নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
ও সুজানা, দেখে যা না
একবার এসে দেখে যা
তোর মতো আর কেউ আমাকে
হায়রে তোর মতো আর কেউ আমাকে
কেউ আমাকে
এ জগতে
ভালোবাসে না
যখন মেঘলা থাকে মন
কাঁদে চাঁদ ছাওয়া এক রাত
পিঠের ওপর কেউ রাখে...
তুমি চলে যেতে যেতে হাত নেড়ে নেড়ে ইশারায় বলছিলে
আমি অযথাই মুগ্ধ দু চোখে তোমাকেই দেখছিলাম
তুমি চলে যাবে তবে কেন অকারণে মিছেমিছি এসেছিলে
আজও এই হাতে মেহেদির রং উজ্জ্বল ফুটে আছে
সেই...
সেই কথাটি কী ছিল তোমার
বলতে চেয়েও আজও বলো নি
ও হো হো
সেই কথাটি কী ছিল তোমার
বলতে চেয়েও আজও বলো নি
মন যে আমার জেনে গ্যাছে
ও হো
মন যে আমার জেনে গ্যাছে
তোমার মনের
সেই...
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচার শেষে রায় হলে হাসিনার প্রত্যাবর্তনের বিষয়ে ভারতকে আনুষ্ঠানিকভাবে অনুরোধ জানাবে বাংলাদেশ। এক্ষেত্রে উভয় দেশের স্বাক্ষরিত একটি আন্তর্জাতিক আইনের...
বেলা শেষের চিহ্ন
যা কিছু পড়েছি সব ভুলে গেছি, স্মৃতির পাতারা শাদা
সোজা কথাটাও আজ মনে হয় যেন দুর্জ্ঞেয় ধাঁধা।
এইতো দুপুরে পথে দেখা হলো- দেখুন কী মুশকিল,
নামধাম তার চেহারা-সুরত মনে নেই একতিল।
সকালের...
ঘটনাটা ঘটে রেলে
যাত্রীরা এক পকেটমারকে
হাতেনাতে ধরে ফেলে
‘পেটাও শালাকে!’ চোর পেটানোর
এমন সুযোগ পেয়েই
ক্ষীপ্ত জনতা পিটিয়ে চোরকে
মেরে ফেলে নিমিষেই
অনেকে জীবনে চোর পেটানোর
প্রথম সুযোগ পেল
বেদম পেটালো – জীবন তাদের
সার্থক হয়ে গেল
লাশের পকেট...
দিন শুরু হয় এ মিনতি করে-
ওগো, আজ থেকো শান্ত
সেই কথা ভুলে সারাটা দিনই
আমারে করো প্রাণান্ত
আমি যদি বলি, ডানে যাও সোনা
তুমি বেঁকে চলে যাও বায়ে
আমি হেঁটে চলি রাস্তায়, তুমি
এক লাফ...
করিম মিয়া বাজার থেকে
আনলো কিনে একটা জামা
খোকার
সেই জামাটা খোকার গায়ে
অনেক আঁটোসাঁটো
করিম মিয়া খোকার চেয়ে
একটুখানি খাটো
অবশেষে করিম মিয়া
সেই জামাটা নিজেই পরে নিল
আদতে যে আগে থেকেই
এই জামাটা করিম মিয়ার
মনে ধরেছিল
খোকার...
একটা দড়ির দুদিক থেকে দশটি গাধা টানছিল
সবার মাথায় টাক ছিল আর খাট্ট ওদের কান ছিল
একটি আবাল ঘোড়ায় চড়ে শ্বশুর বাড়ি যাচ্ছিল
মগডালে এক বানর বসে ধুমছে তামাক খাচ্ছিল
চায়ের কাপে বাচাল বাবা...
যেদিকে তাকাই শব্দরা ওড়ে
ছড়ার কণারা ঝাঁকে ঝাঁকে
পাহাড়ের খাঁজে আকাশে ভূ-তলে
মেঘ ও নদীর বাঁকে বাঁকে
আমাদের গাঁয়ে তোমার শহরে
বাগানে, বাড়ির ছাদটাতে
ছড়ারা বিষম কুসুম ফোটায়
চাঁদ ঝলমল রাতটাতে
ফসলের মাঠে ঢেউয়ের বাতাসে
পাখিদের গানে গাছে গাছে
লাঙল...
তুমি কি তোমার ভুল আজও বোঝো নি?
আমি তো অভিশাপে পুড়ে পুড়ে
এতোটা জীবন ধরে ক্ষয় হয়েছি
হায়
আর কতকাল বলো
আসামি করে তুমি রাখবে আমায়
আসামি করে তুমি রাখবে আমায়
হায়
এ কী...
তালগাছে এক ষাঁড় উঠেছে
চিকন একটা মই বেয়ে
পাগলা খাঁসি খাচ্ছে খাবি
বিন্নি ধানের খই খেয়ে
বেজির সাথে লড়াই করে
বাঘটা ভীষণ হাঁপাচ্ছে
কানের ভেতর ডেঙ্গু মশা
সিংহটা তাই লাফাচ্ছে
মাকড়সাকে খামচি দিয়ে
পালাচ্ছিল টিকটিকি
আঁঠার জালে আটকে...
এক যে ছিল সুবোধ বালক
জমিদারের নাতি
শ্বশুর বাড়ি আসতে-যেতে
তার ছিল এক হাতি
হাতির পিঠে চড়তো নাতি
দাদুর কোলে বসে
দুলকি তালে যেতে যেতে
ঘুম দিত খুব কষে
শ্বশুর বাড়ি গিয়ে নাতি
কী খেতো তা জানো?
ঝালমুড়ি আর মাঠা...
কাল
বাজার থেকে নছর মামা
আনলো কিনে একটা জামা
লাল
আজ
প্যাকেট খুলে সেই জামাটার
খুললো মামা ভাঁজ
সেই জামাটা গায়ে দিয়ে
আয়নাতে সে দাঁড়ায়
তারপরে সে ধপাস করে
মাটির উপর সটান পড়ে
রাগের চোটে কিড়মিড়িয়ে
দাঁত খিঁচিয়ে মুখ খিঁচিয়ে
সবটুকু জ্ঞান হারায়
কী...
যত বড়ো কথা নয় তত বড়ো মুখ
মিছরির ছুরি মেরে পায় ভারি সুখ
অতিবড়ো বুক তার এতটুকু পাটা
তাস খেলে মাথা টাক নাকখানি ফাটা
আশ্বিনে আসে শীত মাঘে তার শেষ
আচারের সাথে মেখে খায় সন্দেশ
কারো...
©somewhere in net ltd.