নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শব্দকবিতা : শব্দেই দৃশ্য, শব্দেই অনুভূতি [email protected]

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই

দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

ক্ষণজন্মা

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:০৬


মুঠি খোলো, অন্ধকারে একঝাঁক নরম অক্ষর;
পালকেরা ঝরে পড়ে।

লিখো নি; যাকে তুমি আজন্ম চেয়েছো, নীরবে
ভুলে গেছো তার নাম ও গন্ধ; সব কিছু

২৮ মে ২০১৩


পাঁজর ফুঁড়ে তীব্র বেরিয়ে পড়ে জ্বলন্ত আগুন, টগবগে বাঘ। তোমার বুক খুঁড়ে হন্যে হয়ে খুঁজি, গহিন অরণ্যে গেঁথেছো কার নাম!

৫ জুলাই ২০১৩


এ শহর ছেড়ে যে চলে যাবে, তার পায়ে নেই কোনো বেড়ি;
তবু সে একদিন তার কবির জন্য কেঁদেছিল, অভিমানে
তারপর পাহাড়ের রহস্য থেকে ছিঁড়ে এনে
বহুদিন লুকিয়ে রেখেছিল অজর একটি ফুল

গভীর কুয়ো খুঁড়ে আমিও তার জন্য একটি অক্ষয় শব্দ কুড়িয়ে পেলাম
হাত পাততেই খাঁ-খাঁ করে যে-শব্দটি জ্বলে উঠলো, তার নাম ‘শূন্যতা’

৯ জুলাই ২০১৩



সে এক ক্ষণজন্মা পাখি, প্রতিটা গোপন সাঁঝে অরূপ পাথারে নেমে এসে
অলৌকিক সুর তোলে গানে। তারপর রাত্রি শেষে
ফিরে যায়, পেছনে রেখে যায় একগুচ্ছ পদছাপ, ও কয়েকটা পালক

মাটিতে করুণ দাগ কেটে একধ্যানে চেয়ে থাকে বিবাগী বালক

১১ জুলাই ২০১৩


সময় আমাকে গিলে খায়, আমি আকাশ গিলবো বলে পানিতে ডুব দিই। একঝাঁক চিত্রা হরিণ আর চিতল মাছ যখন জোনাকি হয়ে আলোয় ভরে তোলে পানির হৃদয়, আমি তখন প্রাণ ভরে শ্বাস নিই, আর মস্ত একটা আকাশ বুকের ভিতর পুষে নিয়ে পাহাড়ে ঘুমিয়ে পড়ি।

৪ অক্টোবর ২০১৩


তোমার যে গান আমাকে পুড়িয়ে ছাই করে, নির্বীজ ধূলির ভেতর জাগিয়ে তোলে উদ্ভিন্ন প্রাণ, আমাকে সেই অপার্থিব বর দাও। ‘গানের ভিতর দিয়ে যখন দেখি’ তোমায়, অজস্র রোমকূপ ভেদ করে লাখ লাখ গুল্মলতারা ডগা তুলে দোহারের সুরে সুরে দুলে ওঠে। কখনো-বা হারিয়ে যেতে ভালো লাগে। হারিয়ে যেতে যেতে পথগুলো দীর্ঘতর হয়, অবশেষে অচেনা - সেই অচেনা পথের প্রান্তে তন্ত্রীছেঁড়া সুরগুলো সুচের মতো ফালি ফালি করে ছিঁড়ে ফেলে হৃৎপিণ্ড। তখনই মনে হয়, যদি কাউকে ভালোবেসে হারিয়ে থাকি অমূল্য প্রেমের অর্ঘ্য, সে তুমি।

৪ অক্টোবর ২০১৩


পৃথিবীর প্রতিটা মানুষই কবি হয়ে জন্মায় - প্রতিটা মানুষের ভেতরে বাস করে সমুদ্র। যখন উথলে ওঠে আবেগ, তখন ঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে ডুবে যায় মরমিয়া হিয়া। আমরা তখন সত্যিকার কবির হৃদয়কে উন্মোচিত হতে দেখি।

৮ অক্টোবর ২০১৩


আজকের পবিত্র প্রত্যুষে ঘুম ভাঙতেই কী এক আনন্দ বয়ে যাচ্ছে সমগ্র মন ও শরীরে। আজন্ম লালিত ক্ষোভ ও অভিমান, দ্বেষ ও ক্লেদ কোথায় মিলিয়ে গেছে - ঘাসের ডগায় সূর্যোদয়ের নরম তাপে সকালের শিশিরেরা যেভাবে মিশে যায় হাওয়ার হৃদয়ে। এমন নির্ভেজাল ও সজীব মন অনন্য প্রাপ্তির মতো বার বার জীবনে আসবে না।

হে মন, তুমি বিশুদ্ধ চারাগাছ, উদার অনন্তে মেলে দাও পাখা পুণ্যস্নাত সত্যের মতো।

৩ নভেম্বর ২০১৩

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:৩৭

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: সবগুলিই অসাধারণ!!! হ্যা, সত্যিই অসাধারণ!!!

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:৪৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মল্লিক ভাই। শুভেচ্ছা রইল।

২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:১১

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর।

৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:২৫

অপ্‌সরা বলেছেন: শেষের লেখাটার মত আমারও মাঝে মাঝে এমন হয় ভাইয়া।

হঠাৎ কোনো কোনো ভোর বা সকালে ঝলমলে রোদে আমার চিত্ত আকুল হয়।

তখনই বুঝি কেনো লিখেছিলেন রবিঠাকুর -

জাগিয়া উঠেছে প্রাণ,
ওরে উথলি উঠেছে বারি,
ওরে প্রাণের বাসনা প্রাণের আবেগ রুধিয়া রাখিতে নারি।

তারও কোনো এক প্রভাতে আমারই মতন মনের দূয়ারে হানা দিয়েছিলো আনন্দ উচ্ছাস-
তাই তিনি লিখেছিলেন -

আজি এ প্রভাতে রবির কর
কেমনে পশিল প্রাণের ‘পর,
কেমনে পশিল গুহার আঁধারে প্রভাতপাখির গান!
না জানি কেন রে এত দিন পরে জাগিয়া উঠিল প্রাণ।
জাগিয়া উঠেছে প্রাণ,
ওরে উথলি উঠেছে বারি,
ওরে প্রাণের বাসনা প্রাণের আবেগ রুধিয়া রাখিতে নারি।
থর থর করি কাঁপিছে ভূধর,
শিলা রাশি রাশি পড়িছে খসে,
ফুলিয়া ফুলিয়া ফেনিল সলিল
গরজি উঠিছে দারুণ রোষে।
হেথায় হোথায় পাগলের প্রায়
ঘুরিয়া ঘুরিয়া মাতিয়া বেড়ায় –
বাহিরেতে চায়, দেখিতে না পায় কোথায় কারার দ্বার।
কেন রে বিধাতা পাষাণ হেন,
চারি দিকে তার বাঁধন কেন!
ভাঙ্ রে হৃদয়, ভাঙ্ রে বাঁধন,
সাধ্ রে আজিকে প্রাণের সাধন,
লহরীর পরে লহরী তুলিয়া
আঘাতের পরে আঘাত কর্।
মাতিয়া যখন উঠেছে পরান
কিসের আঁধার, কিসের পাষাণ!
উথলি যখন উঠেছে বাসনা
জগতে তখন কিসের ডর!

আমি ঢালিব করুণাধারা,
আমি ভাঙিব পাষাণকারা,
আমি জগৎ প্লাবিয়া বেড়াব গাহিয়া
আকুল পাগল-পারা।
কেশ এলাইয়া, ফুল কুড়াইয়া,
রামধনু-আঁকা পাখা উড়াইয়া,
রবির কিরণে হাসি ছড়াইয়া দিব রে পরান ঢালি।
শিখর হইতে শিখরে ছুটিব,
ভূধর হইতে ভূধরে লুটিব,
হেসে খলখল গেয়ে কলকল তালে তালে দিব তালি।
এত কথা আছে, এত গান আছে, এত প্রাণ আছে মোর,
এত সুখ আছে, এত সাধ আছে – প্রাণ হয়ে আছে ভোর।।
কী জানি কী হল আজি, জাগিয়া উঠিল প্রাণ –
দূর হতে শুনি যেন মহাসাগরের গান।
ওরে, চারি দিকে মোর
এ কী কারাগার ঘোর –
ভাঙ্ ভাঙ্ ভাঙ্ কারা, আঘাতে আঘাত কর্।
ওরে আজ কী গান গেয়েছে পাখি,
এসেছে রবির কর।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:২৩

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: একটা বিশুদ্ধ ঘুমের পর একটা বিশুদ্ধ ভোরের ভেতর গিয়ে দাঁড়ালে আসলেই মনটা কেমন আকুলি বিকুলি করে ওঠে উৎফুল্লতায়, তার তুলনা হয় না। কিন্তু এমন বিশুদ্ধ ঘুম খুব একটা জোটে না কপালে, বিশুদ্ধ শিশিরমাখা ভোরও কতকাল দেখা হয় না, ঠিক হিসাব নেই।

নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ রবীন্দ্রনাথের এক অনন্য সৃষ্টি। এটা পড়লে চিত্ত দুলে ওঠে, প্রাণ নেচে ওঠে আনন্দে।

কবিতাটা শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইল আপু।

৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৪২

অধীতি বলেছেন: প্রত্যেকটিই অসাধারণ হয়েছে। প্রতিটির সাথে বাংলা তারিখ ব্যবহার করলে আরো সুন্দর লাগতো। অনু কবিতায় জাদু আছে।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:২৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হ্যাঁ, আপনার বাংলা তারিখ লিখে রাখার একটা দারুণ অভ্যাস আছে। আমি এখনো বিভিন্ন ঋতুকে বোঝার জন্য বাংলা মাসকে খুঁজি। অথচ, আমার স্ত্রী, ছেলেমেয়ে, অন্যদের বলতে শুনি, মার্চের রোদ, জানুয়ারির শীত - এরকম করে। কোন মাসে শীত পড়ে, আমাকে বুঝতে হয়, মাঘ, পউষে শীত হয়। বুঝতে হয়, আষাঢ়-শ্রাবণে হয় বর্ষা।

তবে, পরিতাপের সাথেই বলতে হয়, আমরা বাঙালি হলেও আমাদের দিন তারিখের হিসাব রাখতে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার মতেই। আমিও তার ব্যতিক্রম নই।

আপনার কমেন্টের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৫| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৩

অপ্‌সরা বলেছেন: আমি সব সময় ৬ থেকে ৭ ঘন্টা নিশ্চ্ছিদ্র ঘুম দিতে পারি। ঘুম আসতে খুব একটা দেরীও হয় না সে যত ঝামেলা মনোবেদনাই থাকুক না কেনো।

বোকাদের নাকি সহজেই ঘুম এসে যায়।

কিন্তু এই কথা মিথ্যা। আমি কি বোকা বলো????

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ঘুম যে কত মূল্যবান সম্পদ, আমার মতো ভুক্তভোগী ছাড়া কেউ বুঝবে না। আমার জীবনে এমন একটা সময় ছিল, যখন আমি যদি চাইতাম এখন ঘুমাবো, শোয়ার সাথে সাথেই ঘুম। আশ্চর্য ব্যাপার হলো, যদি চাইতাম --টার সময় উঠবো, কোনো অ্যালার্ম নেই, কিচ্ছু নাই, কীভাবে যেন ঐ সময়েই উঠে যেতাম। আমাকে অনেকে রুমমেট হিসাবে চাইত আমি সঠিক সময়ে তাদেরকে ঘুম থেকে ডেকে তুলে দিতে পারতাম বলে :)

এরপর আমার এমন একটা সময় হলো, পিসি বন্ধ করে শুয়ে পড়েছি, সকালে অফিসে যেতে হবে, রাত পার হয়ে যাচ্ছে, ঘুম আসছে না। আর ঘণ্টা খানেক পরেই উঠতে হবে, কিন্তু ঘুম আসছে না। কী যে যন্ত্রণা!

এরপর যখন দীর্ঘদিন হাসপাতালে ভর্তি ছিলাম, একবার দেখা গেল টানা ৭দিন ধরে দিনে-রাতে আমার ঘুমই হচ্ছে না। আমি বিছানায় ছটফট করি, করিডোরে পায়চারি করি, কিন্তু ঘুম নাই। স্ত্রী ক্ষেপে গিয়ে ডাক্তারদের ভর্ৎসনা করতে লাগলো। ডাক্তাররা তখন এমন কিছু মেডিসিন দিল, আমার চোখ থেকে ঘুমের ঘোরই কাটে না। গ্লাস ধরে পানি বা দুধ খেতে গেলে হাত খসে তা পড়ে যায় :( তখন আবার অন্য বিপদ। যাই হোক, ঘুমহীনতার কষ্ট খুবই যন্ত্রণাময়।

দীর্ঘদিন রোগ-শোকে ভোগার পর আমার অভিজ্ঞতায় বলে, যে মানুষ পেট ভরে খেতে পারে, রাতে পর্যাপ্ত ঘুম দিতে পারে এবং সকালে স্টোমাক ক্লিয়ার করতে পারে, তার মতো সুখী মানুষ পৃথিবীতে আর নাই, এবং তার শরীরটাও সম্পূর্ণ রোগমুক্ত বলে আমার মনে হয়। কিন্তু এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া ভার। আপনি খেতে পারলে ঘুমাতে পারবেন, ঘুম হলে পরিপাকতন্ত্রও ঠিকমতো কাজ করবে। এর যে-কোনো একটিতে সমস্যা দেখা দিলে বাকি দুটোতেও সমস্যা দেখা দেবে। কাউকে হেয় করার জন্য বলছি না, দেখবেন, যে-লোক রিকশা চালান, কিংবা দিনভর কায়িক পরিশ্রম করেন, দেখবেন, তারা এক গামলা ভাত খেয়ে উঠতে পারবেন, বাসায় গিয়ে খেয়েদেয়ে ধুম করে বিছানায় শোয়ামাত্র ঘুম।

প্রয়োজনীয় শারীরিক কসরৎও ভালো ঘুম ও শরীর সুস্থ থাকার জন্য একটা শর্ত।

অনেক কথা এসে গেল :(

বোকাদের সহজেই ঘুম এসে যায় - এটা আর কোথাও শুনি নি :) সত্য হলেও অন্যদের বেলায় সত্য হতে পারে, আমার আর আপনার বেলায় সত্য না, আপনিও বোকা না, আমিও বোকা না :)

৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩১

জিনাত নাজিয়া বলেছেন: আমি তো আর আপনার মতো সাহস করে বলতে পারিনা -- লেখা টা ভালো হয়নি।
প্রত্যেক টা লেখাই খুব চমৎকার হয়েছে।অসাধারণ। ধন্যবাদ।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:০৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
আমি তো আর আপনার মতো সাহস করে বলতে পারিনা -- লেখা টা ভালো হয়নি। নো ম্যাডাম, ভালো, মন্দ, কিচ্ছুই হয় নি - একটা লেখাকে যা-কিছু বলার পূর্ণ স্বাধীনতা আছে পাঠকের। আমি যদি বলতে পারি, আপনি পারবেন না কেন? এটা হলো যে-কোনো পাঠকের নিজস্ব বিবেচনা।

আমি আপনার লেখাকে বা আপনি আমার লেখাকে যতই ভালো বা মন্দ বলেন না কেন, একজন লেখক নিজে কিন্তু জানেন, তার লেখাটা কোন মানের হয়েছে। নিজের বিবেচনার সাথে যখন পাঠকের প্রতিক্রিয়া মিলে যায়, তখন লেখকের ভালো লাগে।

তবে, লেখাটার কোনো দুর্বলতা ধরিয়ে দিতে পারলে লেখকের নিজেরই কিন্তু লাভ। আপনার কোনো এক পোস্টে বলেছিলাম, আমি কষ্ট করে আপনার লেখাটা পড়ে, দুর্বলতাগুলো ধরিয়ে দিলাম, আপনি সেভাবে আপনার লেখা ইম্প্রুভ করলেন, লাভ হলো আপনারই। আপনি যদি এতে মাইন্ড করেন, তাহলে আমি নিজের খেয়ে এত কষ্ট করবো কী কারণে?

কবিতা যেমনই হোক না কেন, আপনি পড়েছেন সেজন্য ধন্যবাদ আপু। শুভেচ্ছা রইল।

৭| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬

সুদীপ কুমার বলেছেন: আসলেই সবগুলিই সুন্দর।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:০৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কবি। শুভেচ্ছা নিন।

৮| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:২১

অপ্‌সরা বলেছেন: বোকাদের সহজেই ঘুম এসে যায় - এটা আর কোথাও শুনি নি :) সত্য হলেও অন্যদের বেলায় সত্য হতে পারে, আমার আর আপনার বেলায় সত্য না, আপনিও বোকা না, আমিও বোকা না :)



হা হা হা হা হা হা হা হা হা সত্যিই ভাইয়া !!!!!!!!!!

তুমি আর আমি মোটেও বোকা না। আর আমরা দুজন একই রাশি! সিংহ!!! হা হা হা

নাকি তুমি আবার কন্যা রাশি!!! :P

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:৪৩

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: দৈনিক ইত্তেফাক আমলে তো প্রতিদিনই রাশিফল দেখতাম। ছোটোবেলায়, ক্লাস থ্রি-ফোরে পড়ার কালে এক রাশিফল বই কিনেছিলাম। আমার এক চাচা পরিবারের সবাইকে সামনে বসিয়ে পড়িয়ে শুনিয়েছিল। বড়ো হয়ে গীতিকার ও জ্যোতিষী কাওসার আহমেদ চৌধুরীর রাশিফল কিনে উৎসাহ নিয়ে পড়েছিলাম। তো, জন্মসাল অনুযায়ী রাশি হয় এক ধরনের, নামের আধ্যাক্ষর অনুযায়ী আরেক ধরনের। এই টানাপোড়েনে পড়ে কনফিউশনে ছিলাম, আমি তাহলে প্রকৃতপক্ষে কোন রাশির জাতক :)

রাশিফল আর দেখা হয় নাই, সম্ভবত গত ২৫-৩০ বছর হবে :) কী রাশি ছিল তাও ভুলে গেছি। রাশিফলের বৈশিষ্ট্য হলো, যেটা পড়ি, মনে হয় ওটাই আমার ব্যাপারে বলা হয়েছে :)

আপনি সিংহ রাশি। আমি জানি না, সিংহ, নাকি ব্যাঘ্র রাশির জাতক আমি :)

তবে, একটা কিছু তো হবই :)

৯| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:২৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ছোট ছোট চমৎকার কথা

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:৩৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জলদস্যু ভাই। শুভেচ্ছা।

১০| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:৪২

খায়রুল আহসান বলেছেন: একই সুতোয় গ্রথিত আটটি দ্যূতিময় মুক্তোর মালা-'pieces of pearls'! প্রতিটিই স্বমহিমায় ভাস্বর। তবে তার মধ্যে সাত নম্বরেরটি যেন আমারই ভাবনার অনুরণন।

কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অনন্য সৃষ্টি "নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ" কবিতাটা এখানে শেয়ার করার জন্য অপ্‌সরাকে অনেক ধন্যবাদ।

১১| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:০৪

নীলসাধু বলেছেন: অসাধারণ হয়েছে সোনাবীজ ভাই। শব্দের সুনিপুণ ব্যাবহার।
মুগ্ধতা রেখে গেলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.