নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

দ্বীন কি? রাসূলের (সা.) ইন্তেকালের পর এর উৎস কি?

২৬ শে মে, ২০২৫ ভোর ৫:৫৪



সূরাঃ ২ বাকারা, ২ নং আয়াতের অনুবাদ-
২। ঐ কিতাব; যাতে কোন সন্দেহ নেই, যা হেদায়েত মোত্তাকীদের জন্য।

সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ২ নং আয়াতের অনুবাদ।
২। তিনিই উম্মীদের মধ্যে একজন রাসুল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য হতে, যে তাদের নিকট আবৃত করে তাঁর আয়াত সমূহ; তাদেরকে পবিত্র করে এবং শিক্ষা দেয় কিতাব ও হিকমত; এর আগে তো এরা ছিল ঘোর বিভ্রান্তিতে।

সূরাঃ ১৬ নাহল, ১২৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১২৫।ডাক তোমার রবের পথে, হিকমাত (কৌশল) ও উত্তম ওয়াজের মাধ্যমে। আর তাদের সাথে তর্ক কর উত্তম পন্থায়। নিশ্চয়ই তোমার রব খুব জানেন কে তাঁর পথ ছেড়ে পথভ্রষ্ট হয়। আর তিনি খুব জানেন কোন সব লোক হেদায়াত প্রাপ্ত।

সূরাঃ ২ বাকারা, ২৬৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬৯। তিনি যাকে ইচ্ছা হিকমাত দান করেন। আর যাকে হিকমাত দান করা হয় এর ফলে সে নিশ্চয়ই প্রচুর কল্যাণ লাভ করে।মূলত জ্ঞানী ব্যক্তিরা ছাড়া কেউই বুঝতে পারে না।

সহিহ মুসলিম, ২৩২৬ নং হাদিসের (দানের ফজিলত) অনুবাদ-
২৩২৬। হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা.)কর্তৃক বর্ণিত। তিনি বলেন, একবার হযরত আলী (রা.) ইয়ামান হতে কিছু অপরিশোধিত স্বর্ণ রাসূলুল্লাহর (সা.) নিকট প্রেরণ করলে তিনি তা’ চার ব্যক্তি যথা –(১) আকরা ইবনে হাবিস (২) উয়াইনা ইবনে বদর আল ফযারী (৩) আলকামা ইবনে উসালা আল আমিরী ও (৪) বনি কিলাব সম্প্রদায়ের এক ব্যক্তির মধ্যে বন্টন করেন। এরপর তায়ী সম্প্রদায়ের যায়েদ আল খায়ের ও বনী বাহনান সম্প্রদায়ের এক ব্যক্তিকে এ হতে দান করেন। এতে কোরাইশ গোত্রের লোকেরা ক্ষেপে গিয়ে বললেন, আপনি কেবল নজদের নেতৃস্থানীয় লোকদের দান করেছেন আর আমাদের বাদ দিচ্ছেন, এটা কেমন ব্যাপার? একথা শুনে রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, আমি তাদের শুধু চিত্তাকর্ষণ অর্থাৎ তাদের অন্তরে ইসলামের প্রতি ভালবাসা ও অনুরাগ সৃষ্টির জন্য দিচ্ছি। এমন সময় ঘণ দাড়ি, স্ফীতগাল, গর্তে ঢোকা চোখ, উচুঁ ললাট ও নেড়া মাথা বিশিষ্ট এক ব্যক্তি এসে বলল, হে মোহাম্মদ! আল্লাহকে ভয় কর। তখন রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, আমিই যদি আল্লাহর অবাধ্য হই, তাহলে কে তাঁর বাধ্য ও অনুগত হবে? আল্লাহ আমাকে পৃথিবীবাসীদের জন্য আমানতদার হিসেবে প্রেরণ করেছেন, আর তুমি আমাকে আমানতদার মনে কর না? এরপর লোকটি ফিরে চলে যায়। উপস্থিত লোকদের মধ্যে এক ব্যক্তি তাকে হত্যা করার অনুমতি চাইল। লোকদের ধারণা, হত্যার অনুমতিপ্রার্থী ছিলেন খালিদ ইবনে ওয়ালিদ। এরপর রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, এর মূলে এমন একটি সম্প্রদায় রয়েছে যারা কোরআন পড়ে অথচ তাদের এ পড়া কন্ঠনালী অতিক্রম করে না। এরা ইসলামের অনুসারীদের হত্যা করে এবং মূর্তিপূজারীদের ছেড়ে দেয়। তীর যেভাবে শিকার ভেদ করে বেরিয়ে যায় তারাও অনুরূপভাবে ইসলাম থেকে দূরে সরে যায়।আমি তাদেরকে পেলে এমনভাবে হত্যা করতাম যেভাবে আদ সম্প্রদায়ের লোকদের হত্যা করা হয়েছে।

* আল্লাহ কিতাবকে হিদায়াত বলেছেন। রাসূল (সা.)কিতাব ও হিকমাত শিক্ষা দিয়েছেন।আল্লাহ হিকমাত দিয়ে তাঁর পথে ডাকতে বলেছেন। কারণ হিসাবে তিনি হিকমাতে প্রচুর কল্যাণ থাকার কথা বলেছেন। অপরিশোধিত স্বর্ণ বন্টনের ঘটনায় রাসূল (সা.) হিকমাত অনুযায়ী স্বর্ণ বন্টন করলেন। একব্যক্তি কিতাব অনুযায়ী তাঁর বিরোধীতা করলো। রাসূল (সা.) নিজের কাজকে ইসলাম এবং তাঁর বিরোধীর কাজকে ইসলাম নয় বললেন।সুতরাং কিতাব অনুযায়ী গঠিত হিকমাত হলো ইসলাম।

সূরাঃ ৫ মায়িদাহ, ৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩। তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃত, রক্ত, শূকরমাংস, আল্লাহ ব্যতীত অপরের নামে যবেহকৃত পশু, আর শ্বাসরোধে মৃত জন্তু, প্রহারে মৃত জন্তু, শৃংগাঘাতে মৃত জন্তু এবং হিংস্র পশুতে খাওয়া জন্তু, তবে যা তোমরা যবেহ করতে পেরেছ তা’ ব্যতীত, আর যা মূর্তি পুজার বেদির উপর বলি দেওয়া হয় তা এবং জুয়ার তীরদ্বারা ভাগ্য নির্ণয় করা, এ সব পাপ কাজ। আজ কাফেরগণ তোমাদের দ্বীনের বিরুদ্ধাচরণে হতাশ হয়েছে; সুতরাং তাদেরকে ভয় করবে না, শুধু আমাকে ভয় কর। আজ তোমাদের জন্য তোমাদের দ্বীন পূর্ণাঙ্গ করলাম ও তোমাদের প্রতি আমার অনুগ্রহ সম্পূর্ণ করলাম এবং ইসলামকে তোমাদের দ্বীন মনোনীত করলাম। তবে কেহ পাপের দিকে না ঝুঁকে ক্ষুধার তাড়নায় বাধ্য হলে তখন আল্লাহ তো ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।

* আল্লাহ ইসলামকে আমাদের দ্বীন মনোনীত করেছেন। সুতরাং কিতাব অনুযায়ী গঠিত হিকমাত হলো দ্বীন।রাসূল (সা.) হিকমাত শিক্ষা দেওয়ায় কিতাব অনুযায়ী গঠিত হিকমাত বা দ্বীনের উৎস হলেন রাসূল (সা.)।

সূরাঃ ৪ নিসা, আয়াত নং ১১৫ এর অনুবাদ-
১১৫। কারো নিকট সৎপথ প্রকাশ হওয়ার পর সে যদি রাসুলের বিরুদ্ধাচরণ করে এবং মু’মিনদের পথ ব্যতিত অন্যপথ অনুসরন করে, তবে সে যে দিকে ফিরে যায় সে দিকেই তাকে ফিরিয়ে দেব এবং জাহান্নামে তাকে দগ্ধ করব, আর উহা কত মন্দ আবাস।

সূরাঃ ৩৫ ফাতির, ২৮ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৮। এভাবে রং বেরং- এর মানুষ, জন্তু ও আন’আম রয়েছে। নিশ্চয়ই আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে (ওলামা) আলেমরাই তাঁকে ভয় করে।নিশ্চয়্ই আল্লাহ পরাক্রমশালী ক্ষমাশীল।

সূরাঃ ২৯ আনকাবুত, ৪৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪৩।এসব দৃষ্টান্ত আমি মানুষের জন্য পেশ করে থাকি, যেগুলো কেবল আলেমরাই বুঝে থাকে।

সহিহ আবু দাউদ, ৩৬০২ নং হাদিসের (জ্ঞান-বিজ্ঞান অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৬০২। কাছীর ইবনে কায়েস (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একবার আমি দামেশকের মসজিদে আবু দারদার (রা.) কাছে বসে ছিলাম। এ সময় এক ব্যক্তি এসে বলে, হে আবু দারদা (রা.) আমি রাসূলুল্লাহর (সা.) শহর মদীনা থেকে আপনার কাছে একটা হাদিস শোনার জন্য এসেছি। আমি জানতে পেরেছি আপনি উক্ত হাদিসটি রাসূলুল্লাহ (সা.) হতে বর্ণনা করেন। এছাড়া আর কোন কারণে আমি এখানে আসিনি। তখন আবু দারদা (রা.) বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.) বলতে শুনেছি, যে ব্যক্তি ইলম অর্জনের জন্য কোন পথ অতিক্রম করে, আল্লাহ তাকে জান্নাতের পথসমূহের একটি পথ অতিক্রম করান। আর ফেরেশতারা ত্বলেবে এলেম বা জ্ঞান অন্বেষণকারীর জন্য তাদের ডানা বিছিয়ে দেন এবং আলেমের জন্য আসমান ও জমিনের সব কিছুই ক্ষমা প্রার্থনা করে, এমনকি পানিতে বসবাসকারী মাছও তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে। আর আবেদের উপর আলেমের ফজিলত এরূপ যেমন পূর্ণিমার রাতে চাঁদের ফজিলত সকল তারকা রাজির উপর। আর আলেমগণ হলেন নবিদের ওয়ারিছ এবং নবিগণ দীনার ও দিরহাম মীরাছ হিসেবে রেখে যান না; বরং তাঁরা রেখে যান ইলম।কাজেই যে ব্যক্তি ইলম অর্জন করল সে প্রচুর সম্পদের মালিক হলো।

সহিহ সুনানে ইবনে মাজাহ, ৩৯৫০ নং হাদিসের (ফিতনা অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৯৫০। আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.)বলতে শুনেছি আমার উম্মত পথভ্রষ্টতার উপর একত্রিত হবে না। যখন তোমরা উম্মতের মাঝে মতপার্থক্য দেখতে পাবে, তখন সর্ববৃহৎ দলের সাথে সম্পৃক্ত থাকবে।

* রাসূলের (সা.) ইন্তেকালের পর তাঁর ওয়ারিস ওলামার সর্ববৃহৎ দল দ্বীনের উৎস। কিতাবে এ কথার অনুমোদন আছে।

সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৫। তোমরা তাদের মত হবে না যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পর বিচ্ছিন্ন হয়েছে ও নিজেদের মাঝে মতভেদ সৃষ্টি করেছে। তাদের জন্য মহাশাস্তি রয়েছে।

সূরাঃ ৪ নিসা, আয়াত নং ১১৫ এর অনুবাদ-
১১৫। কারো নিকট সৎপথ প্রকাশ হওয়ার পর সে যদি রাসুলের বিরুদ্ধাচরণ করে এবং মু’মিনদের পথ ব্যতিত অন্যপথ অনুসরন করে, তবে সে যে দিকে ফিরে যায় সে দিকেই তাকে ফিরিয়ে দেব এবং জাহান্নামে তাকে দগ্ধ করব, আর উহা কত মন্দ আবাস।

* ওলামার সর্ববৃহৎ দলের সাথে মতভেদ হলো বিদয়াত। যারা এমন বিদয়াতে লিপ্ত তাদের জন্য মহাশাস্তি রয়েছে। সেই মহাশাস্তি হলো জাহান্নাম।

সূরাঃ ২, বাকারা। ১০৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৬। আমরা কোন আয়াত মানসুখ বা রহিত করলে অথবা ভুলে যেতে দিলে তা’হতে উত্তম বা তার সমতুল্য কোন আয়াত আমরা প্রদান করে থাকি।তুমি কি জান না যে আল্লাহ সর্ব বিষয়ে সর্ব শক্তিমান।

সূরা: ৪৫ জাছিয়া, ৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬। এগুলি আল্লাহর আয়াত, যা আমি তোমার নিকট যথাযথভাবে তিলাওয়াত করছি। সুতরাং আল্লাহর এবং তাঁর আয়াতের পরিবর্তে তারা কোন হাদিসে বিশ্বাস করবে?

* ওলামার সর্ববৃহৎ দলের পরিবর্তে কিতাব মানসুখ ও হাদিস বাতিল। ওলামার সর্ববৃহৎ দলের পরিবর্তে কিতাব ও হাদিসের দলিলে করা ইবাদত আল্লাহর দরবারে গৃহিত হবে না। ওলামার সর্ববৃহৎ দলের অভিমত প্রত্যাখ্যান করতে যারা কিতাব ও হাদিসের গাট্টি নিয়ে বাহাসে বসে তারা আলেম নয়, বরং ইবলিশ।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে মে, ২০২৫ সকাল ৮:১৯

ফেনিক্স বলেছেন:



১৪০০ বছর আগের ভাবনাচিন্তার বাহিরে, আজকের বিশ্বের কোন ভাবনাচিন্তা নিয়ে লেখার মতো দক্ষতা কি আছে আপনার।

২৬ শে মে, ২০২৫ সকাল ১০:৫৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি তো সমাজতন্ত্রের কথা লিখে থাকেন। কিন্তু বাংলাদেশে এসব চলে না।

২| ২৬ শে মে, ২০২৫ সকাল ৯:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: অপ্রয়োজনীয় বিষয় নিয়ে কেন লিখেন?
আসলে এসব লিখতে পড়াশোনা করতে হয় না। জ্ঞানেরও প্রয়োজন নেই। মাত্র দুটা গ্রন্থ পড়লেই হলো। কিন্তু আপনি বিজ্ঞান নিয়ে লিখতে পারবেন না। কারন বিজ্ঞান নিয়ে লিখতে হলে পড়তে হয়, পরিশ্রম করতে হয়।

২৬ শে মে, ২০২৫ সকাল ১০:৫৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিজ্ঞান নিয়ে কলা কলাবাগান লিখে থাকেন। সবাই একই সাবজেক্ট নিয়ে লিখলে বৈচিত্র থাকে না। আর কিছু লোক তো আপনাকে চোর লেখক বলে থাকে। তাতেও পরিশ্রম করতে হয় না।

৩| ২৬ শে মে, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

নির্বাচনে সবারই অংশ নেয়া দরকার।
নির্বাচন বয়কট করলে কোন লাভ।
আলীগ নির্বাচনে অংশ নেবে বলেই তাকে নির্বাচন থেকে দূরে রাখা হলো।
তাহলে যে নির্বাচন হবে তাতে দেশের প্রায় ৩৫% মানুষের অংশগ্রহণ থাকবে না।
এ ধরনের নির্বাচন কোন ইন্টেরিম সরকার করলে সেটা প্রশ্নবিদ্ধ হবে।
এটা কেউ বুঝতেন চাইছেন না।





নিয়ম হচ্ছে- হাকিম নড়বে তবু তাঁর হুকুম নড়বেনা।
কিন্তু এই দেশে হাকিম নড়ার সাথেই তাঁর হুকুমও নড়ে যায়।

২৬ শে মে, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কাদের সিদ্দিকীর মাধ্যমে আওয়ামী লীগ নির্বাচনী মাঠে সরব থাকতে পারে।

৪| ২৬ শে মে, ২০২৫ দুপুর ২:২৫

নতুন নকিব বলেছেন:



ইসলাম, কুরআন, হাদিস - এই বিষয়গুলোই কারও কারও কাছে অসহ্য। এসব নিয়ে লিখলেই বিজ্ঞানের প্রসঙ্গ আসে। ১৪০০ বছরের পুরনো ইত্যাদি নানান অপযুক্তি তোলা হয়।

উহাদের জন্য কৃপা হয়। হেদায়েত কামনা করছি।

২৭ শে মে, ২০২৫ সকাল ১০:৪১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যার ভান্ডে যা আছে সে সেটাই পরিবেশন করে।

৫| ২৭ শে মে, ২০২৫ সকাল ১০:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: বিজ্ঞান নিয়ে কলা কলাবাগান লিখে থাকেন। সবাই একই সাবজেক্ট নিয়ে লিখলে বৈচিত্র থাকে না। আর কিছু লোক তো আপনাকে চোর লেখক বলে থাকে। তাতেও পরিশ্রম করতে হয় না।

যেই শালারা আমাকে চোর বলে, ওরা মূলত বেজন্মা।

২৭ শে মে, ২০২৫ সকাল ১০:৩৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: শালা কথার মর্ম বুঝেন?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.