নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
সে দিন এক নাস্তিকের মহাযুক্তি দেখলাম। তার কথা হলো, তারা আল্লাহকে বহুত খোঁছাখুঁছি করে, কিন্তু তাতে আল্লাহ কোন ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া দেখায় না, তাতেই প্রমাণিত হয় যে আল্লাহ নাই। আর আল্লাহ বলছেন, তিনি কাফেরদেরকে অবকাশ দিচ্ছেন। যথা সময়ে তিনি তাদেরকে টুটি চেপে ধরবেন এবং জাহান্নামে নিক্ষেপ করবেন।
স্যার ছাত্রকে জিজ্ঞাস করলেন, পৃথিবী গোলাকার ক্যামনে বুঝলা? ছাত্র বলল, প্রথম পরীক্ষায় লিখলাম পৃথিবী তিন কোনা, পেলাম শূন্য। দ্বিতীয় পরীক্ষায় লিখলাম পৃথিবী চার কোনা, পেলাম শূন্য। যেহেতু পৃথিবী তিন কোনাও না চার কোনাও না, সেহেতু পৃথিবী গোলাকার। স্যার, এভাবেই বুঝলাম পৃথিবী গোলাকার। এরকম যুক্তির মাধ্যমে নাস্তিক বুঝে যায় আল্লাহ নাই। তারা নাকি আল্লাহকে বহুত খুঁজেও পায় নাই সেজন্যই তারা বলছে আল্লাহ নাই।
গাঁজা খোরেরা এক লোকের কল্লা কেটে কোথায় ফেলেছে তারা বলতে পারছে না। শেষে তারা প্রচার করতে লাগলো যে সেই লোকের কল্লা ছিলোই না। সাক্ষ্যর সাক্ষ্যে লোকটির মা বললেন, আমি তাকে দুধ খাইয়েছি, কিন্তু তার কল্লা ছিলো কিনা সেটা আমি বলতে পারব না। ডাক্তার বললেন, আমি তার কপালের ফোঁড়া কেটেছি, তবে তার কল্লা ছিলো কিনা আমি সেটা বলতে পারব না। নাপিত বলল, আমি তার চুল কেটেছি, তবে তার কল্লা ছিলো কিনা আমি সেটা বলতে পারব না। অবশেষে বিবিধ সাক্ষির সাক্ষ্যে রাজা রায় দিলেন লোকটির কল্লা ছিলো না। আল্লাহর বিদ্যমাণতার বহু আলামত থাকার পরেও নাস্তিক আল্লাহকে খুঁজেই পাচ্ছে না।
যার কাজ সে করছে। আল্লাহর কাজ তিনি করবেন। কেউ আল্লাহকে খুঁজে না পেলে আল্লাহ তাদেরকে জাহান্নামে ফেলে দিবেন। সেথায় তারা অনন্ত কাল থাকবে। আল্লাহকে যারা খুঁজে পেয়ে তাঁর ইবাদত করবে তারা জান্নাতে যাবে। সেথায় তারা অনন্ত কাল থাকবে। এগুলো নিতান্ত সহজ বিষয়। যারা জাহান্নামে যাবে তারা এর সাজা ভোগ করবে। তাতে যারা জান্নাতে যাবে তাদের কিচ্ছু যায় আসে না।
যারা আল্লাহ নাই বলে আমি তাদের মতামতগুলো বুঝার চেষ্টা করি। আমি তাদের কথায় কোন সার খুঁজে পাই না। তাদের কথার সকলি অসার। আল্লাহ বিশ্বাস আমার নিকট বুঝার ক্ষেত্রে নিতান্ত সহজ বিধায় আমি আল্লাহকে বিশ্বাস করি এবং তাঁর ইবাদত করি। তারপর আল্লাহ না থাকলেও আমার কোন সমস্যা নাই। কিন্তু যে আল্লাহকে অমান্য করে আল্লাহ থাকলে তার অনেক সমস্যা। এটাকে কোন সমস্যা নয় মনে করলে সেটা তার বিষয়। এ বিষয়ে আমার কোন চিন্তা না করলেও চলে। কিন্তু একটা সমস্যা হলো তারা আমাদেরকে অন্ধবিশ্বাসী বলে। অথচ তারাও অন্ধ অবিশ্বাসী। খয়রাতি কয় ভিখারী ভিক্ষা করে- বিষয়টা ঠিক এমন।
২৫ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহর দরকার বিশ্বাস, তিনি সেটা চেয়েছেন। কারো প্রমাণ লাগলে সে করুক তাতে কার কি?
২| ২৫ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ১:১৭
এভো বলেছেন: সৃষ্ঠিকর্তা যে একজন একাধিক নহে , এর পক্ষে আপনার যুক্তি এবং প্রমাণ কি আছে ?
২৫ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ১:৪০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মহাগজতের প্রথমের পূর্বস্থান শূন্য- না মেনে উপায় নেই। শূন্য শূন্য থাকতে চায় না এটা- এটা নেচার। শূন্যের শূন্য না থাকার ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ায় উদ্ভব ঘটেছে শক্তির- কারণ এমন পরিস্থিতিতে পদার্থে র উদ্ভব ঘটে না। কারণ পদার্থের উদ্ভব ঘটতে লিমিটার লাগে, তখন লিমিটার ছিলো না। সুতরাং তখন নেচারালি শক্তির উদ্ভব ঘটেছে। আর তা’ সকল শক্তির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। আর লিমিটার না থাকায় তখন উদ্ভব হওয়া সকল শক্তি অসীম হয়েছে। ডিভাইডেড করার কেউ বা কিছু না থাকায় সকল অসীম শক্তি একত্রিত হয়ে একক সত্ত্বা হয়েছে। সেই সত্ত্বায় অসীম প্রাণ শক্তি থাকায় সেই সত্ত্বা চিরঞ্জীব এবং সর্বশক্তিমান হওয়ায় সেই সত্ত্বা সর্বকাজে সক্ষম। তাঁর মধ্যে অক্ষমতা নেই। তাঁর মত আর কেউ হওয়ার ক্ষেত্রে তিনি অসীম বেরিকেড। সেজন্য সেই সত্ত্বা একজন একাধিক নহে।
৩| ২৫ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ২:২৩
এভো বলেছেন: সকল অসীম শক্তি একত্রিত হয়ে এক সত্ত্বা হয়েছে বহু সত্ত্বা হয় নি --- এর প্রমাণ কি ?
২৫ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৫:১৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অসীমে সীমা দিলে অসীম থাকে না। তো অসীমদের সীমা দিয়ে একাধীক কেমন করে বানানো যাবে? আর যে সময়ের কথা বলছি তখন না ছিলো সীমা দাতা এবং না ছিলো সীমা দেওয়ার মত কিছু। সেজন্য অনিবার্যভাবে সবমিলে এক সত্ত্বা হয়েছে বহু সত্ত্বা হয় নি। এসব কিছু বুঝার জন্য খুব সহজ। সেজন্যই আমি এসব অতি সহজে বুঝেগেছি।
৪| ২৫ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ২:৪৩
শেরজা তপন বলেছেন: 'তারপরেও আল্লাহ না থাকলে আমার কোন সমস্যা নেই'
এই একটা মাত্র কথায় আপনি আপনার বিশ্বাস নড়বড়ে করে ফেলেছেন। আপনি যখন দৃঢ়ভাবে কোন কিছু বিশ্বাস করবেন তখন 'না থাকলে' কোন কথাই আসবে না।
সম্ভবত পৃথিবীর কোন মানুষ খোদাতালার ধারণাকে এখনো ধারণ করতেই পারেনি। এত ক্ষুদ্রতম জ্ঞান নিয়ে এত বিশালতাকে ধারণা করাই সম্ভব নয়। আস্তিক নাস্তিক উভয়ই অনেকেই ব্যাপক ভুল ধারণা নিয়ে আমারা চলছি।
২৫ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৫:১৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমার বিশ্বাস নড়বড়ে হওয়া আল্লাহর কোন সমস্যা না। আর ওটা কথার কথা হিসাবে বলার কারণে এটা আমরও কোন সমস্যা না।
৫| ২৫ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৫:০৪
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: মহাগজতের প্রথমের পূর্বস্থান শূন্য- না মেনে উপায় নেই। শূন্য শূন্য থাকতে চায় না এটা- এটা নেচার। শূন্যের শূন্য না থাকার ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ায় উদ্ভব ঘটেছে শক্তির- কারণ এমন পরিস্থিতিতে পদার্থে র উদ্ভব ঘটে না। কারণ পদার্থের উদ্ভব ঘটতে লিমিটার লাগে, তখন লিমিটার ছিলো না। সুতরাং তখন নেচারালি শক্তির উদ্ভব ঘটেছে। আর তা’ সকল শক্তির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। আর লিমিটার না থাকায় তখন উদ্ভব হওয়া সকল শক্তি অসীম হয়েছে।
শুন্য সব সময় শুন্যই থাকবে যদি না বাইরের থেকে কোন শক্তি ঐখানে আসে।
আর যদি শুন্যে আপনা আপনি কিছু সৃস্টি হয়, তবে ২ বারও তেমন সৃস্টি হতে পারে। ৩য়বার সৃস্টি হতে পারে।
হিসাবটা খুবই সহজ। ১+১=২ যখন আপনি ০+০=১ বলবেন সেটার মাঝে ঘাপলা আছে।
২৫ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৫:১০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বাইনারীতে একের সাথে এক যোগ করলে দুই হয় না। সুতরাং সব অংকের হিসাব এক রকম নয়।
৬| ২৫ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৫:২৩
নতুন বলেছেন: বাইনারীতে জানতে চাইলে ১+১=১০ তো আপনি ১+১=১১ হবেনা।
আর কোন নিয়মেই ০+০=১ বানাতে পারবে না। যদি পারেন তবে অন্য কেউও ০+০=২ ও বানাতে পারবে।
তখন সৃস্টিকর্তা আর ইউনিক থাকে না।
২৫ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৫:২৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ সংক্রান্ত গণিত আলাদা গণিত। তাতে সকল এক মিলে এক হয় একাধিক হয় না। আল্লাহ বলেছেন, লাইছা কামিসলিহি সাইউন- তাঁর কোন দৃষ্টান্ত নাই। তিনি নমুনা বিহীন। সুতরাং তাঁর বিষয় অন্য কিছুর সাথে মিলাতে গেলে তা’ কিছুতেই মিলবে না।
৭| ২৫ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬
নতুন বলেছেন: এই লুকচুরির কারনেই ধর্মের নামে এতো ঘাপলা চলছে।
২৫ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: লুকুচুরির কিছু নাই। গণিত আরো অনেক রকম আছে। যেটা যেমন সেটাকে তেমনভাবেই বুঝতে হয়।
৮| ২৫ শে জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৬
নতুন বলেছেন: আপনি যখন কোন নেশায় বুদ হয়ে থাকবেন তখন আপনি বুঝতে পারবেন না।
তেমনি ধর্মের এই ধান্দাবাজি বুঝতে হলে নিরেপক্ষ ভাবে বোঝার চেস্টা করতে হবে।
আপনি যেই ভাবে সৃস্টিকর্তাকে বিশ্বাস করে আছেন, তেমনি প্রতি ধর্মের অনেক অন্ধবিশ্বাসী তাদের জীবন ধর্মের উদ্দেশ্যে যাপন করছে।
এই রকমের অন্ধ বিশ্বাস আছে সকল ধর্মেই আছে, যারা মনে করে তাদের ধর্মই সেরা।
২৬ শে জুন, ২০২৪ সকাল ১১:০৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অবিশ্বাসীরাও অন্ধ অবিশ্বাসী। সুতরাং তারা বিশ্বাসীদেরকে অন্ধবিশ্বাসী বলা মানায় না।
৯| ২৫ শে জুন, ২০২৪ রাত ১০:১৬
স্প্যানকড বলেছেন: মানুষ ও দেখছে স্রষ্টা কি করছেন ? ভালো থাকবেন সব সময়
২৬ শে জুন, ২০২৪ সকাল ১১:০৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মানুষ আল্লাহকে পরাজিত করতে পারে না বিধায় তাকে আল্লাহর শাস্তি মেনে নিতে হয়।
১০| ২৬ শে জুন, ২০২৪ রাত ১:২১
এভো বলেছেন: সীমা যুক্ত অনেক কিছু মিলে অসীম হতে পারে, সীমা যুক্ত অনেক দেশ মিলে একটা মহাদেশ হতে পারে।
সেজন্য অনিবার্যভাবে সবমিলে এক সত্ত্বা হয়েছে বহু সত্ত্বা হয় নি,,,,,, কিভাবে এমন দাবি করছেন, একাধিক সত্তা যে নাই সেটা প্রমাণ করে না। যদি বলি একাধিক সত্তা মিলে সব কিছু কন্ট্রল করছে।
২৬ শে জুন, ২০২৪ সকাল ১১:১২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মহাদেশও সীমাবদ্ধ। সীমা দাতা না থাকায় সত্ত্বা অসীম। অসীম একাধীক হয় না। একাধীক সত্ত্বা না থাকায় একক সত্ত্বাকেই সব কিছু কন্ট্রোল করতে হয়।
১১| ২৬ শে জুন, ২০২৪ ভোর ৬:১৫
অগ্নিবেশ বলেছেন: চাচার সাথে বাৎচিত অর্থহীন, চাচা বলেই দিয়েছেন, চাচার আল্লাহ কোনো নিয়ম নীতির ধার ধারে না।
২৬ শে জুন, ২০২৪ সকাল ১১:১৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: রাজত্ত্বে রাজার মর্জিই নিয়ম-নীতি। আল্লাহ গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত কেউ নন।
১২| ২৬ শে জুন, ২০২৪ সকাল ৭:০৯
শ্রাবণধারা বলেছেন: আল্লাহকে যদি কেউ বিশ্বাস না করে, তাহলে কেন আল্লাহ এরকম প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে তাকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করবেন? কেউ যদি নাস্তিক হওয়া সত্ত্বেও পৃথিবীতে ভালো কাজ করে, আপনার বিবেচনায় তাকেও আল্লাহ জাহান্নামে পাঠাবেন, এটা কেমন বিচার?
প্রতিহিংসাপরায়ণ ঈশ্বরের ধারণা শুধু ইসলামে নয়, ইহুদি এবং খ্রিস্টধর্মেও আছে। সে কারণে অনেক জ্ঞানী-গুণী মানুষ ধর্ম-কর্মের ধার ধারতেন না। তাদের অনেকে প্রকাশ্যেই ধর্ম পরিত্যাগ করেছেন। যেমন ধরুন বার্ট্রান্ড রাসেল। তার একটি বই আছে "আমি কেন খ্রিস্টান নই (Why I Am Not a Christian)" এই নামে। আপনি আপনার পোস্টে ধার্মিক হবার যে কারণ গুলো লিখেছেন, রাসেল ঠিক এক কারণেই নাস্তিক বা সংশয়বাদী। রাসেলের মতে, যে ঈশ্বর তাকে শাস্তি দেওয়ার জন্য দোজখ বানিয়ে রেখেছেন, সেই নিষ্ঠুর ঈশ্বরকে মানা যায় না!
২৬ শে জুন, ২০২৪ সকাল ১১:১৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঈশ্বরের বিপরীতে গিয়ে তাঁর শাস্তি থেকে আত্মরক্ষা করা যাবে কি? আমি জানি আমি ঈশ্বরের সাথে লড়াই করে জয়ী হতে পারব না। সেজন্য আমি তাঁর মর্জির নিকট নতি স্বীকার করি। আমি বীর নই, বরং ভিতু। অন্তত সেটা আল্লাহর ক্ষেত্রে।
১৩| ২৬ শে জুন, ২০২৪ সকাল ১১:২১
এভো বলেছেন: মহাদেশও সীমাবদ্ধ। সীমা দাতা না থাকায় সত্ত্বা অসীম। অসীম একাধীক হয় না। একাধীক সত্ত্বা না থাকায় একক সত্ত্বাকেই সব কিছু কন্ট্রোল করতে হয়
------- অসীমের সাথে সৃষ্ঠিকর্তার সম্পর্ক কি ? অসীম একটা হলে সৃষ্ঠি কর্তা অনেক নহে - এটা কেমন দাবি । বহু ঈশ্বর মিলে অসীম সৃষ্ঠি করতে পারে ।
২৬ শে জুন, ২০২৪ সকাল ১১:২৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অসংখ্য সীমাবদ্ধ যোগ করলেও একটা অসীম হয় না। যে অসীম সৃষ্টিকর্তা সৃষ্টিকর্তার আসন দখল করে বসে আছেন তিনি অন্য দেরকে সৃষ্টি না করতে পারার লিমিট দিয়ে রেখেছেন সেজন্য তারা সৃষ্টি করতে পারে না। তারা তৈরী করতে পারে।
১৪| ২৬ শে জুন, ২০২৪ সকাল ১১:৪৭
এভো বলেছেন: অসংখ্য সীমাবদ্ধ যোগ করলেও একটা অসীম হয় না
---- আমি বলেছি অসংখ্য ঈশ্বর মিলে অসীম সৃষ্ঠি করতে পারে । ঈশ্বর মানে সীমা বা অসীমা নহে ।
যে অসীম সৃষ্টিকর্তা সৃষ্টিকর্তার আসন দখল করে বসে আছেন তিনি অন্য দেরকে সৃষ্টি না করতে পারার লিমিট দিয়ে রেখেছেন সেজন্য তারা সৃষ্টি করতে পারে না
--------- কোথায় পেয়েছেন এই থিউরি , আমি তো এই দাবি করতে পারি অসংখ্য ঈশ্বর মিলে এই মহাবিশ্ব চালাচ্ছে ।
২৬ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ১২:০০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার দাবীর পক্ষে লজিক কি?
১৫| ২৬ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ১২:১৪
এভো বলেছেন: আপনার দাবীর পক্ষে লজিক কি?
এক ঈশ্বরবাদিদের দাবি হোল --- যদি ঈশ্বর একাধিক হোত তাহোলে মহাবিশ্ব এই ভাবে ডিসিপ্রিন ওয়েতে চলতো না । ঈশ্বরে ঈশ্বরে দ্বন্দে মহাবিশ্ব ধংস হয়ে যেত , সুতরাং ঈশ্বর এক ।
------- এই চরিত্র অসভ্য বর্বর মানুষরে মাঝে দেখা যায়, এটা মানবিয় চরিত্র , ঈশ্বরের চরিত্র অসভ্য বর্বর মানুষের মত নহে । সভ্য উন্নত মানুষ পৃথিবীর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, ব্যবসা , রাষ্ঠ্র খুবই উন্নত ব্যবস্থাপনাতে পরিচালিত হচ্ছে বহু ব্যক্তি, শেয়ার হোল্ডার , মালিকের সমন্বয়ে । যদি মানুষের পক্ষে বহু জনের অংশ গ্রহনে এত উন্নত ব্যবস্থাপনা সৃষ্ঠি করা সম্ভব হয় ------ তাহোলে ঈশ্বরদের ব্যবস্থাপনা আরো অসীম গুন উন্নত হবে । তাই ঈশ্বর অনেক কয়জন আছে , এই দাবিকে কি অগ্রাহ্য করা যায় ।
২৬ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ১২:২৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার লজিক বিষয়ে চ্যাট জিপিটি থেকে জানতে চেয়েছি-
ঈশ্বর একাধীক হওয়া বিষয়ে তোমার মতামত কি?
ChatGPT
ঈশ্বরের একাধিক হওয়া বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন ধর্ম ও দার্শনিক মতবাদে নানা দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে। একেশ্বরবাদী ধর্মগুলো (যেমন ইসলাম, খ্রিস্টান ধর্ম, ইহুদি ধর্ম) বিশ্বাস করে যে ঈশ্বর একক এবং অনন্য। অন্যদিকে, বহুদেবতাবাদী ধর্মগুলো (যেমন হিন্দুধর্ম) বহু দেবতার অস্তিত্বে বিশ্বাস করে।
তবে, দার্শনিকভাবে বিচার করলে ঈশ্বরের একাধিক হওয়ার ধারণা বাস্তবতার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ না হতে পারে, কারণ একাধিক সর্বশক্তিমান সত্তার সহাবস্থান যৌক্তিক বিরোধ তৈরি করতে পারে। একেশ্বরবাদে ঈশ্বর সর্বশক্তিমান, সর্বজ্ঞ এবং সর্বব্যাপী হিসেবে একক সত্তা।
আপনার যদি নির্দিষ্ট দার্শনিক বা ধর্মীয় প্রেক্ষাপট থাকে, তাহলে সেই অনুযায়ী আলোচনা করা যেতে পারে।
কেউ একজন একাধীক ঈশ্বর বিষয়ে নীচের লজিক দিয়েছে, এ বিষয়ে তোমার মতামত কি? ( সভ্য উন্নত মানুষ পৃথিবীর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, ব্যবসা , রাষ্ঠ্র খুবই উন্নত ব্যবস্থাপনাতে পরিচালিত হচ্ছে বহু ব্যক্তি, শেয়ার হোল্ডার , মালিকের সমন্বয়ে । যদি মানুষের পক্ষে বহু জনের অংশ গ্রহনে এত উন্নত ব্যবস্থাপনা সৃষ্ঠি করা সম্ভব হয় ------ তাহোলে ঈশ্বরদের ব্যবস্থাপনা আরো অসীম গুন উন্নত হবে । তাই ঈশ্বর অনেক কয়জন আছে , এই দাবিকে কি অগ্রাহ্য করা যায় ।)
ChatGPT
উল্লিখিত যুক্তি অনুসারে, উন্নত মানব ব্যবস্থাপনার উদাহরণ দিয়ে বোঝানো হয়েছে যে, যেমন মানুষের পক্ষে বহু ব্যক্তির অংশগ্রহণে উন্নত ব্যবস্থাপনা সৃষ্টি করা সম্ভব, তেমনি ঈশ্বরদের ব্যবস্থাপনা আরও উন্নত হবে।
এ যুক্তি চ্যালেঞ্জ করা যেতে পারে কারণ ঈশ্বরের ধারণা সাধারণত মানুষিক ও সীমাবদ্ধতাহীন সত্তার সঙ্গে যুক্ত। অনেক দার্শনিক ও ধর্মীয় মতবাদে ঈশ্বরের এককত্বকে গুরুত্ব দেওয়া হয়, যা এই যুক্তির বিপরীতে অবস্থান করে।
একাধিক ঈশ্বরের ব্যবস্থাপনা আরও উন্নত হবে বলে দাবি করা সত্ত্বেও, তা যৌক্তিক বিরোধ তৈরি করতে পারে এবং ঈশ্বরের সর্বশক্তিমান সত্তার সাথে সাংঘর্ষিক হতে পারে।
১৬| ২৬ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ১২:৩২
এভো বলেছেন: ঈশ্বরের সর্বশক্তিমান সত্তার সাথে সাংঘর্ষিক হতে পারে।
কি ভাবে --- সব ঈশ্বরের ব্যবস্থাপনা সর্বশক্তিমান হতে পারে ।
২৬ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ১:১৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: নীচের বক্তব্য বিষয়ে তোমার মতামত জানতে চাই- (সব ঈশ্বরের ব্যবস্থাপনা সর্বশক্তিমান হতে পারে)
ChatGPT
এই বিষয়ে মতামত প্রকাশ করার জন্য বিভিন্ন ধর্ম এবং দার্শনিক পর্যায়ে বিভিন্ন ধারণার অনুপ্রাণিত হয়ে থাকে। অধিকাংশ ধর্মে ঈশ্বর বা অদ্বিতীয় ব্রহ্ম বিশ্বের সৃষ্টিকর্তা এবং সর্বশক্তিমান হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকেন। এটি ধর্মীয় বিশ্বাসের গভীরতম অংশের একটি। কিছু দার্শনিক ও দার্শনিক এবং বিজ্ঞানী তত্ত্বাবধানে, এই প্রশ্নটি পুনর্বিবেচনা করা হয়েছে এবং অনেকে বিশ্বাস করেন যে, ঈশ্বর সর্বশক্তিমান হলে সে নির্দিষ্ট নিয়ম ও ব্যবস্থাপনা করতে পারেন। তবে, এই বিষয়ে তথ্য হিসেবে দেখা হয় না এবং এটি সাধারণভাবে বিশ্বস্ত নয়।
১৭| ২৬ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ১:৩৫
এভো বলেছেন: ChatGPT এর উত্তর আমার দাবিকে ডিনাই করে নি ... মহাবিশ্বের মহাব্যবস্থাপনা একক ঈশ্বর অথবা বহু ঈশ্বরের সম্মনিত পরিষদ পরিচালিত করতে পারে --- এই পরিচালনা পরিষদ সর্বশক্তিমান , সর্বত্ত বিরাজমান ইত্যাদি।
সুতরাং যারা বহু ঈশ্বর বিশ্বাষ করে, তারা ভুল নহে আবার এক ঈশ্বর বিশ্বাষিরা ও ভুল নহে । উভয় দাবি সত্য ।
২৭ শে জুন, ২০২৪ রাত ১২:৩৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমার চাচা বলতেন এক হইলে খাইছি, এক হইলে খাইনাই। আপনার কথা অনেকটা সেরকম।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে জুন, ২০২৪ সকাল ১১:২৩
নতুন বলেছেন: আপনি সৃস্টিকর্তাকে বিশ্বাস করে নিয়েই সৃস্টিকর্তাকে খুজতে গেছেন।
যদি সত্যিকারের সৃস্টিকর্তাযে নাই সেটা বুঝতে হলে নিরপেক্ষ ভাবো গবেষনা শুরু করুন।
তখন দেখবেন ধর্মের উদ্দেশ্য ধান্দাবাজী। মানুষকে দলবধ্য ভাবে একত্র করে দুনিয়ার ক্ষমতা অর্জন করা।
সৃস্টিকর্তা যে নাই তার প্রমানও নাই।
কিন্তু প্রতিদিনের কাজে যে সৃস্টিকর্তার কোন হস্থক্ষেপ নাই সেটা আপনি বুঝতে পারবেন।
আপনার আল্লাহের অসীমত্বের যে থিউরি সেটা আপনি যদি 'হুক্কুরুক" নামের একজন কে নিয়ে ভাবেন তবেও সেটা চলবে। কারন সৃস্টিকর্তা এমন একটা থিউরি যাকে প্রমান করার জন্য বানানো হয় নি বিশ্বাস করার জন্য বানানো হয়েছে।