![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
শেখ হাসিনাকে হত্যা করে বিএনপিকে ফাঁসিয়ে ফায়দা হাসিলের জন্য ২১ আগষ্ট ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলা তৃতীয় পক্ষের কাজ হতে পারে।তাদের ফায়দা হতে পারে বাংলাদেশের ক্ষতি। আওয়মী লীগের শেখ হাসিনা বিরোধী অংশও এ কাজে জড়িত থাকতে পারে। তবে প্রাণে বাঁচার পর শেখ হাসিনা এঘটনাকে ক্ষমতা পাওয়া ও তা’ দীর্ঘায়িত করার উপলক্ষ্য বানিয়েছেন। এ ক্ষেত্রে তিনি সঠিক অপরাধী খোঁজার চেষ্টা করেননি। সঠিক অপরাধী খোঁজার চেয়ে তিনি বিএনপিকে ফাঁসানো বেশী উপকারী মনে করেছেন। বিএনপি পরের নির্বাচনে জয়ী হওয়ার কৌশল নিয়ে তখন ব্যস্ত থাকায় তারা সঠিক অপরাধী খোঁজার সময় পায়নি। অপরাধী তাদের উপকার করার চেষ্টা করেছে বিধায় তারা হয়ত সঠিক অপরাধী খোঁজার প্রয়োজন মনে করেনি।১৫ আগষ্ট ১৯৭৫ এর খুনীদের দ্বারা বিএনপি উপকৃত হয়েছে বিধায় তারা তাদের বিচার বন্ধ রেখেছে। আবার ক্ষমতায় গেলে তারা ২১ আগষ্ট ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার সঠিক অপরাধী খুঁজে বের করে তাদের শাস্তি দিতে চেষ্টা করবে কি? তবে এটা তাদের দায়িত্ব বলে আমি মনে করি। কারণ তারা তখন দেশের প্রধান বিরোধী দল নেতার নিরাপত্তা দিতে সক্ষম হয়নি। অথচ দেশের সকল নাগরিকের নিরাপত্তা দেওয়া তাদের দায়িত্ব ছিল।
আওয়ামী লীগ বা বিএনপি কোন পক্ষ ২১ আগষ্ট ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার আসল অপরাধী খুঁজে বের করতে পারেনি। আর যাদেরকে ফাঁসানো হয়েছে আদালত তাদেরকে একবার দোষী সাব্যস্ত করেছে এবং আবার খালাস দিয়েছে।তারমানে আদালতে উপস্থাপিত তথ্য কোন স্পষ্ট প্রমাণ বহন করে না।
বাংলাদেশে প্রচুর ভারত ও পাকিস্তান প্রেমী রয়েছে। এদের মধ্যে কিছু সংখ্যক বাংলাদেশ বিরোধী থাকা অসম্ভব নয়। ২১ আগষ্ট ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার মধ্যে জাতীয় ক্ষতির একটা বীজ আছে। সুতরাং এটা বাংলাদেশ বিরোধীদের কাজ হওয়া অসম্ভব নয়।আর বাংলাদেশে শেখ হাসিনা বিরোধী শুধু বিএনপি নয়। জুলাই’২৪ এ তারা সবাই একসাথে রাস্তায় নামায় শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছেন। তখন তাঁর পক্ষে রাস্তায় নামা লোকের সংখ্যা ব্যাপক হারে কমে গিয়েছিল। সে অবস্থা এখনো অব্যাহত আছে। নতুবা ১৫ আগষ্ট ৩২ নম্বরে একটা লংকাকান্ড ঘটে যেত।এতগুলো বছর ক্ষমতায় থেকেও শেখ হাসিনা তাঁর হত্যাচেষ্টাকারীদেরকে শাস্তি দিতে পারলেন না। পালিয়ে না গেলে ৫ আগষ্ট হয়ত তাঁর হত্যাচেষ্টাকারীরা তাঁকে হত্যা করেই ফেলত। এখন তিনি বেঁচে থেকে কলকাতায় অফিস খুলে বসেছেন তাঁর ফেলে যাওয়া গণভবনে ফিরে আসার জন্য। আসলে এ ক্ষমতা জিনিসটার লোভ মানুষের মধ্যে আমৃত্যূ থাকে।তারেক এখনো ভারপ্রাপ্ত কেন? বেগম জিয়া তাঁকে ভারমুক্ত করছেন না কেন? তিনি এখন অবসরে গেলে তো সমস্যা নাই। বাংলাদেশের রাজনীতি থেকে নীতিটা বাদ পড়ে আমাদেরকে কিছুটা সমস্যায় ফেলেছে। তারেক জিয়াকে খুনী মনে না করার কারণে আমি তাঁর দলের লোককে জামাই বানিয়েছি। এবার আদালতও মনে হয় তাঁকে পুরাপুরি খালাস দিবে। তবে আওয়ামী লীগ হয়ত তাঁর উপর দোষ চাপানো বন্ধ করবে না। কারন বাংলাদেশের রাজনীতি যে দিকে লাভ সে দিকে থাকে।
২৩ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১২:০৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আওয়ামী লীগ ২১ আগষ্ট ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার সহিহ কারণ উদঘাটন না করলেও এটা করা বিএনপির মহাদায়িত্ব। কারণ ঘটনাটি তাদের ক্ষমতা আমলে ঘটেছে।
২| ২৩ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১২:০৫
নতুন নকিব বলেছেন:
পক্ষ টক্ষ কিছুই না। উহারাই উহাদের উহা মারিয়া জনগণের করুণার দৃষ্টি আকর্ষন করিয়া ফায়দা লুটিতে চাহিয়াছে। ইহাই উহাদের পুরানা চরিত্র। প্রত্যক্ষ দর্শক মতিউর রহমান রিন্টুর স্বীকারোক্তি তাহাই বলে।
২৩ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১২:১২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: উক্ত ঘটনায় শেখ হাসিনা কোন রকমে প্রাণে বেঁচে গেছেন। এমন একটি আত্মঘাতি ঘটনায় তিনি জড়িত থাকবেন বলে আমার বিশ্বাস হয় না। এঘটনায় বিএনপি জড়িত থাকার বিষয়টিও আমার বিশ্বাসে নাই। তবে ঘটনাটি একটি চরম ঘৃণিত ঘটনা। এটা তৃতীয় পক্ষের কাজ হওয়া সম্ভব।
৩| ২৩ শে আগস্ট, ২০২৫ ভোর ৪:১৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
যায় যায় দিনের তারিখ ইব্রাহিমকে খুব মিস করছি।
২৩ শে আগস্ট, ২০২৫ ভোর ৫:৩৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তাকে কেন মিস করছেন?
৪| ২৩ শে আগস্ট, ২০২৫ ভোর ৪:২৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
২০০৪ সালের আগস্ট মাসে কোন ২১ তারিখই তো ছিল না।
২৩ শে আগস্ট, ২০২৫ ভোর ৫:৩৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এসব মন্তব্য বেদরকারী মন্তব্য।
৫| ২৩ শে আগস্ট, ২০২৫ ভোর ৪:৩৮
ক্লোন রাফা বলেছেন: আপনি নিশ্চয়ই নির্বোধ , এটা আমার বিশ্বাস নয়।
তৃতীয় কেউ জড়িত থাকলে এত বড় দায় বিএনপি/জামাত নিজের কাঁধে শখ করে নিয়েছোটে মনে হয়‼️একমাত্র নিজেরা জড়িত থাকলেই জজ মিয়ার মতো নাটক করে।
২৩ শে আগস্ট, ২০২৫ ভোর ৫:৩২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বাবর তবে বেঁচে রইলো কেন?
৬| ২৩ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৮:৩৪
কামাল১৮ বলেছেন: বিএনপি তদন্ত করলে তো জজমিয়ার নামই আসবে।এক মুখে দুই কথা বলে কিভাবে।
২৩ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১০:৫২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আওয়ামী লীগ কি করেছে?
৭| ২৩ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১২:০৫
ধুলো মেঘ বলেছেন: কোন তৃতীয় পক্ষের কাজ না। এটা আওয়ামী লীগেরই কাজ। কয়েকটা লক্ষণেই পরিষ্কারঃ
১। এত বড় বিস্ফোরণ, কিন্তু আওয়ামী লীগের বড় কোন নেতা মারা যায়নি।
২। শেখ হাসিনা খোলা ট্রাকে খুব সহজ টার্গেট থাকা সত্ত্বেও তাঁকে গুলি করা হয়নি।
৩। হাসিনা যখন বুলেট প্রুফ গাড়িতে গিয়ে ওঠে, তখন তাঁকে গুলি করা হয়।
৪। ঘটনা তদন্তে যখন বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করা হয় - তখন আওয়ামী লীগ তাদের কাজে কোন্রকম সহযোগিতা করতে অস্বীকৃতি জানায়।
এই ঘটনার কারণেই আওয়ামী লীগের প্রতি মানুষের সমবেদনা জেগে ওঠে যেটাকে পুঁজি করে পরের কয়েক বছর আওয়ামীলীগ সরকারের উপর যথাসাধ্য চাপ সৃষ্টি করার চেষ্টা করে এবং সফলতা পায়।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১২:০১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বাংলাদেশে কোনো একটা ঘটনার সহি কারণ উদঘাটন হয় না । কিছুদিন মাতামাতি এরপর সবাই চুপ ।