|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই
	দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
Be cruel to the criminals to be kind to the others. Be cruel to the rapists, kidnappers and murderers to be kind to all the good citizens of the country. 
'Be cruel to be kind' - শেক্সপীয়রের এই কথাটিকে আমি আমার মতো করে উপরে বলেছি। আমরা যদি দেশের নিরীহ জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চাই, যেখানে ধর্ষণ, অপহরণ ও খুনের মতো কোনো নৃশংসতা থাকবে না, তাহলে ধর্ষণ ও অপহরণকারী এবং খুনিদের প্রতি কঠোরতম এবং চরমতম নিষ্ঠুরতা প্রদর্শন করতে হবে, যাতে জীবন হারানোর ভয়ে এই অপরাধচক্র সর্বদা আতঙ্কগ্রস্ত থাকে, এবং অপরাধ সংঘটনের আগে শতবার পরিণতির কথা ভেবে অপরাধ সংঘটন থেকে বিরত থাকে। 
আপনাদের যদি মনে থেকে থাকে- এ দেশে ২০০৩/২০০৪ সালের দিকে সন্ত্রাসী কার্যক্রম ভয়াবহ আকার ধারণ করেছিল। ঠিক ঐ সময়ে ক্রসফায়ারে কয়েকটা সন্ত্রাসীকে ফেলে দেয়া হলো, ব্যস, সারা দেশ ঠান্ডা। আমরা অনেকদিন খুব শান্তিতে ছিলাম শুধু এই ক্রসফায়ারের কারণে।
ইদানীং ধর্ষণের হার ভয়াবহ মাত্রাকেও ছাড়িয়ে গেছে। ৩/৪ বছরের শিশুও এই ধর্ষণযজ্ঞ থেকে রক্ষা পাচ্ছে না। সম্প্রতি বগুড়ার রূপা প্রামাণিক নাম্নী মেধাবী এক ছাত্রী বাসযোগে বগুড়া থেকে ময়নসিংহ যাওয়ার পথে টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে বাসের কন্ডাক্টর, হেল্পারসহ ৫জন নরপশু কর্তৃক চলন্ত বাসের ভেতরই ধর্ষণের শিকার হন, এবং তিনি চিৎকার, কান্নাকাটি করলে ঘাড় মটকে তাকে হত্যা করা হয়। তার মৃতদেহ মধুপুর বনে রাস্তার পাশে ফেলে দেয়া  হয়। এই ঘটনা আদিম যুগের বর্বরতাকেও ম্লান করে দেয়। নৃশংসতার এর চেয়ে অধিক নিকৃষ্ট উদাহরণ আর কী হতে পারে? এসব পশুদের বেঁচে থাকার কোনো অধিকার আছে বলে কি আপনারা মনে করেন? আমি মনে করি না এই নিকৃষ্টতম, রোমহর্ষক ঘটনা ঘটানোর পর তারা বেঁচে থাকুক।
গত কয়েক মাসের ঘটনা যদি আমরা বিশ্লেষণ করি তাহলে এমনও দেখতে পাব যে, আজ এক জায়গায় ৮ বছরের মেয়েকে ধর্ষণ করার পর হত্যা করা হয়েছে, এর এক বা দুদিন পরই অন্য এক জায়গায় ৩ বছরের মেয়েশিশুকে ধর্ষণ করে টয়লেটে তার লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। অভিজাত হোটেলে মেয়েবন্ধুদেরকে জন্মদিনের নাম করে দাওয়াত দিয়ে ডেকে নিয়ে উচ্চবিত্ত ঘরের সন্তানেরা গণধর্ষণ করেছে। বগুড়ার তুফান সরকার প্রথমে নিজে, পরে তার সাঙ্গ পাঙ্গরা কলেজে ভর্তিচ্ছু ছাত্রীকে গণধর্ষণ করেছে। বিগত বছরগুলোতে ধর্ষণ, খুন, অপহরণ তো কম হয় নি, কিন্তু সেগুলোর শাস্তি কার্যকর হতে কি আমরা দেখেছি? সেগুলোর বিচার হচ্ছে আদালতে, বছরের পর বছর পার হয়ে যাচ্ছে, রায় হচ্ছে, বিবাদীরা আপিল করছে, বিচারকার্য প্রলম্বিত হচ্ছে, আর মাঝখান থেকে তুফান সরকারগণ নির্বিঘ্নে ও নির্ভয়ে ধর্ষণকার্য চালিয়ে যাচ্ছে। তারা জানে, এতে তারা ধরা খাবে না, বা ধরা খেলেও প্রভাব প্রতিপত্তির জোরে দুদিনেই বেকসুর খালাস পেয়ে যাবে, অত:পর আবার পুরোদমে ধর্ষণ কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়বে।
এ অবস্থা নিরসনের জন্য আমার মতে পথ একটাই- বি ক্রুয়েল, এই নরপশুদের ধরার সাথে সাথে ক্রসফায়ারে দিয়ে দিন। বলবেন, এটা অমানিবক, বিচারবহির্ভুত? বলুন। পশুদের জন্য মানবিকতা নয়, বিচারও নয়। ওরা যেমন জঘন্যতম অপরাধ করে, ওদের উপরও একই আচরণের বিকল্প নেই। তবে কর্তৃপক্ষ চাইলে এটাও আইনে পরিণত করে ফেলা যেতে পারে। সংসদে বিশেষ বিল পাশ করা যেতে পারে, কিংবা প্রেসিডেন্ট বা প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ অর্ডার জারি করে ক্রসফায়ারকে আইনে পরিণত করা যেতে পারে। এটা হাস্যকর, যুগপৎ নিষ্ঠুর শোনালেও বৃহত্তম জাতীয় স্বার্থে এখন এটা জরুরি হয়ে পড়ছে, আমার মতে।
এগুলো যে হারে বেড়ে যাচ্ছে, অতিসত্বর এগুলো থামানো না গেলে পরিস্থিতি শীঘ্রই নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে, এবং একসময়, যখন দেখা যাবে প্রচলিত আইনের ফাঁক গলে অপরাধীরা বেরিয়ে আসছে, কিংবা অপরাধীদের ধরা হচ্ছে না, তখন জনরোষ সৃষ্টি হবে এবং জনগণ নিজেদের হাতেই আইন তুলে নিয়ে গণপিটুনিতে এদের ধংস করে দিতে পিছ পা হবে না।  
এ জন্য কর্তৃপক্ষের উচিত অতি দ্রুত কিছু ড্রাস্টিক একশন নেয়া, যাতে ধর্ষণকারী, অপহরণকারী ও খুনিদের আত্মা ভয়ে শুকিয়ে কাঠ হয়ে থাকে এবং নিজেদের জান বাঁচানো নিয়েই ব্যস্ত হয়ে পড়ে। ওদের মনে আতঙ্ক সৃষ্টি করতে হবে। ইন্সট্যান্ট ক্রসফায়ার ছাড়া আতঙ্ক সৃষ্টি করা আদৌ সম্ভব নয়।
এ নৃশংসতা দূর করার জন্য আমাদের রাজনৈতিক দলগুলোকে খুব আন্তরিক হতে হবে এবং দলের মধ্যে এ ধরনের অপরাধী থাকলে তাদের চিহ্নিত করতে হবে। আমরা বুঝি যে, ধর্ষক, খুনি, অপহরণকারী, বা অপরাধীদের কোনো নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দল নেই, তবে তারা যে দল করে তার নাম হতে পারে 'জাতীয় ধর্ষণ, অপহরণ ও খুন পার্টি'। প্রতিটি দলের উচিত দলের ভেতর এ ধরনের কোনো অপরাধী থাকলে দল থেকে তাদের বিতাড়িত করা। সম্প্রতি কিছু হয়েছে আমরা দেখেছি, তবে তা হয়েছে অপরাধ সংঘটনের পর। আমি মনে করি, যাদের বিরুদ্ধে ক্রিমিনাল কেইস আছে তাদের সাময়িকভাবে দল থেকে বহিষ্কার করা উচিত। পরে আদালতে তারা নিরপরাধ প্রমাণিত হলে দলে ফিরবেন, অন্যথায় চিরতরে বহিস্কৃত থাকবেন। তারা যেন নতুন করে অন্য দলে না ভিড়তে পারে, সেটাও খেয়াল রাখতে হবে। দেশের স্বার্থেই দলের মধ্যে চিরুনি চালিয়ে এ ধরনের অপরাধীদের চিহ্নিত করে দল থেকে ছাঁটাই করতে হবে। এতে সব দলেরই সম্মান বাড়বে, জনপ্রিয়তা বাড়বে এবং দেশের মানুষও শান্তি পাবে। অপরাধীকে দলীয় দৃষ্টিকোণ থেকে না দেখে নিরপেক্ষভাবে তাকে অপরাধী হিসাবেই ট্রিট করতে হবে। আমাদের ঘরে ঘরে বালক-কিশোররাও আজকাল রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হয়ে গেছে, তদ্রূপ, কিছু কিছু নেতা-কর্মীর ভয়াবহ অপরাধ-প্রবণতার জন্য রাজনীতির প্রতি সাধারণ মানুষের একটা ঘৃণাভাবও কাজ করছে সবসময়। দলের মধ্যে সত্যনিষ্ঠ ও নিরপরাধ নেতাকর্মীর উপস্থিতিই পারে রাজনীতি সম্পর্কে সাধারণ মানুষের ধারণা পজিটিভলি পালটে দিতে।
আশ্চর্য !! ৩১ আগস্ট রাত ১০টা
রূপা প্রামাণিকের ঘটনা এত ব্যাপকভাবে আলোচিত হওয়ার মাঝখানে আজও দুটি ধর্ষণের ঘটনার খবর পাওয়া গেলো। মিরপুরে এক গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে, কেউ বলছেন এটাও গণধর্ষণ। অন্যত্র ক্লাস ফোরের এক বাচ্চাকে ইদের জামা কিনে দেয়ার নাম করে ডেকে নিয়ে ধর্ষণ করা হয়েছে। চারদিকে এসব কী হচ্ছে? কিছুতেই কিছু হচ্ছে না। এই বর্বরতা থামানোর জন্য কঠোরতম পদক্ষেপ নেয়া ছাড়া উপায় নেই। রূপার ঘটনার ব্যাপারে আজ টিভিতে দেখলাম জনগণও খুব সোচ্চার এদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যাপারে। ওরা স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। আর দেরি কেন, এখনই জনসমক্ষে জবাই করা হচ্ছে না কেন?
আমরা নিরীহ জনগণ। স্ত্রী, মেয়ে, বোন, ভাগ্নি, ভাতিজি সবই আমাদের আছে। কিন্তু এ অবস্থার মধ্যে শান্তিতে থাকা যায় না- কখন কোথায় কী ঘটে যায়। মানসিক শান্তি এবং স্বস্তির খুব দরকার। এ শান্তির জন্য ঐ নরপশুদেরকে প্রকাশ্যে বলি দেয়া ছাড়া অন্য কোনো মহৌষধ দেখছি না আপাতত।
 ৫৬ টি
    	৫৬ টি    	 +৪/-০
    	+৪/-০  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  সকাল ১০:২৬
৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  সকাল ১০:২৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ মোস্তফা সোহেল ভাই। আমার মনের কথাই বলেছেন।
২|  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  সকাল ১১:২০
৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  সকাল ১১:২০
ব্লগ মাস্টার বলেছেন: এ দেশে ২০০৩/২০০৪ সালের দিকে সন্ত্রাসী কার্যক্রম বন্ধের লক্ষ্যে ক্রোসফায়ার করা হতো আর এখন ...............
বলতে পারলাম না,থেমে গেলাম ।ঈদমুবারক।
  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  সকাল ১১:৪৮
৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  সকাল ১১:৪৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সেজন্যই দলের মধ্যে শুদ্ধি অভিযানের কথাটা বলতে চেয়েছি। 
ধন্যবাদ ব্লগ মাস্টার।
৩|  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  সকাল ১১:৩৩
৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  সকাল ১১:৩৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই   , 
দলের মধ্যে সত্যনিষ্ঠ ও নিরপরাধ নেতাকর্মীর উপস্থিতি আপনি কোনদিনও  পাবেন না । আশাবাদী হতে পারেন তবে সে আশা বাস্তবতা শূন্য । 
 
ধর্ষণকারী, অপহরণকারী ও খুনিদের হাত থেকে বাঁচার এবং সম্ভবত চিরতরে বাঁচার একমাত্র , আই রিপিট - " একমাত্র " পথই হলো  " ক্রসফায়ার " ।
  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  সকাল ১১:৫০
৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  সকাল ১১:৫০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধর্ষণকারী, অপহরণকারী ও খুনিদের হাত থেকে বাঁচার এবং সম্ভবত চিরতরে বাঁচার একমাত্র , আই রিপিট - " একমাত্র " পথই হলো " ক্রসফায়ার " ।  এটা হলেই হয়, তখন নেতাকর্মীরা এমনিতেই সোজা হয়ে যাবে।
ধন্যবাদ আহমেদ জী এস ভাই।
৪|  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  সকাল ১১:৪১
৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  সকাল ১১:৪১
এস ওয়াই গ্লোবাল এলটিডি বলেছেন: পোস্টটি পড়ে অনেক ভাল লাগল । শুভ কামনা রইল নতুন কোন বিষয় নিয়ে আলোচনা করার জন্য।
  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  সকাল ১১:৫২
৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  সকাল ১১:৫২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: পোস্টটি পড়ে আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমার অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। 
ইয়ে, মানে, আমাদেরও খুব ভালো লাগবে আপনি যদি নতুন কোনো কমেন্ট কমপোস করেন। আপনার একই কমেন্টই সব জায়গায় দেখছি কিনা  
   
শুভকামনা।
৫|  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  দুপুর ১২:২৮
৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  দুপুর ১২:২৮
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: সহমত
  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  দুপুর ১২:৩৬
৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  দুপুর ১২:৩৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬|  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  দুপুর ১২:৩৭
৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  দুপুর ১২:৩৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: বলবেন, এটা অমানিবক, বিচারবহির্ভুত? বলুন - আমি আজীবন যেকোন বিচার বহির্ভূত হত্যাকান্ড কিংবা সাজানো বিচারে প্রদত্ত প্রাণদন্ডকে ঘৃণা করে এসেছি। কিন্তু এখন দেশের যে অবস্থা দেখছি, তাতে আপনার বক্তব্যের সাথে একমত না হয়ে পারছিনা। পরিবহণ সেক্টরটা দিনে দিনে দেশটাকে ক্যান্সারাক্রান্ত করে ফেলছে। আর এটা হচ্ছে কাদের নেতৃত্বে, সেটা সবাই জানে। 
রেল বিভাগের কার্যক্রমকে আরো জনবান্ধব করে তুলতে হবে। রেলের জন্য বাজেট বাড়িয়ে রেলের নেটওয়ার্ক বাড়াতে হবে। 
  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  দুপুর ১২:৪৮
৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  দুপুর ১২:৪৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: পোস্টের সাথে একমত পোষণের জন্য ধন্যবাদ স্যার। আপনার মতের সাথে আমিও শতভাগ একমত।
৭|  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  দুপুর ১:০৪
৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  দুপুর ১:০৪
নতুন বলেছেন: যারা ধষ`ন করবে! যারা মাদক ব্যবসা করে এবং যারা অস্র রাখে... 
তাদের নিয়ে রাতের বেলায পুলিশ/রেব একটু হাওয়া খেতে বেড় হলে আমার আপত্তি নাই।
কিছু জিনিসের একটু বেশি শক্ত সাজা দরকার।  
 
  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  দুপুর ১:০৮
৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  দুপুর ১:০৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: যারা ধর্ষণ করবে! যারা মাদক ব্যবসা করে এবং যারা অস্র রাখে...
তাদের নিয়ে রাতের বেলায পুলিশ/রেব একটু হাওয়া খেতে বেড় হলে আমার আপত্তি নাই।
হাহাহাহা। হাওয়া খাওয়া কথাটা দারুণ লাগলো। হ্যাঁ, তাদের নিয়ে হাওয়া খেতে বের হওয়াটা খুব জরুরি হয়ে পড়ছে এখন।
ধন্যবাদ নতুন দা 
৮|  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  দুপুর ২:৩৮
৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  দুপুর ২:৩৮
সুমন কর বলেছেন: পূর্ণ সহমত। 
ধরে, সাথে সাথে জনগণের সামনেই ক্রসফায়ার দেয়া উচিত। যাতে আগামীতে এ ধরনের ঘৃণ্য কাজ করার আগে ভাবে !! এদের জন্য কোন মানবিকতার অধিকার প্রযোজ্য নয়।
  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৭:৫৭
৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৭:৫৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন ভাই।
৯|  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  দুপুর ২:৪৫
৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  দুপুর ২:৪৫
করুণাধারা বলেছেন: যতদূর মনে পড়ে, ১৯৮৪ সালে দুজন এসিড নিক্ষেপকারীর শাস্তি  হয়েছিল ফাঁসি দিয়ে, সংক্ষিপ্ত বিচারের পর পরই। সে সময় দেশে এসিড সন্ত্রাস খুব বেড়ে গেছিল। এই ফাঁসিরর সাথে সাথেই দেখা গেল এসিড ছোঁড়া একেবারে কমে গেছে। 
এই সময়ে আর কিছু আশা করি না।
  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৭:৫৮
৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৭:৫৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এই সময়ে আর কিছু আশা করি না। 
ধন্যবাদ আপনাকে।
১০|  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  বিকাল ৪:০৩
৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  বিকাল ৪:০৩
স্বপ্নীল কায়সার অর্ক বলেছেন: সরাসরি মিডিয়ার সামনে ফাঁসি দিতে হবে এদের ।
না হলে পরবর্তী প্রজন্ম কখনোই সঠিক পথে যাবেনা ।
  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৭:৫৯
৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৭:৫৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সরাসরি মিডিয়ার সামনে ফাঁসি দিতে হবে এদের ।
ধন্যবাদ আপনাকে।
১১|  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  বিকাল ৫:২৪
৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  বিকাল ৫:২৪
জেন রসি বলেছেন: আমাদের দেশ ভয়ংকর সব সাইকোপ্যাথ এবং স্যাডিস্টদের এক অভয়ারণ্য হয়ে উঠেছে। এরা ঘরে বাইরে, বাসে, মসজিদে, ক্যান্টনমেন্টে যেখানেই সুযোগ পাচ্ছে নারী এবং শিশুদের উপর চালাচ্ছে অকথ্য নির্যাতন। কোথাও কেউ নিরাপদ না। কিছু ঘটনা মিডিয়াতে আসে। মাঝেমাঝে অপরাধি ধরা পরে। তবে রাঘোব বোয়ালরা বেঁচে যায়। যেমন তনু হত্যার কোন বিচার হয়নি। 
সবচেয়ে ভয়ংকর ব্যাপার হচ্ছে কে কার মনোজগতে কি কুৎসিত ভাবনা চিন্তা নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে তা সহজে বুঝার কোন উপায় নেই। একটা ঘটনা ঘটার পর সেটা জানা যায়। তবে এ সমস্যার সমাধান দুভাবে করা যায়। যাদের অপরাধ প্রমানিত হচ্ছে তাদের প্রতি জিরো টলারেন্স দেখাতে হবে। এবং খুব দ্রুত বিচার করে এদের ক্যাপিটাল পানিশমেন্ট দিতে হবে। এতে কেউ কেউ ভয় পাবে। আর দ্বিতীয় ব্যাপার হচ্ছে কালচারালি মানুষষের ভেতর উন্নত বোধ বিনির্মাণের চেষ্টা করতে হবে। এই কাজটা খুবই কঠিন হবে। আমাদের দেশে আরো কঠিন। কারন এখানে আছে ভয়াবহ রকম অর্থনৈতিক এবং সামাজিক বৈষম্য। অন্ধবিশ্বাস এবং কুসংস্কার। যৌনতা সম্পর্কে ভ্রান্ত ধারনা। আরো অনেক অনেক সমস্যা। আসলে একটা সমস্যা থেকেই আরেকটা সমস্যার জন্ম হয়। একটাকে এভয়েড করে আরেকটা নির্মূল করা কঠিন হয়ে যায়। তবুও চেষ্টা করে যাওয়া ছাড়া কোন বিকল্প পথ নেই। আশা করি একদিন মানব জাতি এই ভয়ংকর ব্যাধি থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারবে।
  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  রাত ৮:০২
৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  রাত ৮:০২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক গঠনমূলক মন্তব্য। তবে ঠিকই বলেছেন, এর জন্য সময়ের প্রয়োজন। এই মুহূর্তে কিছু র্যাপিড অ্যাকশন নিয়ে দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করা অত্যন্ত জরুরি।
অনেক ধন্যবাদ জেন রসি ভাই।
১২|  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  রাত ৮:০৮
৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  রাত ৮:০৮
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: রূপার কেইস টা দিয়েই তা শুরু করার দাবী জানাচ্ছি। বাস্টার্ডগুলিরে সেখানে নিয়েই ক্রসফায়ারে দেয়া উচিত
  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  রাত ৮:৪৭
৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  রাত ৮:৪৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: রূপার কেইসটার জন্যই মূলত এই লেখাটা। পশুদের মনে কোনো ভয় নেই। আজও টিভিতে খবর দেখলাম মিরপুরে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ। কোনোমতেই থামছে না। এজন্য সাডেন বোম্বার্ডমেন্টের প্রয়োজন।
ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার।
১৩|  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  রাত ৮:৩৮
৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  রাত ৮:৩৮
ফ্রিটক বলেছেন: দ্রত বিচার আইন,আরও দ্রত ও যুগোপযোগি করে অতি অল্প সময়ে এদের ফাসি দেওয়া উচিত।
  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  রাত ৮:৪৮
৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  রাত ৮:৪৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: একমত। ধন্যবাফ ফ্রিটক।
১৪|  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  রাত ৯:১৬
৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  রাত ৯:১৬
সোহানী বলেছেন: অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ এমন একটি বিষয় উপন্থাপনার জন্য। সবসময় এ নির্য়াতন নিয়ে চিৎকার করে আসছি।
হাঁ, আপনার সাথে একমত, উপযুক্ত শাস্তি হয় না বলেই এ অপরাধ বেড়ে চলছে, অপরাধী আরো সাহসী হয়ে উঠছে। যে দলে ধর্ষনে সেন্চুরিয়ান মানিককে পুরস্কিৃত করা হয় সে দলের কাছে বিচার চাইতে ও লজ্জা পাই। কিন্তু তারপর ও বেহায়ার মতো বলি, বিচার চাই বিচার চাই বিচার চাই। একটি বারের জন্য ও কি ওই অসহায় মেয়েটি বা শিশুটির মুখের দিকে তাকিয়ে মনে পরে না ওদের কস্টের কথা!!! আজ তারা বিচার করে না কিন্তু কোন একদিন যখন নিজের মেয়েটির ওই অবস্থা হবে তখন কোথায় দাড়াবেন বিচারের জন্য??
হাঁ, চাই ক্রসফায়ার। একমাত্র ক্রসফায়ারই পারে এ ধ্বংসের হাত থেকে সমাজকে রক্ষা করতে।
  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  রাত ৯:৪৭
৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  রাত ৯:৪৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনাদের পজিটিভ কমেন্টে আমার পোস্টের মূল বক্তব্য আরো সার্থক ও সাবলীল হয়ে উঠছে। আজ দুপুরে টিভিতে খবর শুনলাম মিরপুরে গৃহবধূ ধর্ষিত হয়েছেন। একটু আগে জাদিদ ভাইয়ের এক ফেইসবুক স্টেটাসে জানলাম ক্লাস ফোরের এক বাচ্চাকে ইদের জামা কিনে দেয়ার কথা বলে ডেকে নিয়ে ধর্ষণ করেছে। চারদিকে কী হচ্ছে বুঝে উঠতে পারছি না। কিছুতেই কিছু হচ্ছে না। এই বর্বরতা থামানোর জন্য কঠোরতম পদক্ষেপ নেয়া ছাড়া উপায় নেই। রূপার ঘটনার ব্যাপারে আজ টিভিতে দেখলাম জনগণও খুব সোচ্চার এদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যাপারে। ওরা স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। আর দেরি কেন, এখনই জনসমক্ষে জবাই করা হচ্ছে না কেন?
আমরা নিরীহ জনগণ। স্ত্রী, মেয়ে, বোন, ভাগ্নি, ভাতিজি সবই আমাদের আছে। কিন্তু এ অবস্থার মধ্যে শান্তিতে থাকা যায় না- কখন কোথায় কী ঘটে যায়। মানসিক শান্তি এবং স্বস্তির খুব দরকার।
ধন্যবাদ আপু জোরালোভাবে সাপোর্ট করার জন্য।
১৫|  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  রাত ১০:১২
৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  রাত ১০:১২
প্রামানিক বলেছেন: সঠিক বিচার হলে হয়তো কিছুটা কম হবে।
  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  রাত ১০:৩৪
৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  রাত ১০:৩৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সেই সঠিক বিচারের স্বরূপটা হলো দৃষ্টান্তমূলক কিছু করা,যা এ মুহূর্তে ক্রস ফায়ার ছাড়া আর কিছু দেখি না। দ্রুতবিচার আইন ও ট্রাইবুনাল আছে, কিন্তু দ্রুততম সময়ের মধ্যেও দেখুন কীভাবে ধর্ষণ হচ্ছে।
১৬|  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  রাত ১০:১২
৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  রাত ১০:১২
জাহিদ অনিক বলেছেন: নচিকেতা তার গানে গেয়েছেন, তুমি আসবে বলে দেশটা এখনো গুজরাট হয়ে যায়নি
তুমি আসবে বলে সন্ত্রাসবাদ গুটিয়ে নিয়েছে থাবা 
আমাদের দেশে এই তুমি-টা কোনদিন আসবে কিনা জানি না।
তাই ভয় পাওয়ানোটা বেশ জরুরী। কয়েকটা গুন্ডাকে হত্যা করলেই বাকীরা চুপ থাকবে। 
আপনার সাথে সমহত ।
  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  রাত ১০:৩২
৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  রাত ১০:৩২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ জাহিদ অনিক।
১৭|  ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭  রাত ১২:৩১
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭  রাত ১২:৩১
মেটাফেজ বলেছেন: কয়দিন আগে আমিও একই কথা লেইখ্যা পোস্ট দিসিলাম। এক পার্ভার্টে মন্তব্য করছে আমার পোস্টে যে বাংলাদেশের খাবার যৌনউত্তেজক, আতপ চাউলের ভাত আর শুটকি ভর্তা খাওনের অভ্যাস কর্তে হৈব; তারপর রেসিপি ল্যাদাইসে আমার পোস্টে। এখন চিন্তা করেন, ব্লগের মত শিক্ষিত লোকজনের জায়গায় এরকম জাউড়া*দা ঘুরে, বাইরের লোকজন আর কেমন হৈব।
  ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭  রাত ১২:৪৬
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭  রাত ১২:৪৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: খোঁজ নিলে হয়ত দেখা যাবে সেও এই নরপশুদের দলভুক্ত। এদের চিনে রাখতে হবে এবং মেয়েদের উচিত হবে এদের থেকে সতর্ক দূরত্ব বজায় রাখা।
ধন্যবাদ আপনাকে।
১৮|  ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭  রাত ১২:৪৯
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭  রাত ১২:৪৯
দোদূল্যমান বলেছেন: দুঃখিত। ধর্ষণকারীদের জন্য প্রস্তাবিত আপনাদের  কারোর-ই শাস্তি আমার মনঃপুত হয় নি। গত কয়েক দিন ধরে রুপার ঘটনার নিঊজ ফলো করে আসছি। চোখের পানি ধরে রাখতে পারি নাই।
আমার মনে শুধু একটাই শাস্তি। কল্পনায় বহুবার সেই শাস্তি দিয়ে ফেলেছি ঐ পাঁচ নরপশুকে। আমি নিজেই দিয়েছি।
পশুগুলোর এক এক জনের পায়ের আঙুল থেকে শুরু করে কসাইদের চাপাতি দিয়ে স্লাইস করতে করতে হাটু, তারপর হাতের আঙুল থেকে স্লাইস করতে করতে কবজি, তারপরে ক্ষতস্থানে একটু সালফিউরিক এসিড ঢেলে, তার পর আবারো স্লাইসিং করতে করতে কোমর পর্যন্ত। এভাবে চলতে থাকরে মৃত্যু পর্যন্ত। অন্য চারপশুকে বীভৎস এই দৃশ্য দেখানো হবে।
এরপর চতুর্থ পশুর পালা। এবার চাপাতি নয়। বোশ এর ড্রীল মেশিন। পা ফুটো করতে করতে, কোমর, পেট, পায়ূপথ, এভাবে মৃত্যু অবধি।
তারপরে তৃতীয়। ২৫০০ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপে গলা এক বালতি পরিমান গনগনে তরল লোহা ঢেলে দেওয়া হবে ওর হাত ও পায়ে। তার পরে উরুতে, পেটে, পিঠে, মুখে। সবশেষে শিশ্নে আর অন্ডকোষে।
তারপরে দ্বিতীয়। বদ্ধ রুমের ছোট্ট ছিদ্র দিয়ে ওর হাত/থাবা বের করে রাখা হবে। পাশে থাকবে ক্ষুধার্ত সিংহ। টেনে হিচড়ে হাতটুকু পুরোটা চিবিয়ে খাবে। তারপবে ছিদ্র দিয়ে বের করা হবে পা। খাওয়ানো হবে সিংহকে। শিশ্ন আর অন্ডকোষ ছিন্ন ভিন্ন করে খেয়ে নেবে সিংহ। 
প্রথম পশুর পালা এবার। দুই পা দুটি গাড়িতে বেধে, স্লোলি বিপরীত দিকে চলতে শুরু করবে গাড়ি দুটি। টান টান করে দেওয়া হবে ওর শরীর; অস্থিসন্ধিতে ছিড়ে যাওয়ার একটা পটাং শোনা যাবে । সেই সাথে ড্রীল মেশিনের বিদ্ধ করার আওয়াজ, গলিত তরল লোহার ছ্যাত ছ্যাত শব্দ আর নরপশুর গগনবিদারী মৃত্যু চিৎকারের মিশেলে তৈরী হবে এমন ভয়ংকর, বীভৎস আওয়াজ যেটা প্রতিটা ধর্ষকের অন্তরাত্মাকে সেকেন্ডে সেকেন্ডে তাড়া করে ফিরবে যত দিন বেঁচে থাকবে ততদিন।
  ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭  সকাল ৮:৫৭
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭  সকাল ৮:৫৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: যথোপযুক্ত শাস্তি। সাপোর্ট করলাম।
আমাদের আবেগ থাকবেই। তবে এ মুহূর্তে গঠনমূলক কিছু চাই, যা বাস্তবায়ন করা সম্ভব।
ধন্যবাদ আপনাকে।
১৯|  ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭  রাত ১২:৫১
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭  রাত ১২:৫১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সঙ্গে সার করা উচিৎ। পাথর ছুড়ে ছুড়ে হত্যা যাকে বলে। উলঙ্গ করে ব্যাপারটা করলে আরও ভাল হয় । তাহলে ধর্ষণকারীর গোষ্ঠি সহ ঠিক হয়ে যাবে ।
  ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭  সকাল ৮:৫৯
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭  সকাল ৮:৫৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: একমত প্রিয় কবি সেলিম আনোয়ার ভাই।
২০|  ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭  রাত ১:৫৫
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭  রাত ১:৫৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: পূর্ন সহমত ।
  ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭  সকাল ৯:০৫
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭  সকাল ৯:০৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।
২১|  ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭  ভোর ৬:৫৭
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭  ভোর ৬:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন: 
মানুষ বেশী, জীবনের দাম নেই, সমাজে শৃংখলা নেই, সরকার বলতে তেমন কিছু নেই; সবগুলো মিলে মগের মুল্লুক হয়ে গেছে; আরাকানের মতো
  ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭  সকাল ৯:২৪
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭  সকাল ৯:২৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মতামতের জন্য ধন্যবাদ চাঁদগাজী ভাই।
২২|  ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭  সকাল ১১:৩৮
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭  সকাল ১১:৩৮
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: 
আপনার এরকম দাবির পেছনে কঠিন যুক্তি আছে। 
দেখুন, এই ঘটনাগুলো তো একটির পর একটি ঘটেই যাচ্ছে। কিছু হচ্ছে কি? এরা কারা যারা এ ধরণের ঘৃণ্য অপরাধ করেই চলেছে? এরা কি নিজে থেকে খুব প্রভাবশালী, ধনী, ক্ষমতাধর? না হলে, এসব অপরাধের বিপক্ষে তীব্র জনমত সৃষ্টির পরও কীভাবে এরকম অপরাধ করার সাহস পায়? এরা কি শুধু আজই এরকম করলো? নাকি আগেও করেছে? হয়তো অন্য রকম কোন অপরাধ?
সাম্প্রতিক অপরাধগুলোকে শুধু ধর্ষণ আর হত্যা বলে কিছু প্রতীকী প্রতিবাদ জানিয়ে শেষ করা যায় না। এই অপরাধগুলোর রাজনৈতিক ভিত্তি আছে। এর মূল অনেক গভীরে। দেখা উচিত এরা কারা? এদের রাজনৈতিক পরিচয় কী? এদের পৃষ্ঠপোষক কারা। প্রতিটি সমস্যা আজ ঘৃণ্য রাজনীতির বাই-প্রডাক্ট। অতএব ঘটনার তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেবার পাশাপাশি দরকার রাজনৈতিক সংস্কার।
  ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৬:২৭
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৬:২৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অসাধারণ। আপনার বিশ্লেষণে মুগ্ধ হলাম। আমার পোস্টও সমৃদ্ধ হলো। অনেক ধন্যবাদ মাঈনউদ্দিন ভাই চমৎকার মন্তব্যের জন্য।
২৩|  ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭  সকাল ৮:৩৫
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭  সকাল ৮:৩৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কে দেবে?
কাকে দেবে??
দু:খজনক হলেও সত্য ধর্ষনের ৮০-৯০ ভাগই সরকার দলীয় বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃ কর্মী! 
ধর্ষনে সেঞ্চুরিয়ান মানিককে যখন শাস্তির বদলে সরকারী চাকুরীতে সসম্মানে নিয়োগ দেয়া হল সেদিনই ধর্ষনের পৃষ্ঠপোষকতা পূর্ন হল ষৌলকলায়!
সাথে সরকারের মাঝে বদি গংয়ের সরব উপস্থিতি!
ইয়াবার নেশাক্রান্ত যুবককে ফঅসি দিন আর ক্রস দিন.. তার আসক্তি সৃষ্টি ্কারীদের পৃষ্টপোষকতাকাদীরেও সাথে নিতে ভূলবেন না!
অনির্বাচিত স্বৈরাচারিতায় আক্রন্ত বলেই সাধারণ ন্যায় বিচার, আইনের শাসন আজ তিরোহিত!
পুলিশি নির্ভরতা এবং অপরাধীদের, সন্ত্রাসীদের মদদেই টিকে থাকার স্বপ্নে বিভোর সরকারের কাছৈই দিচ্ছেন বিচার?
হা হতোম্ম্যি!!!!!!
  ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭  রাত ৯:১৬
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭  রাত ৯:১৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমার মন্তব্য নিস্প্রয়োজন প্রিয় বিদ্রোহী। ভালো থাকবেন। ইদ মুবারক।
২৪|  ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭  সকাল ৯:৫২
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭  সকাল ৯:৫২
ঢাকাবাসী বলেছেন: যারা এসব অপরাধ করে তারা সবাই কোন একটা দলের কর্মী, আবার সরকারের আশির্বাদতো আছেই,. ফলে বিচারের বানী নিভৃতে..। অপরাধের শাস্তি দেওয়া হয় ঐ লোকটাকে কস্ট দেওয়ার জন্য প্লাস অন্যেরা যাতে ঐ অপরাধ না করে সেজন্য। এদেশে ওসব হবেনা! দাগী শাস্তিপ্রাপ্ত অপরাধীরা ছাড়া পাচ্ছে সরকারের দয়াতে।
  ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭  রাত ৯:১৮
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭  রাত ৯:১৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ২৩ ও ২৪ নম্বর মন্তব্য। বলার ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না ভাই। ভালো থাকবেন। ইদ মুবারক।
২৫|  ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭  দুপুর ১২:২০
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭  দুপুর ১২:২০
টারজান০০০০৭ বলেছেন: হইবে না। ধর্ষণ বন্ধ করিতে হইলে কাছে আসার গল্প , লিটনের ফ্ল্যাটের সংষ্কৃতি বন্ধ করিতে হইবে ! অবৈধ যৌন সঙ্গমের সংষ্কৃতির ফলাফলই হইলো ধর্ষণের মহামারী !
  ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭  রাত ৯:১৯
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭  রাত ৯:১৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: একটা গুরুত্বপূর্ণ দিক তুলে ধরেছেন। সহমত পোষণ করছি।
২৬|  ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭  বিকাল ৩:৩৬
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭  বিকাল ৩:৩৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: 
ক্রসফায়ারের পরিবর্তে নপুংসক করা যেতে পারে,
জিন্দিগীভর পস্তাবে !!
  ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭  রাত ৯:২০
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭  রাত ৯:২০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:  এটাও একটা কার্যকর পন্থা; মন্দ না। ধন্যবাদ নূরু ভাই।
 এটাও একটা কার্যকর পন্থা; মন্দ না। ধন্যবাদ নূরু ভাই।
২৭|  ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৬:৫১
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৬:৫১
দ্যা গার্ল ইন ব্লু গ্লাসেস বলেছেন: Crossfire sounds too peaceful of a punishment for those rapists. Even death sounds not enough of a punishment for them. There needs to be justice, in a violently crude, exemplary way that'd scare the shit out of people. That's the only way. Something BIG needs to happen.
  ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭  রাত ৯:২৭
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭  রাত ৯:২৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বিচারের বাণী যখন নিভৃতে কাঁদে, তখন পদ্ধতিগত বিচারব্যবস্থা ডিঙ্গিয়ে ড্রাস্টিক কিছু করা প্রয়োজন। যে-কোনো অপরাধের জন্যই আইন আছে; মামলা হচ্ছে। বিচারও হচ্ছে, কিন্তু সেই বিচার যুগ পেরিয়ে যায়, রায় হয় না। দ্রুত বিচার আইনেও কমপক্ষে ৬ মাস লাগে, যদি সিনসিয়ারলি কাজ করা হয়। অন্যথায়, বিচারের বাণী কাঁদতেই থাকবে।
প্রচলিত বিচারব্যবস্থার সাথে যারা জড়িত, তাঁদের মনমানসিকতার পজিটিভ ডেভেলপমেন্ট না হলে তা সম্ভবও না। কিন্তু তা কীভাবে হবে?
ধন্যবাদ আপনাকে।
২৮|  ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭  সকাল ১০:৫৬
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭  সকাল ১০:৫৬
বিজন রয় বলেছেন: ধর্ষণকারী, অপহরণকারী ও খুনিদের ক্রসফায়ারে দিন, দেশ ঠান্ডা হয়ে যাবে
.............. আমার তা মনে হয় না। হয়তো কিছু দিনের জন্য একটু কমবে। কিন্তু ঠান্ডা হবে না।
কারণ মানুষের মানসিকতা খুব খারাপ।
সেটা নিয়ে কাজ করতেও হবে।
  ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭  রাত ৯:৫১
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭  রাত ৯:৫১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: তাহলে আমাদের করণীয় কী? দেশ কি এভাবেই চলবে?
©somewhere in net ltd.
১| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  সকাল ১০:২১
৩১ শে আগস্ট, ২০১৭  সকাল ১০:২১
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: এ দেশে সঠিক বিচার ব্যবস্থা না থাকায় দিন দিন ধর্ষনের মত একটা জঘন্য অন্যায় বেড়েই চলেছে।
প্রতিটি ধর্ষককে যদি প্রকাশ্য গুলি করে না হয় ফাঁসি দিয়ে হত্যা করা হত তবে ধর্ষন একেবারেই কমে যেত।