![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
ইসলামে বিশ্বাসের উপাদান আছে মনোযোগিদের জন্য এবং অবিশ্বাসের উপাদান আছে অমনোযোগীদের জন্য। অমোনোযোগীরা যেন জান্নাতের পথে না চলে এ ব্যবস্থা সেজন্য।কারণ আল্লাহ তাঁর জান্নাত সৃষ্টি করেছেন মনোযোগীদের জন্য।অমনোযোগীদের জন্য তিনি চিরস্থায়ী ইবাদতের ব্যবস্থা রেখেছেন। এটা তারা স্বেচ্চায় গ্রহণ করবে যখন তারা দেখবে এটা না মেনে নিলে তাদেরকে চিরস্থায়ী জাহান্নামে জ্বলতে হবে। যারা চিরস্থায়ী ইবাদত কবুল করবে না তাদেরকে জাহান্নামে এক চুব দিলেই তারা চিরস্থায়ী ইবাদত কবুল করবে।আল্লাহর ইচ্ছা চিরস্থায়ী তাঁর ইবাদত চলুক। অমনোযোগীরা তাঁর সেই ইচ্ছা পূরণ করবে।
কেউ যা সে দেখছে তার প্রতি সে একটু মনোযোগী হলেই সে কিছুটা ঈমানদার হয়ে পড়ে। আর সামান্য ঈমান থাকলেও কেউ চিরস্থায়ী ইবাদতে আটকা পড়বে না। তারা কিছু কাল ইবাদত করেই এর থেকে মুক্তি পেয়ে জান্নাতে চলে যাবে।কেউ যা সে দেখছে তার প্রতি বেশী মনোযোগী হলে তার ঈমান ও আমল বেড়ে যায়। এরা সরাসরি জান্নাতে যাবে। তাতেও আটটা র্যাং কিং আছে। কারা ইবাদত করছে বা কারা ইবাদত করছে না তা’ দু’জন তাদের প্রত্যেকের কাঁধে বসে দেখছে। তারা সব কিছু আবার লিখেও রাখছে।স্বল্প সময়ের এ ইবাদতে অনন্তকালের জীবন মান নির্ধারিত হবে।
ইসলাম বিষয়ে অনেকে এটা কেন সেটা কেন প্রশ্ন করে। এসব আসলে ঈমানের পরীক্ষার জন্য। মনোযোগীরা আল্লাহ কেন কি করেন সেটা বুঝে। সেজন্য তারা অবান্তর প্রশ্ন করে না। তারা তাদের পরকাল গঠনে ব্যস্ত থাকে। অনন্ত কাল কোন ইবাদত না করে সব কিছু ফাও পেতে অনেকে ন্বল্পকাল ইবাদতে লিপ্ত। যাদেরকে বুঝালেও যারা বুঝে না তাদেরকে বুঝাতে গিয়ে মনোযোগীরা তাদের মূল্যবান সময় নষ্ট করে না। একটা লোককে দেখলাম নিজের এবং অন্যের অবিশ্বাস পাকাপোক্ত করতে অনেক পরিশ্রম করছে। মৃত্যু হলেই সে বুঝবে নিজেকে অনেক বেশী বুদ্ধিমান মনে করা সে আসলে কতটা বোকা ছিল।
অবিশ্বাসীরা তাদের অবিশ্বাস দূরিকরণে আল্লাহর সাক্ষাত কামনা করে। কিন্তু তাদের অবিশ্বাস দূরিকরণের উপায় হলো সে যা দেখছে, শুনছে বা অনুভব করছে সেসবের প্রতি মনোযোগ। কেউ তার অবিশ্বাস দূরিকরণের যোগ্যতা অর্জন করলে আল্লাহ তার অবিশ্বাস দূর করে তার বিশ্বাসী হওয়ার ব্যবস্থা করেন।সুতরাং কারো অবিশ্বাসের জন্য সে নিজে দায়ী। তাদের জন্য আফসোস করার দরকার নেই। কেউ ঈমানের যোগ্যতা লাভ করলে সে কিছুতেই ঈমান থেকে বঞ্চিত থাকে না। এ বিষয়ে আল্লাহর যথেষ্ট খেয়াল আছে। সবার অতি কাছে থেকেই তিনি সবার খেয়াল রাখেন। অমনোযোগী খুব ভালো মানুষ হলেও সে ঈমান প্রাপ্ত হয় না। আর মনোযোগী খুব মন্দ লোক হলেও তার ঈমানের ব্যবস্থা হয়ে যায়। তবে মন্দ হওয়ার কারণে সে র্যাং কিং এ পিছিয়ে পড়ে। কারো কোন কিছুতে আল্লাহর কোন লোকসান নাই। লোকসানের কাজ যে করে লোকসানটা একা তার হয়।
২০ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:৪২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মাদ্রাসায় তো অভিভাবকরা পাঠায়। এর সাথে মনোযোগ/অমনোযোগের সম্পর্ক কি?
২| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:১৭
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
আল্লাহ সবকিছু করছেন সিরিয়া, ইয়েমেন, ফিলিস্তিন ও লেবাননের জন্য; গদ সবকিছু করছেন আমেরিকা ও ইউরোপের জন্য।
২০ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:৪৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ যার জন্য যা করছেন সেটা ন্যায় সঙ্গতভাবেই করছেন। আপনি যা দেখছেন, শুনছেন এবং অনুভব করছেন সে বিষয়ে আপনার মনোযোগ না বাড়ালে আপনি আল্লাহকে সঠিকভাবে বুঝবেন না। আপনার আল্লাহকে না বুঝতে পারায় মূলত আল্লাহর কোন লস নাই।
৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৯:০৬
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
আমি আল্লাহকে বুঝি না, ফিলিস্তিনীরা ও ইয়েমেনিরা উনাকে বুঝেন; আমি বুঝি বারাক ওবামা, ক্লিনটন ও ইউনুসকে।
মাদ্রাসায় যারা বাচ্ছাকে পাঠায়, তারা বাচ্চাের প্রতি অন্যায় করে।
২০ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১০:০৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার আল্লাহকে না বুঝাতে আল্লাহর কোন প্রয়োজন নাই। আল্লাহ যখন সব কিছু তাঁর আয়ত্বে নিবেন তখন তিনি আপনাকে তাঁর ইচ্ছা অনুযায়ী খাটিয়ে নিবেন। আর যারা বাচ্চা মাদ্রাসায় পাঠায় সেটা তাদের হিসাব। আমি আমার পিতা-মাতার প্রতি কৃতজ্ঞ, কারণ তাঁরা আমাকে মাদ্রাসায় পাঠিয়েছেন।
৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১০:১২
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
মাদ্রাসা আপনাকে প্রফেশান দিয়েছিলো? আপনি কোন শিক্ষার বদৌলতে আয় করছেন?
২০ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১০:২৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি মাদ্রাসায় যা পড়েছি সেই শিক্ষা দিয়েই আমি এইচএসসি পর্যন্ত ছাত্র পড়িয়েছি। সেখান থেকেই প্রাইভেটে আমি জেনারেল শিক্ষার ডিগ্রি নিয়েছি। এখন মাদ্রাসা ছাত্ররা দল বেঁধে ডাক্তারী, ইঞ্জিনিয়ারিং ও বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছে। যার কারণে এখন বিশ্ববিদ্যালয় সমূহ এখন মাদ্রাসা হয়ে গেছে। সুতরাং এখন মাদ্রাসাকে খাটকরে দেখার সময় না। কে বলে শারদ শশি সে নখের তুলা? পদ নখে পড়ে তার আছে কতগুলা। জেনারেলের ছাত্ররা এ পংতির কবি, কাব্য ও মর্ম বলতে পারেনি। জেনারেলে এখন লেখা-পড়া হয় না। লেখা-পড়া খানিকটা মাদ্রাসাতেই আছে।
৫| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১০:৫৫
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
মাদ্রাসাকে খাট করে দেখার উপায় নেই; ওরা বিজ্ঞানী তৈরি করলেও সেসব বিজ্ঞানী আমেরিকান ক্যু'কে বিপ্লব মনে করবে ও দেশে তালেবানী সরকার চালাবে।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:১৫
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
মাদ্রাসায় কি অধিক মনোযোগীরা লেখাপড়া করতে যায়?