নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফেতনার সময় জামায়াত বদ্ধ ইসলামী আন্দোলন ফরজ নয়

০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:৫৮



সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৩। তোমরা একত্রে আল্লাহর রজ্জু দৃঢ়ভাবে ধর! আর বিচ্ছিন্ন হবে না। তোমাদের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ স্মরণ কর।যখন তোমরা শত্রু ছিলে তখন তিনি তোমাদের অন্তরে প্রীতি সঞ্চার করেছেন, ফলে তাঁর দয়ায় তোমরা পরস্পর ভাই হয়ে গেলে।তোমরাতো অগ্নি কুন্ডের প্রান্তে ছিলে, আল্লাহ উহা হতে তোমাদেরকে রক্ষা করেছেন। এভাবে আল্লাহ তোমাদের জন্য তাঁর নিদর্শনসমূহ স্পষ্টভাবে বিবৃতকরেন যাতে তোমরা সৎপথ পেতে পার।

সূরাঃ ৪২ শূরা, ১৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৩। তিনি তোমাদের জন্য বিধিবদ্ধ করেছেন দীন। যার নির্দেশ তিনি দিয়েছিলেন নূহকে। আর যা আমি ওহী করেছি তোমাকে। আর যার নির্দেশ দিয়ে ছিলাম, ইব্রাহীম, মূসা ও ঈসাকে, এই বলে যে, তোমরা দীনকে কায়েম কর। আর তাতে মতভেদ করবে না।তুমি মুশরিকদেরকে যার প্রতি আহবান করছ তা’ তাদের নিকট দূর্বহ মনে হয়। আল্লাহ যাকে ইচ্ছা দীনের প্রতি আকৃষ্ট করেন। আর যে তাঁর অভিমুখী তাকে তিনি দীনের দিকে পরিচালিত করেন।

সূরাঃ ১৮ কাহফ, ৯ নং থেকে ২৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
৯। তুমি কি মনে কর যে গুহা ও রাকীমের অধিবাসীরা আমার নিদের্শনাবলীর মধ্যে বিস্ময়কর।

১০। যখন যুবকরা গুহায় আশ্রয় নিল তখন তারা বলেছিল, হে আমাদের প্রতিপালক! আপনি নিজ হতে আমাদেরকে অনুগ্রহ দান করুন এবং আমাদের জন্য আমাদের কাজকর্ম সঠিকভাবে পরিচালনার ব্যবস্থা করুন।

১১।অতঃপর আমি উহাদিগকে গুহায় কয়েক বৎসর ঘুমন্ত অবস্থায় রাখলাম।

১২। পরে আমি তাদেরকে জাগিয়ে দিলাম এটা জানার জন্য যে, তাদের দু’ দলের মধ্যে কোনটি তাদের অবস্থিতি কাল সঠিকভাবে নির্ণয় করতে পারে।

১৩। আমি তোমার নিকট তাদের বৃত্তান্ত সঠিকভাবে বর্ণনা করছি। তারা ছিল কয়েকজন যুবক।তারা তাদের প্রতিপালকের প্রতি ঈমান এনেছিল।আর আমি তাদের সৎপথে চলার শক্তি বাড়িয়ে দিয়ে ছিলাম।

১৪। আর আমি তাদের চিত্ত দৃঢ় করে দিলাম। তারা যখন উঠে দাঁড়াল তখন বলল, আমাদের রব, আকাশ সমূহ ও পৃথিবীর রব, আমরা কখনই তাঁর পরিবর্তে অন্য কোন ইলাহকে ডাবক না। যদি আমরা এটা করে বসি তবে এটা খুব অপরাধ হবে।

১৫। আমাদের স্বজাতিগণ তাঁর পরিবর্তে অনেক ইলাহ গ্রহণ করেছে। এরা এসব ইলাহ সম্বন্ধে স্পষ্ট প্রমাণ উপস্থিত করে না কেন? যে আল্লাহ সম্বন্ধে মিথ্যা উদ্ভাবন করে তার থেকে অধিক জালিম আর কে?

১৬। তোমরা যখন বিচ্ছিন্ন হলে তাদের থেকে ও তারা আল্লাহর পরিবর্তে যাদের ইবাদত করে তাদের থেকে তখন তোমরা গুহায় আশ্রয় গ্রহণ কর।তোমাদের রব তোমাদের জন্য তাঁর দয়া বিস্তার করবেন। আর তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের কাজকর্মকে ফলপ্রসূ করার ব্যবস্থা করবেন।

১৭। তুমি দেখতে পেতে তারা গুহার প্রশস্ত চত্বরে অবস্থিত, সূর্য উদয়কালে তাদের গুহার দক্ষিণ পার্শ্বে হেলে যায় এবং অস্তকালে তাদেরকে অতিক্রম করে বাম পার্শ্ব দিয়ে, এ সমস্ত আল্লাহর নিদর্শন। আল্লাহ যাকে সৎপথে পরিচালিত করেন সে সৎপৎ প্রাপ্ত এবং তিনি যাকে পথভ্রষ্ট করেন তুমি কখনো তার কোন মুরশিদ ওলী (সৎপথ প্রদর্শক অভিভাবক) পাবে না।

১৮। তুমি মনে করতে তারা জাগ্রত। কিন্তু তারা ঘুমন্ত ছিল। আমি তাদেরকে ডান দিকে ও বাম দিকে পাশ্ব পরিবর্তন করাতাম। আর তাদের কুকুর ছিল সম্মুখের পা দু’টি গুহা দ্বারে প্রসারিত করে। তুমি তাদেরকে তাকিয়ে দেখলে পিছন ফিরে পালিয়ে যেতে এবং তাদের ভয়ে আতংকগ্রস্থ্য হয়ে যেতে।

১৯। আর এভাবে আমি তাদেরকে জাগিয়ে দিলাম যাতে তারা পরস্পরের মধ্যে জিজ্ঞাসাবাদ করে। তাদের একজন বলল, তোমরা কতকাল অবস্থান করেছ? কেউ কেউ বলল, আমরা অবস্থান করেছি একদিন অথবা একদিনের কিছু অংশ। কেউ কেউ বলল, তোমরা কতকাল অবস্থান করেছ তা’ তোমাদের রব ভাল জানেন। এখন তোমাদের একজনকে তোমাদের এ মুদ্রাসহ নগরে প্রেরণ কর। সে যেন দেখে কোন খাদ্য উত্তম এবং উহা হতে যেন কিছু খাদ্য নিয়ে আসে তোমাদের জন্য। সে যেন বিচক্ষণতার সাথে কাজ করে এবং কিছুতেই যেন তোমাদের বিষয়ে কোন লোকে কিছু জানিয়ে না দেয়।

২০। তারা যদি তোমাদের বিষয়ে জানতে পারে তবে তোমাদেরকে পাথরের আঘাতে হত্যা করবে অথবা তোমাদেরকে তাদের ধর্মে ফিরিয়ে নিবে। আর সেক্ষেত্রে তোমরা কখনও সাফল্য লাভ করবে না।

২১। এভাবে আমি মানুষকে তাদের বিষয় জানিয়ে দিলাম যাতে তারা জানতে পারে যে আল্লাহর ওয়াদা সত্য এবং কিয়ামতে কোন সন্দেহ নেই।যখন তারা তাদের কর্তব্য বিষয়ে নিজেদের মধ্যে বিতর্ক করতেছিল তখন অনেকে বলল, তাদের উপর সৌধ নির্মাণ কর। তাদের রব তাদের বিষয়ে ভাল জানেন।তাদের কর্তব্য বিষয়ে যাদের মত প্রবল হলো তারা বলল, আমরা তো তাদের উপর মসজিদ নির্মাণ করব।

২২। কেউ কেউ বলবে তারা ছিল তিন জন, তাদের চতুর্থটি ছিল তাদের কুকুর। আর কেউ কেউ বলবে তারা ছিল পাঁচ জন তাদের ষষ্ঠটি ছিল তাদের কুকুর, অজানা বিষয়ে অনুমানের উপর নির্ভর করে।আবার কেউ কেউ বলবে তারা ছিল সাতজন, তাদের অষ্টমটি ছিল তাদের কুকুর। বল আমার প্রতিপালকই তাদের সংখ্যা ভাল জানেন। তাদের সংখ্যা অল্প কয়েক জনই জানে। সাধারণ আলোচনা ব্যতীত তুমি তাদের বিষয়ে বিতর্ক করবে না। আর তাদের কাউকে তাদের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করবে না।

২৩। তখনই তুমি কোন বিষয়ে বলবে না, আমি উহা আগামী কাল করব।

২৪। আল্লাহ ইচ্ছা করলে এ কথা না বলে, যদি ভুলে যাও তবে তোমার রবকে স্মরণ করবে এবং বলবে, সম্ভবত আমার রব আমাকে এর থেকে সত্যের নিকটতর পথ নির্দেশ করবেন।

২৫। তারা তাদের গুহায় ছিল তিন শত বৎসর আরও নয় বৎসর।

২৬। তুমি বল, তারা কতকাল ছিল তা’ আল্লাহেই ভাল জানেন। আকাশ মন্ডলী ও পৃথিবীর অজ্ঞাত বিষয়ের জ্ঞান তাঁরই। তিনি কত সুন্দর দ্রষ্টা ও স্রোতা। তিনি ব্যতীত তাদের কোন ওলী নাই। তিনি কাকেও নিজে কর্তৃত্বের শরীক করেন না।

সহিহ আল বোখারী, ৬৫৯৮ নং হাদিসের (কিতাবুল ফিতান)-
৬৫৯৮। হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল (সা.) বলেছেন, এমন এক সময় আগমন করবে, যখন মুসলিমদের সর্বোৎকৃষ্ট সম্পদ হবে বকরী। যা নিয়ে সে পর্বতশৃঙ্গে ও বৃষ্টিপাতের স্থান সমূহে চলে যাবে। ফেতনা থেকে বাঁচার জন্য সে দ্বীন সহ ভেগে যাবে।

* দ্বীন পালনে আসহাবে কাহাফকে বাধা দিয়েছে অমুসলিম। আর এখন মুসলিম মুসলিমকে দ্বীন পালনে বাধা দিচ্ছে। একদল যেটাকে দ্বীন বলছে অন্য দল সেটাকেই বলছে বিদয়াত। মুসলিমদের সব দলের কথাই হলো আর সবি ভুল আমরা শুধু ঠিক।এমতাবস্থায় আসহাবে কাহাফের মত দ্বীন কায়েমের চিন্তা বাদ দিয়ে দ্বীন নিয়ে পলায়ন করা উত্তম।

সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৫। তোমরা তাদের মত হবে না যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পর বিচ্ছিন্ন হয়েছে ও নিজেদের মাঝে মতভেদ সৃষ্টি করেছে। তাদের জন্য মহাশাস্তি রয়েছে।

সূরাঃ ৩৫ ফাতির, ২৮ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৮। এভাবে রং বেরং- এর মানুষ, জন্তু ও আন’আম রয়েছে। নিশ্চয়ই আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে আলেমরাই তাঁকে ভয় করে।নিশ্চয়্ই আল্লাহ পরাক্রমশালী ক্ষমাশীল।

সূরাঃ ২৯ আনকাবুত, ৪৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪৩।এসব দৃষ্টান্ত আমি মানুষের জন্য পেশ করে থাকি, যেগুলো কেবল আলেমরাই বুঝে থাকে।
সহিহ সুনানে ইবনে মাজাহ, ৩৯৫০ নং হাদিসের (ফিতনা অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৯৫০। আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.)বলতে শুনেছি আমার উম্মত পথভ্রষ্টতার উপর একত্রিত হবে না। যখন তোমরা উম্মতের মাঝে মতপার্থক্য দেখতে পাবে, তখন সর্ববৃহৎ দলের সাথে সম্পৃক্ত থাকবে।

* আলেমগণের সর্ববৃহৎ দলের সাথে সম্পৃক্ত কোন দল পাওয়া গেলে সেই দলের সাথে সম্পৃক্ত থেকে দ্বীন কায়েমের ইসলামী আন্দোলন করা যেতে পারে।

সূরাঃ ৪ নিসা, ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি তোমরা আল্লাহ ও আখিরাতে বিশ্বাস কর তবে তোমরা আনুগত্য কর আল্লাহর, আর আনুগত্য কর রাসুলের, আর যারা তোমাদের মধ্যে আমির।কোন বিষয়ে তোমাদের মধ্যে বিরোধ দেখাদিলে উহা উপস্থাপিত কর আল্লাহ ও রাসুলের নিকট। ওটা উত্তম এবং পরিনামে ভাল।

সহিহ আল বোখারী, ৩২৪৭ নং হাদিসের (আম্বিয়া কিরাম অধ্যায়) অনুবাদ-
৩২৪৭।হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত। নবি করিম (সা.) বলেছেন, এ দায়িত্ব (মুসলিম নেতৃত্বের) চিরকাল কুরাইশদের হাতেই থাকবে। যতদিন তাদের দু’জন লোক অবশিষ্ট থাকবে।

সূরাঃ ৬ আনআম, ১৫৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৫৩। আর এপথই আমার সিরাতাম মুসতাকিম (সরল পথ)। সুতরাং তোমরা এর অনুসরন করবে, এবং বিভিন্ন পথ অনুসরন করবে না, করলে তা’ তোমাদেরকে তাঁর পথ হতে বিচ্ছিন্ন করবে। এভাবে আল্লাহ তোমাদেরকে নির্দেশ দিলেন যেন তোমরা সাবধান হও।

* কুরাইশ নেতার নেতৃত্বে গঠিত যে ইসলামী জামায়াতে আলেমগণের সর্ববৃহৎ দলের আমল অনুযায়ী অভিন্ন ইবাদত পদ্ধতি চালু রয়ে সে দলের সাথে সম্পৃক্ত থেকে ইসলামী আন্দোলন করা যায়। তেমন দল না পাওয়া গেলে কোন ব্যক্তিকে তেমন দল তৈরীর জন্য চাপাচাপি করাও ফিতনা। কারণ দল হবে কুরাইশ নেতৃত্বে। যে কেহ ইসলামের জন্য দল তৈরী করবে না। আর তালুতের ঘটনা থেকেও বুঝা যায় নেতৃত্বের যোগ্যতা না থাকলে কুরাইশকেও নেতা হয়ে দল গঠন করা জরুরী নয়। এমন লোকদের একাকী দ্বীন পালনে মূলত কোন সমস্যা নাই।এমতাবস্থায় আসহাবে কাহাফ যেমন মুরশিদ ওলী হতে পেরেছেন তেমনি মুরশিদ ওলী হতে পারেন যে কোন একাকী দ্বীন পালন কারী।


# আমার এক রিলেটিভ তারা যে ইসলামী দল করছে সেটা সবার জন্য করা ফরজ বুঝাতে চাচ্ছে। আমার স্ত্রী এ বিষয়ে আমার দৃষ্টি আকর্শ
ন করায় আমি তাকে বরেছি তার কথা ঠিক নয়। এ বিষয় উপলক্ষ্যে আমার এ পোষ্ট।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ৯:২৬

অহরহ বলেছেন: ভাইয়া, আমি না বুঝে লিখি না। সত্যি বলতে কী, আজকের মুক্ত তথ্য প্রবাহের যুগে ১৪০০ বছর আগের মরুভূমির যুদ্ধ জেহাদ এখন তামাদি হয়ে গেছে। অগ্য মূর্খ গন্ড আমেল, ওলেমা, মুফতি, মোল্লাদের ইসলামী আন্দোলন কে করবে? আপনি পাগল নাকি??

০৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ৯:৫৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অনেকেই করে। আপনার চোখে পর্দ আছে বলে আপনি দেখেন না।

২| ০৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:১৭

আঁধার রাত বলেছেন:
২২। কেউ কেউ বলবে তারা ছিল তিন জন, তাদের চতুর্থটি ছিল তাদের কুকুর। আর কেউ কেউ বলবে তারা ছিল পাঁচ জন তাদের ষষ্ঠটি ছিল তাদের কুকুর, অজানা বিষয়ে অনুমানের উপর নির্ভর করে।আবার কেউ কেউ বলবে তারা ছিল সাতজন, তাদের অষ্টমটি ছিল তাদের কুকুর। বল আমার প্রতিপালকই তাদের সংখ্যা ভাল জানেন। তাদের সংখ্যা অল্প কয়েক জনই জানে। সাধারণ আলোচনা ব্যতীত তুমি তাদের বিষয়ে বিতর্ক করবে না। আর তাদের কাউকে তাদের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করবে না

শেষ পর্যন্ত সংখ্যা কত না বলে বলে নাই। বলতে পারে নাই। বলতে বলেছেন “বল আমার প্রতিপালকই তাদের সংখ্যা ভাল জানেন” বলেছেন। অথচ ব্যাপারটা খুব জরুরী ছিল।
এই প্রশ্নপত্র হাতে পাওয়ার পর প্রায় ১৫দিন জিব্রাইল লাপাত্তা ছিল। পনের দিন পর “আমার প্রতিপালকই তাদের সংখ্যা ভাল জানেন”
অথচ প্রশ্নটা নব্যুয়াতের যাচাইমুলক প্রশ্ন ছিল। আয়াতে উত্তর নাই।
মনেকরি এসএসসি পরিক্ষা। প্রশ্নপত্র নিয়ে বাড়ি গিয়ে পনের দিন পর আমার প্রতিপালকই ভাল জানেন বললে পাশ হবে?

০৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৫৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আগামী কাল বলার কথা বলায় আল্লাহ সংখ্যা বলেন নাই। এটা এস এস সি পরীক্ষা না। এতে আল্লাহর মর্জির বিষয় আছে। এস এস সি পরীক্ষায় আল্লাহর মর্জির বিষয় নাই।

৩| ০৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:৪৮

রানার ব্লগ বলেছেন: ছবি দেখে মন উদাস হইছে । ছোট বেলার স্বপ্ন ছিলো ঘোড়ায় চড়ে ঘুড়ে বেড়াবো ।

০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:২৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ছবিটার মাঝে আছে ধ্বংসের কাহিনী।

৪| ০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৮

আঁধার রাত বলেছেন: পনের দিন পরেও আল্লাহ বলতে পারেন নাই। কেয়ামত পর্যন্তও বলতে পারেন নাই। আজীব এ সত্য। প্রশ্ন শুনে জিব্রাইল পালাইছে। পনেরদিন খবর নাই।
নব্যূয়াতের পরিক্ষার প্রশ্নপত্রে এমন নয়ছয়! যে কারনে তলোয়ার নিয়ে যেতে হয়েছে।

০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিশ্বাসের হাজারো উপলক্ষ থাকতে আপনি ঐটুকুতে পড়ে রইলেন ক্যান?

৫| ০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:০১

আঁধার রাত বলেছেন: সূরাঃ ৪ নিসা, ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি তোমরা আল্লাহ ও আখিরাতে বিশ্বাস কর তবে তোমরা আনুগত্য কর আল্লাহর, আর আনুগত্য কর রাসুলের, আর যারা তোমাদের মধ্যে আমির।কোন বিষয়ে তোমাদের মধ্যে বিরোধ দেখাদিলে উহা উপস্থাপিত কর আল্লাহ ও রাসুলের নিকট। ওটা উত্তম এবং পরিনামে ভাল।
এই আয়াতের বক্তা কে? আল্লাহ? রসুল? জিব্রাইল? নাকি অন্যকেউ?

০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:১৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এখানে আপনে সমস্যা কি দেখলেন?

৬| ০৬ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩২

প্রামানিক বলেছেন: আপনার পোষ্টে অনেক তথ্য থাকে যেগুলো আসলেই পড়ার মতো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.