্রফেশান থাকতে হয়; ইমামতি হচ্ছে মাদ্রাসার গ্রেজুয়েটদের জন্য একটা প্রফেশান। সময়ের সাথে সব বদলাতে বাধ্য হচ্ছে।

১২ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৫৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বেটার প্রপেশন পেলে মাদ্রাসার গ্রেজুয়েটরাও ইমামতি করে না। কারণ বেতনে পোষায় না। আমার পরিবার আমাকে ইমামতি করতে দেয়নি।

১৪| ১২ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:১২

বাউন্ডেলে বলেছেন: তিনজনের অধিক একসাথে সালাত আদায়ে সম্মত হলে উপস্থিত যে কেউ যে কোন ওয়াক্তে ইমামতির এখতিয়ার রাখে। ভুয়া হাদিস বয়ান করে হারামকে হালাল করার প্রবনতা চেষ্টা আপনার মতো সকল মোল্লা সমাজের।

১২ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৫৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তিনজনের কেউ ইমামতি করতে রাজি না হলে সবাই একা নামাজ পড়ে চলে যায়। এটা্ও আমি দেখিছি। সেজন্য ভাড়াটিয়া ইমামে জনগণের আগ্রহ।

১৫| ১২ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:২৭

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: নবিজী প্রচুর হাদিয়া পেতেন। সেজন্য তাঁর বেতনের দরকা ছিলো না। খলিফাগণ ভাতা পেতেন। সেজন্য তাঁদের ইমামতির বেতন দরকার ছিলো না। আপনি বিনা বেতনে ইমাম রেখে জামায়াতের ব্যবস্থা করতে পারলে আমাদের সমস্যা কি?

একটা খুবই গুরুত্বপূর্ন কথা বলেছেন।

একজন মানুষ নেতা হয়।
আমাদের দেশের পীরেরা কত মজায় থাকে দেখেছেন?
মানুষ নেতা হয় এমন লাভের জন্যই। নেতৃিত্ব দেবার মজা, ক্ষমতা পাবার মজা, আরো অনেক সুবিধা আছে নেতা হবার পরে।

১২ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:০১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পীর দেরকে আমি ইমামতি করে বেতন নিতে দেখিনি। এক পীর তো বললেন, শুধু পানি পড়া ও কালিজিরা পড়া থেকে তাঁর মাসিক গড় আয় তিন লক্ষ টাকা। যাদু-টোনা নিরসনের তদবিরে আমার স্ত্রী গত দুইমাসে দুই হাজার টাকা দিয়েছে। তদবিরের পর আশচর্য জনক ভাবে পরিস্থিতি বদলাতে দেখা যায়। সেজন্য এসব কাজে আমাকে অনুমোদন দিতে হয়।

১৬| ১২ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: ফেসবুকে অসংখ্য বিজ্ঞান দেখলাম, ইমাম চাই।

রমজান মাসে সব কিছুর চাহিদা বাড়ে।

১২ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:০২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ফ্রিতে ইমাম পাওয়া যায় না বলেই মানুষ বিজ্ঞাপন দিয়ে ইমাম ভাড়া করে।

১৭| ১২ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:২২

এম ডি মুসা বলেছেন: আমি এই ব্যাপারে আগেই বলছি। আর কিছু বলতে চাই না। আপনার সাথে আমার কোন মনমালিন্য নেই। যুক্তি উপস্থাপন জ্ঞানে্য জন্য ভালো। আমার প্রোফাইল লেখা আছে। জ্ঞানীর নিকট জানার আছে যে জানে না তার নিকট কিছু শেখার নেই তাদের আমি দুই চোখ দেখতে পারি না। তাদের ব্যান করে সম্মান দেই। সেটা তাদের প্রাপ্য। আপনি আপনার গবেষণা চালিয়ে যান, তবে সেটা কোরআন এবং আল্লাহর নবীর আদর্শ সাদৃশ্যপূর্ণ হতে হবে।

১২ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ফ্রিতে ইমাম সাবাই চায়। সেটা পায় না বলেই জনগণ ইমাম ভাড়া করে। নবি (সা) হাদিয়া পেতেন। গণিমতের মালের এক পঞ্চমাংশ তিনি একা নিকেন। সুতরাং তাঁর সাথে গরীব ইমামকে মিলালে চলবে না। গরীব ইমামকে বেতন না দিলে সে ইমামতি করবে না। ধনি আলেম ইমামতি করে না। এক মোয়াজ্জিনের আয় বাড়াতে সে মোয়াজ্জিনি ছেড়ে দিয়েছে। ইমাম-মোয়াজ্জিনকে বেতন না দিলে মসজিদে আজান ও জামায়াত হবে না। তখন লোকেরা তাদের মনমত মসজিদে এসে একা নামাজ পড়ে চলে যাবে। মুসলিম জনগণ এমন অবস্থা কামনা করে না। সেজন্য তারা বেতন দিয়ে ইমাম ও মোয়াজ্জিন রাখে। আপনি যেটা বলেছেন সেটা ভালো। আপনি ফ্রিতে ইমাম-মোয়াজ্জিন নিয়েগের চেষ্টা করুন। আমরা আপনার সাথে আছি। আপনি সফল হলে ইতিহাসে আপনার নাম সোনার হরফে লেখা থাকবে।

১৮| ১২ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৪৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:




দুইজন নামাজী হলেই জামাত করা সম্ভব ।
দু'জনের মধ্যে একজন হবেন ইমাম, আরেকজন হবেন তার অনুসরণকারী।

১২ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঠিক। এটা হয়। তবে মসজিদের আজান ও ইমামতিতে ফ্রিতে ইমাম পাওয়া যায় না বলেই তাদেরকে ভাড়া করা হয়। আপনি ফ্রিতে সারা দেশে ইমাম মোয়াজ্জিনের ব্যবস্থা করতে পারলে ইতিহাসে আপনার নাম সোনার হরফে লেখা থাকবে। একাজে আমরা আপনার সাথেই আছি। দেইখেন আবার আমারে ইমামতি করতে বলবেন না। কারণ ইমামতি করতে আমার ভালো লাগে না।

১৯| ১২ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:২৯

আরইউ বলেছেন:




৩ নং মন্তব্যের সূত্র ধরেঃ এম ডি মুসা কীভাবে কমেন্ট ব্যান করতে হয় তা শেখার জন্য লিলিপুটগাজীর হাত পা ধরে অনুরোধ করছিল। কিন্তু লিলিপুটগাজী শেয়ানা; সে শেখাবেনা। বেচারার কান্নাকাটি দেখে আমি স্টেপ-বাই-স্টেপ ছবি দিয়ে ব্যখ্যা করলাম কীভাবে কাউকে মন্তব্য ব্যান করতে হয়। উল্লেখ্য উনি সেই কমেন্ট মুছে দিয়েছেন! যাহোক, উনি @মিথমেকারকে ব্যান করেছেন জেনে বুঝতে পারলাম উনি ব্যান করা সফলভাবে শিখতে সক্ষম হয়েছেন। যাক, এটাকে আমি আমার সাফল্য হিসেবে নিচ্ছি কারণ আমি অন্তত ওনাকে কিছু শেখাতে পেরেছি। আশা করি উনি বানান ও বাক্যরীতিও শিখে যাবেন এবং ওনার ক্রিপ্টিক ভাষা থেকে বাংলাভাষা ও ব্লগ মুক্তি পাবে!

১২ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৩১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি তাঁর শিক্ষক হলেন। অথচ তিনি আপনাকে সম্মান করতে শিখেননি- আফসোস।

২০| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:১৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



মালয়েশিয়ার কোন মসজিদে গিয়ে আপনি যদি একা নামাজ পড়া শুরু করে দেন হঠাৎ করে লক্ষ্য করবেন যে আপনার পেছনে দুই তিন জন মুত্তাকী দাঁড়িয়ে গেছেন ।

তখন আপনি স্বয়ংক্রিয়ভাবে ইমাম হয়ে গেলেন।
তারপর নামাজ শেষ হলে ইমামের অনুসারীরা উঠে এসে ইমামের সাথে হ্যান্ডসেক করবেন এবং সালাম দিবেন ।
এটা যদি আপনি দেখেন আপনার খুবই ভালো লাগবে ।
যদি সম্ভব হয় একবার ঘুরে আসতে পারেন ।
আমার কাছে মনে হয়েছে মালয়েশিয়ার মুসলমানরা বাংলাদেশের মুসলমানদের চেয়ে অনেক বেশি এগিয়ে আছে ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠানে ।

বিষয়টা আপনি পরীক্ষা করে দেখতে পারেন।

১৩ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৬:২০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমরা এখনো মালয়েশিয়ার পর্যায়ে উপনিত নই। সুতরাং তাদের হিসাব আমাদের এখানে চলবে না।ইসলামে অবস্থার প্রেক্ষাপট বিবেচিত হয়।

২১| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:২৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


@মহাজাগতিক চিন্তা-

নারীদের জন্য কোনোভাবেই থ্রি ফোর এর বেশি পড়ার দরকার নেই।
কেননা নারীদের মূল কাজটাই হচ্ছে সংসার ব্যবস্থাপনা করা এবং স্বামীর টাকা-পয়সার হিসাব-পাতি রাখা।
তারা যত বেশি পড়াশোনা করবে তত বেশি পাপের পথে যাবে ।
নারীদের ঘরের বাইরে যাওয়ার কোনই প্রয়োজন নেই ।
ইহাই ইসলামের বিধান।

১৩ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৬:২১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: নারীদের উচ্চ শিক্ষায় নিষেধ নাই।

২২| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:২৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

নামাজ পড়েই দায়িত্ব শেষ করলে হবে না।
নামাজ পড়ার সাথে সাথে যে কাজটি করতে হবে সেটা হচ্ছে সততাকে কঠোর ভাবে হৃদয়ের মাঝে ধারণ লালন ও পালন করতে হবে।
মনে রাখতে হবে সততার কোন বিকল্প নেই ।
কোন অন্যায় করা যাবে না ।
তাহলে নামাজ পড়া সার্থক হবে ।
অন্যথায় নামাজ হবে লোক দেখানো ফ্যাশন।
আফসোস!

নামাজ পড়েই দায়িত্ব শেষ করলে হবে না।
নামাজ পড়ার সাথে সাথে যে কাজটি করতে হবে সেটা হচ্ছে সততাকে কঠোর ভাবে হৃদয়ের মাঝে ধারণ লালন ও পালন করতে হবে।
মনে রাখতে হবে সততার কোন বিকল্প নেই ।
কোন অন্যায় করা যাবে না ।
তাহলে নামাজ পড়া সার্থক হবে ।
অন্যথায় নামাজ হবে লোক দেখানো ফ্যাশন।
আফসোস!

১৩ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৬:২২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমাদের সততার অভাব প্রকট।

২৩| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৩

ধুলো মেঘ বলেছেন: অগ্নিবেশের আবারো পাতলা পায়খানা শুরু হয়েছে। এর চিকিৎসা দরকার। গরম আন্ডা এক্ষেত্রে মলমের মত কাজ করবে।

১৩ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:৫৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সে তার মত প্রচারে কাজ করছে।

২৪| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:১০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

লেখক বলেছেন: নারীদের উচ্চ শিক্ষায় নিষেধ নাই।

দলিল দিয়ে কথা বলেন। দলিল ছাড়া আপনি বললেই হবে না যে মেয়েদের উচ্চ শিক্ষায় কোন বাধা নেই।
কোন আয়াতে আছে? কোন হাদিসে আছে ?

দলিল ছাড়া কোন কথা বললে সেটা গ্রহণ করা যাবে না।

নবীয়ে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন “প্রত্যেক মুসলিম নর-নারীর জন্য ইলমে দ্বীন অর্জন করা ফরজে আইন ” আল-হাদীস। (মুত্তাফাকুন আলাইহি)

১৩ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:৫৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি যে হাদিস উপস্থাপন করেছেন সেটাই দলিল। তবে সেখানে শুধু এলেমের কথা বলা আছে। সুতরাং কল্যাণকর এলেম নারী-পুরুষ সবাই অর্জন করতে পারে।

২৫| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:০৬

এম ডি মুসা বলেছেন: ইমাম কেন ফ্রিতে কাজ করবেন। তবে সেটা আল্লাহর জন্য সেটা হবে ফ্রী। কিন্তু ইমামকে উচিত সরকারের বেতনভুক্ত করা যেত সরকার জনগণের ট্যাক্সে সরকার চলে। দুই অথবা ইমামকে উচিত এমন একটা কর্মক্ষেত্র মুসল্লিরা তৈরি করে দেওয়া যেটা বিনিময় সে নামাজ পড়ার পরেই তিনি কর্মক্ষেত্রে সরিয়ে পড়েন সেটা কাজ করে তিনি সংসার চালান। যেমন সেটা আলা কুরআন কুরআনে বলেছেন, তোমরা ফরজ ইবাদতের পরপর কর্মক্ষেত্রে জড়িয়ে পড়ো সেখানে কল্যাণ এবং বরকত দেওয়ার জন্য আমি যথেষ্ট। সঠিক ইসলাম ব্যবস্থা যদি হতো তাহলে আজকে ইসলাম যেমন নবীর আদর্শ যদি সঠিকভাবে বাস্তবায়ন হতো তাহলে ইসলামকে নিয়ে কেউ কথা বলার সাহস হতো না ইসলাম সবাই শ্রদ্ধা করত সকল ধর্ম বর্ণ সর্বশেষে। কিন্তু ইসলামকে নিয়ে চলতে আছে স্বার্থবাদী কায়েম ইসলামকে নিয়ে চলতে আছে বিভিন্ন মতবাদ ইসলাম একেকজনের একেক ভাবে উপস্থাপন করেন। ইসলামের মূল কেন্দ্রবিন্দু হল কোরআন এবং আল্লাহ এবং নবীর সুন্নাহ। আপনি যদি এই তিনটা জিনিস সরিয়ে ইসলাম কায়েম চেষ্টা করতে চান নিজের মনগড়া ইজমা কিয়াস অনুসারে। সেখানে আপনার সমস্যা দেখা দিবে কোরআনকে অস্বীকার করে হাদিসকে অস্বীকার করে অথবা নবীকে অস্বীকার করে কখনো ইসলাম পরিপূর্ণ দিন ব্যবস্থা হতে পারে না। কোন মাওলানা মৌলভী কথা ইসলাম হতে পারে না ইসলাম সম্পূর্ণ আল্লাহর কথায় চলবে। একটা জিনিস আমার কাছে সবচেয়ে বেশি খারাপ লাগে, বর্তমানে ওয়াজ মাহফিল করে তাদেরকে প্রাপ্য টাকা না দিলে তারা পরবর্তীতে ওইখানে আর ওয়াজ করতে যান না। আপনি কি জানেন ইসলামকে ব্যবহার করে এটা একটা নতুন ধর্ম ব্যবসা শুরু করে দিছেন। আমার ভাগিনা একজন হাফেজ গত বছর তিনি হাফেজ হেফজ কমপ্লিট করছেন। এখন তিনি বেকার এবার তারাবি তার কোন একটি তারাবি তিনি লিস্ট পান নাই। এখন আমার প্রশ্ন তিনি তো একজন হাফেজ ত্রিশ পারা কোরআন মুখস্ত করেছেন। আর একজন কিতাব লাইনে পড়ে তিনি পেয়ে যান তারাবি নামাজের জন্য লিস্ট এবং তারাবি নামাজ পড়াচ্ছেন আর একজন হাফেজ হয়ে তিনি বসে আছেন ঘরে? এখানে কি সঠিক আলেমের মর্যাদা বা মূল্যায়ন করা হয়েছে? আপনি বলবেন অর্থ লোভের লোভী না অবশ্যই লোভী আল্লাহর জন্য কোন ইবাদতের অর্থ নেওয়া যাবে না আমি মনে করি। ইমামদের সরকারিভাবে বেতনভুক্ত করা দেশের মসজিদের সংখ্যা কমিয়ে এনে 1 কিলোমিটার এর কাছাকাছি কোন মসজিদ না রাখা একজন ইমামের বেতন দেওয়া সরকারের পক্ষে কোন ব্যাপার নয়। এখন একমসিদের পাশে দুই তিনটা মসজিদ এরকম রাখা চলবে না । দূরে গিয়ে নামাজ পড়লে সওয়াবও বেশি সবকিছু বেশি। এমন কাঠামো ব্যবস্থা তৈরি করা যেখানে এক কিলোমিটার দূরবর্তী দূরবর্তী মসজিদ থাকবে সরকার একজন ইমামকে বেতনভুক্ত করবেন অথবা একজন ইমামকে পাবলিক তাকে কর্মক্ষেত্র সৃষ্টি করে দিবেন।

১৩ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:২৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এখনকার বাস্তবতা হলো ফ্রিতে ইমাম পাওয়া যায় না। সেজন্য জনগণ বেতন দিয়ে ইমাম নিয়োগ দেয়। বেতনের মান ভালো নয় বলে ইমামের মানও ভালো নয়। আমিও ইমামতি করি না, বরং অন্য পেশায় যুক্ত। আমি যেখানে নিজে বিনা বেতনে ইমামতি করি না সেখানে আমি অন্যকে বিনা বেতনে ইমামতি করার কথা বলি কেমন করে? কেউ বিনা বেতনে ইমামমতি করলে কেউ তো তাকে জোর করে বেতন দিচ্ছে না। বেতন ছাড়া ইমামতি করার মত লোক পাওয়া যায় না বলেই ইমামকে বেতন দেওয়া হয়। সুতরাং এ সংক্রান্ত উত্তেজনা বেদরকারী উত্তেজনা।

২৬| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:১২

এম ডি মুসা বলেছেন: আপনি একটা জিনিস লক্ষ্য করেন। আমাদের এলাকায় একজন মুরুব্বী নামাজ পড়াচ্ছেন হুজুর রহ মুরুব্বী নামাজ তার বয়স ৭০ হবে। তিনি ভাল করে চোখেও দেখেন না নামাজের ভিতরে অনেক সময় ভুলে জানা অনেকবার দেখেছি। কিন্তু সে মসজিদের ইমামতি ছাড়তে চাচ্ছে না। আমার ভাগিনা একজন আলেম সে হেভজো পাস করেছে সে একজন বেকার অবস্থায় ঘরে বসে আছে আমার ক কিছুদিন আগে আসছে একটা তারাবির ব্যবস্থা করে দিতে । আমি অনেক জনের কাছে গেছি কারো কাছেই খালি নাই কোন মসজিদে খালি নেই। আপনি শুধু দেশের অন্যান্য সেক্টরের কথা ভাবছেন সেগুলি খারাপ, আপনি গিয়ে দেখেন মসজিদে অনিয়ম ব্যবস্থা চালু করা আছে যেখানে যার যোগ্যতা সেখানে সে পাচ্ছে না। আনন্দ গান ভোজন অনুষ্ঠান লাখ লাখ টাকা খরচ করতে পারে মসজিদে দশটা টাকা দিতে বেতন দিতে মুসল্লিদের যখন কষ্ট লেগে যায়। আপনি কি মনে করবেন তখন,?

১৩ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:২৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মসজিদ জনগণ চালায়। তারা মসজিদ যেমন চালায় মসজিদ সেরকমই চলে।

২৭| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:২২

এম ডি মুসা বলেছেন: ইমামের হিসাবটা বাদ দিলাম ধর্মকে ব্যবসা হিসেবে, ধর্মের কথা প্রচার করে বড় অংকের টাকা নেওয়া। কিছুদিন আগেই ওয়াজ মাহফিলের একটা উৎসব ছিল আমাদের দেশে। প্রতিটি মাদ্রাসার সেক্টর থেকে ওয়াজ মাহফিল করা হয় এবং মসজিদ থেকে ওয়াজ মাহফিল করা হয়। এমনকি আমাদের শশী ভীষণ মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক প্রতিবছর ওয়াজ মাহফিলের ব্যবস্থা করেন, সে ওয়াজে প্রতিবছর বক্তা প্রধান বক্তা হিসাবে আসেন, কুয়াকাটা জনপ্রিয় বক্তা। হাফিজুর রহমান। যেসব মাদ্রাসায় ছাত্রদের দিয়ে গ্রামের মানুষের কাছে হাত পেতে টাকা উড়াইতে উঠেছে কত কষ্ট করে তারা টাকা উঠায় টাকা কালেকশন করে। তাদের আমাদের বাসায় আসলো আমরাও টাকা দেই অর্থ দেই যা পারি দেই না অন্তত। কিন্তু কথা হচ্ছে তাদের কাছে আমি প্রশ্ন করি যে তোমরা যে টাকা উডাও কষ্ট করে এ টাকা তোমারা কাকে দাও। তারা বলল যে আমরা খাই না এই টাকা এই টাকা তাহলে যিনি বক্তা হিসাবে আসেন দূর থেকে তাকে দেয়া হয় ৫০ হাজার বিশ হাজার ত্রিশ হাজার এমনকি এক লাখ । তাহলে এরা কি সামান্য দুই তিন ঘন্টা ওয়াজ করে টাকাগুলি নিয়ে যান? বাচ্চাদের দিয়ে যে কষ্ট করান মানুষের দূরে দূরে হাত পেতে । আপনি দুই ঘন্টা ওয়াজ করলেন কতটুকু মানুষের হেদায়েত হইল আগে মানুষের তাফসীর করতো কোরআনের তাফসির। এখন আর কোরআনের অর্থ সম্পূর্ণ তরজমা করে মানুষকে বুঝানো হয় না, সরকার বিরোধী এই বিরোধী ওই বিরোধী ফাজলামি কথাবার্তা দিয়া হাদিস দিয়া শুরু করেন দুই ঘন্টা শেষ টাকা নিয়া চলে গেছে। এটা কি ধর্ম ব্যবসা না আমার আমি মানুষকে বলবো যে আল্লাহর কথা মানুষের কাছে পৌঁছে দেব এর বিনিময়ে কেন আমি অর্থ নেব? তাহলে বলবেন তারা কিভাবে সংসার চালাবে অবশ্যই তাদের সংসার চালানোর জন্য অন্য কোন উপায় বেছে নিতে হবে। অন্য কোন উপায় বেছে নিতে হবে যেটা মানুষের থেকে না নেওয়া হয়। মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা কেন মেডিকেল সাইন্স পড়ানো হয় না? মৌলভী মোল্লা হুজুরেরা হাফেজেরা, যদি তারা নিজেরা মেডিকেল সাইন্স করতো অবশ্যই তার একটা হাসপাতাল দিয়ে বড় বসতে পারতো। ওই হাসপাতালে রোগী দেখলে স্বচ্ছভাবে রোগী দেয় রোগী দেখত এবং সেই ইনকাম দিয়ে হুজুরদের বেতন চলতো। এবং হুজুরদের হাসপাতাল শুনে বেশিরভাগ মুসলমানেরাই সেখানে চিকিৎসা নিতে যাইতেন। আপনাদের কর্মক্ষেত্র আপনারা নিজেরাই সৃষ্টিকর্ত হবে আপনাদের আর কোন সরকারের বিরোধিতা করে সরকারের এই দেনা সেই দেনা এই দেনা সেই দেনা আপনারা কেন করবেন না ইসলাম ব্যবস্থা চালু করেন না। আমার প্রস্তাব হলো আপনি মাদ্রাসায় হ্যাঁ আপনি বিজ্ঞান আপনি আপনি অন্তত মেডিকেল সাইন্সটা তো আপনার বিজ্ঞানের আপনি বাজে স্বাস্থ্যের সাথে যুক্ত করতে পারেন যেখানে চিকিৎসা সেভার প্রয়োজন আছে চিকিৎসা সেবার জন্য আপনি হুজুরদের মিলে একটা হাসপাতাল নিজেরা তৈরি করেন দেখবেন হাজার হাজার মানুষ সেখানে চলে যাবে চিকিৎসা নিতে ।

১৩ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৩০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ওয়ায়েজ চাকুরী করলে সে ওয়াজ করতে ছুটি পাবে না। সুতরাং ওয়াজ করার জন্য তাকে বেকার থাকতে হয়। তার সারা বছরের খরচ ওয়াজ দিয়ে তুলতে হয়। ওয়ায়েজ তো তাকে ওয়াজে নিতে জোর করছে না। বিনা টাকা বা কম টাকায় যে ওয়ায়েজ পাওয়া যায় তাকে দিয়ে ওয়াজ করাতে আপনাকে মানা করেছে কে?

২৮| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:২৩

এম ডি মুসা বলেছেন: গুগল ট্রান্সলেটর ব্যবহার করার কারণে কিছু বানানের তারতম্য করছে আমি দেখছি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।

১৩ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৪২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি আপনার বানান ভুল নিয়ে কিছু বলছি না। আমি আপনার কথার ভুল নিয়ে বলছি। মসজিদ কমিটি বিনা বেতনে ইমাম নিয়োগ দিলে তো ইমামকে বেতন দিতে হবে না। ওয়াজের আয়োজক বিনা টাকার ওয়ায়েজ দিয়ে ওয়াজ করালে তো ওয়ায়েজকে টাকা দিতে হয় না।

২৯| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৩৬

এম ডি মুসা বলেছেন: আপনার আমার কথায় ইসলাম চলবে না - তাওহীদ বিশ্বাস আর নবীর আদর্শ মিল রেখে আল্লাহ ইবাদত ছাড়া বাকি যা হচ্ছে কতটুকু ইসলামের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ? আপনি সারাবছর বসে থাকেন লক্ষ বছর বসে থাকেন, ইসলাম দিয়ে পেশা হিসেবে কখনো ইসলাম সাপোর্ট করে না।

১৩ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৪৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপেনি যেমন চাচ্ছেন আপনি তেমন ব্যবস্থা করুন। আমরাও আছি আপনার সাথে। কিন্তু আপনি যা চান অন্যরা সেটা না তরলে তখন আপনি কি করবেন?

৩০| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৪১

এম ডি মুসা বলেছেন: ধর্ম দিয়ে জীবিকা নির্বাহের কোন বিধান নবী চালু করেছে কি না আমাদের জানা আবশ্যক
আমি জানতে চাই। এটা আমার জানা নেই সঠিক হাদীস থাকলে জানান , না জানতে পারলে ইসলাম এটাকে কখনো সমর্থন করে না

১৩ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৫১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আরে ভাই আপনাকে বিনা বেতনে ইমাম নিয়োগ করতে এবং বিনা টাকার ওয়ায়েজ দিয়ে ওয়াজ করাতে মানা করেছে কে? আপনি যেমন চান অন্যরা সেরকম পারে না বলেই আপনার যেটা পছন্দ নয় অন্যরা সেটা করছে না। এ সহজ কথা বুঝতে আপনার এমন সমস্যা হচ্ছে কেন? আর আপিন যে ইসলামের কথা বলছেন সেটা এখন কোথায় কোথায় আছে? এখন সেই ইসলাম আপনি কায়েম করতে চান তো করুন না! অজেতুক হাউকাউ করে অপরের কান ঝালাপালা করছেন কেন? আমি যে ওয়ায়েজের ওয়াজ চাচ্ছি সে বলছে তাকে অতটাকা না দিলে সে ওয়াজ করতে আসবে না, তাকে ওয়াজে পাওয়ার জন্য আমি তার চাহিদা মত কাজ করছি। সেটা আমার ব্যাপার। আপনি যেমন ওয়াযেজর আয়োজন করতে চান করুন। পাবলিক সে ওয়াজ না শুনলে আপনি একাই শুনুন। পাবলিকও তো টাকা ও সময় খরচ করে ওয়াজ শুনতে আসে।

৩১| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৪৫

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: পীর দেরকে আমি ইমামতি করে বেতন নিতে দেখিনি। এক পীর তো বললেন, শুধু পানি পড়া ও কালিজিরা পড়া থেকে তাঁর মাসিক গড় আয় তিন লক্ষ টাকা। যাদু-টোনা নিরসনের তদবিরে আমার স্ত্রী গত দুইমাসে দুই হাজার টাকা দিয়েছে। তদবিরের পর আশচর্য জনক ভাবে পরিস্থিতি বদলাতে দেখা যায়। সেজন্য এসব কাজে আমাকে অনুমোদন দিতে হয়।

এইতো ধর্মীয় নেতাদের ধান্দা দেখতে পাচ্ছেন।

আপনি এখনো যাদু টোনায় বিশ্বাসী!

আপনার সাথে আর আলোচনায় করা ঠিক না। আপনি আপনার অন্ধবিশ্বাস নিয়ে থাকেন।

১৩ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৫৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: শাশুড়ী সারা দিন পুত্র বধুর দোষ ধরে। তাকে একটু পানি পড়া খাওয়ানোর পর সে যদি পুত্র বধুকে মহব্বত করে তবে পানি পড়ায় কাজ হয়েছে, এটা কেন বিশ্বাস করব না? মেয়ের হাজব্যান্ড বউ ছেড়ে মোবাইলে আসক্ত। তাকে একটু পানি পড়া খাওয়ালে সে যদি মেয়েকে জলপরি বলে, মোবাইল ছেড়ে মেয়ের প্রতি আসক্ত হয় তবে আমি কি বিশ্বাস করব? আপনি অবিশ্বাসী এবং আমি অন্ধবিশ্বাসী এটা তো নতুন কথা নয়।পুরাতন কথা নতুন করে কেন বলেন?

৩২| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৫৩

আরইউ বলেছেন:




@লেখক,
এম ডি মুসা, ২৫ থেকে ২৯ নং মন্তব্যে ঠিক কী বলতে চেয়েছেন আপনি বুঝে থাকলে একটু বাংলাভাষায় বুঝিয়ে বলতে পারবেন? ধন্যবাদ!

২৫ নং মন্তব্যের প্রথম ৪ লাইন পড়েই আমার মাথা ব্যাথা করছে।

ইমাম কেন ফ্রিতে কাজ করবেন।

লাইনটা বুঝতে পেরেছি। চমৎকার ঝরঝরে বাংলায় লেখা।

তবে সেটা আল্লাহর জন্য সেটা হবে ফ্রী।

বুঝতে কষ্ট হচ্ছে। তবে সম্ভবত উনি কমা ব্যবহার না করায় আমার মত সাধারণ মানুষের সমস্যা হচ্ছে। সম্ভবত উনি লিখতে চেয়েছেনঃ তবে সেটা হবে আল্লাহর জন্য, সেটা হবে ফ্রী। যদিও ১ম বাক্যের সাথে এই বাক্য কীভাবে যায় আমি বুঝতে পারছিনা।

কিন্তু ইমামকে উচিত সরকারের বেতনভুক্ত করা যেত সরকার জনগণের ট্যাক্সে সরকার চলে।

কেবল বাংলা মদ বা গাঁজা সেবনকারীর পক্ষে এমন বাক্য লেখা সম্ভব।

দুই অথবা ইমামকে উচিত এমন একটা কর্মক্ষেত্র মুসল্লিরা তৈরি করে দেওয়া যেটা বিনিময় সে নামাজ পড়ার পরেই তিনি কর্মক্ষেত্রে সরিয়ে পড়েন সেটা কাজ করে তিনি সংসার চালান।

আই অ্যাম লস্ট! এটা সোজা বাংলায় বাংলা ভাষার শ্লীলতাহানি!!

১৩ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:০৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার উপস্থিতির জন্য ধন্যবাদ।

৩৩| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:২৬

এম ডি মুসা বলেছেন: মাহাজাগতিক এই দিশেহারা লোকটার কোন কাম কাজ নেই। আমি আগে বলে দিয়েছি আমি গুগলে ট্রান্সলেট এর সাহায্যে নিয়ে ভয়েজ রেকর্ড দিয়েছি। এই ব্লগের পরিবেশ দূষণ কারী এই লোকটি দেখলে আমার বিরক্ত লাগে। আমি নিজে দেখেছি অনেক গুলো ট্রান্সলেট সমস্যা হয়েছে। এই লোকটা কে দেখলে আমার হাস্যকার লাগে।

১৩ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৪০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ব্লগে এত্ত ভুল উপস্থাপন করলে ব্লগারগণ বিরক্ত হন।

৩৪| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৬

আরইউ বলেছেন:




“সাহায্যে নিয়ে” নয়, “সাহায্য নিয়ে”; “দূষণ কারী” নয়, “দূষণকারী”; “লোকটি দেখলে” নয়, “লোকটিকে দেখলে“; “অনেক গুলো” নয়, “অনেকগুলো”; “হাস্যকার” নয় “ হাস্যকর”!

বেচারার আজ সকাল সকাল গাঁজায় দম বেশি দেয়া হয়ে গেছে মনে হচ্ছে!

১৩ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৪১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার আবার উপস্থিতির জন্য আবারও ধন্যবাদ।

৩৫| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:২৮

এম ডি মুসা বলেছেন: অসুস্থদের উপদ্রব থেকে মুক্তি চাই। এই লোকটা কে সৃষ্টিকর্তা থামিয়ে দেক।

১৩ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৪৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ব্লগিং এ উত্তেজিত হয়ে পড়া একটা সমস্যা। আপনাকে এর থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।

৩৬| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩০

এম ডি মুসা বলেছেন: নির্লজ্জ বেহায়ার মত প্রমাণ বানান লিখতে পারে না, এই অসুস্থ দেখলে একদমই বিরক্ত লাগে। নিজের চরকায় তেল দেওয়ার খবর নেই। সাধু চলতি বুঝে এই লোকটা। সাধু হচ্ছে পূজা আর চলতি হচ্ছে পুজো ও তো নিজেই কিছু জানে না, খালি কলসি শব্দ বেশি হয়, অল্প বিদ্যায় ভয়ংকরী।

১৩ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৪৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: উত্তেজনা কমাতে পারলে আপনার ব্লগিং আরো সুন্দর হবে।

৩৭| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩

এম ডি মুসা বলেছেন: এত ব্লগার থাকতে তাদের চোখে পড়ে না তাহলে তারা কি অজ্ঞ নাকি? নাকি একাই জ্ঞানী , কিছু লেখার সময় বানান ভুল হয় দ্রুত টাইপিং এর সময়। আর এই লোকটা হলো অসুস্থ কি করবেন নিজের কাম উত্তেজনা দ্রুত বাড়ানোর জন্য এইসব করে, সব সময় কিংকর্তব্যবিমূঢ় থাকে। এই গুলো উচ্চারণ করতে পারে কি না সম্ভব। আড়ষ্ট থেকে মুক্তি চাই। যত

১৩ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৫২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পরিবেশ পরিস্থিতির সাথে মানিয়ে নেওয়া জীবন দক্ষতার অংশ। অল্পতেই ভেঙ্গে পড়লে চলবে না।

৩৮| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৮

এম ডি মুসা বলেছেন: সাধু চলিত ভাষায় এখন আগাগোড়া বুঝে? বাংলা একাডেমি অনেক বানান সংস্কার হয়েছে। আমা নারী = নারি কোনটা ভুল নয়। শ্রেণি=শ্রেণী , এই রকম অনেক বানান আছে। বিদেশি শব্দের তো ই কার ব্যাবহার হয়। জানুয়ারি, আরবি ফারসি, ইংরেজি, ইত্যাদি ইত্যাদি... এই লোকটা নিয়ে আমি আগেই বলেছি। আমাকে নিয়ে কোন কথা বলতে না যদি বলে ভদ্রলোক নয়, তারপরেও এসে গায়ে পড়ে এইসব কি অসুস্থের লক্ষণ নয়?

১৩ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৫৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তাঁর ব্লগে গিয়ে দেখলাম। তাঁকে মন্দ লাগেনি। আপনার তার উপর রাগের কারণ আমি ঠিক খুঁজে পাচ্ছি না।

৩৯| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:২৩

নতুন বলেছেন: শাশুড়ী সারা দিন পুত্র বধুর দোষ ধরে। তাকে একটু পানি পড়া খাওয়ানোর পর সে যদি পুত্র বধুকে মহব্বত করে তবে পানি পড়ায় কাজ হয়েছে, এটা কেন বিশ্বাস করব না? মেয়ের হাজব্যান্ড বউ ছেড়ে মোবাইলে আসক্ত। তাকে একটু পানি পড়া খাওয়ালে সে যদি মেয়েকে জলপরি বলে, মোবাইল ছেড়ে মেয়ের প্রতি আসক্ত হয় তবে আমি কি বিশ্বাস করব?

:|| /:) :(

১৪ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:১৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অনেকেই অনেক কারণে বিশ্বাসী।

৪০| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:০৯

এম ডি মুসা বলেছেন: নিউটনের তৃতীয় সূত্র, যেখানে প্রত্যেক বস্তুর সমান এবং বিপরীত প্রতিক্রিয়া আছে। সে পরিবেশ সৃষ্টি করবে, আর তার পরিবেশ দূষণ রোধে ব্যবস্থা নিলে দোষ?

১৪ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:১৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এখানে আবার বেচারা নিউটনকে টানছেন কেন? তার আবার কি দোষ? সে কি ইমামের বেতন দেয়?

৪১| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:১০

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।

১৪ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:১৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঠিক আছে।

৪২| ১৩ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:১৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



আমরা কখন একজন মানুষকে মজুরি বা পারিশ্রমিক দেব?
তখনই দেয় যখন সে কোন একটা কাজ করে ।
তো সেই কাজের বিনিময়ে এসে পরিশ্রমিক দাবি করার অধিকার রাখে।
ইমাম সাহেব নামাজ পড়েন ।
এটা কিন্তু কোন কাজ নয় ।
ইমাম সাহেব নামাজ পড়েন তার নিজের স্বার্থে।
তার পিছনে দাঁড়িয়ে মুত্তাকীরা তাকে শুধু অনুসরণ করে ।
এখানে ইমাম সাহেবের কাজ বলতে যেটা আপনারা দাবি করবেন সেটা কোন কাজ নয়।
মুত্তাকীরা তার পেছনে দাঁড়িয়ে তাকে অনুসরণ করে ।
এজন্য মুত্তাকিরা কেন তাকে টাকা দিবে?
আর সেই বা কোন যুক্তিতে নির্লজ্জের মত মানুষের দেয়া টাকাগুলো নিবে!?

১৪ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:১৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মুকতাদী খুশী হয়ে ইমামকে টাকা দেয়। কেউ খুশী হয়ে কাউকে টাকা দিলে তা নেওয়ার মধ্যে লজ্জার কিছু নাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.