নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একটু খানি.......

পরির্বতনের সময় এখন....

আবু সালেহ

আমি ভালোবাসি গান শুনতে,গল্প পড়তে,কাজ করে সময় কাটাতে আর সবচেয়ে ভালো লাগে বন্ধুদের সাথে সময় কাটাতে ।

আমি তাদের দলে নই যারা বয়স হলেই কিংবা অল্প বয়সেই বুড়িয়ে যায় ....
কেননা র্বেঁচে থাকা মানে জীবনে থাকা....আর তা উপভোগ করে যেতে চাই চুটিয়ে..

হাজার স্বপ্ন আমার.......একদিন পূরন হবে সেই আশায় ..........স্বপ্নগুলো নয়তো পূরন হবার...তবু আশা বুকে...

আমার ভেতর লুকিয়ে থাকা অন্য এক আমি......আমি খুজে ফিরি নিজেকে ...নিজের মাঝে...

আবু সালেহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

চাই হারাতে তোমার মাঝে... দিলাম হাতটা বাড়িয়ে...একটুকু ছোঁয়া দিয়ে যাও মোরে।....(বান্দরবন ভ্রমন ৬ষ্ঠ পর্ব)

১৯ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ১:১০

বিরক্তি কাটিয়ে ছুটে চললো আমাদের গাড়ি......তবে এখন গরম পড়ছে গরম কালের মতই...:|:|লোকালয় ছেড়ে ধীরে ধীরে পাহাড়ি পথে আমাদের গাড়ি একটু একটু করে এগিয়ে চললো...সবার মাঝেই উত্তেজনা কাজ করছে.....আর পাহাড়ের উপরে যতই উঠছি সেটা ধীরে ধীরে বেড়েই চলছে.....সেই সাথে মজাও পাচ্ছি.....B-)B-)





কিন্তু ধীরে ধীরে যতই পাহাড়ের গভীরে প্রবেশ করছি গাড়ির উর্দ্ধমুখী প্রবনতা আর নিন্মমুখী প্রবনতা ততই বৃদ্ধি পাচ্ছে.....কখনো পাহাড়ের পাশ দিয়ে কখনো পাহাড়ি বনের মাঝ দিয়ে আমেদের গাঁড়ি এগিয়ে চললো একটু একটু করে......আমরাও চারপাশের দৃশ্যে মুগ্ধ.....যেদিকেই তাকাই এবড়ো থেবড়ো সবুজের সারি সারি সমারোহ....যাত্রার আধা ঘন্টা ভালোই ছিলাম সবাই...হাসি ঠাট্রার মাঝেই কেটে যাচ্ছিলো......:D:D.







কিন্তু এখন সবাই কিছুটা আতংকিত ....কারন গাড়ি এতই খাড়া উঠছে যে সবার পক্ষে গাড়িতে নিজের স্থানটা ধরে রাখাই কষ্টকর হচ্ছে মনে হচ্ছিলো এই বুঝি পড়ে যাচ্ছি.....আবার যখন নামছে তখন এতই খাড়া নামছে যে গাড়ির এপাশ ভেদ করে যেন সম্মুখ ভাগে চলে যাচ্ছি....:-/:-/:-/





দেথেন রাস্তা....



রাস্তাগুলো এখন আর কোন বনের মাঝ দিয়ে নয়....একদম পাহাড়ের পাশ দিয়ে.....একপাশে তাকালে পাহাড় আর অন্য পাশে পাহাড়ি গর্ত....অর্থাৎ একবার যদি কোন মতে পড়ে যায়...তাহলে গাড়ির তো কিছুই পাওয়া যাবেনা...আর মানুষ যে কোথায় যাবে তা আর না বলি........:((:((:((:((তবে পাহাড়ি ফুল, গুল্ম লতা, আর পাহাড়ি গাছের ছড়াছড়ি...আর এরই মাঝে আলো ছায়ার খেলা....সূর্য মামার মাঝে মাঝে উকি দেওয়া....সব মিলিয়ে আতংকিত ভালো লাগায় মন ভরে গেলো.....:P:P



কয়েকজনের উক্তি শুনলেই বুঝবেন কেন বললাম আতংকিত ভালো লাগা............শুনুন তাহালে.............................................



এরই মাঝে এক সফরসঙ্গীর ফোন বেজে উঠলো.......ফোনটা রিসিভ করার পর ....



জসিম ভাই ঃ হ্যালো

ওপাশ =>=>=>=>=>=>

হ্যাঁ ভালো আছি ...শুধু একটু দোয়া কইরো....



ওপাশে মনে হয় চিন্তিত হয়ে কিছু জানতে চাইছে....



জসিম ভাই ঃ আরে না ভালো আছি শুধু বললাম একটু দোয়া করতে....



ওপাশের চিন্তা মনে হয় আরেকটু বেড়ে গেলো....



জসিম ভাই ঃ আরে দোয়া করতে বলছি এই জন্য যেন ঠিকঠাক মত বেঁচে আসতে পারি

কারন কখনো আকাশে উঠছি কখনো পাতালে নামছি....হাঁড়গুলো যেন আস্ত থাকে.........



আমাদের অট্রহাসি....ওপাশে ভাবি উদ্বিগ্ন....আমরা একটু সমস্বরে বলে উঠলাম ভাবি চিন্তা কইরেন না শুধু দোয়া করেন......:D:D:D:D:D



লাইন কাটআপ....



ভাইগনা ঃ মামা আমি সামনের দিকে তাকাবো না......

লোপা ঃ আমার এই পাশটা সবসময় এমন খালি দেখি কেন....আমি ওদিকে তাকাবোই না...

সোমাঃ আমার দম বন্ধ হবার অবস্থা.....

মামুন ঃ রোলার কোস্টারও এর থেকে ভালো.....ও নো...কি রোলার কোস্টার বানাইছে...এইটার কাছে কিছুই না....

ইমরান ঃ হার্টের সমস্যা যাদের আছে তাদের না আসাই ভালো....আমারটার অবস্থা এখন করুন....:|:|

আমি ঃ যখনই দেখবেন উপরে উঠছেন....যতখানি উপরে উঠছেন ততখানি বা তারচেয়ে বেশী নিচে নামার জন্য প্রস্তুত থাকবেন....আবার যখন নিচে নামবেন তখন ততখানি বা তারচেয়ে বেশী উপরে উঠার জন্য প্রস্তুত থাকবেন.......;););)





চলার পথে পাহাড়ের ছবি..



ঘর বানাইছে কোথায়..?



এভাবে চলতে চলতে এবার আমরা এমন এক জায়গায় চলে আসলাম যেখানে পুরো এলাকাই অন্ধকারছন্ন.....আমাদের হালকা শীত অনুভত হতে লাগলো....মূলত সূর্যের আলো এখানে পড়ছে না.....সে হারিয়ে গেছে পাহাড়ের মাঝে.....এখানকার মাটিও অনেকটা সিক্ত....কর্দমাক্ত....যতটুকু জানাগেলো এই স্থানটায় সকাল বেলায় যতটুকুন রোদ্র পড়ে বাকি সময় আলোর দেখা পায় না বলেই....এই পথটা এবড়ো থেবড়ো....কর্দমাক্ত.....





ঐ অন্ধকার জায়গাটা পাড়ি দিয়েই আমরা একটু আলোর মুখ দেখলাম



যাক সকল ভয় ভীতি উপেক্ষা করে অবশেষে আমরা চলে এলাম নির্দিষ্ট গন্তব্যে......;).গাড়ি থেকে নেমে সবাই নিজেকে মেরামত করে নিলাম....;);)কারন চাকার কাহানি শেষ এখন থেকে পায়ে হাটার গল্প...../:)/:)পাহাড় পাড়ি দিলেই বকা লেক....আর এই পাহাড় পাড়ি দিতেই সময় লাগবে....৪৫-৫০ মিনিট....গাইড যতটুকু জানালো এই পথটা বেশ খাড়া.....সবাই ধীরে ধীরে উঠবেন .....



আমাদের পিছনে যে পাহাড়ের চূড়াটা দেখেছেন গন্তব্য সেখানেই...



উঠতে শুরু করলাম....একে একে.....সরু পথ বেয়ে.....ক্ষনিক পরেই সবাই হাঁপিয়ে উঠলাম...ক্ষনিক এর বিশ্রামশেষে আবার পথচলা....এর মাঝে ২/৩জন যারা মোটা তাদের অবস্থা বেশী খারাপ......:((:((



পাহাড়ি পথে...



গন্তব্য এখনও বহুদূরে....







এখনও উঠছি...



প্রত্যাশিত সেই চূড়া এখনও দূরে...



ঐ দেখেন কত নিচে গাড়ি থেকে যেখানে নেমেছিলাম...



সবার আগেই আমি সাদা পাহড়ের চূড়ায় পৌছে গেলাম........

আর ওপাশ তাকাতেই অনেকটা স্বপ্নের মত মনে হলো.....সাদা, সবুজ. নীল পানি সব মিলে একাকার....এ যেন স্বপ্নের রাজ্য....চারপাশের পাহাড়ের মাঝে বিশাল এক লেক.....এ কেমন করে সম্ভব....এর পানির উৎস সম্পর্কে কারো ধারনা নেই.....পুরোই প্রকৃতির এক লীলা খেলা...:P:P:D:Dপ্রচলিত আছে বছরে একবার এর পানি প্রাকৃতিক ভাবেই ঘোলা হয়ে যায়.....

বাকিটা এখান থেকে দেখে নিন....















আবার আর্মি ক্যাম্পে হাজিরা..../:)/:)/:)



সব শেষ করে লেকসিটিতে আসতে আমাদের ৫.০০টা বেজে গেছে/:)....যেখানে আমাদের ৩.৩০ এর মাঝেই পৌছে যাবার কথা ছিলো এবং এখানে বেশীক্ষন ওয়েট না করি চলে যাওয়ার কথা ছিলো ক্রেওক্রাডং....রুমাতে দুসংবাদটা আমাদের কাছ থেকে কয়েক ঘন্টা কেড়ে নিলো/:)/:)...দুপুরে খাওয়া হয়নি কারন এখানে এসে খাওয়ার কথা ছিলো....সে কারনে অনেকেই ক্লান্ত ...তাই পরিকল্পনা পরিবর্তন করে আমরা আজ এখানেই থেকে যাবার সিন্ধান্ত নিলাম।





লেক পাড়ের এলাকা যেখানে রাত্রিযাপন করেছিলাম..



আর লেকের ঠান্ডা পানিতে গোসল করার লোভ সামলাতে পারলাম না.....:P:Pএকে একে সবাই নেমে গেলাম.....আর মহুর্তেই সব ক্লান্তি যেন কোথায় হারিয়ে গেলো বরফ শীতল পানির সাথেB-)B-)......অল্প সময়ের মাঝেই এই কাজ শেষ করে চলে এলাম আমাদের নির্ধারিত কটেজে.....



সিয়াম দিদি জানতে চাইলেন খাবার দিবেন কিনা....ততক্ষনে সবারই ক্ষুধা চলে গেছে....তাই কেউ খেতে রাজি হয়নি....



ফ্রেশ হয়ে বের হয়ে পড়লাম পাড়া দেখতে....এরই মাঝে পাকা কলার থোড় দেখে খাওয়ার লোভ সামলাতে পরলাম না.....হালি ১ টাকা করে খাওয়া শুরু না করতেই আরেকজন আইসা বলে আরে ওইটা না খাইয়া এটা খান দেখেন কি মিষ্টি.....টাকা দেওয়া লাগবে না.....সবাই তার আমন্ত্রনেও সাড়া দিলামB-):D:D তবে...কিছু দিয়ে দিলাম খুশি হয়েই...আর পাকা পেপে.....মোটামুটি সন্ধ্যার নাস্তার কাজ সেরে নিলাম........যে যার মত ঘুরে আবার কটেজে চলে আসলাম.....







খাওয়ার টেবিলে আমরা কজন....



সবচেয়ে মজার বিষয় হলো এখানো প্রত্যেকটা ঘরে সৌর বিদ্যুৎ আর জেনারেটর দুইটাই আছে....মোট কথা বিদ্যুৎ এর আলোয় আলোকিত প্রতিটি ঘর......রাত ৮টার পর মনে হলো এখানে যেন উৎসব চলছে...কেউ উচ্চ গলায় গান গাইছে আগুন জ্বালিয়ে গোল হয়ে মাঠের মাঝে......কেউ নিজ ঘরে উচ্চ সাউন্ডে গান শুনছে....৯টার দিকে খাওয়ার ঢাক আসতেই আমরা দেরী করিনি....খাওয়ার পাট চুকিয়ে সবাই যখন কটেজে ঢুকে গেলো...তখন আমি বের হলাম প্রকৃতি দেখতে......



রাত বাড়ার সাথে সাথেই শীত ঝেকে বসছে....কিন্তু একটু দুরে গেলেই পাহাড় আর অন্ধকার সেদিকে হাঁটা ধরলাম....উপরের আকাশটা একদম ফকফকা পরিস্কার ....আকাশের নীলটা যেন ঠিকরে বের হয়ে আসতে চাইছে.....আর সেই সাথে তারার যেন মেলা বেসেছে.....ঢাকা শহরে এভাবে কখনো আকাশ দেখার সময় হয়েছে কিনা মনে নেই....আর দেখলেও এত তারার সমাবেশ কখনো চোখে পড়েনি......আর লেকের পানিতে যেন সেই তারার খেলা চলছে.......আমি সত্যি মুগ্ধ নয়নে চেয়ে রইলাম.......



আনমনেই.....

আমি প্রেমে পড়েছি তোমার রুপে

আমার কি করার আছে?

চাই হারাতে তোমার মাঝে

দিলাম হাতটা বাড়িয়ে

একটুকু ছোঁয়া দিয়ে যাও মোরে।..................



ছোঁয়া সে দিয়েছি কিনা সেটার অপেক্ষা আর করলাম না....চলে আসলাম কটেজে....ঘুমের সঙ্গী হতে ...কারন পরের দিন ৫-৬ ঘন্টার পাহাড়ে উঠানামার কাজ করতে হবে....কটেজের অভ্যন্তরে প্রবেশ করামাত্রই জানতে পারলাম ৪সদস্যের দলটি যারা তাজিংডং যাবে তারা সকালে আমাদের কাছ থেকে আলাদা হয়ে যাবে...জরুরী কারনে তাদের অফিসিয়াল ছুটি বাদ হয়ে যাওয়ায় তারা পরেরদিনই বান্দরবন হয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দিবে।সবার মনটা কিছুটা হলেও খারাপ হলো....../:)/:)



হারাধনের ১২অধমের বাকি ৮ অধম পরিবর্তি দিনের পোগ্রাম ঠিক করে ফেললাম....গাইডকে ২০০০টাকায় ঠিক করলাম ঝাদিপাই ঝরনা পর্যন্ত ।আমরা সকাল ৭-৭.৩০ এর মধ্যে এখান থেকে ক্রেওক্রাডং এবং ঝাদিপাই ঝরনার উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করবো .....এ পোগ্রাম মাথায় রেখে আমরা ঘুমের জন্য প্রস্তুত.....



(চলবে)

মন্তব্য ৫১ টি রেটিং +১৬/-০

মন্তব্য (৫১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ১:১৫

আবু সালেহ বলেছেন: বি:দ্র: এই পোস্টটি পোস্ট করতে গিয়ে.....১০ বারে গিয়ে সফল হয়েছি.....১৭ তারিখে কয়েকবার পোস্ট করার পর পোস্টটি গায়েব হয়ে যায়....পরেরদিন আবার চেষ্টা করি...কিন্তু পুরো পোস্টটি একসাথে আসছিলো না। X(( X(( X(( বড় হয়ে যাওয়ার কারনেই মনে হয় এমনটা হচ্ছিলো। তাই ছবিগুলো ও লিখাও কিছু কাটছাট করলাম..... :( :(

অতপর আজ সফল হলাম... B-) B-)

২| ১৯ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ১:১৫

জালিস মাহমুদ বলেছেন: /:) /:) /:)

১৯ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ১:৪৭

আবু সালেহ বলেছেন: কি হইছে ভাইজান...... :-* :-*

৩| ১৯ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ১:৩৪

~মাইনাচ~ বলেছেন: ভাল লাগল

১৯ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ১:৫৪

আবু সালেহ বলেছেন: ধইন্যাপাতা......

৪| ১৯ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ১:৫০

শ।মসীর বলেছেন: বারবার যাওয়া যায় যেখানে...।

১৯ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ১:৫৮

আবু সালেহ বলেছেন: আমার অভিমতটাও একই....এখানে বারবার যাওয়া যায়........আমি এ নিয়ে দুবার..... ;) ;)

৫| ১৯ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ১:৫১

জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
ভালো পোষ্ট
ছবি ও বর্ননা পড়ে ভালো লাগলো খুব.........
আগামী শীতে বান্দরবন যাবো ভাবছি :)

পাহাড়ি পথে গাড়িতে চড়তে আমার ভয় করে খুব
দেশের পাহাড়ে যাওয়া হয়নি তেমন
সিলং এ গিয়েছিলাম সিলেট থেকে সড়ক পথে
মারাত্মক অবস্থা :)

শুভকামনা সবসময়ের জন্য.......

১৯ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ২:২৫

আবু সালেহ বলেছেন: আমার বর্ষায় যাওয়ার ইচ্ছে আছে....কারন মেঘে ভাসতে চাইলে বর্ষা কালই শ্রেয়.....
আর শীতের মজা আরেক.....

৬| ১৯ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ২:৩৩

ফারজুল আরেফিন বলেছেন: প্লাস। কিপ গোয়িং ব্রো :)

১৯ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ২:৪৭

আবু সালেহ বলেছেন: ইয়া .....চলছি....ধন্যবাদ...............

৭| ১৯ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:১৫

বড় বিলাই বলেছেন: চলুক এই সুন্দর ভ্রমণ।

২০ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ১১:০৪

আবু সালেহ বলেছেন: হুমমম ....চলছে.....এবং চলবে.... B-) B-)

৮| ১৯ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৫:১৮

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: প্রতিটি ছবিই এক এক ধরনের ভাল লাগলো

২০ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ১১:৪৬

আবু সালেহ বলেছেন: আসলেই একেক পাশের সৌন্দর্য এককে রকম....আপনি চাইলে হাজারো ছবি তুলতে পারবেন....

৯| ১৯ শে মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৩

হানিফ রাশেদীন বলেছেন: ছবিগুলো অসাধাণ লাগলো। ছবির মাঝে মন হারিয়ে ফেলা যেন।

২০ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:২২

আবু সালেহ বলেছেন: ছবি তোলার হাত তেমন ভালো না.....তবে চেষ্টা করেছি ভালো ভাবে তুলতে.....তবে যেই প্রকৃতি নিজে সুন্দর তার ছবি সুন্দর না হয়ে কি পারে...

১০| ১৯ শে মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫২

শায়মা বলেছেন: আমি তো গাড়িতে আয়াতুল কূরশী পড়তে পড়তে অর্ধেক সৌন্দর্য্যই দেখতে পাইনি।


অনেক জোকও আছে। আমাদের মাঝে দুজনকে জোক ধরেছিলো। সেটা দেখে আমি আর একটু হলে অক্কা পাচ্ছিলাম।:(


তবুও পৃথিবীর সবচাইতে সুন্দর জায়গা বান্দরবান।:)

২০ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:০৩

আবু সালেহ বলেছেন: হ্যাঁ সত্যি বলতে চলার পথে আমরাও ভয়ে ছিলাম....দেখতে মিস করে নাই কিন্তু ক্যামরাবন্দী করতে পারি নাই অনেক কিছু...........কারন চলার পথে ক্যামেরা বাহির করার সাহস পাই নাই :!> :!>

শীতকালে যাওয়াতে জোকের হাত থেকে রেহাই..... ;) ;) ;)

তবে এবার বর্ষাতে জোকের সঙ্গী হওয়ার সমুহ সম্ভাবনা আছে.... :P :P

বান্দরবান আসলেই সুন্দর জায়গা....

১১| ২০ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:২৯

ভজঘট বলেছেন: মাইনাস ৬ :)

২০ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:৫৯

আবু সালেহ বলেছেন: ভাইজান কততে মাইনাস ৬ দিলেন....১০ এ না ৫ এ..... :P :P ;)

১২| ২০ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ১:১০

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: চার বছর আগে গিয়েছিলাম। অনেক সুন্দর জায়গা।

২০ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ১:১৬

আবু সালেহ বলেছেন: তাহলে আপনি সৌন্দর্যটা আরো ভালো দেখেছেন.........নিশ্চই......

১৩| ২০ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ২:০৯

জুল ভার্ন বলেছেন: আগের পর্বগুলোরমতই সুন্দর উপস্থাপন।

সপ্তম ভাল লাগা।

২০ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ২:৩৭

আবু সালেহ বলেছেন: ধন্যবাদ.......

১৪| ২০ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ২:১৩

ব্লাক উড বলেছেন: ভাল লাগল। প্লাস।

২১ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ১১:৩৫

আবু সালেহ বলেছেন: ধন্যবাদ..........

১৫| ২১ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:০২

লুকোচুরি বলেছেন: ভাল লাগল। পরের পর্বের জন্য অপেক্ষায়।

১৬| ২১ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:০২

লুকোচুরি বলেছেন: ভাল লাগল। পরের পর্বের জন্য অপেক্ষায়।

২১ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ১১:৫৭

আবু সালেহ বলেছেন: লুকোচুরি লুকোচুরি খেলা খেলতে গিয়েই আপনি দুইবার কমেন্ট করে ফেলেছেন............. :D :D :D
ভালো লাগলো জেনে খুশি হলাম..........

১৭| ২২ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১২:০৪

সাজিদ ঢাকা বলেছেন: জাদিপাই ঘুরে আজ ফিরলাম , , , ক্রেওক্রাডং পর্যন্ত তেমন কষ্ট হয় নাই , , কিন্তু এরপর , , , ,

২২ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:২৩

আবু সালেহ বলেছেন: জাদিপাই যেতে পারিনাই..... :( :( :(

১৮| ২২ শে মার্চ, ২০১২ রাত ৩:০১

শোশমিতা বলেছেন: ছবি দেখে ও বর্নণা পড়ে এখনি যেতে ইচ্ছা হচ্ছে।যানি জীবনে কখন ও যাওয়া হবেনা :(

২৪ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ৯:৫৫

আবু সালেহ বলেছেন: কেন যাওয়া হবে না :-* :-* #:-S ........চেষ্টা করুন....

১৯| ২২ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:৩২

শিশিরের শব্দ বলেছেন: ছবি দেখে খুউব যেতে ইচ্ছে হচ্ছে

২৪ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:১৬

আবু সালেহ বলেছেন: আমন্ত্রন রইলো.....সামনে আবার যাবো.....

২০| ২৫ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১১:৪৭

আরজু পনি বলেছেন:

জসিম ভাইয়ের সাথে ভাবির ফোনালাপটা মজা লাগলো।
তবে ওখানকার রাস্তা দিয়ে গাড়ি নিয়ে চলতে ঠিকই জানটা হাতের মধ্যে নিয়েই যেতে হয় :|
আমার স্বপ্নের বান্দরবান।

খুব সুন্দর শেয়ার সব মিলিয়ে :)

২৭ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ১:৪৩

আবু সালেহ বলেছেন: আমরাই মজা পাইছি.....ওমন অবস্থায়........সত্যি স্বপ্নের বান্দরবান....

ধন্যবাদ...

২১| ২৭ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৪৮

তিথির অনুভূতি বলেছেন: ভালো পোষ্ট
ছবি ও বর্ননা পড়ে ভালো লাগলো
আপনি কোনটা ২৩ নাকি মাফলার পড়া।
আমারো ঘোরাঘুরির খুব সখ, কিন্তু করা হয় না :( :(

২৯ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:৪১

আবু সালেহ বলেছেন: ২৩/মাফলার কোনটাই না...
তবে ৯ নং ছবিতে আছি.....

সুযোগ পেলেই ঘুরে বেড়াই..... :P :P

২২| ২৭ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ২:৩৭

ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: ভালো লাগল, প্লাস :)

২৯ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:৪১

আবু সালেহ বলেছেন: ধন্যবাদ............

২৩| ২৭ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ২:৩৯

নাঈম আহমেদ আকাশ বলেছেন: এখনো যাওয়ার সৌভাগ্য হয় নাই,আপনার পোষ্ট দেইখা সাহস পাইলাম । :)

পিলাস ।

২৯ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:৪২

আবু সালেহ বলেছেন: অবশ্যই যাবেন......আমার এ দেশে কত যে দেখার জায়গা আছে তা আমরা নিজেরাও জানি না....

অথচ দেশের বাইরে ঘুরে বেড়াই.............

২৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ৯:৪৭

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: ভাইয়া এখন জ্বর কি একটু কমেছে?????????? আমি জ্বর হলে গোছল করি ,,,,,,,,,গোছল করলে জ্বর অনেক কম লাগে ,,,,,,,,,,
দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠুন

অনেক অনেক শুভকামনা রইল

৩১ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ১:০২

আবু সালেহ বলেছেন: আরে আমার আসে চোরা জ্বর....রাইতে আসে ...... :P :P

২৫| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:০০

ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: শুভকামনা রইল :)

২৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:৫৭

রিমঝিম বর্ষা বলেছেন:

আমার খুব ইচ্ছা নীলগিরি-র স্পেশাল কটেজটায় থেকে বৃষ্টি পরা দেখার।

১১ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:৩২

আবু সালেহ বলেছেন: এই বর্ষায় নীলগিরি জাওয়ার ইচ্ছে আছে........শুধুমাত্র এই কারনেই....

২৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৯:০৬

রিমঝিম বর্ষা বলেছেন:

তাই!! আমিওতো প্ল্যান করছি। কবে যাবেন? আচ্ছা কোন ট্যুর অর্গানাইজার ছাড়া পার্সোনালি কিভাবে যাই বলেনতো। মানে বিশেষ করে কটেজটাতে বুকিং কিভাবে করা যায় ইন এডভান্স?

২৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:৪৩

আবু সালেহ বলেছেন: সমস্যাটা এখানেই ...আপনার কোন পরিচিত আর্মি অফিসার থাকলে আপনি তার মাধ্যমে খুব সহজেই কটেজটাতে বুকিং দিতে পারবেন.....আমি এখন সেই সুযোগটাই খুজছি....

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.