নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
শেওলার ডোয়া লেপে বিকেলের বৃষ্টির কাছে সময় চেয়ে নিই- আরেকটু সবুর করো, আরো কিছুপর বৈঠকখানার মেজবানিতে কলাপাতায় শাদা শিন্নি আর বাতাসা খাওয়াবো বলে। আমাদের উলঙ্গ আর হাভাতে শিশুরা শীর্ণ শরীরে হাওয়ায় ভর করে দৌড়ে এসে ভিড় করে চিকন চৌহদ্দির সরুপেড়ে কুঁড়েঘরের দাওয়াখানায়। কী আনন্দ ওদের!
একদিন মরা সূর্যের নিষ্প্রভ হাসি দেখে কেঁদেছিলে। গাঁয়ের ছেলেরা ভুলে গিয়েছিল ঘুড়ি উড়ানোর কথা, আর নবীন জোয়ারে ভেসে বেড়ানোর খেলা। অদ্ভুত ইতিহাস ফুঁড়ে এক বিস্ময়বালকের গান তুলে দিলে দেবশিশুদের মুখে। ওরা গেয়ে উঠলো, তুমি আবারও কেঁদেছিলে।
তোমার জন্য প্রতীক্ষায় থাকা হয় না আর; মনে নেই কখন ভুলে গেছি, কীভাবে। প্রতি বৈশাখে ডোয়া লেপি, তকতকে বিছানা পাতি নতুন মেঝেতে; শিন্নি আর ন্যাংটো শিশুদের উল্লাসে আমার আঙিনা হয়ে ওঠে বেহেশতি সরাইখানা। অদৃশ্যে তোমার গান বাজে অপূর্ব মল্লারে। তোমার জন্য প্রতীক্ষায় থেকে কী লাভ?
তোমার জন্য অপেক্ষা - একটা মৃত সরোবর।
৩০ সেপ্টেম্বর ২০০৯
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় গল্পকার।
২| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১২
আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
ছোট বেলায় মসজিদে শিন্নি খাইছিলাম, সে স্বাদ এখনো মুখে লেগে আছে।
তোমার জন্য অপেক্ষা - একটা মৃত সরোবর।
শিন্নির স্বাদ পেলাম সোনা ভাই।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ‘শিন্নি’ শব্দটার সাথে কেউ পরিচিত আছেন কিনা এ নিয়ে আমার বিস্তর সন্দেহ ছিল। আমার ভালো লাগছে যে আমার মতোই আপনি এ শব্দটার সাথে সম্যক অবহিত আছেন
ধন্যবাদ আলাউদ্দিন ভাই পাঠ ও কমেন্টের জন্য।
৩| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৪
এম মশিউর বলেছেন: দারুন!
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ মশিউর ভাই।
৪| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫০
একজন আরমান বলেছেন:
মুগ্ধ।
শেষ প্যারাটা দারুণ।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ আরমান ভাই। আজ আপনার শহর ও নদী ঘুরে এলুম
৫| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫১
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ডোয়া শব্দটার ব্যবহার ভালো লাগল।
আর সুন্দর কিছু লাইন, রূপক পেলাম। চমৎকার।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ‘ডোয়া’ একটা আঞ্চলিক শব্দ। ঘরের, বিশেষ করে মাটির বা টিনের ঘরের মেঝের অংশ, যা বেড়ার বাইরে থাকে এবং এটিও মাটির হয়ে থাকে। বৃষ্টির পানিতে এটি ভেঙে পড়ে বা এতে শ্যাওলা জমে। সাধারণ পরিচর্যা ছাড়াও কোনো মেজবানি বা অন্য কোনো উপলক্ষে ‘ডোয়া’ নির্মাণ করে লেপা হয়। এখানে বিশেষ একটা উপলক্ষে ডোয়া লেপনের কথা বলা হয়েছে।
আমার খুশি লাগছে ‘ডোয়া’ শব্দটি আপনি চিনতে পেরেছেন বলে।
অনেক ধন্যবাদ প্রোফেসর সাহেব।
৬| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৪
বোকামন বলেছেন:
সু্ন্দর !
+
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ সম্মানিত ব্লগার প্রিয় বোকামন।
৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৭
সায়েম মুন বলেছেন: তোমার জন্য অপেক্ষা - একটা মৃত সরোবর।
খুব সুন্দর একটা লেখা!
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ কবি সায়েম মুন।
৮| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৪
মোঃ ইসহাক খান বলেছেন:
তোমার জন্য অপেক্ষা - একটা মৃত সরোবর।[/sb
লেখায় ভালোলাগা রইলো। বর্ণনাভঙ্গী খুব সুন্দর।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় গল্পকার। শুভ কামনা।
৯| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫০
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: খুব সুন্দর। প্রতিটি শব্দই যেন এক একটি মুক্তা।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আহসান ভাই।
১০| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২১
মামুন রশিদ বলেছেন: দারুণ লেগেছে সোনাবীজ ভাই । কবিতায় ভালোলাগা ।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন রশিদ ভাই। শুভ কামনা।
১১| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩০
সুমন কর বলেছেন: ভাল লাগল।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন ভাই। ভালো থাকুন।
১২| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৬
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ডোয়া শব্দের সাথে পরিচয় নেই তবে আমাদের এখানে এটাকে বলে " পিরা "। পিরা লেপা -- মাটি পানির সাথে গুলিয়ে। শিন্নি শব্দটাও পরিচিত।
প্রতীক্ষার প্রহর দীর্ঘ হলেও প্রতীক্ষা আমাদের চলতেই থাকে।
শুভকামনা ভাইয়া
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ‘পিরা’র সাথে পরিচিত হতে পেরে ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ আপু। শুভেচ্ছা জানবেন।
১৩| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৮
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: চমৎকার !
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ অভি ভাই।
১৪| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৫
একজন আরমান বলেছেন:
বরিশাল গিয়েছিলেন?
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: নানানানানানানানানানা
টাঙ্গাইল শহরে ঘুরে এলাম যমুনা পার্কে সবাই মিলে বাচ্চাদের সাথে ঘুরলাম। পিকনিক স্পটে ছবি তুললাম। এরপর স্পিড বোটে যমুনা নদী আরো কত কী
১৫| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৯
রাবেয়া রব্বানি বলেছেন: হুম।মন ছোয়া লেখা।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৪২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।
১৬| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার। পড়ে শান্তি পেলাম।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৪২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ জাদিদ ভাই।
১৭| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৬
ঝিনুক ওয়াজিহা বলেছেন: এত কঠিন লেখারে বাবা
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ এবং আপনার জন্য শুভ কামনা থাকলো।
১৮| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৫
সোমহেপি বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো সোনা ভাই।
আমাদের োখানেও শিন্নি বলে।শিন্নি=ফিরনি তাইনা?
সিলেটে আবার শিন্নি বলতে (লঙ্কাকান্ড) ভোজ বুঝায়
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ ইমন ভাই। কমন আছেন? সিলেটে তাহলে একদিন শিন্নি খেতে যেতে হবে দেখছি
১৯| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪৮
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
তোমার জন্য অপেক্ষা - একটা মৃত সরোবর।
ভাল লাগল কবি!!
++++
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ শোভন ভাই।
২০| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:০৭
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
খুব সুন্দর।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ আশরাফুল ভাই। শুভেচ্ছা।
২১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৩
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: তোমার জন্য অপেক্ষা - একটা মৃত সরোবর!
চমৎকার লাগলো সোনাবীজ ভাই! ডোয়া শব্দটা নতুন, তবে শিন্নি খুব পরিচিত! এদিক অদিক সাধু সঙ্গ হইলে শিন্নি খাওয়ার লোভ হইতেসে এক বিশেষ আকর্ষণ!
শুভকামনা!
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কোনো এক আড্ডাপোস্টে আপনার বংশিবাদনের খবর পেলুম। অদ্ভুত বাঁশি বাজান, সাক্ষাৎ শ্রোতারা বলেছেন বাঁশির সুর আমার অনেক প্রিয়; এটা শিখবার অনেক চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছি আপনার বাঁশি রেকর্ড করে শেয়ার করুন কিছু।
কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ ইফতি ভাই। ভালো থাকুন।
২২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬
এহসান সাবির বলেছেন: ওয়াও.....!!!
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ এহসান ভাই। ভালো থাকুন।
২৩| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৪
অচিন্ত্য বলেছেন:
অসাধারণ !!!
'ডোয়া' আর 'মেজবানি' শব্দদ্বয়ের সঙ্গে আমার অবশ্য পরিচয় নেই। লেখার ছত্র বিন্যাসে কবিতা'র দাবী নেই। কবির এই বিনয় ভাল লেগেছে। বাংলা কবিতা এক সময় কাব্যগীতির লিখিত অংশেরই নামান্তর ছিল। এর বাস্তব কারণও ছিল। কারণ বাংলা গীত আর কাব্য একই শেকড়ে প্রোথিত। কিন্তু ধীরে ধীরে বাংলা কবিতা তার নিজের একদম স্বতন্ত্র পথটি চিনে নিয়েছে। কবিতা শব্দের পায়ে দাঁড়িয়েছে। কবিতার এই আধুনিকতার বোধ ছুঁয়ে গেল আপনার লেখা পড়তে পড়তে। ভাল থাকুন।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
অসাধারণ! অসাধারণ কমেন্ট করলেন অচিন্ত্য দা। কমেন্টে মুগ্ধ।
‘ডোয়া’ আঞ্চলিক শব্দ হলেও ‘মেজবানি’ শব্দটা সুপ্রচলিত (ফারসি শব্দ), যার অর্থ মেহমানদারি।
'৪০০০ সালের কবিতা’ লিখেছিলাম বহুদিন আগে। শেয়ার করতে ইচ্ছে হলো।
***
৪০০০ সালের কবিতা
কবিতা কিংবা গদ্যর ভিতরকার সব পার্থক্য বিলীন হয়ে সকল কবিতা গদ্যর ভিতর আর সকল গদ্য কবিতায় ডুবে গিয়ে একাকার হবে। আমাদের লেখাজোখার আদিরূপ পদ্যনির্ভর ছিল, যা ছিল বেজায় আভিজাত্যের প্রতীক। এরপর আমরা গদ্যেই উৎকর্ষ হয়েছি বেশি কবিতার চেয়ে, আর কবিতা এখন তুমুল গদ্যমুখী।
৪০ শতকের সরহপাগণ গদ্যে আধুনিক চর্যাগীতিকা লিখবেন; একজন হরপ্রসাদ শাস্ত্রী অথবা ডঃ মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ‘মেঘনাদ বধ’ কিংবা ‘গীতাঞ্জলি’র মমি খুঁজে বেড়াবেন বাংলা থেকে বাংলান্তরের গ্রন্থকুঞ্জে। এসব বড্ড দুষ্প্রাপ্য মহামূল্য ফসিল! একেকটা প্রাপ্তি একেকটা দিগ্বিজয় আর বিস্ময়ের ঘোর।
কখনো ভয় হয়, তাঁরা হয়তো হেসে কুটিকুটি হবেন আমাদের এ যুগের কবিতা পড়ে।
৪ মে ২০০৯
***
আপনার কমেন্ট এ পোস্টের মর্যাদা বাড়ালো। ধন্যবাদ জানাচ্ছি। ভালো থাকুন।
২৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫১
ডট কম ০০৯ বলেছেন: চেনা শব্দের কবিতা খুব ভাল লাগলো।
তোমার জন্য অপেক্ষা - একটা মৃত সরোবর।
অসাধারণ সুন্দর।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ডট কম সাহেব শুভেচ্ছা নিবেন।
২৫| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১০
কাগজের নৌকা (রাসেল হোসেন) বলেছেন: খুব ভাল লাগলো ।
সুন্দর প্রকাশ ।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ কাগজের নৌকা। আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগত জানাচ্ছি রাসলে ভাই। আশা করি আমাদের যোগাযোগ খুব মধুর হবে।
ভালো থাকুন।
২৬| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৪
নেক্সাস বলেছেন: ডোয়া ঘরের বেড়ার বাহিরে চারপাশে যে বাড়তি প্যাসেজবা খালি জায়গা থাকে সেটা।
সুন্দর মুক্তগদ্য খলিল ভাই।
বাংলা সাহিত্যের সুন্দর ও নতুন একটি শাখা এই মুক্তগদ্য। আমার মতে স্বার্থক কবিতায় ছন্দ অপরিহার্য। কিন্তু যেখানে লেখক ছন্দের বাধ্যবাধকতা মানতে নারাজ সেখানে মুক্তগদ্যের দ্বার উন্মোচিত। মুক্ত গদ্য মনের ভাব প্রকাশের এক নান্দনিক পথ।
তবে ছন্দ বিষয়টা শুধু যে কবিতায় অপরিহার্য তা কিন্তু নয়। গদ্যেও ছন্দের প্রয়োগ করা যায় এবং সেটা গদ্য কে শ্রুতি মধুর করে। এক কথায় সুন্দরতম শব্দের সুন্দরতম বিন্যাস হল কবিতা আর শব্দের সুন্দরতম বিন্যাস হল গদ্য।
আপনার মুক্তগদ্যে ছন্দ এবং ভাবের সুন্দরতম প্রকাশ পেলাম খলিল ভাই
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার অসাধারণ মন্তব্যে খুব খুব আনন্দিত হলাম। পোস্টের মর্যাদাও বাড়িয়ে দিলেন অনেকখানি। ধন্যবাদ এবং ধন্যবাদ।
‘ফ্রি ভার্স’-এর উপর একবার সামান্য আলোচনা হচ্ছিল ফেইসবুকে; এ ছাড়া ব্লগেও বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন পোস্টে কথা প্রসঙ্গে এ বিষয়টা মন্তব্যের ঘরে আলোকপাত হয়েছে। আপনার আলোকপাত ভালো লাগলো।
শুভেচ্ছা জানবেন।
২৭| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৬
জুন বলেছেন: ছাই ভাই আপনার লেখা মানেই ব্যাতিক্রমী এবং সেই সাথে মৌলিক ।
অনেক অনেক ভালোলাগলো আপনার ভাবনার প্রকাশ।
অটঃ আমরা কিন্ত পৈঠা বা পিরা বলি, ডোয়া শব্দটা নতুন লাগলো।এটা কি আমাদের ঐদিকের প্রচলিত শব্দ কি ? মাটির দাওয়া শুনেছি যা উঠোন নির্দেশ করে। কি জানি আমি অবশ্য এই বিষয়ে যথেষ্ট পন্ডিত। তাই আপনার প্রমিত বানান পোষ্ট প্রিয়তে নেই নি :#>
ভালো থাকুন অনেক অনেক। শুভকামনা দেশী ভাই এর জন্য
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: প্রিয় দেশি আপু, আমরা ছোটোবেলা থেকেই এটাকে ‘ডোয়া’ হিসাবে চিনি। এর শুদ্ধরূপ কী তা আজও জানি না। অভিধানে ‘পৈঠা’ অর্থ দেখলাম দরজায় উঠবার সিঁড়ি। ‘পিরা’ শব্দটা অভিধানে পেলাম না, কোনো আঞ্চলিক শব্দের অভিধানে হয়তো আছে। আশা করি ডোয়া চিনতে পেরেছেন। একটা শণের বা টিনের ঘরের কথা চিন্তা করুন, যার মেঝে কাঁচা (মাটির)। বেড়ার বাইরে যে অংশ মেঝের তল থেকে ভূমি পর্যন্ত বিস্তৃত থাকে সেটি হলো ডোয়া।
ছোটোবেলায় গ্রামের ঘরে ঘরে মায়েরা ছেলেমেয়েদের জন্য মানত করতো- অন্যতম মানত ছিল শিন্নি খাওয়ানো। কঠিন একটা রোগ থেকে কোনো ভাইবোন সেরে উঠলেই আমার মাকে শিন্নি খাওয়াতে দেখতাম। সেদিন বাড়ির উঠোন গোবর-কাদা-জলে লেপা হতো, ডোয়া লেপা হতো। তেমনি বাড়িতে যখন কোনো মেজবানির আয়োজন হতো, এভাবে ঘরদোর-উঠোন লেপে তকতকে করে ফেলা হতো। এ ঐতিহ্য এখন বিলুপ্তপ্রায়- গ্রাম এখন পাকাঘরের শহর হয়ে গেছে।
অনেক ধন্যবাদ আপু।
২৮| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৭
জুন বলেছেন: ছাই ভাই আমার স্বামীর চাকরীর সুবাদে আমি গ্রামে থেকেছি বিয়ের পর ২/৩ মাস । একদম সত্যি গ্রাম বলতে যা বোঝায়। আমার রান্নাঘরটা ছিল শনের তৈরী মাটির মেঝে আলা। আমার কাজের মেয়েটা প্রতিদিন সেটা মাটি দিয়ে নিকিয়ে দিত পিরা সহ । শনের চালে লাউয়ের গাছ লকলকিয়ে উঠে ঢেকে দিয়েছিল চালের এক পাশ।
এটা নিয়ে একটা পোষ্ট আছে আশাকরি অবশ্যই দেখবেন । তাহলে আমার গ্রামীন জীবন সম্পর্কে কিছুটা জানতে পারবেন।
ww.somewhereinblog.net/blog/June/29481137
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার পোস্ট পড়ে এলাম আপু। খুব প্রাণবন্ত এবং মর্মস্পর্শী লেখা। পোস্টের শেষাংশ পড়া শেষ হলে দেখি আমারও চোখ ভিজে উঠেছে।
শুভেচ্ছা আপু।
২৯| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৮
জুন বলেছেন: Click This Link
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।
৩০| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
চমৎকার রূপক
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার কাণ্ডারি।
৩১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০২
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ভালো লাগলো
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ মাসুম ভাই।
৩২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৪
শায়মা বলেছেন: আমি জীবনে শুধু ডেয়ো পিঁপড়ে বলে একটা জিনিস আছে বলে জেনেছি ভাইয়া। ডোয়া কখনও শুনিনি। আজ প্রথম শুনলাম। আর কমেন্টে মানে জেনে মনে পড়ে গেলো একটা গানের লাইন।
শেওলা এসে ঘিরবে দীঘির ধার গুলায়.....
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ ভালো বলেছেন ‘ডাইয়া’ আসলে একটা কুটিল ও বিষধর প্রাণীই, যা দেখতে পিঁপড়ার মতো আমাদের গ্রামের নাম ‘ডাইয়ার কুম’, যেখানে ডাইয়াদের আখড়া ছিল বলে জনশ্রুতি আছে, যার ফলে গ্রামের নামটাও হয়ে যায় ডাইয়ার কুম। তবে ডাইয়ার সাথে ডোয়ার কোনো সম্পর্ক নেই, তবে ডোয়ার ভিতরে ডাইয়ারা গর্ত করে বসবাস করতে পারে বৈকি
তখন আমায় নাই বা মনে রাখলেন
ধন্যবাদ আপু।
৩৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৬
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: বাহ!
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ‘‘বাহ্’-এর জন্য ধন্যবাদ আর আমার ব্লগে স্বাগত জানাচ্ছি। শুভ কামনা।
৩৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৩
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া ডোয়ার মধ্যে ডাইরিয়ার বসবাস হলে তারপর সোজা স্বর্গে চলে গিয়ে এমন গানই গাওয়া যায় আর কি!!
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ ঠিক ঠিক তা ঠিকই
৩৫| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৬
খাটাস বলেছেন: সুন্দর । যদি ও পুরাটা বুঝি নি। তবে ভাল লেগেছে।
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:০৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ খাটাস পাঠ ও মন্তব্যের জন্য। শুভ কামনা।
৩৬| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২৬
ভিয়েনাস বলেছেন: "ডোয়া" কে আমাদের এলাকায় ধারি বলে।ডোয়া শব্দটা আগে শুনি নাই। আর শিন্নি আমি মেলা খাইছি।সুতরাং শিন্নি শব্দটা পরিচিত।
চমৎকার মুক্তগদ্য নতুন শব্দে জড়ানো
ভালো লাগলো।
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:১৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: যাক, পিরা, ধারি, পৈঠা- কয়েকটা নতুন শব্দের সাথে পরিচিত হওয়া গেলো ‘ডোয়া’র সৌজন্যে। অনেক ধন্যবাদ পাঠ ও মন্তব্যের জন্য। শুভ কামনা।
৩৭| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪০
অদৃশ্য বলেছেন:
কবি
খুবই সুন্দর একটি কবিতা... দারুন এক অনুভূতির ভেতরদিয়ে ঘুরে ফিরলাম...
শাদা শিন্নিটা আসলে কি___ আমার মনে হচ্ছে খাগড়াই ( খই আর মিশ্রির মিশ্রনে তৈরী ) পায়েশও হতে পারে... আমাদের এলাকাতে আগে প্রায়ই দেখতাম এই শিন্নি দিতে, মসজিদে, মিলাদের পরে... খাগড়াই, বাতাসা কখনো কখনো পায়েশও এসে যেত...
শুভকামনা...
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আরেকটা আঞ্চলিক শব্দ বলি - ‘আলা চাল’। এটা হলো আতপ চাল। আলা চাল ও দুধ দিয়ে পাতলা ‘জাও’ রান্না করা হয়, যেখানে চিনি বা লবণ দেয়া হয় না। বাচ্চাদের ডেকে উঠোনে সারিবদ্ধভাবে বসানো হয়, সবার সামনে দেয়া হয় কলাপাতা। এই কলাপাতায় বেড়ে দেয়া হয় ‘শাদা শিন্নি’।
আরেক পদের শিন্নি আছে, যার প্রচলন এখনো দেখা যায়। যেসব পীর-মুর্শিদের বাড়িতে ওরস শরীফ হয়, সেখানে পাতলা খিঁচুড়ির শিন্নি খাওয়ানো হয়। সচরাচর রাতের শেষ দিকে যখন ওরসে আসা মানুষজন ক্ষুধার্ত হয়ে পড়ে, তখন খিঁচুড়ি খাওয়ানো হয়। আগে এই শিন্নিও কলাপাতায় খাওয়ানো হতো, কিন্তু আজকাল কলাপাতার স্থানে মেলামাইন বা টিনের থালা দেয়া হয়।
শাদা শিন্নির প্রচলন মূলত মানতের কারণে। এসব ছোটোবেলায় দেখেছি, অধুনা চোখে পড়ে না।
শিন্নির মতোই বাতাসা মানত করতে দেখতাম ছোটোবেলায়।
সুদৃশ্য’র জন্য অনেক শুভ কামনা।
৩৮| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩
শাহেদ খান বলেছেন: 'তোমার জন্য প্রতীক্ষায় থাকা হয় না আর; মনে নেই কখন ভুলে গেছি, কীভাবে।'
প্রতিটা দিন ভুলে যাওয়ার সৌজন্যেই মনে করতে থাকি, তাই না?
সুন্দর কবিতা, অপরূপ দৃশ্যকল্প। সমস্যাটা হল - আমার এখন কলাপাতায় শিন্নি খেতে ইচ্ছা হচ্ছে !
লেখাটা অনেকক্ষণ ধরে পড়লাম। গভীর ভাল লাগা নিয়ে গেলাম কবি, নিজের মত করে।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ শাহেদ ভাই, আমার মনে কথাটা বলে ফেললেন দেখি এ লেখাটা পোস্ট করার পর যতবার শিন্নি কথাটার উপর চোখ পড়েছে, ততবার শিন্নি খেতে ইচ্ছে করেছে এখন কী করা, বাসার গৃহিণীকে একদিন বলবো শিন্নি রাঁধুন তবে তিনি এইমাত্র জানালেন লবণ ছাড়া শিন্নি তিনি খেতে পারেন না, অতএব বাসার শিন্নি নুন দিয়ে রান্না করা হবে
লেখাটা আপনার ভালো লাগায় খুব ভালো লাগছে শাহেদ ভাই। ভালো থাকুন।
৩৯| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৮
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: কলাপাতায় সাদা শিন্নি!
আপনি কোন্ কালের কথা বলছেন? মনে আছে সব!
আমি কিছু দেখেছি বলে এখন মনে হচ্ছে...
সমগ্র লেখাটিতে প্রতীক্ষার চিত্রই পেলাম বিভিন্ন রঙে। অথচ বলে গেলেন প্রতীক্ষায় কী লাভ!
দারুণ অনুভূতি.... মুগ্ধতা রইলো
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এসএসসি পর্যন্ত গ্রামেই ছিলাম। শিন্নির ব্যাপারগুলো সেই সময়ের, আনুমানিক ১৯৮৩ সাল অব্দি। এরপর শিন্নি সংস্কৃতির সাথে মোটামুটি বিচ্ছেদ ঘটে।
ধন্যবাদ মাঈনউদ্দিন ভাই। শুভেচ্ছা।
৪০| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২০
শাপলা নেফারতিথী বলেছেন: ভালো লাগলো খুব..
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ শাপলা নেফারতিথী। শুভেচ্ছা।
৪১| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩২
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: কাল পড়ে গিয়েছিলাম । আজ আবার পড়লাম ।
দারুণ লাগল । মুগ্ধতা রেখে গেলাম ।
ভাল থাকুন ভাই ।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মাহমুদ ভাই, দেরিতে উত্তর দেয়ার জন্য দুঃখিত। সময়াভাব আর সার্ভারের সমস্যায় পড়ে এ দুর্গতি হচ্ছে।
পাঠ ও কমেন্টে অনেক ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা।
৪২| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৬
বটবৃক্ষ~ বলেছেন: অসাধারন!!!!
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ ব্লগার বটবৃক্ষ। শুভ কামনা।
৪৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪৩
নুসরাতসুলতানা বলেছেন: কবিতাটা অনেক ভাল লাগল।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। শুভ কামনা।
৪৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৪১
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
সুন্দর আর পবিত্র আবেশ ছড়িয়ে আছে পুরো লেখাটিতে। বড় ভালো লাগলো।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার সর্বশেষ পোস্ট ‘ভালো থেকো বন্ধুরা’ ছিল একটি অসাধারণ গল্প। এরপর দীর্ঘ বিরতিতে ছিলেন। এতোদিন পর আপনাকে দেখে খুব ভালো লাগছে।
এ পোস্টে কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার। শুভ কামনা।
৪৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর। পড়ে খুব ভাললেগেছে। নামটাই চমৎকার হয়েছে।আর পড়েও মুগ্ধ হলাম।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় সেলিম ভাই।
৪৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪০
ব্লগপাতায় কামরুন নাহার বলেছেন: আশাকরি এতদিনে হাসি থেমেছে।
সেই ছোটবেলা থেকে শুনে আসছি গান শুনি গান গাই গান লিখি।
আর কোনো অজুহাত নয় এবার সব স্ব দেখতে চাই
অর্থাৎ স্ব রচিত গানে স্ব সুরে স্ব কণ্ঠে গানের ভিডিও আপলোড না
করলে হাততালি পাওয়া যাবে না।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হ্যাঁ, হাসি থেমে গিয়েছিল, কিন্তু এ কমেন্ট দেখে আবার হাসি শুরু হলো। কারণ, তুমি ভুল জায়গাতে এ প্রসঙ্গটা তুলেছ
৪৭| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৭
তাসজিদ বলেছেন: তোমার জন্য প্রতীক্ষায় থাকা হয় না আর; মনে নেই কখন ভুলে গেছি, কীভাবে। প্রতি বৈশাখে ডোয়া লেপি, তকতকে বিছানা পাতি নতুন মেঝেতে; শিন্নি আর ন্যাংটো শিশুদের উল্লাসে আমার আঙিনা হয়ে ওঠে বেহেশতি সরাইখানা। অদৃশ্যে তোমার গান বাজে অপূর্ব মল্লারে। তোমার জন্য প্রতীক্ষায় থেকে কী লাভ?
+++++++ কি লাভ অপেক্ষায় থেকে ???????????????
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:২৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ তাসজিদ ভাই।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩১
কয়েস সামী বলেছেন: দূর্দান্ত!!!!