নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আল্লাহর বিষয়টা আসলে কি?

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:০১



আল্লাহর কথা বলেছেন হযরত মোহাম্মদ (সা.)। তাঁর কথা বিশ্বাস করে প্রায় দুইশত কোটি মানুষ। এর তিনগুন মানুষ তাঁর কথা অবিশ্বাস করে। আল্লাহর বিষয় হলো তিনি সবচেয়ে বড়। এটা যৌক্তিক। কারণ যা আছে এর মধ্যে বড়-ছোট আছে। এখন সবচেয়ে বড় আল্লাহ না হলে সবচেয়ে বড় কে? মোহাম্মদের (সা.) কথা যারা অস্বীকার করে তারা সেটা বলুক। সবচেয়ে বড় যে সব নাম বলা হবে তাদের সবার গুনাগুন এক হলে বুঝতে হবে এক জনই বিভিন্ন নামে বিদ্যমাণ। সব চেয়ে বড় হিসাবে যাদের নাম প্রস্তাব করা হবে তাদের গুনাগুনে ভিন্নতা থাকলে বুঝতে হবে যিনি সবচেয়ে বড় তাঁর গুন আসলে কোনগুলো হওয়া সঠিক? এ ক্ষেত্রে আমার হযরত মোহাম্মদের (সা.) কথা সঠিক হওয়ার ক্ষেত্রে সুদৃঢ় বিশ্বাস আছে।

হযরত মোহাম্মদের (সা.) কথা বিশ্বাস করে সে অনুযায়ী কাজ করলে পরকালের অনন্ত জীবনে জান্নাতে কোন কাজ করা ছাড়াই শান্তিতে জীবন যাপন করা যাবে। হযরত মোহাম্মদের (সা.) কথা অবিশ্বাস করলে পরকালের অনন্ত জীবনে আরাফে কাজ করে খেতে হবে- এটা আমাকে স্বপ্নে দেখানো হয়েছে। এদেরকে অনন্তকাল আল্লাহর ইবাদত করতে হবে। এরা ইবাদত না করলে এরা জাহান্নামের কয়েদী হবে। জাহান্নামের কয়েদী ইবাদত স্বীকার করলেই আরাফে ইবাদত ও কাজের বিনিময়ে শান্তিতে জীবন যাপন করতে পারবে।

যারা মুসলিম তাদের প্রতি আমার কথা হলো আমার কথার স্বপক্ষে আমার নিকট যথাযথ কোরআনিক প্রমাণ আছে। যারা অমুসলিম তাদের প্রতি আমার কথা হলো মোহাম্মদের (সা.) কথা অবিশ্বাসের কারণে আপনাদের ক্ষতি হওয়ার বিষয়ে আমার সুদৃঢ় বিশ্বাস আছে। আমি আপনাদের উপকার করতে চাই বিধায় এ বিষয় আমি অবগত করছি। অবিশ্বাসীগণের কথায় লজিক থাকলে আমি সেসব শুনতে চাই। কারণ ভুলের কারণে আমি ক্ষতির মধ্যে পড়তে চাই না।

সোনা ভাই ও রানু লজিক ছাড়া অনেক কথা বলে। তাঁদেরকে বলতে চাই আপনাদের লজিক বিহীন কথা মানার ক্ষেত্রে আসলে কারো গরজ নাই। ইসলামে কোন ক্ষেত্রে লজিক হারায় না বলে আমি এর সাথে আছি। আমাকে এখান থেকে সরাতে হলে যথাযথ লজিক লাগবে।

মন্তব্য ৫২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৫২) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:১২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: রাজিব নুর ভাইয়ের মাথা গেছে । তিনি আজকাল শেখ হাসিনা কে নিয়ে এমন সব ভাবনা শেয়ার করছেন যেটা কিয়ামতের আগে ঘটা পসিবল না । ।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৪২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: শেখ হাসিনা যেহেতু মরে যাননি সেহেতু তাঁর বিষয়ে অনেক কিছু ভাবা যায়।

২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:১৭

লুধুয়া বলেছেন: Imaginary thing

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৩৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:২৬

আমি নই বলেছেন: রানুরে হিসাব থেকে বাদ দ্যান। সে নিজেকে বিড়াট কিছু মনে করে কিন্তু আদতে ফাপা বাশ ছারা কিছুই নয়। আর সোনাতো পাগলা, আমার মনে হয়না সে কিছু বুঝে বলে।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:১১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তাদের অনেক কথাই ব্লগারগণ পছন্দ করেন না।

৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:২৯

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:



ইসলামে লজিক নেই।

কারণ, ইসলামের স্রষ্টা ও লজিকের স্রষ্টা ভিন্ন।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:১০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার সব ধারণা সঠিক নয়।

৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: আল্লাহর বিষয়টা আসলে কি?

বিষয়টা কি গ্রেট চাঁদগাজী এসে আপনাকে বুঝিয়ে দেবেন। অপেক্ষা করুন।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:০৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যে কেউ আমাকে বুঝাতে আসবেন তাঁকে আমাকে যৌক্তিক ভাবে তাঁর কথা বুঝাতে হবে।

৬| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: মহান বিজ্ঞানী আইনস্টাইন, এডিসন থেকে শুরু করে মাদার তেরেসা, ডায়না হেডেন অথবা ধরুন গৌতম বুদ্ধ, এরিস্টটল এরা ইন্তেকাল করেছেন। এরা আজীবন মানুষের জন্য কাজ করেছেন। এখন এদের মৃত্যু হয়েছে। এখন তারা কোথায় আছে? জাহান্নামে? নাকি কেয়ামতের ময়দানে বিচারের পর জাহান্নামে যাবে?

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:০৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মানুষ থেকে আল্লাহ অনেক বড়। তাঁকে গুরুত্ব না দেওয়া মানে তাঁর রোষের মধ্যে পড়া। তাঁরা মানুষের জন্য কাজ করেছেন মানুষ তো তাঁদের অবদান অস্বীকার করে না। মানুষের জন্য কাজ করলেও আল্লাহ খুশী হন। এমন লোকদেরকে আল্লাহ শাস্তি কম দিয়ে থাকেন।

৭| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:২২

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: যে কেউ আমাকে বুঝাতে আসবেন তাঁকে আমাকে যৌক্তিক ভাবে তাঁর কথা বুঝাতে হবে।

হা হা হা। যৌক্তিক???!!!
আপনার মধ্যে এক বিন্দু লজিক নেই।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমার মধ্যে লজিক নাই এটা অযৌক্তিক কথা।

৮| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৬

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:




আপনাকে বুঝাতে হলে কথায় লজিক থাকতে হবে, ভালো; আপনি যেই বিদ্যা অর্জন করেছেন ( ধর্ম ) উহা লজিকের ভিত্তিতে রচিত হয়নি; ফলে, আপনি যাহাকে লজিক বলছেন, সেটা লজিক নয়; লজিক হচ্ছে, "একটা বিষয়কে সত্য হিসেবে মেনে নেয়ার মত কারণ ও ফ্যাক্ট"; আপনি সেই সাবজেক্টগুলো পড়েননি। সেই সাবজেক্টগুলো হচ্ছে: অংক, লজিক, ফিলোসফি, পদার্থ বিজ্ঞান, কেমেষ্ট্রী, বাইওলোজী, এষ্ট্রোনোমি, ইত্যাদি। যারা এসব জানেন, তারা আপনকে কি করে লজিক বুঝাবেন? আপনার ধারণ ক্ষমতা নেই!

আপনি মাইক্রোসফট'এর এ্যাপলিকশন ব্যবহার করতে জানেন ও তা শিখান; কিন্তু মাইক্রোসফটের সেইসব এ্যাপ আপনি তৈরি করতে পারবেন না, কারণ সেই "লজিক" ( প্রোগ্রামিং ও অলগারিদম ) আপনি জানেন না।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৩৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সবচেয়ে বড় বুঝার লজিকটা কি? আপনার কাজ হলো ব্যক্তি আক্রমন, এটা কোন লজিক নয়। কোন বিষয় বুঝার ক্ষেত্রে ব্যক্তি আক্রমণ কি কাজে লাগে?

৯| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪৯

বিজন রয় বলেছেন: খুব কঠিন।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৪৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বাস্তবে আপনি একজন ভালোমাণের কবি। আমি যদি বলি আপনি আসলে একজন জোকার, তাহলে আপনি আমার প্রতি খুশী হবেন কি? আপনার বন্টনে আমি ভালো কিছু পাব কি? তো বাস্তবে আল্লাহ যা কেউ তাঁকে এর বিপরীত কিছু বিশ্বাস করলে তার কপালে অনন্ত ভোগান্তি থাকবে। সে আল্লাহর সাথে ফাইট করে জিততে না পারলে সে এর থেকে মুক্তি পাবে না। শেখ হাসিনার সাথে ফাইট করে এক দল জয়ী হওয়ায় তাঁর শাস্তি থেকে সেই দল মুক্তি পেয়েছে। ইবলিশ মনে করেছে আল্লাহ অজেয় নন। সেজন্য সে আল্লাহর অবাধ্য হয়েছে। কিন্তু আল্লাহ বাস্তবে অজেয় হওয়ায় ইবলিশকে অনন্ত কাল শাস্তি পেতে হবে। আমি এসব বুঝি বলে আল্লাহ স্বপ্নে আমার সাথে কথা বলেন। স্বপ্নের মাধ্যমে আল্লাহ আমাকে জানালেন যারা ইহকালে তাঁর অবাধ্য পরকালে তাদেরকে অনন্তকাল তাঁর ইবাদত করতে হবে। সেটা না করলে তারা জাহান্নামের কয়েদী হবে। জাহান্নাম থেকে মুক্তি পেতে চাইলে তাদেরকে আবার আল্লাহর অনন্ত ইবাদত কবুল করতে হবে। আমি যা স্বপ্নে দেখলাম কোরআন দিয়ে তা’ সঠিক প্রমাণ করা যায়। সেজন্য আমি বলি আমার স্বপ্ন কোরআন অনুযায়ী ঠিক আছে।

১০| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৩৩

কামাল১৮ বলেছেন: আল্লাহ হলো মানুষের সৃষ্ঠ একটা প্রমানহীন ধারনা।হাজারো ধর্মের সৃষ্টিকর্তা হাজারো রকমের।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:০৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মৃত্যুর পর আপনি বুঝবেন আপনার ধারনাটি সঠিক নয়। ততক্ষণে আপনি বুঝবেন আপনি আল্লাহর অন্তহীন দাসত্বে গ্রেফতার হয়ে গেছেন। তখন আপনি মাটি হয়ে যেতে চাইবেন। কিন্তু আপনি সেটি হবেন না। আর যারা আপনার আল্লাহর বড়ত্ব বুঝে এখন তাঁর ইবাদত করছে তারা পরকালে আল্লাহর মেহমান হয়ে যাবেন। তাদের থাকবে অনেক সেবক-সেবিকা।

১১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৩৭

লোনার বলেছেন: দেখুন: আল্লাহ্ কি সত্যিই আছেন?

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:০৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: চমৎকার বিষয় শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

১২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:৪৯

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:



লেখক বলেছেন: সবচেয়ে বড় বুঝার লজিকটা কি? আপনার কাজ হলো ব্যক্তি আক্রমন, এটা কোন লজিক নয়। কোন বিষয় বুঝার ক্ষেত্রে ব্যক্তি আক্রমণ কি কাজে লাগে?

-ব্যক্তি যখন গার্বেজ লেখেন, আপনারা হয় বুঝেন না, কিংবা বুঝলেও চুপ করে থাকেন। আমি ব্যক্তির লেখায় যা আছে, সেটা বুঝি ও বলি; এটা লজিক্যালী করা হয়।

০২ রা অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১০:২১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ডক্টর এনামুল হক সামাজিকতার ভাষা নামে একটা নিবন্ধ লিখেছেন। তাতে আছে- আপনি মিথ্যা বলেছেন, আপনার কথা মনে হয় সত্য নয়। এখানে পরের কথাটি সামাজিকতার ভাষা। আর আগের কথাটি অসামাজিকতার ভাষা। আপনার কথা অসামাজিক ভাষায় প্রকাশ পায় বলে এটা পাঠক কর্তৃক গৃহিত হয় না। তো যে কথা পাঠক কর্তৃক গৃহিত হয় না তাতে লজিক থেকে লাভ কি? আপনার কথায় রানু নামক আপনার এক মোসাহেব বাহবা দেয়। উত্তেজনা তৈরী করে বিধায় আপনার লেখা প্রথম পাতায় স্থান দেওয়া হয় না।

১৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ ভোর ৪:৩৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

কাবা ঘরে যে ৩৬০ টা মুর্তি ছিল সব কয়টার নাম জানেন?

আপনি নাম জানেন মাত্র ১টার।
আপনার বুদ্ধ ভালো।

০২ রা অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১০:২৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমার জন্য অপ্রয়োজনীয় কোন কিছুর নাম দিয়ে আমি কি করব?

১৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ ভোর ৫:২৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


নবীজীর আগে কি ইসলাম ছিল না?
নবীজীর পিতার ধর্ম কী?

০২ রা অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১০:২৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: নবিজীর পূর্বে ভিন্ন নামে আল্লাহর ইবাদত ছিল। নবিজীর পিতার ধর্ম বিষয়ে আমি অবগত নই।

১৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ৭:৩৯

হাইজেনবার্গ ০৬ বলেছেন: আল্লাহ স্বপ্নে আমার সাথে কথা বলেন এ ব্যাপারটা নিয়ে আরেকটু বলুন। বুঝি নাই।

০২ রা অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১০:৩৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: স্বপ্নে মাঝে মাঝে আমি আল্লাহর কথা শুনি, তাঁকে দেখি না। যেমন একবার দেখেছি হাসরের মাঠ। একটা স্থান ফাঁকা যাতে আছে অদৃশ্য প্রতিবন্ধক। আমি প্রতিবন্ধকের সাথেই দাঁড়ানো। ফাঁকা স্থানের পূর্বে জাহান্নামের অন্ধকার গর্ত। সেই গর্তের পাড়ে ট্যালির চালের এবং বাঁশের বেড়ার বস্তি ঘর। একদল লোককে ফাঁকা স্থানে ধরে আনা হলো। যারা তাদেরকে ধরে আনলো তাদেরকে দেখা যাচ্ছে না। এমন সময় আল্লাহ বললেন, তোমাদের জন্য জাহান্নাম বরাদ্ধ। তবে তোমরা বস্তি ঘরগুলোতে থাকতে পার। তারপর তাদেরকে ছেড়ে দেওয়া হলো। তারা হুড়মুড় করে বস্তি ঘর সমূহে প্রবেশ করার পর বস্তি এলাকা জাহান্নামে নেমে গেল। আমি তখন বললাম- হে আল্লাহ এটা কি হলো? এ লোকগুলো জাহান্নাম থেকে বাঁচতে বস্তি ঘরে ঢুকলো, আর সেগুলো জাহান্নামে নেমে গেল? তখন আল্লাহ বললেন- তারা আমার সাথে তামাসা করতো আমিও তাদের সাথে তামাসা করলাম। তারপর আমি জেগে গেলাম। এভাবে আরো তিনবার স্বপ্নে আল্লাহর সাথে আমার কথা হয়েছে।

১৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: চাচাজ্বী আপনার এই পোষ্টে সবচেয়ে সুন্দর মন্তব্য করেছেন গ্রেট চাঁদগাজী। কিন্তু সেই মন্তব্য বুঝার মতো মগজ আপনার নেই।

০২ রা অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১০:৩৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সেটা বুঝার মগজ আছে তার মোসাহেব আপনি রানুর। চাটুকার ছাড়া এসব গ্রেটদের কথা জনতার বোধগম্য নয়। তারা নিজেদের ও তাদের মোসাহেবদের নিকট গ্রেট। অন্যরা তাদের কথা বুঝার চেষ্টাও করে না।

১৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:৩৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



ইসলাম লজিক দিয়ে পয়দা হয়নি।
আপনি ইসলামে লজিক খুঁজতে যাবেন না।
ইসলাম যারা মানবেন তারা হবে নাকে দড়ি বাধা উটের মতো।
কোন কথা থাকতে পারে না।

০২ রা অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১০:৪০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার ধারণায় কিছু ভুল আছে।

১৮| ০২ রা অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১০:৪৬

নিমো বলেছেন: ব্লগ সহ দুনিয়ার কিছু লোকের ধান্ধাবাজি করে রুটি-রুজির বিষয়।

০২ রা অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১২:১৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার কথাটি সঠিক আছে।

১৯| ০২ রা অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১১:০৬

শ্রাবণধারা বলেছেন: আল্লাহ কি আপনার সাথে বাংলায় নাকি আরবিতে কথা বলেন?

রোজ হাশরের ময়দান আর জাহান্নামের কয়েদী দেখতে দেখতে আল্লাহর সাথে গল্প করার অনুভুতি কেমন - ভয়ের নাকি আনন্দের? জাহান্নামের কয়েদীদের মধ্যে আমাদের ব্লগারদের কাউকে দেখেছিলেন কি?

০২ রা অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১২:১৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমার সাথে আল্লাহ ও রাসূলের (সা) স্বপ্নে কথা সব সময় বাংলায় হয়। যেহেতু আমি দেখেছি আমি আল্লাহর কাছাকাছি আছি সেহেতু বিষয়টা আনন্দের ছিল। ব্লগের কোন লোককে আমি দেখিনি। আমি যাদেরকে দেখেছি তাদের সবাই অপরিচিত ছিল।

২০| ০২ রা অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১:৪৩

নতুন বলেছেন: আপনি ভয় থেকে সৃস্টির্কার বিশ্বাসের কথা বলছেন।

ধর্ম মানুষের সৃস্টি বলেই দুনিয়াতে এতো এতো ধর্ম আছে।

ইসলামের মাঝেই হাজারও মত আছে যাদের অনেকেই ইসলামের মূল ধারার বিশ্বাসের থেকে অনেক ভিন্ন মতে বিশ্বাস করে।


আসলে দুনিয়াতে খুবই অল্প মানুষ আছে যারা যৌক্তিত ভাবে চিন্তা করতে পারে।

আশা করি আপনিও একদিন বুঝতে পারবেন ধর্ম, হোমিওপ‌্যাথী, জাদু টোনা, ভুত,প্রেত, বান মারা সবই ভ্রান্ত ধারনা মাত্র।

০২ রা অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৫:২০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: চোর একটা। কেউ বলে উত্তরে গেছে এবং কেউ বলে দক্ষিণে গেছে। রাস্তা দু’টি হলে এর একজন সত্যবাদী এবং অন্য জন মিথ্যাবাদী। এখোনে উভয় বক্তব্য সত্য অথবা মিথ্যা নয়।

২১| ০২ রা অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৩

গোবিন্দলগোবেচারা বলেছেন: সময়োপযোগী ও জরুরী একটি লেখা। পড়ে ভালো লাগলো। না বললে অবিচার হবে যে, প্রকৃত জ্ঞানী ও বিদ্ব্যান ছাড়া এই রকম একটি মূল্যবান পোস্ট লেখা আসলেই সম্ভব নয়। যদিও জানি নাস্তিকরা অনেক কথাই বলবে, কিন্তু আপনি সত্য ও আলোর পথে আছেন এটাই সবচেয়ে বড় কথা। আপনার লেখার মাধ্যমে একজন মানুষকেও যদি প্রকৃত আলোর পথে আনতে পারেন, সেটাও কম কি?

০২ রা অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৫:২২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৫ ভোর ৪:৪০

হাইজেনবার্গ ০৬ বলেছেন: যারে আপনি আল্লাহ বলছেন সে কি আপনার সাব কনসাস মাইন্ড না? নাকি আল্লাহ আইসা আগে পরিচয় দিয়া কইছে 'শুন মহা.. চিন্তা আমি আল্লাহ কইতাছি? আপনি মুরুব্বী মানুষ,পায়াসও মনে হয় তাই বেশী কিছু আর মাতলাম না, এসব নিয়া একজন শিক্ষিত আলেমের সাথে কথা বলেন। সাইকিয়াট্রিস্টের কাছেও যাইতে পারেন ;)

০৩ রা অক্টোবর, ২০২৫ ভোর ৬:০৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আলেমদের সাথে এসব বিষয়ে কথা হয়েছে।আমার স্বপ্ন বিশ্বাস করা আপনার জন্য জরুরী না।

২৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১:৪১

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: চোর একটা। কেউ বলে উত্তরে গেছে এবং কেউ বলে দক্ষিণে গেছে। রাস্তা দু’টি হলে এর একজন সত্যবাদী এবং অন্য জন মিথ্যাবাদী। এখোনে উভয় বক্তব্য সত্য অথবা মিথ্যা নয়।


আপনি যেহেতু গভীর লেভেলে চিন্তা করতে পছন্দ করেন।

আপনি যদি ভালো করে চিন্তা করেন তবে বুঝতে পারবেন যে ধর্ম মানুষের সৃস্টি। এবং মানুষকে নিয়ন্ত্রনের জন্য শুরু থেকেই ব্যবহার করে আসছে শাষকগোস্ঠি। এবং ধর্ম ছাড়াও দুনিয়াতে অনেক মানুষ ভালো আছে, এবং ধর্মের উপরে বিশ্বাস কমে যাচ্ছে, মুসলমানেরা শুধুই বেশি বাচ্চা নিয়ে নামে মুসলমানের সংখ্যা বাড়াচ্ছে।

০৩ রা অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:০১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন:



দ্বীন কি? এর বিবরণ কি?

সূরাঃ ৫ মায়িদাহ, ৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩। তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃত, রক্ত, শূকরমাংস, আল্লাহ ব্যতীত অপরের নামে যবেহকৃত পশু, আর শ্বাসরোধে মৃত জন্তু, প্রহারে মৃত জন্তু, শৃংগাঘাতে মৃত জন্তু এবং হিংস্র পশুতে খাওয়া জন্তু, তবে যা তোমরা যবেহ করতে পেরেছ তা’ ব্যতীত, আর যা মূর্তি পুজার বেদির উপর বলি দেওয়া হয় তা এবং জুয়ার তীরদ্বারা ভাগ্য নির্ণয় করা, এ সব পাপ কাজ। আজ কাফেরগণ তোমাদের দ্বীনের বিরুদ্ধাচরণে হতাশ হয়েছে; সুতরাং তাদেরকে ভয় করবে না, শুধু আমাকে ভয় কর। আজ তোমাদের জন্য তোমাদের দ্বীন পূর্ণাঙ্গ করলাম ও তোমাদের প্রতি আমার অনুগ্রহ সম্পূর্ণ করলাম এবং ইসলামকে তোমাদের দ্বীন মনোনীত করলাম। তবে কেহ পাপের দিকে না ঝুঁকে ক্ষুধার তাড়নায় বাধ্য হলে তখন আল্লাহ তো ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।

* দ্বীন হলো ইসলাম। ইসলাম কি?

সূরাঃ ৩৫ ফাতির, ৪৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪৩। পৃথিবীতে অহংকার প্রকাশ এবং কূট ষড়যন্ত্রের কারণে (অকল্যাণ)।কূট ষড়যন্ত্র এর আহলকে(এর সাথে সংযুক্ত সকল ব্যক্তি) পরিবেষ্ঠন করে। তবে কি এরা অপেক্ষা করছে পূর্ববর্তীদের সুন্নতের? কিন্তু তুমি আল্লাহর সুন্নাতে কখনও কোন পরিবর্তন পাবে না এবং আল্লাহর সুন্নতে কোন ব্যতিক্রমও দেখবে না।

* ইসলাম হলো আল্লাহর মর্জির প্রতি নিজেকে সমর্পণ। আল্লাহর মর্জি হলো তাঁর সুন্নাত। কারণ এতে পরিবর্তন ও ব্যতিক্রম নাই। আল্লাহর সুন্নাত কি?

সূরাঃ ১৬ নাহল, ১২৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১২৫।ডাক তোমার রবের পথে, হিকমাত (কৌশল) ও উত্তম ওয়াজের মাধ্যমে। আর তাদের সাথে তর্ক কর উত্তম পন্থায়। নিশ্চয়ই তোমার রব খুব জানেন কে তাঁর পথ ছেড়ে পথভ্রষ্ট হয়। আর তিনি খুব জানেন কোন সব লোক হেদায়াত প্রাপ্ত।

* আল্লাহর সুন্নাত হলো হিকমাত ও উত্তম ওয়াজ। কারণ এর মাধ্যমে আল্লাহ তাঁর পথে ডাকতে বলেছেন।হিকমাত হলো জীবন যাপণের ও ইবাদতের উত্তম পদ্ধতি। জীবন যাপন ও ইবাদতের উত্তম পদ্ধতি অবলম্বন করার নসিহত হলো উত্তম ওয়াজ। ইবাদতের উত্তম পদ্ধতি কি?

সূরা: ৯ তাওবা, ১২২ নং আয়াতের অনুবাদ-
১২২। আর মু’মিনদের এটাও উচিৎ নয় যে (জিহাদের জন্য) সবাই একত্রে বের হয়ে পড়বে। সুতরাং এমন কেন করা হয় না যে, তাদের প্রত্যেক বড় দল হতে এক একটি ছোট দল (জিহাদে) বের হয় যাতে অবশিষ্ট লোক ফিকাহ (দীনের গভীর জ্ঞান) অর্জন করতে থাকে। আর যাতে তারা নিজ কওমকে ভয় প্রদর্শন করে, যাতে তারা সাবধান হয়।

সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫৩। ঐসব রাসূলদের আমরা তাদের কোন জনের উপর কোন জনকে শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছি। তাদের মধ্যে কোন জনের সঙ্গে আল্লাহ কথা বলেছেন।আর কোন জনকে উচ্চ মর্যাদায় উন্নীত করেছেন। আর আমরা মরিয়ম পুত্র ঈসাকে প্রকাশ্য মুজেযা দান করেছি। আর তাকে পবিত্র আত্মা দ্বারা সাহায্য করেছি।আর আল্লাহ ইচ্ছা করলে নবিগণের পরবর্তী লোকেরা পরস্পরের সঙ্গে যুদ্ধ-বিগ্রহে লিপ্ত হতো না। কিন্তু তারা পরস্পর ইখতিলাফ (মতভেদ) করেছিল।তাতে তাদের কিছু লোক মুমিন এবং কিছু লোক কাফের হয়ে গেল। আল্লাহ ইচ্ছা করলে তারা পরস্পর যুদ্ধ-বিগ্রহে লিপ্ত হতো না। কিন্তু আল্লাহ যা ইচ্ছা তাই করে থাকেন।

* ইবাদতের উত্তম পদ্ধতি হলো ফিকাহ। কারণ এর মাধ্যমে আল্লাহ ভয় প্রদর্শন করতে ও সাবধান হতে বলেছেন। আর ফিকাহ অর্জনে আল্লাহ জিহাদের চেয়ে বেশী লোক অংশগ্রহণ করতে আদেশ করেছেন। আল্লাহর এ আদেশ প্রতিপালিত না হওয়ায় সাহাবায়ে কেরাম (রা.) মহাফিতনায় আক্রান্ত হয়েছেন। ফিকাহ কি?

সূরাঃ ২ বাকারা, ২ নং আয়াতের অনুবাদ-
২। ঐ কিতাব; যাতে কোন সন্দেহ নেই, যা হেদায়াত মোত্তাকীদের জন্য।

সূরাঃ ৪ নিসা, ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি তোমরা আল্লাহ ও আখিরাতে বিশ্বাস কর তবে তোমরা (ইতায়াত) আনুগত্য কর আল্লাহর, আর (ইতায়াত) আনুগত্য কর রাসুলের, আর যারা তোমাদের মধ্যে আমির।কোন বিষয়ে তোমাদের মধ্যে বিরোধ দেখাদিলে উহা উপস্থাপিত কর আল্লাহ ও রাসুলের নিকট। ওটা উত্তম এবং পরিনামে ভাল।

সূরাঃ ২, বাকারা। ১০৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৬। আমরা কোন আয়াত মানসুখ বা রহিত করলে অথবা ভুলে যেতে দিলে তা’হতে উত্তম বা তার সমতুল্য কোন আয়াত আমরা প্রদান করে থাকি।তুমি কি জান না যে আল্লাহ সর্ব বিষয়ে সর্ব শক্তিমান।

* ফিকাহ হলো আমির অনুমোদীত কিতাবের হেদায়াত। যাতে হাদিস সহায়ক হিসাবে বিদ্যমাণ থাকে।ফিকাহের পরিপন্থী কিতাব ও হাদিস মানসুখ সাব্যস্ত।

সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ২ নং থেকে ৪ নং আয়াতের অনুবাদ।
২। তিনিই উম্মীদের মধ্যে একজন রাসুল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য হতে, যে তাদের নিকট আবৃত করে তাঁর আয়াত সমূহ; তাদেরকে পবিত্র করে এবং শিক্ষা দেয় কিতাব ও হিকমত; এর আগে তো এরা ছিল ঘোর বিভ্রান্তিতে।
৩। আর তাদের অন্যান্যের জন্যও যারা এখনো তাদের সহিত মিলিত হয়নি। আল্লাহ পরাক্রমশালী প্রজ্ঞাময়।
৪। ওটা আল্লাহরই অনুগ্রহ, যাকে ইচ্ছা তিনি ওটা দান করেন। আর আল্লাহ তো মহা অনুগ্রহশীল।

# সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ৩ নং আয়াতের তাফসির- তাফসিরে ইবনে কাছির
৩। এ আয়াতের তাফসিরে আবু হুরায়রা হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, একদা আমরা রাসূলুল্লাহর পার্শ্বে বসে ছিলাম, এমন সময় তাঁর উপর সূরা জুমুয়া অবতীর্ণ হয়। জনগণ জিজ্ঞাস করেন হে আল্লাহর রাসূল (সা.)! ‘ওয়া আখারিনা মিনহুম লাম্মা ইয়ালহাকু বিহিম’ দ্বারা কাদেরকে বুঝানো হয়েছে? কিন্তু তিনি কোন উত্তর দিলেন না। তিন বার এ প্রশ্ন করা হয়। আমাদের মধ্যে সালমান ফারসীও (রা.) ছিলেন। রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁর হাতখানা সালমান ফারসীর (রা.) উপর রেখে বললেন, ঈমান যদি সারিয়্যা নক্ষত্রের নিকট থাকত তাহলেও এই লোকগুলোর মধ্যে এক কিংবা একাধিক ব্যক্তি এটা পেয়ে যেত।(ফাতহুলবারী ৮/৫১০, মুসলিম ৪/১৯৭২, তিরমিযী ৯/২০৯, ১০/৪৩৩, নাসাঈ ৫/৭৫, ৬/৪৯০, তাবারী ২৩/৩৭৫)।

সহিহ মুসলিম, ৪৫৭৬ নং হাদিসের (কিতাবুল ইমারাহ) অনুবাদ-
৪৫৭৬। হযরত জাবির ইবনে সামুরা (রা.)কর্তৃক বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.) বলতে শুনেছি, বারজন খলিফা অতিবাহিত না হওয়া পর্যন্ত ইসলাম পরাক্রান্ত অবস্থায় চলতে থাকবে। তারপর তিনি যে কি বললেন, তা’ আমি বুঝতে পারিনি। তখন আমি আমার পিতার নিকট জিজ্ঞাস করলাম তিনি কি বলেছেন? তিনি বললেন নবি করিম (সা.) বলেছেন, তাঁদের সকলেই হবে কোরাইশ বংশোদ্ভুত।

* ফিকাহের অনুপস্থিতি জনিত কারণে ঈমান সারিয়্যা নক্ষত্রের নিকট চলে যায়। কারবালায় ইমাম হোসেন (রা.) তাঁর প্রতিপক্ষে কোন মুমিন খুঁজে পাননি। তারা জান্নাতের যুবদের সর্দার ইমাম হোসেনের (রা.) মাথা কেটে ইয়াজিদকে উপহার হিসাবে পাঠায়।এরপর একশতবার আল্লাহর দিদার প্রাপ্ত পারসিক ইমাম আবু হানিফা (র.) ফিকাহ সংকলন করলে ঈমান পৃথিবীতে ফিরে আসে। সবচেয়ে পরাক্রান্ত খলিফা আমির হারুনুর রশিদ ইমাম আবু হানিফা সংকলিত ফিকাহ পরিশোধন করে ফিকাহ হিসাবে অনুমোদন করলে ফিতনার রাহু মুক্ত হয়ে ইসলামের স্বর্ণযুগ শুরু হয়। সেই ফিকাহ অমান্য করায় মধ্যপ্রাচ্য ইহুদী কর্তৃক লাঞ্চিত হচ্ছে।

সূরাঃ ৮ আনফাল, ৬০ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬০। তোমরা তাদের মোকাবেলার জন্য যথাসাধ্য শক্তি ও অশ্ব-বাহিনী প্রস্তুত রাখবে। এর দ্বারা তোমরা সন্ত্রস্ত রাখবে আল্লাহর শত্রুকে, তোমাদের শত্রুকে, এছাড়া অন্যদেরকে যাদের সম্পর্কে তোমরা জাননা, আল্লাহ জানেন।আল্লাহর পথে তোমরা যা ব্যয় করবে এর পূর্ণ প্রতিদান তোমাদেরকে দেওয়া হবে এবং তোমাদের প্রতি জুলুম করা হবে না।

* হানাফী ফিকাহের অনুসারী পাকিস্তান আল্লাহর শত্রুকে সন্ত্রস্ত রাখার অস্ত্র প্রস্তু রাখতে সক্ষম হয়েছে।হানাফী ফিকাহ অনুসরণে দূর্বলতা থাকায় তাদের মধ্যে কিছু দূর্বলতা রয়েছে। ভারতের বন্ধুত্বে থেকে হয়ত আমরা আল্লাহর শত্রুকে সন্ত্রস্ত রাখার অস্ত্র প্রস্তু রাখতে সক্ষম হব না। আর তাতে করে আমাদেরকে ভারতের তাবেদারীর মধ্যে থাকতে হবে। আমরা চীনের সাথে সখ্যতায় আল্লাহর শত্রুকে সন্ত্রস্ত রাখার অস্ত্র প্রস্তু রাখতে সক্ষম হলেও হতে পারি।

সূরাঃ ৫৫ রাহমান, ১ নং ও ২ নং আয়াতের অনুবাদ-
১। আর রাহমান (পরম মেহেরবান)।
২। তিনিই শিক্ষা দিয়েছেন কোরআন।

* রাহমানের ছাত্র হওয়া ছাড়া শুদ্ধ ফিকাহ অর্জন সম্ভব নয়। ইমাম আবু হানিফা (রা.) রাহমানের ছাত্র ছিলেন বিধায় তাঁর সংকলিত ফিকাহ আমির কর্তৃক পরিশোধনের জন্য গৃহিত হয়েছে। অন্য যারা ফিকাহ প্রচার করেছে আমির অনুমোদীত না হওয়ায় তাদের সেই সব ফিকাহ মূলত কোন ফিকাহ নয়। আমিরের অনুমোদন বিহীন ফিকাহ মেনে করা ইবাদত আল্লাহর দরবারে গৃহিত হয় না।এসব ইবাদত করে কারো জান্নাতবাসী হওয়ার সম্ভাবনা নাই।

২৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৩:৪২

আমি নই বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: চাচাজ্বী আপনার এই পোষ্টে সবচেয়ে সুন্দর মন্তব্য করেছেন গ্রেট চাঁদগাজী। কিন্তু সেই মন্তব্য বুঝার মতো মগজ আপনার নেই।

হাহা, আমার প্রথম মন্তব্য এই কথাই বরেছিলাম, রানু নিজেরে সেইরাম কিছু মনে করে। গায়ে মানেনা আপনি মোড়ল আরকি। পাদগাজী এতই গ্রেট যে ঘার ধাক্কা দিলেও সম্মান যায় না।

০৩ রা অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:০৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: দু’জন দুজনার নিকট গ্রেট। অন্যরা তাদের গ্রেট কথা বুঝে না।

২৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১:৫২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



স্বপ্ন ছাড়া অন্য কোন উপায়ে কি মহান আল্লাহ সোবাহানাতায়ার দেখা পাওয়া সম্ভব না?
আল্লাহ আসলে কোথায় থাকেন?
তিনি কি সরাসারি কোন কথা বলতে পারেন না?
আপনার খুব সাধ যে তিনি আপনার সাথে দেখা দিক।
তাহলে তিনি কেন এক দিন সরাসরি আপনার বাসায় এসে দেখা দেয়া না? কেন বলে না যে- হে মহাচিন্তা, আমি চলে এসেছি। এবার তুমি প্রাণখুলে দেখ আমাকে।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ জান্নাতে দেখা দিবেন। আমি সেখানেই তাঁকে দেখতে চাই।

২৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১:৫৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



ধরুন- আপনি জন্ম সূত্রে মুসলিম না।
এখন এই বয়সে আপনি কি আপনার যুক্তি আর বুদ্ধি বিবেচনা দিয়ে মুসলাম হতেন?
একটু চিন্তা করে বিবেক দিয়ে বলুন।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যারা জন্ম সূত্রে মুসলিম না তাদের অনেকেই পরে মুসলিম হয়েছেন। যারা হেদায়াত পাওয়ার যোগ্য আল্লাহ তাদের হেদায়াতের ব্যবস্থা করে থাকেন। এমনিতে এখন আর তখন মানুষকে আল্লাহর ইবাদত করতেই হবে। এখন ইবাদত করলে অনন্ত কাল ইবাদত করতে হবে না, আর এখন ইবাদত না করলে অনন্তকাল ইবাদত করতে হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.