নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আল্লাহর সুন্নাতের অনুসারী না হয়ে আহলে সুন্নাত বা সুন্নী হওয়া যায় না

২২ শে আগস্ট, ২০২৫ ভোর ৬:৩৪



সূরাঃ ৩৫ ফাতির, ৪৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪৩। পৃথিবীতে অহংকার প্রকাশ এবং কূট ষড়যন্ত্রের কারণে (অকল্যাণ)।কূট ষড়যন্ত্র এর আহলকে(এর সাথে সংযুক্ত সকল ব্যক্তি) পরিবেষ্ঠন করে। তবে কি এরা অপেক্ষা করছে পূর্ববর্তীদের সুন্নতের? কিন্তু তুমি আল্লাহর সুন্নাতে কখনও কোন পরিবর্তন পাবে না এবং আল্লাহর সুন্নতে কোন ব্যতিক্রমও দেখবে না।

সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ২ নং আয়াতের অনুবাদ।
২। তিনিই উম্মীদের মধ্যে একজন রাসুল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য হতে, যে তাদের নিকট আবৃত করে তাঁর আয়াত সমূহ; তাদেরকে পবিত্র করে এবং শিক্ষা দেয় কিতাব ও হিকমত; এর আগে তো এরা ছিল ঘোর বিভ্রান্তিতে।

সূরাঃ ২, বাকারা। ১০৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৬। আমরা কোন আয়াত মানসুখ বা রহিত করলে অথবা ভুলে যেতে দিলে তা’হতে উত্তম বা তার সমতুল্য কোন আয়াত আমরা প্রদান করে থাকি।তুমি কি জান না যে আল্লাহ সর্ব বিষয়ে সর্ব শক্তিমান।

সূরা: ৪৫ জাছিয়া, ৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬। এগুলি আল্লাহর আয়াত, যা আমি তোমার নিকট যথাযথভাবে তিলাওয়াত করছি। সুতরাং আল্লাহর এবং তাঁর আয়াতের পরিবর্তে তারা কোন হাদিসে বিশ্বাস করবে?

* সুতরাং আহলে সুন্নাত বা সুন্নী হতে হলে আল্লাহর সুন্নাতের অনুসারী হতে হবে। আল্লাহর কিতাব ও রাসূলের (সা.) হাদিসের তবে কি হবে? আল্লাহর সুন্নাতের পরিবর্তে তাঁর কিতাব মানসুখ ও রাসূলের (সা.) হাদিস বাতিল হবে। সুতরাং মানসুখ আয়াত ও বাতিল হাদিসের অনুসারী আহলে সুন্নাত বা সুন্নী নয়। এ ক্ষেত্রে পীর আরেক ধাপ নীচে। আল্লাহর সুন্নাতের পরিবর্তে পীরের তরিকা মানা জাহেলিয়াত। আল্লাহর সুন্নাতের পরিবর্তে পীরের তরিকা মানা ব্যক্তি আহলে সুন্নাত বা সুন্নী হওয়ার মিথ্যাদাবীদার।আল্লাহর সুন্নাত কি? আল্লাহর সুন্নাত হলো রাসূল (সা.) শিখানো হিকমাত।

সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ২ নং আয়াতের অনুবাদ।
২। তিনিই উম্মীদের মধ্যে একজন রাসুল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য হতে, যে তাদের নিকট আবৃত করে তাঁর আয়াত সমূহ; তাদেরকে পবিত্র করে এবং শিক্ষা দেয় কিতাব ও হিকমত; এর আগে তো এরা ছিল ঘোর বিভ্রান্তিতে।

সূরাঃ ২ বাকারা, ২৬৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬৯। তিনি যাকে ইচ্ছা হিকমাত দান করেন। আর যাকে হিকমাত দান করা হয় এর ফলে সে নিশ্চয়ই প্রচুর কল্যাণ লাভ করে।মূলত জ্ঞানী ব্যক্তিরা ছাড়া কেউই বুঝতে পারে না।

সূরাঃ ৩১ লোকমান, ১২ নং আয়াতের অনুবাদ-
১২। আমরা লোকমানকে হিকমাত দান করেছিলাম এবং বলেছিলাম যে আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর।যে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে সে তো তা’ করে নিজের জন্য। আর কেউ অকৃতজ্ঞ হলে আল্লাহ তো ধনি ও প্রশংসিত।

সূরাঃ ১৬ নাহল, ১২৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১২৫।ডাক তোমার রবের পথে, হিকমাত (কৌশল) ও উত্তম ওয়াজের মাধ্যমে। আর তাদের সাথে তর্ক কর উত্তম পন্থায়। নিশ্চয়ই তোমার রব খুব জানেন কে তাঁর পথ ছেড়ে পথভ্রষ্ট হয়। আর তিনি খুব জানেন কোন সব লোক হেদায়াত প্রাপ্ত।

সূরাঃ ৮ আনফাল, ৬০ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬০। তোমরা তাদের মোকাবেলার জন্য যথাসাধ্য শক্তি ও অশ্ব-বাহিনী প্রস্তত রাখবে। এর দ্বারা তোমরা সন্ত্রস্ত রাখবে আল্লাহর শত্রুকে, তোমাদের শত্রুকে, এছাড়া অন্যদেরকে যাদের সম্পর্কে তোমরা জাননা, আল্লাহ জানেন।আল্লাহর পথে তোমরা যা ব্যয় করবে এর পূর্ণ প্রতিদান তোমাদেরকে দেওয়া হবে এবং তোমাদের প্রতি জুলুম করা হবে না।

* সুতরাং আল্লাহর সুন্নাত হলো হিকমাত। হযরত লোকমান এর প্রাপক ছিলেন। তিনি ছিলেন ফকিহ, চিকিৎসক ও মিস্ত্রী।সুতরাং এসব সংক্রান্ত সকল বিদ্যা হিকমাত। নিজের ও আল্লাহর শত্রুকে সন্ত্রস্ত রাখার হিকমাত হলো বড় রকমের হিকমাত। যেসব মুসলিম আল্লাহর শত্রুর ভয়ে সন্ত্রস্ত তারা আল্লাহর সুন্নাতের অনুসারী নয়। যেমন যারা ইসরাইলের তাবেদার তারা আল্লাহর সুন্নাতের অনুসারী নয়।মুসলিম সার্থের পরিবর্তে অন্যকারো তাবেদারী আল্লাহর সুন্নাত নয়।

সূরা: ৯ তাওবা, ১২২ নং আয়াতের অনুবাদ-
১২২। আর মু’মিনদের এটাও উচিৎ নয় যে (জিহাদের জন্য) সবাই একত্রে বের হয়ে পড়বে। সুতরাং এমন কেন করা হয় না যে, তাদের প্রত্যেক বড় দল হতে এক একটি ছোট দল (জিহাদে) বের হয় যাতে অবশিষ্ট লোক ফিকাহ (দীনের গভীর জ্ঞান) অর্জন করতে থাকে। আর যাতে তারা নিজ কওমকে ভয় প্রদর্শন করে, যাতে তারা সাবধান হয়।

সূরাঃ ৪ নিসা, ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি তোমরা আল্লাহ ও আখিরাতে বিশ্বাস কর তবে তোমরা (ইতায়াত) আনুগত্য কর আল্লাহর, আর (ইতায়াত) আনুগত্য কর রাসুলের, আর যারা তোমাদের মধ্যে আমির।কোন বিষয়ে তোমাদের মধ্যে বিরোধ দেখাদিলে উহা উপস্থাপিত কর আল্লাহ ও রাসুলের নিকট। ওটা উত্তম এবং পরিনামে ভাল।

সূরাঃ ৬ আনআম, ১৫৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৫৩। আর এপথই আমার সিরাতাম মুসতাকিম (সরল পথ)। সুতরাং তোমরা এর অনুসরন করবে, এবং বিভিন্ন পথ অনুসরন করবে না, করলে তা’ তোমাদেরকে তাঁর পথ হতে বিচ্ছিন্ন করবে। এভাবে আল্লাহ তোমাদেরকে নির্দেশ দিলেন যেন তোমরা সাবধান হও।

সূরাঃ ৬ আনআম, ১৫৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৫৩। আর এপথই আমার সিরাতাম মুসতাকিম (সরল পথ)। সুতরাং তোমরা এর অনুসরন করবে, এবং বিভিন্ন পথ অনুসরন করবে না, করলে তা’ তোমাদেরকে তাঁর পথ হতে বিচ্ছিন্ন করবে। এভাবে আল্লাহ তোমাদেরকে নির্দেশ দিলেন যেন তোমরা সাবধান হও।

* আল্লাহ নির্দেশিত, রাসূল (সা.) প্রশিক্ষিত ও আমির অনুমোদীত ইবাদতের নিয়ম আল্লাহর সুন্নাত ফিকাহ।এমন ফিকাহ দিয়ে ভয় দেখাতে হবে এবং সাবধান ঞতে হবে। নতুবা আল্লাহর পথ ছেড়ে সোজা জাহান্নামে যেতে হবে। হানাফী ফিকাহ ছাড়া আর কোন ফিকাহ আমির অনুমোদীত নয় বিধায় সেসব ফিকাহ বা ইবাদতের নিয়ম নয়।

সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫৩। ঐসব রাসূলদের আমরা তাদের কোন জনের উপর কোন জনকে শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছি। তাদের মধ্যে কোন জনের সঙ্গে আল্লাহ কথা বলেছেন।আর কোন জনকে উচ্চ মর্যাদায় উন্নীত করেছেন। আর আমরা মরিয়ম পুত্র ঈসাকে প্রকাশ্য মুজেযা দান করেছি। আর তাকে পবিত্র আত্মা দ্বারা সাহায্য করেছি।আর আল্লাহ ইচ্ছা করলে নবিগণের পরবর্তী লোকেরা পরস্পরের সঙ্গে যুদ্ধ-বিগ্রহে লিপ্ত হতো না। কিন্তু তারা পরস্পর ইখতিলাফ (মতভেদ) করেছিল।তাতে তাদের কিছু লোক মুমিন এবং কিছু লোক কাফের হয়ে গেল। আল্লাহ ইচ্ছা করলে তারা পরস্পর যুদ্ধ-বিগ্রহে লিপ্ত হতো না। কিন্তু আল্লাহ যা ইচ্ছা তাই করে থাকেন।

সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ২ নং থেকে ৪ নং আয়াতের অনুবাদ।
২। তিনিই উম্মীদের মধ্যে একজন রাসুল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য হতে, যে তাদের নিকট আবৃত করে তাঁর আয়াত সমূহ; তাদেরকে পবিত্র করে এবং শিক্ষা দেয় কিতাব ও হিকমত; এর আগে তো এরা ছিল ঘোর বিভ্রান্তিতে।
৩। আর তাদের অন্যান্যের জন্যও যারা এখনো তাদের সহিত মিলিত হয়নি। আল্লাহ পরাক্রমশালী প্রজ্ঞাময়।
৪। ওটা আল্লাহরই অনুগ্রহ, যাকে ইচ্ছা তিনি ওটা দান করেন। আর আল্লাহ তো মহা অনুগ্রহশীল।

# সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ৩ নং আয়াতের তাফসির- তাফসিরে ইবনে কাছির
৩। এ আয়াতের তাফসিরে আবু হুরায়রা হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, একদা আমরা রাসূলুল্লাহর পার্শ্বে বসে ছিলাম, এমন সময় তাঁর উপর সূরা জুমুয়া অবতীর্ণ হয়। জনগণ জিজ্ঞাস করেন হে আল্লাহর রাসূল (সা.)! ‘ওয়া আখারিনা মিনহুম লাম্মা ইয়ালহাকু বিহিম’ দ্বারা কাদেরকে বুঝানো হয়েছে? কিন্তু তিনি কোন উত্তর দিলেন না। তিন বার এ প্রশ্ন করা হয়। আমাদের মধ্যে সালমান ফারসীও (রা.) ছিলেন। রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁর হাতখানা সালমান ফারসীর (রা.) উপর রেখে বললেন, ঈমান যদি সারিয়্যা নক্ষত্রের নিকট থাকত তাহলেও এই লোকগুলোর মধ্যে এক কিংবা একাধিক ব্যক্তি এটা পেয়ে যেত।(ফাতহুলবারী ৮/৫১০, মুসলিম ৪/১৯৭২, তিরমিযী ৯/২০৯, ১০/৪৩৩, নাসাঈ ৫/৭৫, ৬/৪৯০, তাবারী ২৩/৩৭৫)।

সহিহ বোখারী ৪৯৯ নং হাদিসের (সালাতের ওয়াক্ত সমূহ অধ্যায়) অনুবাদ-
৪৯৯। হযরত যুহুরী (র.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি দামেশকে আনাস ইবনে মালেকের (রা.) নিকট গিয়ে দেখতে পেলাম, তিনি কাঁদছেন। আমি তাঁকে জিজ্ঞেস করলাম, আপনি কাঁদছেন কেন? তিনি বললেন, আমি যা যা দেখেছি তার মধ্যে এ নামাযই আজ পর্যন্ত অবশিষ্ট ছিল। কিন্তু এখন নামাজও নষ্ট হতে চলেছে।

* চব্বিশ বছরেও ফিকাহ সংকলন না করায় সাহাবা-সাহাবা, সাহাবা-তাবেঈ যুদ্ধ হয় এবং সাহাবার সাথে সুদ্ধকারী তাবেঈ কাফের হয়।তেমন একটি কাফের দল কারবালায় হযরত ইমাম হোসেনের (রা.) মাথা কেটে ইয়াজিদকে উপহার দেয়।এসব দৃশ্য দেখে ঈমান সারিয়্যা নক্ষত্রের নিকট চলে গেলে ইসলাম বিনষ্ট হয়। অবশেষে একশত বার আল্লাহর দিদার প্রাপ্ত পারসিক ইমাম আবু হানিফা (র.) পূর্ণাঙ্গ ফিকাহ সংকলন করলে ঈমান সারিয়্যা নক্ষত্রের নিকট ফিরে আসে এবং ইসলাম এর সঠিক রূপে ফিরে। আমির হারুনুর রশিদ হানাফী ফিকাহ পরিশোধন করে অনুমোদন করলে ইসলামের স্বর্ণ যুগ শুরু হয়। তখন সামরিক, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে মুসলিম নেতৃত্ব দেয়। হানাফী ফিকাহের ব্যাপক বিরোধীতার কারণে ইসলামের স্বর্ণ যুগ শেষ হয়ে মুসলিম অমুসলিমের তাবেদার হয়ে যায়।ইসলামের স্বর্ণ যুগ আবার ফিরতে হলে মুসলিমকে ব্যাপক ভাবে আল্লাহর সুন্নাত হানাফী ফিকাহের অনুসারী আহলে সুন্নাত বা সুন্নী হতে হবে।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৮:৫৩

বিজন রয় বলেছেন: ইসলামের স্বর্ণযুগ বলতে কোন সময়ের কথা বলা হয়েছে?

২২ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১০:৪৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: খলিফা হারুনুর রশিদ থেকে পরবর্তী কয়েক শতক ইসলামের স্বর্ণযুগ। এ সময়ে মুসলিমগণ জ্ঞান-বিজ্ঞানে যথেষ্ট অবদান রেখেছেন। কিন্তু তারা নিজেদের মধ্যে মারা-মারি করলে আল্লাহ তাদের মাথায় জ্ঞান-বিজ্ঞান না দিয়ে শয়তানি ঢুকিয়ে দেন।

২| ২২ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৯:০১

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্নাত বা সুন্নী দিয়ে ইহকালে উপকারটা কি হবে?
আর সুন্নাত বা সুন্নী না হলে ইহকালে সমস্যাটা কি হবে?

আইনস্টাইন, এডিসন, মাদার তেরেসা, মেন্ডেলা, গোর্কি ইত্যাদি জ্ঞানী মানুষেরা সুন্নাত বা সুন্নীর ধার-ধারেনি- তাতে তাদের ক্ষতিটা কি হয়েছে।

২২ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১০:৫০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জ্ঞান-বিজ্ঞানকে আল্লাহ হিকমাত হিসাবে আখ্যায়িত করেছেন। দুনিয়া ও আখেরাতের ক্ষেত্রে এটা আল্লাহর সুন্নাত। আপনি যাদের কথা বললেন তাঁরা দুনিয়ার সুন্নাত মেনে দুনিয়াকে জান্নাত বানানোর চেষ্টা করেছেন। দু ঘন্টায় রাশিয়া থেকে আমেকিায় যেতে পারা দুনিয়ার জান্নাত। কেউ দুনিয়ার জান্নাতের কাজ করলে তার দুনিয়া জান্নাত হবে। কেউ পরকালের জান্নাতের কাজ করলে তার পরকাল জান্নাত হবে। কেউ উভয় জান্নাতের কাজ করলে তার উভয় জান্নাত হবে। মুসলিম ইহকালিন জান্নাতের কাজ না করায় তাদের ইহকাল জান্নাত না হয়ে জাহান্নাম হয়ে আছে।

৩| ২২ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৯:০১

রাজীব নুর বলেছেন: চাচাজ্বী স্যরি, আসল কথা বলতেই ভুলে গেছি।
শুভ সকাল চাচাজ্বী।
আসসালামু আলাইকুম।
জুম্মা মোবারক। বারের সবচেয়ে সেরা বার শুক্রবার।

২২ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১০:৫১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: শুক্রবার দিয়ে আপনার কি হবে?

৪| ২২ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১১:২৭

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ইসলামের দৃষ্টিতে পিআর ভোট নিয়ে আলোচনা করিয়েন।

৫| ২২ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১২:৪২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:




সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ইসলামের দৃষ্টিতে পিআর ভোট নিয়ে আলোচনা করিয়েন।


ইসলামে গণতন্ত্রের কোন সুযোগ নাই। সেটা থাকলে মাওলা ইমাম আলী রাঃ হতে প্রথম খলিফা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.