নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শব্দকবিতা : শব্দেই দৃশ্য, শব্দেই অনুভূতি [email protected]

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই

দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

লৌকিক রহস্য; অথবা অলৌকিক : পর্ব-১

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৪৯

কুটিমিয়ার বয়স তখন নয় কী দশ। গ্রীষ্মের এক ঝিমধরা দুপুরে ঘরের মেঝেতে খালি গায়ে শুয়ে সে গড়াগড়ি খাচ্ছিল। এমন সময় প্রাণের বন্ধু গুঞ্জর আলী এসে হাঁক দেয়, ‘ও কুডি, গাব পাড়বার যাবি নি? নু, বাগে যাই।’
বাগের পাতি গাবগাছটায় এবার মেলা গাব ধরেছে। টসটসে পাকা গাবে দারুণ রস; বিচিগুলো মুখে পুরে জিহ্‌বার মাথায় অনবরত নাড়তে থাকে কুটিমিয়া; এ এক অমৃতের স্বাদ! এবার একদিনও সে বাগে যেতে পারে নি। কারণ, এ বছর সে তৃতীয় শ্রেণিতে উঠেছে। দুপুর বারোটা থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত ক্লাস, অথচ বাগে ছেলেদের খেলা জমে ওঠে ঠিক দুপুরবেলাটায়, যখন সে স্কুলে থাকে।
আজ তার স্কুল ছুটি। কত দুপুর চলে গেছে সে বাগে গিয়ে খেলে না, বনের গাছগুল্ম থেকে ফলফলাদি খায় না। সহসা বাগে যাওয়ার কথা শুনে কুটিমিয়ার হুঁশ থাকে না। গলায় একটা গামছা জড়িয়ে গুঞ্জর আলীর সংগে রুদ্ধশ্বাসে গভীর বাগের দিকে ছোটে।

ঘন জঙ্গল আর ফলমূলের গাছপালায় পরিপূর্ণ গভীর বনটাকে এ গাঁয়ের সবাই ‘বাগ’ ডাকে। অজানা কাল থেকেই এ বাগ শণ, কাশ, বেত, আরো নানা জাতের আগাছায় ছেয়ে থাকতো। এর একধারে একটা ছোটো ডোবা; এ ডোবার পানিতে গোসল কিংবা রান্না হয় না, কারণ এটি কচুরিপানায় ভর্তি; এর পানি দেখতে কুচকুচে কালো ও দুর্গন্ধযুক্ত, অধিকন্তু বসতিস্থান থেকে বেশ দূরে। এ ডোবার পানি শুকিয়ে কমে এলে ছেলেরা দল বেঁধে পানি সেচে মাছ ধরে। বাগের শণ আর আগাছা সাফ করে কেউ ফসল ফলাবার চেষ্টাও করে না, কেননা তাতে শ্রম ও অর্থব্যয়ের তুলনায় প্রাপ্য শস্যের পরিমাণ নেহায়েতই কম হয়। এ বাগের প্রকৃত কোনো মালিক আছে কিনা তা নিয়ে কেউ কোনোদিন ঘাঁটাঘাঁটি করে নি। কারো শণের প্রয়োজন হলে শণ কেটে নেয়। যার লাকড়ির দরকার পড়ে সে এসে আস্ত একটা গাছ কেটে ফেলে। বাগের আরেক ধারে কয়েকটা কবর আছে; যে-সব মৃতের স্ব-ভূমিতে জায়গা হয় না, তাদের জন্য বাগের এই কোনাটা ব্যবহৃত হয়ে থাকে। বাগের ভিতরের গাছগুলো একেবারেই বনজ, ওগুলোকে কেউ বপন বা রোপণ করেছে বলে কারো জানা নেই। গাছগুলোর কোনো পরিচর্যাও হয় না, ওগুলো বেড়ে ওঠে প্রকৃতির আপন হাতের আদরযত্নের মধ্য দিয়ে। বাগের উত্তর ধারে একজোড়া অতি লম্বা তালগাছ; মৌসুম এলে তাল পাকে, পাখিরা ঠুকরে খায়, তলায় পড়ে, সেগুলোও বাগের পশুপখিরাই খায়। এ বাগে আমগাছের সংখ্যা সবচাইতে বেশি। দু-তিনটা কাঁঠাল গাছও আছে, একটা বরই গাছ, বড়ো দুটি শিমুল গাছ, আর আছে প্রচুর বেতঝাড়। আর আছে প্রচুর শেয়াল; সন্ধ্যা, মধ্যপ্রহর এবং শেষরাতে এদের সম্মিলিত শোরগোলে পুরো এলাকা সচকিত হয়ে ওঠে, এমনকি দুপুরেও কোনো কোনো নিঃসঙ্গ শিয়াল মাঝে মাঝে হঠাৎ ডেকে ওঠে। বাগের মধ্যিখানে সর্বাপেক্ষা বেশি স্থান দখল করে বিশাল ঝুপড়ির মতো দাঁড়িয়ে আছে প্রাচীনতম একটি গাবগাছ।

গরমের দিনে বাগের মাঝখান দিয়ে বয়ে যাওয়া নালাগুলো শুকিয়ে চর হয়; তখন ছেলেরা ওখানে খেলায় মেতে ওঠে। কেউ গেছোমেছো খেলে, আম কুড়ায়, কুল পাড়ে, তেঁতুল ছিঁড়ে; কেউ পাখির বাসা খোঁজে; কেউ ডাংগুলি বা মার্বেল খেলে; কেউ কেউ চড়ুইভাতির আয়োজন করে; কেউ গাছের শাখায় দোলনা বেঁধে আপন মনে দোল খেতে খেতে গান গায়। কেউ কেউ দারুণ ইঁচড়ে পাকা; তারা তাস খেলে, গাঁজা কিংবা আফিম খায়। যখন মাঠে মাঠে ফসল কাটার ধুম পড়ে যায় তখন কিন্তু বাগের দুপুরবেলাটা প্রায় নিরালা হয়ে পড়ে। যাদের কাজ নেই, কিংবা কাজের বয়স হয় নি কেবল ওদের দু-চারজনকে তখন বাগে দেখা যায়। দুপুরের গরমে প্রচুর গাব পাকে। তাই ছেলেরা দুপুরেই বাগে এসে গাবগাছে হানা দেয়।

কুটিমিয়া আর গুঞ্জর আলী বাগে ঢুকে খুশিতে ডগমগ হয়ে উঠলো, কারণ, ওরা দুজন ছাড়া বাগে আজ কেউ নেই; গাছের সবগুলো পাকা গাব আজ ওদের।
প্রকাণ্ড ঝাঁকড়া গাছটাতে দুজনে হুড়হুড় করে উঠে পড়ে। এবার প্রচুর গাব ধরেছে, গত বছরের চেয়ে অনেক বেশি। দু বন্ধু টুকটুক পায়ে এক ডাল থেকে আরেক ডালে যায়, মগডালে পৌঁছে একটার পর একটা টিপে পরখ করে দেখে পেকেছে কিনা। পাকাগুলো ছিঁড়ে লুংগির কোঁচড়ে গোঁজে, মাঝে মাঝে দু আঙ্গুলের চাপে টাস করে পাকা গাবের পেট ফাটিয়ে চুমুক দিয়ে রস খায়, বিচিগুলো মুখে পুরে নেবুনচুষের মতো চুষতে থাকে।
‘কয়ডা পাইলিরে কুডি?’ জাবর কাটতে কাটতে গুঞ্জর আলী জিজ্ঞাসা করে।
‘আট-দশটার মতন অইবো।’ কুটিমিয়া জবাব দেয়।
‘রসে একদুম টসটস করবার লাগছে, তাই না কুডি?’
‘হ…মি-ডা কী!’ কুটিমিয়া টেনে টেনে বলে।

দুজনের মুখক্রিয়া চলতে থাকলেও কিছুক্ষণ কথাবার্তা বন্ধ থাকে। হঠাৎ কুটিমিয়ার চোখদুটো চকচক করে ওঠে। একটা চিকন ডালের একেবারে মাথায় বড়ো একটা গাব পেকে হলুদ হয়ে আছে। চিকন ডালটি বেয়ে অতোদূর যাওয়া যায় না, মুহূর্তে মটমট শব্দে ডাল ভেংগে পড়ে যাবে। তবু সে বার কয়েক ঝুলে পড়ে ওটা নাগাল পাওয়ার চেষ্টা করলো। কিন্তু সব চেষ্টাই বার বার বৃথা যায়। টসটসে এ গাবটা পাড়তে না পারলে তার মনে খুব আফসোস থেকে যাবে।
‘ও গুঞ্জর আলী, ক তো দেহি কী করন যায়?’ বলেই সে গুঞ্জর আলীর দিকে তাকায়, আর মুহূর্তের মধ্যে বাগের চারদিক কাঁপিয়ে সে ভয়ে বিকট চিৎকার দিয়ে ওঠে— 'ও বাবা রে…।’ কুটিমিয়ার পেছনের এক ডালে, যেখানে এতক্ষণ গুঞ্জর আলী গাব পাড়ছিল, সেখানে গুঞ্জর আলী নয়, বসে আছে অন্য একজন, সে হনু পাগলি, তিন বছর আগে যে হনু পাগলি এ গাছের নীচের একটা ডালে ফাঁস দিয়ে ঝুলে পড়েছিল, সেই হনু পাগলি; ফরসা ধবধবে একটা লালপেড়ে শাড়ি তার পরনে। কুটিমিয়ার এখনো স্পষ্ট মনে পড়ে, গলায় ফাঁস দিয়ে মরবার সময়ে তার পরনে এমন একটি লালপেড়ে সাদা শাড়ি ছিল, তবে সেটি এত ধবধবে ছিল না, খুব নোংরা আর ময়লা ছিল। অন্য কেউ হলে এখন ভয়ে জ্ঞান হারাতো, পা ফস্‌কে পড়ে গিয়ে কোমর-হাত-পা-ঘাড় ভাঙতো, মৃত্যুও হতে পারতো। কিন্তু কুটিমিয়া ভয়ে কাঠ হয়ে গেছে সত্যি, তবু দু হাতে শক্ত করে গাছের ডাল ধরে চোখ বন্ধ করে গলা ফাটিয়ে ‘ও বাবারে’ করে চিৎকার পেড়ে যাচ্ছে।
আচমকা কুটিমিয়ার কাঁধের ওপর একটা শক্ত হাত পড়তেই সে আরো জোরে চিৎকার দিয়ে ওঠে। সেই হাত ওর কাঁধ ধরে ওকে ক্রমাগত টেনে নিয়ে যাচ্ছে। কুটিমিয়ার মনে হচ্ছে হনু পাগলির হাতটাতে বাঘের হিংস্র ও ধারালো নখর গজিয়েছে, সেই নখর দিয়ে ওর কাঁধটাকে খামচে চিলেবিলে করে ফেলছে।
হঠাৎ কুটিমিয়া এক পরিচিত কণ্ঠের আওয়াজ শুনতে পায়—‘ও কুডি, তর কী অইছে রে? কী অইছে?’
কুটিমিয়ার প্রাণ বুঝি ধড়ে ফিরে আসে। ওর চিৎকারের শব্দ স্তিমিত হতে থাকে। সে অতি ভয়ে ভয়ে চোখ খুলে দেখে, গুঞ্জর আলী ওর কাছে এসে কেবলই কাঁধ ঝাঁকি দিয়ে যাচ্ছে; ভয়ার্ত স্বরে সে বলছে, ‘ও ভাই কুডি, তর কী অইছে? কী অইছে? ডরাইছা? কী দেইক্যা ডরাইছা?’
কুটিমিয়ার ভয় তবু কাটে না। শংকিত চোখে সে পেছনের ডালে তাকায়, সারা গাবগাছের সবগুলো ডালের দিকে তাকায়, নীচের দিকে তাকায়—না, হনু পাগলি নেই। কুটিমিয়ার শরীর তখনো থরথর করে কাঁপছে। কিছুক্ষণ পরপর বুক থেকে অন্তরকাঁপা ভারী দীর্ঘশ্বাস বের হয়। কিন্তু গুঞ্জর আলীকে সে আসল রহস্য খুলে বলে না। শুধু বলে, ‘গুঞ্জর, বাইত্তে যাবি? আমি যাই গ্যা। যাবি তুই?’
কুটিমিয়া তরতর করে গাছ থেকে নেমে দৌড়ে বাড়ির দিকে ছোটে। ফেরার পথে ভয়ে ভয়ে বার বার পেছনে তাকিয়ে দেখে গুঞ্জর আলীও আসছে কিনা। না, গুঞ্জর আলী আসছে না। কুটিমিয়ার মনের ভিতর আরেকটা ভয় দ্রুত দানা বাঁধতে থাকে—এই যে এতক্ষণ যার সাথে গাবগাছে চড়ে গাব পাড়া হলো ওটা আসলে গুঞ্জর আলী নয়, ওটা অন্য কিছু, অশরীরী কিছু ছিল। এই ভরদুপুরে ওটা গুঞ্জর আলীর ছল ধরে ওকে বাগে ডেকে নিয়ে গিয়েছিল। নিশ্চয়ই কোনো বড়ো পীর-আওলিয়ার দোয়া আছে, কুটিমিয়া ভাবে, নইলে হয়তো এটা আজ ওর ওপর আছড় করতো, হনু পাগলির মতো ওকেও গাবগাছের নীচের ডালটাতে, কিংবা হয়তো একেবারে মগডালটাতেও উঠিয়ে গলায় ফাঁস পরিয়ে ঝুলিয়ে দিত। সবাই বলতো—আহারে, গরীবের পোলাডা মনের দুঃখে গলায় ফাঁস দিয়া ভবের মাইয়া ছাইড়া চইলা গেছে।

ভৌতিক ঘটনাগুলো ঘটবার বিশেষ বিশেষ ক্ষণ বা প্রহর আছে। এগুলো ঘটে হয় একেবারে নিরালা দুপুরে, অথবা ভরসন্ধ্যায়, ভরা পূর্ণিমা বা অমাবস্যায়, কিংবা রাত্রির মধ্য অথবা শেষ প্রহরে। ভরদুপুরে ঘরের বার হওয়া কুটিমিয়ার জন্য নিষেধ ছিল। এমন এক নিঝুম দুপুরে একটা অতিভৌতিক ব্যাপার ঘটেছিল। সেবারও সে প্রাণে রক্ষা পেয়েছিল।


চলবে---

কেউ একসাথে পুরোটা পড়তে চাইলে প্লিজ নীচের লিংকে ক্লিক করে ডাউনলোড করুন। বাংলাদেশে ভিপিএন ছাড়া মিডিয়াফায়ার ওপেন হবে না।

ই-বুক (উপন্যাস) : লৌকিক রহস্য; অথবা অলৌকিক

মন্তব্য ৪১ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (৪১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১১:২৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



গল্পটিতে লৌকিক রহস্য আর অলৌকিকতা দুটুরই সমাহার আছে ।
পুরা উপন্যাসটি পড়ার প্রয়াস নিব , প্রিয়তে তুলে রাখলাম ।
গাবগাছের কাহিনি ভাল লাগল । আমাদের ছাড়া বাড়ীতে
ইয়া বড় একটা গাব গাছ ছিল , ছোটকালে সেটার মগডালে
চড়ে পাকা গাব খেতাম ও লুংগীর কোচরে করে পাকা গাব
নিয়ে গাছ থেকে নীচে নেমে ভাই বোনদের সাথে মঝা করে
খেতাম । মাঝে মাঝে সন্ধায় ভুত দেখার জন্য একা একা
গাবতলায় যেতাম , কিন্ত দুর্ভাগ্য কোনদিন উনাদের দেখা
পাইনি , দেখা পাইলে উনাদের বেশ মঝা করা যেতো ,
অআমি শুনেছি ভুত দেখলে ইয়া আলী মুসকিল কুশা বললে
ভুত নাকি বাপ বাপ করে পালায় ,
মুসকিল কুশা পরখ
করার সুযোগ পাইনি বলে মনে দু:খ রয়ে গেল ।
শুভেচ্ছা রইল

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:২৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: গল্পটিতে লৌকিক রহস্য আর অলৌকিকতা দুটুরই সমাহার আছে ।

পুরা গল্পের রহস্য আপনি এক লাইনেই বলে ফেলেছেন।

আপনাদের বাড়ির মতো আমাদের গ্রামের এককোণায় বিশাল আকৃতির এক ঝাঁকড়া গাবগাছ ছিল। সেই গাবগাছটাই এ গল্পের গাবগাছ :) বাড়ির আরেক ধারে ছিল এক বিরাট বাগ। সমস্ত কল্পনা সেই বাগ আর গাবগাছকে ঘিরে, এই গল্পে।

ছোটোবেলায় প্রচলন ছিল - ভূত দেখলেই জোরে মামা ডেকে উঠতে হবে :) সেই সাথে সুরা আল-ইখলাস পড়তে হবে। ছোটোবেলায় শোনা ভূতের গল্প আর সংস্কার নিয়েই এই সিরিজ।

আপনার মতো আমিও ভূতের দেখা পাবার জন্য অনেক সাধনা করেছি, দুর্ভাগ্য আমারও, এখনো দেখা মেলে নি :)

অভিজ্ঞতা শেয়ারসহ চমৎকার মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ প্রিয় আলী ভাই। আপনার সুস্বাস্থ্য কামনা করি, যাতে ব্লগবাসী আপনার সপ্রতিভ পদচারণায় আনন্দমুখর থাকেন।

২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১১:২৬

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আগে আমি এমন সব গল্প লিখতাম । আপনার এই উপন্যাসের একাংশ পড়ে সেসব মনে পড়ে গেল । পুরো উপন্যাস দিয়ে দিলেন দেখে বড় উপকার হল আবার আপনার এই যে ধারাবাহিক পোস্ট দেওয়ার আবেদনটা মাঠে মারা গেল !!

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৩৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: :)

ডিজিটাল লাইফ খুবই ব্যস্ততাময়। ছোটো পোস্ট দ্রুত পড়ে শেষ করা যায়। অনেকে ধারাবাহিক নাটকের মতো ধীরে ধীরেই রহস্যের উন্মোচন দেখতে চান। তবে, আমি রহস্য বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারি না, ওটা জানার জন্য লেখা যত দীর্ঘই হোক, পড়তে চাই। ভাবলুম, আমার মতো তো আরো অনেকেই আছেন, যারা হয়ত পুরোটা একবারই পড়ে ফেলতে চাইবেন। মোস্তাফিজুর রহমন তমাল, আমি সাজিদ - ঠিক এই ধরনের পড়ুয়া। কোনো এক পোস্টে লিংক দেয়াতে তারা পুরোটা পড়ে শেষ করে এক চমৎকার রিভিউ দিয়ে দিলেন। তাই ধারাবাহিক পোস্ট দেয়ার আবেদন মাঠে মারা যায় নাই, কারো জন্য হয়ত ভালোই হয়েছে :)

আপনাকে ধন্যবাদ পোস্টটি পড়ার জন্য ও রসালো কমেন্টের জন্য। এত্তগুলা শুভেচ্ছা নিন :)

৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১১:২৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় সোনাবীজ ভাই,
পড়াশোনা করে আবার আসছি...

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৩৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহা। পড়াশোনার দরকার নাই, এটার উপর কোনো পরীক্ষা হবে না নে :) আপনি সময় পাইলে একটু পইড়া দেইখেন আর কী :) শুভেচ্ছা রইল প্রিয় পদাতিক ভাই।

৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৫১

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: ছোটবেলার স্মৃতি জাগিয়ে তোলার মত চমৎকার উপন্যাস ভালো লেগেছে।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৩৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হ্যাঁ, এতে আমারও ছোটোবেলার অজস্র স্মৃতি উঠে এসেছে। আপনি পড়েছেন, সেজন্য ভালো লাগলো। অনেক ধন্যবাদ মল্লিক ভাই। শুভেচ্ছা রইল।

৫| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১২:০৭

নূর আলম হিরণ বলেছেন: গাব বলতে মনে হয় বিলেতি গাবকে বুঝিয়েছেন। আমাদের ওই দিকে রসওয়ালা গাবকে বিলাতি গাব বলে। এমনিতে যে গাব সেগুলিতে রস হয় না।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৫২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: রসে টইটুম্বুর দেশী গাব বা পাতি গাব হলো এটা, যা নিয়ে গল্প :) ২৮ মে ২০২১-এ বাজার থেকে কেনা :)




মিষ্টি, খেতে সুস্বাদু, চমৎকার ঘ্রাণ, কিন্তু কোনো রস নাই, এর নাম বিলাতী গাব। কিন্তু বিলাতে এই গাব জন্মায় কিনা, আমার কোনো ধারণা নাই। ৪/৫ মাস আগে এই বিলাতী গাব খেয়েছি :) পটুয়াখালীতে বোধ হয় এর হাইব্রিড জাতের ব্যাপক চাষ হচ্ছে। কিনতে গেলেই বলে, পটুয়াখালীর গাব।


৬| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১:১৪

নীল আকাশ বলেছেন: পুরোটা একসাথে পড়বো। তাতে মজা বেশি। ডাউনলোড করে নিচ্ছি।
শুভ কামনা।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৫৩

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: :)

ডাউনলোড করার জন্য অনেক ধন্যবাদ প্রিয় নীল আকাশ ভাই। শুভেচ্ছা।

৭| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১:৫৩

অজ্ঞ বালক বলেছেন: আহ হা, লিংকটা দিলেন কেন? একটু একটু কইরা রসাইয়া রসাইয়া খাইতাম। বাগের বর্ণনাতেই তো আমি আকিত। দারুন। চলুক পোস্ট। আপনের লেখা নিয়া মন্তব্য করাই বাহুল্য।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৫৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: :)

আপনারা যাতে অল্প অল্প করে রসাইয়া রসাইয়া পড়তে পারেন, সেজন্যই ছোটো ছোটো পর্ব আকারে দেয়া :) তবে, অপশন খোলা রেখেছি তাদের জন্য, যারা একসাথেই সবখানি রস পান করিতে চাহেন :)

লাস্ট লাইনে আপ্লুত।

অনেক ধন্যবাদ প্রিয় বালক। শুভেচ্ছা রইল।

৮| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:২৫

সোহানী বলেছেন: কমন পড়েছে মনে হচ্ছে, আগে পড়েছি।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:০০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আবারও আবার জিগায় খালি :) আপনি খুব সহজেই ধরে ফেলেন এটা আগেও পড়েছেন :)

৯| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৫৮

জুল ভার্ন বলেছেন: লৌকিক- অলৌকিক গল্প পড়ার পর গল্প পাঠকদের মনে বিশ্বাস জাগে যে মানুষের ইচ্ছা শক্তিতে অসম্ভব ও সম্ভব হয়। ইচ্ছাশক্তি দিয়ে মৃত্যুভয়কে তুচ্ছ করে অনেক কিছু করা যায়। এভাবেই অলৌকিক ঘটনাটি বাস্তব রূপে প্রতীয়মান হয়ে উঠেছে আপনার এই গল্পে। একবারে পড়লে সব কৌতুহলের অবসান হয়ে যাবে, তাই প্রতিটা পর্ব আলাদা করে পড়তে পাই।

+

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:০২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: চমৎকার একটা কথা বলেছেন জুল ভার্ন ভাই। পাঠকের মনে অমন বিশ্বাস বা দোদুল্যমানতা সৃষ্টি করার মতো লেখক আমি নই, তবু আমার এ লেখাকে আপনি সেভাবে মূল্যায়ন করেছেন দেখে খুবই ভালো লাগলো। সেজন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আমি অনুপ্রাণিত। ভালো থাকবেন।

১০| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:১২

কবিতা ক্থ্য বলেছেন: পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:০৩

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কবিতা কথ্য। শুভেচ্ছা রইল।

১১| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৩৯

নীল আকাশ বলেছেন: mediafire ঠিকমতো কাজ করে না। নামাতে পারিনি।
অন্য কোনো সার্ভারে দিতে পারেন। mediafire আজকাল খুব ঝামেলা করে।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:০৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মিডিয়াফায়ার আমাদের দেশে ব্লক্‌ড অবস্থায় আছে। তাই উল্লেখ করেছিলাম, ভিপিএন ছাড়া ওপেন হবে না। গুগল ড্রাইভে দিলাম আপনার জন্য।

১২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৫০

মনিরা সুলতানা বলেছেন: পড়েছিলাম আগেই , আবার পড়লাম :)

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:১০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: :)

দ্বিতীয়বার পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু। শুভেচ্ছা রইল।

১৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৫৪

নীল আকাশ বলেছেন: বাগের বর্ননা অসাধারণ। কটু মিয়া ও হনুওপাগলির জায়গাট জোস লেগেছে। আরও বড় করে বেশি ভয় খাওয়াতে পারতেন।
(অফ টপিকঃ একদম শেষের প্যারাটা না দিলেই ভালো হতো। টোন কিছুটা পাল্টে গিয়েছে সেখানে।)

আমি হলে লিখতাম-
কাঁপতে কাঁপতে বাসায় ফিরে এলো কটু মিয়া। অনেকক্ষণ পরে সম্বিত ফিরে এলে মনে পড়ে গেল এমন কোনো এক নিঝুম দুপুরে ওর সাথে আগেও একবার অতিভৌতিক ব্যাপার ঘটেছিল। সেইবারও ও কোনোরকমে প্রাণে রক্ষা পেয়েছিল। তখন সেই ঘটনা শুনে গ্রামের এক প্রসিদ্ধ ফকির ওকে আলাদা করে ডেকে বলে দিয়েছিল এইসব ভয়ের ঘটনাগুলো দিনের বিশেষ কিছু প্রহরেই ঘটে। যেমন একেবারে নিরালা দুপুরে, ভরসন্ধ্যায়, ভরা পূর্ণিমা বা মাঘী অমাবস্যায়, কিংবা রাত্রির মধ্য বা শেষ প্রহরে। তাই উনি কুটিমিয়াকে এই সময়গুলোতে ঘরের বাইরে যেতে নিষেধ করেছিলেন।
আজ সেই উপদেশ না শোনার ফলাফল কটুমিয়া হাতেনাতেই পেয়েছে।

শুভ কামনা।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:১৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বাগের বর্ণনা ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম যুনাইদ ভাই।

শেষের প্যারার একটা মাজেজা আছে। প্রতিটা গল্পের শেষে কিছু নৈর্ব্যক্তিক কমেন্ট আছে যা টেনে নিয়ে যায় পরের পর্বে।

আপনার অংশটাও ভালো হয়েছে। তবে, আমার কাছে মনে হচ্ছে এভাবে লিখলে সাবলীলতা ক্ষুণ্ণ হতো। যাই হোক, সবার ভাবনা তো আর এক রকম হবে না। আপনি এতখানি কষ্ট করে আলাদা একটা ফিনিশিং টেনেছেন - এ ব্যাপারটা আমাকে মুগ্ধ করেছে প্রিয় যুনাইদ ভাই। কেবল সৃষ্টিশীলদের পক্ষেই এটা সম্ভব। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা নিন সেই সাথে।

১৪| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:২৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই,




"বাগ" এর যে বর্ণনা দিয়েছেন তাতে ফেলে আসা গ্রামের ছবি নতুন করে আবার চোখে ভেসে উঠলো।

চলুক ......

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:১৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনারা অনেকেই বাগের বর্ণনার বেশ প্রশংসা করলেন, এটা আমাকে অনেক আনন্দ দিল।

পোস্ট পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ প্রিয় আহমেদ জী এস ভাই। শুভেচ্ছা।

১৫| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:২৮

রানার ব্লগ বলেছেন: আমার নিজেরই এমন অভিজ্ঞতা আছে !!! ভয়াবহ সেই অভিজ্ঞতা !! আজো মনে করলে পেটের ভেতর মোচড় মারে !!!

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৫১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বলেন কী, তাহলে তো আপনি মহামান্য ভূতের সাক্ষাৎ লাভে সক্ষম হয়েছিলেন! আশা করি সেই গল্প একদিন লিখবেন। এটা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ রানা ভাই। শুভেচ্ছা।

১৬| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৫১

নীলসাধু বলেছেন: চমৎকার লাগলো। শব্দের পর শব্দ বুনেছেন দারুন মুন্সিয়ানায়। ঋদ্ধ কথাসাহিত্যের এই জোরটুকু থাকে, পাঠককে আবিষ্ট করে এগিয়ে যাওয়া। এই পোষ্টে আমি তা পেয়েছি। সময় করে পুরোটা পড়ে ফেলতে হবে :)

ভালো থাকবেন সোনাবীজ ভাই।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৫৩

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: দিলেন তো আমারে ঘায়েল করে। এমন কমেন্টে আপ্লুত না হয়ে কেউ পারে?

অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় নীল সাধু ভাই। শুভেচ্ছা সব সময়ের জন্য।

১৭| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:০৬

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ভাই, গল্পের শুরুতে কুটি মিয়া ও গুঞ্জর আলীর কৈশোর কালীন দুঃসাহসিক কাজে যখনি মজায় বুদ হয়ে এগিয়ে যাচছিলাম হঠাৎ করে কুটি মিয়ার আর্তচিৎকারে ভাবনার জাল থেকে বেরিয়ে এসে নিজেরই জান যাওয়ার যোগাড় হয়েছে ভয়ে। কি দারুন শুরু করলেন ভাই - লৌকিক-আলৌকিক গল্পের ।

এমন অসাধারন গল্পের ও এতটা ভয় দেখানো - তার জন্য রইলো +++

আশা রইলো জমজমাট পরবর্তী পর্বের ------------

অফটফিক -

আগের দিনে প্রায় গ্রামেই এমন বাগ ছিল বলে মনে হয় যা এখন অনেকটাই ইতিহাস। আর গাব গাছ মানেই কি :( ঝুলে যাওয়ার মাধ্যম ও ভূত-পেত্নীদের আবাস?

আমাদের এলাকায়ও গাবগাছে এরকম কয়েকটা ঝুলা-ঝুলির ঘটনা ঘটেছে তার ফলে সব গাছ কে বিদায় (কেটে) জানানো হয়েছে।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এত চমৎকার ও দীর্ঘ একটা মন্তব্যের জবাব দেরিতে দিতে হলো বলে আমি লজ্জিত, প্রিয় কামরুজ্জামান ভাই। শুরুতে এ গল্পের প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন, তাতে আমি মুগ্ধ, অনুপ্রাণিত। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।

বাগের ব্যাপারে যা বললেন, তা সত্যি। সারাদেশে জনসংখ্যা বাড়ছে, আর বন-জঙ্গল সাফ হচ্ছে সেই মানুষের বসতির জন্য। বিদ্যুৎ চলে গেছে অনেক দূর। সুতরাং, গভীর বাগ বলতে তেমন কিছু দেখা যায় না লোকালয়ে। ঝাকড়া গাছের সংখ্যাও কমে যাচ্ছে। অতিকায় বটগাছ, ঐতিহ্যবাহী গাছ না হলে, মানুষ সেগুলো কেটে কাঠ বা লাকড়ি বানিয়ে ফেলছে। এ হলো আমার অভিমত।

যেখানে কেউ যায় না, সে জায়গাটিই হয়ে ওঠে রহস্যময়। আত্মহত্যাকারীগণ হয়ত এমন নিরালা জায়গাকেই নিরাপদ পথ হিসাবে বেছে নেয়।

আল্লাহ সবাইকে সুমতি দিন।

কমেন্টের জন্য আবারও ধন্যবাদ কামরুজ্জামান ভাই। শুভেচ্ছা এবং শুভ নববর্ষ-২০২৩।

১৮| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪১

ইসিয়াক বলেছেন: হনু পাগলীর আগমনে সমস্ত পরিস্থিতি বদলে গেল হঠাৎই। গল্পটি পড়তে পড়তে এতটাই আচ্ছন্ন হয়ে পড়েছিলাম যে হঠাৎ চমকে উঠেছিলাম।একজন লেখকের স্বার্থকতা এখানেই। পারিপার্শ্বিক বর্ণনাও চমৎকার। পরের পর্বের অপেক্ষায় প্রিয় ব্লগার।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫৩

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ইসিয়াক ভাই। কমেন্টে মুগ্ধ হয়েছি। শুভেচ্ছা। শুভ নববর্ষ-২০২৩।

১৯| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: মন্তব্য গুলো আগে পড়লাম।
অন্য কোনো সময় পোষ্ট পড়বো।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব নুর ভাই। শুভ নববর্ষ-২০২৩।

২০| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৫৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: তাহলে বোঝা যাচ্ছে, ভরদুপুরে গুঞ্জন আলীর ছল ধরে অশরীরী আত্মা কুটু মিয়াকে পাকড়াও করে। বেশ জমিয়ে লিখেছেন ভাইয়া।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: প্রিয় পদাতিক ভাই, গল্পটা পড়াশোনা করে আবার আসায় অনেক অনেক ধন্যবাদ :)

ভরদুপুরে গুঞ্জন আলীর ছল ধরে অশরীরী আত্মা কুটু মিয়াকে পাকড়াও করে। :) হ্যাঁ, একদম খাঁটি কথা বলেছেন পদাতিক :)

গল্পটা আপনিও জমিয়ে পড়েছেন প্রিয় পদাতিক ভাই। এজন্য আন্তরিক ধন্যবাদ গ্রহণ করুন।

শুভ নবর্ষ-২০২৩।

২১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৮:২১

হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: ডাউনলোড করলাম সময় নিয়ে পড়বো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.