নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আপনারে গেছি ভুলে, চাও গো মুখানি তুলে / ধর সখি দুইটি চুম্বন !

ফয়সল নোই

বৃথা আসি, বৃথা যাই / কিছুই উদ্দেশ্য নাই

ফয়সল নোই › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্যক্তিগত নদী , সুখ-দুঃখ

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:২৬

নদীর পাড়ে দাড়ালে আমার মন খুব ভালো হয়ে যায়। সব সময় একটা মন হু হু করানো বাতাস বয়। কত কথা মনে পড়ে! অন্যসময় সেসব ভাবার প্রাসঙ্গিকতা প্রায় থাকেই না। আনন্দ আর চির পরিচিত ব্যস্ততা দেখতে দেখতে কখন প্রিয় স্মৃতি হাতড়ে গভীর বিষন্নতায় আচ্ছাদিত হয়ে যায় মন । নদীর পাড়ের মানুষদের চেহারা কেমন অন্যরকম। তাদের কথা ভিন্ন। নদীর পাড়ে যেতে পারলে আমি অনেক রাত করে ফিরি। কোন কাজ নেই, তাড়া নেই মনে করে ঘুরাঘুরি করি । নদীর ঘাটের ছোট বাজারগুলো আমার খুব পছন্দের যায়গা। ফেরার পথে অন্ধকার নির্জন চিকন রাস্তা। ভাটায় শুকনো বা অল্প পানির খাল ডিঙ্গানো, পাশ দিয়ে নদী থেকে ফেরা জেলেদের মাছ ধরা,বিক্রি ইত্যাদির কথা বলতে বলতে হল্লা করে বাড়ি ফেরা। যাদের অধিকাংশই নদীর পাড়ে বেড়ি বাঁধের উপর। কাছেই ভাংগনের হুমকির মুখে পুরান বসতি। জঙ্গল।



সাগরের চেয়ে বাড়ির পাশের মেঘনা আমার সবচে প্রিয়। বড় জোড় মোহনাটার ভয়ংকর উন্মত্ত রূপটা টানে। নদীর বিশালতায় কখনোই ভয় লাগে না। বর্ষায় পাহাড়ের মতো আকৃতির বিশাল ঢেউয়ের মুখে ভয় ছাপিয়ে দোলুনী আর কি কৌশলে এর আগের ঢেউ থেকে বাঁচা গেল সামনের দ্রুত এগিয়ে আসা ঢেউ থেকে মাঝি বা লঞ্চের কাপ্তান কিভাবে বাঁচার চেষ্টা করছেন এর অনুমান করতে ভাল লাগে।



নদীতে দূর থেকে বৃষ্টির প্রাচীর ধেয়ে চলা , এক দিকে রোদ আরেক দিকে মেঘের ছায়া দৌড়ে বেড়ানোর ছবি আমার গোপন সম্পত্তি। একান্ত কোন বন্ধুকে নিয়ে দেখাবো বলে কারো সাথে এই নিয়ে আলাপ করিনি কোন দিন। যদি জানাজানি হয়ে যায়!



প্রায় ৪০ বছর আগে নদীগর্ভে বিলিন পিতৃ পুরুষের ভিটা, আবাদী জমির কথা মনে পড়ে কখনো। মায়া লাগে। নদীকে খুব দুরভীসন্ধিমূলক ও নিষ্ঠুর গতিবিধির মনে হয়। অভিমান জেগে ওঠে। ‘ওই যে দূরে জাহাজটার আলো দেখা যায় তার কাছে তোমার দাদা বাড়ি ছিল। অনেক বড় বাড়ি ছিল . . . । ’ ৫/৬ বছরের বয়সের আমি বাবার মুঠি থেকে আঙ্গুল ছাড়িয়ে সামনের খোলা মাঠে দৌড়াতে শুরু করেছিলাম সে রাতে। পরক্ষণে আবার ধরা খেয়ে বাবার কথায় সম্বিত ফিরে পেয়েছিলাম। বাবার কথায় ভাল করে খেয়াল করে দেখেছিলাম, এটা খোলা মাঠ নয়। উজ্জল হলদেটে জ্যোৎস্নায় নদীর জল খোলা মাঠের মতো মনে হয়ে ছিল আমার কাছে। কোথাও রূপালী জ্যোৎস্না শব্দটা চোখে পড়লে বা শুনলে আমার ছোট বেলার ওই রাতে নদীর দিকে দৌঁড়ানোর দৃশ্যটা চোখে ভাসে।



বাড়ি ভাংগার পর আরো দক্ষিনে গিয়ে প্রমত্তা মেঘনার কাছেই বসত গেড়েছেন বাবা। নদী ভাংগা মানুষের চেহারায়একটা বিষাদ রেখা স্থায়ী হয়ে যায়। নিঃসঙ্গ হলেই এই রেখা গাঢ় হয়ে ভেসে ওঠে। তবে মেঘনা ছোট বেলা থেকে আমার ঘনিষ্ট বন্ধু। চরে চরে ভেসে বেড়ানো কিছু উদ্বাস্তু মানুষ আমার নিকটাত্মীয়।



এখন আমার প্রিয় নদী থেকে অনেক দূরে থাকি যদিবা। দুঃখের দিনগুলোতে মনের পাড়ে মেঘনার ঢেউ আছড়ে পড়তে দেই । ছলাৎ ছলাৎ শব্দে সারা দিন মেঘনা বইলো আজ। স্রোতশ্বীনি! হঠাৎ খেয়াল হলো নিজের ও যোগার করা নদীর অনেকগুলো ছবি আছে আমার কাছে। অনেক আগে থেকেই আমি নদীর ছবি জমাই ।





মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৩

বিলাল আহমদ ইমরান বলেছেন: আমার হৃদয়ের কথা গুলো আপনার হাত প্রসব করলো সেজন্যে ধন্যবাদ। আমিও নদীকে ভালোবাসি।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১৬

ফয়সল নোই বলেছেন:

আপনার সুন্দর মন্তব্যটির জন্য অনেক ধন্যবাদ।

ভাল থাকবেন বিলাল আহমদ ইমরান।শুভেচ্ছা জানবেন।

২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১০

কালপুরুষ বলেছেন: ভাল লাগলো লেখা। ছবিগুলোও সুন্দর। আমি যমুনার ভাঙ্গন দেখেছি, সিরাজগঞ্জে আমার দাদার বাড়ী দুই দুইবার এই যমুনার গর্ভে বিলীন হতে দেখেছি।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩৩

ফয়সল নোই বলেছেন: লেখা ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগছে কালপুরুষ ভাই।

নদী গর্ভে নিজের বা স্বজনের বসত বিলিন হওয়ার দৃশ্য অসহায়ের মত দেখার অভিজ্ঞতা নিঃসন্দেহে দুঃসহ!

ভাল থাকবেন ।মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩৪

ফয়সল নোই বলেছেন: লেখা ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগছে কালপুরুষ ভাই।

নদী গর্ভে নিজের বা স্বজনের বসত বিলিন হওয়ার দৃশ্য অসহায়ের মত দেখার অভিজ্ঞতা নিঃসন্দেহে দুঃসহ!

ভাল থাকবেন ।মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩২

তাজা কলম বলেছেন: য় ৪০ বছর আগে নদীগর্ভে বিলিন পিতৃ পুরুষের ভিটা, আবাদী জমি কথা মনে পড়ে কখনো। মায়া লাগে। নদীকে খুব দুরভীসন্ধিমূলক ও নিষ্ঠুর গতিবিধির মনে হয়। অভিমান জেগে ওঠে। ‘ওই যে দূরে জাহাজটার আলো দেখা যায় তার কাছে তোমার দাদা বাড়ি ছিল। অনেক বড় বাড়ি ছিল . . . । ’ ৫/৬ বছরের বয়সের আমি বাবার মুঠি থেকে আঙ্গুল ছাড়িয়ে সামনের খোলা মাঠে দৌড়াতে শুরু করেছিলাম সে রাতে। পরক্ষণে আবার ধরা খেয়ে বাবার কথায় সম্বিত ফিরে পেয়েছিলাম। বাবার কথায় ভাল করে খেয়াল করে দেখেছিলাম, এটা খোলা মাঠ নয়। উজ্জল হলদেটে জ্যোৎস্নায় নদীর জল খোলা মাঠের মতো মনে হয়ে ছিল আমার কাছে। কোথাও রূপালী জ্যোৎস্না শব্দটা চোখে পড়লে বা শুনলে আমার ছোট বেলার ওই রাতে নদীর দিকে দৌঁড়ানোর দৃশ্যটা চোখে ভাসে
++++++++++++++++++++++++++++++++++

স্মৃতি তাড়নায় লেখাটি মন ছুয়েঁ গেল। ছবিগুলোও সুন্দর হয়েছে।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৫৭

ফয়সল নোই বলেছেন: কাল রাতে হসপিটালে অনেক রাত পর্যন্ত থাকতে হয়েছিল এক নিকত্মায়ীয় চিকিৎসাধিন থাকায়।একজনের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার পর বাড়ি কই ইত্যাদি কথায় ভোলার কথা শুনে ভদ্রলোক বললেন, ভোলা ! ওখানে বিয়ে করলেতো একটা করে নদী যৌতুক পাওয়া যায় ! শুনে খুব ভালো লাগলো।দুশ্চিন্তার মধ্যে নদী ঢুকে পড়লো। আমার নিজের নদীটার কথাও মনে পড়লো।যেটা জন্মসূত্রে পেয়েছি।

আজ লেখাটা পড়তে এসে দেখি কোন কারণে আপনার এই সুন্দর আন্তরিক মন্তব্যটার জবাব দেয়া হয়নি।এ জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত।সুন্দর মন্তব্যটির জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২০

মাহবুব সুমন বলেছেন: জীবন

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৫৮

ফয়সল নোই বলেছেন:

জীবন আমগোরে রাইখা ভাইগা গেছে :)

৫| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৪

মানবী বলেছেন: আপনার ব্যক্তিগত নদীর সুখ দুঃখ অথবা সুখ দুঃখের ব্যক্তিগত নদীটি চমৎকার!! খুব ভালো লেগেছে পোস্টটি পড়ে ও চমৎকার ছবিগুলো দেখে, ধন্যবাদ ফয়সল নোই।


"বাড়ি ভাংগার পর আরো দক্ষিনে গিয়ে প্রমত্তা মেঘনার কাছেই বসত গেড়েছেন বাবা।"
- মায়া কেমন অদ্ভুত জিনিস!! যে নদী সর্বস্ব কেড়ে নিয়েছে তাকে ছেড়ে যাবার শক্তিটুকুও কেড়ে নেয় এই মায়া।
আপনার বাবাকে সালাম।

ভালো থাকুন আপনি এবং আপনারা সবাই।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:০৮

ফয়সল নোই বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ মানবী। আন্তরিক সুন্দর মন্তব্যের জন্য।আপনি ভাল আছেন আশা করি।

সুখ দুঃখের ব্যক্তিগত নদী? আচ্ছা ঠিকাছে।তা- ই।

নদী ভাংগা লোকজন সামর্থহীন হয়ে নদীর পাশেই আবার বসত গড়ে অধিকাংশ ক্ষেত্রে। আপনি এটাকে নদীর প্রতি মায়া ভাবার পর আমারও অন্যরকম মায়া অনুভব হচ্ছে এখন নতুন করে।সত্যিইতো।

খুবই মন খারাপ এক দিন আবেগ তাড়িত হয়ে মূল্যহীন এসব আবোল তাবোল লিখছিলাম। এখানে দিয়ে দোনমনো লাগছিল একটু।

আপনার অনুভুতি জানতে পেরে খুব ভাল লাগছে। আপনাকে আবারো অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৬| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৫

মানবী বলেছেন: আপনার ব্যক্তিগত নদীর সুখ দুঃখ অথবা সুখ দুঃখের ব্যক্তিগত নদীটি চমৎকার!! খুব ভালো লেগেছে পোস্টটি পড়ে ও চমৎকার ছবিগুলো দেখে, ধন্যবাদ ফয়সল নোই।


"বাড়ি ভাংগার পর আরো দক্ষিনে গিয়ে প্রমত্তা মেঘনার কাছেই বসত গেড়েছেন বাবা।"
- মায়া কেমন অদ্ভুত জিনিস!! যে নদী সর্বস্ব কেড়ে নিয়েছে তাকে ছেড়ে যাবার শক্তিটুকুও কেড়ে নেয় এই মায়া।
আপনার বাবাকে সালাম।

ভালো থাকুন আপনি এবং আপনারা সবাই।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৪৭

ফয়সল নোই বলেছেন:
এক মন্তব্য দুবার না? দুটা মন্তব্য দুরকম না একরকম বুঝতে পারছি না।একরকম ও মনে হয় দুরকমও মনে হয়:)

আপনার বৃষ্টি অনেক পছন্দ না? নদীতে দূর থেকে বৃষ্টির প্রাচীর ধেয়ে চলা , এক দিকে রোদ আরেক দিকে মেঘের ছায়া দৌড়ে বেড়ানোর ছবিটা আপনাকে গিফট করে দিলাম।

ভাল থাকবেন।

৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ ভোর ৬:২৩

পলাশ রহমান বলেছেন: দোস্ত অসাধারণ.... এক সন্ধ্যা ফাইনাল করলাম শুধু এই লিখা আর ছবিগুলোর জন্য। হাহাহাহহাহাহা.....

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৪০

ফয়সল নোই বলেছেন: কি অসাধারণ হইছে?:) এক সন্ধ্যা ফাইনাল করলাম শুধু এই লিখা আর ছবিগুলোর জন্য। ফোন কইরা বুঝায়া বল কি কইতে চাইছস।

কেমন আছত ? আরো অধপতন হইছে মনে হয় তোমার?

বাচ্চাদের এড়িয়ে ভাল থাকো।:)

৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ২:১৮

মানবী বলেছেন: চমৎকার গিফটটির জন্য ধন্যবাদ ফয়সল নোই :)


ভালো থাকুন।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:১৪

ফয়সল নোই বলেছেন: :)

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। গিফট ভাল লেগেছে জেনে খুব খুশি হয়েছি।

ভাল থাকবেন মানবী।

৯| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩১

ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:০২

ফয়সল নোই বলেছেন: ঈদ মোবারক ভাস্কর দা।

১০| ১১ ই অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৪

মেসবাহ য়াযাদ বলেছেন: এইতো জীবন/হিংসা বিবাদ লোভ হোক বিদ্বেষ/ চিতাতেই সব শেষ....

(মাহবুব মতিনকে মনে পড়লো...)

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:০৭

ফয়সল নোই বলেছেন:
ওনার মৃত্যুর পর নিশ্চিত হয়েছি যে কোন দিন মরে যাবো।

১১| ১১ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৮:১১

কাজল রশীদ বলেছেন:
অশ্রুসিক্ত আরশিতে ভাসে গেল অনাবাসি বেলা।

মা,মাটি খ-উ-ব মনে পরছে।

Click This Link

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:১৩

ফয়সল নোই বলেছেন: অশ্রুসিক্ত আরশিতে ভাসে গেল অনাবাসি বেলা।

সুন্দর মন্তব্যটির জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ কাজল রশীদ ।

ভাল থাকবেন।শুভেচ্ছা।

১২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:১২

ফয়সল নোই বলেছেন: কাল রাত্তিরে যার পদরেখা
পড়েছে আমার নিঝুম স্বপ্ন-পথে,
সে কি সক্ষম প্রলেপ বুলোতে
স্মৃতি-সঙ্কুল আমার পুরানো ক্ষতে ?

১৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:১০

মানবী বলেছেন: :-)


সময় করে নতুন কবিতা বা লেখা দিন।
অনেক ভালো থাকুন।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:২৩

ফয়সল নোই বলেছেন:

আচ্ছা,শিগগির লেখা দেব। অনেক ভালোও থাকবো।

আপনার জন্যও অনেক শুভ কামনা,মানবী।

১৪| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:২৮

মুকুট বিহীন সম্রাট বলেছেন: চমৎকার

০৬ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:২৫

ফয়সল নোই বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ সম্রাট ।ভাল থাকবেন।শুভেচ্ছা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.