| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মহাজাগতিক চিন্তা
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
সূরাঃ ১০৩ আসর, অনুবাদ-
১। মহাকালের শপথ।
২। মানুষ অবশ্যই ক্ষতিগ্রস্থ্য
৩। কিন্তু উহারা (ক্ষতিগ্রস্থ্য) নয়, যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে সত্যের ও ধৈর্যের উপদেশ দেয়।
সূরাঃ ৫১ যারিয়াত, ৫৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৬। আমি জিন ও মানুষকে এ জন্য সৃষ্টি করেছি যে, তারা আমারই ইবাদত করবে।
সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫৫। আল্লাহ, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই।তিনি চিরঞ্জীব চির বিদ্যমাণ।তাঁকে তন্দ্রা অথবা নিদ্রা স্পর্শ করে না।আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে সমস্তই তাঁর।কে সে যে তাঁর অনুমতি ছাড়া তাঁর নিকট সুপারিশ করবে? তাঁর সামনে পিছনে যা কিছু আছে তা’ তিনি জানেন।তাঁর ইচ্ছা ছাড়া তাঁর জ্ঞানের কিছুই কেউ আয়ত্ব করতে পারে না।তাঁর ‘কুরসী’ আকাশ ও পৃথিবী জুড়ে বিস্তৃত।এ দু’টির হেফাজত তাঁকে ক্লান্ত করে না।আর তিনি পরম উচ্চ-মহিয়ান।
সূরাঃ ২, বাকারা। ১০৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৬। আমরা কোন আয়াত মানসুখ বা রহিত করলে অথবা ভুলে যেতে দিলে তা’হতে উত্তম বা তার সমতুল্য কোন আয়াত আমরা প্রদান করে থাকি।তুমি কি জান না যে আল্লাহ সর্ব বিষয়ে সর্ব শক্তিমান।
* চির বিদ্যমাণ আল্লাহর ইবাদত চির বিদ্যমাণ থাকবে।কেউ এখন আল্লাহর ইবাদত করছে এবং কেউ তখন আল্লাহর ইবাদত করবে। আল্লাহ এমন একটা পরিস্থিতি তৈরী করবেন যে যারা এখন আল্লাহর ইবাদত করছে না তখন তারা আপষেই চিরকাল আল্লাহর ইবাদত করবে। যারা জান্নাতে যাবে তারা এর থেকে রক্ষা পাবে। সে সময় কেউ বলবে না আল্লাহ নাই। কারণ তারা দেখবে এ কথায় তারা জাহান্নাম থেকে আত্মরক্ষা করতে পারছে না।সুতরাং জাহান্নাম থেকে আত্মরক্ষায় তারা আল্লাহর ইবাদতে নিযুক্ত হবে। বিনিময়ে আল্লাহ তাদের প্রতিপালনের দায়িত্ব নিবেন। এ পরিস্থিতির সাথে সাংঘর্ষিক কোরআনের আয়াত সমূহ মানসুখ বা রহিত হয়ে এ পরিস্থিতির অনুকূল আয়াত কোরআনে প্রতিস্থাপিত হবে। অতি চালাকের গলায় দড়ি। অতি চালাকেরা সে সময় আল্লাহর চালাকির কাছে ধরা খাবে। তারপর মোয়াজ্জিনের কথাই প্রমাণ হবে যে আল্লাহই সর্বশ্রেষ্ঠ। আর অতি চালাকদের সবাই হলো বেহুদা চালাক।
০৭ ই অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১০:০৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ যে সব কাজ করতে বলেছেন সেগুলো করা এবং তিনি যে সব কাজ করতে নিষেধ করেছেন সেগুলো না করা সৎকর্ম।
২|
০৭ ই অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১১:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আল্লাহ যে সব কাজ করতে বলেছেন সেগুলো করা এবং তিনি যে সব কাজ করতে নিষেধ করেছেন সেগুলো না করা সৎকর্ম।
আপনি কি কোরআন হাদিসের নিয়ম মেনে জীবনযাপন করছেন চাচাজ্বী?
০৭ ই অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১২:১৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যতটা সম্ভব চেষ্টা করছি।
৩|
০৭ ই অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১২:০০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনি কি ক্ষতিগ্রস্ত না লাভবান?
আমার মনে হয় আপনি নিজের পক্ষে থাকলে খুশী থাকেন।
০৭ ই অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১২:১৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি আমার সাধ্যমত সৎকাজ করার চেষ্টা করি।
৪|
০৮ ই অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ৮:৪৮
আলামিন১০৪ বলেছেন: আল্লাহ পাপীদের কী করবেন তা কোরআনে স্পষ্ট করেছেন। আপনি তওবা করেন, আপনি নিজের ধারনা মতো বিদআ’ত সৃুস্টি করছেন।
পাপীর অপরাধ ধরা পড়লে শাস্তি দেয়াই যুক্তিসঙ্গত। অপরাধ প্রকাশ পেলে শাস্তি ছাড়া অন্য উপায় নেই। রাসুল (সঃ) এর কাছে একবার একজন একান্তে তার ব্যাভিচারের কথা জানিয়ে পাপমুক্ত হওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করলেন। রাসুল (সঃ) অন্য দিকে মুখ ফিরিয়ে নিলেন। সে তখন রাসুলের (সঃ) এর দিকে ফিরে আবারো একই কথা বলল। নবী (সঃ) আবারো অন্য দিকে মুখ ফিরালেন। এভাবে কয়েকবার দৃষ্টি আকর্ষণের পর, রাসুল (সঃ) শাস্তির আদেশ দিলেন। আপনার কি ধারনা যে আল্লাহর অনুমতি ছাড়াই রাসুল (সঃ) শাস্তির আদেশ দিয়েছিলেন। আল্লাহ শাস্তি দানে কঠোর- এটা আমার কথা না- কোরআনের উদ্ধৃতি।
আপনার চারিদিকে কি দেখেন? কেউ গরীব ঘরে জন্ম নিয়ে অভাবের যাতনায় ভোগে, কারো বা ফিলিন্তিনে বিনা অপরাধে স্ত্রী- শিশুপুত্র-কন্যা চোখের সামনে বোমা-গুলিতে নিহত হয়, কেউ বা জন্মগত রোগ নিয়ে পৃথিবীতে আসে। আপনার কথা সত্য হলে পৃথিবীতে কেউ দুঃখ কস্ট পেত না আর মাইলস্টোনের শিশুরা আগুনের যস্ত্রণা ভোগ করে মৃত্যুবরণ করত না।
আল্লাহ যদি আপনার কথামত সত্যই কোরআনসহ পৃথিবীতে নাযিলকৃত তাঁর সমস্ত আয়াত ভুলিয়ে দিয়ে মনসুখ করে তখন সমূহ সম্ভাবনা যে তিনি কোন কারণ দর্শানো ব্যাতিরেকে পাপীদের তাঁর শাস্তি আস্বাদন করাবেন আর বলবেন আল্লাহ যা ইচ্ছা তা করেন। হয়ত বা তখন শাস্তির স্কেল কমে যাবে। আল্লাহ ভালো জানেন। আল্লাহ তাঁর কাজের জন্য কারো কাছে জবাবদিহি করেন না।
০৮ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি প্রমাণ ছাড়া কিছু লিখিনি। সুতরাং তওবা করার প্রয়োজন নাই। বিদয়াত বিরোধীদের গ্রুপে কেউ এ পোষ্টের বিরোধীতা করছে না।
৫|
০৮ ই অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ৮:৫২
আলামিন১০৪ বলেছেন: আর একটি বিষয়, খুব সম্ভব আল্লাহ পাপীদের আপরাধও সে ক্ষে্ত্রে ভুলিয়ে দেবেন। আপরাধীরাও তাদের পূর্বের কৃতকর্ম সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকবে না।
০৮ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অপরাধীরা অপরাধ বিষয়ে না জানলে তারা জান্নাত দাবী করে বসবে। কিন্তু তারা জান্নাতে যাবে না। তারা আরাফে থাকবে।
৬|
০৮ ই অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১২:৩১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আফ্রিকার অনেক শিশু খেতে পায় না।
তাদেরকে শকুনে খাবলে খায়।
এখানে আল্লাহর ভূমিকা কী?
আল্লাহ কেন এই শিশুদেরকে আহার দেন না?
নিষ্পাপ এই শিশুরা খেতে পায় না কেন?
০৮ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৩:১১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ বলেছেন তিনি যাদেরকে কষ্টে রাখেন তাদেরকে এর জন্য তিনি পরকালে অনেক বেশী দান করবেন। গাজার শিশুরাও আল্লাহকে দোষারোপ করছে না।
৭|
০৮ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন, সেটা জানতে।
০৮ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:০৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ৯:১৭
কামাল১৮ বলেছেন: সতকর্ম বলতে কি বুঝায়।কারা সৎ কর্ম করে।