নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
ইউটিউব হুজুর বললেন, মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে। তখন নাকি নিজ যোগ্যতায় ঈমান রক্ষা করতে হয়। আল্লাহ নাকি তখন মুমিনের সহায়তায় এগিয়ে আসেন না। তাই শুনে আমার স্ত্রী অঝোর ধারায় কান্না জুড়ে দেয়। আমি বললাম, ভুল। আল্লাহ বলেছেন, তিনি যাকে হেদায়াত প্রদান করেন তাকে কেউ পথভ্রষ্ট করতে পারে না। সুতরাং আল্লাহর হেদায়াতের তালিকায় স্থান করে নাও। তখন হাজার টানাটানি করেও ইবলিশ ঈমান থেকে তোমাকে বিন্দু মাত্র সরাতে পারবে না।তখন আমার স্ত্রীর হাত উপরে উঠে গেলো। সে অঝোর ধারায় কান্না করতে করতে আল্লাহর দরবারে হেদায়াতের জন্য মুনাজাত করতে লাগলো।যাদের স্পাউজ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে তাদের জন্য এটা মহাবিপদের। তবে আল্লাহ রক্ষা করলে তাদের ঈমানও রক্ষা পায়। ফেরাউনের স্ত্রীর ঈমান রক্ষা পেয়ে ছিলো। তিনি জান্নাতে নারীদের একজন সর্দারনি হবেন।
ঈমান রক্ষায় আল্লাহ কারো পক্ষ হলে সে বিশেষ সুবিধা প্রাপ্ত হয়। তার জন্য ব্যক্তির আল্লাহর পক্ষ নিতে হয়। যেমন, ড. এম এ আলী আল্লাহর পক্ষ নিলেন। সেজন্য আল্লাহ তাঁর ঈমান মজবুত করে দিলেন। আল্লাহর প্রতিপক্ষ তাতে কষ্ট পেলো। তারা তাঁর উপর নাখোশ হলো। জনাব ড. এম এ আলীর তাতে পরোয়া নেই। একই বিষয়ে আল্লাহর প্রতিপক্ষের লোকেরা আমার উপর নাখোশ।তাতে আমারো কোন পরোয়া নেই। আমি আমার পরিবারকে মহানবিকে (সা.) স্বপ্নে দেখার কথা বলেছি। তারপর আমার স্ত্রীসহ আমার দুই কন্যা মহানবিকে (সা.) স্বপ্নে দেখেছে। এটা তাদের ঈমান দৃঢ় করেছে। এটা ঈমানের প্রতি তাদের প্রেম শক্ত করেছে। সেজন্য তারা ঈমান হারা হওয়ার ভয়ে কান্না করে। স্বপ্নে আল্লাহর সাথে আমার দিদার ঘটেছে। বাকী ছিলো তৃতীয় নয়ন। তাতে আমি জান্নাতের ছোট্ট একটা অংশ দেখে পাগলপারা হয়েছি। কোন সুন্দরই যেন এর তুল্য নয়।বিষয়টি আমার স্ত্রী বিশ্বাস করেছেন। কারণ তিনি জানেন তার স্বামী মিথ্যা বলেন না। মহানবির (সা.) স্ত্রী খাদিজার (রা.) ক্ষেত্রে সে ঘটনাই ঘটেছে। তিনি জানতেন তার স্বামী মিথ্যা বলেন না। সেজন্য তিনি হয়েছেন তাঁর স্বামীর নবুয়তের প্রথম মুমিনা। এটা একটা লজিক। একটা লোক যখন সব কথাই সত্য বলেন, তখন তিনি একটা কথা কেন মিথ্যা বলবেন? লজিকের পথ ধরে ধরে অবশেষে মহানবির (সা.) উম্মত সংখ্যা বেড়ে গিয়ে এখন সেটা বিশ্বে দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে।
ক্রুশ বিঁদ্ধ করে নিজের মৃত্যু দেখেও যীশু স্বপক্ষ ত্যাগ করেননি। সেজন্য বিশ্বের সর্ববৃহৎ জনগুষ্ঠির গলায় এবং কবরে ক্রুশ চিহ্ন। বিশ্বের বিরাট বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং এর কবরেও ক্রুশ চিহ্ন। এরা কোরআনের প্রতি আরো বেশী মনোযোগী হলে এরাও হয়ত মহানবির (সা.) উম্মত হয়ে যেত। কোরআনের প্রতি যতটা মনোযোগী হলে কেউ হেদায়াত পায় ততটা মনোযোগের অভাবেই অন্য লোকেরা হেদায়াত পাচ্ছে না। হেদায়াত আল্লাহর বন্টন তিনি এটা দিলেই কেউ এটা পায়, তিনি এটা না দিলে কেউ এটা পায় না। তাদের জন্য আফসোস!
# প্রয়াত ব্লগার নূর মোহাম্মদ নূরুকে আল্লাহ জান্নাতুল ফেরদাউস নসিব করুন- আমিন। আর ব্লগার জানাব ড.এম এ আলীর জন্য অগ্রিম জান্নাতুল ফেরদৌসের সর্বোচ্চ মাকাম কামনা করছি- আমিন।
২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৫৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ যার ঈমানের রক্ষক হবেন তার ঈমান রক্ষা কঠিন হবে না।
২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:৪০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
@মোহাম্মদ গোফরান
প্রথমেই উপরে ১ নং মন্তব্যের ঘরে বিজ্ঞ ব্লগার
মোহাম্মদ গোফরানের মুল্যবান বক্তব্যের বিষয়ে কিছু বলে নিতে চাই ।
প্রথমত ইউ টিউবে থাকা কোন ওয়াজীর বক্তব্যকে আমি অনেক সময়ই
কলিকাতার বিখ্যাত কৌতুক গল্পকার ভানুর কৌতুক গল্পের মতই
মনে করি । তারা যা খুশী বলতে পারে কেন না তাদের বক্তেবে উপরে
পাঠক মতামত দানের সুযোগ নাই। যা আছে তা হল সাক্সক্রাইব করা তথা
তাদেরকে অর্থ প্রাপ্তিতে সহায়তা করা । আন্য দিকে তারা ওয়াজে
যা বলে তা নীজেরা বিশ্বস করেনা আর করলেও তা মানেনা ।
যথা আল্লাহ বলেছেন আমার আয়াতকে তোমরা মুল্যে বিক্রয় করোনা ।
কিন্তু তা কি মানা হচ্ছে । কই, সে সমস্ত ওয়াজীদের কেওতো বিনামুল্যে
ওয়াজ বিতরণের জায়গা সামু ব্লগে আসেনা । যাহোক, যে বক্তব্যের
উপরে মতামত দানের সুযোগ নাই তা শুনা সময়ের অপচয় মাত্র ।
তাই ইউ টিউবের কথামালা পরিহার করে চলাই বিজ্ঞতার পরিচয়।
তাদের বলা কথা মালার সত্যতা যাচাই করা বেশ কঠিন কাজ ।
তাদের বলা কোরান হাদিসের রেফারেন্স খুঁজে পাওয়াও দুস্কর হয়ে
দাঁড়ায় ।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঈমান রক্ষায় আল্লাহর ভূমিকা থাকার বিষয় অস্বীকার করা হলো ইউুটিউব হুজুরের ভুল। কারণ তার এ কথা কোরআনের সাথে মিলে না। বাস্তব কথা হলো আল্লাহ যার ঈমান রক্ষা করবেন ইবলিশ তার ঈমান নষ্ট করতে পারবে না। সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:৫৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
খুবই মুল্যবান কথামালা সমৃদ্ধ পোষ্ট ।
ইসলামে কয়েম থেকে,নীজের ঈমান ও ইহসান বৃদ্ধিসহ আল্লাহতে বিশ্বাসীদেরকে সাথে নিয়ে
অবিশ্বাসীদের, মিথ্যাচার মোকাবেলায়, করনীয় বিষয় ও সফলতা নিয়ে আলোচনা ও আল্লাহর
কাছে দোয়া চাওয়া এখন প্রতিটি মুমিন মুসলমানের ঈমানি দায়িত্বে পর্যবেসিত হয়েছে মর্মে অনুভুত
হচ্ছে ।
আমরা সকলেই জানি মহান সৃস্টিকর্তা আল্লাহতায়ালা মানব সৃষ্টির পর তার ভিতরে রুহ বা আত্মা
সংস্থাপন করেছেন । পবিত্র কোরান এর আয়াত থেকে জানা যায় মানব সৃস্টি করে আল্লাহ তার মধ্যে
আত্মা সংস্থাপন করেছেন । আত্মা সৃষ্টি এবং এর গঠন সম্পর্কে জ্ঞান একমাত্র আল্লাই রাখেন যেমনটি
বলা হয়েছে সুরা বনি ইজরাইল এর ৮৫ নং আয়াতে -
’তারা আপনাকে রূহ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করে। বলে দিনঃ রূহ আমার পালনকর্তার আদেশ ঘটিত। এ বিষয়ে
তোমাদেরকে সামান্য জ্ঞানই দান করা হয়েছে.। (সুরা বনি ইজরাইল ১৭:৮৫)।
এই আয়াত থেকে পরিস্কার বুঝা যায় যে রুহ সম্পর্কিয় জ্ঞান আবশ্যকের অন্তর্ভুক্ত নহে এবং তা মানবের
বোধগম্য হবেনা । তবে এটা বুঝা যায় সৃষ্টির শুরুতে, বিশুদ্ধ এক অদৃশ্য আত্মা নিয়ে, মনুষ্য জীবনের পথ
চলা শুরু । কোরান কারিমা, থেকেই জানা যায় যে, এই অদৃশ্য আত্মা, আল্লাহ তায়ালার আদেশ বা কমান্ড ।
তবে মানুষের আত্মা, তথা রুহ বা soul কে আল্লা বিচারবুদ্ধিসম্পন্ন করে, তথা rational হিসাবে সৃস্টি
করেছেন । এজন্যই মানুষকে বিচারবুদ্ধিসম্পন্ন প্রাণী ,যাকে ইংরেজীতে rational human being,
হিসাবে আসরাফুল মাখলুকাত তথা সৃস্টির সেরাজীব বলা হয়ে থাকে । এখানে আমরা সকলেই জানি
ভাল মন্দ বিবেচনাবোধ সম্পন্ন, তথা free will এর সক্ষমতা ,দিয়ে আদি পুরুষ হযরত আদম (আ.) ও
আদি মাতা বিবি হাওয়াকে সৃস্টিলগ্ন থেকেই বেহেস্তে বসবাস করতে দেয়া হয়েছিল। তবে আল্লা, তাঁদেরকে
বেহেস্তের সকল বৃক্ষের, ফল খাওয়ার অনুমতি দিলেও, গন্দম বৃক্ষের ধারে কাছেও না যাওয়ার জন্য নির্দেশ
দিয়েছিলেন । কিন্তু শয়তানের প্ররোচনায়, তাঁরা নিষেধ আমান্য করে, অবাধ্য এবং অবিশ্বাসী হিসাবে
পরিণত হন । অনুতপ্ত আদম ও হাওয়ার আকুল আকুতির ফলে আল্লাহ তায়ালা তাঁদেরকে এই পৃথিবীতে
প্রেরণ করেন । পৃথিবীতে প্রেরণের পর ,তাঁদেরকে ভাল মন্দ ,সৎ অসৎ, জীবন ধারণের জন্য প্রয়োজনীয়
উপকরণ , সেগুলির প্রাপ্তি তথা আবাদ পদ্বতি ও প্রক্রিয়া সম্পর্কেও জ্ঞান দান করেন । পৃথিবীর ক্ষনস্থায়ী
জীবন শেষে তাঁদেরকে তথা প্রতিটি মানুষকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে আল্লার কাছে আবার প্রত্যাবর্তন
করতে হবে বলেও জানিয়ে দেন । আল্লার সমীপে প্রত্যাবর্তনের পর পৃথিবীতে বসবাসকালীন সময়ে
মানুষের কৃত কর্মের, তথা ভাল ও মন্দ কর্মের, ভিত্তিতে পুরস্কার কিংবা শাস্তির বিধান, দেয়া হবে বলেও
জানান । পুরস্কার প্রাপ্তদের, বসবাসের জন্য রয়েছে, বিভিন্ন রকমের আরামদায়ক ও সুখদায়ক ব্যবস্থা
সস্বলিত বেহেস্ত, আর পাপীদের জন্য নির্ধারিত স্থান হলো জাহান্নাম, বা দোযখ যেখানে রয়েছে, ভয়াবহতম
শাস্তির আয়োজন ।
যারা আল্লাহ, রাসুল, আখিরাত ও তাঁর বিধি বিধান সমুহে বিশ্বাস করবে, পবিত্র কোরানে তাদেরকে বিশ্বাসী
হিসাবে অভিহিত করা হয়েছে, আর এর অন্যথা কারীদেরকে, অবিশ্বাসি হিসাবে অভিহিত করা হবে , বলেও
পরিস্কার উল্লেখ রয়েছে।
ইসলামে মুসলমানদের ধর্মীয় বিশ্বাস, আলোচনায় ঈমান ও ইহসান সংক্রান্ত বিষয়াদিই মুখ্য বিধায়,
ইসলাম, ঈমান ও ইহসান সম্পর্কে আলোচনা খুবই দরকার ।
আমরা এখানে সবাই জানি, আল্লার একত্বে এবং হযরত মোহাম্মদ ( সা.) কে আল্লার সর্বশেষ প্রেরিত রাসুল
হিসাবে যারা, বিশ্বাস করেন এবং কোরানে উল্লেখিত বিধানের প্রতি নিষ্ঠাবান, মানব সম্প্রদায়ই , আল
ইসলামের অন্তর্ভুক্ত ।
আল ইসলাম, এর আলোকেই, আল ঈমান, তথা বিশ্বাসী মানব হৃদয়ে আল ইহসান, উকর্ষমন্ডিত হয়,
তাই এই তিনটি বিষয় পরস্পর গভীর সম্পর্কযুক্ত।
নীচের দুটি ছবি থেকে বিষয়গুলি সম্পর্কে পরিস্কার ধারণা পাওযা যাবে ।
আমরা সবাই জানি ,ইসলামী ধর্মতত্ত্বে ঈমান হল, ইসলামের একটি অধ্যাত্মিক দিক, যা একজন মুমিনের,
বিশ্বাসের গভীরতার প্রতি ইংগিত করে । ঈমান, সাধারণ বিশ্বাস থেকে, একটু ভিন্ন, এই অর্থে যে, এটা
শুধুই অন্ধ বিশ্বাস, বা সংস্কারের অনুষঙ্গী নয়। ঈমানের সবচেয়ে সহজ সংজ্ঞা, আরকান আল ঈমান,
নামে পরিচিত, ইসলামের বিশ্বাস সম্বন্ধিয় ছয়টি নিবন্ধ বা প্রতিপাদ্য বিষয়ের(articles of faith)মধ্যেই,
নীহিত। হাদিসেও পাওয়া যায়, নবি করিম(সা.) বলেন, একজন ব্যক্তির অন্তরের বিশ্বাস বা ঈমান, তার
মুখের কথায় ও বাহ্যিক কর্মে প্রকাশ পায় । ঈমান সংক্রান্ত, আলোচনায় দেখা যায় যে, ঈমানকে, ব্যক্তি
পর্যায় ও দলগত পর্যায়ে ব্যবহার করা হয় । তাই ঈমানের ব্যক্তিগত পর্য়ায়ভুক্ত, ও দলভুক্তদের বিষয়টি
নিয়ে আলোচনা প্রয়োজন ।
বিষয়গুলি নিয়ে পরবর্তীতে যে কেও বিস্তারিত আলোচনা করতে পারেন । তাহলে অনেকের মাঝেই
সত্যিকার বোধদয় হবে ইনসাল্লাহ ।
এখানে উল্লেখ আল্লাহর গুণাবলী ও তার সৃষ্টি নিদর্শন নিয়ে যারা চিন্তা করেন , গবেষনা করেন তারা সব
সময়েই আল্লাহর জিকির তথা স্মরনে থাকেন । তারা শয়নে স্বপনে জাগরনে আল্লাহর গুণাবলী ও অস্তিত্ব
অনুভব করেন প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে , কেও প্রকাশ করেন আর অনেকেই তা প্রকাশ্যে বলেন না বিবিধ
উপলব্দির কারণে ।
যাহোক আমাকে নিয়ে আপনার দোয়া আল্লাহ কবুল করুন এই কামনাই করি । আপনার জন্য ধর্মের প্রতি
এই টান , ভালবাসা শ্রদ্ধা , ভক্তি বিশ্বাস , অলোচনা , গবেশনা ও তার প্রকাশ সবকিছু মিলেই আপনাকে
আল্লাহ পরকালে জান্নাতের উচ্চতর সোপানে পৌঁছান সে দোয়াও রইল ।
আমরা সর্বন্তকরণে চাই আল্লাহর সৃষ্ট সকল মানুষই আল্লাহ প্রদত্ত নিজস্ব বুদ্ধি , বিবেচনা ও প্রাজ্ঞতা প্রয়োগ
করে সত্য সরল পথে চলে সৃষ্টি কর্তার সন্ততুষ্টি ভাজন হয়ে মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লার কাছে প্রত্যাবর্তন
করুন । আমীন
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি যা বলেছেন অনেকেই এভাবে ইসলাম উপলব্ধি করতে পারে না। আর ইসলাম বিরোধীরা তো ইসলামের একাংশ বুঝে এবং অন্য অংশ না বুঝে হাউকাউ করে। আপনার আলোচনায় পাঠক উপকৃত হবে বলে আশা করি।
৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:২৫
অহরহ বলেছেন: প্রতিটি প্রাণ মৃত্যর স্বাদ...... ব্লা ব্লা, সূরা আনকাবুত (২৯:৫৭)
বলেন কী ভাইয়া!! এইমাত্র জানতে পারলাম!! এখন উপায়???
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার এই ব্লা ব্লা এর কারণ কি? মাথাটা কি গেল?
৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৮:৪৪
রাসেল বলেছেন: জনাব অহরহ, আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি- অন্য ধর্মের অবমাননা করা ভদ্রলোকের আচরণ নয়। এটাতে ধর্মীয় দ্বন্দ্ব দেখা দিতে পারে। আপনি ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিতে পারেন।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অহরহ অতি গেয়ানির স্তরে উপনিত হয়ে এ অবস্থায় বিদ্যমান হয়েছে। আমাদের আবার অত গেয়ানের দরকার নাই বিধায় আমরা তার গেয়ান দ্বারা উপকৃত হতে পারছি না।
৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:২৬
অহরহ বলেছেন: লেখক বলেছেন: অহরহ অতি গেয়ানির স্তরে উপনিত হয়ে এ অবস্থায় বিদ্যমান হয়েছে।
ভাইয়া, আপনি শুঢু চটছেন!! মানুষ যে মারা যায় তা আগে কেউ জানতই না। আপনার আল্যা সর্বপ্রথম সেটা জানান দিলেন। তো, ভাইয়া আমি যদি মরে যাই তাহলে কী হবে, ভয় লাগছে।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ এটা বলাতে মানুষ মৃত্যুকে আটকে দেওয়ার পদ্ধতি আবিষ্কার করবে। তখন আল্লাহর কথা ঠিক রাখতে আল্লাহকে কেয়ামত ঘটাতে হবে। যেমন এমনি কাঁঠাল না পাকলে কিলিয়ে পাকাতে হয়। তেমনি এমনি কেউ না মরলে কেয়ামত ঘটিয়ে আল্লাহ সবার মরার ব্যবস্থা করবেন। সাধারণ জ্ঞানী বুঝে আল্লাহ অহেতুক কথা বলেন না। অতি জ্ঞানী মনে করে আল্লাহ অহেতুক কথা বলে। সেজন্য সে আল্লাহর কথা নিয়ে হাসতামসা করে। হাসরের মাঠে এসব অতি জ্ঞানীকে নিয়ে আল্লাহ হাস-তামসা করবেন।
৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৭
নতুন বলেছেন: আমি আমার পরিবারকে মহানবিকে (সা.) স্বপ্নে দেখার কথা বলেছি। তারপর আমার স্ত্রীসহ আমার দুই কন্যা মহানবিকে (সা.) স্বপ্নে দেখেছে। এটা তাদের ঈমান দৃঢ় করেছে। এটা ঈমানের প্রতি তাদের প্রেম শক্ত করেছে। সেজন্য তারা ঈমান হারা হওয়ার ভয়ে কান্না করে। স্বপ্নে আল্লাহর সাথে আমার দিদার ঘটেছে। বাকী ছিলো তৃতীয় নয়ন। তাতে আমি জান্নাতের ছোট্ট একটা অংশ দেখে পাগলপারা হয়েছি। কোন সুন্দরই যেন এর তুল্য নয়।বিষয়টি আমার স্ত্রী বিশ্বাস করেছেন। কারণ তিনি জানেন তার স্বামী মিথ্যা বলেন না।
আপনি যে মিথ্যা বলেন না তা আমিও বিশ্বাস করি। আপনি ভালো মানুষ। আপনি প্রায় ৯৫% সত। চাপে না পড়লে আপনি ইচ্ছা করে দূনিতি বা ভুল পথ বেছে নেবেন না। এমনকি অল্প ক্ষতিও আপনি মেনে নেবেন কিন্তু দূনিতি করবেন না। তবে খুব বড় লাভ হলে আপনি কি ছেড়ে দেবেন না চুপচাপ নিয়ে নেবেন তা বলতে পারছিনা। আপনার সাথে সরাসরি পরিচয় থাকলে বলতে পারতাম।
আপনি আল্লাহ এবং রাসুল সা: কে স্বপ্নে দেখেছেন। এটা নিয়ে ব্লগ লিখতে পারেন। স্বপ্ন মানুষের কল্পনা মাত্র। আপনি যা কোনদিন দেখেন নাই বা শুনিনেনাই তেমন কিছু স্বপ্নে দেখতে পারবেন না। আপনার অবচেতন মন তা কল্পনা করতে পারে মাত্র। আপনার মনে হবে আপনি দেখেছেন কারন আপনার অবচেতন মন আপনাকে স্বপ্নে দেখিয়েছে তাই আপনার বিশ্বাস হবে আপনি সত্যি দেখেছেন।
আশা করি সৃস্টিকর্তা নিয়ে আপনি খুব বেশি ভাবছেন না। বিশ্বাস করে সাভাবিক জীবন জাপন করুন, যখন সময় আসবে সবাই চলে যাবে।
মৃত্যু যেহেতু আসবেই তাই মৃত্যু নিয়ে না ভেবে কিভাবে ভালো ভাবে বেচে থাকা যায় সেই চেস্টা করা উচিত।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সৃষ্টিকর্তাকে নিয়ে ভাবা আমার প্রধান সখের কাজ। আরো অনেকের সখের কাজ এটি। ড. এম এ আলীর পোষ্ট দেখে আপনি বুঝতে পারেন তিনি এ বিষয়ে কতটা ভেবেছেন। সুতরাং আল্লাহ প্রেমিক তাঁকে নিয়ে ভাববেই। এটা রুখে দেওয়া অন্যদের সাধ্যের বাইরে।
৮| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:১৭
অহরহ বলেছেন: ভাইয়া, আপনি বলেছেন, মুসলমানদের সংখ্যা এখন ফুলে ফেঁপে বিশ্বের দ্বিতীয় স্থানে। ধিন তানা ধিন তানা, কী আনন্দ ঘরে ঘরে!! বেশ তো!?
But that doesn't make any sense. এটা নিছক মুসলমানদের বেসুমার population breeding. বাংলাদেশের অবস্থা যা হয়েছে ঠাঁই নাই ঠাঁই নাই দশা। দাঁড়াবার জায়গা নেই।
১। ১৯৭১ এ বাংলাদেশের জনসংখ্যা ছিল ৭ কোটি, এখন ২০২৪ এ তা প্রায় ২০ কোটি(দেশ ও দেশের বাইরে), বৃদ্ধির হার প্রায় ২৮৫%
২। ১৯৭১ সালে ফাঁকিস্তানের জনসংখ্যা ছিল ৬.৫ কোটি, এখন ২০২৪ এ প্রায় ২৫ কোটি, বৃদ্ধির হার প্রায় ৩৮৪%
৩। ১৯৭১ সালে চীনের জনসংখ্যা ছিল ৮৪ কোটি, এখন ২০২৪ এ তা প্রায় ১৪০ কোটি। বৃদ্ধির হার ৬৭%
৪। ১৯৭১ সালে সুইডেনের জনসংখ্যা ছিল ৮০ লক্ষ, এখন ২০২৪ এ প্রায় ১ কোটি। বৃদ্ধির হার ২৫%
তো, এতে কী প্রমান হয়, ভাইয়া?????????
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি সহজ হিসাবে থাকতে চাই।
৯| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩০
নতুন বলেছেন: আপনি আল্লাহ এবং রাসুল সা: কে স্বপ্নে দেখেছেন। এটা নিয়ে ব্লগ লিখতে পারেন।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ যাকে হেদায়াত দিতে চান তিনিই তার হেদায়াতের ব্যবস্থা করেন। এর জন্য আমার বাড়তি কোন কাজের প্রয়োজন নাই।
১০| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৪১
অহরহ বলেছেন: লেখক বলেছেন: [/sb]আল্লাহ এটা বলাতে মানুষ মৃত্যুকে আটকে দেওয়ার পদ্ধতি আবিষ্কার করবে।
ভাইয়া, আপনার আল্যা/মোহাম্মদ কোরানে কী হাবিজাবি বলেছে তা নিয়ে চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের বিন্দুমাত্র আগ্রহ নেই। চিকিৎসা বিজ্ঞান তার নিজের পথেই এগুচ্ছে। আগে সামান্য কলেরা/বসন্ত রোগে গ্রাম উজাড় হয়ে যে্ত। আর এখন আল্যার (গজব!!) কলেরা/বসন্ত কে নির্বাসনে পাঠিয়ে দিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
এই তো, কয় দিন আগেও মুমিন-মোল্লারা বলতেন, "করোনা ভাইরাস আল্যার সৈনিক", এখন আপনার আল্লাহর সৈনিকদের আর দেখছিনা যে???
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: হকিং এর বইগুলো পড়ুন। ঈশ্বরের কথা সেখানেও আছে। কোরআনের কথা অনেক বিজ্ঞানীই ভাবেন।
১১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৭
কাঁউটাল বলেছেন:
ব্লগার অহরহ'র গলা কি নিচের ছবির মত?
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৫২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অহরহ যে সঠিক পথে চলছে না- এটা স্বীকার করতে তার বড় কষ্ট।
১২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩
কাঁউটাল বলেছেন:
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এ ছবির মানে কি?
১৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৯
নতুন বলেছেন: কাঁউটাল আপনি সঠিক পথে আছেন:
রাসুল সা: আবু আফাক ( Abu 'Afak ) নামের এক বয়স্ক কবিকে তার বিরুদ্দে কবিতা লেখার জন্য হত্যার আদেশ দিয়েছিলেন এবং এক কাউটাল ( Salim ibn Umayr) উপরের ছবির মতন জিনিস দিয়ে কামটা সাইরা ফালাইছিলো...
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: একজন দল প্রধানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের জন্য সেটা করা হয়েছে। এখানে তেমনটা ঘটছে না। সুতরাং এখানে এমন কিছু অপ্রাসংগিক। আর এখানে ব্লগ নীতিমালা বিরোধী কিছু হলে সেটা দেখার দায়িত্ব ব্লগ টিমের কাঁউটালের দায়িত্ব সেটা না। কাজেই কাউটালের আচরণ সমর্থনযোগ্য নয়।
১৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:২৪
নতুন বলেছেন: @ এডমিন এই সাচ্চা মুমিন কাঁউটাল কে কি চিরোদিনের জন্য ব্যান করা যায়?
এক ব্লগারের কল্লা কাটার মতন কথা যে বলতে পারে সে তো সাধারন মানুষ না। এমন কামেল ব্লগার আমাদের দরকার আছে কিনা একটু ভেবে দেখা দরকার।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৩০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোন পক্ষ থেকেই উগ্রতা কাম্য নয়। আর সব ব্লগারকেই নীতিমালা বিবেচনায় পোষ্ট ও মন্তব্য করা উচিৎ।
১৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৫৩
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: কোন পক্ষ থেকেই উগ্রতা কাম্য নয়। আর সব ব্লগারকেই নীতিমালা বিবেচনায় পোষ্ট ও মন্তব্য করা উচিৎ।
ব্যাঙ্গ করে কবিতা লেখার জন্য কারুর কল্লাকাটার হুকুম ১৪০০ বছর আগের ছিলো এখন ২০২৪ চলছে। এমন অনুসারীকে আপনি কি বলবেন?
উনাকে একটু ক্ষমা চাইতে বলুন তবেই সে কেমন মানুষ তার প্রমান পাবেন।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ১৪০০ বছর আগে কি কারণে কি ঘটেছে সেটা আমরা জানি না। তবে এ ব্লগের ব্লগারদের অবশ্যই এ ব্লগের নীতিমালা মেনে চলতে হবে। আমি অবশ্যই অপমন্তব্যের জন্য তাকে ক্ষমা চাইতে বলছি।
১৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৪২
অ্যালেকজান্ডার ফ্লেমিং বলেছেন: শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:২৪০
নতুন বলেছেন: @ এডমিন এই সাচ্চা মুমিন কাঁউটাল কে কি চিরোদিনের জন্য ব্যান করা যায়?
এক ব্লগারের কল্লা কাটার মতন কথা যে বলতে পারে সে তো সাধারন মানুষ না। এমন কামেল ব্লগার আমাদের দরকার আছে কিনা একটু ভেবে দেখা দরকার।
নতুন সাহেব সাচ্চা জিহাদী মুমিন কাঁউটালের গুরুগণ ব্লগে রয়েছেন। উহাদের তরবারির আঘাতে সোনাগাজীর মত লোকের শিরোচ্ছেদ হয়। জেহাদী জোসে আপনার কল্লা কেটে নিতে পারে।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ব্লগে সবাইকে অবশ্যই ব্লগ নীতিমালা মেনে চলতে হবে। ব্লগের শৃঙ্খলার জন্যিই এটা করতে হবে। আর আমাদেরকে অহেতুক ব্লগ টিমকে দোষারোপ করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
১৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মহানবীকে (সা) স্বপ্নে দেখতে পাওয়া বিশাল ভাগ্যের ব্যাপার। তাই আপনি এবং আপনার পরিবার ভাগ্যবান। কোরআন একটা মোজেজা। কেয়ামত পর্যন্ত এই মোজেজা থাকবে। ঈমান শক্ত করার জন্য নিয়মিত কোরআন তেলাওয়াত করা উচিত এবং অর্থ এবং তফসির পড়া উচিত। বেশী বেশী সিরাতগ্রন্থ সমুহ পড়া উচিত। এতে মনে হবে আমরা রসূলের (সা) সাথেই যেন আছি। দরুদ পাঠ দরকার নিয়মিত।
আপনার এবং আপনার পরিবারের ঈমান শক্ত তাই আপনারা অনবরত জাহান্নামের ভয়ে থাকেন। সাহাবীরা এতো মর্যাদার কিন্তু তারাই আল্লাহকে বেশী ভয় পেতেন।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ ও রাসূলকে (সা) পক্ষে পেতে হলে অবশ্যই তাঁদের পক্ষে থাকতে হবে। যে সব মুসলিমের সন্তান তাঁদের পক্ষে থাকে না, তারাই ঈমান হারা হয়ে যায়।
১৮| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৪
পাইকার বলেছেন: ভাই কিভাবে বুঝলেন স্বপ্নে দেখা ব্যক্তিটি রাসুলুল্লাহ সাঃ?
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তিনি বলেছেন, আমি সাইয়েদুল মুরসালিন।
১৯| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৩৮
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এম আলী ভাই @
আমার জানা মতে আমি যা বলেছি একটা সহীহ হাদীস। রাসূল (সাঃ) বলেছেন,
"এমন এক সময় আসবে যখন মুসলমানদের জন্য ঈমান ধরে রাখা, জ্বলন্ত কয়লা হাতের মধ্যে রাখার ন্যায় কঠিন হবে"।
------- (তিরমিযি, হাদিস নং- ২২৬০), হুজুর তো রাসুল স: এর বাণীই প্রচার করল।
মহাজাগতিক ভাই আপনি যদি সত্যি রাসুল স: কে স্বপ্নে দেখেন তবে আপনি সৌভাগ্যবান। আপনাকে একটা সত্য ঘটনা বলি। মনে আছে আপনি যখন সনেট লিখেছিলেন আল্লাহর ৯৯ নাম দিয়ে, তখন রমজান মাসে আমি কমেন্ট করেছিলাম আপনার পোস্টে 'আমার জন্য দোয়া করতে ' আপনি দোয়া করেছিলেন ইফতারের আগে। ট্রাস্ট মি সেই দুয়া কবুল হয়েছে। চলতি মাসের ৯ তারিখে আমার সে হাজত পূরণ হয়।
এখন আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ কাজে হাত দিয়েছি। আজ তাহাজ্জুদে আবার দুয়া করবেন কাইন্ডলি।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার কাজটা হালাল হলে আল্লাহ আপনার ইচ্ছা পূরণ করুন।
২০| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১২:১১
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমি অন্তত ১ হাজার জন মানুষকে চিনি যারা রাতে যিশুর সাথে সরাসরি কথা বলে।
আপনিও কি আল্লাহ পাকের সাথে সরাসরি কথা বলেন, নাকি স্বপ্নে কথা বলেন?
আজ রাতে আল্লাহ পাক যদি আপনার কাছে হাজির হয় তাহলে তাকে আমার কাছে পাঠিয়ে দিয়েন।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:০৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি স্বপ্নে কথা বলি।
২১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৭
নতুন বলেছেন: যারা স্বপ্নে রাম, জিসাস, বুদ্ধাকেও স্বপ্নে দেখেছে বলে দাবী করে।
তারাও কি সত্য বলছেন?
সবার দাবীকি সত্য হতে পারে? জবাব হলো = না।
কিন্তু সবাই সত্য বলতে পারে কারন তারা সবাই কল্পনা করেছে।
আপনি সত্যিই সপ্ন দেখেছেন কিন্তু সেটা আপনার কল্পনা মাত্র।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:১৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি কি আপনার কল্পণা অনুযায়ী স্বপ্নে দেখেন? আমাদের পরিবারের পাঁচ জনের চার জন মহানবিকে (সা) স্বপ্নে দেখেছে। কিন্তু আমার মেঝ মেয়ে মহানবিকে (সা) স্বপ্নে দেখেনি। সেও মহনবির (সা) যথেষ্ট কল্পনা করে।
২২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩
নতুন বলেছেন: মানুষ কেন তার পুজোনীয় দেবতা, সৃস্টিকর্তাকে স্বপ্নে দেখে?
দুনিয়াতে অনেক মানুষ আছে যারা স্বপ্নে রাম, জিসাস, বুদ্ধাকেও স্বপ্নে দেখেছে বলে দাবী করে।
তাদের স্বপ্ন শয়তান দেখিয়েছে আর আপনাদেরটা সৃস্টিকর্তা দেখিয়েছে বলবেন তাইতো।
বিষয়টা কতটুকু যৌক্তিক বলে আপনার মনে হয়?
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কে কি স্বপ্নে দেখেছে সেটা শুনলে বুঝা যাবে সে আসলে কি দেখেছে? তবে স্বপ্ন যে বিভিন্ন রকম হয় এটা সবাই স্বীকার করে। কেউ অন্য কোন লোককে স্বপ্নে দেখলে আমার সমস্যা কি? আমাদের ধর্মে বিশেষ স্বপ্নকে গুরুত্ব দেয়। এখানে যৌক্তিকতার কোন বিষয় নাই।
২৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:১১
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: কে কি স্বপ্নে দেখেছে সেটা শুনলে বুঝা যাবে সে আসলে কি দেখেছে? তবে স্বপ্ন যে বিভিন্ন রকম হয় এটা সবাই স্বীকার করে। কেউ অন্য কোন লোককে স্বপ্নে দেখলে আমার সমস্যা কি? আমাদের ধর্মে বিশেষ স্বপ্নকে গুরুত্ব দেয়। এখানে যৌক্তিকতার কোন বিষয় নাই।
জেসাস, বুদ্ধা, রাম যদি অন্যদের স্বপ্নে আসে এবং আপনার সপ্বে রাসুল সা: আসে সবাই যদি ভালো মানুষ এবং সত্য কথা বলে থাকে তবে সমস্যা আছে।
তখন বোঝা যায় যারা এমন স্বপ্নে বিভিন্ন মানুষকে দেখে সেটা অলৌকিক কিছু না বরং কল্পনা মাত্র।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিশেষ স্বপ্নকে ইসলামে বিশেষ মর্যাদার চোখে দেখা হয়।
২৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৪৫
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: বিশেষ স্বপ্নকে ইসলামে বিশেষ মর্যাদার চোখে দেখা হয়।
স্বপ্নকে সকল ধর্মেই বিশেষ মর্যাদার চোখে দেখা হয়। আফ্রিকা, পেরু, আদীবাসী, উপজাতীদের মাঝেও স্বপ্ন খুবই গুরুব্তর্পর্ন।
এখন আপনার স্বপ্নে আপনি সৃস্টিকর্তার দেখা পান বলে বিশ্বাস করছেন কিন্তু অন্যরা যারা দাবী করছে তারাও সৃস্টিকর্তা দেখছে তাদের দাবী কি ভূয়া????
০২ রা মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তারা স্বপ্নে কি দেখেছে সেটা না জেনে এ বিষয়ে আমি কোন মন্তব্য করতে চাই না।
২৫| ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ১২:১৬
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: @নতুন- এই গ্রহের এক বিশাল সংখ্যক জনগোষ্ঠী 'গড ডিল্যুশনে' ভুগছে, মহাজাগতিক চিন্তা শুধু তাদের মধ্যে একজন। অতি ধর্মচিন্তা মানুষের স্বাভাবিক চিন্তা শক্তিকে ব্যহত করে মহাজাগতিক চিন্তা তার উত্তম উদাহারণ।
এই ব্লগে আরও হাজারো মুসলিম রয়েছে কিন্তু তারা নবিজী-আল্লাহর সাথে স্বপ্নে কথা বলার দাবী করেন না কারণ এদের কেউই অতটা ধার্মিক নন, এরা শুধু নামেই মুসলিম মাত্র।
হাজার হাজার খ্রিষ্টান রয়েছে পৃথিবীতে যারা ঠিক মহাজাগতিক চিন্তার মতই রাতে যিশুর পবিত্র আত্নার সাথে যোগযোগ স্থাপন করে কথা বলেন, যা খুবই কুসংস্কারাছন্ন মনেরই বহিঃপ্রকাশ, ক্ষেত্র বিশেষে এটা ভয়ঙ্কর- স্বপ্ন দ্বারা অনুপ্রাণীত হয়েই ইব্রাহীম নবী নিজ পৃত্র সন্তাকে জাবাই করতে গিয়েছিলেন, স্বপ্ন দ্বারা অনুপ্রানীত হয়েই এক সময় মানুষ নরবলী করতো ইশ্বরকে তুষ্ট করার জন্য।
স্বপ্ন দ্বারা অনুপ্রাণীত হয়েই হিটলার ইহুদী নিধনে নেমেছিল, এবং পুরো বিশ্বের শাসনভার নিজের হাতে তুলে নিতে চেয়েছিল।
নরেন্দ্র মোদি দীর্ঘ দিন নেপালের পাহাড়ে ধ্যান করে ভগবানের সাথে আলাপ আলোচনা করে আসার পরই গুজরাটে মুসলিম নিধনে নেমেছিল।
নেতনিয়াহু স্বপ্ন দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে গাঁজায় হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে কি না তার প্রমাণ অবশ্য এখনো পাওয়া যায় নি তাবে তিনি
যে ধর্মগ্রন্থের বাণী দ্বারা অনুপ্রাণীত হয়ে এই কাজ চালাচ্ছেন তার প্রামণ আমরা পেয়েছি।
আমাদের মহাজাগতিক চিন্তা যদি ক্ষমতাধর কেউ হতেন তাহলে আমি নিশ্চিত তিনিও ইহুদী বা হিন্দু নিধনের অনুমুতি পেতেন আল্লাহ পাকের কাছ থেকে।
রিচার্ড ডকিন্স তার 'দ্য গড ডিল্যুশন' বইয়ে এই বিষয়গুলো খুব ভালোভাবে তুলে ধরেছেন।
০২ রা মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: রিচার্ড ডকিন্স এর কথা সঠিক হিসাবে কয় জন মানুষ গ্রহণ করেছে।
২৬| ০২ রা মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪
নতুন বলেছেন: মানুষ এই জিনিসটাই বোঝে না।
পৃথিবিতে এযাব প্রায় ১৪৭ বিলিওন মানুষ এসেছে। তার মাঝে মাত্র ২ জন মানুষ সৃস্টিকর্তার কাছা কাছি যেতে পেরেছে।
একজন পাহাড়ে আগুন দেখেছিলেন।
অন্য জন তার কাছে ভ্রমন করেছে। তাও সৃস্টিকর্তাকে নিজের চোখে দেখনাই। পর্দার পাশ থেকে আওয়াজ শুনেছেন।
০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৫৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মানুষ এটকুকেই তাদের বিশ্বাসের জন্য যথেষ্ট মনে করেছে।
২৭| ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১২:১০
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: রিচার্ড ডকিন্স এর কথা সঠিক হিসাবে কয় জন মানুষ গ্রহণ করেছে। - জ্ঞানীরা বুঝতে পেরেছে, আর অন্ধরা ধর্ম আকড়ে ধরে পড়ে আছে।
০৬ ই মে, ২০২৪ রাত ১২:৫৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: নিজেরে ভালো ওরকম সবাই বলে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৫১
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: "এমন এক সময় আসবে, যখন নিজের ঈমান ধরে রাখা আগুনের উপর হাঁটার চেয়েও কঠিন হয়ে যাবে " - ইউটুব হুজুর ভুল কি বললেন?