|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই
	দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
রাঁধে সে দারুণ, কাজেও নিপুণ
পরিপাটি ঘরদোর
যা কিছু হারায়, গিন্নি রটায়-
কাজের বুয়াই চোর
সেদিন গিন্নি কিনিয়া আনিল
বহু দামি এক শাড়ি
শ্যালিকা এসেই সেটা পরে নিয়ে 
চলে গেলো তার বাড়ি
আরো নিয়ে গেলো ক’জোড়া জুতা
গিন্নি যেগুলো পরে
দামি প্রসাধনী পার্সে ভরিল
যা যা তার মনে ধরে
পরদিন এক পার্টিতে যেতে
ড্রেসিং টেবিলে বসে
গিন্নি সহসা তেলে ও বেগুনে
জ্বলে ওঠে আক্রোসে-
বামহাতে ধরে চুলের মুঠি
ডানহাতে তারে চাবকায়-
‘ম্যাডাম, আমি তো চুরি করি নাই।’
পায়ে লুটায়ে সে মাফ চায়।
ফ্রিজে ছিল কিছু দামি চকোলেট
ফ্রুটকেকও ছিল বেশ
ছোটো ছেলে আর বন্ধুরা মিলে
সব খেয়ে করে শেষ
বড়ো ছেলে নিল মা’র ব্যাগ খুলে
হাজার টাকার নোট
বাকি যা ছিল তা মেয়ে নিয়ে গেলো
চারশত টাকা মোট
সাঁঝের বেলাতে তামাম বাড়িতে
গিন্নির মহাকলরব-
বুয়া সব খেয়ে সাবাড় করেছে
বুয়াই করেছে চুরি সব। 
যা কিছু ঘটুক, গিন্নি রটাবে
করেছে কাজের মেয়ে
এভাবে বুয়ার কাটছে জীবন
গৃহিনীর মার খেয়ে
৩১ আগস্ট ২০১৮
*ঋণ, পুরাতন ভৃত্য, ভানু সিংহ
 ২৬ টি
    	২৬ টি    	 +৬/-০
    	+৬/-০  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  সকাল ৯:৩১
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  সকাল ৯:৩১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বর্তমানে সুস্হ বাংগালী বধুরা ১১ লাখ কিশোরীকে চাকরাণী, ঝি বানায়ে কাজ করায়ে নিচ্ছে, পটাচ্ছে, নিজের মানসিক রোগের ক্ষোভ উড়াচ্ছে। শিশু শ্রম আইন অনুযায়ী শিশুদের শ্রমে নিয়োগ করা বেআইনি। শেখ হাসিনা যদি এই বেআইনি কাজ এখন বন্ধ করে দেন, তাহলে তাকে অপসারণের জন্য আপনারা আন্দোলনে নামবেন। আর এই কিশোরীরা যদি কোনো কাজ না পায় তাহলে ওরা না খেয়ে মরবে, কিংবা টোকাই হবে। ওদের জন্য যদি কোনো ভাতার ব্যবস্থা করা হয়, তাহলে সেগুলো ওদের কাছে পৌঁছুবে না। পৌঁছুলেও ওর মা-বাবারা ওদের দিয়ে কাজ করাবেই।
এই ১১ লাখের সমবয়স্ক কিশোরীরা সরকার থেকে উপবৃত্তি পাচ্ছে! আমি জানি না আপনি ছাত্রী উপবৃত্তির কথা বলছেন কিনা। যারা কাজের বুয়া হিসাবে কিংবা ইটের ভাটায় বা অন্য কোথাও কাজ করে, তাদের স্কুলমুখি করা শুধু মুখের কথাই, ওটা বাস্তবায়ন করা অল্পদিনে সম্ভব না। দেশের সার্বিক আর্থিক ও অবকাঠামোগত আরো উন্নয়নের পর হয়ত ওটা সম্ভব হবে। দারিদ্র্য বিমোচন কেবল মাত্র এই কিশোরীদের সচ্ছলতা দানই না, আরো অনেক ফ্যাক্টর কাজ করে।
এটা শেখ হাসিনার "নারীর ক্ষমতায়", নাকি বৃদ্ধাদের ক্ষমতায়ন?  এখানে নারীর/বৃদ্ধাদের ক্ষমতায়নের প্রশ্নটা কেন আসলো তা পরিষ্কার না। গণতান্ত্রিক সরকারগুলো নারীদের ক্ষমতায়ন ও নারীদের পেশাজীবিতার ক্ষেত্রে অনেক অবদান রেখেছে। শেখ হাসিনা এই অগ্রযাত্রায় এখন পর্যন্ত সবচাইতে বেশি সাফল্য অর্জন করেছেন। --- বৃদ্ধারা যে উপবৃত্তি পাচ্ছেন, আপনি কি সেটা মিন করেছেন? সেটা হয়ে থাকলে এটা নারীদের ক্ষমতায়ন না, এটা একটা সম্পূর্ণ মানবিক দিক। 
ধন্যবাদ চাঁদগাজী ভাই।
২|  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  রাত ১:৩০
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  রাত ১:৩০
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: একেবারে বাস্তব চিত্র তুলে ধরেছেন ছড়ায়, কিছু অকৃতজ্ঞ গৃহিণী সবসময় কাজের লোকদের সাথে এমনই অমানবিক আচরণ করে থাকে, এদের বোধবিচার নাই বললেই চলে। 
মুগ্ধতা জানিয়ে গেলাম কথামালায়, দারুণ ছন্দময় কবিতা
  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  সকাল ৯:৩২
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  সকাল ৯:৩২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: একেবারে বাস্তব চিত্র তুলে ধরেছেন ছড়ায়, কিছু অকৃতজ্ঞ গৃহিণী সবসময় কাজের লোকদের সাথে এমনই অমানবিক আচরণ করে থাকে, এদের বোধবিচার নাই বললেই চলে।  
অনেক ধন্যবাদ নাঈম ভাই। শুভেচ্ছা।
৩|  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  রাত ১:৫২
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  রাত ১:৫২
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: 
শুভেচ্ছা রইলো৷অনেক দিন পর মনে দাগ কাটে, আহত করে এমন চমৎকার একটি ছড়া কবিতা পড়লাম৷দারুন ছন্দ আপনি আমাদের বিবেকহীন সমাজের বাস্তব চিত্র তুলে ধরেছেন৷দুঃখজনক৷(১) নং মন্তব্যে @ চাঁদগাজী সাহেব দারুণ একটি মন্তব্য করেছেন; এই মন্তব্যের গভীরতা সীমাহীন৷এজন্য উনার মন্তব্যে লাইক দিয়েছি৷
  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  সকাল ৯:৪০
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  সকাল ৯:৪০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কাওসার ভাই বিশদ মন্তব্যের জন্য। নিম্নশ্রেণির/নিম্ন পেশার লোকজন চিরকালই নিগ্রহের শিকার। কাজের বুয়া একটা প্রতীক মাত্র। কাজের বুয়ার জায়গায় অন্য যে-কাউকে ভাবলে চিত্র মোটামুটি একই পাওয়া যায়। আমাদের মানবতাবোধ ও বিবেকই পারে এই নিষ্ঠুরতা থেকে ফিরিয়ে আনতে।
আবারো ধন্যবাদ জানবেন। শুভেচ্ছা।
৪|  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  রাত ২:৩৫
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  রাত ২:৩৫
বাকপ্রবাস বলেছেন: যা কিছু চুরি গিন্নী বলে কেষ্ট বেটা চোর এর আধুনিক সংস্কার, ভাল লাগল
  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  সকাল ১০:০২
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  সকাল ১০:০২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক অনেক আগে পড়া কবিতাটার শুধু এই কথাটাই মনে ছিল - 'যা কিছু হারায় গিন্নি বলেন, কেষ্ট বেটাই চোর।' আজ আবার নতুন করে কবিতাটা পড়লাম। অত্যন্ত করুণ ও মানবিক বোধের একটা কবিতা। প্রভুর প্রতি ভৃত্যের যে আনুগত্য ও ভালোবাসা, এবং ভৃত্যের জন্যও যে প্রভুর অপরিসীম দরদ ও আন্তরিকতা থাকতে পারে, এ কবিতাটা হলো তার উৎকৃষ্ট প্রতিফলন। আমার ছড়াটা খুবই মামুলি। কিন্তু চিত্রটা হলো মূল কবিতার পুরো উলটো। অনেক দিন ধরেই কোনো এক কারণে 'যা কিছু হারায় গিন্নি বলেন কেষ্ট বেটাই চোর' কথাটা মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছিল। এর সাথে কাজের বুয়ার কোনো সংশ্রেব নেই। কিন্তু কাজের বুয়াদের নিয়তি হিসাবে ভাবলেও আমার ছড়াটা বর্তমান সমাজের একটা খণ্ডচিত্র তুলে ধরে বলে মনে হয়।
__
ভূতের মতন চেহারা যেমন,    নির্বোধ অতি ঘোর।
যা - কিছু হারায়, গিন্নি বলেন,    ‘ কেষ্টা বেটাই চোর। '
উঠিতে বসিতে করি বাপান্ত,    শুনেও শোনে না কানে।
যত পায় বেত না পায় বেতন,    তবু না চেতন মানে ।
বড়ো প্রয়োজন, ডাকি প্রাণপণ, চীৎকার করি ‘ কেষ্টা ' —
যত করি তাড়া, নাহি পাই সাড়া,    খুঁজে ফিরি সারা দেশটা
তিনখানা দিলে একখানা রাখে,    বাকি কোথা নাহি জানে —
একখানা দিলে নিমেষ ফেলিতে    তিনখানা ক ' রে আনে।
যেখানে সেখানে দিবসে দুপুরে    নিদ্রাটি আছে সাধা —
মহাকলরবে গালি দেই যবে    ‘ পাজি হতভাগা গাধা ' —
দরজার পাশে দাঁড়িয়ে সে হাসে,     দেখে জ্বলে যায় পিত্ত!
তবু মায়া তার ত্যাগ করা ভার — বড়ো পুরাতন ভৃত্য।
 
ঘরের কর্ত্রী রুক্ষমূর্তি    বলে, ‘ আর পারি নাকো!
রহিল তোমার এ ঘর দুয়ার, কেষ্টারে লয়ে থাকো।
না মানে শাসন ; বসন বাসন    অশন আসন যত
কোথায় কী গেল! শুধু টাকাগুলো    যেতেছে জলের মতো।
গেলে সে বাজার সারা দিনে আর দেখা পাওয়া তার ভার —
করিলে চেষ্টা কেষ্টা ছাড়া কি    ভৃত্য মেলে না আর!
শুনে মহা রেগে ছুটে যাই বেগে,    আনি তার টিকি ধরে ;
বলি তারে, ‘ পাজি, বেরো তুই আজই,   দূর করে দিনু তোরে! '
ধীরে চলে যায়, ভাবি গেল দায় ;   পরদিনে উঠে দেখি
হুঁকাটি বাড়ায়ে রয়েছে দাঁড়ায়ে    বেটা বুদ্ধির ঢেঁকি।
প্রসন্নমুখ, নাহি কোনো দুখ, অতি - অকাতর চিত্ত!
ছাড়ালে না ছাড়ে, কী করিব তারে    মোর পুরাতন ভৃত্য।
 
সে বছরে ফাঁকা পেনু কিছু টাকা    করিয়া দালালগিরি।
করিলাম মন শ্রীবৃন্দাবন    বারেক আসিব ফিরি।
পরিবার তায় সাথে যেতে চায়,    বুঝায়ে বলিনু তারে
পতির পুণ্যে সতীর পুণ্য,    নহিলে খরচ বাড়ে। 
লয়ে রশারশি করি কষাকষি    পোঁটলাপুঁটলি বাঁধি
বলয় বাজায়ে বাক্স সাজায়ে    গৃহিণী কহিল কাঁদি ,
‘ পরদেশে গিয়ে কেষ্টারে নিয়ে    কষ্ট অনেক পাবে। '
আমি কহিলাম ‘ আরে রাম রাম!    নিবারণ সাথে যাবে। '
 
রেলগাড়ি ধায় ; হেরিলাম হায়    নামিয়া বর্ধমানে
কৃষ্ণকান্ত অতি প্রশান্ত    তামাক সাজিয়া আনে ।
স্পর্ধা তাহার হেনমতে আর কত বা সহিব নিত্য!
যত তারে দুষি তবু হনু খুশি    হেরি পুরাতন ভৃত্য।
নামিনু শ্রীধামে, দক্ষিণে বামে    পিছনে সমুখে যত
লাগিল পান্ডা, নিমেষে প্রাণটা    করিল কণ্ঠাগত।
জন ছয় সাতে   মিলি একসাথে    পরমবন্ধুভাবে
করিলাম বাসা, মনে হল আশা    আরামে দিবস যাবে ।
কোথা ব্রজবালা! কোথা বনমালা!    কোথা বনমালী হরি!
কোথা হা হন্ত, চিরবসন্ত!    আমি বসন্তে মরি ।
বন্ধু যে যত স্বপ্নের মতো    বাসা ছেড়ে দিল ভঙ্গ —
আমি একা ঘরে ব্যাধি - খরশরে    ভরিল সকল অঙ্গ ।
ডাকি নিশিদিন সকরুণ ক্ষীণ,    ‘ কেষ্ট, আয় রে কাছে।
এত দিনে শেষে আসিয়া বিদেষে    প্রাণ বুঝি নাহি বাঁচে। '
হেরি তার মুখ ভরে ওঠে বুক,     সে যেন পরম বিত্ত।
নিশিদিন ধরে দাঁড়ায়ে শিয়রে    মোর পুরতন ভৃত্য ।
 
মুখে দেয় জল, শুধায় কুশল,    শিরে দেয় মোর হাত ;
দাঁড়ায়ে নিঝুম, চোখে নাই ঘুম,    মুখে নাই তার ভাত।
বলে বার বার, ‘ কর্তা, তোমার    কোনো ভয় নাই , শুন,
যাবে দেশে ফিরে মাঠাকুরানীরে    দেখিতে পাইবে পুন। '
লভিয়া আরাম আমি উঠিলাম ;    তাহারে ধরিল জ্বরে —
নিল সে আমার কালব্যাধিভার    আপনার দেহ - ' পরে।
হয়ে জ্ঞানহীন কাটিল দু দিন,    বন্ধ হইল নাড়ী —
এতবার তারে গেনু ছাড়াবারে,   এতদিনে গেল ছাড়ি।
বহুদিন পরে আপনার ঘরে    ফিরিনু সারিয়া তীর্থ —
আজ সাথে নেই চিরসাথী সেই    মোর পুরাতন ভৃত্য । 
৫|  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  রাত ২:৩৮
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  রাত ২:৩৮
Ibnesiraj বলেছেন: অনেক সুন্দর৷ভালো লাগল৷তবে আরো ছন্দমিল ও মাত্রামিল চাই৷
  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  সকাল ১০:০৪
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  সকাল ১০:০৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ ইবনে সিরাজ পাঠ ও মন্তব্যের জন্য। অবশ্যই আরো ছন্দমিল ও মাত্রামিলের চেষ্টা করবো। এ ছড়ায় মাত্রার কোনো তারতম্য থাকলে আমাকে বলতে পারলে খুশি হব।
৬|  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  সকাল ৮:২৬
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  সকাল ৮:২৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অত্যন্ত মানবিক কবিতা এবং পুরাতন ভৃত্যের যথার্থ নৈবেদ্য আরকি। ++
শুভেচ্ছা নিয়েন।
  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  সকাল ১১:৩২
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  সকাল ১১:৩২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হ্যাঁ, ঠিক বলেছেন পদাতিক ভাই। শুভেচ্ছা রইল।
৭|  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  সকাল ১১:৩৫
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  সকাল ১১:৩৫
ওমেরা বলেছেন: বাস্তব একটা কবিতা। নিরিহ মানুষেরাই জুলুমের শিকার হয়।
  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  সকাল ১১:৪৮
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  সকাল ১১:৪৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বুলে হিট করেছেন বলা যায়।
৮|  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  দুপুর ১২:৩৪
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  দুপুর ১২:৩৪
করুণাধারা বলেছেন: কেষ্টব্যাটার ফিমেল ভার্সন- দারুন কবিতা।
  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  দুপুর ২:২১
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  দুপুর ২:২১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কেষ্টি বেটিই চুন্নী 
এটা ফিমেইল এবং মডার্ন ভার্সন 
৯|  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  দুপুর ১২:৫৯
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  দুপুর ১২:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: আজ বলবার দিন আপনাদের, আমার নয় ।
  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  দুপুর ২:২২
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  দুপুর ২:২২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করাই হলো মানবতার পক্ষে অবস্থান।
১০|  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  বিকাল ৩:৪১
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  বিকাল ৩:৪১
অপ্সরা বলেছেন: ভাগ্যিস আমাদের বাসায় এই কেষ্ট বেটা/বেটি নেই!!!!!!   
  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  বিকাল ৪:০০
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  বিকাল ৪:০০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ভাগ্যিস, আপনারা এই ম্যাডামের মতো না, সেটা বলেন  হাহহাহা।
 হাহহাহা।
১১|  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৫১
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৫১
অপ্সরা বলেছেন: ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:০০ ০
 লেখক বলেছেন: ভাগ্যিস, আপনারা এই ম্যাডামের মতো না, সেটা বলেন  হাহহাহা।
 হাহহাহা। 
 
  ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮  দুপুর ২:১৪
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮  দুপুর ২:১৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: যাহা বলিয়াছি সত্য বলিয়াছি
১২|  ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৫৪
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৫৪
সুমন কর বলেছেন: হাহাহাহা.........মজা পেলাম। যত দোষ নন্দ ঘোষ !!
  ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮  দুপুর ২:১৫
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮  দুপুর ২:১৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহাহাহা
সঠিক প্রবাদটা বলে দিলেন
১৩|  ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮  দুপুর ১:১৪
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮  দুপুর ১:১৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অপ্রিয় হলেও সত্য, কাজের মানুষের প্রতি এরকম মনোভাব বেশীরভাগ মানুষেরই। দুঃখজনক হলেও কবিতার কথাগুলো সব নির্মম বাস্তবতা।
  ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮  দুপুর ২:১৫
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮  দুপুর ২:১৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ বোকা মানুষ বলতে চায়
©somewhere in net ltd.
১| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  রাত ১:১৯
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮  রাত ১:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
বর্তমানে সুস্হ বাংগালী বধুরা ১১ লাখ কিশোরীকে চাকরাণী, ঝি বানায়ে কাজ করায়ে নিচ্ছে, পটাচ্ছে, নিজের মানসিক রোগের ক্ষোভ উড়াচ্ছে।
এই ১১ লাখের সমবয়স্ক কিশোরীরা সরকার থেকে উপবৃত্তি পাচ্ছে! এটা শেখ হাসিনার "নারীর ক্ষমতায়", নাকি বৃদ্ধাদের ক্ষমতায়ন?