নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
অমানুষকে নিন্দা করো না। সমাজ তাকে মানুষ হওয়ার সুযোগ ও শিক্ষা দেয় নি। তুমি মানুষ।
বস্তির ছিন্নমূল কিশোরেরা কথায় কথায় চ আর দ-এর শব্দে ঘর ও মুখ নোংরা করে। তোমার আলোয় ওদের আলোকিত করো, আরো আলোকিত করো ওদের মা-বাবা, ভাই-বোনদের। নতুবা একদিন ওরাও কবি হবে; মাতৃভাষাকে ভুলতে না পেরে এসব ক্লেদ কবিতায় প্রসব করবে। তদজন্মীয় কিছু স্বগোত্র ‘স্টুপিড’ও ওগুলো ‘কবিতা’ হিসাবে গোগ্রাসে খাবে, আর আকাশ ও পরিপার্শ্ব পুরিষগন্ধে সয়লাব করবে।
চ ও দ-যুক্ত শব্দে ইতরগোষ্ঠী বেজায় আনন্দ পেয়ে থাকে। তোমার আলোয় ওদের আলোকিত করো, আর কবিতা কী ‘অমৃত’ তা তুমি শেখাও। এই ভাষার মাসে ওদের শেখাও যে ভাষার নিজস্ব মাহাত্ম্য ও মাধুর্য আছে, এর আছে অম্লান মহিমা। ওদের শেখাও- সঙ্গমদৃশ্য যেমন জনসমক্ষে প্রকাশযোগ্য নয়, নিম্নবর্গীয় শব্দসমূহ তেমনি সুসভ্য কবিতার ভাষা হয় না। ঐ শালাদের এসব না শেখালে ‘কবিতা’ কী বস্তু তা ওরা কোনোদিনই বুঝবে না।
আর যদি ওরা সভ্যতার অর্থ না বোঝে, ওদের কান ধরে টেনে এনে সারে সারে বিরান চত্বরে ঠাটা রোদ্দুরের নীচে দাঁড় করিয়ে দাও। তারপর ৪৮টা কানমলা, ২১বার উঠ-বস, ৫২বার নাকে খত দিয়ে ওদের আদি-আস্তাকুঁড়ে প্রক্ষিপ্ত করো।
রক্তের দামে কেনা আমাদের এই মনোজ্ঞ ভাষাকুঞ্জ। সুগন্ধ শব্দপুঞ্জে সজ্জিত অনাবিল কাব্যবীথি কোথাকার কোন কদাকার সারমেয় দূষিত করে ফেলে, এই বেজন্মা ইতরগোষ্ঠীকে এমন অধিকার কে দিয়েছে?
২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৩৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অাপনার কমেন্ট সবসময়ই নজরকাড়া এবং মূল্যবান বক্তব্যসমৃদ্ধ হয়ে থাকে। এটিও তার একটি প্রকৃষ্ট উদাহরণ। অামার লেখার ভাবার্থই যেন অাপনার কমেন্টে উঠে এসেছে। এটা আসলে যে কোনো সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষেরই মনের কথা। খুব ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ বিদ্রোহী বাঙালী।
২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২৯
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: অশ্লীলতা নিয়ে ভয় নেই, কিন্তু যে অশ্লীলতা স্বীকৃতি পেয়ে পাখা গজিয়েছে- তাকে ভয়।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৪৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আশার কথা এটাই যে, চিরায়ত সাহিত্যে কোনো অশ্লীলতা স্থান করে নিতে পারে নি। অথবা বলা যায়, অশ্লীলতা কোনো চিরায়ত সাহিত্যে স্থান করে নিতে পারে নি।
ধন্যবাদ প্রোফেসর সাহেব।
৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৩৯
নিলু বলেছেন: লিখে যান
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ নিলু ভাই।
৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৩৮
তাশমিন নূর বলেছেন: অসম্ভব ভালো লাগল লেখাটি। যথাযথ ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। অনেকগুলো প্লাস।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তাশমিন নূর। ভালো থাকবেন।
৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৪৭
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
সোনাবীজ,
কথা বলে ফিরতি জবাবে শুনি- সাহিত্যের “স”ও নাকি বুঝিনে .... ! হাহ হাহ হা। শেষে ডাণ্ডা দিয়ে ঠাণ্ডা করার ইচ্ছে প্রকাশ করলুম।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:২৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কে সেই মহান পুরুষ আপনাকে এ-কথা বলেছেন? তাঁর প্রতি আমার করুণা ও সমবেদনা
ভালো থাকবেন।
৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:০৮
সোহেল মাহমুদ বলেছেন: প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: অশ্লীলতা নিয়ে ভয় নেই, কিন্তু যে অশ্লীলতা স্বীকৃতি পেয়ে পাখা গজিয়েছে- তাকে ভয়।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:২৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: প্রোফেসর শঙ্কু ঠিকই বলেছেন ধন্যবাদ।
৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:২৭
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
//তারপর ৪৮টা কানমলা, ২১বার উঠ-বস, ৫২বার নাকে খত দিয়ে ওদের আদি-আস্তাকুঁড়ে প্রক্ষিপ্ত করো।//
একটি সংখ্যাতাত্ত্বিক কবিতা পড়লাম।
শুভেচ্ছা জানবেন, কবি!
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:২৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সংখ্যাগুলো ঐতিহাসিক বটে ধন্যবাদ প্রিয় মাঈনউদ্দিন ভাই।
৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৪০
আরজু পনি বলেছেন:
ওদের গালে সজোরে দিয়েছেন দারুণ করে...
চ ও দ-এর কবি এবং গল্পকারদের সাথে যেকোন ধরণের লেখকদের বয়কট চলুক...
অনেক ধন্যবাদ জানাই এমন প্রতিবাদে...।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:২৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: চ ও দ-এর কবি এবং গল্পকারদের সাথে যেকোন ধরণের লেখকদের বয়কট চলুক...
ধন্যবাদ আপু। আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ জানাই এমন প্রতিবাদে...।
৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:২০
শায়মা বলেছেন: ইতরের আবার অধিকার লাগে নাকি ভাইয়া! কষ্ট করে ভদ্রভাষা বা লেখাপড়া করার থেকে বরং সেটাই সোজা!
রাস্তাঘাটে ঘুরে বেড়ালেই অনায়াসে শেখা যায়!
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৫১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ভালো কথা বলেছেন অাপু, ইতরের কোনো অধিকার লাগে না।
ধন্যবাদ।
১০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৩৬
আবু শাকিল বলেছেন: চ এবং দ লেখক কবিদের নাকি পুরস্কার দেয়???
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৫৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহা।
১১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩১
প্রফেসর মরিয়ার্টি বলেছেন: চ ও দ-এর কবিরা যেভাবে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে এবং পুরস্কারও নাকি পাচ্ছে, তাতে মনে হচ্ছে সামনে হয়ত রসময় গুপ্তকে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার দেয়া হবে
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:১১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহাহাহাহা। রসময় গুপ্তকে অাজই চিনলাম তিনি বিখ্যাত লেখক বটেন, রসের ভাণ্ডার রসময় গুপ্তকে এতোদিন কোনো নভেল না দেয়াটা সাহিত্যের জন্য খুব ক্ষতিকর হয়ে গেছে।
১২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০৩
সুমন কর বলেছেন: বোঝা যাচ্ছে, কাকে বা কাদের উদ্দেশ্য করে লেখাটি। দারুণ চপাট মেরেছেন।
রক্তের দামে কেনা আমাদের এই মনোজ্ঞ ভাষাকুঞ্জ। সুগন্ধ শব্দপুঞ্জে সজ্জিত অনাবিল কাব্যবীথি কোথাকার কোন কদাকার সারমেয় দূষিত করে ফেলে, এই বেজন্মা ইতরগোষ্ঠীকে এমন অধিকার কে দিয়েছে?
বেশ বলেছেন। ৪র্থ ভাল লাগা।
অাপনার বইয়ের সাফল্য কামনা করি।
** পুরিষগন্ধে মানে কি?
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:১৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: 'পুরীষ' শব্দের অর্থ হলো বিষ্ঠা
বই কবে বের হবে তা নিয়ে শঙ্কায় অাছি। অাগে কোনোদিন এতোটা নিশ্চয়তার মধ্যে পড়ি নি।
তবে, অাগামী অল্পদিনেই বইমেলায় চলে অাসবে অাশা করছি।
ধন্যবাদ সুমন ভাই। ভালো থাকবেন।
১৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:৪৮
মহান অতন্দ্র বলেছেন: বেশ একটা লেখা। ফেবুতে আগেই পড়েছি।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:১৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অাগেই পড়েছেন জেনে ভালো লাগছে হে মহান অতন্দ্র, যদিও ফেইসবুকে অাপনাকে চিনতে পারছি না। ভালো থাকুন মশাই।
১৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩১
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: আরজুপনি বলেছেন:
ওদের গালে সজোরে দিয়েছেন দারুণ করে...
চ ও দ-এর কবি এবং গল্পকারদের সাথে যেকোন ধরণের লেখকদের বয়কট চলুক...
অনেক ধন্যবাদ জানাই এমন প্রতিবাদে...।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:১৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অাপনাকেও ধন্যবাদ প্রিয় অভি ভাই। শুভেচ্ছা।
১৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৩৬
কলমের কালি শেষ বলেছেন: সুন্দর সাবলীল চপেটাঘাত !
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:২০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ কলমের কালি। শুভেচ্ছা।
১৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৪৩
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: চিন্তায় ছেদ পড়ল।
যুগের চাহিদা মেটাতেই কি চ ও দ কবিদের উদ্ভব।
নাকি তাদের উদ্ভবই যুগের চাহিদা।
তবে আমি মনে করি সুশীল সমাজ আজ অশ্লীলতা প্রেমী। তা না হলে এমনতর কাব্য প্রতিভাও পুরষ্কৃত হয়।
তাই চপেটাঘাত হয়তো আশানুরূপ ফল নাও দিতে পারে।
তবে চপেটাঘাত যদি কথিত সেই সব সুশীল সসমাজবাদীদের দেওয়া যায়। ভাল ফল পাওয়া যেতে পারে।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:২৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অামারও চিন্তায় ছেদ পড়ে গেলো দেখি তবে খুব মূল্যবান কথা লিখেছেন। অাপনার সাথে সহমত।
ধন্যবাদ পুত্র। শুভেচ্ছা।
১৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:০২
শিপন মোল্লা বলেছেন: চ ও দ-এর কবি অবশ্যই বাংলা অভিধানে নতুন শব্দ।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহাহা। অভিধানে যুক্ত করতে হবে নতুন সংস্করণে
১৮| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৬:৫২
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ফেসবুকে আগেই পড়েছি। ভালো লাগলো।আপনার বক্তব্যের সাথে জোরালো সহমত পোষণ করছি। আমাদের রক্তের দামে কেনা ভাষাটাকে নোংরা করার অধিকার কারোর নেই।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: জোরালো শহমতের জন্য ধন্যবাদ অাপু। শুভেচ্ছা জানবেন।
১৯| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৬
সোমহেপি বলেছেন: আমি কোন প্রতিক্রিয়া দেখাতে রাজি নই।সময়ের উপর ছেড়ে দেয়াই ভাল। সময় কি করে দেখেন।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বাংলা ভাষার বয়স তো কম হলো না। কদর্য ভাষার সাহিত্য, কিংবা কদর্য হিসাবে বিবেচিত শব্দাবলি-সমৃদ্ধ সাহিত্য অাজও সার্বজনীনতা পায় নি। 'ঘৃণ্য'কে মানুষ ঘৃণাই করবে।
এ হলো সাধারণ এ্যাসেসমেন্ট। তারপরও সময়ের দিকে তাকিয়ে থাকা যাক, দেখা যাক সময় অামাদের কোথায় নিয়ে যায়।
ধন্যবাদ ইমন ভাই।
২০| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:০৩
প্রেতরাজ বলেছেন: "রক্তের দামে কেনা আমাদের এই মনোজ্ঞ ভাষাকুঞ্জ"থেকে যদি এই চ আর দ অক্ষর যুক্ত কবি রুপী হায়েনা দের আস্তাকুঁড়ে ফেলে না দেয়া হয় তাহলে তারা একসময় গোগ্রাসে গলাধঃকরণ করবে আমাদের এই রক্তিম সাহিত্য কে।
০৩ রা মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ প্রেতরাজ।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫২
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: অধিকার কেউ হয়তো দেয় নাই। নিজেই অধিকার খাটিয়েছে। তারপর সেটাকে আমরাই স্বীকৃতি দিয়ে প্রতিষ্ঠিত করে দেই। সমস্যাটা হয়েছে এখানেই। যেখানে তার অধিকারকে গলা টিপে হত্যা করার কথা, সেখানে আমরা স্বীকৃতি দিয়ে তাকে জায়গায় করে দিচ্ছি। ধীরে ধীরে এই ধরণের চ ও দ কবিগণ আরও ঝেঁকে বসবে এবং সমাজকে আর আমাদের ভাষাকে কলুষিত করবে। তারপর এক সময় শব্দগুলো অভিধানে সংযুক্তি পাবে। আধুনিকতার নামে ভাষার সাথে আমরা সঙ্গমে লিপ্ত হয়ে তাকে কলঙ্কিত করবো। আফসোস!
সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষে আপনার এই লেখাটা ছোট্ট হলেও মূল্যবান। ইঙ্গিতটা যথার্থ হয়েছে। ভালো লাগলো।