![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
সূরাঃ ৯ তাওবা, ৪০ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪০। যদি তোমরা তাঁকে সাহায্য না কর, তবে আল্লাহতো তাঁকে সাহায্য করেছিলেন যখন কাফিরগণ তাঁকে ধাওয়া করেছিল (হত্যা করার জন্য), আর তিনি ছিলেন দু’জনের মধ্যে দ্বিতীয় জন। যখন তাঁরা উভয়ে গুহার মধ্যে ছিলেন, তিনি তখন তাঁর সঙ্গিকে বলেছিলেন, তুমি বিষণ্ন হয়ো না, নিশ্চয়ই আল্লাহ আমাদের সাথে আছেন।অতঃপর তাঁর উপর আল্লাহ তাঁর প্রশান্তি নাজিল করেন এবং তাঁকে শক্তিশালী করেন এমন সৈন্যবাহিনী দ্বারা যা তোমরা দেখনি।আর তিনি কাফেরদের কথা তুচ্ছ করে দেন।আর আল্লাহর কথাই সুউচ্চ। আর আল্লাহ পরাক্রমশালী সুবিজ্ঞ।
# সূরাঃ ৯ তাওবা, ৪০ নং আয়াতের তাফসির তাফসিরে ইবনে কাছির
৪০। আল্লাহ তা’আলা জিহাদ পরিত্যাগকারীদেরকে সম্বোধন করে বলেছেন, তোমরা যদি আমার মহান রাসূলের (সা.) সাহায্য সহযোগিতা ছেড়ে দাও তবে জেনে রেখ যে, আমি কারো মুখাপেক্ষী নই। আমি নিজে তাঁর সহায়ক ও পৃষ্ঠপোষক। ঐ সময়ের কথা তোমরা স্মরণ কর যখন হিজরতের সময় কাফেররা আমার রাসূলকে (সা.) হত্যা করা বা বন্দী করা বা দেশান্তর করার চক্রান্ত করেছিল। তখন তিনি প্রিয় সহচর আবু বকরকে (রা.) সঙ্গে নিয়ে গোপনে মক্কা থেকে বেরিয়ে যান। সেই সময় তাঁর সাহায্যকারী কে ছিল? তিনদিন পর্যন্ত তাঁরা সাওর পর্বতের গুহায় আশ্রয় নিয়েছিলেন। উদ্দেশ্য এই যে, তাঁদের ধাওয়াকারীরা তাঁদেরকে না পেয়ে যখন নিরাশ হয়ে ফিরে যাবেন, তখন তাঁরা মদীনার পথ ধরবেন।ক্ষণে ক্ষণে আবু বকর (রা.) ভীত বিহবল হয়ে উঠেন যে, না জানি কেউ হয়ত জানতে পেরে রাসূলকে (সা.) কষ্ট দিবে। তখন রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁকে সান্তনা দিয়ে বললেন, হে আবু বকর! দু’জনের কথা চিন্তা করছ কেন? তৃতীয় জন যে আল্লাহ রয়েছেন।
* রাসূলের (সা.) সাহায্যকারী হযরত আবু বকর (রা.) আল্লাহর করা তিন জনের সংক্ষিপ্ত তালিকার সদস্য।সেই তালিকার অন্য দু’জন আল্লাহ ও রাসূল (সা.)। শিয়ারা অবলিলায় তাঁকে লানত দেয়। শিয়া এবং হযরত আলী (রা.) পক্ষের আহলে বাইত ভক্তরা তাঁর রাসূলের (সা.) সাহায্যের কুফুরী করে।
সূরাঃ ৮ আনফাল, ৬৭ থেকে ৬৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬৭।দেশে ব্যাপকভাবে শত্রুকে পরাভূত না করা পর্যন্ত বন্দী রাখা কোন নবির উচিত নয়। তোমরা পার্থিব সম্পদ কামনা কর। আল্লাহ চান পরকালের কল্যাণ। আল্লাহ পরাক্রমশালী প্রজ্ঞাময়।
৬৮। আল্লাহর পূর্ব বিধান না থাকলে তোমরা যা গ্রহণ করেছ সেজন্য তোমরা মহাশাস্তিতে আক্রান্ত হতে।
৬৯। যুদ্ধে যা লাভ করেছ তা’ বৈধ ও উত্তম বলে ভোগ কর। আর আল্লাহকে ভয় কর, আল্লাহ ক্ষমাশীল, দয়ালু।
# আয়াতের শানে নজুল-
মুসনাদে আহমদে রয়েছে যে, বদরের বন্দীদের ব্যাপারে রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁর সাহাবীদের সঙ্গে পরামর্শ করেন। তিনি তাদের বলেন, আল্লাহ তা’আলা এ বন্দীদেরকে তোমাদের অধিকারে দিয়েছেন। বল তোমাদের ইচ্ছা কি? ওমর ইবনে খাত্তাব (রা.) দাঁড়িয়ে বললেন, হে আল্লাহর রাসূল (সা.) তাদেরকে হত্যা করা হোক। রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁর দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নিলেন। পুনরায় রাসূলুল্লাহ (সা.) বললেন, আল্লাহ তা’আলা এদেরকে তোমাদের অধীন করে দিয়েছেন, এরা কাল পর্যন্তও তোমাদের ভাইই ছিল। এবারও ওমর (রা.) দাঁড়িয়ে একই উত্তর দিলেন, হে আল্লাহর রাসূল (সা.) তাদের ঘাড় থেকে মাথা বিচ্ছিন্ন করা হোক।রাসূলুল্লাহ (সা.) এবারও মুখ ফিরিয়ে নিলেন এবং পূণরায় ঐ একই কথা বললেন।এবার আবু বকর সিদ্দিক (রা.) দাঁড়িয়ে গিয়ে আরয করলেন, হে আল্লাহর রাসূল (সা.) আমার মত এই যে, আপনি তাদেরকে ক্ষমা করে দিন এবং তাদের থেকে মুক্তিপণ আদায় করুন। এ কথা শুনে রাসূলুল্লাহর (সা.) চেহারা থেকে চিন্তার ছাফ দূর হয়। তিনি সাধারন ক্ষমা ঘোষণা করেন এবং মুক্তিপন নিয়ে সবাইকে মুক্ত করে দেন। তখন মহিমাম্বিত আল্লাহ এ আয়াত নাযিল করেন। -তাফসিরে ইবনে কাছির।
* রাসূলের (সা.) মতের বিপক্ষে যাঁর মতকে আল্লাহ সমর্থন করেছেন সেই হযরত ওমরকেও (রা.) শিয়ারা লানত দেয়।শিয়া এবং হযরত আলী (রা.) পক্ষের আহলে বাইত ভক্তরা তাঁর রাসূলের (সা.) সাহায্যের কুফুরী করে।
সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ২ নং আয়াতের অনুবাদ।
২। তিনিই উম্মীদের মধ্যে একজন রাসুল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য হতে, যে তাদের নিকট আবৃত করে তাঁর আয়াত সমূহ; তাদেরকে পবিত্র করে এবং শিক্ষা দেয় কিতাব ও হিকমত; এর আগে তো এরা ছিল ঘোর বিভ্রান্তিতে।
* রাসূল (সা.) যাঁদেরকে কিতাব ও হিকমাত শিক্ষা দিলেন তাঁদের কতিপয় ছাড়া সবাইকে শিয়ারা পথভ্রষ্ট বলে। শিয়ারা কার কাছ থেকে কিতাব ও হিকমাত শিখে হেদায়াত পেল?
সূরাঃ ৩৫ ফাতির, ১ নং আয়াতের অনুবাদ-
১।প্রশংসা আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর, যিনি বার্তাবাহক করেন মালাইকাকে (ফেরেশতা) যারা দুই-দুই, তিন-তিন অথবা চার-চার পাখা বিশিষ্ট। তিনি তাঁর সৃষ্টিতে যা ইচ্ছা সৃষ্টি করেন। আল্লাহ সর্ব বিষয়ে সর্ব শক্তিমান।
সূরাঃ ৩৫ ফাতির, ২ নং আয়াতের অনুবাদ-
২। আল্লাহ মানুষের প্রতি কোন অনুগ্রহ অবারিত করলে কেউ তা’ নিবারণকারী নেই। আর তিনি নিবারন করলে কেউ উহার উম্মুক্তকারী নেই।তিনি পরাক্রমশালী প্রজ্ঞাময়।
সূরা: ৯ তাওবা, ১২২ নং আয়াতের অনুবাদ-
১২২। আর মু’মিনদের এটাও উচিৎ নয় যে (জিহাদের জন্য) সবাই একত্রে বের হয়ে পড়বে। সুতরাং এমন কেন করা হয় না যে, তাদের প্রত্যেক বড় দল হতে এক একটি ছোট দল (জিহাদে) বের হয় যাতে অবশিষ্ট লোক ফিকাহ (দীনের গভীর জ্ঞান) অর্জন করতে থাকে। আর যাতে তারা নিজ কওমকে ভয় প্রদর্শন করে, যাতে তারা সাবধান হয়।
সূরাঃ ২ বাকারা, ১২৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
১২৪। আর যখন তোমার প্রতিপালক ইব্রাহীমকে কয়েকটি বাক্য (কালিমাত) দ্বারা পরীক্ষা করেছিলেন, পরে সে তা পূর্ণ করেছিল; তিনি বললেন নিশ্চয়ই আমি তোমাকে মানব জাতির ইমাম বানাব; সে বলেছিল আমার বংশধরগণ হতেও; তিনি বলেছিলেন, আমার প্রতিশ্রুতি জালেমদের প্রতি প্রযোজ্য হবে না।
সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ২৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬। বল হে সার্বভৈৗম শক্তির (রাজত্বের) মালিক আল্লাহ! তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) প্রদান কর এবং যার থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) কেড়ে নাও। তুমি যাকে ইচ্ছা ইজ্জত দান কর, আর যাকে ইচ্ছা বেইজ্জতি কর।তোমার হাতেই মঙ্গল।নিশ্চয়ই তুমি সকল বিষয়ে সর্বশক্তিমান।
* গাদিরখুমে হযরত আলীকে (রা.) রাসূল (সা.) মাওলা বললেন। তাঁর কিছু কাল পরে তিনি পৃথিবী থেকে বিদায় গ্রহণ করলেন। তাঁর পর তাঁর রেখে যাওয়া কাজের দায়িত্ব মাওলা আলীর (রা.) নয় কি? কোরআন, হাদিস ও ফিকাহ সংকলনের কাজ তো তাঁর ছিল। ফিকাহ শিক্ষা দেওয়ার জন্যই এটা সংকলনের দরকার ছিল। আর ফিকাহ সংকলনের জন্য কোরআন ও হাদিস সংকলনের দরকার ছিল। মাওলা আলী (রা.) সেসব কাজ করেছেন কি? রাসূলের (সা.) পক্ষে ফেরেশতা যুদ্ধ করলেও মাওলা আলীর (রা.)পক্ষে ফেরেশতা যুদ্ধ করেনি।আল্লাহ তাঁর প্রতি তাঁর অনুগ্রহ নিবারণ করায় তাঁর বংশে মুসলিম বিশ্বনেতা হওয়া বন্ধ হয়ে গেছে। অথচ রাজত্ব পেল মারওয়ান বংশ এবং রাসূলের (সা.) চাচা হযরত আব্বাসের (রা.) বংশ। এতে বুঝাগেল মাওলার দায়িত্ব পালন না করায় হযরত আলীর (রা.) মাওলার পদ বাতিল হয়েছে।
সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ২ নং থেকে ৪ নং আয়াতের অনুবাদ।
২। তিনিই উম্মীদের মধ্যে একজন রাসুল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য হতে, যে তাদের নিকট আবৃত করে তাঁর আয়াত সমূহ; তাদেরকে পবিত্র করে এবং শিক্ষা দেয় কিতাব ও হিকমত; এর আগে তো এরা ছিল ঘোর বিভ্রান্তিতে।
৩। আর তাদের অন্যান্যের জন্যও যারা এখনো তাদের সহিত মিলিত হয়নি। আল্লাহ পরাক্রমশালী প্রজ্ঞাময়।
৪। ওটা আল্লাহরই অনুগ্রহ, যাকে ইচ্ছা তিনি ওটা দান করেন। আর আল্লাহ তো মহা অনুগ্রহশীল।
# সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ৩ নং আয়াতের তাফসির- তাফসিরে ইবনে কাছির
৩। এ আয়াতের তাফসিরে আবু হুরায়রা হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, একদা আমরা রাসূলুল্লাহর পার্শ্বে বসে ছিলাম, এমন সময় তাঁর উপর সূরা জুমুয়া অবতীর্ণ হয়। জনগণ জিজ্ঞাস করেন হে আল্লাহর রাসূল (সা.)! ‘ওয়া আখারিনা মিনহুম লাম্মা ইয়ালহাকু বিহিম’ দ্বারা কাদেরকে বুঝানো হয়েছে? কিন্তু তিনি কোন উত্তর দিলেন না। তিন বার এ প্রশ্ন করা হয়। আমাদের মধ্যে সালমান ফারসীও (রা.) ছিলেন। রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁর হাতখানা সালমান ফারসীর (রা.) উপর রেখে বললেন, ঈমান যদি সারিয়্যা নক্ষত্রের নিকট থাকত তাহলেও এই লোকগুলোর মধ্যে এক কিংবা একাধিক ব্যক্তি এটা পেয়ে যেত।(ফাতহুলবারী ৮/৫১০, মুসলিম ৪/১৯৭২, তিরমিযী ৯/২০৯, ১০/৪৩৩, নাসাঈ ৫/৭৫, ৬/৪৯০, তাবারী ২৩/৩৭৫)।
সহিহ বোখারী ৪৯৯ নং হাদিসের (সালাতের ওয়াক্ত সমূহ অধ্যায়) অনুবাদ-
৪৯৯। হযরত যুহুরী (র.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি দামেশকে আনাস ইবনে মালেকের (রা.) নিকট গিয়ে দেখতে পেলাম, তিনি কাঁদছেন। আমি তাঁকে জিজ্ঞেস করলাম, আপনি কাঁদছেন কেন? তিনি বললেন, আমি যা যা দেখেছি তার মধ্যে এ নামাযই আজ পর্যন্ত অবশিষ্ট ছিল। কিন্তু এখন নামাজও নষ্ট হতে চলেছে।
* মাওলা হযরত আলী (রা.) কোরআন, হাদিস ও ফিকাহ সংকলন না করায় ঈমান সারিয়্যা নক্ষত্রের নিকট চলে গিয়েছে এবং ইসলাম বিনষ্ট হয়েছে। সেজন্য কারবালায় হযরত ইমাম হোসেন (রা.) তাঁ প্রতিপক্ষে কোন মুমিন খুঁজে পাননি। তারা তাঁর মাথা কেটে ইয়াজিদকে উপহার দেয়। অবশেষে পারসিক ইমাম আবু হানিফা (র.) ফিকাহ সংকলন করলে ঈমান সারিয়্যা নক্ষত্রের নিকট থেকে পৃথিবীতে ফিরে আসে। তারপর সবচেয়ে পরাক্রান্ত খলিফা হারুনুর রশিদ ইমাম আবু হানিফার (র.) ফিকাহ পরিশোধন করে অনুমোদন করলে ইসলামের স্বর্ণযুগ শুরু হয়। রাসূলের (সা.) পর মাওলা হযরত আলী (রা.) ত্রিশ বছর সময় পেয়েও কোরআন, হাদিস ও ফিকাহ সংকলন করেননি। খলিফা হওয়ার আগে কাজ গুঁচিয়ে রেখে খলিফা হওয়ার পর তিনি কোরআন, হাদিস ও ফিকাহ সংকলন প্রচার করলে মুসলিমদের বিভেদ আরো অনেক কম হতো। এখন তাঁর শিয়াদেরও ইবাদতের নিয়ম একরকম নয়। মাওলা ও মাওলা পক্ষের আহলে বাইত তাঁদের দায়িত্ব পালন না করলে মুসলিম তাঁদের প্রতি তাদের দায়িত্ব কেমন করে পালন করবে? এরা এমন ভাব দেখায় যেমন কি ইসলামের সব কিছু মাওলা আলী (রা.) ও তাঁর পক্ষীয় আহলে বাইত করেছে। ইসলামে অন্য মুসলিমের অবদানের এরা কুফুরী করে।অথচ কোন জাতির উন্নয়নে সে জাতির সবার অবদান থাকতে হয় এবং যারা জাতির জন্য অবদান রাখে তাদের সে অবদান স্বীকার করতে হয়। অথচ শিয়া এবং হযরত আলী (রা.) পক্ষের আহলে বাইত ভক্তরা রাসূলের (সা.) অন্য সাহায্যকারীগণের সাহায্যের কুফুরী করে।
সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫৩। ঐসব রাসূলদের আমরা তাদের কোন জনের উপর কোন জনকে শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছি। তাদের মধ্যে কোন জনের সঙ্গে আল্লাহ কথা বলেছেন।আর কোন জনকে উচ্চ মর্যাদায় উন্নীত করেছেন। আর আমরা মরিয়ম পুত্র ঈসাকে প্রকাশ্য মুজেযা দান করেছি। আর তাকে পবিত্র আত্মা দ্বারা সাহায্য করেছি।আর আল্লাহ ইচ্ছা করলে নবিগণের পরবর্তী লোকেরা পরস্পরের সঙ্গে যুদ্ধ-বিগ্রহে লিপ্ত হতো না। কিন্তু তারা পরস্পর ইখতিলাফ (মতভেদ) করেছিল।তাতে তাদের কিছু লোক মুমিন এবং কিছু লোক কাফের হয়ে গেল। আল্লাহ ইচ্ছা করলে তারা পরস্পর যুদ্ধ-বিগ্রহে লিপ্ত হতো না। কিন্তু আল্লাহ যা ইচ্ছা তাই করে থাকেন।
* যেখানে কুফুরী থাকে সেখানে আল্লাহর সহায়তা আসে না। সেজন্য রাসূলের (সা.)পরবর্তী লোকেরা পরস্পরের সঙ্গে যুদ্ধ-বিগ্রহে লিপ্ত হলেও আল্লাহ তাদের সে যুদ্ধ নিবারন করেননি। আল্লাহ বরং তাঁদের প্রতি তাঁর অনুগ্রহ নিবারন করে দিলেন ফলে পরস্পরের সঙ্গে যুদ্ধ-বিগ্রহে তাঁরা হাজারে হাজারে নিহত হয়েছেন।এখন শিয়া বন্ধু হামাস হাজারে হাজারে নিহত হচ্ছে। আল্লাহ তাদের প্রতি তাঁর অনুগ্রহ অবারিত করছেন না। যেখানে আল্লাহর সাহয্যকারীগণের কুফুরী থাকে সেখানে তাঁর অনুগ্রহ অবারিত হয়না এবং হবেও না।
২৫ শে জুলাই, ২০২৫ রাত ১০:৫৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: হযরত ওসমানের (রা) হত্যাকান্ড থেকেই মুসলিম জাতির প্রতি আল্লাহর গজব শুরু হয়।
২| ২৬ শে জুলাই, ২০২৫ ভোর ৪:২১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
এই সব হত্যাকান্ড কি অন্য কোন ধর্মের মানুষ করেছে?
৩| ২৬ শে জুলাই, ২০২৫ দুপুর ২:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: এরকম পোষ্ট আমার পছন্দ নহ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে জুলাই, ২০২৫ রাত ১০:৫০
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আহলে বাইতের ভালোবাসা আর সাহাবাদের প্রতি সম্মান দুটোই ইসলামি আকীদার অংশ। এগুলোর মধ্যে বিভেদ তৈরি করা উম্মাহর ক্ষতি ছাড়া কিছুই আনে না। ইতিহাস নয়, হিকমাহ দরকার কারণ নিজেদের মধ্যে ঝগড়া করেই তো মুসলমান রা পিছিয়ে পড়েছে ।