নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
কিছু গান কখনো পুরোনো হয় না। আবার কিছু কিছু গান যত পুরোনো হয়, তত সুমধুর ও স্মৃতিকাতরতাময় হয়। আমার জীবদ্দশায়ই কিছু গানের জন্ম হলো, সেগুলো পুরোনো হলো এবং হীরকখণ্ডে পরিণত হলো। আবার, গান মাত্রই জাদু এবং সুরের মূর্ছনা। যখন যে-ধারার যে-গান শুনি, ওটাতেই ডুবে যাই। গান রক্তে রক্তে উন্মাদনা ছড়ায়। এক অনন্য জগতে নিয়ে যায়। গান ছাড়া মানুষ বাঁচতে পারে? শুধু গানের জন্যই বেঁচে থাকতে সাধ হয়।
১
খোলা জানালায় চেয়ে দেখি তুমি আসছো - শাহনাজ রহমতউল্লাহ
২
যে ছিল দৃষ্টির সীমানায় - শাহনাজ রহমতউল্লাহ
৩
আমি তো আমার গল্প বলেছি - শাহনাজ রহমতউল্লাহ
৪
বন্ধুরে তোর মন পাইলাম না - শাহনাজ রহমতউল্লাহ
৫
আবার কখন কবে দেখা হবে বলো - শাহনাজ রহমতউল্লাহ
৬
আমার গল্প শুনি কারো চোখে করুণার - তপন চৌধুরী
৭
মন শুধু মন ছুঁয়েছে - তপন চৌধুরী
৮
মন শুধু মন ছুঁয়েছে - শ্রাবন্তী মজুমদার
৯
পলাশ ফুটেছে শিমুল ফুটেছে - তপন চৌধুরী
১০
আমি বনফুল গো (শেষ উত্তর) - কানন দেবী
১১
আমি বনফুল গো (নোলক) - ফিরোজা বেগম
১২
আমার দোষে আমি দোষী (কসাই) - সৈয়দ আব্দুল হাদী
১৩
বিশেষ বোনাস - আমার ছোটো ছেলে লাবিবের গাওয়া একটা গান - হেই সৌল সিস্টার
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:১৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: খুব প্র্যাক্টিক্যাল একটা কথা বলেছেন। দুটি কথাই সত্য। এ কালজয়ী গানগুলো এখন আর কেউ তেমন শোনেন না, অন্যদিকে এগুলো সংরক্ষণেরও তেমন একটা উদ্যোগ নেই। আমরা হারিয়ে যাব, এ গানগুলোও মনে হয় হারিয়েই যাবে।
২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৩৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আমার প্রিয় শিল্পী শাহনাজ রহমতউল্লাহ আপা তাঁর পরিচয় তিনি নিজেই সাত সমুদ্র তেরো নদী। তারপরও বলছি বাংলাদেশের প্রয়াত চিরোসবুজ নায়ক জাফর ইকবাল ভাইয়ের বড় বোন শাহনাজ রহমতউল্লাহ আপা। এছাড়াও আরেকটি পরিচয় আছে তিনি বাংলাদেশের দেশাত্নবোধক গান গেয়েছেন অনেক যা দেশের নানান জাতীয় দিবসে স্টিরিওতে বাজানো হয়না !!! কারণ তিনি শাহনাজ রহমতউল্লাহ প্রয়াত কিংবদন্তি প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ধর্মবোন !!!
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:২৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এক সাগর রক্ত পেরিয়ে বাংলার স্বাধীনতা আনলো যারা, একবার যেতে দেনা আমার ছোট্ট সোনার গাঁয়- শাহনাজ রহমতউল্লাহ'র এই গানগুলো শুনতে শুনতেই বড়ো হয়েছি। এইসব গুণী শিল্পীদের বিতর্কিত করে তোলা জাতির জন্য খুবই লজ্জাজনক ও দুঃখজনক।
৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:০২
অনল চৌধুরী বলেছেন: শাহনাজ রহমতুল্লাহ এবং রুনা লায়লা -দুজনের বিরুদ্ধেই ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানী সৈন্যদের মনোঞ্জনের জন্য উর্দুতে গান গাওয়ার অভিযোগ আছে।বিশেষ করে রুনার পাকিস্তান অার উর্দুপ্রীতি সীমাহীন। যে কোন অনুষ্ঠানে আসলে উর্দু গান গাইবেই।
২০১০ সালে ১৬ই ডিসেম্বরও সে ষ্টেডিয়ামে উর্দু গান গেয়েছিলো।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৩৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বাংলাদেশের মিডিয়ায় এবং বাংলাদেশের কোনো রাষ্ট্রীয় বা বড়ো ধরনের অনুষ্ঠানে বাংলা ছাড়া অন্য যে-কোনো ভাষার গান গাওয়ার ঘোর বিরোধী আমি। মোটামুটি সাইজের বেশ কিছু অনুষ্ঠান আয়োজনের অভিজ্ঞতা আমার আছে। আমি খুব সুনির্দিষ্টভাবে শিল্পীদের অনুরোধ করেছি কোনো হিন্দি বা উর্দু গান না গাওয়ার জন্য। কিন্তু, আমি বলতে বাধ্য হচ্ছি যে, আমাদের শ্রোতা দর্শকদের রুচি খুব উন্নত মানের না। একটা দুটো বাংলা গানের পরই তারা হিন্দি গান গাইবার জন্য শিল্পীদের উদ্দেশ্যে উচ্চস্বরে, গলা ফাটিয়ে থাকেন। হিন্দি না গাইলে অনুষ্ঠানই যেন পানসে হয়ে যায়। দর্শকদের এই রুচি থেকেই শিল্পীরাও মার্কেট ধরে রাখার জন্য হিন্দি বা উর্দু না গেয়ে থাকতে পারেন না। তবে, আমার নিজের অভিজ্ঞতায়ই দেখেছি, শিল্পীদের এ ব্যাপারে নিয়ন্ত্রণ করা গেলে সময়ের ব্যবধানে শ্রোতাদের রুচিও পরিবর্তিত হতে পারে।
রুনা লায়লা এ দেশের শীর্ষ স্থানীয় শিল্পী হওয়ায় উর্দু'র বিরুদ্ধে যে আমাদের জাতিগত ও মজ্জাগত বিরোধিতা রয়েছে, সেটা মনে রেখে রাষ্ট্রীয় ও জাতীয় অনুষ্ঠানে উর্দু গান গাওয়া থেকে তাঁর বিরত থাকা উচিত বলে মনে করি।
৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:৪৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: অনল চৌধুরী ভাই, ১৯৭১ এ পাকিস্তানে আটকে পরা বাঙ্গালীর মধ্যে শাহনাজ রহমতউল্লাহ আপা সহ তার দুই ভাই ও মা বাবা পুরো পরিবার করাচিতে ছিলেন। স্বাধীণোত্তর বাংলাদেশে তারা ট্রাভেল পাস করে ভারত হয়ে বাংলাদেশে ফেরত আসেন - পুরো প্রক্রিয়া ভারত সরকারের আর্মি ও ইমিগ্রেশন পুলিশ সহযোগিতা করে।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৩৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: তিনি আপাদমস্তক বাঙালি। তাঁর দেশপ্রেম সন্দেহাতীত।
৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: সব প্রিয় গান গুলো খুঁজে কুঝে একসাথে করেছেন।
ধন্যবাদ আপনাকে।
কেমন আছেন? শরীর কেমন?
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৩৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: রাজীব নুর ভাই, হাজার হাজার গানের মধ্যে সব গান যেমন শোনা সম্ভব না, আবার যেগুলো শোনা হয়, তার সবগুলোই সবার পছন্দের নয়। কিছু গান আছে, যেগুলো স্থান কাল বয়স নির্বিশেষে সবার কাছেই প্রিয়। আমার তালিকায় সেই গানগুলোই উঠে আসছে। এগুলো আপনার এবং আপনাদের ভালো লাগছে জেনে আমি খুব আনন্দিত।
৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: সব প্রিয় গান গুলো খুঁজে কুঝে একসাথে করেছেন।
ধন্যবাদ আপনাকে।
কেমন আছেন? শরীর কেমন?
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৩৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। শরীর ভালো। আশা করি পরী ও পরীর মা-বাবাও খুব ভালো আছেন। পরীর ছোটো ভাই যেদিন প্রথম স্কুলে গেলো, ছবি দেখলাম। ভেরি স্মার্ট ও কিউট। ওর জন্য শুভেচ্ছা রইল।
৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৪৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
স্ংগ্রহে রাখার মতো চিরদিনের গান
এমন গান আর হবে কি ?
ধন্যবাদ আপনাকে
গাণের ভূবন থেকে
রত্মরাজি উপহার
দেবার জন্য।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৪৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এই রত্নগুলো উপহার দিতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করছি নূরু ভাই। গান এখনো হচ্ছে। কাল পরিক্রমায় মানুষের রুচি বদলাতে থাকে। এই সুমিষ্ট গানগুলো সারাজীবন শুনতে পারবো, একটুও ক্লান্তি আসবে না। অথচ, আমার ছেলেমেয়ে, ওদের জেনারেশনের কাছে এ গানগুলো মোটেও ভালো লাগার গান না। তো, ওরা যেসব গান শোনে, একদিন সেইসব গানই 'চিরদিনের গান' হিসাবে ওদের আর্কাইভে ঠাঁই পেতে থাকবে, আর আমাদের জেনারেশনের প্রিয় গানগুলো হয়ত চিরতরে হারিয়ে যাবে।
৮| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:২২
এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম প্রিয় গানগুলো। শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৪৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় মোস্তফা কামাল ভাই গানগুলো প্রিয়তে রাখার জন্য। ভালো থাকবেন।
৯| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৪০
ডার্ক ম্যান বলেছেন: ভাবছি আপনাকে একটা গান উপহার দিব
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৪৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমার যদ্দূর মনে পড়ে, আমার কোনো এক পোস্টে একটা গান শেয়ার করেছিলেন। ওটা ভালো ছিল।
গান আমার প্রিয় খুব, তা তো দেখতেই পাচ্ছেন। গান উপহার পেলে খুব ভালো লাগবে। আচ্ছা, সেটা কি গেয়ে দিবেন, নাকি প্রিয় একটা গান শেয়ার করবেন, নাকি গান লিখে দিবেন?
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:০২
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
আমাদের কাল জয়ী গান
অথচ এখন কেউ শুনেই না ।
আবার অনেক গান সংরক্ষন ও করা হচ্ছে না । তাই হারিয়ে যাচ্ছে ।