নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি কোরানকে সহজ করে দিয়েছি বোঝার জন্য।

সুরা আল-যুমার(৩৯) আয়াত ১৮

ফারুক৫৫

সুরা আল-যুমার(৩৯) আয়াত ১৮ যারা মনোনিবেশ সহকারে কথা শুনে , অতঃপর যা উত্তম , তার অনুসরন করে। তাদেরকেই আল্লাহ পথ প্রদর্শন করেন এবং তারাই বুদ্ধিমান।

ফারুক৫৫ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সৃষ্টি বনাম বিবর্তনবাদ।

২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৪:৪২

সৃষ্টি বনাম বিবর্তনবাদ - এই বিতর্ককে নাস্তিকেরা ধর্ম বনাম বিজ্ঞান বিতর্ক বানিয়ে ফেলেছেন। বানিয়ে ফেলেই ক্ষান্ত হননি , বিজ্ঞানকে নিজেদের কুক্ষিগত করেছেন। বিজ্ঞানের আপাতদৃষ্ট অগ্রগতিকে নিজেদের কৃতিত্ব বলে দাবি করছেন। আপাতদৃষ্ট একারনেই বললাম - গত দশকে বা গত শতকে বা গত মিলেনিয়ামে বিজ্ঞান যা সত্য বলে বিশ্বাস করতো , তার অধিকাংসকে আজ নিজেরাই মিথ্যা প্রমান করেছে এবং আমি নিশ্চিত আজ যা হাইপোথিসিস ও থিওরী বলে চলছে , তার অধিকাংস ভবিষ্যতে মিথ্যা প্রমানিত হবে।



থিওরী কিন্তু ধ্রূব সত্যি নয়। থিওরী সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তন , পরিশোধন ও বিবর্তন হচ্ছে। থিওরী আর থিওরেমকে একসাথে গুলিয়ে ফেলা হচ্ছে।



A theory, in the general sense of the word, is an analytic structure designed to explain a set of observations. A theory does two things:



1. It identifies this set of distinct observations as a class of phenomena, and

2. makes assertions about the underlying reality that brings about or affects this class. সুত্র - Wikipedia, the free encyclopedia.



সুতরাং পর্যবেক্ষনের (observation) পরিবর্তনের সাথে থিওরীর পরিবর্তন অবশ্যাম্ভাবী।



বিজ্ঞানের সাথে ধর্মের কোন বিরোধ নেই। অর্বাচীনরা - অর্থাৎ যারা না জানে ধর্ম বা না জানে বিজ্ঞান , তারাই বিভেদ সৃষ্টি করে কলহে লিপ্ত।



বিজ্ঞান সৃষ্টির রহস্যকে কিন্তু তৈরি করেনি , বিজ্ঞান সৃষ্টির রহস্য উম্মোচনে সাহায্য করছে। কলম্বাসের আমেরিকা আবিস্কারের আগে কি আমেরিকার অস্তিত্ব ছিলনা? ব্যকটেরিয়া , ভাইরাস আবিস্কারের আগে কি এদের অস্তিত্ব ছিলনা? অবশ্যই ছিল। বিজ্ঞান সৃষ্টির এই রহস্যকে উম্মোচনে সাহায্য করছে। সৃষ্টির পুরো রহস্যের জাল ছাড়াতে বিজ্ঞানকে যোজন যোজন পথ পাড়ি দেয়া লাগবে।



সৃষ্টি বনাম বিবর্তনবাদ বা ধর্ম বনাম বিজ্ঞান - এই বিরোধ মূলত বাইবেলের সাথে বিবর্তনবাদীদের। কিন্তু নাস্তিকেরা বাইবেল তথা খৃষ্টান ধর্মের বদলে সকল ধর্মকেই তাদের প্রতিপক্ষ বানিয়ে ফেলেছে। তারা নিশ্চয় সকল প্রচলিত ধর্ম পড়ে বা বিশ্লেষন করে দেখেনি।



বাইবেল যে সময়রেখা (time line) দিয়েছে এবং জীবণের বিকাশের যে ব্যখ্যা দিয়েছে , তার সাথেই মূলত বিবর্তনবাদীদের বিরোধ। এর জন্য দায়ী বাইবেলের ভুল ব্যখ্যা। আসলেই বাইবেলের সাথে বিবর্তনবাদের কোন বিরোধ নেই।

মন্তব্য ৭৮ টি রেটিং +৮/-১৫

মন্তব্য (৭৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৬:২৪

সততার আলো বলেছেন: সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টিকে কড়া বিশ্লেষনের মাধ্যমে জেনে তার সঠিক এবং পূর্ণাঙ্গ ব্যবহার নিশ্চিত করার মাধ্যমে পৃথিবীর সকল প্রতিকূলতাকে মোকাবেলা করে আমাদের এই বাসভূমিকে আরো আরামদায়ক করাই হচ্ছে বিজ্ঞানচর্চার মূল উদ্দেশ্য।

২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৬:৩৭

ফারুক৫৫ বলেছেন: ভালো বলেছেন।

২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৬:৩৬

ট্র্যানজিস্টার বলেছেন: বিরোধ না থাকলে তো চমৎকার :)

"গত দশকে বা গত শতকে বা গত মিলেনিয়ামে বিজ্ঞান যা সত্য বলে বিশ্বাস করতো , তার অধিকাংসকে আজ নিজেরাই মিথ্যা প্রমান করেছে এবং আমি নিশ্চিত আজ যা হাইপোথিসিস ও থিওরী বলে চলছে , তার অধিকাংস ভবিষ্যতে মিথ্যা প্রমানিত হবে।"

যেমন, নিউটনের সূত্র, তাই না?
লুকোনো বিবর্তনবাদবিরোধী গন্ধ পাচ্ছি।

৩| ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৬:৪০

ফারুক৫৫ বলেছেন: আপনার ঘ্রাণশক্তি অসাধারন।

৪| ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৬:৪৫

ট্র্যানজিস্টার বলেছেন: বিরুদ্ধে লিখে যান, আশা করি বিবর্তনবাদ মিথ্যা প্রমাণ হয়ে যাবে, আপনিও একটি-দুটি নোবেল পান এই আশা করি। বায়োলোজিস্টগুলোর কথা আর বলবেন না, এরা একদম ব্রেইনওয়াশড।

৫| ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৬:৫৪

ফারুক৫৫ বলেছেন: আমার পোষ্টের কোথায় পেলেন বিবর্তনবাদ মিথ্যা প্রমানের চেষ্টা?

"বিজ্ঞানের সাথে ধর্মের কোন বিরোধ নেই। " এটা কি আপনার চোখে পড়েনি?

৬| ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৮:৩৩

সাহোশি৬ বলেছেন: বিজ্ঞান এবংধর্মের বিরোধের তো প্রশ্ন ওঠেই না, বরং একটার সাথে আরেকটার কোনরকম সম্পর্কই নেই। বিজ্ঞান বিশ্বাস করে যুক্তিতে, আর ধর্ম বিশ্বাস করে 'বিশ্বাসে'। ধর্ম চলে ধর্মের রাস্তায়, আর বিজ্ঞান চলে বিজ্ঞানের পথে। এদের মধ্যে কোন মিল বা অমিল খোজার কোন প্রচেষ্টা করাই বৃথা।

বিবর্তনবাদের নিজস্ব কিছু যুক্তি আছে যেগুলো scientifically ব্যাখ্যাও করা হয়েছে। যে কেউ অবশ্য এ দাবী করতেই পারেন যে বিবর্তনবাদের দেয়া ব্যাখ্যাগুলো তিনি মানেন না। এবং চাইলে তিনি কেন বিবর্তনবাদেকে ভুল মনে করেন তারও scientific ব্যাখ্যা দিতে পারেন। তবে intellegent design (ID) এবং creationistদের সমস্যা হচ্ছে তারা ID বা creator এর কোন scientific ব্যাখ্যা দিতে পারে না। তাদের মূল কথাই হচ্ছে বিবর্তনবাদ যেহেতু ভুল, সেহেতু আমাদের মতবাদই সঠিক। তর্কের খাতিরে যদি ধরেও নেই যে বিবর্তনবাদ ভুল তাহলেও কিন্তু ID কিংবা অন্য কোন মতবাদ সত্য বলে প্রমানিত হবে না , অন্তত: বিজ্ঞানের চোখে। বিজ্ঞানের চোখে কোন মতবাদকে প্রমান করতে হলে যা করতে হবে তা হলো:
The scientific method has four steps
1. Observation and description of a phenomenon or group of phenomena.

2. Formulation of an hypothesis to explain the phenomena. In physics, the hypothesis often takes the form of a causal mechanism or a mathematical relation.

3. Use of the hypothesis to predict the existence of other phenomena, or to predict quantitatively the results of new observations.

4. Performance of experimental tests of the predictions by several independent experimenters and properly performed experiments

২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১০:৪৮

ফারুক৫৫ বলেছেন: "তবে intellegent design (ID) এবং creationistদের সমস্যা হচ্ছে তারা ID বা creator এর কোন scientific ব্যাখ্যা দিতে পারে না।"

scientific ব্যাখ্যা ছাড়া আপনি কিছু মানতে নারাজ। বলেনতো , Magnetic power আছে আমরা জানি, কিভাবে কাজ করে তাও জানি , কিন্তু কেন তাকি জানি?

মন বা আত্মার scientific ব্যাখ্যা কি?

"তাদের মূল কথাই হচ্ছে বিবর্তনবাদ যেহেতু ভুল, সেহেতু আমাদের মতবাদই সঠিক।" এটা কই পাইলেন? যারা স্রষ্টায় বিশ্বাসী তারা বিবর্তনবাদের সত্যতা নিয়ে মাথা ঘামায় না।

৭| ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৮:৩৫

কলুর বলদ বলেছেন: বিজ্ঞানের সাথে ধর্মের কোন বিরোধ নেই -ঠিক আছে যদি ধর্ম ধর্মের জায়গায় থাকে। কিন্তু ধর্ম যদি বিজ্ঞান শিক্ষা দিতে যায় বিপত্তি সেখানে।
এডাম নামক একজন তালগাছ সমান লম্বা মানুষের স্বর্গ থেকে মর্ত্যে পতনের পর মানবজাতি বিকশিত হয়েছে এই গল্পের চেয়ে আফ্রিকান এপ থেকে মানুষের বিবর্তনের স্বপক্ষেই বিজ্ঞানীরা যুক্তি খুজে পান বেশি।

আর আপনি বলেছেন নাস্তিকেরা এটাকে তাদের বর্ম হিসাবে ব্যবহার করে। আস্তকেরাও কিন্ত এর পেছনে কম লেগে নেই। খ্রিষ্টানরা তাদের ইন্টেলিজেন্ট ডিজাইন নিয়ে আছে আর এদিকে মুসলমানদের মধ্যে হারুন ইয়াহিয়া টাইপ কতগুলো লোক ব্যাস্ত ডারউইনিজমকে ভুল প্রমানের চেষ্টায়। আপনার পোষ্টের মধ্যেও কিন্ত এরকম একটা ইনটেনশন আছে। আপনি নিশ্চিত আজকে যা থিওরী তার অধিকাংশ কাল ভুল প্রমাণিত হবে। আপনি নিজেও কি চাচ্ছেন না বিবর্তনবাদ ভুল প্রমাণিত হোক?

দেখুন জন্মের পর একটা শিশুর মাথার মধ্যে যদি ঢুকিয়ে দেয়া হয় যে এডাম নামক একজন মানুষ স্বর্গ থেকে পতিত হয়ে মানবজাতির সূচনা করেন তাহলে সেই শিশুর কি বিজ্ঞানতাত্ত্বিক উপায়ে পর্যবেক্ষণ ও পরীক্ষণের মাধ্যমে সৃষ্টির ইতিহাস জানার পথে কি ধর্ম বাধা হয়ে দাড়াচ্ছেনা? এইখানেই তো ধর্মের সমস্যা।

২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৯:২৬

ফারুক৫৫ বলেছেন: "দেখুন জন্মের পর একটা শিশুর মাথার মধ্যে যদি ঢুকিয়ে দেয়া হয় যে এডাম নামক একজন মানুষ স্বর্গ থেকে পতিত হয়ে মানবজাতির সূচনা করেন তাহলে সেই শিশুর কি বিজ্ঞানতাত্ত্বিক উপায়ে পর্যবেক্ষণ ও পরীক্ষণের মাধ্যমে সৃষ্টির ইতিহাস জানার পথে কি ধর্ম বাধা হয়ে দাড়াচ্ছেনা?"

কই আপনার তো অসুবিধা হয় নি। নাকি আপনি নাস্তিক হয়ে জন্মেছিলেন!!

২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১০:২৯

ফারুক৫৫ বলেছেন: কোন ডাক্তার , বিজ্ঞানের শিক্ষককে কি নামাজ পড়তে দেখেননি?

২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১১:০৪

ফারুক৫৫ বলেছেন: ধর্মের ক্লাসে বিজ্ঞান শিক্ষা দেয় , এটা তো শুনিনি আগে।

৮| ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৮:৪৮

রিয়াজুল ইসলাম বলেছেন: @ট্র্যানজিস্টার : নিউটনের গতি সুত্র আজ ভুল বলেই প্রমানিত।

৯| ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১০:৩২

হোলসেল বলেছেন: অ

২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১০:৫০

ফারুক৫৫ বলেছেন: আ

১০| ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১১:৩১

আলমগীর কুমকুম বলেছেন: থিওরী সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তন, পরিশোধন ও বিবর্তন হচ্ছে। .



এই কথাগুলান ধর্মের ছাল পরা গাধাগুলা বুঝতে পারেনা সেটাই হলো সমস্যা। তারা বাইবেল কোরানের ভিত্রে বৈজ্ঞানিক যতসব থিউরি আবিস্কারের চেষ্ঠায় ব্যতিব্যস্ত। এই আবালগুলাকে কে বুঝাবে বিজ্ঞানের জগতে এবসলিউট বইলা কিছু নাই, থিওরী সময়ের সাথে পরিবর্তিত বা বিবর্তিত হয়। বাইবেল গীতা কোরআন হাদীসের লিখা কথাবার্তা যদি এবসলিউট বইলা মাইনা লয় তাইলে বিজ্ঞানের কথা নিয়া ছাগলের মতো ফাল পারার মাইনে কি??

২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১১:৫০

ফারুক৫৫ বলেছেন: আপনি তো ভুল লোককে উদ্দেশ্য করেছেন। আপনার উচিৎ ছিল লেখা "অধর্মের ছাল পরা গাধাগুলা (নাস্তিক) বুঝতে পারেনা সেটাই হলো সমস্যা। মনে হয় Spelling mistake।

কোরানের কথা এবসলিউট।

১১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:২৫

হোরাস্‌ বলেছেন: কোরানের কথা এবসলিউট
এইতো একটা অবৈজ্ঞানিক কথা বললেন। তারপরেও বলতে চান কোন বিরোধ নাই? নিজেই তো নিজেরে ভুল প্রমাণ করলেন। :D

২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২১

ফারুক৫৫ বলেছেন: আমি কি আপনাকে বলেছি আমি বৈজ্ঞানিক? কোরান কি বিজ্ঞানের বই? তাহলে কোরানের এ্যবসলিউট হতে বাধা কোথায়। যদি মনে করেন ভুল তো প্রমান করুন।

১২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৩

ট্র্যানজিস্টার বলেছেন: রিয়াজুল ইসলাম: "@ট্র্যানজিস্টার : নিউটনের গতি সুত্র আজ ভুল বলেই প্রমানিত।"

ভুল বলতে কী বোঝায় সেটা সম্পর্কে আপনার ধারণা অস্বচ্ছ বলে মনে করি। বিজ্ঞান বাস্তবের মডেল বানায়। নিউটনের সূত্রগুলো আলোর গতির চেয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে কম গতিতে চলমান বস্তুদের একটা মডেল। দ্রুতগতিতে এই মডেলের বিচ্যুতির কারণে রিলেটিভিটি ব্যবহার করা হয়। আমাদের সব মডেলই একেকটা অ্যাপ্রক্সিমেশন। একটা স্প্রিংকেও বহুভাবে অ্যাপ্রক্সিমেশন করা যায়, অবস্থার ওপর নির্ভর করে সঠিকতার মাত্রা পরিবর্তিত হয়। পরম সত্য কোন মডেল এখনপর্যন্ত নেই।

নিউটনের সূত্র একশতভাগ সঠিক। কোথায় প্রয়োগ করতে হবে, সেটাই মুখ্য।

১৩| ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৮

ট্র্যানজিস্টার বলেছেন: "কোরানের কথা এবসলিউট।"

এবং তালগাছ আপনার। খুশি?

"কোন ডাক্তার , বিজ্ঞানের শিক্ষককে কি নামাজ পড়তে দেখেননি?"

একইসাথে মন্দিরে, সিনাগগে, চার্চে যেতে দেখেছি। তবে যত উপরে যাওয়া যায় ধার্মিকতার মাত্রা তত কমে।

"মন বা আত্মার scientific ব্যাখ্যা কি?"

আত্মার সপক্ষে কোন প্রমাণ এখন পর্যন্ত কেউ দিতে পারেন নি। আত্মা থাকার সম্ভাব্যতা ইউনিকর্ন থাকার সম্ভাব্যতার সমান। আপনি শরীরকে হার্ডওয়্যার ধরলে মন সফটওয়্যার, এবং বস্তুত দুটোই একই জিনিষের ভিন্ন ভিন্ন রিপ্রেজেন্টেশন। ভোল্টেজ প্রোব দিয়ে যেমন বিট দেখা যায়, ইইজি দিয়েও মাথার ভোল্টেজ দেখা যায়। মাথা কাটা কোন ব্যক্তির মন দেখি নি কখনো, কেউ দেখেনি।

লেখকের উদ্দেশ্য ও যোগ্যতা নিয়ে সংশয় প্রকাশের যথেষ্ট কারণ দেখি।

২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩৬

ফারুক৫৫ বলেছেন: লেখক বলেছেন: "একইসাথে মন্দিরে, সিনাগগে, চার্চে যেতে দেখেছি। তবে যত উপরে যাওয়া যায় ধার্মিকতার মাত্রা তত কমে।"

একইসাথে মন্দিরে, সিনাগগে, চার্চে গেলে আপনার সুবিধা টা কি , বুঝলাম না তো। যত উপরে যাওয়া যায় ধার্মিকতার মাত্রা তত কমে , এর কি কোন পরিসংখ্যান আছে আপনার কাছে , থাকলে দিয়েন। আমার তো মনে হয় অল্পবিদ্যা ভয়ঙ্করীদের জন্য প্রযোজ্য।

মন ও আত্মার ভালোই সাইন্টিফিক ব্যখ্যা দিয়েছেন , সকলের বিবেচনার জন্য থাকল। লেখক বলেছেন: "একইসাথে মন্দিরে, সিনাগগে, চার্চে যেতে দেখেছি। তবে যত উপরে যাওয়া যায় ধার্মিকতার মাত্রা তত কমে।"


একইসাথে মন্দিরে, সিনাগগে, চার্চে গেলে আপনার সুবিধা টা কি , বুঝলাম না তো। যত উপরে যাওয়া যায় ধার্মিকতার মাত্রা তত কমে , এর কি কোন পরিসংখ্যান আছে আপনার কাছে , থাকলে দিয়েন। আমার তো মনে হয় অল্পবিদ্যা ভয়ঙ্করীদের জন্য প্রযোজ্য।

মন ও আত্মার ভালোই সাইন্টিফিক ব্যখ্যা দিয়েছেন , সকলের বিবেচনার জন্য থাকল।

২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩৮

ফারুক৫৫ বলেছেন: লেখক বলেছেন: চুম্বক সম্পর্কে তো কিছু বল্লেন না।

২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪২

ফারুক৫৫ বলেছেন: আপনি কি মাথাআলা কোন লোকের মন দেখেছেন? মন দেখতে কেমন?

যারা যোগ্য , তারা অন্যের যোগ্যতা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেনা।

১৪| ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৯

ভন্ডপির বলেছেন: কোরান একখানা চমৎকার কাব্য। ইহাকে সুললিত ভাবে পাঠ করলে আমোদ হয়। ইহার মধ্যে ভাল-মন্দ ঠিক-বেঠিক কিছু নাই।

২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩৪

ফারুক৫৫ বলেছেন: "ইহার মধ্যে ভাল-মন্দ ঠিক-বেঠিক কিছু নাই।"

আপনি যে আসলেই ভন্ড , তার জন্য আপনার এই দাবীই যথেষ্ট।

১৫| ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:৫১

রিয়াজুল ইসলাম বলেছেন: @ট্র্যানজিস্টার: আমি যে ব্যাপারে কথা বলি সেখানে আমার ধারণা অস্পষ্ট বলে মনে করি না।

নিউটন যখন তার সুত্রগুলো আবিষ্কার করেন তখন কিন্তু আলোর গতির চেয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে কম গতিতে চলমান বস্তুদের একটা মডেল একথা তিনি লিখে যান নি।

যুগের সাথে তাল মিলিয়ে আজ পদার্থ বিজ্ঞানীরা একথা বলছেন। কারন যেমনটি আপনি বলেছেন নিউটনের সুত্র আলোর চাইতে বেশি বেগের বস্তর জন্য প্রযোজ্য নয়।

১৬| ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ২:১৯

রিয়াজুল ইসলাম বলেছেন: তাহলে দেখা গেল নিউটনের সু্ত্র আলোর (আমরা যে আলোর সাথে পরিচিত ) বেগের চাইতে বেশি বা আলোর বেগের সাথে কমপেয়ারএবল বস্তর জন্য প্রযোজ্য নয় যেমন এটমিক লেভেলে নিউটনের সুত্র কাজ করে না।

১৭| ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ২:২৩

ট্র্যানজিস্টার বলেছেন: " রিয়াজুল ইসলাম বলেছেন: @ট্র্যানজিস্টার: আমি যে ব্যাপারে কথা বলি সেখানে আমার ধারণা অস্পষ্ট বলে মনে করি না।"

এতক্ষণ বলছিলাম আপনার ধারণা অস্পষ্ট, এখন বলবো, আপনার ধারণাই নেই। দেখুন আপনি কী লিখেছেন:

"কারন যেমনটি আপনি বলেছেন নিউটনের সুত্র আলোর চাইতে বেশি বেগের বস্তর জন্য প্রযোজ্য নয়।"

আপনার সামান্যতম ধারণা থাকলে আপনার লজ্জা পাবার কথা।

যখন মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়াররা প্লেন বানান, তখন কিন্তু নিউটনের সূত্র দিয়েই বানান। গাড়ি বলুন আর ট্রেন বলুন, রিলেটিভিটির কোন প্রভাব এতে নেই বললেই চলে। নিউটনের সূত্রগুলো বাস্তবের একটি অংশের চিত্র, আইনস্টাইনের মডেল তার চেয়ে বড় একটি অংশের চিত্র। দ্বিতীয়টির মধ্যে প্রথমটি অন্তর্ভুক্ত। সত্যের সীমা পাল্টায়, কিন্তু পরীক্ষণলব্ধ জ্ঞান তাতে মিথ্যা হয়ে যায় না। আবার বলবো, অ্যাপ্লিকেবিলিটি।

১৮| ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ২:২৭

ট্র্যানজিস্টার বলেছেন: "তাহলে দেখা গেল নিউটনের সু্ত্র আলোর (আমরা যে আলোর সাথে পরিচিত ) বেগের চাইতে বেশি বা আলোর বেগের সাথে কমপেয়ারএবল বস্তর জন্য প্রযোজ্য নয়"

"নিউটনের সুত্র আলোর চাইতে বেশি বেগের বস্তর জন্য প্রযোজ্য নয়।"

মাফ চাচ্ছি ভাই, আপনার অগাধ জ্ঞানের কাছে। আলোর গতির চেয়ে বেশি কিছু পেলে খবর দেবেন, পদধূলি নিয়ে বাধিত হবো।

১৯| ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ২:৫৮

রিয়াজুল ইসলাম বলেছেন: আপনাকে মাফ চাইতে হবে না। এখন পর্যন্ত আমরা আলোর বেগ যা জানি তা হলো ৩*১০^৮ মি/সে। তাই আমি লিখেছি আমরা যে আলোর সাথে পরিচিত। হয়ত কোনদিন দেখবেন এই আলোর বেগের চাইতে আরো বেশি বেগের কিছু পেতে ও পারেন...................

একটি প্রশ্ন: বলুন তো নিউটনের সু্ত্র আলোর চাইতে উল্লেখযোগ্যভাবে কম গতিতে চলমান বস্তুদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য তা কবে আবিষ্কার হলো। বা অন্য ভাবে বলা যায়: বলুন তো কোয়ান্টাম মেকানিক্স নিউটনের সুত্রের কত বছর পর আবিষ্কার হয়েছে?

প্লেনের কথা কেন বলছেন? ওটা তো লার্জ বডি, আপনি স্মল বডি যেমন সুপার ফ্লুইডের ক্ষেত্রে নিউটনের সু্ত্র প্রয়োগ করুন দেখি...............

আপনি বলছেন এ্যাপলিক্যাবিলিটি। সেখানেই তো আমি আছি। নিউটন সাহেব কিন্ত সেই ফিল্ড নিদির্ষ্ট করে দিয়ে যান নি।

২০| ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৩:০৮

হুমায়ুন কবির হাকিম বলেছেন: নিউটনের ভুলঃ শব্দের গতি সম্পর্কিত নিউটনের সূত্র।
থমসনের ভুলঃ পরমানু মডেল।
রাদারফোর্ডের ভুলঃ পরমানু মডেল।
আরও আছে আম্পিয়ার/ম্যাক্সয়েল এবং অন্যান্য। পরে চাইলে দেয়া যাবে।

কথা হচ্ছে বিজ্ঞানীদের কথার ভুল যতদিন পাওয়া না যায় ততদিন আমরা সেটাকে নির্ভুল ধরে নেই....

২১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৩:৫৩

শয়তান বলেছেন:
ভন্ডপির বলেছেন: কোরান একখানা চমৎকার কাব্য। ইহাকে সুললিত ভাবে পাঠ করলে আমোদ হয়। ইহার মধ্যে ভাল-মন্দ ঠিক-বেঠিক কিছু নাই।

:-B =p~ =p~

২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:২৫

ফারুক৫৫ বলেছেন: রতনে রতন চেনে ...।

২২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৩:৫৫

এ.জে. মিন্টু বলেছেন: মাইনাস।

২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪৩

ফারুক৫৫ বলেছেন: যতার্থই করেছেন।

২৩| ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৫:৫০

ট্র্যানজিস্টার বলেছেন: ঠিক বলে ধরে নেয়া: কোনকিছুই ঠিক বলে ধরে নেয়ার কথা বলা হয়নি। বিজ্ঞানীরা হুজুর না যে তাদের কথা বিশ্বাস করতে হবে। বৈজ্ঞানিক বিশ্বাস মানে বিজ্ঞানীদেরকে বিশ্বাস করা নয়। পর্যবেক্ষণ এবং উপাত্তের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেয়া। উপাত্তের জন্য নেয়া সিদ্ধান্ত কেবল সে-উপাত্তের জন্যেই প্রযোজ্য, এবং উপাত্ত বৃদ্ধির সাথে সাথে নিশ্চয়তার মাত্রাও বাড়তে থাকে। একটি পরস্পরবিরোধী প্রমাণেও আমরা সংশোধন করে নেব - এটা হচ্ছে বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি। রাদারফোর্ডসহ আরো কিছু মডেলের কথা দেখলাম। কোন জিনিষ আসলে কীরকম, তার কিছু মডেল থাকে। আমরা যেটাকে আপেল ভাবি, সেটা আসলে কীভাবে প্রকৃতিতে আছে? মৌমাছিরা হয়তো আপেলকে এভাবে দেখে না। আমাদের আপেলের জন্য ভিন্ন ভিন্ন মডেল থাকতে পারে। কোয়ান্টাম মডেল অদরকারী, সেইসাথে অদরকারী রিলেটিভিটিও। নিউটনের মডেল এইক্ষেত্রে পূর্ণ কার্যকর।

অনেকেই ধন্বন্তরী জিনিষ খোঁজেন, যা দিয়ে সব ব্যাখ্যা করা যাবে। দিবাস্বপ্ন।

আলোর বেগের চেয়ে বেশি বেগের ভদ্রলোককে বলছি: যতদিন পর্যন্ত না এমন কিছু পর্যবেক্ষণ করা গেছে, ততদিন পর্যন্ত এটা রূপকথা হয়েই থাকবে। প্রমাণ, তারপর অন্যকিছু। ভালো কাটানোর চেষ্টা করেছেন।

২৪| ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০৩

রিয়াজুল ইসলাম বলেছেন: ট্রানজিষ্টর সাহেব: আমি কি বুঝাতে যাচ্ছি আপনি বুঝেও না বোঝার ভান করছেন হয়তো। কোয়ান্টাম মেকানিক্স আসল সেদিনকে। তার আগে সব পদার্থ বিজ্ঞানীরাই নিউটনের সুত্র সব ক্ষেত্রে প্রযোজ্য বলেই ভাবতো এবং তা প্রয়োগ ও করত।

এই গ্রাউন্ডে চিন্তা করুন, দেখবেন আমার ও আপনার মতে আসলে কোন পার্থক্য নেই।

২৫| ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:১৭

হোরাস্‌ বলেছেন: কোরান, বেদ, বাইবেল, তোরাহ কোন কিছুরই এবসলিউট হইতে কোন দোষ নাই। আমার (অ)প্রমাণ করারও দরকার নাই। কিন্তু আপনি যখন বলবেন যে ঐগুলা এবসলিউট তখন আপনার এই স্টেটমেন্টটা অবৈজ্ঞানিক। কিন্তু আপনি (ধর্ম) এইটা বলছেন। আপনাকে বৈজ্ঞানিক স্টেটমেন্ট দেয়ার জন্য বৈজ্ঞানিক হইতে হবে এই কথাটাও অবৈজ্ঞানিক। :D

২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৯:৩৬

ফারুক৫৫ বলেছেন: মাথামুন্ডু কিছুই বুঝলাম না। হইতে দোষ নাই , বল্লেই দোষ , এ আবার কেমন কথা।

২৬| ২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৩:০৪

হোরাস্‌ বলেছেন:
পোড়া কপাল!!!

বিজ্ঞান প্রমাণ ছাড়া কিছু মানতে নারাজ। আর সেই প্রমাণ হতে হবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা লব্ধ তথ্য উপাত্ত দ্বারা। আপনার কাছে যদি কোরানের এবসলিউট হবার ব্যাপারে পরীক্ষা নিরীক্ষা দ্বারা পাওয়া কোন তথ্য উপাত্ত থাকে তাইলে জানাইতে পারেন। না থাকলে এইটাতে বিজ্ঞানের কিছুই আসে যায় না।

মনে করেন, ভিনগ্রহে এই মূহুর্তে প্রাণী আছে। সেইটা সত্যি হইলেও ব্যাপার না। প্রমাণ পাওয়া না পর্যন্ত বিজ্ঞান সেটা মানতে নারাজ। সেই প্রমাণ প্রত্যক্ষ হইতে পারে আবার পরোক্ষ হইতে পারে। বুঝতে পারছেন?


Please don't make me explain it any more.!!!!!!! =p~

২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৩:১৪

ফারুক৫৫ বলেছেন: ভাল, জানলাম বিজ্ঞান কি ও কি চায়। ধন্যবাদ।

২৭| ২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৩:০৮

হোলসেল বলেছেন: অ আইচ্চা।

২৮| ২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৩:০৯

শয়তান বলেছেন: অন্তর সীলমোহরে আবৃত =p~

২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৩:১৫

ফারুক৫৫ বলেছেন: অতি সত্য কথা।

২৯| ২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৩:২৮

হোলসেল বলেছেন: লুকজন যে কেনো আল্লাহ আর কুরানরে বিজ্ঞান দিয়া জাস্টিফাই করতে চায়। তাকেন না ভাইডি, যে বিশাস নিয়া আচেন সেইটা নিয়া থাকেন। আর যদি মনেই করেন কুরানের ভিতরে বিজ্ঞানের সব কিছু লিখা আছে, হিন্টস দেওন আছে, তাইলে কুরান পঈড়া আগে কিছু আবিস্কার করেন। তারপর কইতে আহেন যে দেখ, কুরান ত্থিকা গিয়ান নিয়া আমি এইটা আবিস্কার করলাম। বিজ্ঞানিরা এতএত কস্ট কইরা আবিস্কার করবো। আর সেইটারে কুরানের সাথে ইম্পলিকেট কইরা কুরানরে মহিমানিত করতে হইবো কেলা? হাল্লার যে গ্রন্থে জিন, বোরাক, আত্মা, বেহেস্ত, দুযখ, হুর পরির কিচ্ছার রুপকথা, সেইটা দিয়া বিজ্ঞানরে জাস্টিফাই কইরা বিজ্ঞানের ইজ্জত লুটতাসেন কেলা?

২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৩:৫২

ফারুক৫৫ বলেছেন: বিজ্ঞানের ইজ্জত জিনিষটা কি ? একটু বুঝায় দিয়েন।

কোরানকে মহিমান্বিত করার চেষ্টা যারা করে , খোজ নিয়ে দেখেন , তাদের বেশিরভাগই কোরানে কি লেখা আছে তা জানেনা।

আপনি কোরান মানেন না ভালো কথা, তবে কোরান কে ঘৃনা কেন করেন , এটা তো বুঝতে পারিনা। একটুবুঝিয়ে বলবেন কি।

৩০| ২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৩:৩২

হোলসেল বলেছেন: আগুনের জিন, মাটির মানুষ, সপ্তম আসমান, ফেরেস্তা, জাহান্নাম, বেহেস্ত, বোরাক এই সবেতে শিক্ষিত মানুষ কেমনে যে বিশাস করে আল্লাহ মালুম। হালার আসলেই জিনেটিক্যালি কিছু জিনিস কয়েক পুরুষের এডুকেশনে চেঞ্জ হইবার না। টাইম লাগে। আরো কয়েক পুরুষ যাক। দুইন্যাতে এগুলান টিক্যা থাকবার পারবো না। ফর শিউর।

২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৩:৫৯

ফারুক৫৫ বলেছেন: "আগুনের জিন, মাটির মানুষ, সপ্তম আসমান, ফেরেস্তা, জাহান্নাম, বেহেস্ত, বোরাক এই সবেতে শিক্ষিত মানুষ কেমনে যে বিশাস করে আল্লাহ মালুম।"

হয় ওরা সকলে অশিক্ষিত ,আর আপনি একা শিক্ষিত। অথবা আপনি অশিক্ষিত , আর ওরা সকলে শিক্ষিত । এই দুই সম্ভাবনার মধ্যে কোনটা সত্যি বলে আপনার ধারনা?

৩১| ২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৪:০৪

হোলসেল বলেছেন: আমি একলা কেলা? যুক্তির এই নমুনা? এই পুস্টে সবাই আফনের পক্ষে মত দিতেসে নাকি? তাইলেই কন? দুইন্যাতে নাস্তিক কি আমি একলাই? হালার নরমাল যুক্তিও দিবার পারেন্না?

২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৪:২০

ফারুক৫৫ বলেছেন: আর কেউতো আপনার মতো বলে নাই "সবেতে শিক্ষিত মানুষ কেমনে যে বিশাস করে আল্লাহ মালুম।"

আপনি দেখি কি বলেন তা খেয়াল রাখেন না।

৩২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৪:০৬

হোলসেল বলেছেন: আমি কুরান ঘৃনা করি এইটা আফনেরে কিডায় কইসে? আমি রুপকথা লাইক করি। ইতিহাস লাইক করি। পুরান দিনের, আদিম ও মধ্যযুগে মানুষে কেমনে চিন্তা-ভাবনা করতো, সমাজ বেবস্থা কেমন ছিল, কুরান তার বড় একখান দলিল। ইন্টারেস্টিং পুঁথি।

২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৪:২৯

ফারুক৫৫ বলেছেন: আপনি যখন জানেনই কোরান মিথ্যা , এবং ধর্মেও আপনার বিশ্বাস নেই , তখন কে কোরানে বিশ্বাস করলো বা না করলো , তাতে তো আপনার মাথা ব্যথা থাকার কথা নয়। তাসত্তেও কোরানকে মিথ্যা প্রমানের আপনার অতি উৎসাহই প্রমান করে যে , কোরানের প্রতি আপনার পার্সোনাল কোন গ্রাজ আছে এবং আপনি কোরানকে ঘৃনা করেন।

৩৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৪:০৭

ভন্ডপির বলেছেন: ফারুক ভাই এইসব নাস্তিকগো লগে ফাইট কইরা অশেষ নেকী হাসিল করতেছেন। ৭০ হুরপরী আর আপনার মাঝে একমাত্র বাধা হইল মৃত্যু। আমাগো একটা ধন্যবাদ দেন কমসে কম। :P

২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৪:৩৩

ফারুক৫৫ বলেছেন: ৭০ হুরপরীর কথা কোরানে কোথায় লেখা আছে , এবং কি করলে তাদের পাওয়া যাবে , একটু যদি দেখায় দিতেন , তো বড়ই উপকৃত হইতাম।

৩৪| ২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৪:২৭

হোলসেল বলেছেন: ত? কি কতায় কি কয়। আমি কইসি বলে আমি একাই শিক্ষিতির তালিকায় পড়ে গেলাম? হাল্লার কি যুক্তিরে বাপ। আমি কইসি শিক্ষিত লুক কেমনে বিশাস করে জিন ভুতে হেইটা আমার মাথায় ঢুকে না। এইটা অন্যরা এইখানে কয় নাইক্কা, তাই বইলা হেরা আমার সাথে দিমত পোষন করে বলে মনে করতাসেন? আউল ফাউল যুক্তি দেখান মিঞা। কতার বেলান্স নাইক্কা।

২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৪:৩৮

ফারুক৫৫ বলেছেন: লোকের মনের কথা তো আর আমি জানি না। আপনি শিক্ষিত লোক , আপনি জানলেও জানতে পারেন।

"আমি কইসি শিক্ষিত লুক কেমনে বিশাস করে জিন ভুতে হেইটা আমার মাথায় ঢুকে না। " এই জন্যই তো আমি বলেছি , হয় আপনি শিক্ষিত না হয় শিক্ষিত লুক ।এতে ব্যলান্সের গরমিল কোথা্য পাইলেন?

৩৫| ২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৪:৩৫

হোলসেল বলেছেন: আমি মিথ্যা প্রমান করতে চাইতেসি এইটা আফনেরে কে বল্ল? আমিতো কইতাসি এইটাতে সত্য প্রমানের কিছু নাইক্কা। এইটা একটা পুথি। আমি মাগার এইটা একটা ইন্টারেস্টিং বুক, পুরান আমলের লুকের লিখা। পুরান আমলের ধারনা পাওন যায়। এইটাতে সত্যতা প্রমান করার কিছু নাইক্কা। এহানে ঘৃনা কেমনে প্রকাশ হইল? ঘৃনা মানেতো অন্য জিনিস।

২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৪:৪৭

ফারুক৫৫ বলেছেন: আপনি এখন অস্বীকার করলে কি আর করা। আমার কাছে মনে হইছে এবং কেন মনে হইছে তার ব্যখ্যাও দিছি।

"এইটা একটা পুথি। আমি মাগার এইটা একটা ইন্টারেস্টিং বুক, পুরান আমলের লুকের লিখা। পুরান আমলের ধারনা পাওন যায়। এইটাতে সত্যতা প্রমান করার কিছু নাইক্কা।"

এইটা আপনার মত। আমি তো তাতে বাধ সাধি নাই। আপনি আপনার মত নিয়েই থাকুন।

৩৬| ২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৪:৪৪

হোলসেল বলেছেন: আরে? ব্যালান্সের গরমিল না? তায়লে কইতে চাইতেসেন এইহানে আফনের সাথে যারা ভিন্নমত দিতেসে তারা আমার সাথেও ভিন্নমত হইবে? তাইলে আফনে আমারেই একা পাল্লায় আর দুইন্যার বাকি সব লুকেরে আরেক পাল্লায় নিয়া ফালাইতেসেন ক্যা? আফনে বলতে চাইতেসেন আমার মতন আর লুক নাইক্কা এই দুনিয়া? সবাই আফনের মতন? আল্লাহ।

২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৪:৫০

ফারুক৫৫ বলেছেন: বুঝলাম , দুই কালায় তর্ক করতেছে।

৩৭| ২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৪:৫০

ভন্ডপির বলেছেন:
Qur'an 55:46-78

"For those who fear [the time when they will] stand before their Lord there are two gardens. Which, then, of your Lord's blessings do you both deny?
With shading branches. Which, then, of your Lord's blessings do you both deny?
With a pair of flowing springs. Which, then, of your Lord's blessings do you both deny?
With every kind of fruit in pairs. Which, then, of your Lord's blessing do you both deny?
They will sit in couches upholstered with brocade, the fruit of both gardens within easy reach. Which, then, of your Lord's blessings do you both deny?
There will be maidens restraining their glances, untouched beforehand by man or jinn. Which, then, of your Lord's blessings do you both deny?
Like rubies and brilliant pearls. Which, then, of your Lord's blessings do you both deny?
Shall the reward of good be anything but good? Which, then, of your Lord's blessings do you both deny?
There are two other gardens below these two. Which, then, of your Lord's blessings do you both deny?
Both the deepest green. Which, then, of your Lord's blessings do you both deny?
With a pair of gushing springs. Which, then, of your Lord's blessings do you both deny?
With fruits--date palms and pomengranate trees. Which, then, of your Lord's blessings do you both deny?
There are good-natured, beautiful maidens. Which, then, of your Lord's blessings do you both deny?
Untouched beforehand by man or jinn. Which, then, of your Lord's blessings do you both deny?
They will all sit on green cushions and fine carpets. Which, then, of your Lord's blessings do you both deny? Blessed is the name of your Lord, full of majesty, bestowing honour."

হুরপরী সম্পর্কে আরো জানতে:
http://en.wikipedia.org/wiki/Houri

২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৫:০৩

ফারুক৫৫ বলেছেন: বুঝলাম আপনার কোরানের বিদ্যা wikipedia।

কোরানে বেহেস্তের যে বর্ননা দেয়া আছে তা রুপক অর্থে , যাতে আমপাবলিক ধারনা পেতে পারে। এটা আবার আমার কথা ভেবে বসবেন না , এটা কোরানেরই কথা। সার্চ দেন পাবেন।

চকলেটের স্বাদ কেমন , যে কখনো চকলেট খায়নি তাকে একটু বুঝিয়ে বলেন তো।

৭০ হুরপরীর কথাতো পেলাম না , নাস্তিকদের সাথে তর্ক করলে যে ৭০ হুরপরী পাওয়া যায় , সেটাওতো পেলাম না। তর্কে মিথ্যাবাদী হওয়া ভালো না।

৩৮| ২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৪:৫২

হোলসেল বলেছেন: জি। বিজ্ঞানরে কুরানের সাথে মিক্সার কল্লে কস্ট লাগে। আফনের যেমুন কুরান রুপকথার লগে মিক্সার কলে কস্ট লাগে, এই আর কি। আফনেও বিশাস নিয়া থাকুন। কি দরকার মিস্কার করনের? আর যদি কইতেই চান তো আমিও কই। কুরানও আফনের বেক্তিগত বাপদাদার সম্পত্তি না, বিজ্ঞানও আমার বেক্তিগত বাপদাদার সম্পত্তি না। কিন্তু তারপরেও অই যে কইলাম। আফনের কেন যে কস্ট লাগে কুরান নিয়া কেউ কতা কইলে। তেমনি আমারও খারাপ লাগে পুরান আমলের পুথির লগে বিজ্ঞানেরর মিস্কার কইরা কেউ খিচুরি পুস্ট দিলে। এইটারে কয় চুলকানি। আফনেরও আছে, আমারো আছে। কি করবেন কন।

২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৫:১০

ফারুক৫৫ বলেছেন: আমি কখনো বলিনি কোরান বিজ্ঞানের বই । তবে বিজ্ঞানের অগ্রগতি কোরানের কিছু আয়াতকে বুঝতে সাহায্য করে।

৩৯| ২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৫:০৪

ভন্ডপির বলেছেন: এইখানে আর প্যাচাল পাইড়া লাভ নাই। ওমর খাইয়ামের রুবাইয়াত থেকে কিছু লাইন দিয়া এই পোস্ট থেকে ফিআমানিল্লাহ।

"The Koran! well, come put me to the test--
Lovely old book in hideous error drest--
Believe me, I can quote the Koran too,
The unbeliever knows his Koran best."

৪০| ২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৫:০৬

ভন্ডপির বলেছেন: জ্বীনা ভাইজান। M A S Abdel Haleem সাহেব অনূদিত আমার কোরান খানা থেকে দেইখা দেইখা টাইপ করসি। পুস্তকটা পড়া আছে।

২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৫:১৫

ফারুক৫৫ বলেছেন: আপনি আমার প্রশ্ন "৭০ হুরপরীর কথাতো পেলাম না , নাস্তিকদের সাথে তর্ক করলে যে ৭০ হুরপরী পাওয়া যায় , সেটাওতো পেলাম না। তর্কে মিথ্যাবাদী হওয়া ভালো না।" সযত্নে এড়িয়ে গেলেন।


ওমর খাইয়ামের রুবাইয়াত এর মুখে ঝাল না খেয়ে , নিজে ভালো করে কোরান পড়ে দোষ খুজুন।

৪১| ২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৫:১৩

ভন্ডপির বলেছেন: এইটাই লাস্ট কথা:

কোরানে নামাজের কথা আছে, কিন্তু নিয়মাবলী নাই। এর জন্য হাদিস লাগবে। হুরপরীগো কথা কোরানে আছে, দেখাইলাম। ৭০ না ৭২ হাদিস পড়লে জানবেন। কিছু লেখাপড়া কইরা আইসেন।

২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৫:২০

ফারুক৫৫ বলেছেন: আপনার লেখাপড়ার খুব গর্ব । ভালো।

হাদীসে কোথায় নামাজের নিয়মাবলী আছে , একটু লিখে জানাবেন । ৭০ না ৭২ সেটাও। জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন

৪২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৫:১৭

রাইডার বলেছেন: হেব্বী কইছেন বাই,
পোস্ট তো ফাটাইলাইছেন :)

২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৫:২১

ফারুক৫৫ বলেছেন: কারে কইলেন?

৪৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৫:২৩

ভন্ডপির বলেছেন: যে জিনিসে এত ভক্তি সেইটা নিজেই পইড়া বাইর করেন। পর্যাপ্ত দেখাইসি আপনারে। ধন্যবাদ বিহীন কাম এইটা। মূর্খ মানুষ করার দায়িত্ব নিলাম না। ধন্যবাদ।

২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৫:৫০

ফারুক৫৫ বলেছেন: আপনারে কইছিলাম কারন ,হাদীসে নামাজের নিয়মাবলী নাই। আপনি ভুল তথ্য দিয়েছিলেন।

হাদীসে আনেক ভুল আছে ,হাদীসের রেফারেন্স আমি দেই না বা গ্রহন ও করি না।

৪৪| ২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৮:৫২

সাহোশি৬ বলেছেন: @লেখক

"বিজ্ঞানের অগ্রগতি কোরানের কিছু আয়াতকে বুঝতে সাহায্য করে।"

-হা হা হা হা হা হা হা

৪৫| ২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৮:৫৭

সাহোশি৬ বলেছেন: @ লেখক

"বিজ্ঞানের অগ্রগতি কোরানের কিছু আয়াতকে বুঝতে সাহায্য করে।"

আপনার এই লাইনটা পড়ে বিঝলাম, আপনি বিজ্ঞান তো বোঝেনই না, কোরানও বুঝেন না।

মিছামিছি আপনার সাথে তর্ক করব না। আপনার যা খুশী আপনি ভাবতে পারেন এবং লিখতেও পারেন। এরপর থেকে 'ফারুক ৫৫' এর ব্লগে আর সময় নষ্ট করব না, অবশ্য কিছু funny জিনিষ পড়তে চাইলে আপনার ব্লগে ঢু মারতে পারি।

২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৯:১৭

ফারুক৫৫ বলেছেন: বুঝলাম , আপনি অনেক জ্ঞানী। আপনি বিজ্ঞান ও কোরান দুটোই গুলে খেয়ে ফেলেছেন । Congratulations.

২৬ শে এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৯:১৯

ফারুক৫৫ বলেছেন: আপনাকে একটা প্রশ্ন করেছিলাম , তার জবাব কই ? কথায় চিড়ে ভেজেনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.