নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
সূরাঃ ৩৫ ফাতির, ৪৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪৩। পৃথিবীতে অহংকার প্রকাশ এবং কূট ষড়যন্ত্রের কারণে (অকল্যাণ)।কূট ষড়যন্ত্র এর আহলকে(এর সাথে সংযুক্ত সকল ব্যক্তি) পরিবেষ্ঠন করে। তবে কি এরা অপেক্ষা করছে পূর্ববর্তীদের সুন্নতের? কিন্তু তুমি আল্লাহর সুন্নাতে কখনও কোন পরিবর্তন পাবে না এবং আল্লাহর সুন্নতে কোন ব্যতিক্রমও দেখবে না।
সূরা: ৯ তাওবা, ১২২ নং আয়াতের অনুবাদ-
১২২। আর মু’মিনদের এটাও উচিৎ নয় যে (জিহাদের জন্য) সবাই একত্রে বের হয়ে পড়বে। সুতরাং এমন কেন করা হয় না যে, তাদের প্রত্যেক বড় দল হতে এক একটি ছোট দল (জিহাদে) বের হয় যাতে অবশিষ্ট লোক ফিকাহ (দীনের গভীর জ্ঞান) অর্জন করতে থাকে। আর যাতে তারা নিজ কওমকে ভয় প্রদর্শন করে, যাতে তারা সাবধান হয়।
সূরাঃ ৯ তাওবা, ১১৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
১১৯। হে মুমিনগণ! আল্লাহকে ভয় কর এবং সাদেকীনদের (সত্যবাদী) সাথে থাক।
* আল্লাহর সুন্নাত ফিকাহ। কারণ আল্লাহ এটি অর্জন করতে বলেছেন। এটি অনুযায়ী আল্লাহ কওমকে ভয় প্রদর্শন ও সাবধান করতে বলেছেন।সুতরাং যারা ফিকাহ অনুযায়ী ভয় প্রদর্শন ও সাবধান করে না তারা কওমী নয়। তারা মিথ্যাবাদী। তাদের সাথে থাকা যাবে না। ফিকাহ কি?
সূরাঃ ৬ আনআম, ১৫৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৫৩। আর এপথই আমার সিরাতাম মুসতাকিম (সরল পথ)। সুতরাং তোমরা এর অনুসরন করবে, এবং বিভিন্ন পথ অনুসরন করবে না, করলে তা’ তোমাদেরকে তাঁর পথ হতে বিচ্ছিন্ন করবে। এভাবে আল্লাহ তোমাদেরকে নির্দেশ দিলেন যেন তোমরা সাবধান হও।
সূরা: ৪৫ জাছিয়া, ৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬। এগুলি আল্লাহর আয়াত, যা আমি তোমার নিকট যথাযথভাবে তিলাওয়াত করছি। সুতরাং আল্লাহর এবং তাঁর আয়াতের পরিবর্তে তারা কোন হাদিসে বিশ্বাস করবে?
সূরাঃ ২, বাকারা। ১০৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৬। আমরা কোন আয়াত মানসুখ বা রহিত করলে অথবা ভুলে যেতে দিলে তা’হতে উত্তম বা তার সমতুল্য কোন আয়াত আমরা প্রদান করে থাকি।তুমি কি জান না যে আল্লাহ সর্ব বিষয়ে সর্ব শক্তিমান।
* ফিকাহ আল্লাহর অভিন্ন পথ সিরাতাম মুসতাকিম।এর পরিবর্তে আল্লাহর, রাসূলের (সা.) বা অন্য কারো হাদিস গৃহিত হবে না। কারণ আল্লাহর হাদিস এবং এর বিবরণ অন্য সবার হাদিসে মানসুখ আছে। কিন্তু ফিকায় কোন মানসুখ নাই। সিরাতাম মুসতাকিম কোনটি কে বলবে?
সূরাঃ ৪ নিসা, ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি তোমরা আল্লাহ ও আখিরাতে বিশ্বাস কর তবে তোমরা (ইতায়াত) আনুগত্য কর আল্লাহর, আর (ইতায়াত) আনুগত্য কর রাসুলের, আর যারা তোমাদের মধ্যে আমির।কোন বিষয়ে তোমাদের মধ্যে বিরোধ দেখাদিলে উহা উপস্থাপিত কর আল্লাহ ও রাসুলের নিকট। ওটা উত্তম এবং পরিনামে ভাল।
সূরাঃ ৩৫ ফাতির, ২৮ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৮। এভাবে রং বেরং- এর মানুষ, জন্তু ও আন’আম রয়েছে। নিশ্চয়ই আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে (ওলামা) আলেমরাই তাঁকে ভয় করে।নিশ্চয়্ই আল্লাহ পরাক্রমশালী ক্ষমাশীল।
সূরাঃ ২৯ আনকাবুত, ৪৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪৩।এসব দৃষ্টান্ত আমি মানুষের জন্য পেশ করে থাকি, যেগুলো কেবল আলেমরাই বুঝে থাকে।
সূরাঃ ২৫ ফুরকান, ৭৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৭৪। আর যারা প্রার্থনা করে, হে আমাদের প্রতি পালক! আমাদের জন্য এমন স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততি দান কর যারা হবে আমাদের জন্য নয়ন প্রীতিকর এবং আমাদেরকে মুত্তাকীদের জন্য ইমাম কর।
সূরাঃ ২১ আম্বিয়া, ৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
৭। তোমার পূর্বে আমি ওহীসহ পুরুষ পাঠিয়েছিলাম; তোমরা না জানলে আহলে যিকরকে জিজ্ঞাসা কর।
সূরাঃ ১৬ নাহল, ৪৩ ও ৪৪ নং আয়তের অনুবাদ-
৪৩।তোমার পূর্বে আমরা পুরুষ ভিন্ন (বার্তা বাহক) প্রেরণ করিনি। আমরা তাদের প্রতি ওহী প্রেরণ করেছিলাম।অতএব আহলে যিকরকে জিজ্ঞাস কর, যদি তোমরা না জান।
৪৪।সুস্পষ্ট প্রমাণ ও কিতাব সমূহ সহ।আর মানুষকে তাদের প্রতি যা অবতীর্ণ করা হয়েছে তা, সুস্পষ্টভাবে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য আমরা আপনার প্রতি নাজিল করেছি যিকর। যেন তারা চিন্তা ভাবনা করতে পারে।
* সিরাতাম মুসতাকিম কোনটি সেটা আল্লাহ বলবেন। আল্লাহর কথার তাফসির বিভিন্ন করকম করলে, দেখতে হবে এ বিষয়ে রাসলের (সা.) সুন্নাত কি? লোকেরা রাসূলের (সা.) সুন্নাত বিভিন্ন রকম বললে দেখতে হবে এ বিষয়ে আমির কি আদেশ দিয়েছেন? আমিরের আদেশে কারো আপত্তি থাকলে দেখতে হবে এ বিষয়ে ওলামার অভিমত কি? ওলামার অভিমতে কারো আপত্তি থাকলে দেখতে হবে এ বিষয়ে ইমামের আমল কি? ইমামের আমলে কারো আপত্তি থাকলে দেখতে হবে এ বিষয়ে আহলে যিকর কি বলেন? যিকর কি? আহলে যিকর কারা?
সূরাঃ ১৫ হিজর, ৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৯। নিশ্চয়ই আমরা যিকর নাযিল করেছি। আর আমরা উহার হেফাজতকারী।
সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ৯ নং আয়াতের অনুবাদ।
৯। হে মুমিনগণ! জুমুয়ার দিন যখন সালাতের জন্য আহবান করা হয় তখন তোমরা আল্লাহর যিকিরের দিকে দৌড়িয়ে যাও এবং ক্রয়-বিক্রয় বন্ধ কর। এটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর, যদি তোমরা বুঝ।
* যিকির হলো কোরআন। জুমুয়ার দিন যারা কোরআনের যিকর বা বিবরণ প্রদান করেন সেই জুমুয়ার খতিব আহলে যিকর। তাদের কথায় আর আপত্তি তোলা যাবে না।তাঁদের পাল্লাভারী জামায়াতের কথা মানতেই হবে।
সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৩। তোমরা একত্রে আল্লাহর রজ্জু দৃঢ়ভাবে ধর! আর বিচ্ছিন্ন হবে না। তোমাদের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ স্মরণ কর।যখন তোমরা শত্রু ছিলে তখন তিনি তোমাদের অন্তরে প্রীতি সঞ্চার করেছেন, ফলে তাঁর দয়ায় তোমরা পরস্পর ভাই হয়ে গেলে।তোমরাতো অগ্নি কুন্ডের প্রান্তে ছিলে, আল্লাহ উহা হতে তোমাদেরকে রক্ষা করেছেন। এভাবে আল্লাহ তোমাদের জন্য তাঁর নিদর্শনসমূহ স্পষ্টভাবে বিবৃতকরেন যাতে তোমরা সৎপথ পেতে পার।
সূরাঃ ১০১ কারিয়া, ৬ নং থেকে ৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬। তখন যার পাল্লা ভারী হবে
৭। সেতো লাভ করবে সন্তোষ জনক জীবন।
৮। কিন্তু যার পাল্লাহ হালকা হবে
৯। তার স্থান হবে হাবিয়া।
সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৫। তোমরা তাদের মত হবে না যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পর বিচ্ছিন্ন হয়েছে ও নিজেদের মাঝে মতভেদ সৃষ্টি করেছে। তাদের জন্য মহাশাস্তি রয়েছে।
সূরাঃ ৪ নিসা, আয়াত নং ১১৫ এর অনুবাদ-
১১৫। কারো নিকট সৎপথ প্রকাশ হওয়ার পর সে যদি রাসুলের বিরুদ্ধাচরণ করে এবং মু’মিনদের পথ ব্যতিত অন্যপথ অনুসরন করে, তবে সে যে দিকে ফিরে যায় সে দিকেই তাকে ফিরিয়ে দেব এবং জাহান্নামে তাকে দগ্ধ করব, আর উহা কত মন্দ আবাস।
সূরাঃ ২ বাকারা, ৩৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩৪। আর যখন আমি ফেরেশতাগণকে বলেছিলাম, তোমরা আদমকে সিজদা কর, তখন ইবলিশ ছাড়া সবাই সিজদা করেছিল; সে অমান্য করল ও অহংকার করল।সুতরাং সে কাফেরদের অন্তর্ভূক্ত হয়েগেল।
* আল্লাহর ঘোষণা অনুযায়ী পাল্লাভারী জামায়াত নাজাতের কারণ। সুতরাং আল্লাহর আদেশ অনুযায়ী জুময়ার খতিবগণের পাল্লাভারী জামায়াতের মান্যতা বাধ্যতা মূলক।তাঁদের সাথে মতভেদ হারাম। যারা তাঁদের সাথে মতভেদ করে অন্য পথে চলে যায় আল্লাহ তাদেরকে জাহান্নামে দগ্ধ করবেন। এরা কওমী নয়। এরা অহংকারী ইবলিশ ও কাফের। জুমুয়ার খতিবগণের পাল্লাভারী জামায়াত মীলাদ, কিয়াম, ঈদে মীলাদুন্নবী (সা.) ও সম্মিলিত মুনাজাতকে সাওয়াবের কাজ হিসাবে করে থাকেন। কওমী নামক কিছু ইবলিশ এসবকে বিদয়াত বলে জনগণকে বিব্রত করে। অথচ এসব বলার কোন অধিকার তাদের নেই। কারণ দ্বীনের মাতুব্বরী আল্লাহ তাদেরকে দেন নাই। আল্লাহ দ্বীনের মাতুব্বরী দিয়েছেন জুমুয়ার খতিবগণের পাল্লাভারী জামায়াতকে। সুতরাং যারাই তাঁদের সাথে মতভেদ করে তাদের সবাই অহংকারী ইবলিশ। আর ইবলিশ কে আল্লাহ কাফের বলেছেন।এরা নিজেদেরকে কওমী দাবী করা নিচক মিথ্যা কথা।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৫২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার মন্তব্যের ভাষা আমার পছন্দ নয়। ইসলামে কেউ কিছু দাবী করলেই সে সেটা হয়ে যায় না। কওমকে বিভ্রান্ত করে কেউ কওমী হয় না।
২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৯:০৮
কামাল১৮ বলেছেন: কওম আরবি শব্দ।কওম অর্থ জাতি,গুষ্ঠি ,গোত্র ,সম্প্রদায় বা জনগন।কওম থেকে কওমী।
আল্লাহর কাজই হলো বান্দাকে ৭২ হুরির লোভ দেখানো নয়তো আগুনে পুড়ানো।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কওম মানে জাতি এবং কওমী অর্থ জাতীয়। কওম হলো মুসলিম জাতির জাতীয়। যারা মুসলিম জাতিকে বিভ্রান্ত করে তারা মুসলিম জাতির জাতীয় হতে পারে না।
৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৯:২৪
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
নিজেদের একটু খানি অনুগ্রহ বেশি পাওয়ায় যোগ্য বলে মনে করে, তারাই।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বাংলাদেশে যারা কওমী নাম ধারণ করেছে তাদের সেই নাম ধারণের যোগ্যতায় যথেষ্ট ঘাটতি রয়েছে। তাদের জননী বহু মানুষের হত্যাকান্ডের অভিযোগে অভিযুক্ত এবং তিনি এখন পলাতক আছেন।
৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: কওমীরা দেশ ও সমাজের জন্য কি কি ভূমিকা রেখেছে?
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: শেখ হাসিনা তাদের জননী। আপনি শেখ হাসিনার একজন ভক্ত।
৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৪১
রানার ব্লগ বলেছেন: আপনি ভালো হয় আপনার সাহিত্য চর্চায় মন দিন । আপনি ভালো কবিতা লেখেন ।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কবিতাতেও আশানুরূপ সাড়া পাচ্ছি না। সেজন্য একেক সময় একেক বিষয়ে লিখি।
৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:২৫
কামাল১৮ বলেছেন: আপনি সাম্ম্রদ্য়িক তাই আপনার চিন্তা সাম্প্রদায়িক ।কওম অর্থ মুসলিম জাতি কোথায় পেলেন।কওম অর্থ জাতি।সেটা মুসলিম হতে পারে হিন্দু হতে পারে ইহুদি হতে পারে।কওম একটি শব্দ।শব্দের কোন ধর্ম নাই।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:০৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বাংলাদেশের যারা কওমী তারা মুসলিম জাতি ছাড়া অন্য কোন জাতির প্রধিনিধিত্ব করে না। তারা বাংলাদেশী জাতির প্রধিনিধিত্বও করে না। আমি তাদেরকে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গাইতে শুনিনি। আর অন্য জাতি নিজেদের ক্ষেত্রে কওমী শব্দটি ইউজ করে না। সেজন্য আমি বলেছি কওমী হলো মুসলিম জাতির জাতীয়। কারণ যারা শব্দটি ধারণ করে তাদের আচরণ সেরকম।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৭:৫২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: কাগু! আপনি একটি জটিল বিষয় নিয়ে লিখেছেন। ব্লগে কওমী কেউ আছেন? থাকলে দেখতে পেতাম কিভাবে কাউন্টার দেয়!