![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
সূরাঃ ৪ নিসা, আয়াত নং ১১৫ এর অনুবাদ-
১১৫। কারো নিকট সৎপথ প্রকাশ হওয়ার পর সে যদি রাসুলের বিরুদ্ধাচরণ করে এবং মু’মিনদের পথ ব্যতিত অন্যপথ অনুসরন করে, তবে সে যে দিকে ফিরে যায় সে দিকেই তাকে ফিরিয়ে দেব এবং জাহান্নামে তাকে দগ্ধ করব, আর উহা কত মন্দ আবাস।
সহিহ আবু দাউদ, ৩৬০২ নং হাদিসের (জ্ঞান-বিজ্ঞান অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৬০২। কাছীর ইবনে কায়েস (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একবার আমি দামেশকের মসজিদে আবু দারদার (রা.) কাছে বসে ছিলাম। এ সময় এক ব্যক্তি এসে বলে, হে আবু দারদা (রা.) আমি রাসূলুল্লাহর (সা.) শহর মদীনা থেকে আপনার কাছে একটা হাদিস শোনার জন্য এসেছি। আমি জানতে পেরেছি আপনি উক্ত হাদিসটি রাসূলুল্লাহ (সা.) হতে বর্ণনা করেন। এছাড়া আর কোন কারণে আমি এখানে আসিনি। তখন আবু দারদা (রা.) বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.) বলতে শুনেছি, যে ব্যক্তি ইলম অর্জনের জন্য কোন পথ অতিক্রম করে, আল্লাহ তাকে জান্নাতের পথসমূহের একটি পথ অতিক্রম করান। আর ফেরেশতারা ত্বলেবে এলেম বা জ্ঞান অন্বেষণকারীর জন্য তাদের ডানা বিছিয়ে দেন এবং আলেমের জন্য আসমান ও জমিনের সব কিছুই ক্ষমা প্রার্থনা করে, এমনকি পানিতে বসবাসকারী মাছও তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে। আর আবেদের উপর আলেমের ফজিলত এরূপ যেমন পূর্ণিমার রাতে চাঁদের ফজিলত সকল তারকা রাজির উপর। আর আলেমগণ হলেন নবিদের ওয়ারিছ এবং নবিগণ দীনার ও দিরহাম মীরাছ হিসেবে রেখে যান না; বরং তাঁরা রেখে যান ইলম।কাজেই যে ব্যক্তি ইলম অর্জন করল সে প্রচুর সম্পদের মালিক হলো।
সহিহ সুনানে ইবনে মাজাহ, ৩৯৫০ নং হাদিসের (ফিতনা অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৯৫০। আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.)বলতে শুনেছি আমার উম্মত পথভ্রষ্টতার উপর একত্রিত হবে না। যখন তোমরা উম্মতের মাঝে মতপার্থক্য দেখতে পাবে, তখন সর্ববৃহৎ দলের সাথে সম্পৃক্ত থাকবে।
* রাসূলের (সা.) ওয়ারিছ ওলামার সর্ববৃহৎ দলের আমলে থাকলেই ইসলাম হবে রাসূলের (সা.) সেটা নিশ্চিত করেছেন। সুতরাং আহমাদুল্লাহ গং এটা হাদিসে নাই সেটা হাদিসে নাই বলে যা বলছে সেটা জঘণ্যতম মিথ্যা কথা। কারণ রাসূলের (সা.) সব হাদিস লিখিত হয় নাই। তো রাসূলের (সা.) যে হাদিস লিখিত হয় নাই সে হাদিসে কি ছিল কি ছিল না সেটা কিভাবে বলা যায়? আর লিখিত হাদিসে না থাকলে রাসূলের (সা.) ওয়ারিছ ওলামার অনুসরন করা যাবে না রাসূল (সা.) কি সেটা বলেছেন? তাহলে ওলামার সর্ববৃহৎ দলের আমলের বিরুদ্ধে আহমাদুল্লাহ গং মানুষকে উপদেশ দেয় কিভাবে?
সূরাঃ ৩৫ ফাতির, ২৮ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৮। এভাবে রং বেরং- এর মানুষ, জন্তু ও আন’আম রয়েছে। নিশ্চয়ই আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে (ওলামা) আলেমরাই তাঁকে ভয় করে।নিশ্চয়্ই আল্লাহ পরাক্রমশালী ক্ষমাশীল।
সূরাঃ ২৯ আনকাবুত, ৪৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪৩।এসব দৃষ্টান্ত আমি মানুষের জন্য পেশ করে থাকি, যেগুলো কেবল আলেমরাই বুঝে থাকে।
সূরাঃ ১০১ কারিয়া, ৬ নং ও ৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬। তখন যার পাল্লা ভারী হবে
৭। সেতো লাভ করবে সন্তোষ জনক জীবন।
* ওলামার পাল্লাভারী জামায়াত বা ওলামার সর্ববৃহৎ দলের সঠিকতা আল্লাহ নিশ্চিত করেছেন। আহমাদুল্লাহ গং এর বিরুদ্ধে কিভাবে কথা বলে?
সূরাঃ ২ বাকারা, ৩৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩৪। আর যখন আমি ফেরেশতাগণকে বলেছিলাম, তোমরা আদমকে সিজদা কর, তখন ইবলিশ ছাড়া সবাই সিজদা করেছিল; সে অমান্য করল ও অহংকার করল।সুতরাং সে কাফেরদের অন্তর্ভূক্ত হয়েগেল।
* ফেরেশতাদের দল তথা ওলামার প্রথম সর্ববৃহৎ দলের বিপক্ষে গিয়ে ইবলিশ অহংকারী ও কাফের হয়ে গেল। তাহলে আহমাদুল্লাহগং ওলামার সর্ববৃহৎ দলের বিপক্ষে গিয়ে মুসলিম রইলো কি? আহমাদুল্লাহ কি সব হাদিস জানে? তাহলে এ মিথ্যাবাদী কিভাবে বলে এটা হাদিসে নাই সেটা হাদিসে নাই? কেউ এটু খেয়াল করলেই বুঝতে পারে এরা কতটা মিথ্রাবাদী? সুতরাং এসব মিথ্যাবাদী নয়; মুসলিমকে রাসূলের (সা.) ওয়ারিশ ওলামার সর্ববৃহৎ দলের সাথে সম্পৃক্ত থাকতে হবে।
সূরাঃ ৫৪, কামার ১৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৭। কোরআন আমি সহজ করে দিয়েছি উপদেশ গ্রহণের জন্য; অতএব উপদেশ গ্রহণকারী কেউ আছে কি?
সহিহ বোখারী ৬৯ নং হাদিসের (ইলম অধ্যায়) অনুবাদ-
৬৯। হযরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত। হযরত নবি করিম (সা.) বলেছেন, তোমরা সহজ পথ অবলম্বন কর, কঠিন করে তুলও না এবং সুখবর দাও। বিরক্তি-অস্বস্তি সৃষ্টি করও না।
* ইসলাম সহজ। দশ লক্ষ হাদিসে কোন কিছু তালাস করা সহজ নয়। ওলামার সর্ববৃহৎ দলের আমলে আছে কিনা সেইটা তালাস করা সহজ। আহমাদুল্লাহ গংদের কথা বিরক্তি-অস্বস্তি সৃষ্টি করছে বিধায় ওদের কথা অবশ্য পরিত্যাজ্য। ওরা নিজেদেরকে এলেমের জাহাজ মনে করলেও ওরা আসলে নিখাদ জাহেল।
০৩ রা মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ওলামার সুনাম করলেন আল্লাহ। আর আপনি তাঁদের বদনাম করলেন? ওলামার সর্ববৃহৎ দলের সাথে মতভেদ করে আহমাদুল্লাহ প্রমাণ করলো সে আসলে আলেম না। সে আসলে একটা জাহেল।
২| ০৩ রা মার্চ, ২০২৫ ভোর ৫:৫৭
কামাল১৮ বলেছেন: ইসলাম একটি ধর্মের নাম।এটা কেউ হতে পারে না।যারা ইসলাম ধর্ম পালন করে তারা মুসলমান।
০৩ রা মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইসলাম হলো আল্লাহর ইচ্ছার প্রতি আত্ম সমর্পণ। আর সেইটা করতে হলে ওলামার সর্ববৃহৎ দলের সাথে থাকতে হবে এবং তাঁদের সাথে মতভেদকারীদেরকে পরিত্যাগ করতে হবে।
৩| ০৩ রা মার্চ, ২০২৫ ভোর ৬:০১
ধুলোপরা চিঠি বলেছেন:
আপনার সুরাহ ও হাদিস নিয়েও মানুষ অসন্তুষ্ট; আমার মনে হয়, আপনি শুধু কবিতা নিয়ে থাকেন, সেটাই ভালো হবে।
০৩ রা মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সব খাবার সবার জন্য নয়।
৪| ০৩ রা মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:০১
রাজীব নুর বলেছেন: সেই পুরোনো ঘ্যান ঘ্যানানি।
০৩ রা মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনাকে এ পোষ্ট পড়তে কি কেউ বলেছে?
৫| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৫ ভোর ৬:১৯
সৌর কলঙ্কে পর্যবসিত বলেছেন: দেখেন ভাই, আমাদের মধ্যে যারা অনেক বেশি উত্তম, তাঁরা যখন ফল করে, অনেক অনেক অনেক বড় ফল করে। একটা সাধারণ লোক যদি ঘুষ খায়, মানুষ খারাপ ভাবে, কিন্তু টুপি দাঁড়ি ওয়ালা কেউ যদি ঘুষ খায়, মানুষ অনেক বেশি ঘৃণা করে। ওলামাগণ সেরকমই। যারা আল্লাহর দ্বীনের জ্ঞান বুকে ধারণ করেন, তাঁরা আমাদের মাথার তাজ। আমার মতন জাহেল তাদেরকে খারাপ বলার মতন যোগ্য কি করে হতে পারে ? তবে যখন দ্বীনের বুঝওয়ালা দুইজন ব্যক্তি একজন আরেকজনের মতের উপর অনাস্থা প্রকাশ করে, তখন আমাদের উপর গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়ায় দুইপক্ষেরই কথা শোনা। অতীত আমাদেরকে দেখিয়েছে, আল্লাহর দ্বীনকে অন্তরে ধারণ করতে হয়, দ্বীন কোন বোঝা না যে আরেকজনের মাথায় চাপায়ে দেওয়া যায়। ওলামাদের সম্মান , যা আল্লাহ দিয়েছেন, তা দুনিয়ার সর্বশক্তি মিলেও খর্ব করতে পারবে না। আমাদের ইমামগণ শাসকদের জেলে কুকুরের মতন মার খেয়েছেন। কিন্তু আজকে সেই শাসকদের নাম কেউ জানে না, কিন্তু কুফার আবু হানীফা, মদীনার ইমাম মালেক, বাগদাদের শাফেয়ী, মুতাজিলাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে আমাদের ঈমান আমলকে সঠিক পথে নিয়ে আশা ইমাম আহমদ, তাদের নাম নিতেই ভালোবাসায় মানুষের চোখে অশ্রু ঝড়ে। কিন্তু আমাদের মধ্যে এমন লোকও ছিলো যারা ইমাম বুখারীকে অপবাদ দিতো, আর নিজেদেরকে আলেম বলতো। আমাদের মধ্যে অনেকেই ছিলো যারা শাসকের কাছে মাথা নত করতো, কিন্তু নিজেদেরকে আলেম বলতো। আরবের অনেক ওলামা আজকে ফিলিস্তিন ইস্যু নিয়ে মসজিদে কথা বলতে ভয় পায়, বলে ফিলিস্তিন ইস্যু নিয়ে কথা বলা ফিতনাহ, কারণ মুহাম্মদ বিন সালমানের শক্তির চেয়ে তাদের কমিটমেন্ট হয়তো কিছুটা দুর্বল।তাদের ব্যপারে আমাদেরকে সতর্ক হইতে হয়।
আপনি ওলামাদের জামাতকে ফেরেশতাদের জামাতের সাথে তুলনা করেছেন। এটা আমরা মানি না। কেননা জিব্রাইল (আ) যা বলেন, চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করি, কিন্তু বনী আদমের ওলামাদেরকে দলীল দিতে হয়। যতক্ষণ কুরআন সুন্নাহ থেকে দলীল দিবেন, যৌক্তিক দলীল, আমরা মেনে নিবো ইনশা আল্লাহ।
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ওলামার সর্ববৃহৎ দলের বিরোধীতা কুফুরী
সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ৩১ নং ও ৩২ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩১। আপনি বলুন, যদি তোমরা আল্লাহকে ভালোবাস তবে আমাকে অনুসরন কর! তাহলে আল্লাহ তোমাদেরকে ভালোবাসবেন। আর তোমাদের সব পাপ মাফ করবেন। আর আল্লাহ খুবই ক্ষমাশীল দয়াবান।
৩২। আপনি বলুন তোমরা আল্লাহ ও রাসূলের (সা.) অনুগত হও। কিন্তু যদি তারা ফিরে যায়, তবে নিশ্চয়ই আল্লাহ কাফেরদেরকে ভালোবাসেন না।
সূরাঃ ৪ নিসা, আয়াত নং ১১৫ এর অনুবাদ-
১১৫। কারো নিকট সৎপথ প্রকাশ হওয়ার পর সে যদি রাসুলের বিরুদ্ধাচরণ করে এবং মু’মিনদের পথ ব্যতিত অন্যপথ অনুসরন করে, তবে সে যে দিকে ফিরে যায় সে দিকেই তাকে ফিরিয়ে দেব এবং জাহান্নামে তাকে দগ্ধ করব, আর উহা কত মন্দ আবাস।
সহিহ আবু দাউদ, ৩৬০২ নং হাদিসের (জ্ঞান-বিজ্ঞান অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৬০২। কাছীর ইবনে কায়েস (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একবার আমি দামেশকের মসজিদে আবু দারদার (রা.) কাছে বসে ছিলাম। এ সময় এক ব্যক্তি এসে বলে, হে আবু দারদা (রা.) আমি রাসূলুল্লাহর (সা.) শহর মদীনা থেকে আপনার কাছে একটা হাদিস শোনার জন্য এসেছি। আমি জানতে পেরেছি আপনি উক্ত হাদিসটি রাসূলুল্লাহ (সা.) হতে বর্ণনা করেন। এছাড়া আর কোন কারণে আমি এখানে আসিনি। তখন আবু দারদা (রা.) বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.) বলতে শুনেছি, যে ব্যক্তি ইলম অর্জনের জন্য কোন পথ অতিক্রম করে, আল্লাহ তাকে জান্নাতের পথসমূহের একটি পথ অতিক্রম করান। আর ফেরেশতারা ত্বলেবে এলেম বা জ্ঞান অন্বেষণকারীর জন্য তাদের ডানা বিছিয়ে দেন এবং আলেমের জন্য আসমান ও জমিনের সব কিছুই ক্ষমা প্রার্থনা করে, এমনকি পানিতে বসবাসকারী মাছও তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে। আর আবেদের উপর আলেমের ফজিলত এরূপ যেমন পূর্ণিমার রাতে চাঁদের ফজিলত সকল তারকা রাজির উপর। আর আলেমগণ হলেন নবিদের ওয়ারিছ এবং নবিগণ দীনার ও দিরহাম মীরাছ হিসেবে রেখে যান না; বরং তাঁরা রেখে যান ইলম।কাজেই যে ব্যক্তি ইলম অর্জন করল সে প্রচুর সম্পদের মালিক হলো।
সহিহ সুনানে ইবনে মাজাহ, ৩৯৫০ নং হাদিসের (ফিতনা অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৯৫০। আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.)বলতে শুনেছি আমার উম্মত পথভ্রষ্টতার উপর একত্রিত হবে না। যখন তোমরা উম্মতের মাঝে মতপার্থক্য দেখতে পাবে, তখন সর্ববৃহৎ দলের সাথে সম্পৃক্ত থাকবে।
* রাসূলের (সা.) ইন্তেকালের পর তাঁর ওয়ারিশ ওলামার সর্ববৃহৎ দল তাঁর সুন্নতের মালিক।সুতরাং তাঁদের সাথে সম্পৃক্ত থাকলে রাসূলের (সা.) অনুগত থাকা হয়। যারা তাঁদের সাথে সম্পৃক্ত থাকে না তারা রাসূলের (সা.) আনুগত্য অস্বীকারকারী কাফের হয়ে যায়। মৃত্যূর সময় কালেমা নসিব না হলে এদের জান্নাতে যাওয়ার পথ থাকে না। কাফের অবস্থায় বিদ্যমাণ থাকায় এদের ইবাদত গৃহিত হয় না। মৃত্যুর সময় কালেমা নসিব হলে এরা সাধারণ জান্নাতি হয়।
সূরাঃ ৯ তাওবা, ১০১ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০১। মরুবাসীদের মধ্যে যারা তোমাদের আশেপাশে আছে তাদের কেউ কেউ মুনাফিক। মদীনাবাসীদের মধ্যেও কেউ কেউ মোনাফেকী রোগে আক্রান্ত। তুমি তাদের সম্পর্কে জান না। আমরা তাদের সম্পর্কে জানি।আমারা সিগ্র তাদেরকে দু’বার শাস্তি দেব। এরপর তারা মহা শাস্তির দিকে যাত্রা করবে।
সূরাঃ ৯ তাওবা, ১০৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৭। আর যারা মসজিদ নির্মাণ করেছে ক্ষতি সাধন, কুফুরী ও মুমিনদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে এবং ইতিপূর্বে আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের বিরুদ্ধে যে সংগ্রাম করেছে তার গোপন ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহারের জন্য, তারা শপথ করেই বলবে তারা ভাল কিছু করার জন্যই ওটা করেছে; আর আল্লাহ সাক্ষি দিচ্ছেন নিশ্চয়ই তারা মিথ্যাবাদী।
* ক্ষতি সাধন, কুফুরী ও মুমিনদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে মোনাফেক নিজের কথাকে হাদিস হিসাবে প্রচার করে। সুতরাং এখন রাসূলের (সা.) ওয়ারিশ ওলামার সর্ববৃহৎ দলের সাথে সম্পৃক্ত না থেকে রাসূলের (সা.) সুন্নাতের অনুসারী হওয়া সম্ভব নয়।
সূরাঃ ৩৫ ফাতির, ২৮ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৮। এভাবে রং বেরং- এর মানুষ, জন্তু ও আন’আম রয়েছে। নিশ্চয়ই আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে (ওলামা) আলেমরাই তাঁকে ভয় করে।নিশ্চয়্ই আল্লাহ পরাক্রমশালী ক্ষমাশীল।
সূরাঃ ২৯ আনকাবুত, ৪৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪৩।এসব দৃষ্টান্ত আমি মানুষের জন্য পেশ করে থাকি, যেগুলো কেবল আলেমরাই বুঝে থাকে।
সূরাঃ ১০১ কারিয়া, ৬ নং ও ৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬। তখন যার পাল্লা ভারী হবে
৭। সেতো লাভ করবে সন্তোষ জনক জীবন।
* ওলামার পাল্লাভারী জামায়াতকে আল্লাহ সঠিক সাব্যস্ত করেছেন। ওলামার পাল্লাভারী জামায়াত ও ওলামার সর্ববৃহৎ দল একই কথা। সুতরাং ওলামার সর্ববৃহৎ দলের আমলের বাইরে ইসলাম নাই। যারা এর বিরোধীতা করে তারা মূলত ইসলাম বিরোধী।
৬| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৫ সকাল ৯:০৭
আলামিন১০৪ বলেছেন: আহারে...মইরা দেখেন..
০৪ ঠা মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মরার আগেই সঠিক ইসলাম বুঝতে হবে।
৭| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনাকে এ পোষ্ট পড়তে কি কেউ বলেছে?
ধরুন আমি একটা বাড়িতে আছি। সেই বাড়িতে আপনি আগুন লাগিয়ে দিলেন। আমি আগুনে আহত হলাম। তারপর আপনাকে বললাম, আপনাকে দোষ দিলাম। আপনি বললেন, আমি বাড়িতে আগুব লাগিয়েছি, আপনার ঘরে তো আগুন দেইনি।
৮| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৫ রাত ৮:১৭
সৌর কলঙ্কে পর্যবসিত বলেছেন: সূরাঃ ১০১ কারিয়া, ৬ নং ও ৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬। তখন যার পাল্লা ভারী হবে
৭। সেতো লাভ করবে সন্তোষ জনক জীবন
এখানে আপনি "ওলামাদের পাল্লা ভারী" দল বুঝাচ্ছেন ? আপনি ছাড়া আর কেউ সূরা ক্বারিয়াহ পড়ে নাই ?
সহিহ সুনানে ইবনে মাজাহ, ৩৯৫০ নং হাদিসের (ফিতনা অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৯৫০। আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.)বলতে শুনেছি আমার উম্মত পথভ্রষ্টতার উপর একত্রিত হবে না। যখন তোমরা উম্মতের মাঝে মতপার্থক্য দেখতে পাবে, তখন সর্ববৃহৎ দলের সাথে সম্পৃক্ত থাকবে।
কোন একজন আলেমের পিছনে যদি ১০০ কোটি আম আলেম মিলায়ে লোক থাকে, আর একজন আলেমের পেছনে যদি ২ কোটি আলেম থাকেন, হইতে পারে পরবর্তী জামাত ওলামাদের বড় জামাত, কিন্তু "উম্মত" প্রথম জামাতে বেশি। কেননা, ইলমে দ্বীন ছাড়াও ফিতরাত বলতে একটা জিনিস আছে, যেটা মানুষকে সত্যের দিকে টানে। এই ফিতরাত দিয়েই মানুষ আল্লাহর অস্তিত্বের সত্যতা অনুভব করতে পারে। দ্বীনের সত্যতা অনুভব করতে পারে।
৩ আলে-ইমরান, ৩১ নং ও ৩২ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩১। আপনি বলুন, যদি তোমরা আল্লাহকে ভালোবাস তবে আমাকে অনুসরন কর! তাহলে আল্লাহ তোমাদেরকে ভালোবাসবেন। আর তোমাদের সব পাপ মাফ করবেন। আর আল্লাহ খুবই ক্ষমাশীল দয়াবান।
৩২। আপনি বলুন তোমরা আল্লাহ ও রাসূলের (সা.) অনুগত হও। কিন্তু যদি তারা ফিরে যায়, তবে নিশ্চয়ই আল্লাহ কাফেরদেরকে ভালোবাসেন না।
সূরাঃ ৪ নিসা, আয়াত নং ১১৫ এর অনুবাদ-
১১৫। কারো নিকট সৎপথ প্রকাশ হওয়ার পর সে যদি রাসুলের বিরুদ্ধাচরণ করে এবং মু’মিনদের পথ ব্যতিত অন্যপথ অনুসরন করে, তবে সে যে দিকে ফিরে যায় সে দিকেই তাকে ফিরিয়ে দেব এবং জাহান্নামে তাকে দগ্ধ করব, আর উহা কত মন্দ আবাস।
এখানে রাসূল (স) এর আনুগত্যের কথা বলা হয়েছে। রাসূল (স) ডাকলে নামাজরত অবস্থায় থাকলেও ছেড়ে চলে আসবো। কিন্তু অন্য কারও ক্ষেত্রে এই সম্মান দিতে হবে, একথা আমাদের কাছে পৌছায় নাই।
আর, যেহেতু ওলামাগণ আম্বিয়া (আ) গণের ওয়ারিশ, তাই ওলামাদের অনুসরণ করা উচিত। নি:সন্দেহে।
তবে আমরা আপনার জ্ঞানের ব্যপারে নি:সন্দেহ হওয়ার জন্য দলীল দেখার অনুরোধ করি।
৯| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৫ রাত ৮:৩১
সৌর কলঙ্কে পর্যবসিত বলেছেন: ভাই, আপনি ফ্যাক্টস কে টুইস্ট করতেছেন। আপনার সাথে আলোচনা এইখানেই শেষ।
১০| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৫ রাত ৮:৪৩
রানার ব্লগ বলেছেন: কোরআনে যা আছে তাই ইসলাম এটাই নিদৃষ্ট । এর বাহিরে যা আছে তা অনুমান । আপনি সুনিদৃষ্ট পথে আগাবেন নাকি অনুমানের পথে আগাবেন ?
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা মার্চ, ২০২৫ ভোর ৫:৫৬
সৌর কলঙ্কে পর্যবসিত বলেছেন: নবী রাসূলরা (আ) বকরী চরাতেন, ধৈর্য্য অর্জন করতেন। যে তর্জন গর্জন করে কথা বলছেন, যেন গর্ব শরীরের প্রতিটি রন্ধ্র দিয়ে চুইয়ে চুইয়ে পড়ছে। সময় বুঝেন, মানুষ বুঝেন। মানুষ চালানোর আগে কয়েক বছর ছাগল চরায়ে আসেন। কাজে দিবে।
ঠিক কোন ইস্যূতে আহমাদুল্লাহগং কে দোষারোপ করছেন, বুঝতেছি না। কিন্তু আপনার ভাষা সুন্দর না। আমি আলেম, অতএব আমারে সম্মান করবা, এটা ব্রাহ্মণ সমাজের দাবী। আমাদের না। বহুত আলেম হাসিনাকে জান্নাতী উপাধি দিয়েছেন। দলীল ছাড়া যার তার কথা মানার সময় নাই।
আর আজকের জমানায় দশ লক্ষ হাদীস খুঁজে কিছু বের করা এতোটাও অসম্ভব না। যদি আলসেমি লাগে, তাইলে বসে থাকেন।
বনী ইজরাঈলের উপর যে সমস্ত রোগ এসে ধরেছিলো, তা উম্মতে মোহাম্মদীকেও ধরবে। তারা নবীগণকে হত্যা করতো, আমরা বেঁচে গেছি, কারণ আমাদের মধ্যে আর নবী নাই। কিন্তু নরমদিল খলিফাকে হত্যা করেছি। তাদের ওলামাগণ ভুজুং ভাজুং দিয়ে আল্লাহর পাঠানো নবীদেরকে অস্বীকার করে নিজেদের পাওয়ার খাটাতো, এটা স্বাভাবিক যে আমাদের ওলামাদের মধ্যেও এমন দেখা দিবে।
ওলামাদের সর্ববৃহৎ আপনার পোস্টের মতন সংকীর্ণমনা নয়। তাঁরা মানুষকে কুরআন ও সুন্নাহর দিকে ডাকেন, "আমি আলেম, আমারে মানবা" টা তাদের শ্লোগান কোনকালেও ছিলো না।